Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - Raja Tariqul Hasan Tusher

Pages: [1] 2 3 ... 5
1
Education minister Dipu Moni said it has become necessary to stop teaching insignificant courses at all the colleges run under national university. Giving certificate randomly without maintaining quality is increasing unemployment problem, she added.

“All the colleges will have degree, short course, language courses and some professional courses instead of some insignificant regular courses. The Accreditation Council will help colleges in bringing some variation in courses and curriculum as per the demand of industry and other stakeholders. All these courses also have to go through a quality control process,” she said.

The minister was addressing as the chief guest at a workshop on ‘Accreditation Standards and Criteria’ under the auspices of Bangladesh Accreditation Council (BAC) held on Wednesday, reports news agency BSS.

The high officials of the Secondary and Higher Education Division of education ministry and members and officials of the University Grants Commission took part in the workshop, said a press release.

The minister said although 70 per cent of the students are coming from National University affiliated colleges, there is a huge difference in quality between teachers and students of universities and colleges. “As a result, a large number of the students become unemployed. Many of them have just certificates, but no skill.”

Deputy minister for education Mohibul Hasan Chowdhury said the colleges that do not have accreditation process will be converted into community colleges and will be allowed to run only vocational courses instead of honors courses
She said equal importance should be given to the colleges in building their quality of education along with the universities.

There should be a separate branch of the Accreditation Council to look after the colleges under the National University through which the accreditation process of the universities and colleges could be conducted simultaneously, she further said.

While speaking as special guest deputy minister for education Mohibul Hasan Chowdhury said the colleges that do not have accreditation process will be converted into community colleges and will be allowed to run only vocational courses instead of honors courses.

Mohibul said accreditation should be given to the universities and affiliated college after holding the assessment separately. It needs to ensure that no one can offer a course illegally without accreditation, he added.

BAC member professor SM Kabir presented the draft on ‘‘Accreditation standards and criteria’’ in the technical session of the workshop, moderated by BAC secretary professor AQM Shafiul Azam.

BAC members Istiaque Ahmad, professor Md. Golam Shahi Alam and professor Sanjoy Kumar Adhikary attended the workshop as resource persons, with BAC chairman Mesbahuddin Ahmed in the chair.

2
সাবরিনা ইয়াসমিনের বয়স ১২ বছর। রাজধানীর একটি স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ে সে। মা–বাবার সঙ্গে রাজধানীর শান্তিনগরে থাকে। সাবরিনার বাবা পেশায় চিকিৎসক। মা গৃহিণী। তার বাবার শরীরে করোনাভাইরাস ধরা পড়েছে। তাই তিনি ভর্তি আছেন রাজধানীর একটি হাসপাতালে। সাবরিনার সময় কাটছে এখন মায়ের সঙ্গে।

সাবরিনার বাবা বললেন, 'এক মাস আগে আমার মেয়ের স্কুল বন্ধ হয়ে গেছে। স্কুলে যেতে পারে না, বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলতে পারে না। সারা দিন ঘরে। আবার পেশাগত কাজ করতে গিয়ে আমার দেহে করোনাভাইরাস। বাধ্য হয়ে আমি ঘরের বাইরে। এখন মেয়ের সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা হয়। মেয়ের কিছুই ভালো লাগে না। মাঝে মাঝে কেঁদে ফেলে সে।'

রেদোয়ান সাদমানের বয়স এখন ১৪ বছর। রাজধানীর পুরান ঢাকার সেন্ট গ্রেগরীজ হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের দশম শ্রেণিতে পড়ে সে। মা–বাবার সঙ্গে থাকে পুরান ঢাকার মুরগিটোলার একটি ফ্ল্যাটে। দেশের অন্যসব শিক্ষার্থীর মতো এখন ঘরবন্দী।

সাদমান প্রথম আলোকে বলল, 'স্কুল বন্ধের প্রথম এক সপ্তাহ ঘরে থাকতে ভালো লেগেছিল। এখন মোটেও ভালো লাগে না। মন খুব খারাপ হয়। কিন্তু কী করব? বন্ধুদের কথা খুব মনে পড়ে। স্কুলে গিয়ে একসঙ্গে গল্প করতাম, খেলাধুলা করতাম। এগুলো খুব মিস করছি। জানি না আর কত দিন এভাবে ঘরে বন্দী হয়ে থাকতে হবে?'

3
ইউরোপে মানবদেহে করোনাভাইরাস ভ্যাকসিনের প্রয়োগের প্রথম পরীক্ষা যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে শুরু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার গবেষক দলের উদ্ভাবিত টিকা প্রথমে দুজন স্বেচ্ছাসেবীর শরীরে দেওয়া হয়েছে। এ পরীক্ষায় ৮০০ জনের শরীরে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। তাঁদের মধ্যে অর্ধেক ব্যক্তির শরীরে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ও বাকি অর্ধেকের শরীরে নিয়ন্ত্রিত মেনিনজাইটিস প্রতিরোধী ভ্যাকসিন দেওয়া হবে।

বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, অক্সফোর্ডের পরীক্ষা এমনভাবে নকশা করা হয়েছে, যাতে স্বেচ্ছাসেবীরা কোন ভ্যাকসিন পেয়েছেন, তা জানবেন না, তবে চিকিৎসকেরা জানবেন।

অক্সফোর্ডের পরীক্ষায় অংশ নেওয়া এলসা গ্রানাটো বলেন, ‘আমি একজন বিজ্ঞানী। আমি যতটুকু পারি বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার অংশ হয়ে সহযোগিতা করতে চেয়েছি।’

4
ঘরে থাকার এই কঠিন সময়টায় নিজেদের আরও সমৃদ্ধ করতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘লাইভ মার্কেটিং কনফারেন্স’। আগামী ২৫ দিনে ১২টি লাইভ ব্র্যান্ড প্রাক্টিশনার্স বাংলাদেশ ফেসবুক গ্রুপে এবং তাদের পেজ থেকে প্রচারিত হবে। পাশাপাশি প্রোগ্রামগুলো ইউটিউব ও লিংকডইন থেকেও দেখা যাবে।

রাত সাড়ে নয়টা থেকে শুরু হতে যাওয়া প্রতিটি কনফারেন্সে নির্দিষ্ট ইন্ডাস্ট্রির ওপর চার থেকে ছয়জন মার্কেটিয়ার আলোচনায় অংশ নেবেন। শ্রোতারা এই প্রোগ্রাম দেখার পাশাপাশি তাঁদের মতামত জানাতে এবং প্রশ্ন করতে পারবেন। আয়োজকেরা জানিয়েছেনে, এমন বিষয়ে এ ধরনের আয়োজন বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো হতে যাচ্ছে।

এ আয়োজনের টাইটেল স্পনসর দেশের অন্যতম ইলেকট্রনিকস পণ্যের অনলাইন শপ ‘ওয়ালটন ই-প্লাজা’। পাওয়ার্ড বাই পার্টনার হিসেবে আছে প্রথম আলো ডট কম ও প্রিয়শপ।

আয়োজক সূত্রে জানা গেছে, এ মার্কেটিং কনফারেন্সে বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির স্ট্র্যাটেজি, কমিউনিকেশন, সেলস, ডিস্ট্রিবিউশন, ই-কমার্স, প্রোডাক্ট ডেলিভারি, সিএসআর ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হবে।

এ প্রসঙ্গে ব্র্যান্ড প্র্যাক্টিশনার্স বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা মির্জা মুহাম্মদ ইলিয়াস বলেন, ‘ঘরে বসে কাজ, ঘরে বসে শিক্ষা এখন আমাদের কাছে অনেক পরিচিত ব্যাপার হয়ে উঠছে। সামগ্রিক বিষয়টি মাথায় রেখে আমরা লাইভ মার্কেটিং কনফারেন্স আয়োজন করতে যাচ্ছি।’

ওয়ালটন গ্রুপের ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর (পিআর, মিডিয়া অ্যান্ড ব্র্যান্ডিং) ফিরোজ আলম বলেন, ‘মার্কেটিং পেশাজীবীদের কাজটি অনেক চ্যালেঞ্জিং। এ পেশাজীবীদের প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাওয়াতে হয়। অনলাইনে মার্কেটিং কনফারেন্স একটি খুব সময়োচিত উদ্যোগ, যা আমাদের পুরো মার্কেটিং পরিবারকেই উপকৃত করবে।’

প্রথম আলো ডট কমের হেড অব বিজনেস জাবেদ সুলতান পিয়াস বলেন, ‘এখন চলছে অনলাইনের যুগ। ঘরে বসে গুরুত্বপূর্ণ ইন্ডাস্ট্রিগুলোর মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা নিঃসন্দেহে আমাদের এই সেক্টরের পেশাজীবীদের মানসিকভাবে চাঙা করবে। আশা করি, করোনার সময়ে এবং পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কীভাবে মার্কেটিং অপারেশন চালাতে হবে, তার সমষ্টিগত একটি ধারণা দেবেন বক্তারা।’

‘করোনা এসে আমাদের এক নতুন বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। সেখানে “লাইভ মার্কেটিং কনফারেন্স” একটি চমৎকার উদ্যোগ,’ বলেন প্রিয়শপ ডট কমের প্রধান নির্বাহী (সিইও) আশিকুল আলম খান।

এই লাইভ মার্কেটিং কনফারেন্স আয়োজনের হোম এপ্লায়েন্স পার্টনার ওয়ালটন স্মার্ট ফ্রিজ, ডিজিটাল পেমেন্ট পার্টনার এসএসএলকমার্স, নিউট্রিশন পার্টনার গ্রামীণ-ডানোন, লাইফ স্টাইল পার্টনার ফিওনা, নলেজ পার্টনার এডস অব বাংলাদেশ এবং ক্রিয়েটিভ পার্টনার বাযুকা কমিউনিকেশনস।
প্রতিটি লাইভ মার্কেটিং কনফারেন্স দেখা যাবে fb.com/groups/BrandPractitionersBD গ্রুপ থেকে।

5
বন্ধু ও পরিবারের সমর্থন ছাড়া চ্যালেঞ্জিং সময় আরও চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়ায়। সময়ে সময়ে চিকিৎসক বা নার্স ছাড়া অন্য স্বজনদের দেখা না পেয়ে কোভিড-১৯–এ আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে হাসপাতালে থাকা আরও বেশি কষ্টের। এ কারণে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান কোভিড টেক কানেক্ট (সিটিসি) প্রযুক্তিপণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে হাসপাতালের রোগীদের জন্য ওয়াই–ফাই সুবিধার ডিভাইস দান করার আহ্বান জানিয়েছে। এতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীরা তাঁদের প্রিয়জনের সঙ্গে ভিডিও চ্যাট করতে পারবেন। এ সংস্থাটি ২০ হাজার ওয়াই-ফাই ডিভাইস সংগ্রহ করার মিশনে নেমেছে।

সিটিসির ওয়েবসাইট অনুযায়ী, করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে হাসপাতালগুলোয় এখন স্বজনদের যাওয়া ঠেকানো হচ্ছে। ফলে কোভিড-১৯ সংক্রমণের শিকার রোগীদের সঙ্গে স্বজনদের দেখা-সাক্ষাৎ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এ সময় ভিডিও চ্যাটিংয়ের চাহিদা বেড়ে গেছে। কিন্তু হাসপাতালে রোগীর যোগাযোগের ব্যবস্থা না থাকলে তাঁর জীবন নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে।

সিটিসি গঠনের উদ্যোগ নেন লুপ অ্যান্ড টাই নামের প্রযুক্তি লজিস্টিকস কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সারা রোডেল। নিউইয়র্ক নার্স ইউনিয়নের কাছ থেকে তিনি শুনেছিলেন, স্মার্ট ডিভাইসের স্বল্পতার অভাবে অনেক সময় স্বজনদের সঙ্গে শেষ দেখাটুকুও হয় না অনেক রোগীর। কোভিড-১৯ মহামারির সময় প্রিয়জনের সঙ্গে থাকতে ওয়াই-ফাই সুবিধার ডিভাইস প্রয়োজন। বিষয়টি রোডেলকে ছুঁয়ে যায়। তিনি নারী নির্বাহী কর্মকর্তাদের একটি দলের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এক দশকের বেশি সময় ধরে প্রযুক্তি ও লজিস্টিকস নিয়ে কাজ করা রোডেলা নার্স ইউনিয়নের প্রয়োজনীয় ডিভাইস সংগ্রহের কাজ শুরু করেন। টেক্সাসে নিজের কার্যালয়ে দান গ্রহণ থেকে শুরু করে বিতরণ পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়ার অবকাঠামো তৈরি করেন।

রোডেলা গুড নিউজ নেটওয়ার্ককে বলেছেন, ‘ইতিমধ্যে তিন হাজার ডিভাইস দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে। লক্ষ্য অর্জনে আরও অনেকের সঙ্গে আলোচনা চলছে। আমরা অংশীদারদের কাছ থেকে ডিভাইস দান পাওয়ার ক্ষেত্রে দারুণ সাড়া পেয়েছি। এর মধ্যে রয়েছে মাইক্রোসফট, পিসিএস ওয়্যারলেস, প্রেসটো প্রভৃতি প্রতিষ্ঠান।’

সিটিসি কাদের গো ফাউন্ড মি নামের কর্মসূচিটি মাত্র ১০ দিন আগে চালু করেছে। তৃণমূল পর্যায়ের এ কর্মসূচি থেকে ইতিমধ্যে এক লাখ ডলারের বেশি তহবিল সংগ্রহ হয়েছে। তাদের এ অর্থ রোগী ও স্বজনদের মধ্যেকার চূড়ান্ত বিদায় জানানোর একটি সুযোগ সৃষ্টির মতো কাজে খরচ করা হবে।

6
রাজধানী ঢাকায় করোনাভইরাসের কারণে অনেক এলাকায় লকডাউনে ঘরবন্দী অগণিত মানুষ। অনেকে নিত্যপণ্য যাওবা কয়েক দিনের জন্য কিনে রেখেছিলেন, এখন সেসবের ফের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। কিন্তু নিরাপত্তার জন্য ঘরের বাইরে পা দেওয়াই তো বিপদ। এসব ঘরবন্দী মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষার্থী সাদিকুল ইসলাম।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিশেষ শিক্ষা বিভাগের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী সাদিকুল। রাজধানীর ঘরবন্দী মানুষের চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন পণ্য পৌঁছে দিচ্ছেন তিনি। ত্রাণ কার্যক্রমসহ বিভিন্ন উদ্যোগে তাঁর সংগঠন বৃহন্নলার হিজড়া সদস্যরা অংশ নিচ্ছেন।

আজ শুক্রবার সকালে টেলিফোনে সাদিকুল বললেন, 'এক বাসার সদস্যরা ঘর থেকে বের হতে চাইছেন না, আবার রমজানও শুরু হচ্ছে। তাই বাজার করে ওই বাসার গেটের বাইরে দিয়ে আসব, তাই এখন বাজারে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি।'

শুধু বাজার নয়, কেউ হয়তো দরিদ্র মানুষকে রান্না করা খাবার দিতে চাইছেন, কিন্তু ঘরে ওয়ানটাইম বা একবার ব্যবহারের জন্য যে বক্স তা নেই, আবার খাবার পৌঁছে দিতেও ঘরের বাইরে যেতে চাইছেন না, তখন ডাক পড়ে সাদিকুলের। তিনি বক্স কিনে দিয়ে আসেন, আবার প্যাকেট করা খাবারগুলোও বিতরণ করে দেন। কারও নামে আসা পার্সেল পৌঁছে দেওয়া, কেউ কারও কাছে কিছু পাঠাতে চাইলে তা দিয়ে আসা, এসব করছেন তিনি। এভাবে ঘরবন্দী মানুষের বিভিন্ন চাহিদা পূরণ করছেন তিনি। ১৪ এপ্রিল থেকে তিনি এভাবেই কাজ করছেন।

7
করোনাভাইরাসের চিকিৎসায় নিজেদের অ্যাভিগান ওষুধের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু করেছে জাপানের ফুজি ফিল্ম। সাধারণত, ঠান্ডা-সর্দির চিকিৎসায় ব্যবহৃত অ্যাভিগান ওষুধটি চীনে করোনা চিকিৎসায় ম্যাজিকের মতো কাজ করেছিল। চীনের ট্রায়ালে দেখা যায়, যাঁদের ওই ওষুধ দেওয়া হয়েছিল, অন্যদের তুলনায় তাঁরা দ্রুত সেরে ওঠেন। অ্যাভিগানের জেনেরিক নাম ফ্যাভিপিরাভির।

আজ বুধবার কোম্পানির এক মুখপাত্র বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, জুনের শেষ নাগাদ ১০০ জন রোগীর ওপর এই ওষুধের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ বা ট্রায়াল হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা তথ্য সংগ্রহ করব, বিশ্লেষণ করব, এরপর অনুমোদনের জন্য আবেদন করব। হালকা নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত ২০ থেকে ৭৪ বছর বয়সী রোগীদের সর্বোচ্চ দিনের জন্য এই ওষুধটি দেওয়া হবে। তবে প্রাণীর শরীরে পরীক্ষার পর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যাওয়ায় অন্তঃসত্ত্বা নারীদের ওপর এই ওষুধ প্রয়োগ করা হবে না।’

গত শনিবার জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে বলেন, তাঁর সরকার নতুন এই ভাইরাসের চিকিৎসা হিসেবে অ্যাভিগানের আনুষ্ঠানিক অনুমোদনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। এরপরই তৃতীয় ধাপে ট্রায়ালের ঘোষণা এল।

8
এবার করোনা ভাইরাস শনাক্তের পরীক্ষা করা যাবে দেশের সর্ববৃহৎ সরকারি চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠান ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। করোনাভাইরাসের লক্ষণ নিয়ে আসা যেকোনো রোগী সরাসরি হাসপাতালে হাজির হয়ে বিনা পয়সায় এই পরীক্ষা করাতে পারবেন। তিন থেকে চার ঘণ্টার মধ্যেই করোনা ভাইরাস শনাক্তের পরীক্ষার ফলাফল জানা যাবে।

করেনা শনাক্তকরণ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আজ বুধবার করোনাভাইরাসে আক্রান্ত সন্দেহে দুজনের নমুনা সংগ্রহ করেছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ভাইরোলোজি বিভাগ। আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে করোনাভাইরাস শনাক্তে পরীক্ষার কার্যক্রম শুরু হবে।

9
কোভিড-১৯ চিকিৎসায় চীনা বিজ্ঞানীরা সম্ভাব্য ওষুধ খুঁজতে গিয়ে কার্যকর অ্যান্টিবডির সন্ধান পেয়েছেন। তাঁদের আলাদা করে ফেলা এসব অ্যান্টিবডি নতুন করোনাভাইরাসকে কোষে প্রবেশে বাধা দেওয়ার বেলায় অত্যন্ত কার্যকর হতে পারে। এ উদ্ভাবন কোভিড-১৯ চিকিৎসা বা প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।

এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসের ক্ষেত্রে প্রমাণিত কার্যকর কোনো চিকিৎসা নেই। চীনে গত বছরের ডিসেম্বরে উৎপত্তির পর থেকে এখন সারা বিশ্বে মহামারিতে রূপ নিয়েছে। জনস হপকিনস ইউনিভার্সিটির তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে ৮ লাখ ৫৭ হাজার মানুষের করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। করোনায় আক্রান্ত হয়ে ৪২ হাজার মানুষ মারা গেছে।

বেইজিংয়ের সিনহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ঝাং লিংকি বলেন, তাঁর দলের সন্ধান পাওয়া অ্যান্টিবডির মতো অ্যান্টিবডি দিয়ে তৈরি ওষুধ বর্তমান পদ্ধতির চেয়ে অধিক কার্যকরভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। চিকিৎসার ক্ষেত্রে এটিকে তিনি ‘বর্ডারলাইন’ বা ‘সীমান্তরেখা’ বলছেন। এর আগে এ রকম প্লাজমা বা রক্তরস পদ্ধতিতে চিকিৎসা করার নজির রয়েছে।

এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ইয়ান লিপকিন করোনাভাইরাসের চিকিৎসায় নতুন পদ্ধতি হিসেবে ‘ব্লাড-প্লাজমা থেরাপি’র কথা বলেন। তাঁর দাবি, নভেল করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) চিকিৎসায় ব্যবহার করা যেতে পারে প্লাজমা থেরাপি। এ চিকিৎসাপদ্ধতিকেও আশার আলো হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।

10
যুক্তরাষ্ট্রের কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ইয়ান লিপকিন করোনাভাইরাসের চিকিৎসায় নতুন পদ্ধতির কথা জানিয়েছেন। তাঁর মতে, নতুন ‘ব্লাড-প্লাজমা থেরাপি’ নভেল করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) চিকিৎসায় ব্যবহার করা যেতে পারে। এ চিকিৎসাপদ্ধতিকে আশার আলো হিসেবে দেখছেন বিশেষজ্ঞরা।

নিউরোলজি ও প্যাথলজি বিভাগের এই অধ্যাপক বলেছেন, ভাইরাস প্রতিরোধের নতুন উপায় আবিষ্কারে তিনি জানুয়ারিতে চীন ভ্রমণ করেছিলেন এবং সম্প্রতি একটি গবেষণা পেয়েছেন, যাতে দেখা গেছে, রোগীরা প্লাজমা থেরাপি চিকিৎসায় সফল হয়েছেন।

ফক্স বিজনেস নেটওয়ার্কে সম্প্রচারিত ‘লো ডবস টুনাইট’ নামের চ্যাট শো অনুষ্ঠানে এ বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘জানুয়ারির শেষের দিকে চীন গিয়েছিলাম তার একটি কারণ ছিল, তারা মানুষের চিকিৎসার জন্য আলাদা কী করছে, তা নির্ধারণ করা।’

11
হজমজনিত নানা সমস্যা ‘কোভিড -১৯’ সংক্রমণের শিকার হওয়া ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে। সাম্প্রতিক গবেষণায় এমনটি দেখা গেছে। চীনের গবেষকেরা দেখেছেন যে করোনাভাইরাসের অর্ধেক রোগী অসুস্থতা শুরুর সময়ে হজম সমস্যার নানা উপসর্গের মুখোমুখি হয়েছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের সিবিএস নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, উহান মেডিকেল ট্রিটমেন্ট এক্সপার্ট গ্রুপের বিশেষজ্ঞরা ১৮ জানুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ২০৪ জন রোগীর তথ্য বিশ্লেষণ করেন। গবেষণা–সংক্রান্ত নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে ‘দ্য আমেরিকান জার্নাল অব গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি’ সাময়িকীতে। ওই তথ্য অনুযায়ী, অনেক রোগী করোনাভাইরাসের উপসর্গ হিসেবে হজমের সমস্যাগুলো লক্ষ করেন। এর মধ্যে রয়েছে ক্ষুধামান্দ্য, ডায়রিয়া, বমি ও পেটব্যথা।

গবেষণায় আরও বলা হয়েছে, হজমজনিত সমস্যাযুক্ত রোগীরা করোনা রোগীদের মতো লক্ষণগুলো সহজে বোঝেন না বলে দ্রুত চিকিত্সা নেন না। এ সময় শ্বাসকষ্টের লক্ষণ স্পষ্ট থাকে না বলে তাঁরা করোনাভাইরাস আক্রান্ত বলে মনে করেন না।

গবেষকেরা বলেছেন, চিকিৎসকেদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে হজমের সমস্যা ও ডায়রিয়া কোভিড-১৯–এর বৈশিষ্ট্য হতে পারে। এই লক্ষণ দেখলে শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যার জন্য অপেক্ষা না করে আগেভাগেই সন্দেহের তালিকায় রাখতে হবে। তবে এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত গবেষণার কথা বলেছেন তাঁরা।

12
উষ্ণ আর্দ্র আবহাওয়া নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণের রাশ টেনে ধরতে পারে। একটি গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, এশিয়ার যে দেশগুলোয় বর্ষা মৌসুম রয়েছে, সে দেশগুলোয় এই ভাইরাস হয়তো কিছুটা কম ছড়াতে পারে।

ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) গবেষক কাশিম বুখারিসহ বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানী বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে কোভিড-১৯ সংক্রমণের তথ্য সংগ্রহ করেছেন এবং আবহাওয়ার দুটি মানদণ্ড তাপমাত্রা ও আর্দ্রতার ভিত্তিতে পরিস্থিতি যাচাই করেছেন।

এসএসআরএনএ এই গবেষণার যে ফলাফল পাওয়া গেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, ২২ মার্চ পর্যন্ত বিশ্বের যে যে অঞ্চলে সার্স-কোভ-২ ছড়িয়েছে, সেসব অঞ্চলের তাপমাত্রা ছিল ৩ থেকে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত। গবেষকেরা আরও বলছেন, ওই অঞ্চলে প্রতি ঘনমিটারে ওই আবহাওয়ায় আর্দ্রতা ছিল ৪ থেকে ৯ গ্রাম। এমআইটির বিজ্ঞানীরা বলছেন, আক্রান্ত দেশগুলোর গড় তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এই বিশ্লেষণের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, এশিয়ার যে দেশগুলোয় বর্ষা মৌসুম আছে, সে দেশগুলোয় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ হয়তো কম হবে। কারণ এই অঞ্চলগুলোয় প্রতি ঘনমিটারে আর্দ্রতার পরিমাণ ১০ গ্রাম পর্যন্ত।

13
করোনাভাইরাস সংক্রমণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং তা প্রতিরোধের জন্য বাংলাদেশের প্রায় ৩০ কোটি ডলারের প্রয়োজন হবে। জাতিসংঘ ও বাংলাদেশের যৌথভাবে প্রণীত জাতীয় প্রস্তুতি ও সাড়াদান পরিকল্পনার খসড়ায় এ চাহিদার উল্লেখ করা হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারসহ সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের নিয়ে প্রণীত ওই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে তহবিল সংগ্রহে জাতিসংঘ সহযোগিতা করবে। ঢাকায় জাতিসংঘের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

ঢাকায় জাতিসংঘ তথ্যকেন্দ্র গত শনিবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশে জাতীয় প্রস্তুতি ও সাড়া প্রদান পরিকল্পনা নথি প্রণয়নের কথা জানিয়েছিল। জাতীয় প্রস্তুতি ও সাড়া প্রদান পরিকল্পনা (কান্ট্রি প্রিপেয়ার্ডনেস অ্যান্ড রেসপন্স প্ল্যান) হলো একটি পরিকল্পনার নথি, যা যৌথভাবে জাতিসংঘ ও বাংলাদেশ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর বেশ কিছু নাগরিক সমাজের অংশীদার ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় তৈরি করেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বৈশ্বিক নির্দেশনার সঙ্গে সংগতি রেখে তৈরি করা ওই নথির উদ্দেশ্য হলো বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ মহামারির প্রেক্ষাপটে সরকারের সাড়া প্রদানে সহায়তা করতে জাতিসংঘের সংস্থা ও অংশীদারদের কার্যকরভাবে প্রস্তুত করা।

জাতিসংঘের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অতি দ্রুত কোনো প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া না হলে বাংলাদেশে নভেল করোনাভাইরাস অত্যন্ত দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

বাংলাদেশের জাতীয় প্রস্তুতি ও সাড়াদান পরিকল্পনার বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য কর্মকর্তা ক্যাটালিন বেরকারু আজ সোমবার দুপুরে প্রথম আলোকে বলেন, ‘কোভিড-১৯-এর ফলে সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবিলার প্রস্তুতি ও পদক্ষেপ নিতে বাংলাদেশকে সহায়তার জন্য ওই পরিকল্পনার নথিটি করা হয়েছে। আর তহবিল সংগ্রহের ক্ষেত্রে জাতিসংঘের সংস্থাগুলো বাংলাদেশকে প্রয়োজন অনুযায়ী সহায়তা করবে। এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে তহবিলে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানানো হবে।

14
ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে কিছু প্রশ্নের জবাব দিয়ে জানতে পারবেন আপনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার মতো ঝুঁকিতে আছেন কি না। যদি ঝুঁকিতে থাকেন তাহলে কী কী করতে হবে, তার পরামর্শও পাওয়া যাবে। ঝুঁকিতে থাকলে আপনার দেওয়া নম্বরে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যোগাযোগও করবে।

আজ সোমবার দুপুরে অনলাইনে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

জুনাইদ আহমেদ বলেন, ঘরে বসেই করোনা ভাইরাসের ঝুঁকি পরীক্ষা করুন। রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে (আইইডিসিআর) প্রতিদিন লাখ লাখ কল আসছে। অনেকে খুব সাধারণ বিষয়েও প্রশ্ন করছেন। এতে কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে নানান সংকট তৈরি হচ্ছে। একসঙ্গে লাখ লাখ মানুষকে সেবা দিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইনটেলিজেন্সের (এআই) ব্যবহার করে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়েছে। https://livecoronatest. com নামে এই সাইটে গিয়ে কিছু প্রশ্নের জবাব দিলে বোঝা যাবে তিনি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার মতো ঝুঁকিতে আছেন কি না।

তিনি বলেন, যদি ঝুঁকিতে থাকেন তাহলে নিজের নাম, মুঠোফোন নম্বর ও যেখানে অবস্থান করছেন তা পূরণ করে দিলে তথ্যগুলো সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে চলে যাবে।


সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, নিজের পরীক্ষা নিজে অনলাইনে করা গেলে করোনা নিয়ে আতঙ্ক কমবে। এ ছাড়া যাঁরা প্রকৃতই করোনা আক্রান্তের ঝুঁকিতে রয়েছেন তাঁদের খুঁজে বের করতে এই ওয়েবপেজটি সহায়তা করবে। ঝুঁকিতে থাকা লোকজনের সঙ্গে স্থানীয় চিকিৎসকদের যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, এ রকম একটি ওয়েবপেজ তৈরির মূল উদ্দেশ্য হলো ব্যাপক আকারে তথ্য সংগ্রহ করা।

15
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির গবেষক দল করোনা ভাইরাস কোভিড ১৯ চিহ্নিত করার জন্য একটি সফ্টওয়্যার তৈরি করেছে। এতে একটি প্রশ্ন-উত্তর ভিত্তিক টুল উদ্ভাবন করা হয়েছে যা সফ্টওয়্যারটির মাধ্যমে একজন ব্যক্তির কোভিড ১৯ সম্পর্কে সম্ভাবনার পূর্বাভাস দিতে পারে। এই টুলটি www.helpus.ai এর মাধ্যমে ব্যবহার করা যাবে।

এর পাশাপাশি, সফ্টওয়্যারটি প্রাথমিক পর্যায়ে কোভিড ১৯ লক্ষণগুলির পূর্বাভাস দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এটি উল্লেখ্য যে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে আরও একটি সফ্টওয়্যার তৈরি করেছে, যা রোগীর বুকের এক্স-রে চিত্রের মাধ্যমে কোভিড ১৯ সনাক্ত করতে পারে।

Pages: [1] 2 3 ... 5