Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Mohammad Nazrul Islam

Pages: [1] 2 3 ... 12
1
Common Forum / স্পর্শ
« on: July 01, 2023, 01:34:30 PM »
আলো, সে-নয় আলেয়া
সকলেই জোসনার ভাগ পায়,
কোন দিন, কবে বল? সখি,
চাদেঁরে ছুতেঁ পারে
পতঙ্গ-প্রতিমায়।।

জোসনায় মন ভরে যার, প্রিয়!
তারে না দেখিলেও কভু,
মহিমায় ফোটে প্রনয় সাধ!
-চির অম্লান অক্ষয় প্রভূ্।।

সারা-দিন মান- ক্ষণ-ভরি
জাগিয়া উঠে, বাসনা যার,
অতি গোপনে,-এই-হিয়া তলে,
সাধ কি আছে বল! তারে ভুলিবার।।

চির অন্ধকারে থাকিয়া,পরবাসী
সাজিয়া দাস, আলেয়ার ঘর,
-বিজনের পরশ প্রিয়াসী-
চির কুঞ্চিতের অবসর ।।

ভালবাসা কারে কয়, চয়ণিকা?
জন্ম-জন্মান্তর গিরি-
জল-বাস্পে চির অম্লান, অক্ষয়
ফিরিতে জগৎ ঘুরি।।
[/size][/size]

2
Common Forum / কালাচাঁদ
« on: May 23, 2023, 05:49:01 PM »

যে আমারে ডুবিয়েছে, সখি
আশার কথা বলে,
অথৈই আধাঁরে সাতঁরিয়ে ফিরি
-অবুঝ প্রেমের ভুলে।।

অভিসারে খুজি তারে
ভিক্ষার ঝুলি ল‘য়ে,
দশ দ্বারে, ভিক্ষা মাঙ্গি
দানের আশা ব‘য়ে ।।

রোজ নিশিতে বন্ধু আমার
আসে, স্বপ্নের কাছাকাছি
প্রেম-সোহাগে মন বিনিময়
নিত্য মাখামাখি।।

স্বপ্ন ভাঙ্গেতেই কেদে মরি
প্রাণের বন্ধু, কাছে নাই
শোক সাগরে ভেসেঁ ভেসেঁ
কেন্দে বুকঁ জুড়াই।।

আমারে কান্দাইয়া বন্ধু
হলো কালের মহারথি,
কথা ছিল, মহাকালের যাত্রা পথে
হবো সঙ্গের সাথী।।

আমার কালাচাঁদ আজ
বিজনের হাত ধরে
প্রেম গীতে মত্ত সখি
সপ্ত-সিন্ধু পারে।।

যে আমারে চায় না, সখি
আমি কেন তার লাগি,
-প্রেম আদরে সদা মত্ত
অবুঝ, অভাগি।।

দিন ফুরালো সন্ধ্যা হলো, সখি
কালের তরী ধায়
একলা আমি বসে কাঁদি
অকূল নদীর কিনারায়।।


3
Story, Article & Poetry / Re: বোষ্টম
« on: May 07, 2023, 09:49:05 AM »
ফিরে দেখা

4
Common Forum / Re: অসমাপ্ত কথা
« on: April 29, 2023, 02:01:32 PM »
again

5
Common Forum / “অদ্ভূত”
« on: March 29, 2023, 01:25:16 PM »
কল্পনা তুমি, স্বপ্ন আমার
নিদ্রা বিভোর প্রাণ,
‘ভন্ড’ তকমা দিয়ে
জাগালে চেতনার বান।।

স্বপ্নলোকে তোমায় ডাকি
-আয়, প্রিয় কাছে আয়,
আদর-সোহাগে বুকে টানি
তাপিত বুক জুড়াই।।

জানি, তুমি বাজিকর
-অজানা তবু পরিচয়!
চরাচরে দারুন খরায়
-শুধু বাস্তবময়।।

এই অচেনা ভূবণে
শূণ্য বাতায়ণে বসি,
লুটায়ে একাকী নগ্নতায়
বলি বন্ধু, আজও ভালবাসি।।

ষোড়শী, প্রিয়সী তুমি
-ইন্দ্র সমতুল,
আদরে সদর, পুর্ণ কর
শুধরায়ে মনষার ভুল।।

ভাবহীনা সরলা তুমি
-সপ্ত, দিবাকর,
ভালবেসে কেদে মর
কবু, কাহার-অন্তর।।

অদ্ভূত খেলা খেল
সাগর সফিন মন,
কূলে বসিয়া কুল ভাঙ্গ ‘প্রভু’
-সত্য নিরঞ্জন।।
[/size]

6
Common Forum / ফাল্গুণ
« on: February 23, 2023, 09:54:55 AM »
বাচিঁতে ইচ্ছা করে
সখি, নাচিতে ইচ্ছা করে,
-গাইতে সুর-গান’
আজি, ১লা ফাল্গুণে, ভরিয়া উঠিল
এ, মরা দেহ-প্রাণ।।

অম্রকাননে ফুটিল মুকুল
সহস্র ভ্রমরের দল,
আকুল তিয়াসে মধুর পিয়াসে
করছে কোলাহল।।

চারদিকে ফুটিছে শতদল
নন্দিত, আজ মেঠোপথ,
যোজন-বিয়োজন একসাথে
-প্রকাশিতে অভিমত।।

বন্ধ কুঠিরে বসিয়া অসার
শুকিতে চন্দনও ঘ্রাণ
অমুলকঃ ভাবিয়া পুলক
বাজাঁতে সানাই-তান।।

হৃদি কপাটে জাগে
ফুল মল্লিকার মেলা,
হৃদয় নীলাচলে ‘অপ্সীরা
খেলিতে প্রেম-খেলা।।

ডালে ডালে নতুন পাতা
তব, শাখাতে ফুটিতে ফুল
সোহাগী বাতাসের নরম ছোঁয়ায়
মুকুলে পড়িতে দোল।।

বলি-হরি মনোলোভা
চলিছে যৌবনের জয়গান
এ, চিন্ময়ীর আনন্দধারা
-চলিতে অভিরাম।



7
ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়  শিক্ষা বিস্তারে একটি বিশ্বস্ত নাম। সর্ম্পূণ একক মালিকানায় ‘জীবন ও জীবিকার অন্বেষায় প্রতিষ্ঠিত এই বিদ্যাপিঠটি সত্য-নিষ্ঠ পথে, দেশ-বিদেশী জ্ঞান-অন্বেষীদের অনুকরণীয় ও আলোর পথের দিশারী হিসাবে ভূমিকা রেখে চলছে।

আলোকিত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন নিয়ে ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়টি আজ শিক্ষা বিতানে বহুলাংশেই সফল।  ৯ই ফ্রেরুয়ারী ২০২৩ ইং রোজ বৃহস্পতিবার সারাদিন ব্যাপী অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ম সমাবর্তন।

সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য মহামান্য রাষ্ট্রপতি জনাব মোঃ আব্দুল হামিদের প্রতিনিধি, মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন।

তিনি তার  জ্ঞানর্গব আলোচনায় বলেন, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি সত্যিকার অর্থেই দেশ শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপিঠ। অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মেবাধী ছাত্র/ছাত্রীরা ইতিমধ্যে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় আংশ গ্রহণ করে বাংলাদেশর জন্য বিরল সম্মান বয়ে এনেছে।

তাদের গবেষণায় শারীরিক ও মানসিক বিকাশ প্রতিফল হয়েছে। আমার বিশ্বাস এই বিশ্ববিদ্যালয়টি অদূর ভবিষ্যতে বিশ্বের শ্রেষ্ঠা বিদ্যাপিঠ হয়ে উঠবে। তিনি বলেন, আমার দেখা ও জানা মতে দক্ষ্য, যোগ্য, সৃজনশীল মানুষ গড়ে তুলতে ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিকল্প নাই।

তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল, একটি অসাম্প্রদায়ীক স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ে তোলা। বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সেই লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে আমরা যুগোপযোগী শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করেছি।

বিভিন্ন সমালোচনা, যাচাই-বাছাই করে আমরা আমাদের শিক্ষানীতির পরিমার্জন ও পরিবর্ধনে বদ্যপরিকর রয়েছি। আমরা একটি সৃজনশীল ও আত্ম-নির্ভশীল উৎপাদনমূখী শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করতে চাই। এই জন্য উপস্থিত সকল শিক্ষিত ব্যক্তিবর্গের সর্বাত্বক সহযোগিতা কামনা করি এবং আমি আশা রাখি, ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ছাত্র/ছাত্রীবৃন্দ বঙ্গবন্ধুর গঠণমূলক শিক্ষানীতি ব্যাস্তবায়নে আমাদের সর্বাত্বক সহযোগিতা করবেন।

Convocation Speaker, হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর অতুল খোসালা (Prof. Atul Khoslৃ. Vice Chancellor, Shoolini University)। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে তিনি (ভারতের হিমাচল প্রদেশের শোলিনী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর অতুল খোসালা) বলেন, ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় একটি High Ranking University in Bangladesh, আমি অত্র বিশ্বব্যিালয়ে আমন্ত্রীত হয়ে নিজেকে ধণ্যমনে করছি। আমি  ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র/ছাত্রী ও অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি।

ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা আলোর পথের দিশারী বাংলাদেশের বিশিষ্ট শিল্প উদ্দ্যোক্তা  ড. মো. সবুর খান এক বক্তব্যে তার জীবন অভিজ্ঞতার কথা ছাত্র/ছাত্রীদের মধ্যে ব্যক্ত করে বলেন, জীবনে সফল হতে হলে অবশ্যই ধৈর্য্য একাগ্রতা, সততা এবং অধ্যাবসায় থাকতে হবে। সময় ও অবস্থার বিচারে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তবেই সফলতা আসবে। আমার বিশ্বাস আমাদের প্রত্যেকটি ছাত্র/ছাত্রী উপরোক্তগুণে আত্মস্থ এবং নিশ্চিত সফলপথে ধাবমান হবেন।

উল্লেখ্য যে, বহুগুণের অধিকারী জনাব খান ব্যক্তিজীবনেও এক উজ্বল ‘সেলুকাস’। তার জীবন দর্শণ যে কোন ব্যক্তি বিশেষের অনুকরণীয়। তিনি অত্যন্ত সাধারন পরিবার থেকে জীবনযুদ্ধ করে আজ সফলতার র্শীষচূড়ায় পৌঁছিয়েছেন।

এই মহান ব্যক্তিত্ব, ২০০২-২০০৩ সালে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির (বিসিএস) সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১২ সালের ২৯ ডিসেম্বর ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ৯০ দশক থেকে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবসায়ী হিসেবে বাংলাদেশ তথা বিশ্বে সফল ব্যবসায়ী হিসাবে নাম কুড়ান।

তৎপর তিনি ২০০৪-২০০৬ মেয়াদে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া ২০০২-২০০৩ মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য-প্রযুক্তি টাস্ক ফোর্সের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। একই সঙ্গে ইসলামিক চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি প্রেসি-ডেন্টস ফোরামসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনে দায়িত্ব পালন করছেন।

তিনি ওয়ার্ল্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সার্ভিসের (উইটসা) পরিচালনা পর্ষদের সদস্য এবং ২০২১-২০২২ মেয়াদের জন্য অ্যাসোসিয়েশন অফ ইউনিভার্সিটিজ অফ এশিয়া অ্যান্ড প্যাসিফিকের (এইউএপি) প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।



সমাবর্তন অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. এম লুৎফর রহমান। তিনি বলেন, জ্ঞান অন্বেষায় ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের জুড়ি নাই। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন প্রায় বিশ হাজারের অধিক ছাত্র/ছাত্রী অধ্যায়ন করছে। প্রতি বছর সমাবর্তনী অনুষ্ঠানে প্রায় ছয়হাজারের অধিক ছাত্র/ছাত্রী গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সুনামের সাথে চাকুরী করে  দেশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে নাম উজ্বল করছে।

আজকের এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা আমাদের ছাত্র/ছাত্রীদেরকে হৃদয়ের গভীর হতে- প্রাণ ঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই এবং আশা রাখি আপনাদের কর্ম জীবনের প্রতিটি স্তরই সফল হোক। এবং দিন দিন আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মান আরো উজ্বল করুন।


সমাবতর্নী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. এসএম মাহবুব উল হক মজুমদার, ট্রেজারার মো.মমিনুল হক মজুমদার, রেজিস্ট্রার- ড. নাদির বিন-আলী, প্রফেসর ড. ইসমাইল জবিউল্লাহ প্রমুখ।

এবারের সমাবর্তনে প্রায় ৬,১১৪ জন ছাত্র/ছাত্রীদের বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রী সনদ প্রদান করা হয়। নিজ নিজ বিভাগে বিশেষ কৃতিত্বের জন্য  ১২ জন ছাত্রছাত্রীকে Chancellor গোল্ড মেডেল, Vice- Chancellor গোল্ড মেডেল, এবং Chairman গোল্ড মেডেল পদক প্রদান করা হয়।

বৃহস্পতিবার সারাদিন, ছাত্র/ছাত্রীর অংশ গ্রহণ-পদচারনায় মূখরিত ছিল ‘অনন্য সৌর্ন্দয্যের চারণ-ভূমি আশুলিয়ায় প্রতিষ্ঠিত ড্যাফোডিল র্স্মাট সিটি ক্যাম্পাসটি।



সবুজ-শ্যামলা, ছায়া-ঘেরা এই ক্যাম্পাসটি সকল দিক দিয়েই অন্য যে কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে এক-বিশেষ কৃতিত্বের দাবি রাখে। শিক্ষা ও সৌন্দর্য্য বিকাশের পথে মানবিক মননশীলতায় শিক্ষার্থীদের হাতছানি দিয়ে ডাকে। ঢাকার অদূরে সাভারের আশুলিয়ায় (ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটিতে)  অনুষ্ঠিত এই সমাবর্তন অনুষ্ঠানটি সকাল ৮:৩০ মিনিটে শুরু হয়ে একটানা চলে বিকেল ৫ ঘটিকা পর্যন্ত।

দুপুরের লাঞ্চের পর এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উক্ত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের সঙ্গীত পরিবেশন করেন দেশ খ্যাত বিশিষ্ট সংগীত শিল্পীগণ।

https://banglatopnews24.com/daffodil-besobidaloyaer-dosom/

8

‘আমি চাইনি তোমায়,
-চেয়েছে এ মন,
নিত্য বিরহে কাদুঁক আমার,
প্রেম বিলাশী মন,


কালের গহ্বরে বিলীন হয়ে গেল আরও একটি বছর। এলো নতুন বছর ২০২৩। আগামীর দিনগুলোতে অনিশ্চয়তা কেটে গিয়ে শুভময়তা ছড়িয়ে যাবে পৃথিবীময়, এ আশায় বুক বাঁধছে মানুষ।

রাতের অন্ধকার শেষে পুর্ব আকাশে লাল সূর্যের উদয়ে দূর হোক সব গ্লানি আর জরা। নতুন ভোর নিয়ে আসুক সুসংবাদ, করোনা মহামারি ও যুদ্ধ থেকে মুক্তি পাক বিশ্ববাসী। বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ুক শান্তি— এই প্রত্যাশায় সবাই কে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।

গ্রেগরিয়ান পঞ্জিকা অনুযায়ী ইংরেজি নববর্ষের প্রথম দিন আজ। ২০২৩ সালের প্রথম দিন। নতুন বছরটি যেন প্রতিটি মানুষের মন থেকে সব গ্লানি, অনিশ্চয়তা, হিংসা, লোভ ও পাপ দূর করে। গত বছরের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির হিসাব খুঁজতে খুঁজতে নতুন বছরকে সামনে রেখে আবর্তিত হবে নতুন নতুন স্বপ্নের।

থার্টি ফার্স্টে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ পরমানন্দে ২০২৩ সালকে বরণ করেছে। আজ নতুন দিনের নতুন সূর্যা-লোকে স্নান করে সিক্ত হবে জাতি-বর্ণ-নির্বিশেষে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ। বিগত বছরের সব কালিমা ধুয়ে-মুছে নতুন কেতন ওড়াতে ওড়াতে এগিয়ে যাবে সময় ও সভ্যতা।

অনাবিল স্বপ্ন আর অফুরন্ত প্রাণোন্মোদনা নিয়ে নতুন সূর্যের আলোয় অগ্রসর হবে মানুষ। বিগত সময়ের সব ভুল শুধরে নেওয়ার সময় এসেছে আজ।

পুরাতনকে হাসিমুখেই বিদায় দিতে প্রস্তুত দেশ। প্রস্তুত শেষ রজনী উদযাপনে। স্বাগত নতুন সূর্যকে। বাংলার সর্বস্তরের মানুষের জন্য শুভময় সফলতম বছর আসুক—এ প্রার্থনা করবে সব ধর্মের মানুষ।

সবশেষে বলতে হয়, ‘মুকুলিত সব আশা/স্নেহ, প্রেম, ভালোবাসা/জীবনে চির স্মৃতি হয়ে রয়, পুরাতন বর্ষ বিদায় লয়।/নববর্ষের আগমন হয়।’

সব আশা-স্নেহ-ভালোবাসা স্মৃতি হয়ে থাকুক। আগামী আসুক পুষ্পশোভিত হয়ে। বিদায় ২০২২, স্বাগত ২০২৩।

9
Common Forum / প্রজ্ঞাময়ী
« on: January 01, 2023, 03:18:37 AM »
     

অনঙ্গদারী প্রিয়সী আমার
হৃদি শাহিন বাগে,
প্রকাশ-বিকাশে গুলকেতনী
-রাগ- অনুরাগে।।

অসীম, অতল, অথৈই তুমি
-ধরা দাত্রী দাস,
অনিল-অনলে, সরস-সরোবর
তৃষিতের বিশ্বাস।।

রিক্ত কমলের আশার ভাষা
সিন্দু-বিন্দু-গিরি,
গহণ পথের অনন্ত দ্রুতি
শুভ্র প্রয়াসী সিড়িঁ।।

অন্ধ-জনার বন্দন গীত
বিশ্বাস-ভালবাসা,
কামুকের-কাঞ্চনযজ্ঞ
শব্দহীনের ভাষা।।

ভাললাগার আত্ম-তৃপ্তি
বিশ্ব, ভাষা, জ্ঞান,
অতল-তলের মানিক জ্যোতি
অন্বেষীদের ধ্যান।।

আমার তুমি কামলিওয়ালা
প্রেম প্রয়াসের দ্বার,
যজ্ঞে তুমি প্রজ্ঞাময়ী
অকূল- পারাবার।।

10
Common Forum / বিষাদ গদ্য
« on: December 05, 2022, 04:23:55 PM »

ছন্দে হয়েছিলাম বন্দি
সন্ধির শর্ত এঁটে,
পূর্ণ, পুরান শূণ্য-
দেখি, শ্লোক গেঁটে।।

বলনে, শক্তি ভারী
-উর্ধ্বমূখী চলন যার,
বলি হরি, কূল-মানে
আমি চাই পুজিঁবার।।

হাসিঁমাখা মুখে আমি
স্বরসতীর নাম লই,
পুজাঁর ঢালা নিয়ে
অভিরাম দুঃখ সই।।

স্বপ্ন দেখি, চাদেঁর আলো
অন্ধ কুটিরে বসি,
হৃদয়ের অটুট বিশ্বাস
ক্রমশ:ই পড়ছে খসি।।

নগ্ন পায়ে আমার আশা
বুকের উপর বসি,
-গর্দান চেপে ধরে,
তিরস্কারের বলন কষি।।

নিঃশ্বাস ক্রমশই হয় ক্ষীণ
তবু. বেহায়া মন,
চয়নিকার পিছেই ছুটে,
করে নিলর্জ্জ পণ।।

দিন কাঁটে কোলাহলে
-অবুঝ বির্দীণতায়,
সন্ধ্যায় জেকে বসে,
যৌবিক জড়তায়।।

রাত্রি দ্বি-প্রহরে
শুনি, চেনা শব্দ,
-সময়ের ধীর চলা
এ, জীবনের জব্দ।।

দু,চোখে অশ্রু ঝড়ে
-কালের গভীরে,
স্মৃতি গুলো কুড়ে খায়
শতাব্দীর সমীরে।।

বেচেঁ আছি এখনো
এটাই নাকি সত্য !!
ভাল লাগার পথ ধরে
-বাচিঁতে-ই, মত্ত।।

মূলহীন- ভুল চলা
কেলে ফোটাঁ পদ্ম,
রসহীন, কেনুকথা
-এ বিষাদের গদ্য।।

এটাই বুঝি ইতিকথা
-অসীমের চেনাপথ,
আশা নিয়ে উষা আসে
চিরচেনা অভিমত।।



11
Common Forum / জীবন
« on: September 29, 2022, 01:25:00 PM »
বন্ধু, দেখ চেয়ে ঐ ‘চন্দ্রিমা’
-অন্ধকারে নির্ভয়
হাত নেড়ে বার বার,
জীবনের কথা কয়।।

গিয়াছ কি তুমি ভুলে?
-ভাললাগা কাকে বলে!
বিবসনে ছল-ঢলে,
ভিজাইয়া আখিঁ-দ্বয়।।

মিটে নাই আশা
-বহুরুপির ভালবাসা
ঘৃনা আর ক্লান্তি,
পেয়েছ উপহার।।

জীবনে চেয়েছ যাহা
-পেয়েছ কি তাহা?
হিসাব কষে দেখ এইবার,
আপন মনে মনে ।।

সময় অতি কম
-ফেলনা দীর্ঘ দম
হাত বাড়িয়ে ডাকে ঐ
কালের কেতন।।

বুকে রেখে হাত
বল; বিশ্বাসের সাথ
বন্ধগলির অন্ধপথ
কার ভাল লাগে??

শুন, বন্ধু মহাশয়
বিভূতিভূষণ, মনস-কামনা
শ্রী চৈতন্যের,
চরণ তলে রয়।।

ঠুটে, মুখের ফাকাঁ বুলি
-যাকে ভালবাসা বলি
আসলে, সবই মিথ্যে,
- জীবনের পরাজয়।।

বন্ধু, যদি ইচ্ছে হয়
-ছেড়ে দিয়ে লাজ-ভয়
নির্ভেয় বুকে রাখ,
যাকে তুমি ভালবাস, নিশ্চয়।।

কি হবে ভাবনায়?
-সময় হলে পার
অচলার বিনিময়,
হয় কি বার বার ।।

বিনিত এই আখিঁ
-বন্ধুর চরণে রাখি
শান্তির পরশ খোঁজ
ভব জ্বালা জুড়াবার।।

 এ, সংসার মায়াপুরি
-ফাকাঁ তালে ঘুরে মরি
ভাললাগা-ভালবাসা,
হয় না, যার তার।।

ভালবাসা কাছে আসা
-ক্ষনে ক্ষণে অভিমান
বিনে সূতোয় বাঁধা মন,
এতো, জীবনের জয় গান।।





12
সভ্যতার এই উৎকর্ষন মানব জাতির বিশুদ্ধ ভাবনার উন্মুক্ত ফসল। জীবন যাত্রার ধাপ পরিক্রমায় এই উন্নতি বা অগ্রগতি; জীবন জিজ্ঞাসার কাছে অত্যাবশ্যকীয়, যা যুগ যুগ ধরে সমাজ-সভ্যতাকে প্রভাবিত করছে। মান, সময় ও নিরাপত্তা এই তিনটি শব্দই জীবনচক্রকে আবর্তিত করছে বিধায়, পরিশোধীত চিন্তার অধিকারী মানুষকে এই ‘চক্রাকার আর্বতন, ব্যাপক ভাবে প্রভাবিত করছে। জীবনচক্রের এই অন্তহীন পথে, সুশিক্ষাই-মানব মুক্তির একমাত্র পাথেয়; যা দেশ, কাল, জাতি এবং কি মহাকালের স্বাক্ষী!

একথা সত্য যে, আজ অব্দি পৃথিবীতে কোন পন্ডিতই শিক্ষার সুষম সংজ্ঞা প্রদান করতে পারেন নাই। যত গুলো সংজ্ঞা সভ্যতার এই যুগকে প্রভাবিত করছে, তার অধিকাংশ সংজ্ঞাই আত্ম-কেন্দ্রীক-ও ব্যক্তিক অভিজ্ঞতার ধারনা মাত্র।

অভিজাত পরিবারের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একজন শিক্ষিত ব্যক্তিকে ‘হিরার অংটির সাথে তুলনা করেছেন। তিনি তার ব্যাখ্যায় বলেছেন, ‘হিরার সু-দৃঢ়তা ও উজ্বলতা এই দু‘টিই একজন শিক্ষিত ব্যক্তির মাঝে দেদিব্যমান থাকা চাই। অনেকেই আবার এই ‘সংজ্ঞাটিতেও তার পারিবারিক আভিজাত্যের ইন্দনের ইংগিত করেছেন।

আবার পাশ্চ্যের পন্ডিরা বলেছেন, Education is the harmonious development to body mind and soul. এইসংজ্ঞা থেকে প্রশ্ন আসে, আত্মার সাথে দেহ ও মনের সমুন্বয়ের ধারনার ধরনের প্রকৃতি কি? অথবা আত্মার বাস্তব ভিত্তি কি?

এ ক্ষেত্রে ভাব-বাদীদের মতে, আত্মা এক অদৃশ্য বস্তু। যার বাস্তব ভিত্তি নাই। কিন্তু নিদিষ্ট নিয়ম বা শৃংখলার মধ্যে তার অনুভব লক্ষণীয়। অনেকে মনে করেন, আত্মার সাথে দেহ ও মনের ধারনা অনেকটাই রীতি-নীতি ভাব-আদর্শের দ্বারা কন্ঠুত;  যা জীবন পরিচালনা ও সৃষ্টি জগতের কল্যাণমূলক ভাবনায় মুহিত থাকা চাই। সেই অর্থে ধর্মীয় অনুশাসন ও বিশুদ্ধ চিন্তাশীল ব্যক্তি মাত্রই শিক্ষিত।

একথা সত্য যে, চিন্তার বিশুদ্ধতা শিক্ষিত সমাজকে সত্য প্রচারে ও প্রসারে বিধায়কের ভুমিকা পালনে সাহায্য করে বিধায়- অবশ্য অবশ্যই তাদেরকে চিন্তা বিশ্লেষনে মগ্ন থাকতে হয় এবং সেই সাথে যুগ যুগের ঘটনা-অভিজ্ঞতা ও তার সময় প্রেক্ষাপট বিশ্লেষনও প্রয়োজন পড়ে।

বাংলা সাহিত্যের প্রবাদ পুরুষ সৈয়দ মুস্তবা আলী বলেছেন, ‘শিক্ষার আশ্রয় অবশ্য অবশ্যই পুস্তকে; যাতে বহু কাল অব্দি মানব জীবনের শিক্ষামূলক জীবন ও সমস্যা সর্ম্পকে সম্মক ধারনা বা বিশ্লেষন রয়েছে। যদিও একথা সত্য যে, বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় শিক্ষা ও শিক্ষিত দুটি শব্দই বহুমাত্রীক রসায়নে মানুষকে দ্বিধান্বিত করছে।

আমাদের এই সমাজে অধিক অথের্র সাথে জীবনের সর্ম্পক, মানুষকে সুশিক্ষার বদৌলতে আত্মকেন্দ্রীক ও সংকীর্ন মনোভাপন্ন করে তুলেছে। তাই শিক্ষিত সমাজ আজ রীতি-নীতি বা বিশুদ্ধ-আদর্শে আটকীয়ে না থেকে, ভোগবাদী ও ক্ষনস্থায়ী ভাবনায় বিভোর রয়েছে। যা শিক্ষিত সমাজের জন্য অত্যন্ত গর্হিত কাজ। তাই কবি বলেছেন, দুর্জন; বিদ্বান হলেও পরিতাজ্য;।

মানব জীবন অত্যন্ত সংর্কীন। এই সংর্কীন সময়ে শিক্ষিত সমাজকে, অবশ্য অবশ্যই রীতি-নীতি, বিশুদ্ধ, আদর্শভিত্তিক একটি সুনিদিষ্ট পথের দিকে আঙ্গুলী নিদের্শ করা  প্রয়োজন; যার বিশ্লেষন ও ভাবনা গোটা মানব জাতিকে যুগ যুগ ধরে প্রভাবিত করবে-অভিযোজনিক ধারা পরিক্রমায়।

একথা অতিব সত্য যে, গোটা বিশ্বের  অধিকাংশ শিক্ষিত সমাজ আজ বিলাশ-ভাবনা ও নান্দিক শিক্ষার খোলসে ডিকভাজী খাচ্ছে। শিক্ষিত সমাজ সময় ও সুযোগ বুঝে অশুদ্ধ-বিশুদ্ধ দুই দিকেই তাদের বাস্তবিক অভিজ্ঞাতাকে কাজে লাগিয়ে ট্রেডিশন ও কমার্শিয়াল শিক্ষার কাছে তাত্ত্বিক ও বিশুদ্ধ আদর্শীক শিক্ষাকে বিক্রি করে দিচ্ছে। যার কারণে আমাদের সমাজে মেধাবী জন্ম হলেও সমাজে ভাল মানুষের অভাব থেকেই যাচ্ছে।

এখন, মুক্ত চিন্তার নামে অশুদ্ধতা মানুষকে গিলে খাচ্ছে। যার দরুন জীবনের কাছে জিজ্ঞাসার প্রশ্ন আজ ব্যতিকে পরিনত হচ্ছে। সাময়ীক ভোগ-বিলাশের চিন্তায় শিক্ষিত সমাজ মর্ডান-ট্রেডিশনের, ক্ষয়-প্রাপ্ত জীবন ভোগে ব্যতি-ব্যস্ত সময় পার করছে।

-মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

13
Common Forum / পূজারিনী
« on: August 23, 2022, 10:04:46 AM »
এই বিশ্বালয়ের যত সুন্দর
-সকলই তোমার দান,
‘হে ধীরপতি অনন্য-
এই-দুলোক ভূলোক।।

স্বর্গমর্ত্ত্য জুড়িয়া
কেবল তোমারই ছবি
হেরী, প্রয়াস নিঃশ্বাস যত
হৃদয়ের আনন্দ ক্ষত।।

তোমারই যত মহত্ত্ব
কামনা বাসনা-সর্বগ্রাসী
সর্বকালে, সর্বলোকে
-অপয়ারে  ভালবাসি।।

যত গন্ধ, কবিতা, গান
হৃদয়ের ব্যাকুলতা,
ঘন মেঘ বরিষনে
-প্রাপ্তির প্রসারতা।।

সত্য, নিত্য তুমি
অদূর- অজানা
কাঁদিয়া ফিরে মমপ্রাণ
প্রনয় বেদনায়।।

তোমার উষ্ঠ, পুষ্ট
ভরা বুক, যৌবনধন
কালান্তের সুধামাখা
-বিবাহরী আয়োজন।।

‘হে মম প্রাণপতি
প্রিয়সী আমার-
ফিরাও না মোরে
-এইবার বুকে লহ টানি।।

পুজাঁ ‘লহ মোর
দিলাম অর্ঘডালাপাতি
শিরদাড়; তোমারই চরনে
রাখিলাম নত- দিবস-রাতি।।


[/b]

14
লেখাটি অনেক ভাল লেগেছে। জনাব, সূরা ফাতিহার বাংলা অর্থ বুঝিয়ে লিখলে আরও উপকৃত হতাম। লেখাটির জন্য ধণ্যবাদ।

15
Common Forum / কল্পকথা
« on: June 27, 2022, 09:02:35 AM »

গল্পশুন, অল্প কথায়
তল্প বাজার তালে,
একছিল এক কল্পলতা-
টোল পড়িত গালে।।

কপালে আঁকা চন্দ্রবাঁকা
ভ্রু‘র মাঝে টিপ,
খোঁপা বাধাঁ বেনীতে তার
দারু চিনির দ্বীপ।।

পায়ে তাহার কাঁসার খাড়ু
কানে তাম্বুল দু‘লে
কঠিন যজ্ঞের মধুর বচন
সদায় ছিল বুলে।।

ঠোঁটখানা তার আলতা রাঙ্গা
সিক্ত পৃথি দ‘লে,
আড়ু চোখের বাঁকা চাহনী
কামুক চেরী তুলে।।

গল্প করা পাড়া-জোড়া
-ক্লিওপেট্রা বেশ,
ইন্দ্রজালের প্রলেপ আঁটা
আওলা বেশী কেশ।।

সুন্দর অতি কমলমতি
-যেন ফনী বেশী পদ্ম
কল্পলোকে, নেবুচাদের,
মেডিস দেশীয় গদ্য।।

আমি নিশু খেলার শিশু
তালকাটা এক ল্যাড়ী,
চরপরা এক বালুর দ্বীপে
একেঁ ছিলাম বেড়ী।।

ঝড় তোলা এক প্রবল জোয়ার
-বিষণ ফনি নেড়ে,
স্মৃতি রেখার বাধঁন বেড়ী
সব নিয়েছে কেড়ে।।

চুপি চুপি ভাবি বসে
যায় না, এ-ছল বলা-
ভুল ছিল মোর তপ্তরোদে
নগ্ন পায়ে চলা।।

https://banglatopnews24.com/




Pages: [1] 2 3 ... 12