Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Shihab Ahammed

Pages: 1 2 [3]
31
very informative post.

32
Seismic analysis generally is a dynamic analysis which may be linear or nonlinear while pushover is a nonlinear static analysis. The difference is in Pushover you try to get the capacity of the building for maximum displacement and in seismic analysis you try to keep your displacements under control as per codes.

Pushover is generally performed for retrofitting purposes where the building is old and you are doing some rehabilitating work. And many times in case of 10-12 story regular building. But as pushover is a static analysis and it does not capture the torsional effects accurately it is avoided for irregular buildings. Today all the computers can quickly perform linear dynamic analysis and it takes about 30-40 seconds to run it. So why not capture the dynamic effects for new buildings? That is why pushover analysis is slowly drifting away from design of new buildings.

33
Permanent Campus of DIU / World Cup 2018
« on: May 22, 2018, 12:14:07 AM »
১৯৭৮ এ আর্জেন্টিনা ওয়ার্ল্ড কাপ প্রথম বারের মতো জিতলো। দুঃখজনক ভাবে আমার জন্ম হয়নাই সেই সময়।

১৯৮২ তে আমি গ্যাদা বাচ্চা। বল কি জিনিস বুঝতাম না। না বুঝে ভালোই হয়েছে। আর্জেন্টিনা সেকেন্ড রাউন্ডে ইটালী আর ব্রাজিলের সাথে রাম ধরা খেয়ে ওই রাউন্ডেই বাদ।

এরপর ১৯৮৬ তে আবার জিতলো। ওই সময়ও খেলা তেমন বুঝতাম না। হা করে টিভির দিকে তাকিয়ে থাকতাম। কিন্তু মনে আছে হাল্কা হাল্কা ম্যারাডোনার ওয়ার্ল্ড কাপ চুমু দেয়া টা। ছোটো খাটো মায়াবী চেহারার ম্যারাডোনা ই আমার সর্বনাশ করলো। হয়ে গেলাম আর্জেন্টিনার ফ্যান।

এরপর ১৯৯০। ইটালী তে খেলা হচ্ছে। আমি থাকতাম মিরপুর। ক্লাস সিক্সে পড়তাম। পুরা বেধে ছেদে খেলা দেখতে বসলাম। আমরা ভাই বোন আর আমার মামাতো ভাই বোন। সবাই ব্রাজিলের সাপোর্টার। কষ্টজনক হলেও সত্যি আমি একা ই আর্জেন্টিনা। আমার মনের দু:খ ঘোচানোর জন্য বেচারি আম্মা খেলা টেলা তেমন না দেখলেও ডিক্লেয়ার করলো, আমি আর্জেন্টিনার সাপোর্টার। মনে সাহস নিয়ে খেলা দেখছি। আমার মা আমার সাথে আছে। মাদার পাওয়ার! মাদার পাওয়ারে আর্জেন্টিনা প্রথম খেলা তেই ক্যামেরুনের মতো ল্যাদা (সে সময় ওরা প্রথম খেলছিলো) দলের কাছে লাড্ডা খেলো। আমার সেই কি কান্না। আমার মনে আছে ঠিক ওই দিন রাতে আমার অনেক আদরের খালাতো বোনের জন্ম। আমার খালু সুসংবাদ টা দিলেন। আমার খুশি ও লাগলো না। যাক, আমার নবাগত বোনের বেহেশতি শক্তি তে সোভিয়েত কে হারাইলো, রুমানিয়া র সাথে ড্র কইরা ল্যাংচাইতে ল্যাংচাইতে সেকেন্ড রাউন্ডে উঠলো। এরপর সেকেন্ড রাউন্ডে আমার বাসার তিন জন ব্রাজিল আমি আর্জেন্টিনা আর অবাক হইয়া দেখি! আমার আম্মা জান টুক কইরা ব্রাজিলের সমর্থক হইয়া খেলা দেখতাসে। দশ কেজি ভারী হৃদয় নিয়ে খেলা দেখছি। সেই খেলা! স্বপ্নের খেলা! ক্যানিজিয়া গোল কইরা আর্জেন্টিনা কে উঠায়া দিলো কোয়ার্টার ফাইনালে। এরপর যুগোস্লাভিয়া রে পিনাল্টি শুট এ হারায়া আর ইটালী কে আমার সেই সময়ের নায়ক গোলকিপার গয়কোচিয়া হারকিউলিস হয়ে দেয়ালের মতো ইটালী কে রুখে দিলো। আর্জেন্টিনা ফাইনালে!!!

আমার স্বপ্ন পূরন হতে চল্লো। কিন্তু না!!! ফাইনালে সেই হারামী রেফারি ভুয়া পিনাল্টি দিয়ে আর্জেন্টিনার মনোবল কে ধ্বসিয়ে দিলো। পশ্চিম জার্মানী চ্যাম্পিয়ন। চোখ ভরা আমার পানি। আম্মা কয় কাদিস না, আগামী বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা কাপ জিতবে। আমি বলি, তুমি আর কথা ই কইও না। কিন্তু আমি ও আর্জেন্টাইন ফ্যান! কত গম এ কত রুটি দেখায়া দেবো।

১৯৯৪ এ আমি ক্লাস টেনে। আমেরিকায় খেলা হচ্ছে। মামার বাসায় চলে যেতাম খেলা দেখতে। সবাই ব্রাজিল। আমি আমার আমার মামাতো ভাই (উনি ২০১২ তে ইন্তেকাল করেছেন) শুধু আর্জেন্টিনা। আমরা পতাকা টতাকা লাগিয়ে পুরা হৈচৈ বাধিয়ে ফেলেছি। বাকি সবাই মুখ টিপে হাসে। আমরা এই যাত্রায় সবাই কে এক হাত দেখে ছাড়বো। মনে আছে, প্রথম খেলায় গ্রীস কে পুরা কোপানি দিলো। বাতিস্তুতা হ্যাট্রিক, আমাদের ম্যারু গোল দিলো। চার শূন্য। এই বছর খেলা হপ্পে মামা!!! পরের খেলায় নাইজেরিয়া কে হারাইলো। উফ!! চখাম! পতাকা বড় কিনতে হবে! আমরা প্ল্যানিং করতাসি। এই অবস্থায় আমাদের চাইল্ডহুড হিরো ম্যারাডোনা ডোপ কেসে ফাইসা গেলো। ম্যারাডোনা ছাড়া আর্জেন্টিনা বুলগেরিয়ার কাছে হাইরা সেকেন্ড রাউন্ডে উঠলো ঠিকই, কিন্তু হাড্ডাহাড্ডি খেলায় রুমানিয়া র কাছে হেরে গেলো। ম্যারাডোনা কে খুব মিস করতাসিলাম। আবার চোখে পানি। পতাকা নামিয়ে ফেললাম। মনে বড় কষ্ট। আম্মা বলে, নেক্সট বার, হবেই হবে। মিস নাই। আমি ও মন শক্ত করলাম ১৯৯৮ এর ফ্রান্সের বিশ্বকাপ এর জন্য।

১৯৯৮ এ। আমি ভর্তি পরীক্ষা দিলাম। বুয়েটে। ক্লাস শুরু হতে দেরী। বেশ সময় হাতে। আরাম করে ছক কষে খেলা দেখার প্রস্তুতি। ৩০০ টাকা দিয়ে জার্সি কিনলাম সেই আমলে। আর্জেন্টিনা বলে কথা। এই বার এস্পার কি ওস্পার! এই বার জাপান বেশ টাফ দল, ক্রোয়েশিয়াও। কিন্তু ভয় কে জয় করে টপাটপ তিন খেলায় জিতে গেলো। জাপান, জ্যামাইকা আর ক্রোয়েশিয়া। এরপর সেকেন্ড রাউন্ডে ইংল্যান্ড কে কোপ দিলো পিনাল্টি শুট আউটে। নড়ে চড়ে বসলাম। খেলার ধরন দেখে মনে হচ্ছে এই বার বিশ্বকাপ টা হাতের নাগাল এ। বাতিস্তুতা, ভেরন, আয়ালা, সিমোনে সবাই পুরা ক্ষুরধার! কিন্তু!!! গেলো! নেদারল্যান্ড এর সাথে ১-১ গোলে থেকেও লাস্ট মিনিটে ডেনিস বার্গক্যাম্প গোল করে আবার আমার চোখে পানি এনে দিলো! আবার গেলো বিশ্বকাপ। চোখে পানি নিয়ে প্রমিজ করলাম। আর খেলাই দেখুম না। আর না! অনেক হইসে! আমার বোন আর আম্মা পোলাও রেধে খাওয়ালো। মনের দু:খ কিছু টা গেলেও, পুরো টা কি আর যায়? একটু হাল্কা বোধ করলাম ফাইনালে ফ্রান্সের ব্রাজিল বধ দেখে। পুরা ৩ খানা গোল খেলো ব্রাজিল। বেশ শান্তি শান্তি একটা ব্যাপার।

২০০২ সাল। বুয়েটের বন্ধু গুলাও বেশীর ভাগ ব্রাজিল। ওরে আমার কপাল রে!!! ও তুই আর্জেন্টিনা র সাপোর্টার! যা, দূরে গিয়া মর!

আমি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। দাতে দাত চেপে খেলা দেখতে বসেছি। প্রথম খেলায় নাইজেরিয়া রে কোপ মারলো। দ্বিতীয় খেলায় ইংল্যান্ড এর সাথে খেলো বাশ। এরপর সুইডেনের সাথে ড্র। চোপা লক। আর্জেন্টিনা সেকেন্ড রাউন্ডে উঠলো না। মনের দুঃখে দুই দিন বুয়েটে গেলাম না। কারন? ব্রাজিল চ্যাম্পিয়ন। মুখ দেখাবো কিভাবে? যাক, এই দিন দিন নয় আরো দিন আছে। ২০০৬ সালের জন্য আবার অপেক্ষা। আবার স্বপ্ন। আবার সেই আশা।

২০০৬ সালে আমি জব করি। কি মুশকিল! এখানেও বেশির ভাগ ব্রাজিল সাপোর্টারস। কই যাই! আমার মিজাজ মুজাজ ফট্টি নাইন! এই বার কিছু না হইলে আত্মহত্যা ছাড়া উপায় নাই। শুরু টা দারুন! আইভরিকোষ্ট আর সার্বিয়া কে পুরা কোপায়া দিলো। ক্রেসপো, হার্নান্দেজ আর মেসি সেই খেলা দেখাইলো। নেদারল্যান্ড এর সাথে ড্র করলো। সেকেন্ড রাউন্ডে মেক্সিকো কে হারালো। আবার সেই ক্রেসপো। কিন্তু কি আশায় বাধি খেলা ঘর! কোয়ার্টার ফাইনালে জার্মানি র সাথে পেনাল্টি শুট আউটে আউট হয়ে গেলো। খুব মনে পড়লো গয়কোচিয়া কে। আবার চোখে পানি। আব্বা বলে, বুইড়া পোলা, কান্দিস ক্যান! আমি মনে মনে ভাবি, হায়রে ব্রাজিল সাপোর্টার, আমার কষ্ট তুমি কেমনে বুঝবা! বুক টা ভেঙ্গে গেলো। মন টা ঠান্ডা হলো, ব্রাজিল ও ফ্রান্সের কাছে খাইলো ধরা! আমার বাপের ও মন খারাপ। দুই জন মনের দুখে জার্মান কে সাপোর্ট করলাম। সেমিতে জার্মান ও ইটালীর কাছে ধরা খাইলো। ধুর্বাল! খেলাই দেখুম না!

২০১০ এ বেশ প্যাসিমিস্টিক ভাব নিয়া খেলা দেখা শুরু করলাম। প্যাসিমিস্টিক হইয়া লাভ হইলো। আর্জেন্টিনা রাউন্ডে তিন দল কে উড়াইয়া দিলো। ওরে মেসি রে! কি তার পায়ের কাজ! নাইজেরিয়া, সাউথ কোরিয়া আর গ্রীস কে উড়িয়ে দিলো। ভেরন, হিগুয়াইন তো পুরা কোপানি ফর্মে। আমি তবুও আমার ইমোশন কন্ট্রোল করলাম। এক্কেবারে চুপ। কোনো কথা হবে না। খালি কোপ হবে, কোপ! সেকেন্ড রাউন্ডে তেভেজ আর হিগুয়াইনের জাদু তে মেক্সিকো রে পাত্তা ই দিলো না। এই না হইলে আমার আর্জেন্টিনা!! এই বার সেই অধরা স্বপ্ন পূরনের পালা। মনের আনন্দে জার্সি পড়ে ঘুরে বেড়াই। কিন্তু!!! কোয়ার্টারে আবার সেই ডগি জার্মান শেফার্ড! দিলো এক হালি গোল। কি করুম। কান্দুম! না হাসুম? হিগুয়াইনের তো হাগু বের হবার দশা। পুরা ই ফাউল খেল্লো আর্জেন্টিনা। নাহ! এদের সাপোর্ট করা ভুল হইসে! কিন্তু করবো টা কি! ২৪ বছর আগে থেকে মনের প্রথম প্রেম আমার আর্জেন্টিনা! কিছুই করার নাই। যাক, এই বছর টা যাক, আগামী বছর আমরা ফিরে আসছি আবার! যাক, আমার বাপের দল ব্রাজিল ও নেদারল্যান্ড এর সাথে ধরা খাইসে। বেশী খোঁচাখুঁচি করবে না। আমার বাপ কয়, চোখে পানি ক্যান? আমি কই, আরে আম্মা পিয়াজ কাটতাসে, পিয়াজের ঝাক লাগসে।

আম্মা কয়, পিয়াজ এই অবেলায় কাটুম ক্যান। বাচ্চা মেয়ে দের মতো ঢং কইরা কান্দিস না। খেলা তো খেলাই। ব্রাজিল ও তো হারসে। পরের বার হবেই হবে। আমি মন শক্ত করলাম।

ফেইলিওর ইজ দ্যা পিলার অফ সাকসেস। সেই হিসাবে আর্জেন্টিনা মোটামুটি পিলারের দোকানদারি দিয়া ফেলসে। যাক, ২০১৪ তে এই দোকান থেকে ছাদ টা ও ঢালাই হইয়া যাবে ইনশাল্লাহ।

২০১৪ তে আমি বিবাহিত। আমার বউ খেলা টেলা তেমন দেখে না, কিন্তু সাপোর্ট করে ব্রাজিল কে। কি এক জটিল সমস্যা! অভাগা যেদিকে যায়, সাগর শুকায়ে যায়। এরপর ও সাহস করে একটা ৩২০০ টাকা দিয়ে অরিজিনাল জার্সি কিনে ফেললাম। এবার আমি খুব ডেস্পারেট। আর্জেন্টিনা র জিততেই হবে ওয়ার্ল্ডকাপ। সবাই যত ই পচাক, আমাদের মেসি আছে, আমাদের আছে অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া, আর আছে হিগুয়াইন। আর্জেন্টিনার রেগুলার নেইবার নাইজেরিয়া পাত্তা পেলোনা যথারীতি। মেসি ফাটায়া খেল্লো। এরপর, ইরান আর বসনিয়া কে ও বধ করলো আমার প্রানের দল।

আমি খুব বেশী কনভিন্সড না। ফার্স্ট রাউন্ডে সব সময় আর্জেন্টিনা ফাটায়, আরর পরে যাইয়া নিজে ফাটে। সো, এতো কাপাকাপির কিছু নাই। আমি রিসার্চে বসলাম। আর্জেন্টিনা ৪-৪-২ এ খেলবে নাকি ৪-৩-৩ এ খেলবে?

সেকেন্ড রাউন্ডে আর্জেন্টিনা আরো অ্যাটাকিং! মিড ফিল্ড খুব ই অর্গানাইজড। সুইজারল্যান্ড এর সাথে খুব সহজ জয় না পেলেও এক্সট্রা টাইমে অ্যাঙ্গেল ডি মারিয়া সেই এক গোল দিয়ে আর্জেন্টিনা কে নিলো কোয়ার্টার ফাইনালে। এবার ই ধাক্কা খাবার সময়। কোয়ার্টার ফাইনাল এর উপর যেতেই আমার দলের ঘাম ছুটে যায়।

কিন্তু আমার ভয় দূর করে বেলজিয়াম কে হারিয়ে আর্জেন্টিনা সেমি তে উঠে গেলো। হিগুয়াইন প্রথম দিকেই একটা গোল দিয়ে আর্জেন্টিনা কে এগিয়ে দিলো। এরপর খেলা টা খাপ ছাড়া হলেও আর্জেন্টিনা যা করার করে ফেল্লো। আমি আনন্দে বাসায় চাইনিজ নিয়ে এলাম।

সেমি তে ব্রাজিল ১-৭ গোলে জার্মানি র কাছে হেরে গেলো। উপরে উপরে আনন্দ পেলেও মনের ভেতর চরম ভয়। না জানি ভয়াবহ নেদারল্যান্ড এর সাথেও না আর্জেন্টিনা র এমন হয়! কিন্তু সারা খেলা আর্জেন্টিনা খেল্লো পুরা ডিফেন্সিভ। ব্রাজিলের হার বেশ ইফেক্ট করেছে বোঝা গেলো। টাইব্রেকার এ রোমেরোর কড়া গোলকিপিং এ আর্জেন্টিনা ফাইনালে পৌঁছে গেলো। আমার স্বপ্ন পূরনের আর এক টা খেলা।

ফাইনাল হবে ব্রাজিল কে ৭ গোল খাওয়ানো জার্মানির সাথে। দূর্দান্ত খেলা হচ্ছিলো। জার্মান একটু বেশীই ভালো খেলছিলো। এরপর ও খেলা গেলো এক্সট্রা টাইমে। একে বারে শেষ বাশি বাজার আগে,

আমার স্বপ্ন টা আবার ও খানখান করে গোয়েটজের গোলে জার্মান বিশ্বকাপ জয়ী হয়ে গেলো। কেনো বার বার এমন হয়? এবার তো খুব কাছে চলে এসেছিলো। তবুও হলো না! আবার ও কষ্ট। আবার ও নতুন করে স্বপ্ন দেখা। ক্লান্ত লাগছে খুব।

সাল ২০১৮।

আর মাত্র ২৪ দিন পর বিশ্বকাপ। আমি আবার সব জোগাড় যন্ত্র করে বসেছি। জার্সি, কফি মগ, পতাকা, সব কেনা শেষ। এখন শুধু অপেক্ষার পালা। এবারের আর্জেন্টিনা নিয়ে আমার আশা কম। অপেক্ষাকৃত দূর্বল দল। মেসি একা আর কত দূর করবে! তবু ও আশায় বুক বেধেছি। স্বপ্ন না দেখলে কি আর বেচে থাকার আনন্দ আছে? প্রতীক্ষায় আছি বিশ্বকাপ ফুটবলের। মহা আনন্দে খেলা দেখবো এবার।

অবশ্যই সাপোর্ট করবো আর্জেন্টিনা কে। আমার মেসি কে।



Collected

34
Permanent Campus of DIU / First Satellite of Bangladesh
« on: May 13, 2018, 06:25:40 PM »
বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট একটু আগে উড়ে গেল। এটা একটা #জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইট। যদি জিওস্টেশনারি না হয়, তাহলে সেই স্যাটেলাইট থেকে হয় সারাদিন কাভারেজ পাওয়া যাবে না, অথবা কিছুকিছু ক্ষেত্রে গ্রাউন্ড স্টেশনের অ্যান্টেনা স্যাটেলাইটের সাথে সাথে ঘুরতে/নড়তে হবে, যাতে খরচ বেড়ে যায়।
সব স্যাটেলাইট জিওস্টেশনারি হতে পারে না, দরকারও নেই। কিন্তু যেসব স্যাটেলাইট জিওস্টেশনারি, তাদের দুইটা বৈশিষ্ট থাকেঃ
- তারা বিষুব রেখার ঠিক উপরে অবস্থান করে (এক ডিগ্রি কম/বেশি হতে পারে)
- পৃথিবী যেমন নিজের অক্ষকে কেন্দ্র করে ২৪ ঘন্টায় একবার ঘুরে আসে, এই স্যাটেলাইটগুলিও পৃথিবীর অক্ষকে কেন্দ্র করে ২৪ ঘন্টায় একবার ঘুরে আসে।

এই দুই শর্তের ফলাফল—পৃথিবীর ঘোরার সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য এই স্যাটেলাইটগুলি পৃথিবীপৃষ্টের একটা নির্দিষ্ট এলাকার ওপর থেকে যায়, অর্থাৎ জিও + স্টেশনারি হয়ে যায়।
বিষুব রেখার ওপরে মানে পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে বিষুব রেখা বরাবর অসংখ্য লাইন টেনে যদি আকাশে বাড়ানো হয়, জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইটগুলি সেই লাইনের উপরে থাকবে। কিন্তু এই দূরত্ব অসীম নয়; নিউটন আর কেপলারের কয়েকশ বছর আগে আবিষ্কার করা সূত্র অনুযায়ী আমরা জানি, জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইট পৃথিবী থেকে ৩৬,০০০ কিলোমিটার দূরে থাকবে। এটাকে সায়েন্স ফিকশন লেখক আর্থার সি ক্লার্ক-এর নামে ক্লার্ক অরবিটও বলা হয় কারন ক্লার্ক প্রথম যোগাযোগ স্যাটেলাইটের এই ধারণা দিয়েছিলেন।

একটু ফিজিক্সঃ
কোন ঘূর্নায়মান বস্তুর ওপর কেন্দ্রমুখী বল, F = m r w^2 (m স্যাটেলাইটের ভর, r দূরত্ব, w কৌনিক গতি)। আর মহাকর্ষের সূত্র থেকে আমরা জানি, F = G M m / r^2 (F বল, G মহাকর্ষ ধ্রুবক, M পৃথিবীর ভর, m স্যাটেলাইটের ভর, r দূরত্ব)। এই দুইটা সমান,
অর্থাৎ
m r w^2 = F = G M m / r^2
বা, r^3 = (G M)/w^2

এটা ব্যাখ্যা করার জন্য কেপলারের ৩য় সূত্র সবচাইতে ভাল, কিন্তু আমি ইচ্ছা করেই আমাদের সবার জানা দুইটা সূত্র ব্যাবহার করছি। সেটার সমস্যা হচ্ছে, আমাদেরকে দুইটা ভ্যারিয়েবল/চলকের সমাধান করা লাগবে, কিন্তু আমাদের ইকুয়েশনও মাত্র দুইটা তাই সরাসরি সমাধান করা যায় না। তাই একটু চোখা মেরে দেই।
যদি r = ৪২,০০০ কিমি আর w = ৩.০৭ কিমি/সেকেন্ড ধরা হয়, তাহলে এই দুইটা ইকুয়েশন ব্যালেন্স হয়, এবং এই গতিতে এই উচ্চতায় একটি স্যাটেলাইট ২৪ ঘন্টায় একবার পৃথিবীকে ঘুরে আসে, অর্থাৎ জিওস্টেশনারি হয়ে যায়। এখানে ৪২,০০০ কিমি পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে দূরত্ব। সেটা থেকে যদি পৃথিবীর ব্যাসার্ধ বিয়োগ করা হয়, তাহলে সমুদ্রপৃষ্ট থেকে প্রায় ৩৫,৭৮৬ কিমি। অর্থাত সব জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইট এই ব্যাসার্ধের একটা বৃত্তের ওপরে থাকা লাগবে।

এই কেন্দ্রমুখী বল বা মহাকর্ষের জন্য স্যাটেলাইটটা সবসময় পৃথিবীর দিকে পড়তে থাকে, কিন্তু শুরুর গতিজড়তা/ঘুর্ননজড়তার জন্য সামনের দিকেও আগাতে থাকে। এই পড়ার পরিমান যদি কক্ষপথের বক্রতার সমান হয়, তাহলে এটা একটা বৃত্তাকার কক্ষপথকে অনুসরন করতে থাকবে, কখনই পড়ে যাবে না বা মহাকাশে ছুটে যাবে না।

এখানে গরিব দেশগুলির জন্য একটা ঝামেলা হয়েছে। সেই ঝামেলা কি বলার আগে #ফুটপ্রিন্ট কি জেনে নেই। দূর থেকে টর্চের আলো যেমন একটা আলোকিত বৃত্ত তৈরি করে, তেমনি স্যাটেলাইটের রেডিও সিগন্যাল শুধুমাত্র একটা এলাকা থেকে পাওয়া যায়। সেই এলাকাটাকে সেই স্যাটেলাইটের ফুটপ্রিন্ট/পদচিহ্ন বলা হয়ে থাকে। রাতের আকাশে যেমন সূর্য পৃথিবীর আড়ালে পড়ে যায়, তেমনি অ্যামেরিকার আকাশে জিওস্টেশনারি স্যাটেলাইট বাংলাদেশের জন্য পৃথিবীর আড়ালে—বাংলাদেশ সেই স্যাটেলাইটের ফুটপ্রিন্টে নাই এবং সেই স্যাটেলাইট দিয়ে বাংলাদেশের কোন কাজ হবে না। সুতরাং বাংলাদেশের জন্য এমন জায়গায় স্যাটেলাইট স্থাপন করা লাগবে, যাতে বাংলাদেশ তার ফুটপ্রিন্টে পড়ে। কোথায় স্যাটেলাইট বসবে, সেই জায়গাগুলিকে বলা হয় অরবিটাল স্লট, এবং Internanational Telecommunication Uniton (ITU) প্রতিটি দেশকে আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে স্লট দিয়ে থাকে। ক্যাচালটা এইখানেই—বাংলাদেশের উপরে বা আশেপাশের সব স্লট অন্য কিছু দেশ নিয়ে নিয়েছে। এটা ITU কাউকে দেয়ার আগে আপত্তি করার একটা ব্যাবস্থা থাকে কিন্তু বাংলাদেশে কেন সেটা নিয়ে সময়মত আপত্তি করে নাই, আমি জানি না। টংগা নিজেদের পাঁচটা স্লট বছরে ২ মিলিয়ন ডলার ১৯৮৮তে নিলাম করেছে। যাই হোক, ব্যাপারটা অনেকটা এরকম হয়ে গিয়েছে যে আপনি থাকেন চট্টগ্রামে, কিন্তু জমি আছে শুধু রংপুরে। বাসা বানাতে হলে রংপুরে বানাতে পারেন, কিন্তু তাতে আপনার লাভ কি? অন্য কেউ সেই বাসা ভাড়া নিতেও ইচ্ছুক না। সুতরাং আপনাকে এখন চড়া দাম দিয়ে অন্যের কাছ থেকে চট্টগ্রামেই জমি কেনা লাগবে। বাংলাদেশও সেটাই করেছে, ১১৯.১ ডিগ্রিতে একটা স্লট লিজ নিয়েছে ১৫ বছরের জন্য রাশিয়ানদের কাছ থেকে ২৮ মিলিয়ন ডলার দিয়ে। স্যাটেলাইট ১৫ বছর টিকবে (সাধারনত এরকমই হয়ে থাকে), তারপর আবার হয়তো এই স্লট লিজ নেবে, অথবা ততদিনে টেকনলজি আরো ছড়িয়ে যাবে, আর স্যাটেলাইট লাগবে না। মাত্র ১৮০০ জিওস্টেশনারি স্লট আছে--একটা থেকে আরেকটা ১০০০ কিমি দূরে যাতে ধাক্কা না লাগে এবং একটা আরেকটার রেডিও ফ্রিকোয়েন্সিটে ঝামেলা না করে। (স্লটের দাম বাড়ছে, কমছে না। সেই হিসাবে বাংলাদেশ টংগার ১৯৮৮ সালের দামের চাইতে সস্তাতেই পেয়েছে। আফসোস; টংগা যদি ১৯৮৮ সালে এটা নিয়ে ভাবতে পারে, আমরা কেন নিজেদের স্লট নিয়ে তখন ভাবতে পারি নাই যার ফলে এখন টাকা দিয়ে কিনতে হচ্ছে?

বাসা বানাতে গেলে যেরকম প্রথমে জমি ঠিক করা লাগে, তার পর জমি বুঝে প্ল্যান, সেই প্ল্যান রাজউক থেকে পাশ করানো লাগে, স্যাটেলেইটের জন্যও তাই। প্রথমে জমি (স্লট) আশেপাশে কি স্যাটেলাইট আছে, তারা কোন ফ্রিকোয়েন্সি ব্যাবহার করে, সেগুলির সাথে যাতে কোন সঙ্ঘর্ষ না হয়, সেটা হিসাব করে ITU ফ্রিকোয়েন্সি অনুমোদন দেয় (প্ল্যান পাশ)। তারপর স্যাটেলাইট (বাসা) বানানো লাগে। বাংলাদেশ জমি পেয়েছে, প্ল্যান পাশ হয়েছে, এবং সব শেষে স্যাটেলাইট তৈরী হয়ে উড়ে গেল মহাকাশে।

#লঞ্চ_উইন্ডোঃ প্রথমবার উড়তে গিয়েও স্পেইস এক্স-এর ফ্যালকন-৯ রকেট শেষ মুহুর্তে এসে উতক্ষেপন বন্ধ করে দেয়। কিন্তু সমস্যা সমাধানের সাথে সাথে কেন আবার উতক্ষেপন করা হলো না? কারন এই লঞ্চ উইন্ডো। জ্বী না, এটা ঢাকা বরিশাল লঞ্চের জানালা নয়, এটা ঠিক কখন উতক্ষেপন করলে সবচাইতে কম খরচে স্যাটেলাইট জায়গা মত পৌছান যাবে, সেটার একটা হিসাব। ছুটন্ত কিছুর দিকে কখনো ঢিল মেরে দেখেছেন? আপনার ঢিল পৌছাতে পৌছাতে টার্গেট সরে যায়; তাই টার্গেট আর ঢিলের গতি হিসাব করে সামনে ঢিল মারা লাগে। এখানেও তাই; স্লট কোথায় সেটা হিসাব করে উতক্ষেপন করা লাগে কারন পৃথিবী ঘুরছে। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, উতক্ষেপনস্থল আর অরবিটাল স্লট একই সরলরেখায় থাকলে জ্বালানী কম লাগে। সেটা স্লটটা কোথায়, সেটার ওপরে নির্ভর করে। মহাকাশে কিছু পাঠানোর খরচ অনেক; প্রতি কেজি পাঠাতে খরচ প্রায় ২৫,০০০ ডলার বা ২০ লক্ষ টাকা। সুতরাং বাড়তি জ্বালানী পাঠাতেও অনেক খরচ। তাই খরচ কমানোর জন্য এই দুইটা হিসাব মাথায় রেখে দিনের যে সময়ে উতক্ষেপন করলে সবচাইতে কম খরচ হবে সেটাকে লঞ্চ উইন্ডো বলা হয় (উতক্ষেপনের মোক্ষম সময়)।

রাত জেগে বাংলাদেশের অনেকেই দেখলেন কিভাবে রকেট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে মহাকাশের দিকে ভেসে গেল আমাদের বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইট। এই ধারাবর্ননায় অনেকেই শুনেছেন, রকেটের স্টেইজ-২ #ট্র্যান্সফার_অরবিট-এ পৌছে দিল। ধরুন, প্লেনে করে বিদেশ থেকে দেশের এয়ারপোর্টে নামলেন। এবার বাসায় যাওয়ার জন্য গাড়িতে করে যেতে হবে। ট্র্যান্সফার অরবিট এরকম মধ্যবর্তি একটা স্থান, যেখানে রকেট থেকে স্যাটেলাইট আলাদা হয়ে যায়। এর পর স্যাটেলাইট নিজের জ্বালানী ব্যবহার করে তার নিজস্ব স্লটে পৌছে যাবে। এই কাজটা করবে থালিস-এর প্রকৌশলীরা; স্পেইস-এক্স এর এখানে আর কোন ভূমিকা নেই। কিছুদিন পরীক্ষা-নিরিক্ষার পরে শুরু হবে এর বানিজ্যিক ব্যাবহার। দেশের দুটা উপগ্রহ ভূ-কেন্দ্র অন্যের স্যাটেলাইটের বদলে আমাদের নিজেদের স্যাটেলাইটের সাথে যোগাযোগ রাখবে।

এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ!

Courtesy: Javed vai

35
Permanent Campus of DIU / Time history Analysis
« on: May 06, 2018, 12:28:41 AM »
Time History Analysis of Structures is carried out when the input is in the form of specified time history of ground motion.

Time History Analysis is performed using Direct Integration Methods or by using Fourier Transformation Technique.

In the Direct Integration Method, there are many integration schemes; two most popular among them are-

1. Duhamel Integration
2. Newmark’s B Method
for both of the above two methods, a recursive relationship is derived to find responses at k+1th time station for a given Kth time station value…

To solve the above methods conventionally for a MDOF (Multi Degree of Freedom System) is a cumbersome task… However, the above methods can be easily coded on MATLAB and solved very easily

36
Permanent Campus of DIU / An old Story
« on: May 05, 2018, 02:04:51 PM »
Written By Sabbir Ahmed Emon
BUET, Mechanical

Just want to share here.

An old story
----------------------------------

অনেক অনেক আগের কথা। এক দেশের নৌ-বাহিনীর এক টি জাহাজ সমুদ্র সীমা প্রহরারত। জাহাজের ক্যাপ্টেন এক জন বীর যোদ্ধা। এক দিন হঠাৎ এক নাবিক টেলিস্কোপ দিয়ে দূর সীমা তে শত্রুপক্ষীয় জাহাজ দেখতে পায়। জাহাজের ডেকে সংগে সংগে হইচই পড়ে যায়। সবাই যুদ্ধের প্রস্তুতি নেয়া শুরু করে। ক্যাপ্টেন সাহেব যোদ্ধাদের বিশাল স্পৃহা মূলক ভাষন দিয়ে এক জন কে হেকে বল্লো, "কই রে! কেউ আমার লাল পোশাক টা দিয়ে যা!"
একজন সাথে সাথে ক্যাপ্টেনের লাল শার্ট টা নিয়ে আসে। ক্যাপ্টেন সাহেব লাল শার্ট টা পড়ে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়লো। ক্যাপ্টেনের সাহসী নেতৃত্বে শত্রুপক্ষ পরাস্ত। সবাই ক্যাপ্টেন কে নিয়ে আনন্দে মেতে উঠলো।

কদিন পর আবারো শত্রুবহর হাজির। আবারো ক্যাপ্টেন লাল শার্ট চাপিয়ে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়লো। আবারো জয়! সবাই তাদের প্রেতসিদ্ধ ক্যাপ্টেন কে ঘিরে আনন্দে মেতে উঠলো। এর মাঝে এক জুনিয়র যোদ্ধা ক্যাপ্টেন কে খুব বিনয়ের সাথে প্রশ্ন করলো, "স্যার! আপনি আমার হিরো, আমি চাই আপনার মতো দুঃসাহসী যোদ্ধা হতে, কিন্তু ক্যাপ্টেন! সব ই বুঝলাম, এক টা জিনিষ মাথায় ঢোকে না, আপনি সব সময় লাল শার্ট পড়ে যুদ্ধ করেন কেনো?"

ক্যাপ্টেন স্মিত হেসে বলেন, "ওরে পাগল! যুদ্ধের সময় শত্রুর আঘাতে আমার গায়ের রক্ত দেখলে তোরা ঘাবড়ে যাবি, এই জন্য লাল শার্ট পড়ি, যেনো আমার রক্ত তোদের নজরে না পড়ে।"

সবাই তাদের মহানায়কের এমন মানসিকতার জন্য সন্মানে নুয়ে পড়লো।

অনেক দিন গেলো। এক দিন হঠাৎ এক নাবিক হাপাতে হাপাতে ক্যাপ্টেনের কাছে এলো। "ক্যাপ্টেন! সর্বনাশ! শত্রুপক্ষ চার দিক থেকে চার জাহাজ নিয়ে আমাদের দিকে এগিয়ে আসছে"

ক্যাপ্টেন দৌড়ে ডেকে গিয়ে দূরবীন লাগিয়ে নিজেই ব্যাপার টা দেখতে গেলো। ক্যাপ্টেনের পাশের যোদ্ধা উত্তেজিত কন্ঠে বল্লো "ক্যাপ্টেন! আপনার লাল শার্ট টা এক্ষুনি নিয়ে আসছি"

ক্যাপ্টেন ঝাড়ি মেরে বলে "আরে হারামজাদা! রাখ তোর লাল শার্ট! যা! শীঘ্রি আমার হলুদ প্যান্ট টা নিয়ে আয়!!"

মোরাল অফ দ্যা স্টোরী - Leader might be a hero but at the end of the day he is just a human being, so everybody must develop leadership capability as a contingency... :)

37
Permanent Campus of DIU / Beauty of Permanent campus on a rainy day
« on: May 05, 2018, 01:57:42 PM »
বৃষ্টির সময় পার্মানেন্ট ক্যাম্পাস

38
Permanent Campus of DIU / Hover Dam
« on: April 28, 2018, 02:41:13 PM »
Hoover Dam is a concrete arch-gravity dam in the Black Canyon of the Colorado River, on the border between the U.S. states of Nevada and Arizona. It was constructed between 1931 and 1936 during the Great Depression and was dedicated on September 30, 1935, by President Franklin D. Roosevelt. Originally known as Boulder Dam from 1933, it was officially renamed Hoover Dam by a joint resolution of Congress in 1947. Its construction was the result of a massive effort involving thousands of workers, and cost over one hundred lives. The dam was named after President Herbert Hoover.

Since about 1900, the Black Canyon and nearby Boulder Canyon had been investigated for their potential to support a dam that would control floods, provide irrigation water and produce hydroelectric power. In 1928, Congress authorized the project. The winning bid to build the dam was submitted by a consortium called Six Companies, Inc., which began construction on the dam in early 1931. Such a large concrete structure had never been built before, and some of the techniques were unproven. The torrid summer weather and lack of facilities near the site also presented difficulties. Nevertheless, Six Companies turned over the dam to the federal government on March 1, 1936, more than two years ahead of schedule.

Hoover Dam impounds Lake Mead, the largest reservoir in the United States by volume (when it is full).[6] The dam is located near Boulder City, Nevada, a municipality originally constructed for workers on the construction project, about 30 mi (48 km) southeast of Las Vegas, Nevada. The dam's generators provide power for public and private utilities in Nevada, Arizona, and California. Hoover Dam is a major tourist attraction; nearly a million people tour the dam each year. The heavily traveled U.S. Route 93 (US 93) ran along the dam's crest until October 2010, when the Hoover Dam Bypass opened.

Source: Wikipedia

39
Permanent Campus of DIU / Bamboo as a building material
« on: April 28, 2018, 02:36:42 PM »
Advantages of Bamboo as a Building Material


The various advantages of bamboo are as mentioned below:

Tensile strength: Bamboo has higher tensile strength than steel because its fibers run axially.
Fire Resistance: Capability of bamboo to resist fire is very high and it can withstand temperature up to 4000 C. This is due to the presence of high value of silicate acid and water.
Elasticity: Bamboo is widely preferred in earthquake prone regions due to its elastic features.
Weight of bamboo: Bamboos due to their low weight are easily displaced or installed making it very easier for transportation and construction.
Unlike other building materials like cement and asbestos, bamboo poses no danger to health.
They are cost effective and easy to use.
They are especially in great demand in earthquake prone areas.

Disadvantages of Bamboo

Bamboos come with their own set of drawbacks such as:

They require preservation
Shrinkage: Bamboo shrinks much greater than any other type of timber especially when it loses water.
Durability: Bamboo should be sufficiently treated against insect or fungus attack before being utilized for building purposes.
Jointing: Despite prevalence of various techniques of jointing, structural reliability of bamboo is questionable.

40
Permanent Campus of DIU / Wonders of Civil Engineering
« on: April 26, 2018, 12:53:17 PM »
The seven Modern World Wonders designated by ASCE are:
1. Channel Tunnel. Channel Tunnel is the largest engineering project in history of the humanity.
2. CN Tower. ...
3. Delta Works. ...
4. Empire State Building. ...
5. Itaipu Dam. ...
6. Panama Canal. ...
7. The Golden Gate Bridge.

Pages: 1 2 [3]