Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Md. Rakibuzzaman Asif

Pages: [1]
1
সেলুনে চুল কাটাতে গিয়ে...
 

চুল কাটাতে ও শেভ করতে ছয় ব্যক্তি একটি সেলুনে গিয়েছিলেন। পরে পরীক্ষায় ছয়জনেরই করোনাভাইরাস পজিটিভে এসেছে। ভারতের মধ্য প্রদেশের একটি গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে। শনিবার এনডিটিভি অনলাইনের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সেলুনটি মধ্য প্রদেশের খারগোন জেলার বারগাঁও গ্রামে অবস্থিত। সেলুনে গিয়ে ছয়জনের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় পুরো গ্রাম সিল করে দিয়েছে পুলিশ।

খবরে বলা হচ্ছে, সেলুনের নাপিত ওই ছয় ব্যক্তির চুল কাটা ও শেভ করার ক্ষেত্রে একই কাপড় ব্যবহার করেছিলেন।


গ্রামটির এক অধিবাসী ইন্দোরে হোটেলে কাজ করেন। সম্প্রতি তিনি গ্রামের বাড়িতে আসেন। ৫ এপ্রিল গ্রামের ওই সেলুনে তিনি চুল কাটান। পরে তাঁর করোনা শনাক্ত হয়। খারগোনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা দিবেশ ভার্মা এই তথ্য জানান।

খারগোনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জানান, একই দিন একই সেলুনে গিয়েছিলেন, এমন আরও ১২ জনকে চিহ্নিত করে করোনা পরীক্ষা করা হয়। এই পরীক্ষায় ছয়জনের করোনা ধরা পড়ে।

সেলুনটির নাপিতেরও করোনা পরীক্ষা করা হয়। তবে পরীক্ষায় নাপিতের করোনা নেগেটিভ আসে।

খারগোন জেলার ওই গ্রামটিতে এখন পর্যন্ত ৬০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর মারা গেছে ৬ জন।

ভারতে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েই চলছে। এখন পর্যন্ত আক্রান্ত ২৫ হাজারের বেশি। আরা মারা গেছে ৭৭৯ জন।


Source: https://www.prothomalo.com/international/article/1653077/%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%9A%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87

2
স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলছেন, করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধ করার জন্য সোশ্যাল ডিসট্যান্স বা সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। কিন্তু সামাজিক দূরত্ব ব্যাপারটা কী?

এটা হলো নিজের বাসায় থাকা, ভিড়ে না যাওয়া, একজন আরেকজনকে স্পর্শ না করা


১. আমি কি বাজার করতে যেতে পারব?

হ্যাঁ। নিত্যপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা করতে যেতে পারেন। কম যাবেন। যাবেন তখন, যখন কম লোক থাকে বাজারে। সেখানে যাবেন, যেখানে কম ভিড় থাকে। মোটকথা ভিড় এড়িয়ে চলুন।
বাজার থেকে বের হয়েই হাতে স্যানিটাইজার ব্যবহার করবেন। এসেই ভালোভাবে হাত ধুয়ে নেবেন। তরকারি ফল ধুয়ে নেবেন। বক্স নাড়ার পরই হাত ধোবেন।
খাবার কিনে মজুত করবেন না। খাদ্যশস্য কম পড়ার কোনো কারণ ঘটেনি।

২. আমি কি খাবার অর্ডার দিয়ে বাসায় এনে খেতে পারব?

হ্যাঁ। খাদ্য থেকে করোনাভাইরাস ছড়ানোর কথা শোনা যায়নি। তবে যে প্যাকেটে খাবার আনা হবে, সেটা ধরার পর হাত ধুয়ে নিতে হবে। আর কাঁচা সালাদ ফল বাইরে থেকে নিশ্চয়ই আনাবেন না। আর যিনি খাবার নিয়ে আসবেন, তাঁকে বলবেন খাবার দরজার বাইরে রেখে দিতে। দাম ও টিপস দেবেন অনলাইনে। (আমাদের দেশে এটা কীভাবে হবে, আমি জানি না।)

৩. আমি কি গণপরিবহন বাস, ট্রেন ব্যবহার করব?

যদি পারেন, গণপরিবহন এড়িয়ে চলুন। তা না হলে সঙ্গে করে স্যানিটাইজার নিয়ে যান। হাতল ধরার পরেই হাত পরিষ্কার করুন। নামার সঙ্গে সঙ্গে হাত পরিষ্কার করুন।

৪. অফিস তো ছুটি দিচ্ছে না। কী করব?

যতটা সম্ভব সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং করুন। দরকার হলে, মাস্ক ব্যবহার করুন।

৫. আমি কি সব জায়গায় যেতে পারব?

আপনি যতটা পারেন, বাসায় থাকুন। হাসপাতালে, বাজারসদাই করতে যেতে হতেই পারে। সিনেমা, থিয়েটার, প্রার্থনাগৃহ, জাদুঘর—সব বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। এসব জায়গায় ভবিষ্যতে যাওয়া যাবে। এখন না।

৬. আমি কি ভ্রমণ করতে পারব?

না। আপনার এখন ভ্রমণ, দেশের ভেতরে বা বাইরে, করা নিষেধ। বাস, ট্রেন, প্লেন, জাহাজ, লঞ্চ লোকে ভরা থাকে। তবে যাঁদের কাজই ভ্রমণসংক্রান্ত, যেমন এয়ারলাইনসের ক্রু, ট্রেনের চালক, তাঁদের কথা আলাদা।

৭. আমি কি মাস্ক পরে থাকব?


সম্ভবত নয়। মাস্ক রোগীদের হাঁচি–কাশির ছিটা বাইরে যেতে দেয় না। কিন্তু বাইরের ভাইরাস আপনার নাকেমুখে প্রবেশ ঠেকাতে পারে না। আপনার নিজের হাঁচি–কাশি থাকলে দয়া করে বাইরে বের হবেন না।

৮. আমি কি ব্যায়াম করব?

হ্যাঁ। ঘরে। ঘরের বাইরে ফাঁকা জায়গায়। কিন্তু জিমে নয়।

৯. আমি কি চিকিৎসকের কাছে যেতে পারব?

খুব বেশি দরকার না হলে নয়। করোনাভাইরাস সন্দেহ হলে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। প্রথমে ফোনে যোগাযোগ করবেন।

১০. রোগী দেখতে যাব?
না।

১১. আমি কি প্রবীণ স্বজন-পরিজনদের দেখতে যাব?

না। ফোনে খোঁজ নিন। বাজারসদাই লাগলে সাহায্য করুন।

১২. আমার বন্ধুরা কি আমার কাছে আসতে পারবে?

না। ফোনে কথা বলুন। ভিডিও চ্যাট করুন।

১৩. বাচ্চারা কি খেলতে পারবে?

বাইরে একা একা? হ্যাঁ। বাইরে অন্য বাচ্চাদের সঙ্গে? না। বাইরের বাচ্চাদের সঙ্গে নয়। কারণ, তারা পরস্পরকে ধরে ফেলবে। হাত ধোয়ার নিয়ম ভুলে যেতে পারে। স্লাইড ইত্যাদি কারও সঙ্গে ব্যবহার করা যাবে না। কাজেই পার্কেও নিয়ে যাওয়া যাবে না।

১৪. আমি কি আমার সন্তানের কাছে যেতে পারব?

হ্যাঁ। সাধারণভাবে হ্যাঁ। তবে যদি আপনি মনে করেন দুজনের একজন এরই মধ্যে সংক্রমিত হয়ে আছে, তাহলে দূরত্ব বজায় রাখুন।

১৫. আমার রুমমেট হাসপাতালে চাকরি করেন। আমি কি তাঁর থেকে দূরে থাকব?

হ্যাঁ।

১৬. কত দিন এই রকম সোশ্যাল ডিসট্যান্সিং করতে হবে?

সম্ভবত কমপক্ষে পাঁচ মাস। পরে আবারও করতে হতে পারে। এটা একেবারে সেরে যাবে না সহসা। ঢেউয়ের মতো আসতে থাকবে।

Source: https://www.prothomalo.com/life-style/article/1646385

3
আমরা অসুস্থ না....তাহলে কি আমরা বিপদ মুক্ত??

4
করোনাভাইরাস নিয়ে ভীত না হয়ে নিম্নলিখিত সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকগণ প্রদত্ত পরামর্শ মেনে চলার জন্য সকলকে অনুরোধ জানিয়েছে সরকার।

১. নিয়মিত জীবণুনাশক বা সাবান বা হ্যান্ড ওয়াশ দিয়ে হাত ধোয়া উচিত।
২. কাশি বা হাঁচি দিচ্ছেন এমন ব্যক্তি থেকে ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রাখা প্রয়োজন।
৩. হাত না ধুয়ে চোখ, নাক ও মুখ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
৪. হাঁচি বা কাশি দেওয়ার সময় টিস্যু বা হাতের কনুই দিয়ে নাক ও মুখ ঢেকে রাখতে হবে।
 ৫. যেখানে সেখানে থুথু নিক্ষেপ করা যাবে না।
৬. রান্না করার আগে ভালো করে খাবার ধুয়ে নিতে হবে।
৭. যে কোন খাবার ভালো করে সিদ্ধ করে রান্না করতে হবে।
৮. অসুস্থ ব্যক্তি বা প্রাণীর সংস্পর্শে আসা যাবে না।
৯. কাপড় একবার ব্যবহার করে ধুয়ে ফেলুন।
১০. বাড়ি এবং কর্মক্ষেত্র নিয়মিত পরিস্কার করতে হবে।
১১. বাইরে ব্যবহৃত জুতা ঘরে ব্যবহার করা যাবে না। খালি পায়ে হাঁটা যাবে না।
১২. পরিচিত বা অপরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে হাত মেলানো বা আলিঙ্গন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
১৩. জ্বর, কাশি ও শ্বাসকষ্ট অনুভব করলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। অন্যের সংস্পর্শ  থেকে দূরে থাকতে হবে।
১৪. স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মীর পরামর্শ অনুসরণ করে নিরাপদ থাকাই উত্তম পন্থা।
১৫. অসুস্থ বোধ করলে বাড়িতে অবস্থান করা উত্তম।
১৬. জনাকীর্ণ স্থানে সতর্ক থেকে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।
১৭. শিশু, বৃদ্ধ ও ক্রণিক রোগীদের অধিকতর সতর্ক থাকতে হবে।
১৮. নিজেকে নিরাপদ রাখতে বিদেশ ভ্রমণ না করাই ভালো।

এদিকে, করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহ, লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা দিলে সরাসরি জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (আইইডিসিআর) না যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। সেক্ষেত্রে আইইডিসিআরের হটলাইন নম্বরে ফোন করলে তারা বাড়িতে গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করবেন। হটলাইন নম্বরগুলো হচ্ছে- ০১৯৩৭১১০০১১, ০১৯৩৭০০০০১১, ০১৯২৭৭১১৭৮৪ ও ০১৯২৭৭১১৭৮৫।



Source:https://www.breakingnews.com.bd/lifestyle/article/133670

5
বিশ্বে ছড়িয়ে পড়া করোনা আক্রান্ত বাংলাদেশও। গত ৮ মার্চ প্রথম আক্রান্ত রোগী শনাক্তের এই মরণঘাতি ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। ফলে দেশের মানুষের মাঝে করোনা ভাইরাস নিয়ে আতঙ্ক বিরাজ করছে। নানাভাবে মানুষ করোনা আক্রান্ত থেকে বাঁচার উপায় বের করছে।

তবে বিশেষজ্ঞ ও ডাক্তাররা বলছেন, ‘করোনা ভাইরাস সংক্রমণের লক্ষণ দেখা দিলে বা এমন সন্দেহ হলে প্রথমেই আক্রান্ত ব্যক্তিকে আশপাশের লোকজন থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন করে ফেলতে হবে।

তারা বলছেন, ‘করোনা ভাইরাস সংক্রমণের প্রথম লক্ষণ হলো জ্বর এবং শুকনো কাশি। আপনার এরকম লক্ষণ দেখা দিলেই ‘সেলফ-আইসোলেশনে’ চলে যান- অর্থাৎ নিজেকে অন্যদের সংস্পর্শ থেকে সম্পূর্ণ আলাদা করে ফেলুন। এর উদ্দেশ্য হলো যাতে আপনার বাসা, পরিবার, কর্মস্থল, বা সামাজিক পরিমন্ডলে অন্য যে মানুষেরা আছেন- তাদের মধ্যে ভাইরাস ছড়াতে না পারে।

প্রশ্ন হলো:  কীভাবে এই সেল্ফ আইসোলেন করতে হবে?

এক নম্বর: আপনাকে ঘরে থাকতে হবে। কর্মস্থলে, স্কুলে বা লোকসমাগম হয় এমন যেকোন প্রকাশ্য স্থানে যাওয়া বন্ধ করে দিন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করা- অর্থাৎ বাস, ট্রেন, ট্রাম, ট্যাক্সি বা রিকশা যাই হোক না কেন- এড়িয়ে চলুন।

কেমন ঘরে থাকতে হবে?
যে ঘরে ভালোভাবে বাতাস চলতে পারে এমন একটা ঘরে থাকতে হবে। যেখানে খোলা জানালা আছে। বাসার অন্য লোকদের থেকে আলাদা থাকুন। আপনাকে কেউ যেন ‘দেখতে না আসে’ তা নিশ্চিত করুন। আপনার যদি বাজার-হাট করতে হয়, বা কোন ওষুধ বা অন্য কিছু কিনতে হয়- তাহলে অন্য কারো সাহায্য নিন। আপনার বন্ধু, পরিবারের কোন সদস্য বা ডেলিভারি-ম্যান এটা করতে পারে। যারা আপনার জন্য খাবার বা জিনিসপত্র নিয়ে আসবে, তাদের বলুন আপনার ঘরের দরজার বাইরে সেগুলো রেখে যেতে।

বাড়ির অন্যদের কী করতে হবে?

ধরুন, আপনি এমন একটি বাড়িতে আছেন যেখানে একটি ‘কমন রান্নাঘর’ আছে যা সবাই ব্যবহার করেন। এ ক্ষেত্রে যার করোনা ভাইরাস সংক্রমণের লক্ষণ দেখা দিয়েছে তার এমন সময় সেই রান্নাঘরটি ব্যবহার করা উচিত যখন অন্য কেউ সেখানে নেই।

তার উচিত হবে রান্নাঘর থেকে খাবার নিয়ে নিজের ঘরে গিয়ে খাওয়া। ঘরের মেঝে, টেবিল চেয়ারের উপরিভাগ - এমন ‘সারফেস’গুলো প্রতিদিন তরল সাবান বা অন্য কোনো ক্লিনিং প্রোডাক্ট দিয়ে পরিষ্কার করুন।

যদি নিজেকে সম্পূর্ণ আলাদা করা সম্ভব না হয় তাহলে কী করবেন?
যদি এমন হয় যে আপনি নিজেকে পরিবারের অন্য সদস্য বা ফ্ল্যাটের অন্য বাসিন্দাদের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা করতে পারছেন না, সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ হলো একে অপরের সংস্পর্শে আসা যতটা সম্ভব সীমিত করুন। যদি সম্ভব হয়, বাসার অন্য লোকদের থেকে কমপক্ষে ২ মিটার বা ৬ ফুট দূরে থাকুন। ঘুমানোর সময় একা ঘুমান। করোনাভাইরাস সংক্রমণ যাদের জন্য বেশি বিপজ্জনক হতে পারে - যেমন বয়স্ক মানুষেরা - তাদের থেকে দূরে থাকুন।

বাড়িতে কেউ আইসোলেশনে থাকলে অন্যদের কী করতে হবে?

আইসোলেশনে থাকা কোন ব্যক্তির সাথে যারা এক বাড়িতে বসবাস করছেন, তাদের জন্য পরামর্শ হলো: তাদের ঘন ঘন হাত ধুতে হবে। হাত ধোয়ার নিয়ম হলো, সাবান ও পানি ব্যবহার করে অন্তত ২০ সেকেন্ড ধরে হাত ধুতে হবে - বিশেষ করে সংক্রমিত কারো সংস্পর্শে আসার পর।

কোন কোন জিনিস ‘শেয়ার’ করা যাবে না ?
আপনার বাড়িতে কেউ আইসোলেশনে থাকলে কোন তোয়ালে, টুথপেস্ট, সাবান, শ্যাম্পু, কন্ডিশনার বা এরকম কোন টয়লেট্রিজ সবাই মিলে ব্যবহার করা উচিত নয়। আইসোলেশনে থাকা ব্যক্তির আলাদা একটি বাথরুম ব্যবহার করা উচিত। তা সম্ভব না হলে নিয়ম করুন যে যিনি আইসোলেশনে আছে - তিনি বাথরুম ব্যবহার করবেন সবার শেষে, এবং ব্যবহারের পর সম্ভব হলে সেটি ভালোভাবে পরিষ্কার করবেন।

যিনি আইসোলেশনে আছেন তার ফেলা বা সংস্পর্শে আসা সব রকম আবর্জনা একটি বিনব্যাগে ভরে তা আবার আরেকটি ব্যাগে ভরুন। যদি তার করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিশ্চিত হয় - তাহলে এই আবর্জনা কীভাবে ফেলতে হবে, সে ব্যাপারে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

Source: https://www.breakingnews.com.bd/health/article/134546[/left][/left][/size]

Pages: [1]