211
Allah: My belief / হজ্বের ফরয এবং ওয়াজিব
« on: October 04, 2015, 05:22:08 PM »
হজ্বের ফরয তিনটি:
১. ইহরাম বাঁধাপর্যন্ত সামান্য সময়ের জন্য হলেও আরাফায় অবস্থান করা
২. উকূফে আরাফা অর্থাৎ ৯ই যিলহজ্ব জোহরের পর থেকে ১০ই যিলহজ্বের সুবহে সাদিকের আগ পর্যন্ত সামান্য সময়ের জন্য হলেও আরাফায় অবস্থান করা
৩. তাওয়াফে যিয়ারাত করা অর্থাৎ ১০ই যিলহজ্ব থেকে ১২ই যিলহজ্ব সূর্যাস্তের আগ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে হজ্বের তাওয়াফ করা।
হজ্বের ওয়াজিবসমূহ:
১. ৯ই যিলহজ্ব রাতের শেষে অর্থাৎ সুবহে সাদিক থেকে নিয়ে সূর্যোদয় পর্যন্ত উকূফে মুযদালিফার সময়। ( উক্ত সময়ের মধ্যে একমিনিটের জন্যও যদি কেউ মুযদালিফার সীমানায় আসে তাহলে উকূফে মুযদালিফার ওয়াজিব আদায় হয়ে যাবে।)
২. সাফা-মারওয়ার মাঝে সা‘ঈ করা
৩. নির্দিষ্ট দিনগুলোতে জামারাতে কংকর মারা
৪. কিরান বা তামাত্তু হজ্বকারীর জন্য কুরবানী করা
৫. হালাল হওয়ার জন্য মাথার চুল মুন্ডানো বা ছাঁটা
৬. মীকাতের বাইর থেকে আগমনকারীদের জন্য বিদায়ী তাওয়াফ করা। (বাংলাদেশী হাজ্বীদের জন্যও এই তাওয়াফ ওয়াজিব।)
১. ইহরাম বাঁধাপর্যন্ত সামান্য সময়ের জন্য হলেও আরাফায় অবস্থান করা
২. উকূফে আরাফা অর্থাৎ ৯ই যিলহজ্ব জোহরের পর থেকে ১০ই যিলহজ্বের সুবহে সাদিকের আগ পর্যন্ত সামান্য সময়ের জন্য হলেও আরাফায় অবস্থান করা
৩. তাওয়াফে যিয়ারাত করা অর্থাৎ ১০ই যিলহজ্ব থেকে ১২ই যিলহজ্ব সূর্যাস্তের আগ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে হজ্বের তাওয়াফ করা।
হজ্বের ওয়াজিবসমূহ:
১. ৯ই যিলহজ্ব রাতের শেষে অর্থাৎ সুবহে সাদিক থেকে নিয়ে সূর্যোদয় পর্যন্ত উকূফে মুযদালিফার সময়। ( উক্ত সময়ের মধ্যে একমিনিটের জন্যও যদি কেউ মুযদালিফার সীমানায় আসে তাহলে উকূফে মুযদালিফার ওয়াজিব আদায় হয়ে যাবে।)
২. সাফা-মারওয়ার মাঝে সা‘ঈ করা
৩. নির্দিষ্ট দিনগুলোতে জামারাতে কংকর মারা
৪. কিরান বা তামাত্তু হজ্বকারীর জন্য কুরবানী করা
৫. হালাল হওয়ার জন্য মাথার চুল মুন্ডানো বা ছাঁটা
৬. মীকাতের বাইর থেকে আগমনকারীদের জন্য বিদায়ী তাওয়াফ করা। (বাংলাদেশী হাজ্বীদের জন্যও এই তাওয়াফ ওয়াজিব।)