Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - shirin.ns

Pages: [1] 2 3 ... 23
4
সারাবিশ্বে এখন আতঙ্কের নাম করোনা ভাইরাস। যেটি এরইমধ্যে প্রাণ নিয়েছে তিন হাজারেরও বেশি মানুষের। ক্রমশ বেড়েই চলেছে এর সংখ্যা।

প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে (কোভিড-১৯) সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে চীন। সেখানে মৃতের সংখ্যা বেড়ে তিন হাজার জনে দাঁড়িয়েছে। এতে আক্রান্ত হয়েছেন ৭৭ হাজার ৬৫৮ জন। ভাইরাসটি চীন ছাড়িয়ে এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের অন্যান্য অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে।

তবে আমাদের দেশে এটি না ছড়ালেও সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জাহাঙ্গীর কবির জানিয়েছেন প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসে (কোভিড-১৯) থেকে বাঁচার উপায়। এ ভাইরাস থেকে দূরে থাকার এবং প্রতিরোধের উপায় জানিয়েছেন তিনি। দিয়েছেন নানা পরামর্শ-

> প্রাণঘাতী এ ভাইরাস থেকে বাঁচতে মাস্ক ব্যবহার করুন।

> আক্রান্ত ব্যক্তির কাছ থেকে দূরে থাকুন।

> খাওয়ার আগে ভালোভাবে হাত পরিষ্কার করুন।

> সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন।

> কাঁচা বা অর্ধেক রান্না মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

তবে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে তা থেকে বাঁচার উপায় জেনে নিন-
এজন্য আপনাকে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হবে। আর এভাবেই আপনি মুক্তি পাবেন করোনা ভাইরাস থেকে। কোষের স্বাস্থ্য উন্নত করে ভাইরাস প্রতিরোধ করতে পারবেন খুব সহজেই। জেনে নিন কীভাবে এ সময় ধরে রাখবেন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

> শুরুতেই চিনি জাতীয় খাবার খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিন।

> ব্যায়াম, দৌড়, সাঁতার কাটুন নিয়মিত। ভাইরাসজনিত রোগগুলো থেকে বাঁচার ভালো উপায় এগুলো।

> যে কোনো খাবার ভালোভাবে রান্না করে তারপর খেতে হবে।

> সব ধরনের ফাস্টফুট খাবার বাদ দিতে হবে।

> কোমল পানীয় খাওয়া যাবে না।

> কেমিকেল জাতীয় তেল, খাবার খাওয়া বাদ দিন। এগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।

> মেডিটেশন বা ইয়োগা করুন। এক্ষেত্রে নামাজ আপনাকে মানসিক প্রশান্তি দেবে। মূলত মনকে শান্ত রাখুন। এটি মনের পাশাপাশি শরীরের ওপর খুব ভালো প্রভাব ফেলে।

> পর্যাপ্ত ঘুম আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খুবই সহায়ক।

> সকালের ব্যায়াম এবং রোদ আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী।

> পারলে রোজা রাখুন। রোজা বা না খেয়ে থাকা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে। কারণ বার বার খাবার খেলে শরীর তার কাজ করতে সুযোগ পায় না। এজন্য সবচেয়ে কার্যকরী হলো রোজা রাখুন।

> স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।

> পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকুন। দুশ্চিন্তা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক কমিয়ে দেয়।

5
চীনের চিকিৎসকরা বলেছেন, ভিটামিস সি সমৃদ্ধ খাবারগুলো করোনাভাইরাস ঠেকাতে দারুণ কার্যকরী। আগে থেকেই শোনা যাচ্ছিল, করোনাভাইরাসে আক্রান্তের ফলে ফুসফুস থেকে শুরু করে শরীরের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্ষতি হয়।

গবেষকরা চেষ্টা করছেন, স্মৃতি নষ্ট হয়ে যাওয়া সারিয়ে তোলার ব্যাপারেও আরো বিশদভাবে গবেষণা করতে। তারা বলছেন, সারাবিশ্বে ভিটামিস সি সাপ্লিমেন্টের পেছনে বছরে অন্তত আটশ ৮০ মিলিয়ন পাউন্ড খরচ হচ্ছে। ২০২৪ সালের মধ্যে এই অঙ্ক ১.১ বিলিয়ন পাউন্ডে উন্নীত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

সর্দি ঠেকাতে দারুণভাবে কার্যকরী ভিটামিন সি। এদিকে করোনাভাইরাসের লক্ষণের মধ্যে সর্দি-কাশি, নিউমোনিয়া, জ্বর রয়েছে। ক্ষত থেকে শুরু করে ভাইরাসের আক্রমণ থেকে বাঁচতে ভিটামিন সি কার্যকর। ভিটামিন সি গ্রহণের ফলে ইমিউন সিস্টেম চাঙা হয়ে যায়।

চিকিৎসকরা বলছেন, ভিটামিন সি গ্রহণের ফলে শ্বেত রক্তকণিকা সক্রিয় হয়ে ওঠে। বিভিন্ন ধরনের ভাইরাসের সঙ্গে এটি লড়াই করে। এমনকি তাদের আক্রমণ করে মেরে ফেলে।

অতি মাত্রায় ভিটামিন সি গ্রহণে করোনাভাইরাস সেরে যাবে কিনা সে ব্যাপারে চীনে গবেষণা চলছে। তবে এখনো সেই গবেষণার ফল প্রকাশ করা হয়নি। উহান ইউনিভার্সিটির অধীনে ঝংনান হসপিটালের চিকিৎসকরা এ ব্যাপারে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন।

এই গবেষণার আওতায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ১২০ জনকে টানা সাতদিন ২৪ গ্রাম করে ভিটামিন সি দেওয়া হয়েছে। এখনো ফল হিসেব করে বের করা হয়নি। তবে গবেষকরা বলছেন, ভিটামিন সি দেওয়ার ফলে ইতিবাচক ফল এসেছে।

9
আর্থিক লেনদেনের অন্যতম জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হচ্ছে বিকাশ। শুধুমাত্র প্রয়োজন মোবাইল নম্বর দিয়েই এই লেনদেন করা যায়। তবে অসাবধানতাবশত অনেকেই কাঙ্ক্ষিত নম্বরে টাকা না পাঠিয়ে ভুল নম্বরে পাঠান। এভাবে অপরিচিত নম্বরে টাকা পাঠিয়ে বিপদে পড়েন অথবা হয়রানি হন। তবে ভুলে অন্য নম্বরে টাকা চলে গেলে ফেরত পাওয়ার উপায় আছে। দ্রুত সময়ে কাজটি করতে পারলে নিজের টাকা নিজের কাছে ফেরত আনা যায়।

যা করতে হবে-

বিকাশ একাউন্ট থেকে ভুলবশত কোনও নম্বরে টাকা গেলে প্রথমে নিকটস্থ থানায় যোগাযোগ করুন। ট্রানজেকশন নম্বর নিয়ে জিডি করুন। যত দ্রুত সম্ভব জিডি কপি নিয়ে বিকাশ অফিসে যোগাযোগ করুন এবং আপনার সমস্যা জানান। ভুল নম্বরে গেলে সঙ্গে সঙ্গে প্রাপককে ফোন না করে দ্রুত অন্য পদক্ষেপ নেয়া উচিত। কারণ অনেকেই টাকা ফিরিয়ে দিতে চান না। তাই তিনি টাকা উঠিয়ে ফেলার আগে পদক্ষেপ নিতে হবে।
টাকা উঠানোর আগে, জিডি কপি এবং মেসেজসহ বিকাশ অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন। অফিস থেকে দায়িত্বরত ব্যক্তিরা অস্থায়ীভাবে ওই ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেবেন এবং ওই ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলবেন। প্রাপক টাকা ফেরত দিতে চাইলে অফিস থেকেই টাকা স্থানান্তর করে দেবে। যদি তিনি নিজের টাকা দাবী করেন, তাহলে ৭ কর্ম দিবসের মধ্যে তাকে অফিসে এসে অ্যাকাউন্ট ঠিক করে নিতে হবে। পরবর্তী ৬ মাসে যদি তিনি না আসেন, তাহলে প্রেরকের অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে। পরবর্তী ৬ মাসে অ্যাকাউন্ট ঠিক না করলে অ্যাকাউন্টটি অটো ডিজেবল হয়ে যাবে চিরতরে এবং প্রেরক আদালতের সাহায্য নিয়ে টাকা আনতে পারবেন। এই পদ্ধতি শুধু বিকাশেই নয়, রকেট এবং নগদের ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য।

বিকাশের ওয়েবসাইটের সতর্কবার্তায় বলা আছে, 'বিকাশ একাউন্ট থেকে যেকোনো ভুল লেনদেনের দায়িত্ব গ্রাহকের/প্রেরকের (যিনি টাকা পাঠাচ্ছেন)। কারণ লেনদেন করার সময় গ্রাহক নিজেই প্রাপকের মোবাইল নাম্বার, টাকার পরিমাণ ও পিন (PIN) দেয়ার মাধ্যমে টাকা পাঠান। পিন নম্বর দেয়ার আগে গ্রাহক তার মোবাইল ফোনের স্ক্রিনে নিজের দেয়া তথ্য (প্রাপকের মোবাইল নম্বর ও টাকার পরিমাণ) দেখতে পান যাতে টাকা পাঠানোর আগে প্রেরক তথ্যগুলো যাচাই করতে পারেন এবং কোনো ভুল হয়ে থাকলে টাকা পাঠানোর নির্দেশ বাতিলও করতে পারেন। তাই গ্রাহক এর পরেও ভুল একাউন্টে টাকা পাঠালে, গ্রহণকারীর অনুমতি বা আদালতের নির্দেশনা ছাড়া পাঠানো টাকা প্রেরককে ফেরত দেয়ার এখতিয়ার বিকাশ-এর নেই।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

10
Thanks for sharing...

11
Thanks for sharing...

12
নকল বা ক্লোন আইএমইআই (ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইক্যুইপমেন্ট আইডেন্টিটি) সম্বলিত ও অবৈধভাবে আমদানি করা মোবাইল সেটে চলতি বছরের মধ্যে নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

সম্প্রতি বিটিআরসি'র এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়ে বলা হয়, বিটিআরসিতে খুব ‍শিগগিরই স্থাপিত হতে যাচ্ছে ‘ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর)’। এই প্রযুক্তির মাধ্যমেই অবৈধ হ্যান্ডসেটগুলো নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন করা হবে।

মোবাইল সেট কেনার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দিয়ে দেওয়া এই বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়,  মোবাইল ফোন কেনার সময় মেসেজ অপশনে গিয়ে KYD<space> ১৫ ডিজিটের আইএমইআই নম্বর লিখে ১৬০০২ তে পাঠাতে হবে। মোবাইল ফোনের বক্সে বা প্যাকেটে প্রিন্টেড স্টিকার থেকে অথবা *#০৬# ডায়াল করার মাধ্যমে তাৎক্ষকিভাবে সংশ্লিষ্ট হ্যান্ডসেটের আইএমইআই জানা যায়। বৈধ মোবাইল ফোন হ্যান্ডসেট ক্রয়ে এ পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।

গত বছরের ১ আগস্ট থেকে যেসব নকল বা ক্লোন আইএমইআই সম্বলিত ও অবৈধভাবে আমদানি করা মোবাইল হ্যান্ডসেট মোবাইল নেটওয়ার্কে যুক্ত হয়েছে সেগুলো অচিরেই স্থাপিতব্য ন্যাশনাল ইক্যুপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) এর মাধ্যমে নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।

14
কোনো কারণে চাপে থাকলে আমরা প্রায়ই বলি জীবনটা তেজপাতা হয়ে গেছে। কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে, এই তেজপাতা কিন্তু মানসিক চাপ কমায়। শুধু মানসিক চাপই নয়, আরও অনেক ক্ষেত্রেই উপকারী রান্নার এই সুগন্ধি মশলা।

জেনে নিন উপকারিতা:

- খুশকি ও চুল পড়ে যাওয়া নিয়ে বিপাকে আছেন? চুলের যত্নে তেজপাতায় রয়েছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কয়েকটি তেজপাতা গরম পানিতে সেদ্ধ করুন। কিছুক্ষণ ঠাণ্ডা হতে দিন। এবার এ পানি দিয়ে চুল ও স্কাল্প ধুয়ে ফেলুন। অবশ্যই শ্যাম্পু করার পর এটি করবেন।

- একটি প্যানে ২ কাপ পানিতে ৫টি শুকনো তেজপাতা নিয়ে ঢেকে জ্বাল দিন। এরপর ঢাকনা খুলে ২ মিনিট জ্বাল দিয়ে একটি সসপ্যানে নামিয়ে নিন। একটি তোয়ালে দিয়ে মাথাসহ সসপ্যানটি ঢেকে ভাপ আপনার ত্বকে নিন। এভাবে মিনিট দশেক ভাপ নিলেই ব্রণ ও রিংকেল সমস্যা দূর হবে। ভালো ফল পেতে সপ্তাহে দুই বার করুন।

- কোষ্ঠকাঠিন্য? তেজপাতা আপনার স্বাভাবিক হজমশক্তি ফিরিয়ে আনবে। এটি শরীর থেকে অতিরিক্ত টক্সিন বের করে দেয়। অতিরিক্ত প্রস্রাবের সমস্যা কমায় ও হজম রস তৈরিতে এটি উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে।

- তেজপাতায় রয়েছে রুটিন ও ক্যাফেক অ্যাসিড। এ উপাদানগুলো হার্টের দেয়ালকে মজবুত করে ও কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়।

- তেজপাতা প্রদাহের বিরুদ্ধে কাজ করে। এটি যেকোনো ধরনের মাথা ব্যথা, জয়েন্টের ব্যথা এমনকি বাতের ব্যথা উপশমে কার্যকরী।

- যদি দিনের শেষে আপনার মনমেজাজ ভালো না লাগে তাহলে এক কাপ তেজপাতার চা খেয়ে দেখতে পারেন। এটি স্নায়ু শান্ত করে ও উদ্বিগ্নতা কমায়।

15
সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। অতিরিক্ত ওজন বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।


প্রত্যেকটি মানুষের উচ্চতার সঙ্গে ওজন সামজস্যতা থাকা প্রয়োজন। তবে আপনি জানেন কী আপনার উচ্চতা অনুযায়ী ওজন কত হওয়া প্রয়োজন।

আসুন জেনে নিই উচ্চতা অনুযায়ী ওজন কত হওয়া প্রয়োজন-

১. ৪ ফুট ৭ ইঞ্চি থেকে ৫ ইঞ্চির জন্য ওজন থাকতে হবে ৪০-৫৮ কেজি; এটি পুরুষের জন্য প্রযোজ্য। আর নারীর জন্য ৩৬-৫৫ কেজি।

২. ৫ ফুট ১ ইঞ্চি পুরুষের ওজন ৪৮-৬০ কেজি ও নারীর ৪৫-৫৭ কেজি।

৩. ৫ ফুট ২ ইঞ্চি পুরুষের ওজন ৫০-৬০ কেজি ও নারীর ৪৬-৫৮ কেজি।

৪. ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি পুরুষের ওজন ৫১-৬৩ কেজি ও নারীর ৪৮-৬১ কেজি।

৫. ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি পুরুষের ওজন ৫২র ৬৬ কেজি ও নারীর ৪৮-৬৩ কেজি।

৬. ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি পুরুষের ওজন ৫৫-৬৮ কেজি ও নারীর ৫০-৬৫ কেজি।

৭. ৫ ফুট ৬ ইঞ্চি পুরুষের ওজন ৫৬-৭০ কেজি ও নারীর ৫৩-৬৭ কেজি।

৮. ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি পুরুষের ওজন ৫৭-৭২ কেজি ও নারীর ৫৪-৬৯ কেজি।

৯. ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি পুরুষের ওজন ৬০-৭৪ কেজি ও নারীর ৫৬-৭১ কেজি।

১০. ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি পুরুষের ওজন ৬৩-৭৬ কেজি ও নারীর ৫৭-৭২ কেজি।

১১. ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি পুরুষের ওজন ৬৫-৭৯ কেজি ও নারীর ৫৯-৭৩ কেজি।

১২. ৫ ফুট ১১ ইঞ্চি পুরুষের ওজন ৬৭-৮১ কেজি ও নারীর ৬১-৭৫ কেজি।

১৩. ৬ ফুট পুরুষের ওজন ৬৯-৮৩ কেজি ও নারীর ৬৩-৭৭ কেজি।

১৪. ৬ ফুট ১ ইঞ্চি পুরুষের ওজন ৭১-৮৫ কেজি ও নারীর ৬৫-৭৯ কেজি।

১৫. ৬ ফুট ২ ইঞ্চি পুরুষের ওজন ৭৩-৮৭ কেজি ও নারীর ৬৭-৮১ কেজি।

Pages: [1] 2 3 ... 23