Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - taslima

Pages: 1 ... 21 22 [23] 24
331
কোমর ব্যাথা সারানোর ১০টি উপায়-
   মাটি থেকে যদি কিছু তুলতে হয় তবে নীচু হয়ে তোলার চাইতে হাঁটু গেড়ে বসুন তারপর তুলুন, তাতে কোমড়ের উপর চাপ কম পড়বে ফলে ব্যাথা অনুভব হবে না৷
   ঘাড়ে ভারী কিছু তুলবেন না, এতে কোমড়ে ব্যথা বেশি অনুভূত হয়৷ যদি পিঠে ভারী কিছু বইতে হয়, তবে সামনের দিকে ঝুঁকে হাঁটুন৷
   ৩০ মিনিটের বেশি একনাগারে দাঁড়িয়ে বা বসে থাকবেন না৷ দীর্ঘ সময় যদি হাঁটতে হয়, তবে হিল জুতা এড়িয়ে চলুন৷ অনেকক্ষণ যদি একনাগারে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় ,তবে কিছুক্ষণ পর শরীরের ভর এক পা থেকে অন্য পায়ে নিন৷ মাঝে সামান্য বসে বিশ্রাম নিয়ে নিন৷
   গাড়ি চালানোর সময় স্টিয়ারিং হুইল থেকে দূরে না বসে সোজা হয়ে বসুন৷
   সামনের দিকে ঝুঁকে কাজ করবেন না৷ বসে কাজ করার সময় কোমরে নরম কিছু দিয়ে সাপোর্ট দিয়ে রাখুন৷ এমন ভাবে বসুন যাতে হাঁটু ও উরূ মাটির সমান্তরালে থাকে৷ নরম গদি বা স্প্রিংযুক্ত চেয়ার পরিহার করুন৷
   শোয়ার সময় লক্ষ্য রাখবেন যাতে উপুর হয়ে না শুতে হয়৷ ফোম ও স্প্রিংয়ের গদি যুক্ত বিছানায় শোবেননা৷ খেয়াল রাখবেন না বিছানা শক্ত ও চওড়া হয় এবং তোষক পাতলা ও সমান থাকে৷
   ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন, স্বাস্থকর ডায়েটচার্ট মেনে খাবার খান৷
   নিয়মিত শরীরচর্চা করুন৷ নিয়ম করে রোজ দুবেলা হাঁটুন৷
   ঘরের বিভিন্ন কাজ করার সময় মেরুদন্ত সাধারন অবস্থায় এবং কোমর সোজা রাখুন৷
   যারা কোমরের ব্যথায় ভুগছেন, তারা বিছানা থেকে ওঠার সময় সতর্ক হোন। চিৎ হয়ে শুয়ে প্রথমে হাঁটু ভাঁজ করুন। এবার ধীরে ধীরে এক পাশে কাত হোন। পা দু’টি বিছানা থেকে ঝুলিয়ে দিন, কাত হওয়া দিকে কনুই ও অপর হাতের তালুর ওপর ভর দিয়ে ধীরে ধীরে ওঠে।

332
Faculty Forum / ১০ দিনে ওজন কমান
« on: April 03, 2014, 04:01:25 PM »
ওজন কমানো কি খুব কঠিন কাজ? অনেকেই মনে করেন ওজন কমানো হলো পৃথিবীর কঠিনতম কাজগুলোর একটি। কিন্তু ওজন কমানোর আছে কিছু সহজ উপায়। মাত্র দশ দিনে ১০টি ধাপ অনুসরণ করে আপনি শরীর থেকে ২/৩ কেজি ওজন ঝরিয়ে ফেলতে পারবেন অনায়াসেই। জেনে নেওয়া যাক মাত্র ১০ দিনে ওজন কমানোর ১০ টি ধাপ।

১) সপ্তাহে অন্তত ২ দিন ৩০ মিনিট করে ব্যায়াম করে ঘাম ঝরিয়ে নিন।
২) কেক, পেস্ট্রি, চকলেট, কোল্ড ড্রিঙ্ক, চিনি দেওয়া জুস, মিষ্টি থেকে দূরে থাকুন।
৩) খাবারে লবণ খাওয়া কমিয়ে দিন। ভাতের সঙ্গে আলাদাভাবে লবণ খাবেন না।
৪) রাত ৮টার পরে কার্বোহাইড্রেট যুক্ত কোনো খাবার খাবেন না।
৫) রান্নায় আলু ব্যবহার করবেন না এবং দুধ খেলে ননীমুক্ত দুধ খাবেন।
৬) প্রতিদিন ১ চা চামচের বেশি তেল কোনোভাবেই খাওয়া যাবে না। রান্নায় অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন।
৭) প্রতিদিন অন্তত আধা কেজি ফল ও আধা কেজি সবজি খান।
৮) প্রতিদিন অন্তুত ৮ গ্লাস পানি পান করুন।
৯) প্রতিদিন রাতে ৮ ঘণ্টা ঘুমান।
১০) প্রতি বেলা খাওয়ার পরে দুধ ও চিনি ছাড়া এক কাপ গ্রিন টি পান করুন।

333
ত্বকের ক্লান্তি দূর করার উপায়গুলোতে একটু চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক-

*সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই আপনি যখন ফ্রেশ হতে যাবেন তখন একটু ফেসওয়াশ দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন। কারণ ঘুম থেকে ওঠার পর ত্বকে যে তৈলাক্তভাব থাকে সেটা আর থাকবে না।

*অফিসের জন্য বের হওয়ার আগে মুখে একটু ময়েশ্চারাইজার লাগান। তবে যদি কড়া রোদের মধ্যে বের হতে হয় তাহলে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।

*অফিসে যেহেতু আপনার দিনের প্রায় অর্ধেকটা সময়ই চলে যায়। তাই নিয়মিত কাজের ফাঁকে তিন চার বার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। আর যদি পানি দেওয়া সম্ভব না হলে ওয়েট টিস্যু দিয়ে মুখ মুছে ফেলে একটু ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।

*অফিস শেষে বাসায় ফিরে গোসল করে ফেলুন। দেখবেন আপনার শরীরকে প্রানবন্ত লাগবে। এছাড়া গোসলের আগে মুখে একটু মধু ম্যাসাজ করতে পারেন নয়তো ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিতে পারেন।

*রাতে ঘুমানোর আগে একটু নাইট ক্রিম বা অ্যান্টি অ্যাজিং ক্রিম মুখে মেখে নিয়ে চোখের চারপাশে আই ক্রিম লাগিয়ে ঘুমোতে যান।

*এছাড়া যখনই ক্লান্তি অনুভব করবেন তখনই মুখে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিন। এতে রক্ত সঞ্চালন বাড়বে।

*ছুটির দিনে অন্যান্য দিনের তুলনায় হাতে একটু সময় পাওয়া যায় যায়। ওই সময় নিজের জন্য একটু বের করে নিন। সারা সপ্তাহের আপনার ত্বকের ক্লান্তি দূর করতে মুলতানি মাটি, মধু আর দই দিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে লাগাতে পারেন। এতে আপনার ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি পাবে।

334
কলাও শুধু পুষ্টির যোগানই দেয় না, এ ফল ব্যবহারিক কাজেও দেয় চমৎকার সব ফলাফল। ‘সকল কাজের কাজি’ এই কলা
কলার ছোলা (খোসা) দিয়ে চামড়ার জুতা ও কাপড় পরিস্কার করতে পারেন অনায়াসে। কলার ছোলা দিয়ে ব্যবহার্য চামড়ার জিনিস পরিস্কার করলে তা অধিক টেকসই হয় ও তার বাহ্যিক মসৃণতাও বাড়ে।

কলার ছোলা দিয়ে অন্যকোনো কাঁচা ফলকেও পাঁকাতে পারেন। আপনি কাঁচা কোনো ফলের সাথে কলার ছোলা রাখুন। দেখবেন দ্রুতই কাঁচা সেই ফলগুলো পেকে যাচ্ছে।

অনেকেই বাসায় অর্কিড চাষ করেন। বেশ সুন্দর একটি অর্কিড দেখাতে চাইলে কলার ছোলা ব্যবহার করতে পারেন। কলার ছোলা অর্কিডের টবের মাটির নিচে রাখুন। কেননা কলার ছোলায় রয়েছে সমৃদ্ধ ম্যাগনেসিয়াম, সালফার ও অ্যামিনো অ্যাসিডসহ বিভিন্ন পুষ্টি, যা অকির্ডের জন্য বিশেষ প্রয়োজন।

আপনার মুখমণ্ডল যদি সর্বক্ষণ শুকনো আর খসখসে থাকে, তাহলে কলার ছোলার ভিতরে অংশদিয়ে আপনার মুখের ওপর আস্তর দিয়ে রাখুন। এরপর মিনিট দশেক পর পানি দিয়ে পরিস্কার করুন। দেখবেন আপানার মুখ কোমল ও মসৃণ হয়েছে।

কলার ছোলা দিয়ে চামড়ার ফোঁড়া পাঁচড়া দূর করা যায়। মুখ মণ্ডল ও চামড়ায় যেখানে ফোঁড়া বা পাঁচড়া হয়েছে, সেখানে কলার ছোলা ব্যবহার করুন। কেননা কলার ছোলা মধ্যে রয়েছে একধরণের উপাদান, যা ভাইরাস প্রতিরোধ করে।
মুখে আলসার হলেও কলার ছোলা ব্যবহার করা যায়। কলার ছোলা ও পলিগোনাম একসাথে পানিতে মিশিয়ে সিদ্ধ করুন। তারপর এই পানি পান করলে আলসারের নির্মূল করা যায়।

অর্শ্বরোগ ও মলের সাথে রক্ত গেলে চামড়াসহ দুটি কলা আগুণে পুড়ে বা কাবাব করে খেয়ে নিন, আপনার অর্শ্বরোগ ও মলে রক্ত যাওয়া অবস্থা ক্রমেই উন্নত হবে।

আপনার গায়ের চামড়া কি রুক্ষ, শুষ্ক আর ফেঁটে যায়? তাহলে নিয়মিত কলার ছোলার ভিতরের পাশ দিয়ে প্রতিদিন একবার করে ঘষে নিন।
প্রতিদিন ৩০ থেকে ৬০ গ্রাম কলার ছোলা সিদ্ধ পানি পান করলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সম্ভব, একই সাথে এই পানি পানে রক্ত সঞ্চলন সহজ হয়ে ওঠে ও স্ট্রোক প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়।

আপনার কি দাঁতে ব্যথা? তাহলে কলার ছোলা ভাল করে পরিস্কার করে চিনির সাথে মিশিয়ে পানিতে সিদ্ধ করুন। তারপর প্রতিদিন দুবার করে এ পানি দিয়ে পান করুন।

335
নিয়মিত মুখ, দাঁত, মাড়ি ও জিভের যত্ন না নেওয়াই হচ্ছে মুখে দুর্গন্ধের প্রধান কারণ। জিভের ওপর বাসা বাঁধা ব্যাকটেরিয়াগুলোই দুর্গন্ধযুক্ত নিঃশ্বাসের সূচনা করে। এছাড়া নিয়মিত ওষুধ সেবনের কারণেও মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে।
ব্যাকটেরিয়াযুক্ত জিভ দেখলেই বোঝা যায়। জিভ রুক্ষ ও অসমান হলেই বুঝতে হবে জিভে ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ রয়েছে। এক্ষেত্রে প্রতিদিন ভালোমতো জিভ পরিষ্কার করতে হবে। জিভে তিন রকমের ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ হয়। তাই দাঁতের পাশাপাশি জিভও ভালোমতো পরিষ্কার করতে হবে।
দাঁতের ফাঁকে প্রতিমুহূর্তে খাবার কণা জমে। সেগুলি জমে দুর্গন্ধের সৃষ্টি করে। তাই রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এবং সকালে নাস্তার পর দাঁত ব্রাশ করুন। সবচেয়ে ভালো হয় কিছু খাওয়ার পরই যদি কুলি করে মুখ ধুয়ে নিন।

বাচ্চাদের ছোটবেলা থেকেই দাঁত ব্রাশ করার অভ্যাস করান। যেন ভাত খাওয়ার মতোই দাঁত ব্রাশের অভ্যাস হয়ে যায়।
সাময়িকভাবে মুখের গন্ধ দূর করতে চুইংগাম চিবাতে পারেন। চুইংগাম মুখে লালা উৎপাদন করে দুর্গন্ধ দূর করে।
তাজা ফলমূল খাওয়ার অভ্যাস করুন। তাজা ফল দাঁত ও মাড়ি সুস্থ রাখে। এছাড়া দিনে দশ গ্লাস পানি মুখের গন্ধ দূর করতে সাহায্য করবে।

336
আঙ্গুরে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন। এগুলির মধ্যে বি১, সি, কে ভিটামিন অন্যতম। এছাড়া আছে পটাশিয়াম ও খনিজ পদার্থ ম্যাঙ্গানিস।
এগুলো ডায়াবেটিস,কোষ্ঠকাঠিন্য,হৃদরোগ, অ্যাজমা ছাড়াও অন্যান্য অনেক জটিল রোগ সারাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
আঙ্গুরে আছে সেলুলাস, চিনি ও অর্গানিক এসিড। যা আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে দারুণভাবে সাহায্য করবে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মানুষের বার্ধক্য রোধে সহায়তা করে। ছোট্ট ফল আঙ্গুর শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ। সবচেয়ে বেশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে আঙ্গুরের খোসা ও বীজে। সুতরাং বেশি বেশি আঙ্গুর খান।
যাদের রক্ত ভারসাম্যহীনের সমস্যা আছে তারা নিয়মিত আঙ্গুরের জুস খেতে পারেন। আঙ্গুরে রক্ত সঞ্চালনের জন্য প্রচুর পরিমাণে ফাইটো নিউট্রিয়েন্টস রয়েছে।
আঙ্গুরের সবচেয়ে প্রধান উপকার হচ্ছে ক্যান্সার রোধে। ক্যান্সারের প্রধান কারণ হচ্ছে এক ধরণের প্রদাহ। আঙ্গুরের অ্যান্টিইনফামিটরি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খুব ভালোভাবেই সে প্রদাহ দূর করে থাকে।
এছাড়া আঙ্গুর আপনার মাইগ্রেন ও হার্টের বিভিন্ন সমস্যা দূর করবে।

337
শিশুর গলায় কিছু আটকে গেলে শিশুকে উপুড় করে শুইয়ে তার মেরুদন্ড বরাবর পিঠের মাঝামাঝি জোরে চাপড় দিতে হবে। এর ফলে অনেক সময় গলায় আটকে যাওয়া বস্তুটি বেরিয়ে আসে। তবে এ পদ্ধতিতে কোনো উপকার না হলে শিশু আপনার হাঁটুর উপর উপুড় করে এমন ভাবে শোয়াতে হবে যেন মাথা ও পা দুই দিকে ঝুলে থাকে। এতে হাঁটুর চাপ পেটে পড়বে। এ অবস্থায় শিশুর পিঠে আবার খুব জোরে চাপড় দিতে হবে। এতেও কোনো উপকার না হলে শিশুর দুই পা ধরে মাথা নিচের দিকে এবং পা উপরের দিকে ধরে উলটো ভাবে ঝুলিয়ে নিয়ে তারপর পিঠে চাপড় দিতে হবে। তারপরও যদি শিশু নীল হতে থাকে তাহলে দেরি না করে তৎক্ষণাৎ তাকে নিকটস্থ চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে।
 
এ ব্যাপারে বাবা-মা ও পরিবারের অন্যান্যদের সতর্কতাঃ
(১) খেলার জন্য শিশুর হাতে পয়সা, বোতাম, মার্বেল- এ ধরনের ছোট জিনিস মোটেই দেবেন না। এমনকি ছোট শিশুদের লজেন্সও খেতে দেয়া ঠিক নয়। কারন খেলতে খেলতে মুখে নিয়ে কথা বলতে চাইলে বা চিৎ হলে অথবা অন্য কোনো উপায়ে তা শিশুর গলায় হঠাৎ আটকে যেতে পারে।
(২) বমি করলে শিশুকে চিৎ বা খাড়া না করে উপুড় অথবা কাৎ করে শুইয়ে দিতে হবে। এতে খাবার বা বমি শ্বাসনালীতে যেতে পারবে না বরং মুখ থেকে বাইরে বেরিয়ে আসবে এবং স্বাসরুদ্ধ হওয়ার আশংকা থাকবে না।

338
যারা স্থূলতার সমস্যায় ভোগছেন তাদের জন্য উত্তম ঔষধ পানি। পানি যে কোনো খাবার হজম করতে সহায়তা করে। পানি বেশি খেলে ক্ষুধা কমে যায় বলে ভারি খাবার খাওয়াও হবে কম। যা আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে। আর ঠাণ্ডা পানি শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে দেয় বলে আবার স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আসতে শরীরের প্রচুর ক্যালরি ক্ষয় হয়। ওজন কমাতে যা দারুণ ভূমিকা রাখে।
পানি না পেলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। পানি কমে গেলে শরীরে রক্তের পরিমাণও কমে যায়। তাই শরীরে রক্তের পরিমাণ ঠিক রাখতে বেশি বেশি পানি খান।
মস্তিস্কে পানির অভাব হলে তার স্বাভাবিক কর্মকাণ্ডে ভীষণ চাপ পড়ে। মানসিক দুশ্চিন্তা বেড়ে যায়। তাই যে কোনো পরিস্থিতিতেই পানি বেশি করে পান করুন। মানসিক চাপ কমে আসবে।
পানি ঠিকমতো না পেলে শরীরের মাংসপেশি কাজ করে না। তাই ব্যায়ামবীর বা মাংসপেশী সুগঠিত করতে চাইলে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।
পানি ত্বকের পানিশূন্যতা কমায়। ফলে ত্বকের খসখসে ভাব, বয়সের বলি রেখা কমে আসে। পানির কারণে ত্বকের রং উজ্জ্বল হয়। ফলে আপনাকে দেখা যাবে সজীব, প্রাণবন্ত।
কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে পানি কার্যকর ভূমিকা রাখে। প্রচুর পানি খেলে খাবারের বর্জ্য শরীরের পানির সঙ্গে মিশে মলের সাথে বেরিয়ে যায়। ফলে শরীর থাকে ঝরঝরে।
পানি কিডনির পাথর প্রতিরোধ করে। পরিমাণ মতো পানি কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। পানি কম খেলে পাথর হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই বেশি বেশি পানি পান করুন।

339
ভূঁয়া প্রোফাইল : দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জনের জন্য নিজের নামের বদলে কোন সেলিব্রিটি অথবা অন্য কারও নাম ব্যবহার করেন অনেকে। প্রোফাইলের প্রায় তথ্যই ভূঁয়া থাকে। ফেইসবুক কর্তিপক্ষ এ ব্যাপারগুলো খুব গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে এসব একাউন্ট বন্ধ করে দেয়।

বন্ধুত্বের জন্য অধিক রিকোয়েস্ট পাঠালে : ফেইসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হবার আরেকটি অন্যতম কারণ হলো অতিরিক্ত বন্ধু রিকোয়েস্ট পাঠানো। প্রতিদিন ২০টির বেশি ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাবেন না। রিকোয়েস্ট পাঠানোর সংখ্যা যতো কম হয় ততই ভালো।
বন্ধু রিকোয়েস্ট গ্রহণ না হলে : আপনি অধিক পরিমান ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাচ্ছেন অর্থাৎ যাদের ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছেন তারা আপনার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহন করছে না,  এই রিকোয়েস্টের পরিমান যখন ৫০ এর অধিক হয়ে যায় তখননি ফেইসবুক আপনাকে ভেরিফিকেশন করতে বলবে। পরে এক সময় ব্লক করে দিতে পারে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।

পর্ণগ্রাফি আপলোড করা : ফেসবুক প্রোফাইল বা অন্য কোথাও আপনি যদি এই ছবি বা ভিডিও ব্যবহার করেন, তাহলে ফেইসবুক আপনার অ্যাকাউন্ট ব্যান করবে কোন এবিউজ রিপোর্ট অথবা নোটিশ ছাড়াই।

ভাষার অপব্যবহার : স্ট্যাটাস আপডেট অথবা ম্যাসেজ আদান-প্রদান এর সময় ভাষার প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। বাজে ভাষা ব্যবহার করলে আপনার ফ্রেন্ড লিস্টে থাকা কেউ আপনার নামে রিপোর্ট করতে পারে এবং ফেইসবুক একাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

স্প্যামিং করা : আপনার পণ্য বা ওয়েব সাইট প্রমোট করার জন্য ফেসবুক একাউন্ট ব্যবহার না করাই ভালো। তবে একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত এটি করা যেতে পারে যেটি স্প্যামিং এর পর্যায়ে পরে না। শুধু ফেসবুক না, পুরা ইন্টারনেট জগত এটিকে ঘৃণা করে। ফেইসবুক এটি গুরুত্বের সাথে দেখে।
অতিরিক্ত ম্যাসেজ : আপনি যদি বন্ধুদের ওয়াল অথবা ইনবক্সে প্রতিদিন অনেক বেশি ম্যাসেজ পোস্ট করেন, তাহলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে। আর একই ম্যাসেজ বার বার দিতে চাইলে সেখানে কিছুটা পরিবর্তন করে দিন। নাহলে ফেসবুক এটিকে স্প্যাম হিসেবে ধরবে।
কাউকে হুমকি দেয়া : ভুলেও কাউকে হুমকি দেয়ার জন্য ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করবেন না। এমনকি মজা করেও না। ফেসবুক এই বিষয়টি খুব গুরুত্বের সাথে নেয় এবং অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড করে দেয়।

340
হাঁটু দুটোই বহন করে আমাদের পুরো শরীরের ভার। হাঁটতে, দৌঁড়াতে, নামতে-উঠতে কতো কাজেই না আমরা ভর দেই হাঁটুতে। এই কাজগুলো করতে যে কোন সময়ই হাঁটু মচকে যেতে পারে।
সাধারণত যে যে কারণে হাঁটু মচকে যেতে পারে:
   সিঁড়ি দিয়ে নামার সময় ধাপ ভুল করলে।
   গর্তে পড়ে গিয়ে।
   উপর থেকে লাফ দিলে।
   হাঁটুর বাইরে কোনোরকম আঘাত পেলে।
   খেলতে গিয়ে পড়ে গেলে।
   সাইকেল চালাতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটলে।
   গাড়ি, মটর বাইক বা রিক্সা থেকে পড়ে গেলে।
   ফুটবল, হাডুডু, বাস্কেটবল খেলতে গিয়ে পড়ে গেলে।
প্রাথমিকভাবে করণীয়:
হাঁটুকে পূর্ণ বিশ্রাম দিন। বরফের টুকরো বা ঠান্ডা পানি দিয়ে ঘষে দিতে পারেন, ব্যথা ও ফোলা দুইই কমে আসবে। এক ঘণ্টা পর পর নিয়ম করে বরফ ম্যাসাজ করুন। তবে এটা সহনীয় মাত্রায় রাখতে হবে। অন্যথায় ক্ষত হয়ে যেতে পারে। এভাবে দুইদিন রাখুন। হাঁটুর নিচে বালিশ বা উঁচু কিছু দিয়ে স্বাভাবিক উচ্চতা থেকে একটু উপরে রাখুন। তাতে ফোলা কম হবে।

341
ফল শরীরের জন্য উপকারী হলেও অতিমাত্রায় ফল খাওয়া মোটেও স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়। বরং খুব বেশি মাত্রায় ফল খেলে শরীরে নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়। একজন সুস্থ মানুষ ২৫ গ্রামের বেশি ফ্রুকটোজ শরীরে নিতে পারে না। এ ফ্রুকটোজের মাত্রা যখন ২৫ গ্রাম ছাড়িয়ে যায় তখন শরীরে গ্যাস, কলেরাসহ নানা উপদ্রব দেখা দেয়।
তাছাড়া পেটে টিউমার হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। অনেক সময় শক্তি বাড়ানোর জন্য শিশুদের বেশি করে ফল খাওয়ানো হয়। কিন্তু খাওয়ানোর সময় অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে যেন ফল খাওয়ানোর মাত্রাটা অত্যধিক না হয়ে যায়।
চিকিৎসকরা বলছেন, পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তিরা প্রতিদিন ৫০০ গ্রাম ফল খেতে পারেন। অপরদিকে শিশুদের ক্ষেত্রে সে পরিমাণটা হলো ২৫০ গ্রাম।
কানাডার বারলিংটনের ড. বেন কিন জানান, যারা ফল খাবারে ভারসাম্য বজায় রাখতে পারেন তাদের ক্ষেত্রে ফল বরং বেশ উপকারী। বেশির ভাগ মারাত্মক চ্যালেঞ্জগুলো ছিল দাঁতের ক্ষয়, ওস্টেওপরোসিস, মাসেলের টিস্যু নষ্ট হয়ে যাওয়া, ওজন রক্ষায় অক্ষমতা, স্থায়ী ক্লান্তি, ত্বক সমস্যা, চুল কৃশে হয়ে যাওয়া, নখের দুর্বল হয়ে যাওয়া, অতিরিক্ত রুষ্টতা ও বিষণ্নতা ইত্যাদি।
কিন বলেন, “বেশি ফল খাওয়ার পরও যাদের গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জ নাই এমন একজনেরও দেখা পাইনি দু বছরেরও অধিক গবেষণায়।
কিন জানান, অতিরিক্ত ফল খাওয়ায় যে সমস্যাগুলো দেখা দেয়, তার মধ্যে হরমোন জনিত সমস্যা অন্যতম। হরমোনের সমস্যার কারণে রক্তের চিনির নিয়ন্ত্রণে ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়।

342
সালাম আরবী শব্দ। এর অর্থ শান্তি, প্রশান্তি, কল্যাণ, দোআ, আরাম, আনন্দ ইত্যাদি।
সালাম একটি সম্মানজনক অভ্যর্থনামূলক ইসলামী অভিবাদন। আল্লাহ তা’য়ালা সর্বপ্রথম আদমকে (আ.) সালামের শিক্ষা দেন। হজরত আদমকে (আ.) সৃষ্টি করার পর আল্লাহ তা’য়ালা তাকে ফেরেশতাদের সালাম দেওয়ার নির্দেশ দেন। তিনি সালাম দিলে ফেরেশতারাও এর উত্তর দেন।
আসসালামু আলাইকুম মানে আপনার ওপর শান্তি বর্ষিত হোক।
সালামের মাধ্যমে পরস্পরের জন্য শান্তি ও কল্যাণ কামনা করা হয়। কোনো মুসলমান ভাইয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ হলে কথা বলার আগে সালাম দেওয়া নবীজি  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আদর্শ। আর এর উত্তর দেওয়া অবশ্যকরণীয়। হাদিসে রয়েছে, একজন মুসলমানের সঙ্গে অপর মুসলমানের দেখা হলে কথা বার্তার আগে সালাম দিতে হবে। সালামের ফজিলত অনেক। প্রথমত সালাম দেওয়া ও সালামের উত্তর (ওয়ালাইকুমুস সালাম) দেওয়া সুন্নত। মেশকাতে বর্নিত আছে, একবার এক ব্যক্তি রাসুল  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নিকটে এসে বললেন, আসসালামু আলাইকুম। তখন তিনি বললেন, লোকটির জন্য ১০টি নেকি লেখা হয়েছে। এরপর আরেক ব্যক্তি এসে বললেন, ওয়া রাহমাতুল্লাহ। আল্লাহর রাসুল  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার জওয়াব দিয়ে বললেন, তার জন্য ২০টি নেকি লেখা হয়েছে। এরপর আরেক ব্যক্তি এসে বললেন ওয়া বারাকাতুহু। রাসুল  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তারও জওয়াব দিয়ে বললেন, লোকটির জন্য ৩০টি নেকি লেখা হয়েছে। সালামের ফজিলত বর্ণনা করতে গিয়ে রাসুল  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম  বলেন, যখন দু’জন মুসলমানের মধ্যে সাক্ষাৎ হয়, সালাম-মুসাফাহা (হ্যান্ডশেক) করে তখন একে অপর থেকে পৃথক হওয়ার আগেই তাদের সব গুণাহ মাফ করে দেওয়া হয়। এছাড়া সালামের দ্বারা পরস্পরের হিংসা-বিদ্বেষ দূর হয়। অহঙ্কার থেকেও বেঁচে থাকা যায়। সর্বত্র সালামের মাধ্যমে সৃষ্টি হবে একে অপরের মধ্যে ভালোবাসা ও সৌহার্দ্য। আল্লাহ তা’য়ালা আমাদের আমলের তাওফিক দান করুন। আমিন।

343
Food / চিনি আর তামাক একই
« on: March 27, 2014, 01:03:37 PM »
চিনির ক্ষতিকারক প্রভাব মানুষের স্থূলতা, বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি ও মৃত্যুর হার বৃদ্ধির পেছনে দায়ী।
জিরো ফ্যাট ইয়োগার্ট (দই) ক্যানে প্রায় পাঁচ চা-চামচ চিনি থাকে। টমেটো স্যুপে থাকে প্রায় চার চা-চামচ চিনি। চকলেট বারে থাকে প্রায় আট চা-চামচ চিনি।
একজন পূর্ণবয়স্ক  নাগরিক দিনে ১২ চা-চামচ চিনি গ্রহণ করে থাকেন। অনেকে আবার দিনে ৪৬ চা-চামচ চিনিও খেয়ে থাকেন। চিনি আহরণের বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা  জানায়, একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১০ চা-চামচ চিনি গ্রহণ করতে পারেন, এর বেশি নয়।
এ বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, বিশ্বব্যাপী স্থূলতা, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগে মৃত্যুর পেছনে মূল ভূমিকা চিনির।
স্থূলতা বৃদ্ধির পাশাপাশি চিনি টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগের সংক্রমণে ভূমিকা রাখে।

344
এক. ৩-৪ টুকরা লেবু নিন এবং ৪-৫ কাপ পানির মধ্যে দিয়ে ১৫-২০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করুন। এরপর এটি ঠাণ্ডা হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এবার আপনার মাথার চুল ধোয়ার সময় এটি ব্যবহার করুন। কমপক্ষে ১ সপ্তাহ এটি ব্যবহার করবেন।
দুই. ২ টেবিল চামচ মেথি সারারাত ধরে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর সকালে তা দিয়ে সুন্দর করে পেস্টের মত বানিয়ে ফেলুন। এই পেস্ট আপনার চুলে এবং মাথার তালুতে ব্যবহার করুন কমপক্ষে ৩০ মিনিট। এরপর ধুয়ে ফেলুন। ভাল ফলাফলের জন্য অন্তত ৪ সপ্তাহ ব্যবহার করুন।
তিন. গোসলে যাওয়ার আগে লেবুর রস দিয়ে আপনার মাথার তালুতে ম্যাসাজ করুন। ১৫-২০ মিনিট পর মাথা ধুয়ে ফেলুন।
চার. সমপরিমান পানি এবং ভিনেগার দিয়ে মিক্সার তৈরি করুন। রাতে মিক্সারটি মাথার তালুতে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। সকালে উঠে বেবি শ্যাম্পু দিয়ে হালকাভাবে চুল ধুয়ে ফেলুন।
পাঁচ. সামান্য পরিমাণ দধী চুলে এবং মাথার তালুতে লাগিয়ে রাখুন। এটা ১ ঘণ্টা রেখে দিন। এরপর হালকাভাবে বেবি শ্যাম্পু ব্যবহার করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত দুইবার এই পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
ছয়. দু’টো ডিম ভাঙুন এবং এটি পেস্ট আকারে মাথার তালুতে লাগান। এক ঘণ্টা পর ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। এই পদ্ধতি খুশকি দূর করতে এবং চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে।
সাত. হালকা উষ্ণ বাদাম তেল, নারিকেল তেল অথবা অলিভ ওয়েল মাথার তালুতে ম্যাসাজ করতে পারেন। এতে খুশকি দূর হয়।
আট. ১ টেবিল চামচ লেবুর রস এবং ৫ টেবিল চামচ নারিকেল তেল একসাথে মেশান। এবার এই মিক্সার মাথার তালুতে ব্যবহার করুন। ২০-৩০ মিনিট পর ভাল শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
নয়. নিমপাতা পিষে পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। এবার মাথার শুষ্ক খুলিতে এই পেস্ট সরাসরি প্রয়োগ করুন। আধাঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন।
চুল সবসময় পরিষ্কার রাখুন। অপরিষ্কার চুলে খুশকি হবে এবং বৃদ্ধি পাবে এর কোনো বিকল্প নেই। কাজেই প্রতিদিনই আপনার চুল পরিষ্কার করে ধুয়ে ফেলবেন। ধীরে ধীরে আপনার চুল থেকে হারিয়ে যাবে খুশকি।

345
ছোট বাচ্চা দেখলে সবারই আদর করতে ইচ্ছা করে। সবাই চুমুও দেয়। তবে আপনার চুমুতে কোনো কাজ না হলেও শিশুর মায়ের চুমুতে বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। জন্মানোর পর সব সন্তান মায়ের কাছ থেকে উষ্ণ আদর পায়। মা কোলে নেয়, আদর করে। সেই সময়ে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা না থাকলেও মায়ের চুমু রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে। বিশেষ করে কান ও গলার ইনফেকশন রোধ হয় মায়ের প্রথম চুমুতে।
ইউনিভার্সিটি অফ ওটাগোর গবেষকরা জানিয়েছেন, সন্তান জন্মানোর এক মাস আগে থেকেই মায়ের মুখে এক ধরণের ব্যাকটেরিয়া জন্মায় যা শিশুর শরীর থেকে কে-১২ নামে একটি ব্যাকটেরিয়াকে দূর করে দেয়। এছাড়া মায়ের প্রথম চুমু সন্তানের কান ও গলার ইনফেকশন রোধে সহায়তা করে।

Pages: 1 ... 21 22 [23] 24