Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - taslima

Pages: 1 ... 22 23 [24]
346
Children / শিশুর দাঁতের যত্ন
« on: March 27, 2014, 12:34:19 PM »
দাঁত বা মাড়ির সমস্যা হলে দুশ্চিন্তা খানিকটা বেড়ে যায়-কারণ এ সময় শিশুরা ব্যথা অনুভব করে ও কান্নাকাটি করে। শিশুরা খাবার খেতে চায় না ব্যথার কারণে।
এ সময় জ্বর হয়ে থাকে। শিশুদের ছয় মাস বয়স থেকে দুধ দাঁত উঠতে শুরু করে। ১২ বছর বয়স পর্যন্ত দুধ দাঁত এবং স্থায়ী দাঁত এই দুইরকম দাঁতই সাধারণত মাড়িতে থাকে। এর পরপর দুধ দাঁত সব উঠে গিয়ে স্থায়ী দাঁত থেকে যায়।
শিশুর প্রতিটি দুধ দাঁতই নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত রক্ষা করা প্রয়োজন। যাতে শিশুর স্থায়ী দাঁত ঠিকভাবে উঠতে পারে।
তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দুধের দাঁত বা অস্থায়ী দাঁত রোগাক্রান্ত হয়। দাঁতে সবচেয়ে যে রোগ বেশি হয় তা হল ক্যাভিটি (গর্ত)। এর সঠিক কারণ বলা না গেলেও খাবারের কারণে এটা হয়ে থাকতে পারে বলে চিকিৎসকরা মনে করেন।
আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মেডিকেল জার্নাল বা গবেষণা থেকে দেখা যায়, ক্যাভিটি সামনের দাঁতের থেকে পেছনের দাঁতে উপস্থিতি বেশি। এর কারণ হিসেবে বলা যায়, যখন কোনো খাবার গ্রহণ করা হয় তখন খাবারটি মাড়ির দিকে আসে।
ক্যাভিটি হলে কোনো ব্যথা অনুভব হয় না। শুধু ক্যাভিটিতে খাবার জমে থাকে। এই পর্যায়ে চিকিৎসা না করালে ক্যাভিটি থেকেই দাঁতে ব্যথা হয়। মাড়িতে পুঁজ জমতে পারে এবং ফুলে যেতে পারে। তখন শিশুর চিকিৎসা করাটা অনেক কষ্টকর হয়ে পড়ে।
তবে এ সমস্যা পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলেও বাবা-মায়ের সচেতনতা কিছুটা রোধ করতে পারেন। যেমন:
1.   শিশু যখন খাবে তখন কুলি করার অভ্যাস করাতে হবে। এতে তার দাঁতে কোন খাবার জমবে না, দাঁত ও মাড়ি ভালো থাকবে।
2.    বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর পর তার দাঁত পরিষ্কার রুমাল দিয়ে মুছে দিতে হবে।
3.    শিশুকে দাঁত ব্রাশ সঠিক নিয়মে করাতে হবে।
4.    যদি সম্ভব হয় তাহলে ফ্লসিং (সুতা দিয়ে দুই দাঁতের মাঝখানে পরিষ্কার রাখা) করা হলে দুই দাঁতের মাঝখানে ক্যাভিটি হবার সম্ভাবনা কম থাকে।
5.   বাবা মায়ের সব সময় খেয়াল রাখতে হবে দাঁতে কোনো ক্যাভিটি আছে কিনা? যদি থাকে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে নিতে হবে।

347
কম্পিউটারের গতি বাড়াতে পারে হিরা। স্পিনট্রনিকস (spintronics) যার দ্বারা কম্পিউটার আরো দ্রুত ও শক্তিশালী হবে।
হিরা শক্র, স্বচ্ছ, বিদ্যুৎ পরিবাহী, প্রাকৃতিক পরিবর্তনের সঙ্গে মানানসই, অ্যাসিড প্রতিরোধকারী, বিদ্যুৎ পরিবহনের সময়ে গরম হয়ে ওঠে না এবং রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে না।
এছাড়া হিরার ইলেকট্রনের ঘূর্ণনও বদলানো যায়। একটি ম্যাগনেটিক রেসোনেন্স মাইক্রোস্কোপে একটি ছোট্ট হিরার টুকরো রেখে ইলেকট্রনের ঘূর্ণনের দিক পরিবর্তন করে পরীক্ষা করেছেন।
হিরার তার মাত্র ৪ মাইক্রোমিটার লম্বা ও ২০০ ন্যানোমিটার চওড়া।

348
Food / সাতকালার চায়ের ৭ রহস্য
« on: March 24, 2014, 12:56:52 PM »
একটি স্বচ্ছ কাচের গ্লাস। তাতে পানি। পানিতে আবার রয়েছে সাতটি স্তর। প্রতিটি স্তরের রং আলাদা! রংগুলো পানির না গ্লাসের বুঝতে একটু কষ্টই হয়।
 সাতটি আলাদা গ্লাসে সাত রঙের চা সাজানো। সেখান থেকে একটু একটু করে নিয়ে সাজাচ্ছেন সাতটি স্তর।
প্রথম স্তর, অর্থাৎ একেবারে নিচের স্তরের রংটা ঠিক চায়ের মতো না। এই স্তরের চায়ের উপাদান আদা, গ্রিন-টি ও চিনি। সবচেয়ে ঘন স্তর এটি।
দ্বিতীয় স্তরের উপাদান শুধু লিকার ও চিনি।
তৃতীয় স্তরের উপাদান চা, দুধ ও চিনি।
চতুর্থ স্তরে রয়েছে গ্রিন টি, সাধারণ চা, দুধ ও চিনি।
পঞ্চম স্তরের উপাদান গ্রিন টি ও চিনি।
ষষ্ঠ স্তরের লেবুর জল ও চিনিই প্রধান উপাদান।
সবশেষ অর্থাৎ, সবার উপরের স্তরের উপাদান গ্রিন টি লেবু ও চিনি।
এক স্তর আরেক স্তরে মিশবে না।
এই না মেশার প্রধান কারণ কি?   জলের ঘনত্ব।

349
রসুন:
শুরুতেই বলা যাক রসুনের কথা। রসুন একটি অন্যতম প্রাকৃতিক উপাদান যা একইসাথে রক্ত-পরিষ্কারক ও অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। ৩ কোয়া রসুন নিন, এগুলোকে মিহি কুচি করুন এবং এক গ্লাস বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে পান করুন। এটি দেহ থেকে টক্সিনকে বিদেয় করে আপনার রক্তকে বিশুদ্ধ করতে ভূমিকা রাখবে। একই সাথে এটি অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে যা সঠিক পরিপাকে সহায়ক। আর পরিপাক যত সঠিক হবে দেহে টক্সিনের মাত্রাও ততই কমে কারণ সঠিক পরিপাকের ফলে টক্সিন উৎপন্ন হবার সম্ভাবনা থাকেনা।

লেবু:
এক গ্লাস কুসুমগরম পানিতে লেবু চিপে তাতে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেয়ে ফেলুন দিনের একদম শুরুতে। এটি আপনার রক্তে তথা পুরো শরীরেই পরিষ্কারক হিসেবে কাজ করে থাকে। শুধু তাই নয় এই মিশ্রণটি আপনার বাড়তি ওজন কমিয়ে দেবে সহজেই। দূর করবে ক্ষুধামন্দার মত সমস্যাকে।

সবুজ শাকসবজি ও ফলমূল:
সবুজ শাকসবজি মানেই তাতে আছে ক্লোরোফিল। এই ক্লোরোফিল রক্তের ক্ষতিকর জীবাণুকে দূর করে। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের রঙ্গিন সবজি ও ফল নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস করুন। এগুলো কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে যা অত্যন্ত জরুরি। এছাড়া শাকসবজি ও ফলমূলে বিদ্যমান ভিটামিনসমূহ সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে ভূমিকা রাখে অনেকখানি।

গোলমরিচ:
সালাদের সাথে বা বিভিন্ন খাবারে একটুখানি গোলমরিচের গুঁড়ো ছিটিয়ে নিয়ে আমরা প্রায়ই খাবারের স্বাদ বর্ধনের চেষ্টা করে থাকি। কিন্তু শুধু স্বাদ নয়, এই গোলমরিচের গুণ অনেক। গোলমরিচের গুঁড়ো হজমে সাহায্য করে। এটি পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিড নিঃসরণের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় যা খাবারের সঠিক পরিপাকের জন্য আবশ্যক। এভাবে সঠিক পরিপাককে নিশ্চিত করে এটি খুব সহজে রক্তকে বিশুদ্ধ রাখে। তবে মশলাদার খাবারের প্রতি নিষেধাজ্ঞা থাকলে বা ঝাল খাওয়া বারণ হলে এটি অবশ্যই এড়িয়ে চলুন।

ডালিমের খোসার গুঁড়ো:
পড়তে গিয়ে নিশ্চয় একবার হোঁচট খেয়েছেন? কিন্তু কথাটা সত্যি। ডালিমের খোসা পরিষ্কার করে ধুয়ে শুকিয়ে নিন এবং ততক্ষণ পর্যন্ত গুঁড়ো করুন যতক্ষণ না এটি একেবারে মিহি পাউডারে পরিণত হয়। এবার প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস গরম পানিতে ১ চা-চামচ এই গুঁড়ো মিশিয়ে পান করতে পারেন নিয়মিত। এটি আপনার রক্তকে পরিষ্কার করবে, একই সঙ্গে আপনাকে কৃমি থেকেও মুক্ত রাখবে।

Pages: 1 ... 22 23 [24]