Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Mosammat Arifa Akter

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 13
32
শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের সুস্থতায় ব্যায়ামের চর্চা বহু প্রাচীন। সারা শরীরেই ব্যায়ামের প্রভাব ও প্রচলন রয়েছে।
 
আজকের সচেতন শহুরে মানুষতো দিনের একটি অংশ বরাদ্দই রাখেন জিমের জন্য। কিন্তু শরীরের অন্যতম প্রধান স্পর্শকাতর অঙ্গ চোখ নিয়ে ভাবেন কয়জন!

বর্তমান সময়ে চোখের ওপর ধকলও বেড়েছে বহুগুণ। এই যেমন কম্পিউটার-মোবাইল কালচারে অভ্যস্তদের দীর্ঘ সময় কাটে স্ক্রিনে। এতে চোখের ওপর চাপ পড়ে অনেক।

ব্যায়াম রয়েছে চোখেরও। খুব সহজে যে কোনো জায়গায় বসে এ ব্যায়ামগুলো চর্চা করলে চোখের সুস্থতায় তা অনেক কাজে দেবে।

এক. কাজের ফাঁকে খানিকটা সময় চোখ বন্ধ করে রাখুন। হাতে হাত ঘষে হাতের তালু কিছুটা গরম করে বন্ধ চোখের ওপর রাখুন।

হাতের তালু এমনভাবে রাখুন যাতে ভেতরে কোনো আলো না যেতে পারে। দুই মিনিট এভাবে চোখ বন্ধ করে রাখুন। দিনে বেশ কয়েকবার এরকম করলে আপনার চোখের বিশ্রাম হবে।

দুই. যারা কম্পিউটার ও মোবাইল ফোন বেশি মাত্রায় ব্যবহার করেন তাদের চোখ শুকিয়ে যাওয়ার সমস্যায় ভুগতে দেখা যায়। তাদের জন্য ব্যায়াম হচ্ছে একটানা তাকিয়ে না থেকে ঘন ঘন চোখের পাতা ফেলা।

কম্পিউটার ও মোবাইল ফোন ব্যবহারের সময় সাধারণের তুলনায় ঘন ঘন চোখের পাতা ফেলুন। এতে চোখ শুকিয়ে যাওয়ার সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন।

তিন. রাতে ঘুমানোর সময় বিছানায় শুয়ে এই ব্যায়ামটি করতে পারেন। চোখ বন্ধ করে চোখের পাতা আঙুলের ডগা দিয়ে হালকা করে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করুন।

ভ্রুর নিচের দিক ও চোখের নিচের দিক এভাবে দুই মিনিট ম্যাসাজ করে নিন। এতে ঘুমও ভালো হবে৷ আপনার চোখের অতিরিক্ত ক্লান্তিও দূর হবে৷

আপাতত এই তিনটি ব্যায়ামের চর্চা আপনার চোখের সুস্থতায় প্রয়োগ করে দেখুন। আরাম বোধ করবেন। সুস্থ থাকবে চোখ।

ক্যাম্পাসলাইভ২৪ডটকম

33
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যারা চাকরি করেন, তাদের জীবনটা আসলেই গৎবাঁধা।
 
হররোজ একই সময়ে ঘুম থেকে ওঠা। তারপর ফ্রেশ হয়ে নাস্তা-পানি সেরে দে ছুট অফিসের পানে। যানজটের বিড়ম্বনা শেষে একই কাজের রুটিন। দিনশেষে ঘরে ফিরে সংসারের সাতকাহনে জড়ানো।

চাকরিজীবীদের রোজনামচা এমনই। তাই তো কর্মক্ষেত্রে অনেকেই ভোগেন একঘেয়েমিতে। হাপিয়ে ওঠেন। হয়ে ওঠেন ত্যক্ত-বিরক্ত।

তবে কিছু অভ্যাস রপ্ত করতে পারলে এই একঘেয়েমি কাটিয়ে ওঠা অসম্ভব নয়। তাতে ফিরে পাবেন নতুন উদ্যম।

পড়তে পারেন বই: কাজ করতে করতে একঘেয়ে লাগলে কিছুক্ষণ মজার বই পড়ুন। অফিসে সঙ্গে করে নিয়ে আসতে পারেন পছন্দের বই অথবা অনলাইন থেকে পড়ে নিতে পারেন প্রিয় কোনো বইয়ের কিছু অংশ।

এটি আপনার কাজের বিরক্তি কাটাবে। সঙ্গে নতুন করে কাজে মনোযোগী করে তুলবে।

একটু ঘুরে আসুন: আপনার অফিসে অনেকগুলো বিভাগ আছে। নিজের কাজের বিভাগ থেকে বের হয়ে, ঘুরে আসুন অফিসের অন্য কোনো বিভাগ থেকে। চাইলে অন্য বিভাগে থাকা আপনার বন্ধুটিকেও কাজে সাহায্য করে আসতে পারেন কিছুক্ষণ৷

সুরের মাঝে হারিয়ে যান: কাজের ফাঁকে কিছুক্ষণ গান শুনুন। গান আপনার মনকে সতেজ করে তুলবে। যা আপনাকে কাজের প্রতি নতুন করে মনোযোগী হয়ে উঠতে সহায়তা করবে।

হাসুন: গান শুনে বা বই পড়ে কাজের প্রতি মনোযোগী হতে না পারলে কোনো মজার ভিডিও দেখুন। যা আপনাকে কিছুক্ষণ হাসাবে। আর এই হাসি আপনার কাজের ক্লান্তি দূর করে দেবে।

গোছগাছ করুন: কাজ করতে করতে ক্লান্ত লাগছে? কিছুক্ষণ নিজের ডেস্কটি গোছান। এবার একটি লিস্ট করে ফেলুন যা যা আপনি করতে চান।

নিজের লক্ষ্যটাকে আরেকবার মনে করে নিন। জীবনে কী করতে চেয়েছিলেন, কী করবেন তার একটি কর্ম পরিকল্পনা করে ফেলুন। এটি আপনাকে আপনার কাজের প্রতি আরও যত্নশীল করে তুলবে। আপনি কাজে উৎসাহ পাবেন৷

বন্ধু তৈরি করুন: আপনার কাজের জায়গায় আপনার কিছু বন্ধু আছে। তাদের বাইরে নতুন কিছু বন্ধু তৈরি করুন। যাদের সঙ্গে খুব কম কথা বলা হয় তাদের সঙ্গে কথা বলুন।

কাজের ফাঁকে ফাঁকে তাদের সঙ্গে কিছুক্ষণ আড্ডা দিন, দেখবেন কাজের একঘেয়েমি অনেকটা কমে গিয়েছে।

ছুটি নিন: প্রত্যেক অফিসেই ক্যাজুয়াল লিভ আছে। দু-তিন মাস অন্তর ৩ দিনের ছুটি নিন। প্রিয়জনকে নিয়ে ঘুরে আসুন কাছে-দূরের পছন্দের জায়গায়।

এভাবে সহজেই নিজেকে প্রাণবন্ত আর কর্মচঞ্চল রাখতে পারবেন। আজই শুরু করে দিন না!

campuslive24.com

34
আজকের এই প্রতিযোগিতার বাজারে ক্যারিয়ার ভাবনা ছাড়া যেন আর কিছুই নেই নাগরিক জীবনে।
 
ক্যারিয়ার বিল্ডআপ করার জন্য কত সংগ্রাম আর চেষ্টাই না করতে হয়। তার জন্য যেমন দরকার দক্ষতা বাড়ানো, তেমনি ডেস্কে দীর্ঘ সময় দেয়ার অভ্যাস।

আর এই গৎবাঁধা কাজ করতে করতে শরীরের দিকে নজর দেয়ার ফুরসত কই! কাজেই কর্পোরেট দুনিয়ায় নতুন কিছু শরীরিক সমস্যার কথাও চাউর হয়েছে।

পিঠ, কোমরের ব্যথা অনেকের নিত্যসঙ্গী। এক কথায় ব্যাকপেইনের বিড়ম্বনায় নাকাল হচ্ছেন অনেকেই।

অথচ একটু সতর্কতা আর কিছু অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে এ সমস্যা দূর করা মোটেও কঠিন নয়।

যেমন- কম্পিউটারের সামনে কাজ করার সময় কোন চেয়ারে বসছেন তা দেখে নিন। আপনার চেয়ার আর কম্পিউটারের কি-বোর্ডের মধ্যে যেন সামঞ্জস্য থাকে।

তারচেয়েও গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারটি যেন হয় সোজা হয়ে বসার জন্য উপযোগী।

অনেকেই একনাগাড়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কম্পিউটারের সামনে বসে থাকেন। এটি চলবে না। প্রতি ঘণ্টায় অন্তত পক্ষে ৫ মিনিট করে কাজ বন্ধ রাখুন। একটু ঘুরে আসুন।

একভাবে বসে থাকতে থাকতে যখন ক্লান্তি অনুভব করবেন তখন উঠে দাঁড়িয়ে কোমর এবং পিঠ টান টান করুন। এতে রক্ত চলাচল ভালো হবে এবং ক্লান্তি কেটে যাবে।

এমন চেয়ারে বসুন যেখানে পিঠে ঠেস দেওয়া যাবে এবং কখনও কখনও মাথাও রাখা যাবে।

যখন বসবেন তখন খেয়াল রাখবেন যাতে আপনার হাঁটু ৯০ ডিগ্রি কোণ করে থাকে। পা কখনই ক্সস করে রাখবেন না এবং পিঠ সোজা করে বসবেন।

আপনার চোখ যাতে কম্পিউটার স্ক্রিনের সোজাসুজি থাকে তার দিকে খেয়াল রাখবেন। যদি ঘাড় নিচের দিকে নেমে থাকে তাহলে ঘাড়ে ব্যাথা হবে। যা থেকে পিঠে ব্যথা অনিবার্য।

যখন চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়াবেন তখন পায়ে শরীরের পুরো ভর দিয়ে দাঁড়াবেন। ফোনে কথা বলার সময় হেডফোন বা স্পিকার ব্যবহার করবেন।

ঘাড় নামিয়ে কথা বলবেন না। দীর্ঘক্ষণ ঘাড় নামিয়ে রাখলে ঘাড় থেকে পিঠে ব্যথা নামবে। যার থেকে ব্যথার সূত্রপাত হবে।

এমন কিছু বিষয় মাথায় রাখলে কর্মক্ষেত্রে সপ্রতিভ থাকবেন সব সময়। সেই সাথে ব্যাকপেইনের বিড়ম্বনাও বিদায় নেবে।

campuslive24.com

35
কর্মজীবী মানুষের দিনের বেশিরভাগ সময়ই কাটে অফিসে। আর এ কারণে কলিগদের মাঝে নিজেকে প্রিয় হিসেবে উপস্থাপন করা জরুরি।
 
কারণ এর সাথে জড়িয়ে আছে আপনার ব্যক্তিত্ব। ক্যারিয়ারেরও অনেক বিষয়। কিন্তু কীভাবে আপনি নিজেকে সবদিক থেকে ফিট রাখবেন?

আসুন তাহলে জেনে নেয়া যাক কিছু বিষয়। এগুলো অনুসরণ করতে পারলে আপনিও সহকর্মীদের কাছে হয়ে উঠতে পারবেন প্রিয়।

অফিসে যে কোনো সময় প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে আপনার কল, বা মেসেজ আসতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনার ফোনের রিংটোন যদি হয় কোনো গান বা অন্যকিছু, তখন আপনার সহকর্মীরা বেশ বিরক্তই হবে আপনার ওপর।

আপনার পছন্দের রিংটোন যাই হোক না কেন অফিসে অবশ্যই ভলিউম কমিয়ে রাখুন। ভালো হয় রিংটোন অফ করে রাখলে। কেননা নিরিবিলি একটা পরিবেশে কাজ করার সময় হঠাৎ উচ্চস্বরে রিংটোন বেজে ওঠা নিশ্চয়ই কোনো কাজের কথা নয়।

অফিসে বস বা অন্য সহকর্মীদের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ মিটিং চলছে। তখন হঠাৎ আসা ম্যাসেজটি নিয়ে হামলে না পড়াই ভালো। যদি তা মিটিং রিলেটেড না হয়।

কেননা যে কোনো আলোচনার সময় মেসেজের দিকে মনোনিবেশ করলে অন্যরা আপনার দিকে অবশ্যই একটু বিরক্তিকর চোখে তাকাবে।

তাই ফোন বা ট্যাব যেখানেই মেসেজ আসুক না কেন মিটিং বা গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার সময় এই কাজটি থেকে বিরত থাকাই ভালো।

প্রতিটি অফিসেরই একটি নির্দিষ্ট নিয়মকানুন ও এটিকেট থাকে। তা ভঙ্গ করা একজন কর্মী হিসেবে কখনই উচিত নয়। সময়মতো অফিস যাওয়া তারই একটি অংশ।

দেরি হতেই পারে, তবে তা যেন প্রতিদিনের তালিকায় যোগ হয়ে না যায়।

আমাদের দেশের প্রায় প্রতিটি অফিসে নারী-পুরুষ একসঙ্গে কাজ করে। পদমর্যাদার দিক থেকে কখনও নারী সহকর্মীরা উচ্চপদে আসীন থাকেন।

আর তখন পুরুষ কর্মীদের মধ্যে দেখা যায় হীনমন্যতা। নারী-পুরুষ যে যে পদেই থাকুক না কেন প্রত্যেককে তাদের সঠিক মর্যাদা দিতে হবে।

অফিসে কাউকে ছোট করে আঘাত দিয়ে কথা না বলাই ভালো। অনেকের মধ্যে সহকর্মীদের নিয়ে বাজে মন্তব্য করা বা ঝগড়া করার বিশেষ প্রবণতা থাকে।

সেইসঙ্গে দেখা যায় সহকর্মীদের হাঁড়ির খবর নিতেও তাদের বেশ আগ্রহ। এসব বিষয় একদম পরিহার করতে হবে।

অনেক সহকর্মীকে দেখা যায় অন্যদের খাবার সম্পর্কে জানা বা খাওয়া তাদের নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হয়েছে।

ভালো হয় নিজের খাবার নিজে খাওয়া। অন্য সহকর্মী কী খেল, তা নিয়ে গবেষণা করে নিচু মানসিকতার পরিচয় দেয়া থেকে বিরত থাকুন।

তবে সহকর্মী যখন আপনার জন্যও খাবার নিয়ে আসবেন তখন তা অবশ্যই গ্রহণ করা উচিত। তবে অনেক খাবারে অনেকের অ্যালার্জি থাকে। তখন আবার ভদ্রতার খাতিরে সেই খাবার খেয়ে নিজে অসুস্থ হতে যাবেন না।

আসলে প্রতিটি অফিসে দিনের বেশিরভাগ সময় কাটাতে হয় আমাদের। কাজের ফাঁকে ফাঁকে কথা বলা বা গল্প করা কাজেরই একটি অংশ।

তবে অনেকে এটিকে আবার বিরক্তির পর্যায়ে নিয়ে যান। একশ্রেণীর সহকর্মীদের কাজই হলো অফিসে ঢুকেই অন্যের সঙ্গে তার আসার পথের সুবিধা-অসুবিধার ফিরিস্তি দেয়া, পরিবারের সমস্যার কথা তুলে ধরা, বা অযথাই হাসাহাসি করা।

এ ব্যাপারগুলো একেবারেই অফিস এটিকেটের বাইরে। সমস্যা থাকতেই পারে। তাই বলে প্রয়োজন নেই তা প্রত্যেককে জানানো।

আমরা যে কেউ যে কোনো সময় অসুস্থ হতে পারি।অনেকে কোল্ড অ্যালার্জির কারণে শীত-গরম সব সময়ই সর্দিজ্বরে ভোগেন।

সর্দিজ্বর বা ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হলে সহকর্মীদের সঙ্গ এড়িয়ে চলাই ভালো। কেননা ভাইরাসবাহিত রোগ যে কোনো সময় যে কাউকে আক্রান্ত করতে পারে।

অন্যকে অসুস্থ করার দায়িত্ব নিশ্চয়ই আপনার নয়।

অফিস সহকর্মীদের মধ্যে যেহেতু সুন্দর একটি সম্পর্ক তৈরি হয়ে যায়, তাই তাদের জন্মদিন বা নিউ ইয়ার বা বিশেষ দিনে উইশ করুন।

সম্পর্ক ভালো হলে গিফট দিন, দিনটিকে সেলিব্রেটও করতে পারেন।

সহকর্মীর পোশাক নিয়ে অন্যদের সঙ্গে আলোচনা-সমালোচনা না করাই ভালো। পোশাকটি যদি অফিস ডেকোরামকে ভঙ্গ করে, তবে সেই সহকর্মীটিকে ডেকে তাকেই বলা ভালো।

আড়ালে অন্যদের সঙ্গে তাকে নিয়ে কথা বলা মোটেই উচিত নয়। আর অফিসে উগ্র সাজগোজ এড়িয়ে চলতে হবে সব সময়—হন আপনি নারী বা পুরুষ কলিগ।

উপরোক্ত বিষয়গুলো মাথায় রেখে চললে অফিসে আপনার ব্যক্তিত্বের সুপ্রভাব পড়তে বাধ্য। এতে সহজেই আপনি হয়ে উঠতে পারবেন অনুকরণীয় একজন।

ক্যাম্পাসলাইভ২৪ডটকম

36
প্রশান্ত, সুখি জীবন কে না চায়। কিন্তু এই প্রতিযোগিতার দুনিয়ায় ঘরে-বাইরে নানা রকম মানসিক চাপ সব স্বস্তি কেড়ে নেয়।
 
এর আরেক নাম স্ট্রেস। যা নাগিরক জীবনে বহুল উচ্চারিত একটি শব্দ। আমদের জীবনে ছন্দপদন ঘটাতে এই স্ট্রেস অনেকাংশেই দায়ী।

যে কারণে অনেকেই চান এই মানসিক চাপ বা স্ট্রেসমুক্ত থাকতে। এটা সম্ভব কিছু বিষয় চর্চা করলে।

আসুন জেনে নেয়া যাক স্ট্রেসমুক্তির পন্থা

হাঁটুন। হাঁটা খুব ভালো ব্যায়াম। রোজ নিয়ম করে খানিকটা সময় হাঁটলে শরীরের পক্ষে তো ভালোই। পাশাপাশি আপনার মানসিক ব্যায়ামও হয়। হাঁটলে নিশ্চয়ই আপনার স্ট্রেস কমবে।

মেডিটেশন বা ধ্যান করুন। অবশ্যই এই দ্রুত গতির জীবন থেকে রোজ নিজের জন্য আধঘণ্টা সময় বের করে নিন। নিয়মিত মেডিটেশনে কাটিয়ে উঠতে পারবেন স্ট্রেস।

চাই লম্বা ঘুম। ঘুমনোটা খুব জরুরি। সারাদিন এত কাজে ব্যস্ত থাকেন যে, ঘুমের জন্য সময় নেই। একদম এমন করবেন না। সব কাজের পাশাপাশি নিয়ম করে অন্তত ৮ ঘণ্টা ঘুমের জন্য রাখুন। তাহলেই আপনি স্ট্রেস থেকে রেহাই পাবেন।

ইতিবাচক চিন্তাভাবনা করুন। নেতিবাচক চিন্তা আপনাকে আরও দুশ্চিন্তায় ফেলে দেবে। কিন্তু যদি আপনি পজিটিভ চিন্তা করেন, তাহলে অবশ্যই স্ট্রেসমুক্ত জীবনযাপন করতে পারবেন।

পুষ্টকর খাবার খান। শুধু পেট ভরালেই হবে না। ভালো খাবার খান। যে খাবারে ক্যালোরি বেশি থাকে, ডাক্তারের পরামর্শ মতো সেই ধরনের খাবার খান। তাহলে আপনার শরীর ভাল থাকবে, আর স্ট্রেস থেকে রেহাই পাবেন।

এভাবে দৈনন্দিন জীবন যাপনে কিছু বিষয় মেনে চললে অনেকটাই স্ট্রেসমু্ক্ত থাকা যায়। ফলে সবক্ষেত্রে সাফল্যও আসে সহজে।

Source: Campuslive24.com

37
সকালের শিশির ভেজা ঘাসের গালিচায় হেঁটে বেড়ানোর গ্রামীণ স্মৃতি অনেকেরই আছে।
 
শৈশবের দুরন্তপনার কারণে হয়তো খালি পায়ে ছোটাছুটির আনন্দ ছিল অন্যরকম। কিন্তু এর স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি।

আজকের ইট-পাথরের ঘেরাটোপে বন্দী জীবনে খালি পায়ে হাঁটার পরিবেশ ও সময় দুটোই বড়ো কম। তবে শরীর ও মনের সুস্থতার কথা বিবেচনা করলে শৈশবের সেই দুরন্তপনাই সম্বল।

কারণ খালি পায়ে হাঁটার উপকারিতার কথা বলে শেষ করার নয়। পাঠকদের জন্য বিশেষ কিছু উপকারিতার কথা তুলে ধরা হলো-

হাঁটা রক্তচাপ কমায়। কমায় হৃদরোগের ঝুঁকি। অতিরিক্ত মেদ নিয়ে ভাবনা থেকে দূরে থাকা যায়। রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। ব্লাড প্রেসার, কোলেস্টেরল, আন্থ্রাইটিস, ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।

হার্টের সমস্যা, স্ট্রোক হবার ঝুঁকি কমায়। হাঁড় শক্ত করে। বাড়ায় রক্ত চলাচল। ফলে হার্ট ভালো থাকে, শরীরের সামগ্রিক শক্তি বা ফিটনেস বাড়ে।

নিয়মিত হাঁটায় ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা কমে। পেশীর শক্তি বাড়ায়। হেলদি বিএমআই ধরে রাখে বা অর্জন করা যায়। হেলদি ওয়েস্ট টু হিপ রেসিও ধরে রাখে বা অর্জন করা যায়।

মেটাবলিজম বাড়ায়। শরীরের সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ভালো থাকে। তারুণ্য ধরে রাখে। আয়ু বাড়ায়। ব্রেইনের কার্যকারিতা বাড়ায়। ভালো ঘুম হয়। বাড়ে স্মরণ শক্তি।

মন প্রফুল্ল রাখতেও রয়েছে হাঁটার প্রভাব। মানসিক অবসাদ দূর করে ও মন ভালো করে।
মানসিক শক্তি বৃদ্ধি ও আত্মবিশ্বাস বাড়াতেও রয়েছে হাঁটার অবদান।

Source: Campuslive24.com

38
প্রকৃতিতে এখন শীতের পদধ্বনি। বনে বনে পাতা ঝরার শব্দ।
 
একইসঙ্গে হিম বাতাসে ভর করে গ্রাম-বাংলায় আসে ভিন্ন আমেজ। নতুন খেজুরের রস ও গুড়ের পিঠা-পায়েশের আতিথিয়তায় পল্লীর ঘরে ঘরে যেন উৎসব নামে।  শহরবাসীরা ব্যস্ত হয়ে পড়েন দূরের প্রকৃতির কোলে বনভোজনের আয়োজনে।

কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে বাড়তি কিছু বিড়ম্বনাও নিয়ে আসে শীতকাল। আর এজন্য চাই বাড়তি কিছু প্রস্তুতিও।

শীতকালে শিশুদের জন্য প্রয়োজন হয় বাড়তি যত্নের। বড়দেরও থাকতে হয় সচেতন। না হলে শীত ও ঠান্ডাজনিত নানা ভোগান্তিতে পড়ার আশঙ্কা থাকে।

কাজেই শীতের দিনে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখা জরুরি:

বাইরে বেরুলে অবশ্যই গরম জামা সাথে রাখুন। সময়মতো তা পড়ে নিন। দেখবেন জামা যাতে খুব বেশি গরম বা খুব বেশি পাতলা না হয়।

শীতকালে স্কুলগুলোতে ছুটি থাকে। তাই বাচ্চাদের খেলাধুলাও বেড়ে যায়। কিন্তু বাইরে খেলার ফলে বাচ্চাদেরকে বিভিন্ন রকরমের পোকা কামড়ায়। তাদের যাতে পোকামাকড় কামড়াতে না পাড়ে তার দিকে নজর দেবেন।

বাইরে বেরুলেই সান্সক্রিম মাখবেন। দেখে নেবেন সান্সক্রিমে এসপিএফের পরিমাণ যেন ভালো থাকে।

শীতকালে বেশি করে পানি পান করুন। কারণ শীতকালে শরীরের ভেতর অনেক গরম হয়ে যায়। এছাড়া তৃষ্ণাও পায় বেশি। যার জন্য ডিহাইড্রেশন হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

খাবার খাওয়ার সময় যাতে বাচ্চারা হাত ধোয় তার দিকে অবশ্যই নজর রাখবেন। কারণ ঠান্ডা লাগার ভয়ে অনেক বাচ্চাই এসময় হাত ধুতে চায় না। ফলে রোগ-জীবানু সংক্রমনের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

শীত বেশি পড়লে রুম হিটার ব্যবহার করুন। বিশেষ করে যেসব পরিবারে শিশু রয়েছে তাদের পর্যাপ্ত তাপমাত্রা প্রয়োজন হয়।

পোশাক পরিচ্ছেদ নিয়মিত পরিস্কার করুন। কারণ এ শীতে নানা ধরনের চর্মরোগের প্রকোপ দেখা দেয়। বিশেষ করে বাচ্চারা এর শিকার হয় সবচেয়ে বেশি।

Source: Campuslive24.com

39
অফিস কাজের জায়গা। এটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু অনেকেই তা আমলে নেন না। ইচ্ছা-স্বাধীন মতো চলার বাতিক থাকে অনেকের। যা আপনার পেশাগত দুর্বলতার প্রমাণ হতে পারে।
তাই অফিসে কিছু বিষয়ে সতর্ক থাকা খুবই জরুরি:
দেরি করে অফিসে আসা: সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, যে সব কর্মচারী অফিসে আসতে প্রায় রোজই দেরি করেন বসেরা ধরেই নেন, কাজের প্রতি সেই কর্মচারীরা যথেষ্ট মনোযোগী নন।তারা সারাদিন যতই কাজ করুন না কেন, অফিসে যতক্ষণই থাকুন না কেন বদলায় না বসদের মনোভাব। বছরের শেষে কপালে জোটে কম রেটিং। অথচ পাশের সহকর্মী সঠিক সময়ে অফিসে ঢুকে আপনার থেকে ঢের কম কাজ করেও পিঠচাপড়ানি পেলেন। বলুন তো, ভাল লাগে কি?তাই একটু অভ্যাস বদলান। নিজের স্বার্থেই জলদি অফিস ঢোকার চেষ্টা করুন।

সহকর্মীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার: সকাল বেলা অফিসে এসেই অনেকে মুখটা প্যাঁচা করে রাখেন। পাশেই বসা সহকর্মীর সঙ্গে একটু হাসি বিনিময় করতেও যেন অনীহা। এমনটা করলে কিন্তু সহকর্মীদেরও আপনার প্রতি বিরক্তি বাড়বে।দরকারে আপনাকে একটু সাহায্য করতেও তারা পাঁচ বার ভাববেন। দিনটা শুরু করুন পাশের মানুষটিকে ছোট্ট ‘হাই’ বা মিষ্টি এক টুকরো হাসি দিয়ে। বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশেই কিন্তু কাজ তরতর করে এগোয়।

কফি দিয়ে কাজের শুরু: কাজে এসেই চারপাশে একটুও না তাকিয়ে ছুটলেন ধোঁয়া ওঠা কফি কাপের দিকে। গবেষণা বলছে সকাল সাড়ে নটার আগে কফি খাওয়া এক্কেবারে উচিত্ না।সকাল ৮টা থেকে ৯টায় স্ট্রেস হরমোন কর্টিজল সবথেকে বেশি সক্রিয় থাকে। এই সময়ে কফি খেলে কর্টিজলের কর্মক্ষমতা কমে, সারাদিন ক্যাফেনের প্রতি আসক্তি তীব্র হয়। ব্যস সারাদিনের ঝিমুনি আর মনের কফি কাপের পিছনে ছোটাছুটি, কাজের দফারফা, সব মিলিয়ে সে এক বিচ্ছিরি ব্যাপার।অতএব, মন যতই চাক, সাত সকালেই কফির সঙ্গে আড়ি মাস্ট।

ইনবক্সে প্রতিটা ই মেলের জবাব দেয়া: সকালে অফিসে এসেই কম্পিউটার অন করেই মেল বক্স খুলে একের পর মেলের উত্তর দিতে শুরু করে দেন অনেকেই। ব্যাস একবার এ চক্করে ফেঁসে যাওয়া মানেই গেল বাকি দিনটা।আসলে এখানে এসে যায় প্রায়োরিটির প্রসঙ্গ। সকালবেলা যদি মেল বক্সে গুরুত্ব বুঝে কোন মেলের জবাব দেয়া উচিত্ কোনটার নয়, সেটাই ঠিক করতে না পারেন, তা হলে বাকি দিনটা ঠিকঠাক কাজ করবেন কী করে?এক সঙ্গে এক গাদা অপ্রয়োজনীয় কাজ করেই যাবেন, অযথা সময় নষ্ট হবে, হবে খামোখা খাটনি। সিলেক্টিভ হতে শিখুন। আপনার এবং সংস্থার, উভয়েরই তাতে লাভই হবে।

সিডিউল ঠিক না করেই অফিসে আসা: আমরা অনেকেই রোজ অফিসে যাই কিন্তু একে বারে দিক্‌ভ্রান্ত হয়ে। কোন কাজটা আগে করব, কোনটা পরে তা ভাবতে ভাবতেই দিন কাবার। এ রকমটা ভুলেও করবেন না। অফিসে ঢোকার আগেই মোটামুটি সে দিনের দিনপঞ্জিটা মোটামুটি ছকে নিন মনে মনে।

সহজ কাজটা আগে করে ফেলা: এসেই যদি তড়িঘড়ি সহজ কাজটা আগেই করে নেন, তা হলেই গণ্ডগোল। পরে কিন্তু কঠিন কাজ করার আর এনার্জি হবে না। দিন যত গড়াবে স্বভাবিক ভাবেই ক্লান্তি বাড়বে। তখন কঠিন কাজ উদ্ধার করতে কালঘাম ছুটবে। তার চাইতে বরং কঠিন কাজ দিয়েই দিনের শুরুটা ভাল। সেই সময় এনার্জি উইল পাওয়ার দুটোই দারুণ থাকে। কঠিন কাজ সহজেই হয়ে যায়।

মাল্টি টাস্কিং: যেহেতু দিনের শুরুতে এনার্জি তুঙ্গে, তাই আমরা অনেকেই ভাবি সেই এনার্জির হাত ধরে অফিসে এসেই একগাদা কাজ করে ফেলতে পারব। গবেষণা কিন্তু ঠিক উল্টো কথা বলে। শুরুটা করুন আস্তে আস্তে, এক এক করে।

নেগেটিভ চিন্তা: একগাদা নেগেটিভ চিন্তা নিয়ে অফিস ঢুকলেই বাকি দিনটা নেগেটিভ থাকবে। মন যতই খারাপ থাকুক অফিসে আসুন মনটা হালকা করে। আজ কিছু করতে ভাল লাগছে না ভাবলেই কিন্তু সমস্যা।

Source: Campuslive24.com

40
আন্তর্জাতিক মহাকাশ বিজ্ঞান প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিয়েছেন বাংলাদেশের তরুণ বিজ্ঞানীরা। জিতে নিয়েছেন সেরা পুরস্কার। ৮টি দেশের কলেজ পড়ুয়া নবীন বিজ্ঞানীদের মধ্যে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনার ইউনিভাসিটির (ডিআইইউ) প্রধান ক্যাম্পাসে।
আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, একাদশ এশিয়ান-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অ্যাস্ট্রোনমি অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের ক্ষুদে জ্যোতির্বিজ্ঞানী মো. মাহমুদুন্নবী ও ফাইরুজ ইশরাক সেরা ফলাফল অর্জন করেছেন। তবে সেরা তত্ত্বীয়ের পুরস্কার জিতেছেন কাজাকিস্থানের আগিশেভ দামীর।শনিবার ঢাকার আশুলিয়ায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে এ প্রতিযোগিতার সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়।একাদশ এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অ্যাস্ট্রোনমি অলিম্পিয়াডের সমাপনী অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত মি. আলেকজান্ডার এ নিকোলাভ।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. সবুর খান, ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমি অলিম্পিয়াডের চেয়ারম্যান ড. এম জি গেবরিলোভ, জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘরের মহাপরিচালক স্বপন কুমার রায়, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভিসি প্রফেসর ড. ইউসুফ এম ইসলাম।এছাড়াও সমাপনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকাস্থ রাশিয়ান বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পরিচালক মি. আলেকজান্ডার পি ডেমিন ও বাংলাদেশ এস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান জনাব মাশহুরুল আমিন।অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশের ৩ জন, কাজাকিস্থানের ৪ জন, শ্রীলংকার ৩জন ও রাশিয়ার ১জনকে ডিপ্লোমা সনদ প্রদান করা হয়।বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘর এবং রাশিয়ান ফেডারেশনের বাংলাদেশ দূতাবাসের সাংস্কৃতিক বিভাগ যৌথ উদ্যোগে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।আয়োজকরা জানিয়েছেন, অ্যাস্ট্রোনমি অলিম্পিয়াড চলতি মাসের ১৩ তারিখ শুরু হয়। এ অলিম্পিয়াডে রাশিয়া, কাজাকিস্তান, শ্রীলংকা ও বাংলাদেশসহ মোট ৮টি দল অংশগ্রহণ করে। জ্যোতির্বিজ্ঞান নিয়েই এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতা মধ্যে ছিল: মহাশূন্য পর্যবেক্ষণ, আকাশের তারাদের অবস্থান নির্ণয়, তাদের নাম জানা, তাদের চিহ্নিত করা।হাতে কলমে কিছু ব্যবহারিক কাজের পাশাপাশি ছিল কিছুটা পড়াশুনা ও ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ন স্থান ও স্থাপনাসমূহ পরিদর্শন।সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাষ্ট্রদূত মি. আলেকজান্ডার এ নিকোলাভ বলেন, মহাকাশের রহস্য উম্মোচনে জ্যোতির্বিজ্ঞান হচ্ছে মজার এক বিষয়। যা সবসময় শিক্ষার্থীদের মাঝে গভীর আগ্রহ সৃষ্টি করে থাকে।তিনি এ অলিম্পিয়াডের অর্জিত জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে আগামী শতাব্দীতে মহাকাশ গবেষণায় নিয়োজিত থেকে দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করার জন্য অংশগ্রহণকারীদের প্রতি আহ্বান জানান।বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মো. সবুর খান বলেন, অলিম্পিয়াড জ্ঞান বাড়ায়। অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যম হয়। বিভিন্ন দেশের এই মানুষেরাই হয়তো এক সময় হয়ে উঠবেন একে অন্যের সহকর্মী।তিনি বলেন,  আমরা যদি বড় বড় বিজ্ঞানী চাই, তাহলে স্কুল পর্যায় থেকেই কাজ শুরু করতে হবে।‌এই জানার প্রতি ভালোবাসাই মহাশূণ্য নিয়ে তাদের মধ্যে আগ্রহ তৈরী করবে। মহাকাশের রহস্য উদঘাটনে এ ধরনের অলিম্পিয়াডের আয়োজন খুবই গুরুত্বপূর্ন এবং এ ধরনের আয়োজনে সম্পৃক্ত হতে পেরে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি গৌরবান্বিত।আগামীতেও এ ধরনের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শিক্ষা ও গবেষণামূলক কর্মকাণ্ডে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি ঘোষণ দেন ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান।

 

ডিআইইউ// ২১ নভেম্বর (ক্যাম্পাসলাইভ২৪.কম)// এইচএস


 
- See more at: http://www.campuslive24.com/campus.148139.live24/#sthash.Gn5YjndF.dpuf

41
পৃথিবীর এমন অনেক রহস্য আছে, যা আজো অজানা। তেমনি এক রহস্যের কথা জানাবো আজ। বিশ্বের সবচেয়ে নির্জন জায়গাগুলোর মধ্যে একটি ব্যুভেট দ্বীপ। অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশে হওয়ায় মানব সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন এই দ্বীপ।

দ্বীপটির দূরত্ব অ্যান্টার্কটিকার ভূমি থেকে ১৭০০ কিলোমিটারেরও বেশি। এই দ্বীপে কখনো মানুষের পা পড়েনি। কোনো মানুষ এখানে বসবাসও করেনি, কারণ এই স্থানটি গাছ গজানোর অনুপযোগী। তাই এ দ্বীপ দূর্গম।

কিন্তু ১৯৬৪ সালে ব্রিটিশ অভিযাত্রী দল প্রথম ওই দ্বীপে পা ফেলে। আশ্চর্যজনক বিষয় হলো তারা যখন এখানে আসেন, তখন এই দ্বীপে তারা একটি লাইফবোট দেখতে পান।

শুধু তাই নয় ওই লাইফবোটটি বেশ ভালো অবস্থায় ছিলো। এর আশেপাশে ছিল কাঠ, ড্রাম ইত্যাদি। কিন্তু অনেক খুঁজেও অভিযাত্রী দলটি দ্বীপে বা তার আশেপাশে কোনো মানুষের সন্ধান বা চিহ্ন পায়নি।

আরও আশ্চর্য ব্যাপার হলো পরবর্তীতে আরেক দল অভিযাত্রী সেখানে গেলে দেখা সেই লাইফবোট বা এর সঙ্গের অন্যান্য জিনিসপত্রের কোনো হদিস পাননি। আজও কেউ জানে না, ওই লাইফবোট কীভাবে সেখানে গিয়েছিলো, কারা সেখানে ছিলো। এর রহস্য আজও অজানা।

Source:campuslive24.com

42
Faculty Forum / Gold fish
« on: November 22, 2015, 10:37:19 PM »
Dumped  aquarium fish like Gold fish demolish species and habitats. Dumped pet fish are flooding Australian waterways, introducing diseases and scolding native fish.

To finding the fact RN Afternoons reports that, In large waterways, goldfish and koi can grow to up to 10 times the size of native species and compete with them for habitat and food. .


Source:Campuslive24.com

43
Faculty Forum / Cut music to ‘an hour a day’
« on: November 22, 2015, 10:33:21 PM »
People should listen to music for no more than one hour a day to protect their hearing, the World Health Organisation (WHO) suggests.

It says 1.1 billion teenagers and young adults are at risk of permanently damaging their hearing by listening to “too much, too loudly”.

Source:Campuslive24.com

44
Faculty Forum / Tips for keeping your room cool
« on: November 22, 2015, 10:30:22 PM »
 Sun in the sky, your room has become heating, you are on so much tension, you become more cast off. Even water is boiling auto. You need a solve?
 
Here are some tips collected for you to keep your room be cool.

Interior designer Monica Kamal, managing director, MKC, has shared do-it-yourself tips on how to keep your haven cool:

* Use soothing fabrics like cotton, muslin, linen in cool pastel shades for soft furnishing to get that ultimate comfort.

* Use blackout window dressings to keep out the strong rays. You can also hang tightly woven screens or bamboo shades outside the window to keep cool.

* Close windows and window coverings in the morning before the day heats up, and then open them in the evening to flush your house with cooler air. This is especially important for the south-west side.

* Turn off lights and electronic items when not in use as they generate a lot of heat. You can also use CFL bulbs for that cool feel.

* Area rugs should be rolled and stacked away to give a tidy and uncluttered feel.

* You may also try indoor plants to create a natural atmosphere and improve the air quality.

Source:campuslive24.com

45
Interesting Maths / Re: Beauty of Mathematics
« on: November 22, 2015, 10:21:37 PM »
Very interesting.. :)

Pages: 1 2 [3] 4 5 ... 13