Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - ariful892

Pages: 1 ... 4 5 [6] 7 8 ... 44
76
Career Advice / How to speak with confidence
« on: July 28, 2016, 05:49:04 PM »
কীভাবে কথাবার্তায় কনফিডেন্স বা আত্মবিশ্বাস আনবেন? রইল ৭টি দারুণ টিপস

কনফিডেন্স বা আত্মবিশ্বাস হল সেই গুণ, যা আমাদের একেবারে নিজের মতো করে বাঁচতে শেখায়, স্বাধীনভাবে মতামত প্রকাশ করতে শেখায়, এবং দান করে হীনমন্যতাকে ঝেড়ে ফেলার শক্তি। আত্মবিশ্বাস সকলেরই কাম্য। কিন্তু কীভাবে অর্জন করা যায় তা? মনস্তাত্ত্বিকরা দিচ্ছেন ৭টি টিপস—

১. মাথা উঁচু করে বাঁচুন:
সমাজে মেলামেশা হোক, কিংবা কাজের জায়গা, প্রথমেই ঠিক করে নিন, অকারণে কারোর কাছে মাথা নত করবেন না। আপনার আত্মসম্মান আপনার কাছে সবচেয়ে দামি। আত্মসম্মান বজায় রাখতে যা করা প্রয়োজন, করবেন।

২. প্রাণ খুলে হাসুন:
হাসি মানে তো আনন্দের বহিঃপ্রকাশ। নিজের আনন্দকে প্রকাশ করতে কুণ্ঠা বোধ করবেন কেন? কাজেই আনন্দিত বোধ করলে, হাসতে ইচ্ছে হলে, প্রাণ খুলে হাসুন।

৩. মন খুলে প্রশংসা করুন:
কারোর কোনও কাজ ভাল লাগলে প্রশংসা করতে দ্বিধা বোধ করবেন না। এবং প্রশংসা করবেন কোনও প্রতিদানের আশা না করেই। অন্য কারোর কোনও কাজ ভাল লাগলে আপনি প্রশংসা করবেন আপনার মনের আনন্দে। তার মানে সবসময় এই নয় যে, সে-ও ফিরে আপনার কাজের প্রশংসা করবে। সেই আশা না রাখাই ভাল।

৪. সময়মতো প্রশংসা করুন নিজেরও:
যখন মনে হবে আপনি নিজে কোনও কাজ ভালভাবে করেছেন, তখন মনে মনে প্রশংসা করুন নিজেকেও। আনন্দ করুন, খুশি হন নিজের সাফল্যের জন্য।

৫. ইতিবাচক মনোভাবের সঙ্গীদের সঙ্গে মিশুন:
যাঁরা সর্বদাই হতাশায় ভোগেন, কিংবা বড় করে দেখেন জীবনের অপ্রাপ্তির দিকটা, অশান্তির দিকটা— এড়িয়ে চলুন তাঁদের। কারণ তাঁদের সঙ্গ আপনার মনের উপরেও একটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। বরং মিশুন আশাবাদী, হাসিখুশি মানুষদের সঙ্গে।

৬. নিজের মতামত নির্দ্বিধায় প্রকাশ করুন:
নিজের মতামত প্রকাশ করুন নির্দ্বিধায়, অকুণ্ঠভাবে। অন্যরা কী ভাববে সে নিয়ে অযথা মাথা ঘামাবেন না। যা কিছু নিজের, তাকে সম্নান করতে শিখুন। মতামত আপনার নিজস্ব, কাজেই সম্মান করুন তাকেও। তার জন্য লজ্জিত হবেন না।

৭. নিজের দিকে নজর দিন:
এর অর্থ এই নয় যে, আপনাকে স্বার্থপর বা আত্মকেন্দ্রিক হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। বরং বলা হচ্ছে যে, অন্যের মতামতকে বেশি গুরুত্ব দেবেন না। নিজের মেজাজে চলুন, যা প্রাণ চায় করুন, অবশ্যই অন্য কারোর ক্ষতি না করে।

Source: http://ca.jobsbd.com/?p=1198

77
Career Advice / Concentrate in 8 things to be alive
« on: July 28, 2016, 05:31:11 PM »
প্রাণোচ্ছল হতে চাইলে ৮ বিষয়ে মনোযোগী হোন

১. অতীত শিক্ষক
এ ধরনের মানুষ অতীতকে শিক্ষক হিসেবে গ্রহণ করেন। এসব শিক্ষা কখনো ফেলে দেন না। কারণ ভুলই শিক্ষার আসল উত্স। অতীত তাঁদের ক্রমে দক্ষ করে তোলে।
২. দায়িত্ব
তাঁরা জীবনের বেশির ভাগটুকুই নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান। ধৈর্য, ইতিবাচক মানসিকতা, দয়াশীলতা এবং নেটওয়ার্কিংয়ের চর্চা তাঁদের প্রাণোচ্ছল করে তোলে। ভাগ্যের ওপর খুব বেশি নির্ভরও করেন না তাঁরা। ব্যর্থতা ও সফলতা—দুটিরই দায়ভার তুলে নেন নিজ কাঁধে।
৩. ভালোকে প্রাধান্য
কোন বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষমতার মধ্যে থাকতে হবে বা কোনগুলো বাতিল করতে হবে, তা খুব ভালো বোঝেন প্রাণোচ্ছল মানুষেরা। ভালোকে বেছে নিতে পারেন তাঁরা।
৪. অন্যের জন্য সুখী
তাঁরা সেই সব মানুষের চারদিকে থাকেন যাঁরা তাঁদের চেয়ে অনেক বেশি সফল ও প্রাণোচ্ছল। অন্য মানুষের সুখ তাঁদেরও সুখী করে তোলে।
৫. সুখের ভাষা থাকে
পরিস্থিতি ভালো না থাকলেও তা নিয়ে মনমরা হয়ে থাকেন না। নিজের সম্পর্কে খুব বেশি অভিযোগ নেই তাঁদের। কেননা এ স্বভাব মানুষকে অধঃপতনের দিকে নিয়ে যায়।
৬. নিজের প্রতিযোগী
পদবি বা সমাজে উঁচু অবস্থানের জন্য অন্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নামেন না তাঁরা। প্রতিযোগিতায় তাঁদের প্রতিপক্ষ নিজেই। তাঁরা লক্ষ্য নিয়ে চলেন এবং গন্তব্যে পৌঁছতে নিজের সঙ্গে লড়াই করে যান।
৭. দূরদৃষ্টি
ভালোবাসা, জীবন ও ক্যারিয়ার নিয়ে নির্দিষ্ট কোনো পরিকল্পনায় আবদ্ধ হয়ে থাকেন না। যেকোনো বিষয় দূরদৃষ্টিসম্পন্ন হওয়ার চেষ্টা করেন। লক্ষ্য নির্ধারণে সচেষ্ট থাকেন।
৮. কৃতজ্ঞতাবোধ
বুদ্ধিমত্তা, যোগ্যতা, কাজের প্রতি ভালোবাসা এবং সততার মাধ্যমে যেকোনো কিছু জয় করা যায় বলে বিশ্বাস তাঁদের। আবার আশীর্বাদপুষ্ট হলেও তা নজর এড়ায় না। গন্তব্যের দিকে ছুটতে প্রয়োজনে তাঁরা যেকোনো মানুষের সহায়তা নিয়ে থাকেন।
Source:হাফিংটন পোস্ট (http://ca.jobsbd.com/?p=1157)

78
Career Advice / Ask yourself about your profession
« on: July 28, 2016, 05:29:10 PM »
পেশা নিয়ে ১০ প্রশ্ন করুন নিজেকে

ক্যারিয়ারবিষয়ক গবেষক লিজ রায়ানের মতে, হঠাৎ করেই চাকরি ছাড়া উচিত নয়। পরে এমনও মনে হতে পারে, চাকরি ছাড়ার সিদ্ধান্তটি ছিল পেশাগত জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল। কিন্তু প্রাথমিক অবস্থায় তা বোঝা যায় না। রায়ানের মতে, প্রত্যেক কর্মীর উচিত নিজেকে চাকরিজীবী নয়, ব্যবসায়ী ভাবা। তাহলে অনেক কিছু পরিষ্কার হবে। পাশাপাশি ১০টি প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন তিনি। এগুলোর জবাব নিজেই বের করুন; তাতে আত্মসচেতনতা বাড়বে—
১. চাকরি গেলে এই মুহূর্তে কি আট থেকে ১০টি প্রতিষ্ঠান আছে, যেগুলোতে চাকরির আবেদন করতে পারবেন?
২. বাজারে আপনার মেধার মূল্য সম্পর্কে কোনো ধারণা আছে?
৩. আপনার পরিচিত মহলে কি ১০০ জন আছেন, যাঁরা আপনার দক্ষতা সম্পর্কে ধারণা রাখেন?
৪. আপনার কি অন্তত একটি কনসালটিং বিজনেস কার্ড আছে, যা দিয়ে প্রমাণ হয় ক্রেতার সঙ্গে আপনার সম্পর্ক আছে?
৫. বাজারের চাহিদা অনুযায়ী আপনি নিজেকে হালনাগাদ করেছেন?
৬. আপনার নতুন আইডিয়া ও কর্মপন্থা নিয়ে আত্মমূল্যায়ন করেছেন কখনো?
৭. জীবনবৃত্তান্তের ‘রেফারেন্স’-এ কি এমন ছয়জনের নাম লিখতে পারবেন, যাঁরা আপনার সম্পর্কে ভালো মন্তব্য করতে প্রস্তুত?
৮. জীবনবৃত্তান্তে কি নিজের দক্ষতা নিয়ে অন্তত আধা ডজন পয়েন্ট লিখতে পারবেন?
৯. বর্তমান প্রতিষ্ঠানের পরিকল্পনা, লক্ষ্য, ভবিষ্যৎ কিংবা চ্যালেঞ্জগুলো কি আপনার কাছে পরিষ্কার?
১০. পরিচিত মহল, চাকরির বিজ্ঞাপন বা চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আপনি কি চাকরির বাজারের খোঁজ রাখেন?
এই প্রশ্নগুলোর জবাব যদি নেতিবাচক হয়, তবে আপনি এখনো ঘুমাচ্ছেন। তাই জেগে ওঠা দরকার।
সূত্র: ফোর্বস


http://ca.jobsbd.com/?p=1160

79
Career Advice / Four challenge to change the career
« on: July 28, 2016, 05:27:33 PM »
ক্যারিয়ার পরিবর্তনের ৪ চ্যালেঞ্জ জেনে রাখুন

আপনি যদি ক্যারিয়ার পরিবর্তন করতে চান বিশেষ করে একটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে কাজ করার পর অন্য কোনো ক্ষেত্রে যেতে চান সেক্ষেত্রে বেশ কিছু সমস্যা হতে পারে। এ লেখায় রয়েছে তেমন কয়েকটি চ্যালেঞ্জের কথা।

১. বেতন কমে যাওয়ার আশঙ্কা
অনেকেই নির্দিষ্ট একটি কাজে দীর্ঘদিন থাকার পর সেখানে নিজের অবস্থান গড়ে নেন। এতে বেতনও একটি স্থিতিশীল ও মানসম্মত অবস্থানে থাকে। কিন্তু আপনি যখন সে ফিল্ড থেকে কোনো কারণে অন্য কোনো ফিল্ডে চলে যান তখন তা আর সে পর্যায়ে থাকে না। নতুন ফিল্ডে আপনার নতুন করেই শুরু করতে হয়। এ কারণে প্রায়ই বেতন কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। অন্য ফিল্ডে আপনার অবস্থান সিনিয়র হতে পারে। কিন্তু ক্যারিয়ার পরিবর্তনে আপনাকে নতুন ফিল্ডে জুনিয়র হিসেবেই সাধারণত শুরু করতে হয়। এ কারণে ক্যারিয়ার পরিবর্তন করার আগে বিষয়টি ভালোভাবে অনুসন্ধান করা উচিত। নতুন ক্যারিয়ারে বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা কেমন হবে তা আগেই জেনে নেওয়া উচিত।
২. জুনিয়র বসের অধীনে কাজ
আপনি যদি অন্য কোনো ক্যারিয়ারে সিনিয়র হয়ে থাকেন তাহলে নতুন ক্যারিয়ারে যে সিনিয়র হবেন বা সিনিয়র বসের অধীনে কাজ করবেন এমনটা নাও হতে পারে। অনেকেই ক্যারিয়ার পরিবর্তনের পর উচ্চ পদের তরুণ বসের অধীনে কাজ করতে গিয়ে নানা সমস্যায় পড়েন। আর এ সমস্যাটির বিষয়ে আগে থেকে ধারণা না থাকায় ক্যারিয়ার পরিবর্তনের কারণে সমস্যায় পড়তে হয় তাদের।
৩. নতুন ক্ষেত্রে দক্ষতা
নতুন কোনো ক্যারিয়ারে যেতে চাইলে আপনার আগের দক্ষতা কাজে নাও লাগতে পারে। এজন্য শিখে নিতে হতে পারে নতুন বহু বিষয়। এসব বিষয়ের সঙ্গে আপনার আগের ক্যারিয়ারের দক্ষতা যদি কাজে লাগানো সম্ভব হয় তাহলে তা আপনাকে বাড়তি সুবিধা এনে দিতে পারে। ক্যারিয়ারের মাঝপথে আপনি যদি ক্ষেত্র পরিবর্তন করতে চান তাহলে এসব বিষয় মাথায় রাখতে হবে। আপনার যদি নিত্যনতুন বিষয় শিখে নেওয়ার আগ্রহ থাকে তাহলে কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। তবে নতুন প্রযুক্তি ও কৌশল শিখতে যদি আপনার অপারগতা থাকে তাহলে তা সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
৪. ইগো দূর করুন
আগের কর্মক্ষেত্রে আপনি যতই গুরুত্বপূর্ণ কাজে নিয়োজিত হন না কেন, এটি নতুন কর্মক্ষেত্রে বিবেচিত নাও হতে পারে। আপনার বহুদিনের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা সম্পূর্ণ শূন্য হয়ে যেতে পারে। এ কারণে অনেকেই ইগো সমস্যায় পড়েন। আপনার যদি ক্যারিয়ার পরিবর্তনের চিন্তা থাকে তাহলে এ বিষয়ে ইগো থাকলে তা মন থেকে দূর করুন।
সূত্রঃ বিজনেস নিউজ ডেইলি। http://ca.jobsbd.com/?p=1163

80
Career Advice / Some career advice to be a successful man/women
« on: July 28, 2016, 05:25:51 PM »
সফল হতে চাইলে ভুলেও যা করবেন না

সফলতার পেছনে দৌড়ালেই সফল হওয়া যায় না। সফল হতে হলে অনেক কিছু করতে হয় আবার বেশ কিছু জিনিস এড়িয়ে চলতে হয়। যে বিষয়গুলো সফলতার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় সেগুলো যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ।

সফল হতে চাইলে যে কাজগুলো করবেন না, তার একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে আইএনসি ওয়েবসাইটে। আপনি চাইলে এই পরামর্শগুলো একবার দেখে নিতে পারেন।

সবকিছু সঠিক হবে এটা চিন্তা করা বন্ধ করুন

আমরা যখন কোনো কাজ করি, তখন ধরেই নেই যে সেটা আমাদের নিজেদের মনমতো হবে। যা মনে মনে চাচ্ছি সেটাই হোক, এমনটাই আশা করি। আর সেটা যখন না হয়, তখন বিষণ্ণ হয়ে পড়ি। অনেক বেশি হতাশা কাজ করে, যা আমাদের আত্মবিশ্বাসকে নষ্ট করে দেয়। তাই কখনোই এই বাড়তি চাপ নেবেন না। জীবনে সবকিছু পারফেক্ট হয় না। একটাতে সফল না হলে আরেকটাতে হবেন। এই বিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যান।

মনের বিরুদ্ধে কিছু করবেন না

অনেক সময় ইচ্ছার বিরুদ্ধেই আমরা কাজ করি। যা আমাদের সফলতার পথের প্রধান বাধা। ‘না’ বলতে শিখুন। সফল হতে চাইলে যে বিষয়ে মন সায় দেবে না সেটা ভুলেও ‘হ্যাঁ’ বলবেন না।

নিজের দুর্বলতাকে পাত্তা দেবেন না

কোনো মানুষই পৃথিবীতে পারফেক্ট না। সবারই কিছু না কিছু দুর্বলতা থাকে। আর আপনি যদি নিজের দুর্বলতাকে বড় করে দেখেন আর ভাবেন এটা আপনাকে দিয়ে সম্ভব না তাহলে কখনোই সফল হতে পারবেন না। নিজের দুর্বলতাকে নিজের শক্তি বানান। দেখবেন, সহজেই সফলতাকে আপনাকে ধরা দেবে।

অন্যকে দোষ দেওয়া বন্ধ করুন

অন্যের কাঁধে দোষ চাপিয়ে নিজেকে সঠিক প্রমাণ করার চেষ্টা করবেন না। আপনি যখন সফল হন তখন ভাবেন, সেটা নিজের যোগ্যতায় হয়েছেন। আর সফল না হলে চট করেই অন্যের কাঁধে দোষ চাপিয়ে দেবেন? এটা মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ না।

নেতিবাচক চিন্তাগুলো ঝেড়ে ফেলুন

নিজের আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে মনের সব নেতিবাচক চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন। আমি পারব না, আমাকে দিয়ে হবে না, আমার চেয়ে অন্যরা ভালো পারে- এ ধরনের চিন্তা যতদিন ধরে রাখবেন, ততদিন সফলতা আপনার থেকে অনেক দূরে থাকবে।

অতীতকে জোর করে ধরে রাখবেন না

অতীতে যা ঘটে গেছে, সেটার জন্য নিজের ভবিষ্যৎ নষ্ট করে লাভ কী? অতীতে বসবাস করলে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ দুটোই ডোবাবেন। তাই সফল হতে চাইলে অতীতকে চিরবিদায় জানান।

সবাইকে খুশি করার চিন্তা বাদ দিন

একজন মানুষ কখনোই একসঙ্গে সবাইকে খুশি করতে পারে না। তাই অযথা এর পেছনে দৌড়ে কোনো লাভ নেই। নিজের ভালোটা দেওয়ার চেষ্টা করুন। তাতে কেউ খুশি হবে, কেউ হবে না। এটা মনে নিতে শিখুন।

নেতিবাচক চিন্তার মানুষদের কাছ থেকে দূরে থাকুন

আমাদের জীবনে অন্যের কথার বেশ প্রভাব পড়ে। নিজের অজান্তেই সেই কথাগুলো আমাদের সফলতাকে নষ্ট করে। তাই এসব নেতিবাচক চিন্তার মানুষদের কাছ থেকে যতটা পারুন দূরে থাকুন।

কখনোই নিঃসঙ্গ থাকবেন না

একাকিত্ব মানুষের মনের উদ্যমতাকে নষ্ট করে দেয়। কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়। তাই একা না থাকার চেষ্টা করুন। পরিবার-বন্ধুদের সঙ্গ আপনার মনকে চাঙ্গা রাখবে, আপনার কার্যক্ষমতা কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেবে।
Source:http://www.ntvbd.com (http://ca.jobsbd.com/?p=1175)

81
Career Advice / Try to avoid these activities in interview board
« on: July 28, 2016, 05:23:23 PM »
ইন্টারভিউয়ে যেসব লক্ষণ বোঝায় চাকরি অনিশ্চিত

চাকরির জন্য মুখোমুখি হতে হয় ইন্টারভিউ বোর্ডের। ইন্টারভিউ যারা নেন, তারা তৎক্ষণাৎভাবে চাকরি নিশ্চিত নাকি অনিশ্চিত তা প্রকাশ করেন না।

তবে ইন্টারভিউ ভালো হয়নি-এরকম লক্ষণ কিন্তু দেখা যায়। যার মাধ্যমে বোঝা যায় যে, চাকরিটা হচ্ছে না। সুতরাং জেনে নিন, ইন্টারভিউয়ে যেসব লক্ষণ দেখে বুঝবেন, ইন্টারভিউ ভালো হয়নি, চাকরিটা হচ্ছে না।

* যে পদের জন্য আপনাকে নেওয়া হবে, তা নিয়ে ইন্টারভিউতে আলোচনা অনিবার্য। সেটা হলে ভালো, নইলে বুঝে নিন এ যাত্রায় আপনি চাকরি পেলেন না।

* আপনার উত্তরে কি যিনি ইন্টারভিউ নিচ্ছেন, তিনি মাথা নেড়ে সায় দিচ্ছেন? বা, সহমত না হলে আলোচনা করছেন? এগুলো হলে ভাল। নইলে, তিনি যদি আপনার উত্তরে কোনো প্রতিক্রিয়া না দেন, তাহলে বুঝে নিন আপনি বিপদে।

* খেয়াল রাখুন কতক্ষণ ধরে ইন্টারভিউ নেওয়া হচ্ছে? সেটা খুব অল্পসময়ের জন্য হলে, বুঝে যেতে হবে, চাকরিটি হচ্ছে না।

* আপনি কেন প্রতিষ্ঠানটিকে যোগ দিতে চান, ভবিষ্যতে আপনি নিজেকে কোন জায়গায় দেখতে চান-  এই টাইপের প্রশ্ন না করলে বুঝবেন ইন্টারভিউ ভালো হচ্ছে না।

* ইন্টারভিউ শেষে সাধারণত একটি হাসি বিনিময় হয়। ইন্টারভিউ ভালো হলে, সেই হাসি হয় উজ্জ্বল। কিন্তু খারাপ হলে হাসি হয় স্রেফ সৌজন্যতার কিংবা বিদ্রুপের।

* রেজিউমে পড়ছেন ইন্টারভিয়ার? তার অর্থ এই যে, আপনি যা বলছেন এবং সেখানে যা লেখা রয়েছে, তার মধ্যে বিস্তর ফারাক। এটা কিন্তু ভালো কিছু নয়।

* সামান্য কথা বলার পরেই কী আপনাকে বলে দেওয়া হলো, ‘ধন্যবাদ। আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে।’ ধরে নিন, সেই যোগাযোগ আর আসবে না।

* আপনার ক্ষমতা কী, তা নিয়ে একটি শব্দও খরচ করা হচ্ছে না? এক্ষেত্রে ধরে নিতে হবে, ইন্টারভিউয়ার মনে করেন না, আপনার ক্ষমতা নিয়ে তার কিছু জানা প্রয়োজন। হয়তো ইতিমধ্যেই আপনি চরম কিছু ভুল করে বসেছেন।

* আপনার প্রতিটি উত্তরেই কি যারা ইন্টারভিউ নিচ্ছেন, তারা পাল্টা যুক্তি খাড়া করছেন? আপনি কিন্তু তা হলে কঠিন পরীক্ষায়। কেননা, আপনাকে এবার যুক্তি দিয়ে যুক্তি কাটতে হবে। নইলে..।

* যা নিয়ে প্রশ্ন করার কথা, তার থেকে অনেক দূরের কিছু নিয়ে প্রশ্ন আসতে শুরু করেছে? এর অর্থ হলো, আপনার মধ্যে তেমন কিছু পাননি ইন্টারভিউয়ার। স্রেফ একটু সময় নষ্ট করে ছেড়ে দেবেন।

* পরপর প্রশ্ন ধেয়ে আসছে কি না, সেটা একটা বড় ব্যাপার। যদি ঠিকঠাকভাবে আসে, তা হলে ঠিকই আছে। কিন্তু যদি প্রশ্নের পিঠে প্রশ্ন চাপিয়ে দেওয়া হয়, তা হলে কিন্তু গোলমাল বুঝতে হবে। বুঝে নিন, আপনাকে বেকায়দায় ফেলার চেষ্টা চলছে। আপনি হয়তো ওভারস্মার্ট হতে গিয়েছিলেন।

* আবার প্রশ্ন খুব দেরি করে আসে, তা হলেও বিপদ বুঝতে হবে। আপনার উত্তরে তেমন সারবস্তু নেই বলেই ইন্টারভিউয়ার প্রশ্ন করতে দেরি করছেন।

* ইন্টারভিউয়ে আপনাকে আকর্ষণীয় মনে হলে, যারা নিচ্ছেন, তারা চোখে চোখ রেখে কথা বলবেন। আপনার চোখে চোখ রেখে কথা না বললে বুঝতে হবে সমস্যা রয়েছে।

* খেয়াল রাখুন, যিনি ইন্টারভিউ নিচ্ছেন, ভাবভঙ্গি কেমন। তিনি যদি পেছনে গা এলিয়ে দেন, আপনার কথা শুনেও না শোনার ভান করেন, তাহলে বুঝে নিন যে, আপনার চাকরি হচ্ছে না।


Source: http://ca.jobsbd.com/?p=1178

82
Career Advice / 9 English term to be an SMART
« on: July 28, 2016, 05:21:41 PM »
স্মার্ট হতে চান? তবে এই ৯টি ইংলিশ টার্ম জেনে রাখুন

অফিসে-কলেজে-পাড়ার রকে নিজেকে আরও স্মার্ট দেখাতে চান? তবে আধুনিক কথ্য ইংলিশের এই শব্দগুলি, তার অর্থ ও প্রয়োগ অবশ্যই জেনে রাখুন।

১) বাস্টেড— কাউকে বাস্ট করা মানে তাকে অপরাধমূলক কিছু করার সময় ধরে ফেলা। যেমন ‘The police bust people every day’ তেমনি কারও সম্পর্কে বলতেই পারেন `He got busted yesterday by the boss’।

২) মেহ— কোনও কিছু একেবারেই আকর্ষণীয় না হলে, ভাল না লাগলে, উদাসীন বোধ করলে বলুন ‘Meh’

৩) আই অ্যাম বিট— এর অর্থ আপনি প্রচন্ড ক্লান্ত। যেমন কেউ হয়তো সিনেমা যেতে বলছে। আপনি বলুন, ‘Sorry, I can’t. I’m beat and I have to wake up early tomorrow.’

৪) আই অ্যাম গেম— কোনও কিছুতে অংশগ্রহণ করার প্রস্তাবে রাজি হলে বলুন ‘I am game’।

৫) হাঙ্কি-ডরি— মানে পরিস্থিতি ঠিকঠাক, শান্ত। যেমন কেউ যদি জিজ্ঞাসা করে অফিসে এখন হাওয়া কেমন? বলুন, ‘Everything’s hunky-dory at the office.’

৬) টশ— রাবিশ-এর প্রতিশব্দ টশ, তবে অনেকটা বেশি কথ্য এবং স্মার্ট। যেমন, ‘Don’t talk tosh.’

৭) স্ক্রামি— অত্যন্ত সুস্বাদ কোনও খাবার খেয়ে ইয়ামি না বলে বলতে পারেন স্ক্রামি।

৮) আন্ডার দ্য ওয়েদার— শরীর খারাপ করা। যেমন শরীর খারাপ লাগলে বলুন ‘I’m a bit under the weather’।

৯) ইয়ারওয়র্ম— এমন কোনও সুর অথবা গান যা মাথার ভিতর গেঁথে রয়েছে, ভুলতে পারছেন না। যেমন, ‘That new song is such an earworm!’

সূত্র: এবেলা (http://ca.jobsbd.com/?p=1181)

83
Career Advice / Change your life by avoiding 7 bad habits
« on: July 28, 2016, 05:19:44 PM »
৫ মিনিটের ৭ অভ্যাসেই বদলে যাবে জীবন, ধরা দেবে সফলতা

১. অর্থের পরিকল্পিত ব্যবহার
অর্থসম্পদ বৃদ্ধিতে আপনার কিছু কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। বার্ষিক আয় ও নেট সম্পদের ব্যবহারে আরো এগিয়ে যেতে লক্ষ্য নির্ধারণ প্রয়োজন। এ কাজে মধ্যম পন্থা গ্রহণ থেকে দূরে থাকতে বলেন বিশেষজ্ঞরা। বিশালতা নিয়ে কাজ করতে হবে।
২. ধন্যবাদ
ধন্যবাদ জানানোর মাধ্যমে আপনার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ধারণা মেলে। কাউকে ধন্যবাদ জানাতে ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করবেন না। সাক্ষাৎ করে মুখে কাজটি সারুন কিংবা একটি ‘থ্যাংক ইউ কার্ড’ পাঠিয়ে দিন। বিশেষ নোট আকারে কৃতজ্ঞতা বা ধন্যবাদ জ্ঞাপন অনেক বেশি কাজে দেবে।
৩. সহায়তা নেওয়া
সহায়তার উৎস তৈরি করে রাখতে হয়। ভয় বা অস্বস্তি এমন এক বিষয় যা অন্যের সাহায্য চাওয়া থেকে মানুষকে বিরত রাখে। মানুষের কাছ থেকে প্রয়োজনে সাহায্য চাওয়ার অভ্যাস অনেক শিক্ষা দেয়। এখানে কেবল অর্থসহায়তা বোঝায় না, পরামর্শ সবচেয়ে কার্যকর উপকার করতে পারে। কাজটি করতে সক্ষম হবেন কি না, তা স্পষ্ট হবে। আপনি সঠিক রাস্তায় আছেন কি না তা বুঝিয়ে দেবে এই উৎসগুলো।
৪. ‘টু-ডোন্ট’
সবাই ‘টু-ডু’ তালিকা করেন। এর পাশাপাশি প্রতিদিন যে কাজগুলো করবেন না তার তালিকাও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সফল মানুষরা করণীয়র সঙ্গে পরিত্যাজ্য কাজগুলো নিয়েও সতর্ক থাকেন। তাঁদের এমন অনেক কাজ রয়েছে। যেমন—প্রতিদিন এক ঘণ্টার বেশি টেলিভিশন না দেখা, হুজুগে দামি ক্রয় থেকে বিরত থাকা, গসিপে নিজেকে ভাসিয়ে দেওয়া ইত্যাদি তাঁদের ‘টু-ডোন্ট’ তালিকায় থাকে।
৫. পাঁচ মিনিটের ফোন
মাত্র পাঁচ মিনিটের ফোনের কথায় অনেক কিছু ঘটে যেতে পারে। সফল ব্যক্তিরা কারো জন্মদিন বা শুভেচ্ছা বিনিময় বা খোঁজখবর করতে মোবাইলে কল দিয়ে থাকেন। সামান্য কথা অনেক প্রভাবশালী হয়ে ওঠে। এতে মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক দৃঢ় হয়।
৬. এটি কিংবা ওটি নয়, দুটিই
উভয় পদ্ধতি অবলম্বন বা দুটি জিনিসই পাওয়ার চিন্তা করুন। এ চর্চায় অভ্যস্ত হয়ে উঠুন। যেকোনো একটি বেছে নেওয়ার প্রাথমিক চিন্তা বাদ দিন। ভাবতে থাকুন, কিভাবে দুটিই হাসিল করা যায়। নিম্নবিত্তের মানুষরা সাধারণত অর্থ কিংবা জীবনের অন্যান্য বিষয়কে লক্ষ্য করে বেঁচে থাকে। কিন্তু সফলকামীরা দুটির কথাই চিন্তা করেন। অর্থ যেমন দরকার, তেমনি জীবনে অন্যান্য বিষয়কেও অবলম্বন করতে হবে।
৭. সফলতা যেন প্রাপ্য
এমন চিন্তা করতে শিখুন যেন সফল মানুষ হয়ে ওঠা আপনার প্রাপ্য। একে ভাগ্য মেনে নিয়ে নিষ্ক্রিয় থাকবেন না। অর্থাৎ, আপনি ধনী বা সফল হওয়ার বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী থাকবেন। নিজের ওপর আস্থা বাড়বে। নিজের বিষয় মূল্যবোধ তৈরি হলেই না আপনি সবাইকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যেতে পারবেন।

Source:Daily news (http://ca.jobsbd.com/?p=1185)


84
Career Advice / Focusing some activities in starting time of any job
« on: July 28, 2016, 05:16:57 PM »
চাকরিজীবনের শুরুতে যেদিকে লক্ষ রাখবেন

আপনি যে পেশার সঙ্গেই জড়িত থাকেন না কেন, এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে অর্থ উপার্জন অনেক কষ্টের। অনেকেই ধনী হওয়ার স্বপ্নে বিভোর থাকেন। নিজের বাড়ি-গাড়ি করতে চান না এমন মানুষ পাওয়া যাবে না। কিন্তু মনে রাখা প্রয়োজন, যেকোনো স্বপ্ন পূরণে অর্থ আবশ্যক।

তাই নিজের আর্থিক পরিকল্পনা করা অতি জরুরি। অন্যথায় আপনি যতই উপার্জন করুন না কেন, তা আপনার জন্য পর্যাপ্ত হবে না। কিন্তু যারা সদ্য কর্মজীবনে প্রবেশ করেছে, শুরুর দিকে তাদের অনেকেই সীমিত পরিমাণ অর্থ উপার্জন করে। সে ক্ষেত্রে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য যথাযথ আর্থিক পরিকল্পনা করা খুব জরুরি। সে উদ্দেশ্যে টাইমস অব ইন্ডিয়া কিছু উপায়ের কথা জানিয়েছে। জেনে নিন কী সেগুলো।

১. বাজেট নির্ধারণ করুন এবং সঞ্চয় শুরু করুন
বাজেট এমন এক প্রক্রিয়া, যা আপনার আয় ও ব্যয়ের ভারসাম্য বজায় রাখে। প্রতি মাসে আপনার কী পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়, কোন কোন খাতে ব্যয় হয় তার এক তালিকা তৈরি করে হিসাব রাখতে হবে। তালিকাটি এক্সএল, মোবাইল অ্যাপস কিংবা খাতায় লিপিবদ্ধ করে রাখতে পারেন। এভাবে সুষ্ঠুরূপে হিসাব রাখলে তিন-চার মাস পর লক্ষ করবেন, আপনার অতিরিক্ত খরচ কমে যাবে অনেকাংশে। এ ছাড়া ভবিষ্যতে নানা বিপদ কিংবা নিরাপদ ভবিষ্যতের জন্য অর্থ সঞ্চয় করতে হবে।

২. আর্থিক পরিকল্পনার লক্ষ্য নির্ধারণ
আপনি উপার্জনের অর্থ দিয়ে রীতিমতো সঞ্চয় শুরু করলেন। কিন্তু একটি সাধারণ ভুল সবাই করে তা হলো, সঠিক সঞ্চয়ের পরিকল্পনা অনেকে করতে পারে না। স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি—এ তিন ধরনের সঞ্চয় করলে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ হবে। মনে রাখতে হবে, যে উদ্দেশ্যে সঞ্চয় করছেন, তা পূরণে কত সময় ব্যয় হবে এবং কী পরিমাণ অর্থ সঞ্চয় করতে হবে।

৩. সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ
কথায় আছে, ‘টাকায় টাকা আনে’। বহুল প্রচলিত এই প্রবাদবাক্যটি কিন্তু ফেলে দেওয়ার মতো নয়। নতুন আয়কারীরা অনেক সময় বুঝতে পারে না কোথায় বিনিয়োগ করা সুবিধাজনক। টাকা মূলত বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগের মাধ্যমে বেড়ে যায় বহুগুণ। প্রশ্ন হলো, বিনিয়োগটা সঠিক সময়ে, সঠিক জায়গায় করছেন তো? সঠিক পরিকল্পনায় এগোলে বছর শেষে আপনি অবশ্যই লাভের মুখ দেখবেন।

স্বল্প সময়ের জন্য আপনি স্বল্পমেয়াদি ঋণ তহবিলে বিনিয়োগ করতে পারেন, মাঝারি মেয়াদির জন্য আপনি সঞ্চয়ী হিসাব খুলতে পারেন। তবে ভবিষ্যতের জন্য ডিপিএস, এফডিআর-এ অর্থলগ্নি করতে পারেন।

৪. জীবনবিমা
জীবনবিমা এমন একটি চুক্তি, যেখানে এককালীন অর্থ বা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কিস্তি পরিশোধের প্রতিদানে বিমাগ্রহীতার মৃত্যুতে অথবা নির্ধারিত বছরসমূহের শেষে বিমাকারী বৃত্তি অথবা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পরিশোধের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। বিমাকারী বিমাগ্রহীতাকে ক্ষতিপূরণ প্রদানের প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে বিমাগ্রহীতার কাছ থেকে বিভিন্ন কিস্তিতে যে অর্থ গ্রহণ করে থাকে, তাকে প্রিমিয়াম বলা হয়। আপনার মৃত্যুর পর যেন আপনার পরিবারের সদস্যরা মানবেতর জীবনযাপন না করে, সে জন্য এটা করে রাখা ভালো।

৫. স্বাস্থ্যবিমা
বর্তমানে চিকিৎসা অনেক ব্যয়বহুল খাতে পরিণত হয়েছে। স্বাস্থ্যবিমা হচ্ছে ব্যক্তির চিকিৎসা খরচ মেটানোর জন্য করা বিমা । স্বাস্থ্যসেবার সামগ্রিক ঝুঁকি ও স্বাস্থ্য-সংক্রান্ত ব্যয়ের আনুমানিক হিসাব অনুযায়ী, একজন বীমাকারী বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যবিমা গ্রহণ করতে পারেন। যেমন মাসিক প্রিমিয়াম অথবা পে রোল ট্যাক্স, যা বিমার চুক্তি অনুযায়ী তাঁর স্বাস্থ্যসেবার জন্য জরুরি অবস্থায় চিকিৎসা জন্য প্রয়োজনীয় খরচ জোগাবে। বিয়ে এবং সন্তান জন্ম হওয়ার পর এই বিমা করা উত্তম।

Source: Daily news. (Source: http://ca.jobsbd.com/?p=1188)

85
বায়োডেটায় যে ভুলগুলো প্রায় সবাই করে থাকে

একের পর এক চাকরির পরীক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু কিছুতেই ভাগ্যের শিকে ছিঁড়ছে না। আসলে ভেবে দেখেছেন কি গলদ থাকতে পারে গোড়াতেই? নিয়োগকর্তাদের কাছে আপনার পরিচয় বলতে আপনার পাঠানো বায়োডেটা। আর সেটাই যদি পছন্দ না হয়!! আপনি পেশাদার কিনা, তা বলে দেবে আপনার বায়োডেটা। কারণ আপনার যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা সবই বায়োডেটার মধ্যে দিয়েই প্রকাশ পায়। আর এই বায়োডেটা পছন্দ হলেই আপনার সামনে খুলে যায় ভালো কম্পানিতে চাকরির সুযোগ।

এখন বায়োডেটা বা সিভি বা রেজিউমে তৈরি করতে গিয়ে বেশকিছু ভুল প্রায় সবাই করেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক, সেসব ভুল এড়িয়ে কীভাবে তৈরি করবেন স্মার্ট বায়োডেটা?

১) একাধিক ই-মেইল ID থাকতে পারে, কিন্তু বায়োডেটায় কখনওই একাধিক ই-মেইল  ID দেবেন না।

২) কোনও বানান যেন ভুল না লেখা হয়।

৩) অভিজ্ঞতাকে হাইলাইট করতে গিয়ে অত্যঅধিক পরিমাণে বুলেট ব্যবহার করবেন না।

৪) কম শব্দে কম কথায় গুছিয়ে সিভি লিখুন।

৫) ETC, SAME AS ABOVE ভুলেও এসব লিখবেন না।

৬) ক্যাপিটাল লেটার রেজিউমে বানাবেন না।

৭) বায়োডেটায় দেওয়া সব তথ্য নিজে একবার যাচাই করে নেবেন।

৮) আপনি কম্পানির সেই নির্দিষ্ট পদের জন্য কী কারণে নিজেকে উপযুক্ত মনে করছেন, অল্পকথায় সেটা গুছিয়ে লিখুন।

সূত্র: জিনিউজ

Source: http://ca.jobsbd.com/?p=1192

86
Career Tips / Change your life by starting any job before 15 minutes
« on: July 28, 2016, 05:10:37 PM »
"মাত্র ১৫ মিনিট সময় এগিয়ে বদলে ফেলুন জীবন"

আমরা সব সময় মুদ্রার একটি পিঠ দেখেই অভ্যস্ত। মুদ্রার ওই পিঠে কী আছে কখনো খেয়াল করিনা। আর যদিওবা করি সেটাকে নিছক দৈব ভেবে এড়িয়ে চলি। অথচ এই দৈবকে দৈনন্দিন করা গেলে যে আমাদের চারপাশের দুনিয়া বদলে যেতে পারে, সেটা কখনো খেয়াল করেছি?

এই ধরুন আপনি প্রতিদিন অফিসের জন্যে বের হোন সকাল ৮ টায়। আর আপনার অফিস হচ্ছে সকাল ৯ টায়। ফলে প্রতিদিন আপনি হন্তদন্ত হয়ে ছুটেন অফিস পানে। কোনোদিন ভাগ্য ভালো হলে ১৫ মিনিট আগেই পৌঁছে যান। আর বেশিরভাগ সময়ই আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে শাপশাপান্ত করে ১০ মিনিট লেটে অফিসে পৌঁছান।

ফলে সেখানে কাজ শুরুর আগেই আপনি ভুল দিয়ে শুরু করলেন অর্থাৎ আপনি দিনের শুরুতেই নেগেটিভ মার্কিংয়ে চলে গেলেন। আর সারাদিন তো পরেই রইলো, সেখানের ভুল আপনার নেগেটিভের বোনাস হিসেবে কাজ করবে। অথচ আপনি যদি জাস্ট ১০ মিনিট আগে পৌঁছাতে পারতেন তবে আপনার কাজের আউটপুট হতো দুর্দান্ত। আপনি দিনের শুরু করতে পারতেন প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে। ফলে দিনের পরবর্তী কাজে আপনার পজিটিভ দিকে আরো কিছু পজিটিভ ব্যাপার যোগ হতে পারত।

তাই এবার একটু চিন্তা করুন, আপনি যদি আপনার প্রথাগত সময় থেকে মাত্র ১৫ মিনিট আগে আপনার দিনের কাজ শুরু করতে পারেন, দেখবেন আপনার দিন শুরু হবে অনেক আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে। পথে হবে না দেরি। যে বাসের জন্যে আপনি লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতেন আজ ১৫ মিনিট আগে এসে দেখছেন বাসই লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে! তাই অফিসে গিয়ে দিতে হবে না নিত্যদিনের অজুহাত। যেটা আপনার ইম্প্রেশন বাড়াবে অনেকগুণ। একই সঙ্গে এই আত্মবিশ্বাস আপনার অফিসের রেগুলার কাজের দক্ষতা বাড়াবে। আর এর সুদূর প্রসারি ফলাফল পাবেন পরবর্তী ইনক্রিমেন্টে।

তাছাড়া এই পদ্ধতিটি আপনি আপনার দৈনন্দিন অন্যান্য কাজেও প্রয়োগ করতে পারেন। যেমন, আপনি মসজিদে নামাজ পড়তে গিয়ে দেখেন সবাই মসজিদের সামনের দিকে বসে আছেন। আপনি দেরি করে যাওয়ার কারণে অনেক সময় পেছনের দিকে কিংবা রাস্তায় কার্পেট বিছিয়ে নামাজ পড়তে হচ্ছে। তাই এখানেও যদি আপনি আপনার নিজের নির্ধারিত টাইমের ১৫ মিনিট আগে যেতে পারেন দেখবেন সামনের কাতারেই অনেক জায়গা আছে। কারণ মানুষের কমন অভ্যাস হচ্ছে মসজিদে একবারে শেষ সময়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।

সুতরাং আপনার সকল কাজ আপনি ১৫ মিনিট আগে থেকে শুরু করুন। দেখবেন কোনো কাজই আর অগোছালো হবেনা। তা সেটা সকালের নাস্তা বানানোর সময় হোক কিংবা বাইরে কোথাও বেড়ানোর জন্যে বের হওয়ার সময় হোক। একটু আগে থেকে শুরু করলে দেখবেন জীবন কতটা সহজ।

কোনো এক প্রোগ্রামে যাবেন, তার নির্ধারিত সময়ের ভেতর যদি পৌঁছাতে না পারেন তবে ব্যাপারটা কতটা বিব্রত। হয়তো সেটা বিয়ের দাওয়াতই হোক না কেন। আপনি পৌঁছে দেখলেন সকল অতিথি বের হয়ে যাচ্ছে, তখন বিষয়টা এমন দাঁড়ায় না আপনি শুধু সেখানে ভোজে অংশ নিতেই গিয়েছেন। সামাজিক মেলামেশা থেকে আপনি কিন্তু বঞ্চিতই রইলেন। তাই সময়ের সঙ্গে চলতে হলে আপনাকে সময় থেকে আগে ছুটতে হবে। তাহলেই দেখবেন আপনার দুনিয়া কীভাবে বদলে গেছেন। আর একই সঙ্গে বদলে গেছে আপনার চারপাশের মানুষগুলোও। কেননা তখন তারা আপনাকে দেখবে অন্য দৃষ্টিতে, শ্রদ্ধার দৃষ্টিতে যদি আপনি সকল কাজ সময়মত করে থাকেন।

Source: http://ca.jobsbd.com/?p=1195

89
এলার্জিজনিত রোগের লক্ষণ ও করণীয় এলার্জি বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষের কাছে এক অসহনীয় ব্যাধি। এলার্জি হাঁচি থেকে শুরু করে খাদ্য ও ওষুধের ভীষণ প্রতিক্রিয়া ও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। কারো কারো ক্ষেত্রে এলার্জি সামান্যতম অসুবিধা করে, আবার কারো ক্ষেত্রে জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে। ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার করছেন? হঠাৎ করে হাঁচি এবং পরে শ্বাসকষ্ট অথবা ফুলের গন্ধ নিচ্ছেন বা গরুর মাংস, চিংড়ি, ইলিশ ও গরুর দুধ খেলেই শুরু হলো গা চুলকানি বা চামড়ায় লাল লাল চাকা হয়ে ফুলে ওঠা। এগুলো হলে আপনার এলার্জি আছে ধরে নিতে হবে। মানব জীবনে এলার্জি কতটা ভয়ংকর সেটা ভুক্তভোগী যে সেই জানে। উপশমের জন্য কতজন কত কি না করেন। এবার প্রায় বিনা পয়সায় এলার্জিকে গুডবাই জানান আজীবনের জন্য। যা করতে হবে আপনাকে –


১) ১ কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন।

২) শুকনো নিম পাতা পাটায় পিষে গুড়ো করুন এবং সেই গুড়ো ভালো একটি কৌটায় ভরে রাখুন।

৩) এবার ইসব গুলের ভুষি কিনুন। ১ চা চামচের তিন ভাগের এক ভাগ নিম পাতার গুড়া ও এক চা চামচ ভুষি ১ গ্লাস পানিতে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন।

৪) আধা ঘন্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন।

৫) প্রতি দিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাত্রে শোয়ার আগে খেয়ে ফেলুন। ২১ দিন একটানা খেতে হবে।

৬) কার্যকারীতা শুরু হতে ১ মাস লেগে যেতে পারে। ইনশাআল্লাহ ভালো হয়ে যাবে এবং এরপর থেকে এলার্জির জন্য যা যা খেতে পারতেন না যেমন- হাঁসের ডিম, বেগুন, গরু, চিংড়ি সহ অন্যান্য খাবার খেতে পারবেন।

চিকিত্সা :- তবে অনেক দিন যাবৎ চুলকানি এবং এলার্জির সমস্যায় ভুগতে থাকলে অভিজ্ঞ এবং নিবন্ধনকৃত হোমিও ডাক্তারের পরামর্শ মত কিছুদিন প্রপার ট্রিটমেন্ট নিতে পারেন, আশা করি আপনার এলার্জির সমস্যা দূর হয়ে যাবে।


Source: http://24newsupdates.com/?p=8866

90
Australia / Adelaide Scholarships International (ASI) for Australia
« on: June 27, 2016, 02:57:39 PM »
Please see the link: http://goo.gl/ru15lL

Application Link: http://www.adelaide.edu.au/graduatecentre/admission/

Last date of Application: August 31, 2016


Pages: 1 ... 4 5 [6] 7 8 ... 44