Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Golam Kibria

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 75
31
Jokes / Re: Laugh collection
« on: January 06, 2013, 09:04:33 AM »
ফ্যান বন্ধ করে ঘুমাই

: জানিস, আমরা না ফ্যান বন্ধ করে ঘুমাই।
: সেকি! এই প্রচণ্ড গরমে তোরা ফ্যান ছাড়া ঘুমাস কী করে?
: কেন, এসি চালিয়ে।

32
Person / Re: Foreign successful person
« on: January 06, 2013, 08:59:55 AM »


আমেরিকার নামী প্রকৌশলী আরশাদ

জুলাই ২০১২ সালে ভারতে বিদ্যুতের বিপর্যয় ঘটল। নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকায় ছাপা হলো একজন বিদ্যুৎ বিশেষজ্ঞের মত। হারিকেন স্যান্ডির কারণে আমেরিকার কোনো কোনো শহর যখন বিদ্যুৎবিহীন, এবিসি নিউজ তখন প্রকাশ করল একই বিশেষজ্ঞের বক্তব্য। যুক্তরাষ্ট্রের এই নামকরা বিদ্যুৎ প্রকৌশলীর অন্তত ১০০ সাক্ষাৎকার প্রকাশিত বা প্রচারিত হয়েছে সিএনএন, ওয়াল স্ট্রিট জার্নালসহ মূলধারার গণমাধ্যমে।
নিউইয়র্ক টাইমস তাঁর বক্তব্য ছাপতে গিয়ে এ কথা জানাতে ভুলল না, তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) স্নাতক। নাম তাঁর আরশাদ মনসুর।
আরশাদ মনসুর যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যুৎশক্তি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ইপিআরআই) জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট। গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগের প্রধান। তাঁর সঙ্গে কাজ করেন ৫০০ জন প্রযুক্তিবিদ। প্রতিষ্ঠানটি বৈশ্বিক। প্রতিবছর তিন হাজার ২০০ কোটি টাকা তাঁর নেতৃত্বে ব্যয় করা হয় বিদ্যুতের গবেষণায়, যা ব্রাজিল থেকে জাপান—বিভিন্ন দেশের বিদ্যুৎক্ষেত্রে নতুন নতুন প্রযুক্তির বাস্তব প্রয়োগ নিয়ে কাজ করে। বিদ্যুৎ নিয়ে মৌলিক গবেষণার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রে আরশাদের নিজের রয়েছে দুটি প্যাটেন্ট। শতাধিক প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে তাঁর কারিগরি জার্নালে, নানা দেশে বিদ্যুৎ-সংক্রান্ত সম্মেলনে তিনি কতবার যে মূল বক্তা হয়েছেন, ইয়ত্তা নেই।
গত মে মাসে বাল্টিমোরে বিদ্যুৎশক্তি সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে আরশাদ মনসুর যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা আপনাকে নড়েচড়ে বসতে বাধ্য করবে। তিনি বলছেন, ‘গত ১০০ বছরে বিদ্যুৎশিল্পে যা ঘটেছে, আগামী ১০ বছরে তার চেয়ে বেশি পরিবর্তন ঘটবে। যুক্তরাষ্ট্রে বিদ্যুৎ খাতে এখন পর্যন্ত যত অর্থ বিনিয়োগ করা হয়েছে, আগামী ২০ বছরে বিনিয়োগ করতে হবে তার চেয়েও বেশি।’
আরশাদ মনসুরের বাবা এস এ মনসুরও প্রকৌশলী, তাঁর ছিল বদলির চাকরি। চট্টগ্রাম স্টিল মিলের মহাব্যবস্থাপক ছিলেন। সেই সূত্রে আরশাদ মনসুর পড়েছেন চট্টগ্রামের সেন্ট প্লাসিড স্কুলে। বাবা গাজীপুরের বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে যোগ দিলে আরশাদ ভর্তি হলেন ঢাকার সেন্ট জোসেফ স্কুলে। তারপর নটর ডেম কলেজে। এস এ মনসুর এখনো ইংরেজি কাগজে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ইত্যাদি নিয়ে লেখেন। বাবার ডিএনএ ১৯৮৪ সালে ছেলেকে নিয়ে এল বুয়েটে। বুয়েটকে আরশাদ খুব গুরুত্ব দেন। তিনি বলেন, ‘আমি যে পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এলাম, এর ভিত গড়ে দিয়েছে বুয়েট।’ তিনি খুব প্রশংসা করেন তাঁর বুয়েটের শিক্ষকদের। আর বলেন, আমেরিকার যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় তাঁর সময়ে বুয়েটের পাঠক্রম উন্নততর ছিল। বুয়েট থেকে পাস করেন ১৯৮৯ সালে, তড়িৎ কৌশল বিভাগ থেকে। নয় মাস বুয়েটে শিক্ষকতা করেন। এরপর আমেরিকায় চলে যান। অস্টিনের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএস আর পিএইচডি করেন। ১৯৯৪ সালে টেনিসির নক্সভিলে ইপিআরআইয়ে যোগ দেন। ২০১১ সালে তাঁর পদোন্নতি হলো সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আর গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগের প্রধান হিসেবে। সেটিকেই তাঁর পেশাগত জীবনের অন্যতম স্মরণীয় ঘটনা বলে মনে করেন তিনি।
মায়ের কথা তিনি খুব স্মরণ করেন। মা চট্টগ্রামে এতিমখানা হাসপাতালে তাঁকে সঙ্গে করে নিয়ে যেতেন সেবামূলক কাজের জন্য, সেসব তিনি ভুলতে পারেন না। আর খুব কৃতজ্ঞ তিনি তাঁর স্ত্রী জাবিন মনসুরের প্রতি, যিনি নিজেও একজন পরিবেশ প্রকৌশলী। জাবিন একটা ব্লগ চালান, www.genocidebangladesh.org। দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশকে এই পরিবার এক দণ্ডের জন্যও ভুলতে পারেনি। দুই মেয়ে নিয়ে তাঁরা বাস করেন শারলটে, যদিও আরশাদকে সারাক্ষণই উড়ে বেড়াতে হয় দেশ-বিদেশে।
আরশাদ মনসুর মনে করেন, বাংলাদেশের উন্নত টেলিযোগাযোগব্যবস্থাকে বিদ্যুতের অপচয় রোধে এবং পিক আওয়ারে ব্যবহার হ্রাসে কাজে লাগানো যায়। প্রবাসীদেরই এগিয়ে আসা উচিত দেশের উন্নতির জন্য। বললেন আরশাদ, ‘আমাদের জ্ঞান আমরা কীভাবে জন্মভূমির উন্নতির জন্য কাজে লাগাতে পারব, এ ব্যাপারে আমাদেরই উদ্যোগী হতে হবে।’ দেশে অনেক দক্ষ ও যোগ্য লোক বিদ্যুৎক্ষেত্রে কাজ করছেন বলে তিনি মনে করেন। জ্ঞান ও প্রযুক্তির আদান-প্রদানের জন্য স্কাইপ, টেলিকনফারেন্সিং ইত্যাদি সহায়ক হতে পারে বলে তাঁর ধারণা।
আরশাদ আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের কাছে আমার জন্মঋণ, দেশে বহু কিছু শিখেছি, বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে আছে অনেক মহান উপাদান, তেমনি আমেরিকায়ও অনেক কিছু শিখেছি। আমেরিকা হচ্ছে সেই দেশ, যা একজন নাগরিকের বর্ণ, জাত, ধর্ম ইত্যাদি বিবেচনা করে না; বিবেচনা করে তার যোগ্যতা—এর প্রমাণ হলো একজন তরুণ প্রকৌশলী থেকে আমার ইপিআরআইয়ের কারিগরি দলের প্রধান হওয়া।’
আরশাদ কিন্তু হতে চেয়েছিলেন ডাক্তার। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তিও হয়েছিলেন। একদিন তাঁর চার বছরের ভাতিজা স্নানঘরে পড়ে গিয়ে আহত হলে আরশাদ তাকে নিয়ে ছুটলেন পিজি হাসপাতালে। শিশুটিকে সেলাই দেওয়ার দৃশ্য দেখে আরশাদ নিজেই অজ্ঞান হয়ে গেলেন। ভাগ্যিস, বুয়েটের দরজা তখনো বন্ধ হয়ে যায়নি। আরশাদ মনসুর বুয়েটে ভর্তি হলেন। আজ ২৯ বছর পর আমরা বলতে পারি, ওই দুর্ঘটনা জগৎসভায় একজন নামকরা বাংলাদেশি আমেরিকান প্রকৌশলীর আবির্ভাবের দরজা খুলে দিয়েছিল।

33
Person / Foreign successful person
« on: January 06, 2013, 08:46:25 AM »
আফ্রিকায় আলো ছড়াচ্ছেন মোস্তাক

মোস্তাক আহমেদ বললেন, ‘আমাদের মাধ্যমে বছরে তিন কোটি টাকার বিদেশি মুদ্রা আসছে দেশে। আগামী দুই-তিন বছরের মধ্যে সেটা ২০ কোটি ছাড়িয়ে যাবে।’ আউটসোর্সিংয়ের কাজ পেয়ে বাংলাদেশ উপকৃত হচ্ছে তাঁর কাজের মাধ্যমে। কিন্তু তাঁর কর্মক্ষেত্র আসলে আফ্রিকা।
২০০৭ সাল। মোস্তাক তখন কাজ করছেন সোয়াজিল্যান্ডে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) অর্থায়নে সোয়াজিল্যান্ড সরকারের বিভিন্ন সেবামূলক কাজকে আনা হচ্ছিল তথ্যপ্রযুক্তির আওতায়। মোস্তাকের প্রতিষ্ঠান যুক্ত ছিল সেই কাজে। বিশ্বজুড়ে অর্থনৈতিক মন্দার সময়টিতে দেশটির করব্যবস্থাও ভেঙে পড়েছিল। এ সময় সে দেশের অর্থমন্ত্রী সিটলে মাজৌরি ইইউকে বলে বসলেন, ‘দেশের অর্থনীতিই ঠিকমতো চলছে না। এখন এসব তথ্যপ্রযুক্তি দিয়ে কী হবে? আপাতত কাজ বাদ দিন।’
মোস্তাক সরাসরি অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে বললেন, ‘আমি আপনাদের এই সংকট থেকে বেরিয়ে আসার ব্যবস্থা করে দেব। আপনাদের করব্যবস্থাকে কম্পিউটার তথ্যসেবার আওতায় নিয়ে আসুন। প্রতিটি বন্দরের বহির্গমন ও অবতরণ ক্ষেত্রে একটি আলাদা ডেস্ক বসান। সেখানে কর দিয়ে তারপর দেশের বাইরে বা ভেতরে যেতে হবে। এতে প্রতিটি নাগরিক ও তাদের সঙ্গে আসা পণ্য করের আওতায় চলে আসবে।’
প্রস্তাবটি মনে ধরল অর্থমন্ত্রীর। কর সংগ্রহের দায়িত্ব মোস্তাকের কোম্পানি ডেটানেট ও সোয়াজিল্যান্ড সরকারকে যৌথভাবে দেওয়া হলো। দুই বছরের মাথায় কর বাবদ সরকারের আয় বাড়ল চার গুণ। ঘুরে দাঁড়াল সোয়াজিল্যান্ডের অর্থনীতি। পুরো আফ্রিকায় মোস্তাকের এই কীর্তিতে সাড়া পড়ে গেল। এর আগে মোস্তাক সোয়াজিল্যান্ডের স্বাস্থ্য, হিসাবরক্ষণ ও কৃষিব্যবস্থা-সংক্রান্ত তথ্যসেবা কম্পিউটার প্রযুক্তির আওতায় এনেও সাড়া ফেলেছিলেন।
এবার মোস্তাকের ডাক পড়ল দক্ষিণ আফ্রিকায়। এখানে দায়িত্ব সরকারের কৃষি ও স্বাস্থ্যসেবা খাতকে কম্পিউটার প্রযুক্তির আওতায় আনার। মোস্তাক দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রতিষ্ঠা করলেন এনওয়াইবিএসওয়াইএস নামের আরেকটি কোম্পানি। ইউরোপ ও আমেরিকার বড় বড় কোম্পানিকে প্রতিযোগিতায় পেছনে ফেলে তাঁর কোম্পানি এখন দক্ষিণ আফ্রিকার এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ খাতের তথ্যপ্রযুক্তির আধুনিকায়নের কাজ করছে। এরপর একে একে আফ্রিকার লেসোথো, বতসোয়ানা ও মোজাম্বিকেও মোস্তাকের প্রতিষ্ঠা করা এনওয়াইবিএসওয়াইএস ও ডেটানেটের কার্যক্রম বিস্তৃত হয়েছে। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়া ও সিঙ্গাপুরেও তাঁর এই কোম্পানির শাখা খোলা হয়েছে। প্রস্তুতি চলছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ও যুক্তরাজ্যের লন্ডনে শাখা খোলার।
বাংলাদেশেও ডেটানেটের একটি শাখা খুলেছেন মোস্তাক। রাজধানীর মিরপুরে স্থাপিত ওই কোম্পানির বাংলাদেশ শাখায় ২০ জন তথ্যপ্রযুক্তিবিদ কাজ করছেন। আরও ১০০ জনকে এ কাজে যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর। আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের তথ্যসেবা-সংক্রান্ত কাজ বাংলাদেশে আউটসোর্সিং করে পাঠিয়ে দিচ্ছে তাঁর কোম্পানি। দেশের তরুণেরা সে কাজ সম্পন্ন করে আবার দক্ষিণ আফ্রিকা বা সোয়াজিল্যান্ডে পাঠিয়ে দিচ্ছে।
মোস্তাক আহমেদের বাবা আবদুল রহীম স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে উপসহকারী প্রকৌশলী ছিলেন। মোস্তাকের জন্ম-বেড়ে ওঠা নরসিংদীতে। ১৯৯৬ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএতে ভর্তি হয়ে মোস্তাক বাবার কাছে বায়না ধরলেন একটি কম্পিউটার কিনে দেওয়ার জন্য। ছেলের আগ্রহ দেখে শেষ পর্যন্ত বাবার পেনশনের টাকায় কম্পিউটার কিনে দেওয়া হলো।
মোস্তাক নতুন নতুন সফটওয়্যার তৈরি শুরু করলেন। শুরুতে সিলেবাসে থাকা হিসাবরক্ষণ-সংক্রান্ত বিষয়গুলোকে আরও সহজ করার জন্য কয়েকটি সফটওয়্যার বানালেন তিনি। এরপর বাংলায় সুকুমার রায়ের কবিতা ও ‘নন্টে-ফন্টে’ কমিক নিয়ে কয়েকটি কার্টুনও বানালেন তিনি। সে সময় বিটিভিতে সেগুলো প্রচারও হলো।
চতুর্থ সেমিস্টারে পড়া অবস্থায় ইউনিসেফের সহায়তায় প্রথম জন্মনিবন্ধনের তথ্যভান্ডার তৈরির জন্য রাজশাহী বিভাগের দায়িত্ব পান। এরপর পান যুক্তরাজ্য সরকারের আর্থিক সহায়তায় পরিকল্পনা কমিশনের হয়ে সরকারের হিসাবরক্ষণব্যবস্থার দায়িত্ব। ২০০২ সালে জন্মনিবন্ধনের কাজের জন্য যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সেরা তথ্যপ্রযুক্তির পুরস্কারও জিতে নেন তিনি। এরপর মোস্তাককে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।
বাংলাদেশের পক্ষে তথ্যপ্রযুক্তিসেবা বা আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে বছরে শত কোটি ডলার আয় সম্ভব। ফিলিপাইন বছরে এক হাজার ২০০ কোটি ডলার এই খাত থেকে আয় করলে বাংলাদেশ কেন পারবে না—এই প্রশ্ন ৩৭ বছর বয়সী তরুণ মোস্তাকের। আফ্রিকার দেশগুলোতে বাংলাদেশের পরিচিতি এখন পালিয়ে আসা অভিবাসী বা নিম্ন চাকরির জনবলের মধ্যে নেই। তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রপথিক হিসেবেই সেখানে বাংলাদেশের পরিচয়।
‘আমি এখন পর্যন্ত যা করেছি, তা কিছুই না। বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশকে বড় করে তুলতে হবে’—মোস্তাক বলেন। আফ্রিকায় বসেই তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করছেন। আবার অনলাইনে নিয়মিত প্রথম আলো পড়েন তিনি, ফলে দেশের খবর পেয়ে যাচ্ছেন প্রতিদিন, দেশ থেকে দূরে থেকেও।

34
Person / Ecxeptional and intelligent person
« on: January 06, 2013, 08:44:46 AM »
শ্যামনগরের চন্দ্রিকা দিদি

সুন্দরবনসংলগ্ন প্রত্যন্ত জনপদ। মানুষজনের বেশির ভাগই অভাবী। সত্যিকার অর্থে নুন আনতে পান্তা ফুরোয় তাঁদের। নিজেরা বিদ্যালয়মুখী হননি। সন্তানদেরও পড়ালেখা করানোর ইচ্ছা বা সামর্থ্য—কোনোটাই ছিল না। এভাবেই পার হচ্ছিল বছরের পর বছর।
একদিন চন্দ্রিকা ব্যানার্জি নামের এক গৃহবধূ উদ্যোগ নিলেন এই অবস্থার পরিবর্তনে। বিদ্যালয়ে যখন পাঠদান চলছে, তখন রাস্তার পাশে খেত-খামারে ছোট ছোট শিশুকে কাজ করতে দেখে তাঁর ভালো লাগেনি। শুরু করলেন ‘ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর’ কাজ। সে দুই দশক আগের কথা।
সেই থেকে তিনি সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার বুড়িগোয়ালিনী ও মুন্সিগঞ্জ এলাকার বাসিন্দাদের কাছে ‘চন্দ্রিকা দিদি’।
নিজ ঘরের বারান্দায় হয়েছিল সূচনা। এখন চন্দ্রিকা দিদির পাঠশালার সংখ্যা ১৭। মোট শিক্ষার্থী ৫১০ জন। বলার অপেক্ষা রাখে না, দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত শিশুরাই চন্দ্রিকা দিদির পাঠশালায় আসে। এই শিশুরাই শিক্ষিত হয়ে একদিন নিজেদের অধিকার আদায়ের পাশাপাশি সমাজের নেতৃত্ব দিতে পারবে—এমনটাই বিশ্বাস চন্দ্রিকার।
চন্দ্রিকার বিশ্বাস কিছুটা ফলতেও শুরু করেছে। কারণ, পাঠশালার প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের অনেকেই এখন সমাজ ও কর্মক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত।
গল্পের মতো শুরু: উচ্চমাধ্যমিক পাস করার আগেই পরিবারের অমতে বিয়ে করেন চন্দ্রিকা। সদ্য কৈশোর পেরোনো অবস্থায় উপজেলার ঈশ্বরীপুরে শ্বশুরবাড়িতেও প্রত্যাশিত মর্যাদা না পেয়ে তিনি মুষড়ে পড়েছিলেন। স্বামী স্বল্প আয়ের চাকরি করেন। তিনি অফিসে চলে যাওয়ার পরের সময়টা প্রতিবেশীদের বাড়ি বাড়ি ঘুরে কাটাতেন চন্দ্রিকা। সুযোগের অভাবে অনেক শিশুর শিক্ষাবঞ্চিত থাকার বিষয়টি এ সময় তাঁর নজরে আসে। বিষয়টি তাঁকে ভাবিয়ে তোলে। তিনি স্বামীর সঙ্গে পরামর্শ করে ওই শিশুদের পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করেন এবং তাদের পড়াশোনায় ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেন। চন্দ্রিকা তখন থেকেই শুরু করেন বিনা পারিশ্রমিকে পাঠদান কার্যক্রম।
চন্দ্রিকা ব্যানার্জির শয়নকক্ষের বারান্দায় পাঠশালার যাত্রা শুরু হয় ১৯৯২ সালে। পাশের বাড়ির ছেলে জিল্লুর রহমান, বাপ্পী মালো, মনিরুজ্জামানসহ আরও কয়েকজন শিশু সেখানে প্রথম পড়তে এসেছিল। চন্দ্রিকার বাড়ির আঙিনায় পর্যায়ক্রমে আরও শিশু ও কয়েকজন নারী শিক্ষার্থী জড়ো হয় অক্ষরজ্ঞান লাভের আশায়। এভাবে বাড়তে থাকে শিক্ষার্থীর সংখ্যা। চন্দ্রিকার পরিবারের সদস্যদের মধ্যেও অসন্তোষ দেখা দেয়। তাঁদের কাছে চন্দ্রিকার কার্যক্রম ছিল ‘ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানোর’ সমতুল্য। কিন্তু বঞ্চিত শিশু ও নারীদের নিয়ে চন্দ্রিকার স্বপ্ন তত দিনে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। তাই সব বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে তিনি লক্ষ্যে অবিচল থাকেন এবং ধীরে ধীরে জাবাখালী, গুচ্ছগ্রামসহ আরও কয়েকটি স্থানে তাঁর কার্যক্রম ছড়িয়ে দেন। প্রতিদিন সকালে স্বামী অফিসে রওনা হলে চন্দ্রিকাও বেরিয়ে পড়তেন নিজ হাতে গড়া পাঠশালার উদ্দেশে। প্রতিটি কেন্দ্রে দুই ঘণ্টা করে পড়িয়ে বিকেলে বাসায় ফিরতেন। এভাবে কয়েক বছরে তাঁর কার্যক্রমের পরিসর বাড়ে। স্থান সংকুলানের অভাবে তিনি একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সম্মেলনকক্ষ ব্যবহারের অনুমতি নেন। শিক্ষার্থীর সংখ্যা আরও বাড়ার পর তিনি নতুন চার-পাঁচটি স্থানে কার্যক্রম শুরু করেন। অনেকের সহযোগিতায় তিনি অভাবী শিশুদের বইপত্র ও কাগজ-কলমেরও ব্যবস্থা করেন।
অধিকারবঞ্চিত নারীদের অধিকার ও আত্মসচেতন করে তুলতে চন্দ্রিকা ব্যানার্জির উদ্যোগে ১৯৯৩ সালে ‘নকশী কাঁথা’ নামের একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠিত হয়। পরে ওই সংগঠনের সঙ্গে পাঠশালাভিত্তিক কার্যক্রম সংযুক্ত করেন চন্দ্রিকা। নকশী কাঁথার উদ্যোগে তিনি উপকূলবর্তী প্রত্যন্ত অঞ্চল বুড়িগোয়ালিনী, কাশিমারী, মুন্সিগঞ্জসহ কয়েকটি স্থানে মোট ১৭টি বিদ্যালয় গড়ে তোলেন।
এক দিন পাঠশালায়: সম্প্রতি এক সকালে বুড়িগোয়ালিনী গ্রামে চন্দ্রিকা দিদিকে সঙ্গে নিয়ে তাঁর পাঠশালায় গিয়ে দেখা যায়, ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা চাটাইয়ে বসে খুব মনোযোগের সঙ্গে লেখাপড়া করছে। চন্দ্রিকাকে দেখেই ছেলেমেয়েরা দিদি বলে সালাম দিল।
একটি ঘর নিয়েই এই পাঠশালা। কাঠের বেড়া, ওপরে গোলপাতার ছাউনি। শিক্ষক জানালেন, পাঠশালায় প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ানো হয়। ছেলেমেয়ে ৪০ জনের মতো।
চন্দ্রিকার ১৭টি পাঠশালায় ১৭ জন শিক্ষক আছেন। তাঁদের মাসে কিছু ভাতা দেওয়া হয়। দরিদ্র শিশুদের দিতে হয় শিক্ষা উপকরণ। যারা পরীক্ষায় ভালো ফল করে, তাদের বৃত্তি দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। খরচ কুলিয়ে উঠতে না পারায় ২০০৩ সাল থেকে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নিচ্ছেন তিনি।
তবে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ছাত্র সংগ্রহ, পাঠশালার যাবতীয় দেখভাল—সবই করেন তিনি। চেষ্টা করেন সপ্তাহে একবার হলেও পাঠশালাগুলো ঘুরে দেখতে।
‘বুড়িগোয়ালিনী উপানুষ্ঠানিক বিদ্যালয়ে’র তৃতীয় শ্রেণীর ছাত্র রাসেল কিছুদিন আগেও বাবার সঙ্গে নদীতে জাল টানতে যেত। কিন্তু চন্দ্রিকা দিদির পরামর্শে সে আবার স্কুলে পড়াশোনার অনুমতি পেয়েছে। ভ্যানচালক ইব্রাহিম গাজীর মেয়ে সালমা আগে মায়ের সঙ্গে চিংড়িঘেরে শামুক কুড়াত। কিন্তু বাড়ির পাশের স্কুলে ভর্তি হয়ে পড়াশোনায় এখন সে বেশ ভালো করছে।
সাফল্য ও কৃতজ্ঞতা: চন্দ্রিকার বারান্দায় প্রথম পাঠ গ্রহণকারী সেই শিশুদের কয়েকজন এখন সমাজে প্রতিষ্ঠিত। সেই বাপ্পী মালো ও জিল্লুর রহমান এখন পৃথক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। দরিদ্র পরিবারের মেয়ে মিলি খাতুন পড়েন খুলনা মেডিকেল কলেজে। তিনিও চন্দ্রিকার পাঠশালার ছাত্রী ছিলেন। জিল্লুরের বাবা শেখ নূর আলী, মিলির মা নুরুন্নাহার, বাপ্পীর বাবা খোকন মালোসহ অন্য অভিভাবকেরা নিজ নিজ সন্তানের প্রতিষ্ঠার পেছনে চন্দ্রিকার অবদান কৃতজ্ঞতাভরে স্বীকার করেন।
চন্দ্রিকা নিজ জীবন থেকে অর্জিত শিক্ষাকে শক্তিতে পরিণত করে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন—এ মন্তব্য করেছেন শ্যামনগর আতরজান মহিলা মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী। তিনি মনে করেন, চন্দ্রিকার প্রচেষ্টা সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে আরও এগিয়ে যাবে।
সব শিশুকে বিদ্যালয়ে আনতে সরকারি উদ্যোগ সত্ত্বেও প্রতিবছর অনেক শিশু শিক্ষা কার্যক্রম থেকে ঝরে পড়ছে। আর সেই শিশুদেরই বিদ্যালয়মুখী করতে চন্দ্রিকা সরকারকে সহযোগিতা করছেন—মন্তব্য শ্যামনগর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবদুল হাকিমের। তাই চন্দ্রিকার উদ্যোগ প্রশংসার দাবি রাখে।
স্বপ্ন সীমাহীন: চন্দ্রিকা বলেন, তাঁর এলাকা সুন্দরবনসংলগ্ন শ্যামনগর উপজেলাসহ উপকূলজুড়ে বহু শিশু প্রতিবছর বিদ্যালয় থেকে ঝরে পড়ছে। তাঁর অভিজ্ঞতামতে, বাড়ি থেকে বিদ্যালয়ের দূরত্ব, মা-বাবার অসচেতনতা ও দারিদ্র্যই ঝরে পড়ার মূল কারণ।
চন্দ্রিকা বিশ্বাস করেন, বঞ্চিত শিশু ও নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর সংগ্রাম এখনো অসমাপ্ত রয়ে গেছে। চন্দ্রিকা তাই স্বপ্ন দেখেন নিরন্তর।

35
Jokes / Re: Laugh collection
« on: January 06, 2013, 08:40:15 AM »
উকিল ডাকছি

স্ত্রী: কী বললে তুমি, উত্তরার বাড়িটা আমার নামে লিখে দেবে না? ঠিক আছে, আমি চললাম বাপের বাড়ি।
স্বামী: দাঁড়াও, আমি উকিল ডাকছি।
স্ত্রী: বাড়িটা লিখে দেওয়ার ব্যাপারে?
স্বামী: না, ডিভোর্সের ব্যাপারে।

36
Jokes / Re: Laugh collection
« on: January 06, 2013, 08:33:27 AM »
ঝামেলার নিষ্পত্তি

: জানিস, আমার খালা-খালু এখন আর ঝগড়া করে না।
: বাহ্‌। ঝামেলার নিষ্পত্তি হয়েছে তাহলে।
: অনেকটা সে রকমই, তাঁদের ডিভোর্স হয়ে গেছে।

37
Jokes / Re: Laugh collection
« on: January 06, 2013, 08:32:43 AM »
চড় না মেরেই গাল লাল

: আমার হাতে অনেক শক্তি। এক চড় মেরে বল্টুর গাল লাল করে দিয়েছিলাম।
: হুহ্‌। এ আর এমন কী, আমি তো চড় না মেরেই গাল লাল করেছি। পিওর লাল।
: কীভাবে?
: রং দিয়ে।

38
Jokes / Re: Laugh collection
« on: January 06, 2013, 08:31:57 AM »
ছিনতাইকারী কিছুই নিতে পারেনি

: আজ পর্যন্ত ছিনতাইকারী আমার কাছ থেকে কিছুই নিতে পারেনি, কেন জানিস?
: কেন?
: কারণ, এখন পর্যন্ত আমি ছিনতাইকারীর কবলে পড়িনি।

39
Jokes / Re: Laugh collection
« on: January 06, 2013, 08:28:17 AM »
ঘুমের মধ্যে টের পাইনি

: জানিস, কাল রাতে আমরা যখন ঘুমিয়ে ছিলাম, তখন আমাদের বাড়িতে চোর এসেছিল।
: ঘুমের মধ্যে টের পেলি কীভাবে?
: ঘুমের মধ্যে টের পাইনি, সকালে উঠে টের পেয়েছি।

40
Jokes / Re: Laugh collection
« on: January 06, 2013, 08:26:50 AM »
আইফেল টাওয়ার

দুই চাপাবাজের মধ্যে আলাপ হচ্ছে-
প্রথম চাপাবাজ: জানিস মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ারটা কিনে ফেলি।
দ্বিতীয়চাপাবাজ: অত সহজ না বন্ধু! ওটা আমি বেচলেতো।

41
Jokes / Re: Laugh collection
« on: January 06, 2013, 08:25:22 AM »
গরম চা

১ম চাপাবাজঃ আমি এত গরম চা খাই যে, কেতলি থেকে সোজা মুখে ঢেলে দেই!
২য় চাপাবাজঃ কি বলিস! আমি তো চা-পাতা, পানি, দুধ, চিনি মুখে দিয়ে চুলোয় বসে পড়ি!

42
Jokes / Re: Laugh collection
« on: January 06, 2013, 08:24:40 AM »
সবাই সেলফোন ব্যবহার করতো

একবার এক সম্মেলনে, একজন বাংলাদেশী এবং একজন আমেরিকান প্রাচীনকালের প্রযুক্তি সম্পর্কে কথা বলছিল, তো কথোপকথনে তারা তাদের নিজ নিজ দেশের অবস্থান আলোচনায় নিয়ে আসেন,

দু’জনের মধ্যেই কথা কাটাকাটি চলছে-

বাংলাদেশী: আমরা প্রাচীন কালে প্রযুক্তি বিদ্যায় অনেক অগ্রসর ছিলাম। তোমাদের মতো সাদা চামড়ার মানুষই আমাদের বর্তমান দুর্গতির কারন।

আমেরিকান: তোমরা তখনও মাথামোটা ছিলে এখনও তাই, প্রযুক্তি ট্রযুক্তি কিছু না, তোমাদের স্থুল বুদ্ধিই তোমাদের দুর্গতির কারন। আর চিকন বুদ্ধির কারনেই আমরা তখন আর এখন দুই সময়েই প্রযুক্তিতে উন্নত।

তো যাই হোক, দু’জনেই তাদের নিজ নিজ যুক্তি পোক্ত করার উদ্দেশ্যে, প্রত্নতাত্বিক নিদর্শন সংগ্রহের জন্য তাদের স্বদেশে ফিরে গেলেন ।
কিছুদিন পরে, আমেরিকান লোকটি খনন কাজ শুরু করলো এবং খনন শেষে একটি পুরানো পেঁচানো তার উদ্ধার করলো।
তারপর সে সম্মেলনে ফিরে এসে বর্ণনা করলো- আমেরিকান সভ্যতা প্রাচীন কালেও অনেক অগ্রসর ছিলো কেন না এই তারটি প্রমান করে যে সেই সময়ে আমেরিকার মানুষ টেলিফোন ব্যবহার করতো।
এরপর বাংলাদেশী লোকটি দেশে ফিরে খনন কাজ শুরু করলো।
অনেক খোড়াখুড়ির পরেও লোকটি কিছুই উদ্ধার করতে পারলো না।
তো সম্মেলনে ফিরে লোকটি বর্ণনা করলো, বাংলাদেশের সভ্যতা প্রাচীন কালে বর্তমানের চেয়েও বেশী উন্নত ছিলো। তখন গ্রামে গ্রামে সবাই সেলফোন ব্যবহার করতো কেন না খনন কাজে আমরা কোন টেলিফোন তার পাই নি।।

43
Jokes / Re: Laugh collection
« on: January 06, 2013, 08:20:18 AM »
কতো রবীন্দ্র সংগীত লিখলাম

এক লোক অনেক চাপাবাজি করে। তো সে সঙ্গীত নিয়েও চাপাবাজি করছে। সে এই সঙ্গীত লিখেছে সেই সঙ্গীতের সুর দিয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি।

তো তার বন্ধু তাকে জিজ্ঞেস করলো, তুমি রবীন্দ্রসঙ্গীতের বিষয়ে কি জানো?

জবাবে সে বললো, কতো রবীন্দ্র সংগীত লিখলাম আর তুমি বলো কি জানি!?

44
Jokes / Re: Laugh collection
« on: January 06, 2013, 08:17:35 AM »
যেকোনো কি-বোর্ডেই…

: শোন, আমি বিদেশে মিউজিকের ওপর পড়ালেখা করেছি। যেকোনো কি-বোর্ডেই আমি সুর তুলতে পারি।
: তাই, এই নে আমার কম্পিউটারের কি-বোর্ড, এইটাতে সুর তুইলা দেখা।

45
Jokes / Re: Laugh collection
« on: January 06, 2013, 08:15:39 AM »
প্রথম বন্ধুঃ জানিস, আমার মামার বাড়িতে এত বড় আম হয় যে দুটিতেই এক কেজি হয়ে যায়!
দ্বিতীয় বন্ধুঃ আরে তুই জানিস, আমার মামাবাড়িতে এত বড় বড় আম হয় যে চারটিতেই এক ডজন হয়ে যায়!

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 75