নক্ষত্রের উতপত্তি ও বিবির্তন অনেক মজার। বিজ্ঞানিদের ধারনা এ নক্ষত্রের জীবন চক্র শুরু হয়েছে ছায়াপথে নিজেদের মহাকর্ষ বলের প্রভাবে ভেঙ্গে পড়া একটি ঘন মেঘ হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাস ত্বরনের মাধমে। মহাকর্ষ হচ্ছে এ মহা বিশ্বের যেকোন দুটি বস্তুর মধ্যে যে আকর্ষন। যেমন সুর্য ও বুধের আকর্ষন। এই মেঘের মধ্যে হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাস ই বেশি রয়েছে।
মেঘের আকার অনেক বিশাল হলে তাদের মাঝে মাঝে মহাকর্ষ বলের পরিমান বেশি হয়। ফলে তারা সংকুচিত হতে থাকে এবং এ প্রক্রিয়ায় মেঘ গুলো নক্ষত্রে পরিনত হয়। প্রথমে এদের তাপমাত্রা অনেক কম থাকে প্রায় -১৭৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু মেঘ গুলো সংকুচিত হলে তাদের ভেতরের পরমানুর মধ্যে সংঘর্শ ঘটে ফলে তাপমাত্রা বাড়তে থাকে। এবং প্রায় ১০০০০০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পৌছে।
(http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/jakirseu/34139/sun_big.gif)
বাস্তবে নক্ষত্র গুলো দেখতে আরো ভয়ঙ্কর
এত উচ্ছ তাপমাত্রায় হাইড্রোজেন পরমানু হিলিয়াম পরমানুতে পরিনত হয় এবং প্রচুর শক্তি উতপন্ন হয়। এ শক্তি তরংগ হিসেবে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। যা আমরা সূর্য থেকে আলো হিসেবে পাই।
গ্রহ গুলো তৈরি হয়েছে নক্ষত্র গুলো কে গিরে থাকা অবশিষ্ট গ্যাসীও পদার্থ থেকে।
(http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/jakirseu/34139/univers.jpg)
আমাদের পৃথিবী তৈরি হয়েছে সূর্যের চারপাশে থাকা গ্যাস থেকে।
তবে বিজ্ঞানিরা এখনো অনেক প্রশ্নের উত্তর খুজে পায় নি। যেমন এ মেঘ গুলো কোথায় থেকে আসলো? বস্তু গুলো কিবাবে সৃষ্টি হয়েছে? ইত্যাদি।
পদার্থ বিজ্ঞানি স্টিফেন হকিং তার বিখ্যাত বই “A Brief History of Time†এ মহাবিশ্ব সৃষ্টি নিয়ে পদার্থ বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে তার মন্তব্য তুলে ধরেন।
আপনাদের জন্য এ বইটির বাংলা সংকরনটির ডাউনলোড লিঙ্কটি দিয়ে দিলাম।
(http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/jakirseu/34139/A-Brief-History-of-Time.jpg)
Download From here (http://www.mediafire.com/?tzjwujgmumj)
This post has some spelling mistake. I am sorry for that.