Daffodil International University
Help & Support => Common Forum/Request/Suggestions => Topic started by: Jannatul Ferdous on May 04, 2020, 03:08:29 PM
-
জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস এন্ড ডেসার্টস রেসিপি পর্ব ০১: বেলজিয়াম ক্র্যাপস
বৈশাখ মাসের গরমেই আজ শুরু হয়েছে প্রথম রোজা। সারাদিন রোজা রেখে ইফতারে একটু মিষ্টি হলেই হতে পারে মনের শান্তি ও স্বাদের তৃপ্তি। সব বয়সের মানুষ এবং ডায়াবেটিক রোগীদের কথা চিন্তা করেই মিষ্টি রেসিপি "বেলজিয়াম ক্র্যাপস" বানানো হয়েছে জিরোক্যাল দিয়ে। চলুন দেখে নেওয়া যাক কীভাবে বানানো যায় এই রেসিপি।
"বেলজিয়াম ক্র্যাপস" বানানোর উপকরণঃ
• তরল দুধ- ৫০০ মিলি
• জিরোক্যাল - ২ স্যাশে
• ডিমের সাদা অংশ- ৪ টি
• লবণ- পরিমানমতো
• ময়দা- ২০০ গ্রাম
• স্ট্রবেরি জেলি- ১ চা চামচ
• পুদিনা পাতা- পরিমানমতো
• মিক্সড ফল- পরিমানমতো
• ঘি (লো ফ্যাট)- ১ চা চামচ
কীভাবে বানাবেনঃ
একটি পাত্রে ময়দা ও তরল দুধ মেশাতে হবে। তার মধ্যে একে একে দিয়ে দিতে হবে ডিমের সাদা অংশ, লো-ফ্যাট ঘি ও জিরোক্যাল। উপকরণগুলো ভালোভাবে নেড়ে মিশিয়ে পাতলা পেস্ট এর মতো করে নিতে হবে। এবার একটি প্যান বা কড়াই চুলোয় গরম করে নিয়ে তাতে ঘি লেপে নিতে হবে। গরম প্যানে মিশ্রণটি দিয়ে অল্প আঁচে ১০ মিনিট রাখতে হবে। এবার মিশ্রণটি শুকিয়ে প্যানকেক এর মতো হলে চামচ দিয়ে পেঁচিয়ে প্লেটে তুলে নিতে হবে।
এবার পরিবেশনের সময় মিক্স ফল, পুদিনা পাতা ও স্ট্রবেরি জেলি ছড়িয়ে দিতে হবে।
চটজলদি হয়ে গেলো সুস্বাদু ডেসার্ট "বেলজিয়াম ক্র্যাপস"। সহজেই বানিয়ে নিয়ে ইফতারে প্রিয়জনদের সাথে উপভোগ করুন মজার এই রেসিপিটি।
-
জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস এন্ড ডেসার্টস রেসিপি পর্ব ০২: মিল্ক সেক
সারাদিনের রোজার ক্লান্তি ও পানির ঘাটতি দূর করতে ইফতারে শরবত বা পানীয় একটি অপরিহার্য উপাদান। পানীয়কে আরও একটু পুষ্টিকর করতে মিল্ক শেক হতে পারে অত্যন্ত উপাদেয়। আজকের জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস এন্ড ডেসার্টস এ আমরা দেখবো কীভাবে বানানো যায় সুস্বাদু মিল্ক শেক।
মিল্ক শেক তৈরি করার উপকরণ
আইসক্রিম- ১ টেবিল চামচ
গুঁড়া দুধ- ১০ গ্রাম
লো-ফ্যাট ক্রিম- ১০০ মিলি
বিস্কিট- ৪ পিস
জিরোক্যাল- ২ স্যাশে
মিল্ক সেক বানানোর পদ্ধতিঃ
একটি জুসার মিক্সারে এসব উপকরণ (বিস্কিট, গুঁড়া দুধ, লো-ফ্যাট ক্রিম, আইসক্রিম ও জিরোক্যাল) দিয়ে ভালোভাবে কিছুক্ষণ মিশিয়ে নিন। এবার পরিবেশনের জন্য গ্লাসে মিল্ক শেকটি ঢেলে নিয়ে উপরে একটি বিস্কিট দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
তৈরি হয়ে গেল মজাদার ও স্বাস্থ্যকর মিল্ক শেক। ইফতারে মিল্ক শেকটি বানিয়ে পরিবারের সবার সঙ্গে উপভোগ করুন।
-
জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস এন্ড ডেসার্টস রেসিপি পর্ব ০৩: মাহালাবিয়া
মাহালাবিয়া মধ্যপ্রাচ্যের, বিশেষ করে আরব দেশের একটি ডেসার্ট বা মিষ্টি রেসিপি। ইফতারে বা ঈদে এই ডেসার্টটি বানিয়ে অতিথি আপ্যায়ন এবং পরিবারের সাথে উপভোগ করতে পারেন। জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস এন্ড ডেসার্টস এর এই পর্বে আমরা জানবো কীভাবে বানাতে হয় মাহালাবিয়া।
মাহালাবিয়া বানানোর উপকরণঃ
তরল দুধ- ২৫০ মিলি
জিরোক্যাল- ২ স্যাশে
লো-ফ্যাট হুপিং ক্রিম- ২৫০ গ্রাম
ভ্যানিলা এসেন্স- ৫ গ্রাম
কর্ণ ফ্লাওয়ার- ১৫ গ্রাম
কাজু বাদাম- পরিমাণমতো
পেস্তা বাদাম- পরিমাণমতো
কাঠ বাদাম- পরিমাণমতো
মাহালাবিয়া বানানোর পদ্ধতিঃ
একটি নন-স্টিকি প্যানে বা কড়াইয়ে তরল দুধ অল্প আঁচে গরম করুন। এবার এর ভেতরে লো-ফ্যাট হুপিং ক্রিম এবং জিরোক্যাল দিয়ে দিন। অল্প আঁচে নাড়তে থাকুন। দুধ ফুটে এলে এর ভেতরে কর্ণ ফ্লাওয়ার গুলে দিয়ে দিন। এবার ভ্যানিলা এসেন্স মিশিয়ে নিন। সব উপাদান খুব ভালোভাবে মিশিয়ে অল্প আঁচে বার বার নাড়তে হবে এবং ঘন মিশ্রণ এর মতো করে ফেলতে হবে।
তৈরি হয়ে গেলো মাহালাবিয়া। এবার বাটিতে ঢেলে নিয়ে তার উপরে কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম ও কাঠ বাদাম ছড়িয়ে ঠান্ডা করতে হবে। ঠান্ডা হয়ে জমে গেলে পরিবেশন করুন সুস্বাদু মাহালাবিয়া।
-
জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস এন্ড ডেসার্টস রেসিপি পর্ব ০৪: নিউট্রেলা মিল্ক শেক
আজকের ইফতারের পানীয়তে পরিবারের সবার সাথে উপভোগ করতে পারেন নিউট্রেলা মিল্ক শেক। জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস এন্ড ডেসার্টস এর এই পর্বে চলুন দেখে নিই কীভাবে বানানো যায় নিউট্রেলা মিল্ক শেক।
নিউট্রেলা মিল্ক শেক বানানোর উপকরণ:
আইসক্রিম- ১ টেবিল চামচ
গুড়া দুধ- ১০ গ্রাম
মধু- ২ চা চামচ
লো-ফ্যাট নিউট্রেলা- ২ চা চামচ
লো-ফ্যাট ক্রিম- ১০০ মিলি
জিরোক্যাল- ২ স্যাশে
নিউট্রেলা মিল্ক শেক বানানোর পদ্ধতি:
প্রথমে একটি জুসার মিক্সারে সব উপকরণ যেমন আইসক্রিম, লো-ফ্যাট ক্রিম, মধু, গুঁড়া দুধ, লো-ফ্যাট
নিউট্রেলা ও জিরোক্যাল দিয়ে দিন। এবার ভালোভাবে ব্লেন্ড করে মিশিয়ে নিন।
নিমিষেই তৈরি হয়ে গেলো নিউট্রেলা মিল্ক শেক। এবার গ্লাসে ঢেলে পরিবেশন করুন। সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর
পানীয়তেই পরিপূর্ণ হোক আপনার ইফতার।
-
জিরোক্যাল ড্রিংকস অ্যান্ড ডেসার্টস রেসিপি পর্ব–৫: সাগু ফ্রুট কাস্টার্ড
সাগুদানা আমাদের খুব পরিচিত একটি খাবার। সাগুপামগাছের কাণ্ডের মাঝের স্পঞ্জের মতো অংশকে জ্বাল দিয়ে শুকিয়ে তৈরি হয় সাগুদানা। সাগুদানা আঠালো, তাই ছোট শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য, অম্বল, ডায়রিয়া ইত্যাদি পেটজনিত অসুখের প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে খাওয়ানো হয়। আর বড়দের জন্যও তৈরি করা যায় মজাদার খাবার।
জিরোক্যাল ড্রিংকস অ্যান্ড ডেসার্টস এর আজকের পর্বে আমরা জানব কীভাবে বানাতে হয় সাগু ফ্রুট কাস্টার্ড।
সাগু ফ্রুট কাস্টার্ড তৈরির উপকরণ
সাগুদানা সিকি কাপ, তরল দুধ ১ কাপ, নারিকেলের দুধ আধা কাপ, ভ্যানিলা কাস্টার্ড পাউডার ২ টেবিল চামচ, জিরোক্যাল ২ স্যাশে, কর্নফ্লাওয়ার পরিমাণমতো ও মিক্স ফ্রুট আধা কাপ।
সাগু ফ্রুট কাস্টার্ড তৈরির পদ্ধতি
চুলায় একটি পাত্রে দুধ গরম করে নিন। এবার দুধের মধ্যে কর্নফ্লাওয়ার গুলে দিয়ে দিন। এরপর আগে থেকে সেদ্ধ করে রাখা সাগুদানা দুধে মিশিয়ে নিন। জিরোক্যাল দিয়ে ভালোভাবে নাড়তে থাকুন। এবার এই মিশ্রণের মধ্যে মিক্স ফ্রুট দিয়ে দিন। একটু ফুটে উঠলে নারিকেলের দুধ মিশিয়ে দিন। ঘন মিশ্রণের মতো হলে বাটিতে ঢেলে নিন।
পরিবেশনের সময় ওপরে অল্প কিছু মিক্স ফ্রুট ছড়িয়ে দিন। তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু ও পুষ্টিকর সাগু ফ্রুট কাস্টার্ড।
-
জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস এন্ড ডেসার্টস রেসিপি পর্ব ০৬: কলা পেঁপে দই শরবত
কলা, পেঁপে এবং দই এই তিনটি খাবারই অত্যন্ত সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর। কলাতে আছে প্রচুর পরিমাণপটাশিয়াম যা আমাদের শরীরের মাংসপেশির কাজে বিশেষ করে হৃদযন্ত্র এবং শ্বাসযন্ত্রের পেশির কাজেসাহায্য করে। আর পুষ্টিগুণ বিবেচনায় পেঁপের তুলনা হয় না। প্রচুর পরিমাণ আঁশ, ভিটামিন সি, ভিটামিনএ, প্যাপিন এনজাইম ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আছে পেঁপেতে। আর টক দইয়ে আছে প্রচুর ক্যালসিয়াম,ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী ব্যাকটেরিয়া। তাই, জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস এন্ডডেসার্টস এর আজকের পর্বে আমরা বানাবো কলা, পেঁপে, দই শরবত।
কলা পেঁপে দই শরবত বানানোর উপকরণ: দই- ৩ টেবিল চামচপেঁপে- ১ কাপকলা- ১ টিজিরোক্যাল- ২ স্যাশে
কলা-পেঁপে-দই শরবত বানানোর পদ্ধতি:জুসার মিক্সারে সব উপকরণ যেমন দই, কলা, পেঁপে ও জিরোক্যাল দিয়ে দিন। ভালোভাবে ব্লেন্ড করেমিশিয়ে নিন। তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু ও পুষ্টিগুণে ভরপুর কলা-পেঁপে-দই শরবত।
এবার গ্লাসে ঢেলে পরিবেশন করুন এবং ইফতারে পরিবারের সবার সঙ্গে উপভোগ করুন এই শরবত।
-
জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস এন্ড ডেসার্টস রেসিপি পর্ব ০৭: পিয়ার বয়েল ক্র্যাম্বেল
ইংরেজিতে পিয়ার বা বাংলায় নাশপাতি ফলটি আমাদের খুব পরিচিত। নাশপাতিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, বি, বি ২, ই, ফলিক অ্যাসিড ও নিয়াসিন নামের পুষ্টিকর উপাদান। ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, কপার, আয়রনসহ অন্যান্য মিনারেলেরও উৎকৃষ্ট উৎস নাশপাতি। জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস এন্ড ডেসার্টস এর আজকের পর্বে আমরা নাশপাতি দিয়েই একটি মজার ডেসার্ট বানাবো যার নাম পিয়ার বয়েল ক্র্যাম্বেল। চলুন জেনে নিই কীভাবে বানাতে হয় পিয়ার বয়েল ক্র্যাম্বেল।
পিয়ার বয়েল ক্র্যাম্বেল তৈরির উপকরণ:
নাশপাতি- ১ টি
ক্র্যাম্বেল- ২০ গ্রাম
সাগু জুস- ৫০ গ্রাম
লো-ফ্যাট চকোলেট- ১৫ গ্রাম
জিরোক্যাল- ২ স্যাশে
পিয়ার বয়েল ক্র্যাম্বেল তৈরির পদ্ধতি:
চুলায় একটি পাত্রে অল্প পানি গরম করুন। এবার খোসা ছাড়ানো নাশপাতিটি পানিতে দিয়ে সেদ্ধ করে নিন। পানিতে জিরোক্যাল মিশিয়ে দিন তাহলে সেদ্ধ করার সময় নাশপাতিটি মিষ্টি হবে। চুলায় কিছুক্ষণ ঢেকে রেখে নাশপাতির পানি শুকিয়ে ফেলুন এবং নাশপাতিটি ঠান্ডা হতে দিন।
এবার পরিবেশন করার প্লেটে প্রথমে সাগু জুস দিন। তার উপরে সেদ্ধ করা নাশপাতিটি রাখুন। চারপাশে ক্র্যাম্বেল ছড়িয়ে দিন। এবার নাশপাতির উপরে লো-ফ্যাট চকোলেট ঢেলে দিন। তৈরি হয়ে গেলো সুস্বাদু ডেসার্ট পিয়ার বয়েল ক্র্যাম্বেল। অতিথি আপ্যায়নে কিংবা পরিবারের সবার সাথে উপভোগ করতে পারেন মিষ্টি এই খাবারটি।
-
জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস এন্ড ডেসার্টস রেসিপি পর্ব ০৮: ম্যাংগো স্মুথি
জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস এন্ড ডেসার্টস রেসিপি পর্ব ০৮: ম্যাংগো স্মুথিইফতারের পানীয়তে আজকে রাখতে পারেন সুস্বাদু ম্যাংগো স্মুথি। জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস এন্ড ডেসার্টসের আজকের পর্বে চলুন জেনে নিই কীভাবে তৈরি করা যায় ম্যাংগো স্মুথি।
ম্যাংগো স্মুথি তৈরির উপকরণ:গুঁড়া দুধ- ১০ গ্রামপাকা আমের জুস-১ কাপস্ট্রবেরি জ্যাম- ২ চামচজিরোক্যাল- ২ স্যাশেম্যাংগো স্মুথি তৈরির পদ্ধতি:জুসার মিক্সারে সব উপকরণ যেমন আমের জুস, গুঁড়া দুধ, স্ট্রবেরি জ্যাম ও জিরোক্যাল দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে নিন। ব্যস, মুহূর্তেই তৈরি হয়ে গেলো ম্যাংগো স্মুথি। এবার গ্লাসে ঢেলে পরিবেশন করুন।
-
জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস অ্যান্ড ডেসার্টস রেসিপি পর্ব ০৯: খেজুরের বার
খেজুর আমাদের অতিপরিচিত এবং অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি ফল। খেজুরকে বলা হয় প্রাকৃতিক শক্তির উৎস। সুস্বাদু এই ফলটিতে রয়েছে ভিটামিন, আঁশ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে আয়রনের চাহিদার ১১ ভাগই পূরণ করে খেজুর। জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস অ্যান্ড ডেসার্টসের আজকের পর্বে আমরা বানাব মিষ্টি খাবার খেজুরের বার।
খেজুরের বার তৈরির উপকরণ
কাঁচা নারকেলের শাঁস ২৫ গ্রাম
আঁটি ছাড়া খেজুরকুচি ২০০ গ্রাম
ক্যাশিউ নাট/কাজুবাদাম ৫০ গ্রাম
কাঠবাদামের কুচি ৫০ গ্রাম
পেস্তা বাদাম ২৫ গ্রাম
জিরোক্যাল ২ স্যাশে
লো-ফ্যাট ঘি ১ টেবিল চামচ
খেজুরের বার তৈরির পদ্ধতি
চুলায় কড়াই দিয়ে গরম করুন। এবার লো-ফ্যাট ঘি দিয়ে গরম করে নিন। ঘি গলে গেলে তাতে কাঠবাদামের কুচি দিয়ে ভাজুন। এরপর পেস্তা বাদামকুচি দিন। একটু ভেজে নিয়ে তাতে খেজুরকুচি দিন। কাঁচা নারকেলের শাঁস দিয়ে আর একটু ভেজে নিন। এর ভেতরে জিরোক্যাল দিয়ে দিন। এবার অল্প আঁচে ভালোভাবে ভেজে আঠালো মিশ্রণের মতো করুন। এবার মিশ্রণটি একটি বাটিতে ঢেলে ঠান্ডা হতে দিন। ঠান্ডা হয়ে জমে গেলে বারের মতো কেটে পরিবেশন করুন।
তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খেজুরের বার। মজার এই খাবারটি তৈরি করে পরিবারের আপনজনদের চমকে দিন ও উপভোগ করুন।
-
জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস অ্যান্ড ডেসার্টস রেসিপি পর্ব ১০: মিক্স ফ্রুট ককটেল
যেকোনো ধরনের কাঁচা বা পাকা ফল শরীরের জন্য উপকারী। একেক ফলের রয়েছে একেক রকম স্বাদ ও পুষ্টিগুণ। বিভিন্ন রকমের ফল একসঙ্গে মিলিয়েও স্বাদে আনা যেতে পারে বৈচিত্র্য। ইফতারের পানীয়তে আজ রাখতে পারেন মিক্স ফ্রুট ককটেল। জিরোক্যাল ড্রিঙ্কস অ্যান্ড ডেসার্টসের আজকের পর্বে জেনে নিই কীভাবে তৈরি করা যায় সুস্বাদু ও পুষ্টিকর মিক্স ফ্রুট ককটেল।
মিক্স ফ্রুট ককটেল তৈরির উপকরণ
টক দই ১ কাপ
মিক্স ফ্রুট পরিমাণমতো
পুদিনাপাতা পরিমাণমতো
জিরোক্যাল ২ স্যাশে
মিক্স ফ্রুট ককটেল তৈরির পদ্ধতি
জুসার মিক্সারে আপনার পছন্দমতো কয়েক রকমের ফল যেমন তরমুজ, আনারস, আপেল, পেয়ারা ইত্যাদি পরিমাণমতো দিন। এর ভেতরে টক দই, পুদিনাপাতা ও জিরোক্যাল দিয়ে দিন। এবার ভালোভাবে ব্লেন্ড করে মিশিয়ে নিন। ব্যস তৈরি হয়ে গেল মিক্স ফ্রুট ককটেল।
এবার গ্লাসে ঢেলে পরিবেশন করুন। চাইলে ওপরে একটু পুদিনাপাতার কুচি ছড়িতে দিতে পারেন। ইফতারে উপভোগ করুন মিক্স ফ্রুট ককটেল।
-
W0W
-
:)