Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Sharminte

Pages: 1 ... 22 23 [24]
346
Textile Engineering / জীবনবোধ
« on: April 24, 2017, 11:04:22 AM »
জীবনে একটা সময় আসে যখন তোমার সত্যিকারের একটা বোধ জন্ম নেয়, যখন তুমি জীবনকে সত্যিকারভাবে বুঝতে পারো। তীব্র হতাশা আর দুঃখের একটা পর্যায়ে একসময় তোমার ভেতরের “আমি” জেগে ওঠে এবং চিৎকার দিয়ে বলে – যথেষ্ট হয়েছে! নিজের সাথে নিজে যুদ্ধ করতে করতে একসময় তুমি শান্ত হয়ে আসো, তোমার কান্না থেমে যায়, তুমি আয়নায় তোমাকে দেখো, তুমি জানালা খুলে বাইরের আকাশটাকে দেখো। আর তখন আস্তে আস্তে তুমি জীবনকে আবিষ্কার করো একটু অন্যরকমভাবে, পৃথিবীটাকে দেখো একটু অন্য চোখে।

এটা হচ্ছে তোমার নতুন জীবন বোধঃ

তুমি বুঝতে পারো তোমার চারপাশের সবকিছু বদলে যেয়ে তোমার সব আশা আর স্বপ্নগুলি সত্যি করে দিবে এটা কখনোই হবার নয়। তুমি যে সুখ, শান্তি, আর নিরাপত্তা চাচ্ছো সেটা এমনি এমনি তোমার কাছে ছুটে আসবেনা। তুমি মেনে নিতে শেখো যে তুমি কোন রাজপুত্র কিংবা রাজকন্যা না এবং বাস্তব জীবনে “দি এন্ড” সবসময় সুখকর হয়না। “অতঃপর তাহারা সুখে শান্তিতে বাস করিতে লাগিলো” এই ব্যাপারটা শুরু করতে হবে তোমার নিজের কাজের মাধ্যমে এবং এটা মেনে নেওয়ার মাধ্যমেই শান্তি ও সুখ আসার প্রক্রিয়া শুরু হয়।

তুমি আনুধাবন করতে পারো যে তুমি নিজে পারফেক্ট না এবং সবাই সবসময় তোমাকে পছন্দ নাও করতে পারে, তোমার সব কাজে খুশি নাও হতে পারে – এবং এতে দোষের কিছু নেই। সবার নিজস্ব দৃষ্টিকোন এবং মতামত থাকতে পারে। তখন তুমি নিজের অবস্থানকে শক্ত করার জন্য, নিজেকে আরো পরিপূর্ণ করার জন্য কাজ শুরু করো। এভাবে তোমার মধ্যে তৈরি হয় এক নতুন আত্মবিশ্বাস।

অন্যরা তোমার জন্য কী করলো কিংবা কী করে নাই সেটা নিয়ে তুমি অভিযোগ অনুযোগ করা বন্ধ করো। এবং তুমি বুঝতে পারো জীবনে অনিশ্চয়তার উপর ভর করেই তোমার এগিয়ে যেতে হবে। তুমি আবিষ্কার করো যে মানুষ সবসময় যা বুঝাতে চায় তা বলেনা এবং যা বলে তা বুঝাতে চায়না এবং তোমার প্রয়োজনের সময় সবাই তোমার পাশে নাও থাকতে পারে। সবার নিজের জীবনে ব্যস্ত থাকার অনেক জিনিস আছে, অতএব তোমাকে নিজের উপর নির্ভর করা শিখতে হবে। আর স্বনির্ভর হওয়ার মাধ্যমে তোমার নিজের জীবনে নিরাপত্তাবোধ আসবে।

তুমি মানুষের দিকে আঙ্গুল তাক করা বন্ধ করো এবং তাদের দুর্বলতা ও ভুলত্রুটি মেনে নিতে শেখো। আর এভাবে মানুষের ভুলত্রুটি ক্ষমা করার মাধ্যমে তোমার মনে একধরণের প্রশান্তি জন্ম নেয়।

তুমি বুঝতে পারো যে তুমি নিজেকে এবং তোমার চারপাশের পৃথিবীকে যেভাবে মূল্যায়ন করো সেটা এসেছে তোমার মনের মধ্যে চারপাশ থেকে ঢুকানো অসংখ্য তথ্য ও তত্ত্বের মাধ্যমে। তুমি তখন তোমার মগজে ঢুকানো এইসব হাজার হাজার তথ্য ও তত্ত্বের যাচাই বাছাই করতে থাকো। তোমার নিজের সম্পর্কে মূল্যায়ন, তোমার কী পরা উচিৎ কী পরা উচিৎ না, তোমার কী ভালো লাগে কী ভালো লাগেনা, তোমার কী বিশ্বাস করা উচিৎ কী বিশ্বাস করা উচিৎ না, তুমি কোথায় থাকবা কোথায় থাকবানা, কী পেশা হবে তোমার, কাকে বিয়ে করবে, বাব-মা কিংবা সন্তানের সাথে তোমার সম্পর্ক কেমন হবে – এই সবকিছু নিয়ে তুমি নতুন করে ভাবতে বসো। তুমি তোমার চিন্তাভাবনার বদ্ধ পৃথিবীকে খুলে দাও এবং নতুন ধরণের, ভিন্ন ধরণের দৃষ্টিকোন এবং মতামতকে গুরুত্ম দিতে শেখো। তুমি জীবনের মানেকে নতুনভাবে মূল্যায়ন করো।

জীবনে তোমার কী লাগবে এবং তুমি কী চাও এটা তুমি আরো ভালোভাবে বুঝতে পারো, এবং পুরনো, ভুল বিশ্বাস এবং তত্ত্ব থেকে তুমি বের হয়ে আসো। আর এভাবেই তুমি অন্যের মতামত ও কন্ঠ থেকে বের হয়ে এসে তোমার সত্যিকারের সত্ত্বার কথা শুনো।

তুমি শেখো যে দানের মধ্যে বড় প্রাপ্তি থাকে এবং সৃজনশীলতা এবং অন্যদের সাহায্য করা একটা চমৎকার মর্যাদাকর ব্যাপার।

তুমি শেখো যে সততা এবং সত্যবাদিতা পুরনো যুগের নীতিকথা নয় শুধু। জীবনের মূল ভিত্তি হতে হবে সততা এবং সত্যবাদিতা।

তুমি বুঝতে শেখো যে সবকিছু তোমাকে জানতে হবে এমন কোনো কথা নেই; পৃথিবীকে বাঁচানো তোমার একার দায়িত্ব নয়, এবং গাধা পিটিয়ে মানুষ করাও তোমার পক্ষে সম্ভব নয়। তুমি দোষ এবং দায়িত্ব এর মধ্যে পার্থক্য করতে শেখো, বিভিন্ন জিনিসের সীমারেখা টানতে শেখো, এবং অন্যকে প্রয়োজনে “না” বলতে শেখো।

এরপর তুমি ভালোবাসা সম্পর্কে জানতে পারো – রোমান্টিক ভালোবাসা এবং পারিবারিক ভালোবাসা। তুমি শেখো কতোটুকু ভালোবাসা উচিৎ, কতোটুকু স্যাক্রিফাইস করা উচিৎ, কখন স্যাক্রিফাইস বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ, কখন ভালোবাসাবাসি বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ।

তুমি সম্পর্ককে যেমন আছে তেমনই দেখতে শেখো, কল্পনায় তুমি কী চাও তেমনভাবে নয়। তুমি মানুষকে নিয়ন্ত্রণ না করা শেখো। তুমি শেখো যে মানুষ সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হয়, তাদের ভালোবাসাও কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে। তুমি তোমার মতো করে, শুধু মাত্র নিজেকে সুখী করার জন্যে নিজের মতো করে ভালোবাসা দাবী করতে পারোনা।

তুমি বুঝতে শেখো নির্জনতা মানেই একাকীত্বতা নয়। আয়নার দিকে তাকিয়ে তুমি অনুধাবন করো তুমি কখনোই তোমার মনমতো সুন্দর হতে পারবেনা; অতএব তুমি তোমার মাথার ভেতরে থাকা তোমার মডেল চেহারাটি সরিয়ে ফেলো।

তুমি তোমার শরীরের মূল্য বুঝতে শেখো। তুমি স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে শুরু করো, ব্যায়াম করা শুরু করো। তুমি বুঝতে শেখো যে ক্লান্তি আমাদের প্রানশক্তি কমিয়ে দেয় এবং আমাদের মনে দূর্বলতা এবং ভয় ঢুকিয়ে দেয়। অতএব তুমি প্রয়োজনীয় বিশ্রাম নেয়া শুরু করো। খাবার যেমন শরীরকে চালু রাখে, হাসি তেমনি আত্মাকে চালু রাখে। তাই তুমি আরো বেশি বেশি হাসো এবং খেলাধুলা করো।

তুমি বুঝো যে নিজেকে যতোটা যোগ্য মনে করো ঠিক ততোটাই তুমি পাও। জীবনে পরিশ্রম না করলে কিছু পাওয়া যায়না, অতএব তুমি চাওয়া এবং পাওয়ার মধ্যে পার্থক্য বোঝ এবং চাওয়াগুলিকে পাওয়ার জন্যে সত্যিকারের পরিশ্রম করো। সফলতার জন্যে সঠিক লক্ষ্য ঠিক করে কাজ করে যেতে হয় এবং দরকার হলে অন্যের কাছে সাহায্য চাওয়া যায়।

তুমি জানতে পারো পৃথিবীতে যদি কিছুকে ভয় করতে হয় সেটা হবে ভয়কে। যে মুহুর্তে তুমি কোনো কিছুকে ভয় পাওয়া শুরু করবে সেই মুহুর্তে আসলে তুমি নিজের মতো করে বেঁচে থাকার সুযোগ হারাচ্ছো। তোমাকে ভাবতে হবে যে যাই ঘটুকনা কেনো তুমি এটা সামলে নিতে পারবে এবং তুমি যা সিদ্ধান্ত নিবে তোমার জীবনে তাই ঘটবে।

তুমি জীবনে যুদ্ধ করতে এবং জীবনটাকে দুশ্চিন্তা এবং ভয় এর মধ্য দিয়ে পার না করে দিতে শেখো। তুমি মেনে নিতে শেখো যে জীবন সবসময় ফেয়ার না এবং মাঝে মাঝেই সবচেয়ে ভালো মানুষগুলোকে অনেক দুঃখ কষ্টের মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এর জন্যে তুমি ভাবো না যে ঈশ্বর তোমাকে শাস্তি দিচ্ছে অথবা তিনি তোমার প্রার্থনা শুনছেন না। এই ঘটনাগুলো জীবনেরই অংশ।

তুমি এ জীবনের ছোটখাট সুখগুলোর জন্যে কৃতজ্ঞ হতে শেখো। তোমার জন্ম আফ্রিকার কোনো যুদ্ধ-বিধ্বস্ত বা দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশে হয়নি এটা ভেবে তুমি শান্তি পাও। ধীরে ধীরে তুমি নিজের জীবনের নিয়ন্ত্রণ নেয়া শুরু করো। তুমি কান পেতে তোমার মনের কথা শুনো এবং মন যা চায় তাই পাবার জন্যে পরিশ্রম করতে শুরু করো। তুমি জানালা খুলে বুক ভরে শ্বাস নাও এবং মুখে হাসি ফুটিয়ে তোলো। তুমি জীবনকে নতুন করে শুরু করার প্রস্তুতি নাও এবং সবসময় পজিটিভ চিন্তাভাবনা করার সিদ্ধান্ত নাও।
(সংগৃহীত)

347
Textile Engineering / Re: I tried to write some poems.
« on: April 24, 2017, 10:39:42 AM »
সুন্দর কবিতা।
জীবনটাই যেন এক আলো ছায়ার খেলা স্যার।

348
মনে হল আমিও যেন সেখানে কিছু সময়ের জন্য হারিয়ে গেলাম।  :)

350
 :(change we need
বিশ্বখ্যাত পাঁচ ব্র্যান্ড গ্যাপ, এইচবিসি, টার্গেট, ভিএফ করপোরেশন ও ওয়ালমার্ট বাংলাদেশের বহু কারখানা থেকে পোশাক কেনে। রানা প্লাজা ধসের পর কর্মপরিবেশ উন্নয়নে সংস্কারকাজে অংশও নিয়েছে কারখানাগুলো। তবে ১৭৫টি কারখানায় এখনো তিন ধরনের নিরাপত্তাঝুঁকি রয়ে গেছে। অসংশোধিত এসব ঝুঁকি পোশাকশ্রমিকদের জন্য মারাত্মকভাবে বিপজ্জনক।

শ্রমিকদের নিরাপত্তায় বিপজ্জনক বিলম্ব’ নামে এক প্রতিবেদনে এমন তথ্যই উঠে এসেছে। এতে বলা হয়, রানা প্লাজা ধসের পর পোশাকশিল্পের কর্মপরিবেশ উন্নয়নে গঠিত উত্তর আমেরিকার ক্রেতাদের জোট অ্যালায়েন্সের সদস্য কারখানাগুলো সংস্কারকাজ ধীরগতিতে করছে। ফলে অনেক কারখানায় বিপজ্জনক ত্রুটি থাকলেও কোনো উচ্চবাচ্য করছে না অ্যালায়েন্স কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া সংস্কারকাজের অগ্রগতির সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রকাশ করছে না।

অ্যালায়েন্সের ওপর চাপ সৃষ্টি করতেই মূলত ইন্টারন্যাশনাল লেবার রাইটস ফোরাম, ওয়ার্কার রাইটস কনসোর্টিয়াম, ক্লিন ক্লথ ক্যাম্পেইন ও ম্যাকুলিয়া সলিডারিটি নেটওয়ার্ক গত সপ্তাহে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে। এ জন্য অ্যালায়েন্সের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ পাঁচটি ব্র্যান্ডের ১৭৫টি কারখানার সংস্কারকাজের তথ্য-উপাত্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। কারখানার অন্য অনেক ইস্যু থাকলেও প্রতিবেদনে কেবল তিনটি—জরুরি বহির্গমন বা ফায়ার এক্সিট, ফায়ার অ্যালার্ম ও ভবনের কাঠামোগত ত্রুটি—বিষয়ে আলোকপাত করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৭৫টি কারখানার মধ্যে ৪৭ শতাংশের ভবনের কাঠামোগত বড় ধরনের ত্রুটি আছে। ৬২ শতাংশ কারখানার ফায়ার অ্যালার্ম (অগ্নিকাণ্ডের সময় সতর্ক ঘণ্টা) ঠিকঠাকভাবে কাজ করে না। অগ্নিকাণ্ডের সময় শ্রমিকদের বেরোনোর যথাযথ বা টেকসই পথ নেই ৬২ শতাংশ কারখানার। এসব ত্রুটির যেকোনো একটির জন্য পোশাকশ্রমিকেরা আহত হতে পারেন।

অ্যালায়েন্সের কাছ থেকে সংশোধনকাজের অগ্রগতির সুনির্দিষ্ট তথ্য না পেয়ে প্রতিবেদন তৈরির জন্য ইউরোপীয় ক্রেতাদের জোট অ্যাকর্ডের দ্বারস্থ হয় আন্তর্জাতিক শ্রম সংগঠনগুলো। কারণ বেশ কিছু কারখানা অ্যালায়েন্সের পাশাপাশি অ্যাকর্ডের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ব্র্যান্ডের কাজ করে। প্রতি কারখানা অনুযায়ী সংশোধনকাজের অগ্রগতি নিজেদের ওয়েবসাইটে প্রকাশও করে অ্যাকর্ড। আবার কোন কারখানা কোন ব্র্যান্ডের কাজ করে, সেটি অ্যালায়েন্স উল্লেখ করে না। এ জন্য বিভিন্ন সময়ে ব্র্যান্ডগুলোর প্রকাশিত কারখানার তালিকা ও যুক্তরাষ্ট্রের বন্দর থেকে তথ্য নেওয়া হয়েছে। আর যেসব কারখানা বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে, সেগুলোর এক থেকে দেড় বছর আগে পরিদর্শন শেষ হয়েছে। তাই সব ধরনের ত্রুটি সংস্কারে কারখানাগুলোর সময়সীমা ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে।

প্রতিবেদনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ও ব্র্যান্ড ওয়ালমার্টের ১০২টি, ভিএফের ৩৬টি, গ্যাপের ৩৭টি, টার্গেটের ২২টি ও এইচবিসির কাজ করে এমন ৬টি পোশাক কারখানা নমুনা হিসেবে নেওয়া হয়। এতে দেখা গেছে, গ্যাপের ৩৭টি কারখানার মধ্যে ২২টির ফায়ার অ্যালার্ম, ১৮টির জরুরি বহির্গমন পথ ও ১৭টির ভবনের কাঠামোগত ত্রুটি আছে।

অন্যদিকে ওয়ালমার্টের ১০২টি কারখানার ৬০টিতে অ্যালার্ম পদ্ধতি যথাযথ নয়। ৬২টি কারখানার ত্রুটিযুক্ত জরুরি বহির্গমন পথ সংশোধন হয়নি। ৪৫টি কারখানার ভবনের কাঠামোগত ত্রুটি ঠিকঠাক করা হয়নি।

351
Textile Engineering / Re: In our life waiting never ends.
« on: April 11, 2017, 04:27:13 PM »
কখন ছুটি হবে? কখন বাজবে সেই ঘন্টা? ছোটবেলার পাঠশালার ওই শাসন ভেঙ্গে আনচান করতো যে মনটা।
সেই ছোটবেলায় শুরু হয় আমাদের অপেক্ষা করা। আস্তে আস্তে বড় হই আমরা। জীবনের একটি পর্বের সার্থক শেষের সাথে সাথে শুরু হয় আরেকটা পর্বের। যদিও অপেক্ষার ধরন পাল্টায় কিন্তু সেই অপেক্ষাই তো। কখনো অর্থনৈতিক সামর্থ্য অর্জনের কখনো বা পাঠ্যক্রমের শেষের অপেক্ষা। কখনো মাস শেষে স্যালারির অপেক্ষা, কখনো দীর্ঘ ছুটির অপেক্ষা। কখনো রাত শেষে ভোরের অপেক্ষা বা কখনো দিন শেষে অবসর সময়ের অপেক্ষা।
আমাদের জীবনে অপেক্ষার কোন শেষ নাই।

352
Textile Engineering / Re: Dyeing with Air!
« on: August 10, 2016, 03:54:33 PM »
Very informative post!

Pages: 1 ... 22 23 [24]