Daffodil International University
Faculties and Departments => Faculty Sections => Departments => Topic started by: khadija kochi on March 11, 2020, 05:17:03 PM
-
বিজ্ঞানী ফেরদৌসী কাদরি বললেন, নারী বিজ্ঞানী বলে কেউ যেন হেয় করতে না পারে, তাও মাথায় রাখতে হবে। মেয়েরা সবকিছু করতে পারে।
উন্নয়নশীল দেশে শিশুদের সংক্রামক রোগ চিহ্নিতকরণ ও বিশ্বব্যাপী এর বিস্তার রোধে প্রাথমিক চিকিৎসা কার্যক্রম এবং টিকাদান কর্মসূচি জোরদারে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য সম্প্রতি ‘লরিয়েল-ইউনেস্কো উইমেন ইন সায়েন্স অ্যাওয়ার্ড’ (এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চল) পেয়েছেন বাংলাদেশের এই বিজ্ঞানী ড. ফেরদৌসী কাদরি।
‘ইন্টারন্যাশনাল ডে অব উইমেন অ্যান্ড গার্লস ইন সায়েন্স’ দিবস উপলক্ষে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশের (আইসিডিডিআরবি) মিউকোসাল ইম্যুনোলজি অ্যান্ড ভ্যাকসিনোলজি ইউনিটের প্রধান জ্যেষ্ঠ বিজ্ঞানী ফেরদৗসী কাদরিকে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সেরা বিজ্ঞানী নির্বাচিত করা হয়েছে।
ফেরদৌসী কাদরি ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে গবেষণায় যুক্ত। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত গবেষণা করে যেতে চান।
ফেরদৌসী কাদরি বললেন, কলেরা, টাইফয়েডসহ বিভিন্ন রোগনির্ণয়, এসব রোগের টিকা সম্প্রসারণ, রোগপ্রতিরোধসহ বিভিন্ন গবেষণায় সব সময় মাথায় রাখেন, গবেষণার ফলটি যাতে সব জায়গায় পৌঁছানো সম্ভব হয় এবং তা মানুষের উপকারে লাগে।
ফেরদৌসী কাদরির তিন সন্তান। সংসার ও গবেষণায় তাল মেলাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক স্বামী সালেহীন কাদরির সার্বিক সহায়তার কথা উল্লেখ করলেন।
ফেরদৌসী কাদরির মতে, একজন নারীর পাশে আরেকজন নারী যদি সহায়তার হাত বাড়ান, তাহলে চলার পথটা একটু বেশি মসৃণ হয়। বাসার কাজের সহকারী বুলবুলি এবং নানি ফেরদৌসী বানুর কথা বলতে গিয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়লেন তিনি।
ফেরদৌসী কাদরি বললেন, রোল মডেল হতে চাইলে ভালো কাজ করতে হবে। আর নারীর ক্ষমতায়নে ছেলে বা পুরুষদেরও সচেতন করতে হবে। স্বামী যদি বলেন, স্ত্রীকে বাইরে কাজ করতে দেবেন না, তবে ওই নারীর সংগ্রামটা আরও বেড়ে যায়।
-
Nice
-
Thanks for sharing.