Daffodil International University

Science & Information Technology => Science Discussion Forum => Topic started by: ashiqbest012 on September 07, 2010, 01:14:00 PM

Title: মহাবিশ্বের সৃষ্টির রহস্য।
Post by: ashiqbest012 on September 07, 2010, 01:14:00 PM
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মহাবিষ্ময়কর যুগে আমাদের  ঘরে বসে থাকার কোন অবকাশ নেই । সময় হয়েছে চোখ মেলে দেখবার ,সময় হয়েছে মনের যত কৌতুহল নিবারণ করবার। রক্ত মাংসে গড়া বুদ্ধিদিপ্ত প্রাণী হিসেবে আমাদের প্রাথমিক কৌতুহল হল

    “আমরা কে? কবে কোথা থেকে কিভাবে এলাম? পৃথিবী কি? কিভাবে সৃষ্টি হল? আর আমরা চারিপাশে যা কিছু দেখছি তাই বা কি? কিভাবে এল? ”

ঠিক এই প্রশ্ন গুলিই যদি কোন ধর্মভিজ্ঞ ব্যক্তির নিকট জানতে চাওয়া হয় তবে তার উত্তর হবে অনেকটা এ রকম………..

   â€œআমরা মানুষ, যা স্রষ্টার সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি । আর আমরা যা কিছু দেখছি তার সবকিছুই মহান সৃষ্টিকর্তা মানুষের জন্যই সৃষ্টি করেছেন।”


(http://technologybd.com/wp-content/uploads/2010/06/world.png)


আমাদের কৌতুহলী তৃষ্ণার্ত হৃদয়ের তৃষ্ণা নিবারণের অন্য উপায়টি হল বিজ্ঞান।

“বিজ্ঞান হচ্ছে বিশেষ জ্ঞান যা বিভিন্ন তথ্য, উপাত্য, ও পরিসংখ্যান দ্বারা বিশেষ ভাবে বিশ্লেষণ দ্বারা প্রমাণিত ।”

আমাদের প্রশ্ন গুলোর বিজ্ঞান সম্মত সংক্ষিপ্ততম সমাধান হচ্ছে অমল দাশ গুপ্তের “পৃথিবীর ঠিকানা” বইটি । যেখানে পৃথিবীর সৃষ্টির রহস্য সম্পর্কে একটি অসাধারণ উপস্হাপনা আছে। বইটিতে পৃথিবীর সূচনালগ্ন থেকে ৭২০ কোটি বছরের ইতিহাস তথা এইপৃথিবীর সৃষ্টি, মানব জগতের আবির্ভাব, পারিপার্শের পূর্ণতা, মানব জাতির আবির্ভাব ইত্যাদি তুলেধরা হয়েছে মাত্র ২৪ ঘন্টার একটি কল্পিত দিবাদৈর্ঘ্যের মাধ্যমে।

মনে করা যাক ৬০ মিনিট সমান ৩০ কোটি বছর, অর্থাৎ প্রতি মিনিট সমান ৫০ লক্ষ বছর। এখন কল্পনা করা যাক ঠিক রাত বারোটার সময় সৃষ্টিহল রহস্যময় এই পৃথিবীর, তখন পৃথিবী একটি আবর্তমান গ্যাসীয় বস্তুপিন্ড। কোথাও কোন প্রাণের চিহ্ন নেই, আর থাকার কথাও নয় কারণ ঐ ঘূর্ণায়মান বস্তুপিন্ডের তাপমাত্রা ছিল আনুমানিক দশ হাজার কোটি সেন্টিগ্রেড। আস্তে আস্তে এই আবর্তমান পৃথিবী শীতল হতে থাকে। এবং এক সময় তরল হতে হতে তা জমাট বেধেছে। তৈরি হয়েছে পৃথিবীর আদিমতম সমুদ্র।


(http://technologybd.com/wp-content/uploads/2010/06/pristine123.jpg)

কিন্তু তখনও প্রাণের উৎপত্তি ঘটেনি সেই মহেন্দ্রক্ষণটির জন্য অপেক্ষা করতে হবে ভোর ছয়টা পর্যন্ত । ঠিক ভোর ছয়টার সময় আদিম সমুদ্রে কতগুলো অনুবীক্ষণ বিন্দুকে আশ্রয় করে প্রথম প্রাণের জন্ম হয়। তারপর শিরদাঁরওয়ালা প্রাণীর জন্য অপেক্ষা করতে হবে পৌনে নয়টা পর্যন্ত। সকাল নয়টায় উভচর প্রাণীরা মুক্ত বাতাস গ্রহণের উদ্দেশ্যে ডাঙায় উঠে আসে। নয়টা আট মিনিটে জন্ম হয় সরীসৃপের, নয়টা তেইশ মিনিটে ডাইনোসরের, নয়টা পঁচিশ মিনিটে স্তন্যপায়ী আর নয়টা তেত্রিশ মিনিটে জন্ম হয় পাখির। আর সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব মানষ সৃষ্টি হয়েছে পাখি সৃষ্টির ঠিক তেত্রিশ সেকেন্ড পূর্বে।

(http://technologybd.com/wp-content/uploads/2010/06/adim.jpg)


This is Scientific explanation.
Title: Re: মহাবিশ্বের সৃষ্টির রহস্য।
Post by: bidita on September 21, 2010, 08:42:53 PM
..  .   . .   . Prokkriti o tar majhe ai jibon kotoe na sundor...Allah koto jotno kore ai pritthivi sristi kore amader upohar diyechen...   .    ..

                                                             Amader uccit ai upohar er poripurno morjada deya
Title: Re: মহাবিশ্বের সৃষ্টির রহস্য।
Post by: ashiqbest012 on September 22, 2010, 12:20:39 AM
I do agree, Bidita. thank you..
Title: Re: মহাবিশ্বের সৃষ্টির রহস্য।
Post by: Md. Limon Hossain on September 26, 2010, 08:39:44 AM
Nice post Ashiq.!

If we can go to see the ocean, hills, forest, etc then we can understand easily about the creation of our god. I am very interested to go somewhere with my friends.


Limon
Batch 20th BBA
Title: Re: মহাবিশ্বের সৃষ্টির রহস্য।
Post by: Al Mamun Bhuiyan on September 28, 2010, 12:25:07 AM
Thank you Mr Ashiq for giving the history about the creation of the world.It goes without saying that science makes life happy and we can feel in every moment .So i am very interested and curious about the world and its structure.
Title: Re: মহাবিশ্বের সৃষ্টির রহস্য।
Post by: Mostakima Yesmin on October 06, 2010, 08:57:35 AM
Allah gives us a beautiful world, thinking power, working capacity & others, which is necessary for human being. When we will know these creations of Allah & apply our techniques, world will be so much beautiful. 
Title: Re: মহাবিশ্বের সৃষ্টির রহস্য।
Post by: ashiqbest012 on October 08, 2010, 07:52:30 PM
নক্ষত্রের উতপত্তি ও বিবির্তন অনেক মজার। বিজ্ঞানিদের ধারনা এ নক্ষত্রের জীবন চক্র শুরু হয়েছে ছায়াপথে নিজেদের মহাকর্ষ বলের প্রভাবে ভেঙ্গে পড়া একটি ঘন মেঘ হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাস ত্বরনের মাধমে। মহাকর্ষ হচ্ছে এ মহা বিশ্বের যেকোন দুটি বস্তুর মধ্যে যে আকর্ষন। যেমন সুর্য ও বুধের আকর্ষন। এই মেঘের মধ্যে হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাস ই বেশি রয়েছে।
মেঘের আকার অনেক বিশাল হলে তাদের মাঝে মাঝে মহাকর্ষ বলের পরিমান বেশি হয়। ফলে তারা সংকুচিত হতে থাকে এবং এ প্রক্রিয়ায় মেঘ গুলো নক্ষত্রে পরিনত হয়। প্রথমে এদের তাপমাত্রা অনেক কম থাকে প্রায় -১৭৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু মেঘ গুলো সংকুচিত হলে তাদের ভেতরের পরমানুর মধ্যে সংঘর্শ ঘটে ফলে তাপমাত্রা বাড়তে থাকে।  এবং প্রায় ১০০০০০০০  ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় পৌছে।


(http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/jakirseu/34139/sun_big.gif)
বাস্তবে নক্ষত্র গুলো দেখতে আরো ভয়ঙ্কর

এত উচ্ছ তাপমাত্রায় হাইড্রোজেন পরমানু হিলিয়াম পরমানুতে পরিনত হয় এবং প্রচুর শক্তি উতপন্ন হয়।  এ শক্তি তরংগ হিসেবে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। যা আমরা সূর্য থেকে আলো হিসেবে পাই।
গ্রহ গুলো তৈরি হয়েছে নক্ষত্র গুলো কে গিরে থাকা অবশিষ্ট গ্যাসীও পদার্থ থেকে।


(http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/jakirseu/34139/univers.jpg)
আমাদের পৃথিবী তৈরি হয়েছে সূর্যের চারপাশে থাকা গ্যাস থেকে।

তবে বিজ্ঞানিরা এখনো অনেক প্রশ্নের উত্তর খুজে পায় নি। যেমন এ মেঘ গুলো কোথায় থেকে আসলো? বস্তু গুলো কিবাবে সৃষ্টি হয়েছে? ইত্যাদি।
পদার্থ বিজ্ঞানি স্টিফেন হকিং তার বিখ্যাত বই “A Brief History of Time”  এ মহাবিশ্ব সৃষ্টি নিয়ে পদার্থ বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে তার মন্তব্য তুলে ধরেন।
আপনাদের জন্য এ বইটির বাংলা সংকরনটির ডাউনলোড লিঙ্কটি দিয়ে দিলাম।


(http://s.techtunes.com.bd/tDrive/tuner/jakirseu/34139/A-Brief-History-of-Time.jpg)

Download From here (http://www.mediafire.com/?tzjwujgmumj)

This post has some spelling mistake. I am sorry for that.
Title: Re: মহাবিশ্বের সৃষ্টির রহস্য।
Post by: Mostakima Yesmin on October 09, 2010, 12:53:40 AM
WoW!!!!!!!!
What a creation....!!
Title: Re: মহাবিশ্বের সৃষ্টির রহস্য।
Post by: sumon_acce on September 26, 2011, 07:12:57 PM
Our world is very beutiful. Thanks god to give us such a great creation.
Title: Re: মহাবিশ্বের সৃষ্টির রহস্য।
Post by: yousuf ali on September 26, 2011, 10:36:05 PM
many man, many opinion but i believe that the creation of World is awesome. thanks for the info
Title: Re: মহাবিশ্বের সৃষ্টির রহস্য।
Post by: sethy on September 27, 2011, 09:23:47 AM
It's a great job. The history of earth is very interesting. Thanks God to give us a beautiful world including green hill, blue ocean, different types of tree and so on.