Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - M Z Karim

Pages: 1 [2] 3 4 ... 13
16
Multimedia Section / Professional Occupations in Multimedia
« on: July 18, 2012, 07:59:30 PM »
Professional Occupations in Multimedia
 
Currently, there is no agreement on a standard definition of the term "multi-media."  Although technically, multimedia is the convergence of two or more forms of media, the popular usage of the term implies using computers to create multimedia products which are then distributed not just on computers, but on any electronic medium including television, kiosk, the Internet and the World Wide Web.  Likewise, "multimedia industry" is a general term often used to identify businesses and people who create, promote, or distribute multimedia products.  However, it should be understood that this definition is not really accurate since multimedia is not a discrete industry, but rather a form of communication that can be applied to any industry.  Since no standard definitions exist, this Guide relies upon the general or popularly understood meanings of these two terms.

The term "multimedia specialist" is sometimes used to describe a person working in the multimedia industry.  The term itself, however, does not  describe the work a person does but only the environment or industry in which he or she works.  The final multimedia product might be an electronic book or magazine, a kiosk, a corporate training program, an interactive game, or educational program.  To create such a product requires contributions from experts in many specialized areas.  Therefore a multimedia specialist might be someone who creates the program's content (such as a graphic designer, an animator, or a video-grapher), or someone who processes the content into a final product (such as a sound, video or text editor, or a computer programmer), or someone who manages these people and processes (such as a producer, director, or a project manager).  Each of these people becomes a member of the multimedia project team, combining his or her special talents and experience with those of other experts to produce
the final product.

INFORMATION COMMON TO ALL MULTIMEDIA JOBS

Job Skills Needed:
  -- Ability to work as a member of a team.
  -- Ability to clearly communicate ideas.
  -- Ability to quickly and accurately understand the goals and
     Objectives of the project.
  -- Ability to be organized.
  -- Ability to use the computer tools required to complete the project.




17
Free Software Link / Re: DropBox, Cloud Computing
« on: July 18, 2012, 07:54:18 PM »
Very informative post.
Thanks for share.

18
ছবি নিয়ে মজা করার অসাধারন ২০টি ওয়েব সাইট

ছবি নিয়ে মজা করার ২০টি সাইটের লিঙ্ক পাবেন এই পোস্টে। অনেকে এ সাইট গুলার সাথে পরিচিত। কিন্তু এত সাইট সবাই জানে কিনা আমার জানা নেই। এসব সাইটে খুব সহজেই ছবি আপলোড করে অনেক রকম মজা করা যায়। বিভিন্ন রকমের ইফেক্ট দিয়ে ছবিকে অসাধারণ করে তুলতে পারবেন।

                             

http://photofunia.com/

http://funphotobox.com/

http://www.picartia.com/

http://www.hairmixer.com/

http://www.photo505.com/

http://yearbookyourself.com/

http://www.loonapix.com/

http://www.magmypic.com/

http://www.condenet.com/promo/xerox/

http://www.instyle.com/instyle/makeover/

http://www.writeonit.org/

http://www.dumpr.net/

http://anymaking.com/

http://www.montagraph.com/Views/Main.aspx

http://www.pizap.com/

http://www.myheritage.com/face-recognition

http://www.letterjames.com/

http://www.imagechef.com/

http://funny.pho.to/

http://www.frontpageyou.co.uk/

http://www.fakemagazinecover.com/

এ সব সাইটে গিয়ে ছবি আপলোড করে মজা করুন। হাজারো মজার মজার ছবি ইফেক্ট পাবেন। আশা করি সবার ভাল লাগবে।

Source : Internet

19
টেলিআই বাংলাদেশের যাত্রা শুরু

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করলো নিরাপত্তা প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান টেলিআই। বাংলাদেশে অভিষেক উপলক্ষে গত ১২ জুলাই রাজধানীর রেডিসন ব্লু হোটেলে এক জমকালো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে নিরাপত্তা প্রযুক্তির আন্তর্জাতিক নতুন এই প্রতিষ্ঠানটির কেট কেটে উদ্বোধন করেন টেলিআইয়ের বাংলাদেশ ও হংকের কর্মকর্তারা।

টেলিআইয়ের যাত্রা শুরু অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন টেলিআই বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাভেদ মাহমুদ। এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব ডক্টর ক্লিফ চ্যান।

স্বাগত বক্তব্যে জাভেদ মাহমুদ বলেন, দীর্ঘ দিন থেকে আইসিইএল দেশে নিরাপত্তা প্রযুক্তি ও পণ্য সেবা সরবরাহ ও বিপনন করে আসছে। আর এর উন্নয়নে, বিক্রয় এবং বিপননে সহযোগিতা করে আসছে টেলিআই গ্রুপ। সিঙ্গাপুর, ইংল্যান্ড, চীন, ফিলিপাইন, আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রয়েছে টেলিআইয়ের সেবা প্রতিষ্ঠান, আমরা আনন্দিত যে আজ থেকে এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হল। এই যৌথ প্রয়াস সিসিটিভি নিরাপত্তা ব্যবস্থা পদ্ধতি, বিক্রয় ও বিপননে আরও উন্নয়ন সাধান করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।

বাংলাদেশে টেলিআইয়ের যাত্রা সর্ম্পকে ডক্টর ক্লিফ চ্যান বলেন, বাংলাদেশে টেলিআইয়ের যাত্রা শুরুতে আমরা অত্যন্ত খুশি এবং বাংলাদেশে পণ্য সেবায় এর সফলতা আশা করছি। এছাড়াও তিনি টেলিআই এর পণ্যের বিভিন্ন কারিগরী দিক নিয়ে আলোচনা করেন।

উদ্ভোধন অনুষ্ঠানে টেলিআই সিসিটিভি এর গুনগত মান ও সেবা সন্তুষ্টির বিষয়ে কথা বলেন পণ্য ব্যবহারকারী সিটি এস্কেইপ লিমিটেডের পরিচালক নাফিজুল খাদিম।

আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বর্তমান সময়ে কর্মক্ষেত্রে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে, এমনকি বাসাবাড়িতেও নিরাপত্তা বিষয়টি সর্বাগ্রে বিবেচ্য। এক্ষেত্রে প্রযুক্তি পণ্য এনেছে এর বৈপ্লবিক সমাধান। নিরাপত্তায় অন্যতম সমাধান প্রযুক্তি পণ্য সিসিটিভি এবং ডিভিআর বা ডিজিটাল ভিডিও রের্কডিং। অফিস কলকারখানা বড় বড় শপিংমল সহ বিদ্যালয়ে পর্যন্ত নিরাপত্তায় ব্যবহৃত হচ্ছে সিসিটিভি। সারা বিশ্বে এর গুরুত্ব ও ব্যবহার দিন দিন বেড়ে চলছে। বাংলাদেশ এর ব্যতিক্রম নয়।

সারা বিশ্বে যে কয়টি নামকরা সিসিটিভি ক্যামেরা বা ডিভিআর ব্রান্ড জনপ্রিয়তা পেয়েছে তাদের মধ্যে টেলিআই অন্যতম। হংকং এ প্রতিষ্ঠিত এই প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে সিসিটিভি পণ্য পরিবেশক আইসিএল এর মাধ্যমে দীর্ঘদিন ধরে বাজারে টেলিআই এর পণ্য সেবা বাজারজাত করে আসছে। বর্তমানে টেলিআই পণ্যের জনপ্রিয়তা এবং এর বাজার চাহিদার কথা চিন্তা করে টেলিআই বাংলাদেশে সরাসরি তাদের কার্যক্রম করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।


20
সংখ্যার খেলা:

এবার শুরু হবে সংখ্যা খেলা, আর এর জন্য আপনার প্রয়োজন হবে ক্যালকুলেটরের! বাজারে আপনি যে সকল লেন্স পাবেন সেগুলোর ফোকাল লেন্থ হয়তোবা লেখা রয়েছে ১৮-৫৫ মি.মি., ৫০ মি.মি., ১৮-১০৫ মি.মি ইত্যাদি। কিন্তু ৩৫ মি.মি. ফিল্মের সাথে তুলনা করলে এই হিসেবটাতে একটু গণ্ডগোলের সৃষ্টি হয়। চিত্রগ্রাহকেরা একে ডিজিটাল ফ্যাক্টর হিসেবে অভিহিত করছেন। সাধারণভাবে ডিজিটাল এসএলআর ব্যবহার করে এপিএস-সি সেন্সর যা ৩৫ মি.মি. ফিল্ম ক্যামেরার সেন্সরের চাইতে ১.৫x অথবা ১.৬x ছোট হয়ে থাকে। অর্থাৎ আপনি যে কিট লেন্সটি পাচ্ছেন তা ১৮-৫৫ মি.মি. লেখা থাকলেও ৩৫ মি.মি. হিসেবে হয়ে যাচ্ছে ২৭-৮২.৫ মি.মি. (১৮-৫৫x১.৫)। তবে এই হারটি আবার নির্ভর করে তৈরি কারক এবং মডেলের উপর। যেমন, অলিম্পাস এবং প্যানাসনিক এর মাইক্রো ফোর থার্ড ক্যামেরাগুলোর ক্ষেত্রে এই বিভাজনটি হবে ২x হিসেবে, নিকোনের ১এস এ ২.৭x, পেনট্যাক্স কিউ ৫.৫x। তবে ফুল ফ্রেম ছবি তুলতে সক্ষম এমন ক্যামেরাগুলোর ক্ষেত্রে অবশ্য এই হিসাবটা আপনাকে করতে হবে না। ফুল ফ্রেম ক্যামেরা হিসেবে পাবেন নিকনের ডি ৮০০ অথবা ক্যাননের ফাইভ ডি বা ওয়ান ডি সিরিজটি। কিন্তু এই ধরণের ক্যামেরা কিনতে হলে আপনাকে খরচ করতে হবে ২ হাজার মার্কিন ডলারের অধিক।

জুম এবং প্রাইম লেন্স:

বাজারে সর্বাধিক প্রাপ্ত লেন্সগুলোই হচ্ছে জুম লেন্স। মাত্র একটি লেন্স ব্যবহার করেই আপনি পাচ্ছেন বিভিন্ন দূরত্বের ছবি তোলার ক্ষমতা। এ ক্ষেত্রে বাজারে আপনি সাধারণ মানের ৩x ছাড়াও পাবেন ৭x এবং ১২x জুম লেন্স। এক্ষেত্রে যে সংখ্যাগুলি আপনাকে সাহায্য করবে সেগুলো হচ্ছে, ১৮-১২৫ মি.মি. অথবা ১৮-২০০ মি.মি., ৫৫-২১০ মি.মি. ইত্যাদি। বুঝতেই পারছেন, এর ফলে মাত্র একটি লেন্স ব্যবহার করেই আপনি কাছের এবং দূরের ছবি অনায়াসে তুলতে পারবেন।

আগেই বলেছি এ ক্ষেত্রে আপনার পছন্দ করার মত লেন্সের সংখ্যা প্রচুর। আপনি যেই ক্যামেরাটি পছন্দ করেছেন সেই প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট থেকে আপনি লেন্সের ধরণ এবং দাম সম্পর্কে আরো বিশদ জানতে পারবেন। তবে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও ট্যামরন, সিগমার মত বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা স্বল্পমূল্যে বিভিন্ন ক্যামেরার জন্য ভালো লেন্স তৈরি করে থাকে।

প্রাইম লেন্স বা ফিক্সড ফোকাল লেন্থ গ্লাসগুলো সাধারণত দক্ষ স্থির চিত্রগ্রাহকদের পছন্দ। যেমন ধরুন ৫০ মি.মি. প্রাইম লেন্সটি পোর্ট্রেট ছবি তোলার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময় ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এছাড়া মিররলেস ক্যামেরার ক্ষেত্রে ২৮ মি.মি. লেন্সটি একই ধরণের ছবি তোলার ক্ষেত্রে ভালো দক্ষতা প্রকাশ করেছে। তবে, এর সবকিছুই নির্ভর করবে আপনার পছন্দের উপর। আপনি ব্যবহার করতে পারেন ৮ মি.মি. ফিশআই, ১৪ মি.মি. ওয়াইড অ্যাঙ্গেল, ৬০ মি.মি. ম্যাক্রো অথবা ৫০০ মি.মি. টেলিফটো। পছন্দ আপনার!

ওয়াইড লেন্স

পছন্দের ক্যামেরাটি আপনি কিনে ফেলেছেন, এখন লেন্সের জন্য বাজারে ঢু মারার উদ্যোগ নিয়েছেন। দেখলেন একই নির্মাতার একটি ৫০ মি.মি. লেন্সের মূল্য $১২০ আবার আরেকটির মূল্য $১৬০০। এই দু'টি লেন্সের মধ্যেকার প্রধান পার্থক্য হচ্ছে অ্যাপারচার বা লেন্সটি কত ওয়াইড ওপেন হবে তার উপর। একে মাপা হয় f/stops এর মাধ্যমে, সংখ্যাটি যত নিচের দিকে হবে আপনি আলো তত বেশি ধরতে পারবেন। যেমন ধরুন এফ/১.৮ লেন্সের মূল্য ১২০ ডলার হলেও এফ/১.২ এর মূল্য হবে অনেক বেশি। এফ/১.২ শ্রেণীর লেন্সগুলোতে উন্নত মাণের গ্লাস ব্যবহৃত হওয়ায় এবং তৈরির মাণ ভালো হবার কারণে দামটাও অধিক। আপনি যদি স্বল্প আলোতে, ফ্ল্যাশ বিহীন ছবি তুলতে আগ্রহী হন তাহলে আপনার উচিত হবে এ ধরণের লেন্সের পেছনে খরচ করা। অ্যাপারচার যত কম হবে ছবির ব্যাকগ্রাউন্ডে তত অস্বচ্ছ ইফেক্ট পাবেন। ৫০ মি.মি. লেইকা লেন্স এ রয়েছে সবচেয়ে কম এফ/স্টপ, এফ/০.৯৫ এই লেন্সটির মূল্য ১১ হাজার মার্কিন ডলার।

ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার:

অনেক বিনিমেয় লেন্স ক্যামেরার বডিতে ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার থাকলেও ক্যানন এবং নিকন এর ক্যামেরাগুলোতে এই সুবিধাটি দেয়া থাকেনা। তবে এদের লেন্সগুলোর অনেক সংস্করণে ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার দেয়া হয়ে থাকে। ক্যানন এ ক্ষেত্রে লেন্সের উপর আইএস (IS) আর নিকন ভিআর (VR) চিহ্নের মাধ্যমে ইমেজ স্ট্যাবিলাইজার এর বৈশিষ্ট্যটি নির্দেশ করে থাকে। আপনি যদি টেলিফটো ছবি তুলতে আগ্রহী হন তাহলে এই বৈশিষ্ট্য হবে আপনার জন্য অবশ্য বিবেচ্য।

ডিজিটাল এসএলআর ক্রয়ের মাধ্যমে আপনি বিনিমেয় লেন্সের এক অদ্ভুত জগতে প্রবেশ করেছেন। এখানে আপনাকে জানতে হবে অনেক কিছু, শিখতে হবে অনেক কিছু। এখানে দেয়া কয়েকটি বৈশিষ্ট্য ছাড়াও আপনাকে জানতে হবে লেন্সে ব্যবহার করা কাচের মাণ এবং এদের তৈরি করার পদ্ধতি সম্পর্কে। আপনি হয়তো ভাবছেন এ কোন দুনিয়ায় পা দিলাম। কিন্তু ঘাবড়ানোর কোন প্রয়োজন নেই। কম্প্যাক্ট ক্যামেরা বাদ দিয়ে ডিজিটাল এসএলআরের জগতে প্রবেশ করার মাধ্যমে প্রথম পদক্ষেপটিতো আপনি গ্রহণ করেই ফেলেছেন এখন শুধু অভিজ্ঞতাটাই বাকি!

Source : Internet

21
ক্যামেরার লেন্স কেনার গাইড

এসএলআর ক্যামেরা যারা ব্যবহার করে থাকেন তাদের অনেকেই কোন লেন্সটি কিনবেন সেই সমস্যায় ভুগে থাকেন। আর তাই প্রিয় টেকের পাঠকদের মধ্যে যারা এসএলআর কেনার কথা ভাবছেন তাদেরকে সাহায্য করার জন্য আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা :

প্রথম পদক্ষেপ:

এসএলআর ক্যামেরার ক্রয়ের ক্ষেত্রে আপনার প্রথম পদক্ষেপ হবে আপনি যে ক্যামেরাটি কিনতে চলেছেন তার সমর্থক লেন্সের আধিক্য এবং বাজারে প্রাপ্যতা। আপনি নিশ্চয় ক্যামেরার বডি কেনার সাথে সাথে একাধিক লেন্স কিনবেন না। আর তাই ক্যামেরা কেনার সময় আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি আপনাকে পরবর্তীতে ওয়াইড অ্যাঙ্গেল থেকে শুরু করে টেলিফটো ছবি তোলার সুবিধা সম্বলিত লেন্সের সুবিধা দিতে সক্ষম হবে।

                       

বিনিমেয় লেন্স সম্বলিত ক্যামেরাগুলোর সমস্যা হচ্ছে সত্যিকার অর্থে এই ক্যামেরা কেনার কথা চিন্তা করার সাথে সাথে নিজেকে একটি নির্দিষ্ট ব্র্যান্ডের সাথে বেধে ফেলছেন। যেমন ধরুন, নিকন ব্যবহার করছে এফ এবং সিএক্স সংযোগ, ক্যানন ইএফ এবং ইএফ-এস, সনি এ এবং ই - নির্ভর করছে প্রতিষ্ঠানের কোন ক্যামেরা বডি আপনি পছন্দ করছেন তার উপরে। বিনিমেয় ক্যামেরা হওয়া স্বত্বেও আপনি কিন্তু ক্যাননের লেন্স নিকন বা সনিতে ব্যবহার করতে পারবেন না।

বিনিমেয় লেন্স ক্যামেরার ক্ষেত্রে এই সূত্রটি অত্যন্ত সাধারণ একটি বৈশিষ্ট্য হওয়া স্বত্বেও নতুন ব্যবহারকারীদের জন্য এই সূত্রটি মনে রাখা অত্যন্ত জরুরি।

সাধারণ বৈশিষ্ট্যের বাইরে:


ডিজিটাল এসএলআর এবং মিররবিহীন ক্যামেরাগুলো সাধারণত কিট হিসেবে বিক্রয় হয়। কিট অর্থ আপনি ক্যামেরার বডির সাথে পাবেন ১৮-৫৫ মি.মি. (৩৫ মি.মি. হিসেবে ২৭-৮২.৫ মি.মি.) একটি লেন্স। সাধারণ একজন ব্যবহারকারীর কাছে বিষয়টি আকর্ষণীয় বলে মনে হলেও ডিজিটাল অর্থে আপনি আসলে পাচ্ছেন মাত্র ৩x জুম। যেখানে ক্যাননের $৩৪৯ মূল্যের কম্প্যাক্ট ক্যামেরা পাওয়ারশট এসএক্স ২৬০ এইচএস এই পাচ্ছেন ২০x জুম (২৫-৫০০মি.মি.)। অচিরেই বুঝতে পারবেন কম্প্যাক্ট ক্যামেরার লেন্সের দূরত্বের সাথে আপনি যদি পাল্লা দিতে চান তাহলে বিনিমেয় লেন্সের পেছনে আপনাকে অনেক খরচ করতে হবে। কিন্তু পাবেন অদ্ভুত সুন্দর সব ছবি।

                   


23
IT Forum / ODesk যাদের জন্য নয়
« on: July 10, 2012, 05:47:01 PM »
ODesk যাদের জন্য নয়

বাংলা ব্লগ এবং কম্যুনিটির সুবাদে ODesk ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের কাছে একটি পরিচিত নাম। আজকাল আবার দেখছি দেশের গনমাধ্যমও আউট সোর্সিং এর নাম নিতে ODesk ODesk করছে। কিন্তু এর ফলাফল হিসেবে অনেক অনেক বাংলাদেশী ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ODesk সম্মন্ধে জেনে বা না জেনে রেজিস্ট্রেশন করছেন। যারা জেনে ODesk এ সাইন আপ করছেন এদের সংখ্যা খুবই কম বেশির ভাগ ই না জেনে রেজিস্ট্রেশন করছেন এবং অদ্ভূত কর্মকান্ড করে বাইরের Employer দের কাছে বাংলাদেশীদের সম্পর্কে বাজে ধারনা তৈরী করছেন।
 
ODesk যাদের জন্য নয়

               ১. যারা ইংরেজীতে কথা বলতে জানেন না, ODesk তাদের জন্য নয়
               ২. যারা কাজ জানেন না, ক্লিক করে উপার্জন করতে চান, ODesk তাদের জন্য নয়
              ৩. যারা কাজ শিখতে চান, ODesk তাদের জন্য নয়, ODesk শুধুমাত্র প্রফেশনালদের জন্য
              ৪. যারা ডেডলাইন কি জিনিস এটা বোঝেন না, ODesk তাদের জন্য নয়
              ৫. যারা সল্প সময়ে টাকা / ডলার পেতে চান বা ধৈর্য্য নেই ODesk তাদের জন্য নয়

আসল কথা, আপনি ODesk এ যদি কাজ করতে চান তবে পর্যাপ্ত যোগ্যতা এবং ধৈর্য্য নিয়ে আসতে হবে। তা-না হলে আপনার নিজের কোনোই লাভ নেই, শুধু শুধু সময় নষ্ট।

24
মোবাইলের জন্য সেরা ইংরেজি বাংলা ডিকশনারি

Bangla dictionary (বাংলা ডিকশনারি) নামের চমৎকার এই অভিধানটিতে প্রায় ২১০০০+ শব্দ আছে। রয়েছে সব শব্দের বাংলা উচ্চারণসহ বিস্তারিত অর্থ। Barron’s GRE Word book ফিল্টার ইচ্ছা করলে ON করে ব্যবহার করতে পারবেন। অন্য যে কোন অভিধান থেকে এটা যে সেরা তা একবার ব্যবহার করলেই বুঝতে পারবেন।

অভিধানটি ইন্সটল করার ধারাবাহিক পদ্ধতি:

প্রথমে এখান থেকে jad এবং jar ফাইলটি ডাউনলোড করুন।

এবার ফাইল দুটি মেমরি কার্ডের একই ফোল্ডারে রেখে jad ফাইলটি ওপেন করে ইন্সটল শুরু করুন। (মোবাইলে নেট না থাকলে এইভাবে ইন্সটল করুন)

তবে আপনার মোবাইলে যদি নেট চালু থাকে তাহলে এইভাবে না করে নিচের পদ্ধতি মতো jad ফাইলটি ইন্সটল করুন।

এখান থেকে jad ফাইলটি ডাউনলোড করুন। এবার jad ফাইলটি মেমরি কার্ডে কপি করে ইন্সটল করুন। ইন্সটল করার সময় ২০০কেবির একটা ফাইল ডাউনলোড হবে। ব্যস নেটের কাজ শেষ।

আর আপনার যদি অ্যানড্রয়েড সেট হয় তাহলে এটা ইন্সটল করুন।

এবার আসি পরের ধাপে। এখান থেকে জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করুন। জিপ ফাইলটি আপনার মেমরি কার্ডে কপি করে Extract করুন। তারপর জিপ ফাইল ডিলেট করে দিন।

এবার ইন্সটল হওয়া MainMIDLet সফটটি ওপেন করুন।

এবার settings এ যান।

আপনার মেমরিকার্ডের লেটার যদি E হয় তাহলে Raw Data URL এ file///E:/BanglaDictionary/ টাইপ করুন। তারপর সেভ করে কাজ শেষ করুন।

এবার সার্চ বক্সে আপনার কাঙ্ক্ষিত শব্দ লিখে সার্চ করুন আর দেখুন রেজাল্ট।:D
আপনার সেট যদি টাচ মোবাইল হয় তাহলে ফুল স্ক্রিন করে দেখুন sd
Nokia 5530, 3110 এবং 6300 মডেলে টেস্ট করা হয়েছে।

আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।

Source : রুবেল আহমেদকে যিনি এই অভিধানটি তৈরি করেছেন ।

25
আউটসোর্সিংয়ের নামে প্রতারণা - ৫০ টি সাইট চিহ্নিত করলো বিসিএস :

ঘরে বসেই বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যমে টাকা ও ডলার উপার্জনের প্রতারণাপূর্ণ আহ্বানে সাড়া দিয়ে এরই মধ্যে নিঃস্ব হয়েছেন দেশের লাখ লাখ যুবক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে রাজধানীর বিভিন্ন অলিগলি গড়িয়ে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও পৌঁছে গেছে এসব প্রতারকের কালো থাবা। অল্প সময়ে কম বিনিয়োগ ও শ্রমের বিনিময়ে ঘরে বসে মোটা টাকার মালিক হওয়ার লোভে দেশের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বেকার যুবক পতঙ্গের মতো ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন অর্থ ও মেধা নিয়ে।

তবে তাদের শর্টকাটে বড়লোক বনে যাওয়ার অঙ্কুরিত স্বপ্ন আর পল্লবিত হতে পারেনি। লাখ লাখ বেকার যুবকের কোটি কোটি টাকা নিয়ে প্রতারকরা এরই মধ্যে সটকে পড়েছে। এখন হা-হুতাশ করেও কোনো সমাধান মিলছে না প্রতারিতদের ভাগ্যে।

এরই মধ্যে অনেক প্রতারক তাদের বাড়িঘর ফেলে গ্রাহকদের মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে আত্মগোপন করেছেন। এসব অনলাইন প্রতারণার বিষয়ে দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অনেক আগে অবহিত করার পরও তারা কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেনি এমন অভিযোগ সংশ্লিষ্টদের। ফলে নিঃস্ব হয়েছে দেশের হাজারো যুবক-যুবতী। বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, অনলাইনে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে আয় করতে কোনো অর্থ বিনিয়োগ করার প্রয়োজন নেই। শ্রম ও মেধাই এক্ষেত্রে সম্বল। তবে অনলাইনে আয়ের নামে যারা প্রতারণা করছে তারা সদস্য ফরম পূরণ থেকে শুরু করে সদস্য সংগ্রহে কমিশন পর্যন্ত চালু করেছে, যা কোনোভাবেই আউটসোর্সিংয়ের সংজ্ঞায় পড়ে না। এসব প্রতারণার বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কয়েক মাস আগেই অবহিত করা হয়েছিল বলে দাবি করেন কম্পিউটার সমিতির নেতারা।

বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সরবরাহ করা তথ্য থেকে দেখা যায়, দেশে আউটসোর্সিং ও অনলাইন আয়ের নামে প্রতারণা করছে ৫২টি প্রতিষ্ঠান। এগুলোর ওয়েব অ্যাড্রেস হলো:

Dolancer.com, Bdfreelancing.com, skylancers.com, skywalker.com, lancetech.com, adssourcing.com, newsheraton.com, visionaddworld.com, makegem.com, googleaddclick.com, newsherasion.com, diggnity.com, quickearns.com, workfordollar.com, adverview.com, airypal.com, clocksnetwork.com, midds.org, adslink-bd.com, eyelancer.com, alertpayclick.com, microbiz.com, adzzon.com, uniquelancer.com, ptcbank.net, bestelance.com, freedesklancer.com, intadfoendation.com, paradiseusainc.com, earningsip.com, skywalkerltd.com, uniqsot.com, microclicker.com, onlineaddclick.com, onlinenet2work.com, esource.com.bd, bdsclickcenter.com, scamadviser.com, eclixsense.com, foxclicks.com, allictsolution.com, world4earn.com, dreamkite.com, megatypers.com, minutelancer.com, 3gclick.com, affaritrack.com, clixworld.com, microlancer.com, orkit-net.com, freelancerit.net

বিসিএসের মতে, দেশের আইটিতে দক্ষ আউটসোর্সিংয়ে কাজ করতে আগ্রহীদের জন্য -
oDesk.com, Freelancer.com, vWorker.com, Elance.com, GetACoder.com, ScriptLance.com, ThemeForest.net, GraphicRiver.net, ActiveDen.com

সাইটগুলো হলো সঠিক ঠিকানা। তারা এসব ঠিকানায় না গিয়ে কিছু ভুয়া ও প্রতারকের মাধ্যমে শ্রম এবং অর্থ দিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন।

কম্পিউটার বিশেষজ্ঞ মোস্তফা জব্বার জানান, এসব সাইটে যে যতটুকু কাজ জানেন তার জন্য সে পরিমাণ কাজেরই ব্যবস্থা আছে। যে লোকটি ভালো বাংলা টাইপ করতে পারেন তার জন্য বাংলা টাইপের কাজ আছে। যিনি গ্রাফিক্স ভালো পারেন, তার জন্য গ্রাফিক্সের কাজ আছে। সাইটে গিয়ে বিড করে কাজ নিতে হবে। এখানে কাজ করার জন্য কোনো টাকা-পয়সা দিতে হয় না। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে কাজ করার পর কোম্পানিগুলো সার্ভিস চার্জ কেটে রাখে। তাও খুব সামান্য পরিমাণ।

সৌজন্যেঃ জয়দেব দাশ, সমকাল

26
Departments / Re: Published paper in USA
« on: June 12, 2012, 07:11:34 PM »
Good job sir.

27
IT Forum / Re: আপনি জানেন কি !
« on: June 12, 2012, 07:09:37 PM »
Thanks sir, It works.

28
Code: [Select]
ওডেস্কের কাজের জন্য অনেক তরুণ তাদের নিয়মিত পড়াশোনায় অমনোযোগী হয়ে উঠছে-বাংলানিউজের করা এমন প্রশ্নের জবাবে ম্যাট কুপার বলেন, সবার আগে একাডেমিক পড়াশোনা। কোনোভাবেই নিয়মিত শিক্ষার বাইরে গিয়ে আউটসোর্সিংয়ে অমনোযোগী হওয়ার সুযোগ নেই।
The most important part.
Thank you sir for sharing.

29
Student's project / Project - DIU-Moon-BOT
« on: May 13, 2012, 03:58:03 PM »
Do you dare to work with us to build a lunar robot to participate in the NASA 2013 Lunar bot contest? If you think yourself smart, dynamic, hardworking and challenge loving person, then send us your resume. This year, students from BRAC and IUT are going to participate NASA 2012 contest. Now, it’s our time to prepare a robot from our beloved DIU so that we can participate in the contest, and take our DIU to the next level. 

With our experiences and your talent, we strongly believe that we will definitely make it.  We are planning to name this project as DIU-MOON-BOT.

If you are what we are looking for, then send us your resume to the following mail addresses.

Md. Zaidul Karim
Assistant Professor
Department of CSE
Mail : mzkarim@daffodilvarsity.edu.bd

Kamanashis Biswas
Assistant Professor
Department of CSE
Mail : ananda@daffodilvarsity.edu.bd

Taslim Arefin
Assistant Professor
Dept. of ETE, FSIT
Daffodil International. University

Md. Safiqul Islam
Senior Lecturer
Department of CSE
Mail: safiqul@daffodilvarsity.edu.bd

Nazmul Haque
Senior Lecturer
Department of CSE
Mail: nazmul@daffodilvarsity.edu.bd

Tariq Mahbub
Lecturer
Department of TE
Mail: tariq@daffodilvarsity.edu.bd

30
আসুন জানিঃ অ্যানড্রয়েড
অ্যানড্রয়েড আজকাল অনেক জনপ্রিয় একটি নাম। এ সম্পর্কে জানার আগ্রহ সবার। কী এই অ্যানড্রয়েড? কেনই বা এত আলোচনা একে ঘীরে? বিশেষ করে সারা পৃথিবীতে স্মার্টফোনের বিপুল বিস্তারের ফলে, অ্যানড্রয়েড নামটি আরো বেশি মানুষের মুখে মুখে চলে এসেছে। এমনও হয়তো দেখা যাবে, একজন সাধারণ মানুষ কিংবা বাড়ির বুড়ো দাদা/দাদী এসে জিজ্ঞেস করছেন, আচ্ছা ‌অ্যানড্রয়েড আবার কী! এখানে আমরা চেষ্টা করবো কিছু বেসিক ধারণা দেয়ার। যারা ইতোমধ্যেই অ্যানড্রয়েড নিয়ে কাজ করছেন, তাদের জন্য হয়তো এলেখাগুলো খুব একটা কাজে দিবে না। তবে যারা কিছুটা জানতে চান, এবং ধীরে ধীরে এর দুনিয়ার প্রবেশ করতে চান, তারা হয়তো বেশ উপকৃত হবেন। ধীরে ধীরে অনেকগুলো আর্টিকেলের মাধ্যমে অ্যানড্রয়েড পরিচিত তুলে ধরার চেষ্টা করবো।

                 

যানড্রয়েড(Android) বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম। এর নামকরণ করা হয়েছে “অ্যানড্রয়েড” নামক একটি রোবট-এর নাম অনুসারে, যা দেখতে অনেকটা মানুষের মত (উপরের ছবিটি দেখলে বুঝা যাবে)। লিনাক্স-এর উপর তৈরী করা (ওপেন লিনাক্স কার্নেল) এই অপারেটিং সিস্টেম তৈরী করেছে ‘গুগল’। এতে ব্যবহার করা হয়েছে জাভা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ।

যদিও ২০০৫ সাল থেকে অ্যানড্রয়েড সফলভাবে কাজ করতে শুরু করে, তবুও এটা অফিশিয়ালী বাজারে ঘোষণা করা হয় ৫ নভেম্বর, ২০০৭। তার পরপরেই এসডিকে (সফটওয়্যার ডেভেলপম্যান্ট কিট) বাজারে ছাড়া হয়। আর ১ বছর পর ২০০৮ সালের নভেম্বরে প্রথম অ্যানড্রয়েড মোবাইল ফোন "জি-১" বাজারে ছাড়ে এইচটিসি/টি-মোবাইল। এই মাসেই পুরো সোর্স কোড ওপেন করে দেয়া হয়।

সম্প্রতি বের হওয়া অধিকাংশ জনপ্রিয় স্মার্টফোন অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্ট করে। যেহেতু অ্যানড্রয়েড ওপেনসোর্স লিনাক্সে তৈরি, ফলে ডেভেলপার প্রয়োজনে এতে নানা পরির্বতন করে নিতে পারবে।
নীচে অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের একটি আর্কিটেকচার দেয়া হলো-
                       


অ্যানড্রয়েড আজকাল অনেক জনপ্রিয় একটি নাম। এ সম্পর্কে জানার আগ্রহ সবার। কী এই অ্যানড্রয়েড? কেনই বা এত আলোচনা একে ঘীরে? বিশেষ করে সারা পৃথিবীতে স্মার্টফোনের বিপুল বিস্তারের ফলে, অ্যানড্রয়েড নামটি আরো বেশি মানুষের মুখে মুখে চলে এসেছে। এমনও হয়তো দেখা যাবে, একজন সাধারণ মানুষ কিংবা বাড়ির বুড়ো দাদা/দাদী এসে জিজ্ঞেস করছেন, আচ্ছা ‌অ্যানড্রয়েড আবার কী! এখানে আমরা চেষ্টা করবো কিছু বেসিক ধারণা দেয়ার। যারা ইতোমধ্যেই অ্যানড্রয়েড নিয়ে কাজ করছেন, তাদের জন্য হয়তো এলেখাগুলো খুব একটা কাজে দিবে না। তবে যারা কিছুটা জানতে চান, এবং ধীরে ধীরে এর দুনিয়ার প্রবেশ করতে চান, তারা হয়তো বেশ উপকৃত হবেন। আমরা ধীরে ধীরে অনেকগুলো আর্টিকেলের মাধ্যমে অ্যানড্রয়েড পরিচিত তুলে ধরার চেষ্টা করবো।

অ্যানড্রয়েড(Android) বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম। এর নামকরণ করা হয়েছে “অ্যানড্রয়েড” নামক একটি রোবট-এর নাম অনুসারে, যা দেখতে অনেকটা মানুষের মত (উপরের ছবিটি দেখলে বুঝা যাবে)। লিনাক্স-এর উপর তৈরী করা (ওপেন লিনাক্স কার্নেল) এই অপারেটিং সিস্টেম তৈরী করেছে ‘গুগল’। এতে ব্যবহার করা হয়েছে জাভা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ।

যদিও ২০০৫ সাল থেকে অ্যানড্রয়েড সফলভাবে কাজ করতে শুরু করে, তবুও এটা অফিশিয়ালী বাজারে ঘোষণা করা হয় ৫ নভেম্বর, ২০০৭। তার পরপরেই এসডিকে (সফটওয়্যার ডেভেলপম্যান্ট কিট) বাজারে ছাড়া হয়। আর ১ বছর পর ২০০৮ সালের নভেম্বরে প্রথম অ্যানড্রয়েড মোবাইল ফোন "জি-১" বাজারে ছাড়ে এইচটিসি/টি-মোবাইল। এই মাসেই পুরো সোর্স কোড ওপেন করে দেয়া হয়।

সম্প্রতি বের হওয়া অধিকাংশ জনপ্রিয় স্মার্টফোন অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্ট করে। যেহেতু অ্যানড্রয়েড ওপেনসোর্স লিনাক্সে তৈরি, ফলে ডেভেলপার প্রয়োজনে এতে নানা পরির্বতন করে নিতে পারবে।

নীচে অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের একটি আর্কিটেকচার দেয়া হলো-

অ্যানড্রয়েড চালিত বিভিন্ন ফোনের গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস বিভিন্ন হয়। এতে বিল্ট-ইন অ্যাপ্লিকেশন থাকে; পাশাপাশি এটি থার্ড-পার্টি প্রোগ্রামও সাপোর্ট করে। ডেভেলপাররা অ্যানড্রয়েড “সফটওয়্যার ডেভেলপার কিট” সংক্ষেপে SDK ব্যবহার করে অ্যানড্রয়েড-এর জন্য প্রোগ্রাম তৈরী করতে পারে।
এটি জিএসএম টেলিফোনি সাপোর্ট করে, এবং মোবাইল ডিভাইসের জন্য অপটিমাইজ করা আছে। এতে অডিও, ভিডিও এবং বিভিন্ন ফরম্যাটের ছবি ইত্যাদি মিডিয়া সাপোর্ট রয়েছে। এতে রয়েছে ব্লুটুথ,এজ, থ্রি জি এবং ওয়াইফাই সুবিধা। সম্প্রতি এতে যোগ হয়েছে ফোর-জি প্রযুক্তি।

এত সব সুবিধা আছে বলেই মোবাইল ডিভাইসে অ্যানড্রয়েডের প্রতিদ্বন্দ্বী বলতে গেলে নেই। গুগলের এই অপারেটিং সিস্টেম এত বেশী জনপ্রিয় যে, স্মার্টফোন আর অ্যানড্রয়েড এখন যেন অনেকটাই সমার্থক। আর তাই চাকুরীর বাজারেও অ্যানড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্টের স্থান অনেক উপরে!

Pages: 1 [2] 3 4 ... 13