Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - 710001757

Pages: [1] 2 3 ... 6
1
ষত থেকে হওয়া যন্ত্রণা:
যেকোনো কাটাছেড়ারে যন্ত্রণা কমাতে টি ব্যাগ ঠাণ্ডায় জমিয়ে তা আক্রান্ত স্থানে ধরুন। এর প্রদাহ নাশক উপাদান আরাম দিতে সাহায্য করে।

ছোট খাট কাটা-ছেড়ার থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে:
চায়ের ট্যানিন উপাদান রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। রক্ত একবার জমাট বাঁধলে তার উপরে ব্যান্ডেজ ব্যবহার করা যেতে পারে। ব্যবহৃত টি ব্যাগ গরম পানিতে দিয়ে তা আক্রান্ত স্থানে ৩০ সেকেন্ড ধরে রাখুন, রক্ত জমাট বাঁধবে।

ফোড়া নিরাময়:
ফোড়ার উপরে ভেজা টি ব্যাগ ধরুন। এটা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। চায়ের ব্যাক্টেরিয়া রোধী উপাদান ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে ব্যথা ভাব কমায়। 

পোকামাকড়ের কামড়ের যন্ত্রণা:
চায়ে আছে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল ও অ্যাস্ট্রিঞ্জান্ট উপাদান। আক্রান্ত স্থানে আর্দ্র টি ব্যাগ ধরুন। এটা প্রদাহ ও সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে।

রোদে পোড়াভাব কমাতে:
বিশেষজ্ঞদের মতে, গ্রিন টি’র ‘এপিগ্যালোকেটিকিন-থ্রি গ্যালেট (ইজিসিজি)’ সানস্ক্রিনের মতো কাজ করে। রোদের অতিবেগুনি রশ্মির রেডিয়েশনের ক্ষতিকর প্রভাব দূর করতে পারে। রোদেপোড়া অংশে ভেজা টি ব্যাগ ব্যবহার করুন।

পায়ে আরাম পেতে:
ব্যবহৃত টি ব্যাগ পা কোমল করে ও পায়ের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে। গরম পানির বালতিতে ব্যবহৃত টি ব্যাগ দিয়ে পা ডুবিয়ে রাখুন, আরাম অনুভব করবেন।

Collected.

2
মগজ তো রিচার্জ হয়। দেহকোষ-গুলোর মেরামতি হয়ে যায়। শরীর থেকে উত্সারিত হয় গুরুত্বপূর্ণ সব হরমোন।
বয়সভেদে মানুষের ঘুমের চাহিদা

    শিশুদের জন্য ১৬ ঘণ্টা।
    ৩-১২ বছরের ছোটদের জন্য ১০ ঘণ্টা।
    ১৩-১৮ বছরের কিশোর কিশোরীদের জন্য ১৩ ঘন্টা।
    ১৯-৫৫ বছরের লোকদের জন্য ৮ ঘণ্টা।
    ৬৫ উর্দ্ধ মানুষের জন্য ৬ ঘণ্টা।

যে অবস্থানে শুয়ে কেউ ঘুমায় তা তাঁর ব্যক্তিত্ব নির্ণয় করে।

বেশিরভাগ মানুষ ঘুমায় কুন্ডলি পাকিয়ে। (৪১%) এরা মনে হয় কর্কশ কিন্তু বস্তুত:এরা উষ্ণ হৃদয় ও খোলামনের। শক্ত কাঠের মত শুয়ে ঘুমায় যারা এরা সামাজিভাবে প্রজাপতির মত চরিত্র। (১৫%) বেঁকে শুয়ে ঘুমায় যারা (১৩%) মনে হয় এরা খোলা মনের, কিন্তু সন্দেহজনক। সৈন্যদের ভঙ্গীতে শোয়া (৮%) এরা সংরক্ষণশীল মনের। ঝরনার মত শোয়া (৭%) এরা পার্টিত বেশ হুল্লোড়বাজ। যারা মাছের ভঙ্গিতে ঘুম (৫%) এরা খুব ভালোশ্রোতা।

বিবাহিত দম্পত্তির চার জনের মধ্যে একজন ঘুমান ভিন্ন খাটে।

ব্রিটিশ সৈন্যরা প্রথম উদ্ভাবন করে একটানা ৩৬ ঘন্টা নির্ঘুম কাটানোর উপায়।

সবচেয়ে কম সময় ঘুমায় যেসব স্তন্যপায়ী প্রাণী, যেমন- জিরাফ:দিনে ১.৫ ঘন্টা (৫-১০ মিনিটের সমান), রোয়ে হরিণ: দিনে ৩.০৯ ঘন্টা, এশিয়াটিক হাতী: দিনে ৩.১ ঘন্টা।

সবচেয়ে দীর্ঘসময় ঘুমায় যেসব স্তন্যপায়ী প্রাণী, যেমন- কোয়েল: দিনে ২২ ঘন্টা, বাদামী বাদুর: ১৯.৯ ঘন্টা, প্যাংগোলিন: ১৮ ঘন্টা।

ডলফিনরা যখন ঘুমায়, তখন তাদের মগজের মাত্র অর্ধেক ঘুমায়। অন্য অংশ জেগে থাকে এবং চালায় শ্বাসক্রিয়ার চক্র।

খাদ্যে বঞ্চিত হয়ে মরার আগে ঘুমের বঞ্চিত হয়ে মৃত্যু হয়। ২ সপ্তাহ অনশনে মৃত্যু হতে পারে কিন্তু ১০ দিন নির্ঘম থাকলে মৃত্যু আসে পায়ে পায়ে।

3
১। শীত গ্রীস্ম যাই হোক না কেন মনে রাখবেন চুলের গোড়ায় কখন পানি জমতে দিবেন না ! দেখা গেছে যাদের মাথা বেশী ঘামে তাদের চুল পড়ার সংখাও বেশি ! যদি চুল এর গোড়া ঘেমে যায় তবে তা তাড়াতাড়ি শুখিয়ে ফেলাই ভাল ! তাছাড়া এর গোড়ায় ছত্রাক ও ব্যক্টেরিয়ার আক্রমনে খুসকি হুতে পারে !খুস্কি হলেই চুল পড়ার পরিমান অনেক বেড়ে যাবে ! তবে দিনে ১০০ টার কম চুল পড়লে সেটাকে মেনে নিতেই হবে ! ১০০ এর বেশি চুল পড়লে চুলের যত্ন যত দ্রুত নেয়া যেতে পাড়ে ততই মঙ্গল !

২।চুলে স্যম্পু করার সবচেয়ে ভাল পদ্ধতি হল একদিন পর পর স্যম্পু করা ! তবে মনে রাখবেন স্যম্পু এর ধরন দেখে চুলে তা ব্যবহার করবেন !

৩।আপনি কখন বুঝবেন আপনার চুলে গোড়ায় ছত্রাক অথবা ব্যক্টেরিয়া আক্রমন করেছে ?? হুম ... সম্ভবত আপনার মাথা চুল্কাবে ... চুল মলিন হয়ে যাবে এবং পাতলা হয়ে যাবে এবং এর কয়েকদিন পড় থেকেই হয়তোবা আপনার চুল পড়া শুরু হবে !

৪। আপনাকে চুল পড়া বন্ধ করতে হলেই অবশ্যই নিজের গামছা , তোয়ালে আলদা করতে হবে [ছত্রাক এবং ব্যক্টেরিয়া থেকে মুক্ত থাকার জন্যে ] কারন অন্যের চুলের সমস্যা থাকলে তা যেকোন সময় আপনার মাথায় সংক্রামিত হতে পারে !
সপ্তাহে একদিন নিজের বালিশের কভার ঠিকমত পরিষ্কার  করতে হবে !

৫।চুল আচড়ানর সময় খেয়াল রাখতে হবে চিড়নীটি ঠিকমত পরিষ্কার কিনা ? পারলে স্যভলন দিয়ে পরিষ্কার করে নিন ! চুল কখন কখন জোড়ে জোড়ে আচড়াবেন না এতে চুলের গোড়ায় ক্ষতি হতে পারে ! যারা দোকানে চুল কাটেন তারা বাসায় এসে অবশ্যই ভাল মত স্যম্পু করবেন  ।

৬।যাদের মাথা শুষ্ক তারা মাথায় কন্ডিশনার ব্যবহার করতে পারেন , যা আসলে বাংলার তেলের কাজ করে কিন্তু চুলের জন্যে অনেক উপযোগী ! তবে মাথা তেল তেল হলে , তা না ব্যবহার করাই ভাল এর থেকে দিনে প্রতিদিন ঠিকমত চুল পরিষ্কার করুন তাতেই হবে !

৭। বৃষ্টিতে মাথায় কিছু দিয়ে ঢাকার ব্যবস্থা করুন ! ভিজে গেলে তারাতারি শুকিয়ে ফেলুন ! ওয়াটার কিংডম ...এইসব পানি থেকে ১০০ হাত দূরে থাকুন যদি নিজের চুলের প্রতি নূন্যতম ভালোবাসা থাকে তাহলে এর থেকে বাসার বাথরুমে পানি নিয়ে লাফালাফি করুন

৮।রাতে ঘুমান ! যদি তা না পারেন শরীরটাকে একটু বিশ্রাম দিন ! কারন ঠিকমত না ঘুমালে চুল পড়া বেড়ে যাবে ! আর যদি রাত জাগতেই হয় তবে সকালে ঘুমানোর আগে গোসল করে ঘুমান ! কারন এত চুলে ছত্রাক ও ব্যক্টেরিয়া সঙ্ক্রামন হবে না [সাধারন্ত যারা রাত জাগে বিশেষ করে ছেলেরা ... নিজের বিছানা , পোষাক এর প্রতি যত্নশীল হোন না আর তাতে বিছানায়  বালিশে ছত্রাক আর ব্যক্টেরিয়া  বসে বসে নাচে]

৯। যারা হেয়ার ড্রেয়ার ব্যবহার করেন না তারা চুল তাড়াতাড়ি শুকানোর জনে টিস্যু পেপার ব্যবহার করতে পারেন !


Collected.

4
Pharmacy / মাথা খোলে ভেষজে
« on: June 03, 2018, 09:39:16 PM »
হাতেগোনা কিছু উদ্ভিদ আছে, যেগুলো স্নায়ুস্বাস্থ্যের জন্য খুব দরকারি। এমন ভেষজগুণসম্পন্ন কিছু কিছু উদ্ভিদ কিন্তু আমাদের দেশেই পাওয়া যায়। আর কিছু মেলে অন্য দেশে। দেশি-বিদেশি এমন কয়েকটি উদ্ভিদের বৃত্তান্ত এবার জেনে নিন।

    হলুদ
হলুদের গুঁড়া অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ। উপরন্তু শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্লামেটরি গুণও আছে হলুদে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, আলঝেইমার প্রতিরোধে হলুদ অত্যন্ত কার্যকর। আলঝেইমার মস্তিষ্কের রোগ। এ রোগে আক্রান্ত রোগীর প্রাথমিক লক্ষণ—ভুলে যাওয়া। তবে একেকজনের ক্ষেত্রে এ রোগের লক্ষণ আলাদা হতে পারে। গবেষণায় আরও জানা যায়, যাঁরা তরকারিতে প্রতিদিন হলুদ খান, তাঁদের আলঝেইমার হওয়ার শঙ্কা কমে যায় অন্যদের তুলনায় ২৫ শতাংশ।

    সেইজ
সেইজ ধূসর পত্রবিশিষ্ট উদ্ভিদ। উদ্ভিদটি স্মরণশক্তি বাড়াতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। এ ছাড়া আলঝেইমার প্রতিরোধেও সক্ষম উদ্ভিদটি। মস্তিষ্কের অ্যাসিটাইল কোলাইনের সুরক্ষায়ও কাজ করে। এই উদ্ভিদটি ডিম, টমেটো সস, ঝলসানো মুরগিতে ভারি উপাদেয়। চাইলে ওষুধ হিসেবে শুকনো সেইজ চায়ের সঙ্গেও খাওয়া যায়।

    ওয়াসাবি
উদ্ভিদটি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় জাপানে, বিশেষ করে পাহাড়ি উপত্যকায়। ওয়াসাবি স্নায়ুকোষ বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকর, বিশেষ করে এটি অ্যাক্সন ও ডেনড্রাইটের মধ্যে সংযোগ দৃঢ় করে। উদ্ভিদটি খাওয়া হয় সাধারণত মাছ, বাদাম, সালাদ আর কাঁকড়ার সঙ্গে।

    রসুন
রসুন রক্তের ঘনত্ব কমায়। ফলে মস্তিষ্কে রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয়। অল্প পরিমাণে হলেও রক্তের কোলেস্টেরলও কমায় রসুন। রসুনের উপাদানগুলো সুরক্ষা দেয় মস্তিষ্কের নিউরনকে। এ ছাড়া নিউরনের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও সক্রিয় ভূমিকা রাখে রসুন।

Collected.

6
Pharmacy / হিট স্ট্রোক - কি করবেন?
« on: June 01, 2018, 10:56:05 AM »
হিট স্ট্রোক কি?
যত গরম বা শীতই পড়ুক না কেন, বিভিন্ন মেকানিজমের মাধ্যমে আমাদের শরীরের তাপমাত্রা 97F (36.1C) to 99F (37.2C) এর মধ্যেই থাকে। এর বেশি হলে জ্বর বলা হয়, কমে যাওয়াটা সাধারনত খুবই রেয়ার। হিট স্ট্রোক একধরনের জ্বর, যেখানে শরীরের মেকানিজম গুলো বিভিন্ন কারনে শরীরের তাপমাত্রা কমাতে ব্যর্থ হয়, এবং তাপমাত্রা পৌঁছে যায় 105.1 °F বা  40.6 °C তে। সাধারনত এর নিচের তাপমাত্রা শরীর মানিয়ে নিতে সমর্থ হয়।

কি কারনে / কাদের হতে পারে -
প্রথম কারন, অবভিয়াসলি অতিরিক্ত তাপমাত্রা, এখন যেমন পড়েছে। বয়স্ক মানুষের বেশি হবার সুযোগ থাকে। চা, কফি, এলকোহল এর রিস্ক বাড়িয়ে দেয় অনেক। এবং সবশেষে আপনি যদি এই গরমে কোন ভারী কাজ বা শারীরিক পরিশ্রম করতে থাকেন, সে ক্ষেত্রে। এটা হতে পারে রিকশাওয়ালা থেকে খেটে খাওয়া যেকোন মানুষের, যারা কোন রকম ছায়া ছাড়াই অনেকক্ষণ গরমে টানা কাজ করছেন। কিংবা আমার ক্ষেত্রে যেটা হয়েছে, প্রচন্ড গরমে একটা ওভারক্রাউডেড বাসের মত বদ্ধ জায়গায় খুব তাড়াতাড়িই আপনার শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যেতে পারে, ভেন্টিলেশনের অভাবে। হতে পারে ক্যাডেট কলেজের ছাত্রদের, বা কোন মিলিটারী পারসোনেল। হতে পারে ট্রাফিক পুলিশের, বা এই গরমে খোলা মাঠে খেলাধুলা করতে গিয়েই হিট স্ট্রোক হতে পারে।

সিম্পটম -
বমি বমি ভাব, অথবা বমি
হঠাত ক্লান্ত লাগা
মাথা ব্যাথা করা/ মাথা ঘোরানো
শরীর ব্যাথা করা।

আপনি বা ডাক্তার যেটা রোগীকে দেখে/ পরীক্ষা করে পাবেন
অনেক জ্বর, শরীর একদম শুকনো, শুষ্ক, কোন ঘাম পাওয়া যাবেনা। হাই পালস রেট, শ্বাসকষ্ট, হ্যালুসিনেশন, অদ্ভুত ব্যবহার, একদম এক্সট্রিম কন্ডিশনে খিঁচুনি, কোমা পর্যন্ত পাওয়া যেতে পারে।তবে অনেক ক্ষেত্রেই কোন সিম্পটম ছাড়াই রোগী হঠাত করেই খারাপ হয়ে যেতে পারে, বিশেষত বয়স্ক লোকের ক্ষেত্রে।

কি করবেন?
প্রথমেই মনে রাখবেন এটা একটা মেডিকাল ইমার্জেন্সী, এবং আমাদের দেশের কন্ডিশনে হাসপাতাল নেওয়ার জন্য দেরী করা যাবেনা। চিকিৎসার প্রথম টার্গেট হচ্ছে শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত কমিয়ে আনা, যেটা রাস্তার পাশেই করা সম্ভব।

- প্রথমেই রোগীকে কোন ঘরে, সম্ভব না হলে ছায়ায় নিয়ে যান, কাপড় চোপড় সব খুলে আলগা করে দিন। বরফ পাওয়া গেলে খুবই ভাল, বগল আর গ্রয়েন এর নিচে বরফ দিয়ে দিন। না পাওয়া গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে সারা শরীর মুছে দিন। ভুলেও পানি ভিজানো তোয়ালে বা কাপড় দিয়ে রোগিকে পেঁচিয়ে দিবেন না, এতে তাপ বের হবার সুযোগ পাবে না।
- রোগী যদি খেতে পারে, যতটুকু সম্ভব ঠান্ডা পানি বা বেভারেজ খাইয়ে দিন, খাবার স্যালাইন ও দিতে পারেন। ফ্যানের ব্যবস্থা করা গেলে ফ্যান ছেড়ে দিন।
- পা উপর দিকে তুলে দিতে পারেন, এতে ব্রেইনের ব্লাড সার্কুলেশন বাড়বে।
রাস্তার পাশে বা বাসায় সাধারনত এর চেয়ে বেশি তেমন কিছু করার নেই, এরপর রোগীকে হাসপাতালে নেবার চেষ্টা করতে পারেন, রোগীর অবস্থা বুঝে।

হিট স্ট্রোক এড়াতে -
- হিট স্ট্রোক বা তাপমাত্রা জনিত সিম্পটম গুলোর ব্যাপারে জেনে রাখুন
- প্রচুর পানি খান
- এলকোহল, ক্যাফেইন, ভারী খাবার এড়িয়ে চলুন।
- সম্ভব হলে এই গরমে ভারী কাজ, বদ্ধ এলাকা এড়িয়ে চলেন।
- আর ভারী কাজ যদি করতেই হয় সে ক্ষেত্রে প্রচুর পানির পাশাপাশি ইলেক্ট্রোলাইটের জন্য খাবার স্যালাইন খাওয়া যেতে পারে।
- হাল্কা রঙ এর কাপড় চোপড় পড়ুন, টাইট ফিট কাপড় চোপড় এড়িয়ে চলাই ভাল, সম্ভব হলে ক্যাপ/ টুপি ব্যবহার করতে পারেন।

হিট স্ট্রোক এমন একটা কন্ডিশন যেটা আমাদের দেশে গরমকালে যে কারোর-ই হতে পারে। একটু সচেতন থাকলেই এই সিরিয়াস কন্ডিশনটা এড়িয়ে চলতে পারবেন, এবং এর কোন ভিক্টিম কে রাস্তায় পেলে সহজেই আপনি প্রাথমিক চিকিৎসাটা দিয়ে একজন মানুষের জীবন রক্ষা করতে পারবেন।

Collected.

7
ধন্যবাদ ম্যাডাম

10
স্যার, জানি মনে থাকবে না। কিন্তু আস্তে আস্তে এই অভ্যাসগুলো আয়ত্ত করা যেতে পারে, যা আমাদের সবার জন্যই মঙ্গলজনক। :) 

11
১. সিদ্ধান্ত নেওয়া
মাথা গরম থাকলে  কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত না। কারণ রাগের মাথায় আপনার ভুল কোনো সিদ্ধান্ত চলে আসতে পারে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আপনার রাগ বাদ দিয়ে ঠাণ্ডা মাথায় সম্পূর্ণ বিষয় নিয়ে চিন্তা করা উচিত। আর এ জন্য অপেক্ষা করতে হবে মন থেকে রাগ সম্পূর্ণভাবে চলে যাওয়া পর্যন্ত।

২. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেওয়া
কারো প্রতি রাগ হতেই পারে। কিন্তু সে জন্য বিষয়টি যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। এতে সম্পূর্ণ বিষয়টি নিয়ে বন্ধুমহলে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া হতে পারে, যার প্রভাব পড়বে আপনার সামাজিক জীবনে। আর এ জন্য ভবিষ্যতে আপনাকে পস্তাতে হতে পারে।

৩. সবার সঙ্গে কথা বলা
কোনো বিষয়ে রাগ হলে সেটা সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে এমন কোনো কথা নেই। বিশেষ করে মাথা গরম অবস্থায় সবার সঙ্গে আলাপ করলে অন্যরা আপনার সম্বন্ধে সঠিক তথ্য নাও পেতে পারে। এতে ভুল বোঝাবুঝি হতে পারে অন্যদের সঙ্গেও। তবে কোনো সমস্যা হলে তখন শুধু প্রয়োজনীয় মানুষদের সঙ্গেই সেই বিষয়ে কথা বলা যেতে পারে।

৪. অন্যদের যুক্ত করা
কোনো বিষয়ে রাগ হলে তাতে অন্যদের যুক্ত করে বক্তব্য প্রদান বন্ধ করতে হবে। কারণ রাগের মাথায় আপনি অন্যদের ভুলক্রমে দায়ী করতে পারেন। এতে আপনাকে গ্রাস করতে পারে ভুল সিদ্ধান্ত। আর তৈরি হতে পারে ভুল বোঝাবুঝি।

৫. গাড়ি চালনা
গাড়ি চালানোর সময় মাথা ঠাণ্ডা রাখা খুবই জরুরি। অন্যথায় মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এতে নিজের পাশাপাশি আপনি অন্যদেরও বিপদ ডেকে আনতে পারেন। তাই মাথা ঠাণ্ডা না হওয়া পর্যন্ত গাড়ি চালানো বন্ধ রাখা উচিত।

৬. সামাজিকতা
রাগের মাথায় সামাজিকতা করতে গিয়ে বিপত্তি বাধানোর কোনো প্রয়োজন নেই। তাই মাথা কোনো কারণে গরম হলে তা ঠাণ্ডা না হওয়া পর্যন্ত সামাজিকতার বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন প্রয়োজন।

৭. বাজে অভ্যাসগুলো নিয়ে আসা
আপনার রাগের মাথায় পুরনো বাজে অভ্যাসগুলো ফিরিয়ে আনার কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই। এতে কোনো লাভ হবে না। তার বদলে আপনার রাগের কারণ ও সমাধান পরিষ্কার কাগজে লিখে নিতে পারেন। এতে সমগ্র বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে ও মাথা ঠাণ্ডা করতে সুবিধা হবে।

12
শুধুমাত্র ডায়েট করলেই ওজন কমে না, এর পাশাপাশি করতে হয় অনেক কিছু। আপনি জানেন কি, ঘুমানোর আগে কিছু ছোট্ট কাজে আপনি কমাতে পারবেন ওজন? শুনতে আশ্চর্য মনে হলেও এটি সত্যি। চলুন তবে দেখে নেয়া যাক ঘুমানোর আগে যে কাজগুলো কমাবে ওজন।
কম সোডিয়াম সমৃদ্ধ রাতের খাবার

রাতের খাবার তালিকা নির্বাচন করুন সতর্কতার সাথে। সোডিয়াম পুরো রাত আমাদের দেহে রয়ে যায় এবং খাবার হজমে বাঁধা প্রদান করে থাকে। তাই রাতের বেলার খাবার নির্বাচনে সোডিয়াম সমৃদ্ধ খাবার বাদ দিন। বেশি লবণাক্ত কিছুও খাবেন না। এতে করে ঘুমের সময়ও নির্বিঘ্নে চলবে হজমক্রিয়া। এবং আপনি কমাতে পারবেন ওজন।

রাতের বেলার সামান্য ব্যায়াম

সন্ধ্যার ঠিক পরপর এবং রাতের খাওয়ার আগে আগে কিছুটা শারীরিক ব্যায়াম করে নিন। এতে করে বেশ ঘাম ঝরবে আপনার। সারাদিনের হাবিজাবি ধরণের সকল খাবার হজম হতে সাহায্য করবে। আপনার ওজন কমতে সহায়তা করবে। এবং এর পাশাপাশি আপনি ক্লান্ত হবেন ও ঘুম ভালো হবে।

ঘুমানোর ১ ঘণ্টা আগ পর্যন্ত প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন

পানি আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। দেহকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি এটি আমাদের ওজন কমাতে বেশ সাহায্য করে। ঘুমানোর অন্তত ১ ঘণ্টা আগ পর্যন্ত প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। এতে করে দেহের সকল ক্ষতিকর টক্সিন দ্রুত দূর হবে। এবং মুটিয়ে যাওয়ার ভয় কম থাকবে।

একেবারে অন্ধকার ঘরে ঘুমানোর অভ্যাস করুন

জার্নাল অফ পিনাল রিসার্চের মতে মেলাটোনিন নামক হরমোনটি আমাদের দেহে ক্যালোরিনাশক ব্রাউন ফ্যাট তৈরি করে এবং আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে। এই মেলাটোনিন আমাদের দেহে উৎপন্ন হয় ঘুটঘুটে অন্ধকারে। তাই রাতে ঘুমানোর সময় ঘরটি একেবারে অন্ধকার করে নিন। এটি ওজন কমাতে সাহায্য করবে।

ঘর ঠাণ্ডা করে নিন

যে রুমটি অন্যান্য রুমের তুলনায় বেশি ঠাণ্ডা সেই ঘরে ঘুমালে এর প্রভাব পড়বে আপনার ওজনের ওপর। ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ হেলথ ক্লিনিক্যাল সেন্টারের একটি রিসার্চে জানা যায় যারা অপেক্ষাকৃত ঠাণ্ডা ঘরে ঘুমান তাদের ঘুমের সময় ক্যালরি বার্ন হতে থাকে বেশি। এতে করে আপনি ঘুমিয়ে ঘুমিয়েও কমাতে পারবেন ওজন।

13
পৃথিবীতে অন্তত তিনশ কোটি মানুষের প্রধান খাবার ভাত। চিকিৎসকরা স্বাস্থ্যরক্ষায় ভাত খাবার পর পাঁচটি কাজ করতে অনুৎসাহিত করেন। এগুলো হলো:

১. ফল: ভাত খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে অথবা ১/২ ঘণ্টা পর ফল খাবেন। কেননা, ভাত খাওয়ার পরপর কোনো ফল খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।

২. সিগারেট: সারাদিনে অনেকগুলো সিগারেট খেলে যতখানি ক্ষতি হয়, ভাত খাওয়ার পর একটি সিগারেট বা বিড়ি তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি করে। তাই ভাত খাওয়ার পর ধূমপান করা থেকে বিরত থাকেন।

৩. চা: চায়ের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ টেনিক এসিড থাকে যা খাদ্যের প্রোটিনের পরিমাণকে ১০০ গুণ বাড়িয়ে তোলে। ফলে খাবার হজম হতে স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশী সময় লাগে। তাই ভাত খাওয়ার পর চা খাওয়া থেকে বিরত থাকেন।

৪. কোমর ঢিলা করা: ভাত খাওয়ার পরে বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা করবেন না। খাবার পরপরই বেল্ট কিংবা প্যান্টের কোমর ঢিলা করলে অতি সহজেই ইন্টেস্টাইন (পাকস্থলি) থেকে রেক্টাম (মলদ্বার) পর্যন্ত খাদ্যনালীর নিম্নাংশ বেঁকে যেতে পারে, পেঁচিয়ে যেতে পারে অথবা ব্লকও হয়ে যেতে পারে। এ ধরনের সমস্যাকে ইন্টেস্টাইনাল অবস্ট্রাকশন বলা হয়। কেউ বেশি খেতে চাইলে আগে থেকেই কোমরের বাধন ঢিলা করে নিতে পারেন।

৫. গোসল: ভাত খাওয়ার পরে গোসল করবেন না। ভাত খাওয়ার পরপরই গোসল করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালনের মাত্রা বেড়ে যায়। ফলে পাকস্থলির চারপাশের রক্তের পরিমাণ কমে যেতে পারে যা পরিপাক তন্ত্রকে দুর্বল করে ফেলবে, ফলে খাদ্য হজম হতে সময় স্বাভাবিকের সময়ের চেয়ে বেশী লাগবে।

৬. ঘুমাতে যাওয়া: ভাত খাওয়ার পরে ঘুমোতে যাবেন না। এটা অবশ্য আমরা সবাই কমবেশী জানি যে, ভাত খেয়েই ঘুমোতে যাওয়া উচিত নয়। কারণ এতে খাদ্য ভালোভাবে হজম হয় না। ফলে গ্যাস্ট্রিক এবং ইন্টেস্টাইনে ইনফেকশন হয়!

৭. হাঁটা চলা করা: ভাত খাওয়ার পরে হাঁটা চলা করবেন না! অনেকেই বলে থাকেন যে, খাবার পর ১০০ কদম হাটা মানে আয়ু ১০০ দিন বাড়িয়ে ফেলা! কিন্তু আসলে বিষয়টা পুরোপুরি সত্য নয়।

খাবার পর হাটা উচিত, তবে অবশ্যই সেটা খাবার শেষ করেই তাৎক্ষণিকভাবে নয়। কারণ এতে করে আমাদের শরীরের ডাইজেস্টিভ সিস্টেম খাবার থেকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি শোষণে অক্ষম হয়ে পড়ে।

– অনলাইন

14
আমাদের ব্যস্ত জীবনে অফিস, সহকর্মী, বাড়ি, পরিবার, বন্ধুমহল সবমিলিয়ে এক বিশাল জগতের সঙ্গে মানিয়ে চলতে হয়। আর এই মানিয়ে চলার মধ্যে হ্যাঁ-সূচক কথাবার্তা বা কাজকর্মে মন দিতে হয়। এতে কী জীবনটা সব সময় মনের মতো চলছে? তা চলছে না। বরং উল্টো হচ্ছে অনেক ক্ষেত্রে। ইউনিভার্সিটি অব ওয়াটারলু-এর ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সের প্রফেসর ড. ভেনেসা বোনস বলেন, সামাজিকতার মাঝে সুষ্ঠুভাবে প্রতিক্রিয়াশীল থাকার একটি মৌলিক শর্ত হলো অনেক বিষয়ে ‘না’ বলা। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘না’ বলার মাঝে এক ধরনের হুমকি রয়েছে যা আমাদের সম্পর্কেরই অংশ। তবে এখানে দেখে নিন, জীবনের কোন ৫টি ক্ষেত্রে আপনাকে সরাসরি ‘না’ বলতে হবে।

১. মজার সময় কাটানো বাদ দিন : নেতিবাচক শোনা গেলেও ব্যাখ্যাটি বুঝে নিন। অনেক পরিচিত বা অপরিচিত মানুষের মাঝে কাজের প্রয়োজনে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। অথবা পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে মজা করছেন। দিনের শেষে এবার নিজেকে প্রশ্ন করুন, যে সময় কাটিয়ে এসেছেন সেখান থেকে সরে আসতে পারলে কি আপনার বেশি ভালো লাগতো? যদি উত্তর হ্যাঁ হয়, তবে এরপর থেকে এসব কোলাহলপূর্ণ পরিবেশকে ‘না’ বলুন। আপনার এবং সবার বুঝতে হবে যে, সবার মাঝেই ছোট একটি দুনিয়াজুড়ে শুধু নিজের কিছু সময় আলাদা করে রাখতে হয়।

২. অবসন্ন লাগলে কাজটি বাদ দিন : সবচেয়ে পরিশ্রমী খেলোয়াড়রাও অবসন্ন-ক্লান্ত হয়ে পড়েন এবং তখন তারা বিশ্রামে চলে যান। সেখানে গতানুগতিক জীবন কাটাতে অনেক সময়ই হাঁপিয়ে উঠতে পারেন আপনি। নিয়ম ধরে কাজ করে যেতেই হবে এবং তা ঠিক আছে। কিন্তু যখন আর কুলিয়ে উঠতে পারছেন না তখন অবশ্যই ‘না’ বলুন।

৩. নিজেকে বুঝতে না পারলে একাকী হয়ে যান : যখন বিচ্ছিন্ন আর এলোমেলো চিন্তাগুলো আপনাকে প্রায় পাগল বানিয়ে দিচ্ছে, তখন আর তাদের সঙ্গে বোঝাপড়া নয়। একটি গুহা খুঁজে নিয়ে সেখানে একাকী ঢুকে পড়ুন। আপনার এখন প্রয়োজন সম্পূর্ণ কোলাহলমুক্ত পরিবেশ ও সময়। দায়িত্বশীলতা কাঁধে নিয়ে ছুটতে ছুটতে এক সময় এসব চিন্তার ঘূর্ণি তৈরি হবে। তখন শক্তভাবে সবকিছুকে না-সূচক ইঙ্গিত দেখান।

৪. বাজে একটি সপ্তাহের পর একান্ত ছুটি কাটান : পুরো সপ্তাহে ব্যাপক ঝামেলা সামলাতে হতে পারে। সব সুষ্ঠুভাবে সামলাতে গিয়ে অবশেষে বেসামাল হয়ে পড়বেন নিশ্চিত। আর ঝামেলা নয়, এবার সব কাজ আর স্বজনদের বিদায় দিয়ে একাকী ও একান্তে ছুটির দিন কাটান। যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন, তবে একা। গোটা সময় নিজের জন্য ব্যয় করুন আর অন্যদের ‘না’ বলুন।

৫. মুড নেই তো না বলুন : এ ধরনের পরিস্থিতির কোনো ব্যাখ্যা থাকে না। সবই ঠিক আছে কিন্তু কোনো কিছুতেই মুড আসছে না। এ সময় আসলে চেষ্টা করেও কোথাও মন বসানো যায় না। এটিও বেশ বিরক্তিকর এক পরিস্থিতি যাকে এড়িয়ে চলা যায় না। কাজেই এড়িয়ে চলার প্রয়োজন নেই, ‘না’ বলে দিন।


সূত্র : হাফিংটন পোস্ট

15
Pharmacy / ছোট ছোট কিছু টিপস!
« on: May 29, 2018, 09:45:53 PM »
০১. সারা দিন না খেয়ে থাকলে অথবা পর পর কয়েক দিন সকালের নাস্তা দিলে আমাদের অনেক সময় গ্যাস এর সমস্যা হতে পারে। যদি কারও এই সমস্যা হয় বা খাবার হজম হতে না চায় তবে ১ গ্লাস পানির সাথে একটু লবণ ও একটু চিনি মিশিয়ে খেয়ে নিবেন। এটি খুব দ্রুত খাবার হজম করতে সাহায্য করবে।

০২. তেজপাতা খুবই সামান্য একটা মশলা জাতীয় খাবার। কিন্তু এর রস খুবই উপকারী। মাইগ্রেন এর ব্যথা তাছাড়া কোথাও আগুনে পুড়ে গেলে তেজপাতার রস ব্যথা উপশমে কাজ করে থাকে। তেজপাতাতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, খনিজ উপাদান, এবং ফলিক এসিড। তেজপাতার এতো গুণ সম্পর্কে কি আমরা জানতাম ???

০৩. রসুন এর গুণাগুন সম্পর্কে জানেন কি?

    রসুন ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে
    কৃমি থেকে পরিত্রাণ পেতে সাহায্য করে
    রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে
    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
    কোলেস্টেরল কমাতে ও ফাঙ্গাস দূর করতে সাহায্য করে
    ঠাণ্ডা কাশির প্রবনতা কমায়
    কানের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

০৪. শাক সবজি হিমায়িত করণঃ

আমরা অনেকেই জানি না যে শাক সবজি হিমায়িত করার সঠিক পদ্ধতি। সঠিক নিয়মে শাক সবজি হিমায়ন করলে তা অনেক দিন পর্যন্ত ভালো থাকে। সাধারণ পদ্ধতিতে শাক সবজি হিমায়িত করতে নিম্ন লিখিত ধাপ মেনে চলতে হয়।
-আকৃতি, বর্ণ, পরিপক্কতা ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে শাক সবজি বাছাই করা হয়।
-পরিষ্কার পানিতে ধোয়া হয় এবং ছোট ছোট টুকরা করা হয়।
-প্রায় ৫ মিনিট ফুটন্ত পানিতে রেখে ব্লাঞ্ছিং (ফুটান) হয়।
-এরপর 0.25% KMS দ্রবণে ১০ মিনিট ডুবিয়ে রেখে পানি থেকে তুলে নিয়ে পানি ঝরিয়ে ফেলা হয়।
-পলিথিন ব্যাগে প্যাক করে ডিপ ফ্রিজ এ রাখা হয়।
-এই ভাবে সবজি সংরক্ষণ করলে অনেক দিন পর্যন্ত শাক সবজি ভালো থাকে।

০৫. সবুজ শাক সবজি খুব উপকারী চুল এবং ত্বকের জন্য। পালং শাক এবং ফুলকপিতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই,যা আপনার স্কাল্প ভালো রাখে এবং চুল এর গোঁড়া মজবুত করে। সেই সাথে ত্বক এর লাবণ্য ধরে রাখতেও সবুজ সবজি খুবই উপাদেয়।

০৬. মাইগ্রেন এর ব্যথার সাথে ডায়েট এর সম্পর্ক আছে। একটু সঠিক নিয়মে খাবার গ্রহণ করলেই এই ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। যাদের মাইগ্রেন এর সমস্যা আছে তারা যখন বাইরে যাবেন তখন বাসায় করা স্যলাইন, পানির সাথে একটু চিনি অথবা মধু, একটু লবণ, মিশিয়ে খেয়ে যাবেন এবং এসে আরও ১ গ্লাস খাবেন। এতে অনেক উপকার পাবেন। তাছাড়া কখনো খালি পেটে থাকবেন না। খালি পেটে থাকলে ব্যথা আরও বেড়ে যায়। লাল রঙ এর সবজি খেয়েও অনেক উপকার পাবেন। যেমন গাজর, টমেটো ইত্যাদি।

০৭. অনেকেই ভাবেন বেশি ভাত খেলে মোটা হওয়ার প্রবণতা থাকে। অনেকেই আবার ডায়েট থেকে একেবারেই ভাত বাদ দিয়ে দেন। এ দুটোই ভুল ধারণা। Complex carbohydrate জাতীয় খাবার হওয়ায় ভাত সহজেই হজম হয়। ১০০ গ্রাম ভাতে আছে ১০০ ক্যালরি। পরোটা ও রুটির তুলনায় ভাতই ভালো। তবে ওজন, উচ্চতা ও বয়স অনুযায়ী ভাতের পরিমাণের রকমফের হবে। ফ্যাট এর পরিমাণ ভাতে খুব কম মাত্র ০.৪ গ্রাম। আটার রুটির প্রায় সমান ক্যালরি ভাতে। ভাতে Niacin, vitamin-D, calcium, fiber, thiamin ও Riboflavin যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে। ভাতে Cholesterol ও Sodium নেই। তাই Hypertension এ যারা ভুগছেন তারা ভাত খেতে পারেন। পেটের সমস্যা থাকলে ভাত খান। কারণ ভাতে Gluten নাই।


Collected.

Pages: [1] 2 3 ... 6