Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - zonaydorrahman

Pages: [1] 2
1
Common Forum/Request/Suggestions / গল্প । চোর ।
« on: August 08, 2020, 04:44:04 PM »
নামঃ "চোর"
তারিখঃ ৭৮২০২০
স্থানঃ ঢাকা

দুপুরের খাবার শেষ করে টিভি দেখছিলো আজহালের বাবা মনির, হঠাৎ করেই টিভিটা বন্ধ হয়ে গেলো আর চলছেনা। মনে মনে ভাবছে আর বিড়বিড় করছে, টিভি খানা মনে হয় গেলো আর সমস্যা দেখা দেবেইনা কেনো বছর চারেক তো হলো এখন একটু রিপেয়ার দরকার। এই ভাবনা শেষ হতে না হতেই আবার বিড়বিড় করতে লাগলো চার বছর তাতে কি মানুষের জিনিস তোহ যুগ ধরে চলে, আমার সাথেই কেনো এমন হবে টিভি ফ্রিজ সবকিছু দিন না গড়াতেই সমস্যা দেখা দেয়, উপরওয়ালা মনে হয় রেগে আছেন।

ভাবতে ভাবতে মোবাইল রিমোট দিয়ে চেক করতেই অন হয়েগেলো টিভি। তখন বোঝা গলো বাসার টিভির রিমোট খানা নষ্ট হয়ে গেছে। আর হবেইনা কেনো সারাদিন আজহাল এটাকে বল হিসাবে খেলা করে, বেচারা এতোদিন যে কিভাবে ঠিক ছিলো কে জানে। যাক অন যখন হলো তখন একটু টিভি দেখি এই মনে করে বসে দেখতে দেখতে আসরের আজান দিয়ে দিলো আবার একটু  টয়লেট চেপেছে। টিভিটা বন্ধ করে মনির সাহেব নিজের বেডরুমের বাথরুমের দিকে গেলেন। রুমে গিয়ে দেখলেন তার সহধর্মিণী কম্পিউটারে কাজ করছেন, মনির সাহেব পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে খানিকটা শুকনো খুনসুটি করে বাথরুমে গেলেন এবং সব সেরে একবারে অজু করে বের হলেন। তারপর আসরের নামাজ পড়ে আজহালকে ডাকলেন, কোথায়রে বাবা? আজহাল মনির সাহেবের একমাত্র ছেলে তিন বছরে পড়লো কথা এখনো স্পষ্ট নয় দু'চারটে শব্দ বাদে এই যেমন বাবা দাদু মা। বাবার ডাকে দৌড়ে এলো আজহাল। চলো বাবা আমরা বাইরে যাবো টিভির রিমোট কিনতে। আজহালকে তার বাইকের সামনে বসিয়ে রওনা দিলো বাজারের দিকে।

ধীরে ধীরে বাবা আর ছেলে পৌঁছে গেলো বাজারে। বাজারের রহিম ইলেক্ট্রনিক্স এর সামনে গিয়ে বাইকটা রাখলেন রাস্তার পাশেই। আজহালকে বাইকে বসিয়ে মনির সাহেব বললেন বাবা তুমি বসো আমি রিমোট টা নিয়ে আসি। এই বলে আজহালকে বসিয়ে বাইকের চাবি
না নিয়েই দোকানের দিকে গেলেন মনির সাহেব। দোকানে না পৌঁছাতে ছেলের কান্নার আওয়াজ শুনতে পেলো, পেছনে ফিরে দেখে আজহাল
রাস্তায় পড়ে আছে আর বাইক খানা নিয়ে ছুটছেন চোর মহাশয়। মনির সাহেব দৌড়ে গিয়ে ছেলেকে রাস্তা থেকে সরিয়ে রেখে চোরের পেছনে ছুটতে লাগলো। আজহাল বাবাকে ছুটতে দেখে সেও বাবার পেছনে ছুটতে লাগলো আর বাবা বাবা করে ডাকতে লাগলো। আর এ সময় একটা সিএনজি যাচ্ছিলো রাস্তা দিয়ে নিয়ন্ত্রণ রাখতে না পেরে ছোট্ট আজহালকে ধাক্কা দিয়ে চলে গেলো। ছিটকে পড়েগেলো আজহাল, বন্ধ হয়ে গেলো বাবা বাবা ডাক। মুহূর্তেই মানুষের ভীড় জমে গেলো। চোরকে না পেয়ে ছেলেকে নিতে দৌড়ে ফিরে আসে মনির সাহেব, এসে ছেলেকে খোঁজে এদিক ওদিক। হঠাৎ চোখ যায় ভীড়ের দিকে, বুকের ভেতরে মনে হয় একটা বেথা শুরু হয়, শরীরে ঘাম ঝরতে শুরু করে। ছুটে যায় ভীড়ের দিকে, মানুষ ঠেলে ভেতরে তাকাতেই বাবা বলে চিৎকার আসে ভেতর থেকে। সবার দৃষ্টি এখন মনির সাহেবের দিকে। ছেলেকে কোলে তুলে কিছু না ভেবে শুধু দৌড়াতে থাকে হাসপাতালের দিকে। শরীরের ঘাম চোখের জল সব মিশে সিক্ত হয়েছে শরীর। ঠান্ডা হয়ে গেছ হাত পা তবুও ছুটে চলেছে হাসপাতালের দিকে।

ইমার্জেন্সিতে ঢুকে কান্নার জন্য কিছু বলতে পারছে না, মনির সাহেব না বলতে পারলেও ডাক্তার বুঝেছেন তার অভিবেক্তি। ডাক্তার তাদের কাজ শুরু করেছেন মনির
সাহেবকে সামনে বসতে বলে। ডাক্তারের গতিবিধি দেখে ভালো মনে হচ্ছে না, মনির সাহেবকে বল্লেন আপনি ভর্তির ব্যাবস্থা করেন। এই বলে ডাক্তার ওটিতে গেছেন আর মনির সাহেব ভর্তির কাউন্টারে। মনির সাহেবের চোখের পানি যেনো বৃষ্টির মতো ঝরছে, ছেলের নামটাও বলতে পারছেনা ভর্তি কাউন্টারে। সময় যেনো আর কাটেনা এমন করে করে আধা ঘন্ট পর ডাক্তার এসে বললো আল্লাহর রহমতে আপনার ছেলের প্রানের ঝুঁকি কেটেগেছে।


গল্পটি দর্পণ পত্রিকায় প্রকাশিত হয় 8/8/2020 তারিখে লিংক: https://www.darpanpatrika.com/2020/08/blog-post_13.html

2
আমেরিকার বোস্টনে ১৯৮৬ সালে একটি অদ্ভুত পরীক্ষা করা হয় ৷ এক ফাঁসির আসামীকে ফাঁসির সাজা শোনানো হলো ৷ কতিপয় বিজ্ঞানী সে আসামীর উপর একটি পরীক্ষা করার প্রস্তাব করলেন । কয়েদীকে শোনানো হলো ফাঁসির বদলে তোমাকে বিষাক্ত কোবরা সাপ দংশন করিয়ে হত্যা করা হবে।

কয়েদীকে চেয়ারে বসিয়ে তার হাত-পা বেঁধে দেয়া হলো, তারপর তার চোখে পট্টি বেঁধে বিষাক্ত কোবরা সাপ না এনে তার বদলে দুটি সেফ্টি পিন ফুটানো হলো। ফলে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই কয়েদির মৃত্যু হলো ৷ পোস্টমর্টেম রিপোর্টে দেখা গেল সাপের বিষ রয়েছে তার শরীরের মধ্যে। প্রশ্ন হলো এই বিষ কোথা থেকে এলো, যা ঐ কয়েদীর প্রাণ কেড়ে নিল ৷

বলা হয় সেই বিষ তার নিজের শরীর থেকেই উৎপত্তি হয়েছিল।আমাদের সংকল্প থেকে positive এবং negative এনার্জির সৃষ্টি হয়। আর সে এনার্জি আমাদের শরীরে হরমোনের উৎপত্তি করে ৷ ৭৫% রোগের মূল কারণ হলো আমাদের negative চিন্তাধারা। মানুষ নিজের চিন্তাধারা থেকে ভস্মাসূর হয়ে নিজ প্রজাতিকে বিনাশ করছে।

আপনার চিন্তাধারা সর্বদা positive রাখুন এবং খুশী থাকুন। ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত আমরা ভাবি যে ‘মানুষ কি মনে করবে ! ৫০ বছর আমরা ভয় পাই ‘মানুষ কি ভাববেন!‘ ৫০ বছর পরে আমরা বুঝতে পারি ‘কেউ আমার কথা চিন্তাই করেনি৷‘ কিন্তু তখন তেমন কিছু করার থাকে না!

(collected)

3
অনলাইনে অর্থ আয়ের মাধ্যমে মানুষের উৎপাদনশীলতা (Productivity) দিনে দিনে কমে যাচ্ছে।

গতকাল এক ছাত্রের সাথে কথা হলো, সে আর তার কিছু বন্ধু মিলে বর্তমান বাংলাদেশের একটা স্বনামধন্য অনলাইন শপে কাজ করতো একেবারে প্রথম দিক থেকে।
২০১৪ সালের ছাত্র এতোদিনে পড়াশোনা শেষ হবার কথা, কিন্তু সে এক সেমিস্টার পড়ে আর পড়াশোনা করেনি কারন সে অনলাইনে কাজ করছে আর মাসে হাজার বিশের একটা এমাউন্ট সে আয় করছে তাও আবার ঘরে বসে। কাজের গতির সাথে দিনে দিনে এই অংক ফুলে ফেঁফে  বট গাছ হবে এই আসায় বাস্তবতাকে ভুলে কাজ করে গেলো, পড়াশোনা গেলো গোল্লায়। একটা সময় দেখাগেলো সে তারা প্রতিষ্ঠানের জন্য অযোগ্য,
কারন.. . .
বয়স এবং পজিশন কাজের পরিধিকে বড় করে ঠিকি, তবে তা হলো বুদ্ধিবৃত্তিক পরিধি। আর বুদ্ধির বিকাশ কেবল পড়াশোনা ধারাই সম্ভব। প্রতিষ্ঠানের এই চাহিদাতে এসে সে বাদ পড়ে যায়।

এখন না তার কাছে কোন পড়ার সুযোগ আছে, না আছে বাস্তব কর্মজীবনের কোন ধারনা, সে তা হলে কিসে পরিণত হলো?

সে এখন পরিনত হলো হাত পা যুক্ত একজন পঙ্গু মানব।

4
Common Forum/Request/Suggestions / বিজয়
« on: January 23, 2019, 06:46:11 PM »



বিজয়
(16/12/2012)

আজ বেজে উঠেছে বিজয়ের ঘণ্টা
কিন্তু সত্যিই কি আমরা বিজয়ী ?
আসলে আমরা বিজয়ে নয় দ্বিধার মাঝে আছি
সত্যি হয়তো জানিনা সত্তিকারের বিজয় কি।
বিজয় কি শুধুই কাগজের পাতায় আর ভূখণ্ডের সিমানায়,
এর নামই কি বিজয়?
সালাম বরকত রফিক জব্বারের ভাষা আন্দলন
শুধু কি ইতিহাসের কাগজে সাজানোর তরে?
একাত্তরের সে প্রান নাশী রক্ত ক্ষয়ী যুদ্ধ
শুধু কি ভূখণ্ডের সীমানা দখলে?
বিজয়ের অর্থ সীমাবদ্ধতা কিংবা ইতিহাসের পাতায় নয়
বিজয়ের অর্থ নাগরিক অধিকার নিশ্চিতে,
সে বিজয় কাঙ্ক্ষিত, সে বিজয় প্রত্যাশিত। 


5
A standard work means the most Efficient Method to perform a service at a balanced flow to achieve a desired output. An experienced person can make a standard work. Here i just explain about "efficient method"

Efficient Method: Efficient method means perfection in every part of work by its available resource. an experienced person can go with the efficient method. May you think freshers or new graduate why not?
Let's explain;
We know that any business graduate can prepare an Annual Accounts of any organization but he/she can't furnished it according to the practical perfection work. Because new graduate don't know the depth of transaction and don't know the future practical effect of transaction. so he only can prepare an annual accounts but he can't go with the efficient method. if we explain it more details
Suppose: Computer purchase; Generally it can  present as Office equipment Expenses/IT Development Expenses/Networking system Expenses.
Here new graduate present it according to general accounting law as Office equipment Expenses, but an experienced person treat it as IT Development Expenses.
Because under the head of "IT Development Expenses" organization benefited by two way; 1st Get 15% vat rebate, 2nd Expense will be modified by this.

We need freshers/new graduates for formulated job but for perfection we need well experienced person.

6
নেভালের পাড়ে

আমি যদি কবি হতাম
আজ এই ক্ষণে একটা কবিতা লিখতাম,
আমি যদি গীতিকার হতাম
আজ এই ক্ষণে একটা গান লিখতাম,
নেভালয়ের এই সমুদ্র তীর
আজ আমার মন ভোলালো।
খালি নাও আর মস্ত জাহাজ
সাথে নেভালের পেঁয়াজুর ঝাঁজ
সব মিলে পেলাম এক অপরূপ সাধ।
দূর ঐ পাহাড় পানে
আছি আমি শুধু তাকিয়ে
যেন এক অজানা মোহ আছে সেই স্থানেতে।
সে পাহাড় যেন ডাকছে আমায়
ডাকছে সে এ কোন মায়ায়?
ইচ্ছে করে হারিয়ে যেতে
জ্বল স্থলের এই প্রকৃতিতে।
         ----------

চট্টগ্রামের নেভালের পাড়ে বসে নেভালের বিখ্যাত পেঁয়াজু খেতে লেখা অনুভূতি।

7
পন্ন/সেবা আর প্রতিষ্ঠান দুটো বিষয় একে অপরের সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত, কেননা পন্ন/সেবা বেতিরেকে কোন প্রতিষ্ঠান সম্ভব নয়। এবার তা লাভজনক কিংবা অলাভজনক যাই হকনাকেন। যেহেতু ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান সেহেতু প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষা সেবা দিয়ে থাকে। আর এই শিক্ষা সেবা বিগত ২০০২ থেকে অতি সফলতার সাথে নির্দিষ্ট মান বজায় রেখে আদ্যবদি দিয়ে আসছে। আমরা জানি প্রতিটা পন্ন/সেবার জীবন চক্র থাকে যাকে ইংরেজিতে product life cycle বলে থাকে। এখন কথা হচ্ছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সেবার জীবন চক্র কত দিন ?
বাংলাদেশের কসমেটিক বাজারে একসময় এরমেটিক আর তিব্বত সাবান খুব জনপ্রিয় ছিল, লাক্স তার পাশাপাশি বা প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল। কিন্তু বর্তমান বাজারে এরমেটিক কিংবা তিব্বত সাবানের কোন বালাই নেই।তবেকি এরমেটিক কিংবা  তিব্বত সাবানের মান খারাপ? না মান খারাপ নয় এরমেটিক কিংবা তিব্বত সাবান পন্ন/সেবার জীবন চক্রের খেলায় তাদের জীবন শেষ হয়ে গেছে। কেননা একটা পণ্য যেমনি হোকনা কেন তার চাহিদা এক সময় শেষ হবেই। প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে লাক্স কেন হারালনা তার কি product life cycle বলে কিছু নেই? আছে, আর লাক্স তার product life cycle টা নিজেরাই সাজিয়েছে, যার ফলে এটা গতানুগতিক ধারায় হারিয়ে জায়না। লাক্স তার পুরনো পণ্য কে নতুন জন্ম দেয়, কখনো মোড়ক পালটে, কখনো সাবানের আকৃতি পালটে কিংবা কখনো বিজ্ঞাপন মডেল পালটে। যার ফলে পুরনো জিনিস ভোক্তার কাছে সর্বদা নতুন থাকে ইংরেজিতে যাকে বলে old wine in new bottle. ভোক্তার চাহিদা সর্বদা পরিবর্তনশীল আর তাই এই পদ্দতি।

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সেবার বিষয়ে আমাদের কে সেবার জীবন চক্র করে নিতে হবে। কেননা একটু পেছনে তাকালে আমরা দেখতে পারি যে একসময় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিবিএ বিভাগের ছাত্র সংখ্যা অনেক ছিল এখন আগের মতো নেই টেক্সটাইলের ও সংখ্যা স্থিতিশীল নয় কখনো বাড়ে কখনো কমে। এর মানে কিন্তু এটা বঝায়না যে এসকল বিভাগের মান কমে গেছে শুধুমাত্র সেবার জীবন চক্রের খেলা। অন্যদিকে সিএসই বিভাগ এখন ক্রমশ বাড়ছে ছাত্র সংখ্যা এটা হচ্ছে ছাত্রদের অভিরুচির বিষয় চাহিদার বিষয় আর কিছুইনা। কিন্তু এই অভিরুচি লাক্স/ইউনিলিভার বাংলাদেশের মতো কায়েম রাখা সম্ভব যদি কিনা সেবার জীবন চক্র নিজেরা ঠিক করতে পারাযায়। তাই ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সেবার জীবন চক্র (product life cycle) সম্পর্কে আর ভাবা উচিৎ।

8
প্রতিটা মানুষের নিজস্ব/আপন দ্রিস্তিভঙ্গি থাকে নিজের মতো করে কিছু ব্যাখ্যা থাকে যা তাকে তার বিবেকের কাছে সচ্ছ/পরিস্কার রাখে। কেননা কোন মানুষই তার আপন বিবেকের স্বচ্ছতা ছাড়া বাঁচতে পারে না। হ্যাঁ দেখার বিষয় হল কার দ্রিস্তিভঙ্গি/চিন্তাধারা কেমন, কেননা সধারনত প্রত্যেকের দ্রিস্তিভঙ্গিতে তার সুবিধা প্ররিলক্ষিত। তাই কখনো কারো মন্তব্যকে সিন্ধান্ত ভাবা কিংবা তা প্রতীয়মান করা উচিৎ নয়।

ধরুন কেউ আপনাকে এসে কারো সম্পর্কে কিছু বলল এবং হয়তবা কাকতালীয় ভাবে কোন যোগসূত্র খুজেও পেলেন কিছুটা। আপনিও তখন তার এই মন্তব্য কে ঐ লোকের সমস্যা ভেবে নিলেন। কিন্তু হয়তো পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যাবে যে কাকতালীয় ঘটনা মিললেও উদ্দেশ্য আলাদা ছিল।

9
মানুষ যদি হাজার বছর বাঁচত
তবে কি হতো ?
মানুষের বয়সের পরিধি ছোট হয়েছে বটে,
তবে তার ব্যাপ্তি বেড়েছে প্রতিটি পটে।
মানুষ উড়তে শিখেছে আকাশে
শুধুই উড়ছে অন্যকে ছাপিয়ে।
কতইবা বয়স তোমার গুনে নাহয় সত্তর
তবুও পাড়ি দিচ্ছ নীল আকাশ সমুদ্দুর।
তুমি উড়বে বলে,
কেবল আপন কল্যাণ হবে বলে,
তোমার ক্রোধ প্রতীয়মান করবে বলে,
সব ছাপিয়ে তুমি এগিয়ে যাও,
মানুষ যদি হাজার বছর বাঁচত।

10
সরকারের ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রত্যেক পদে পদে জবাবদিহিতার ফলে চাইলেই সবসময় সবকিছু গোপন করা সম্ভব নয়। কোননা কোন জায়গায় আপনাকে ধরা দিতেই হবে। একটা পরিসংখ্যান মতে আগামী ২০২০ সালের পরে সরকারী কর্মকর্তাদের মধ্যে একটা প্রজন্ম পরিবর্তন হবে। এই প্রজন্মটা ৩য় ও ৪র্থ প্রজন্মের সংমিশ্রণে গঠিত হবে, যারা অপেক্ষাকৃত বেশী দূরদর্শী চিন্তাধারার হবে। হ্যাঁ সবাই হয়তো ভাবছেন ঘুষ খাওয়ার প্রবনতা কখনো কমবেনা কারন এটা আমাদের রক্তে মিশে গেছে। তবে এই প্রজন্ম ঘুষ খাবে ঠিকি, কিন্তু তাদের পেশা ও দেশের কথা চিন্তা করে খাবে।
এখনকার কিছু কিছু কর্মকর্তা আছে যারা যোগ্য চেয়ারে বসেছেন, আমি বঝাতে চাচ্ছি তারা যে বিষয়ে জানেন সেই কাজে যোগ দিয়েছেন। ফলে গাঁজাখুরি হিসাব যেটাকে বলে সেটা সে চাইলেও করতে পারে না কারন সে তা সম্পর্কে জানে। সে জানে প্রতিটা সিদ্ধান্তের ফলশ্রুতি কতদূর, যার ফলে ভবিষ্যৎ ভাবনা থেকে হলেও সে হিসাবটাকে সর্বচ্চ সহনশীল পর্যায় রাখে। যার ফলে কেউ চাইলেও খুব বেশী কিছু করতে পারবেনা।

তাই সরকারি রাজস্ব জমা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হউন।

11
Common Forum/Request/Suggestions / One Stop Service Center of DIU
« on: August 03, 2017, 04:38:02 PM »
বৃষ্টি ঝরা এই বিকেলে একটু ঝিমনি আসছিলো, ব্যাংক এ যাওয়া দরকার বৃষ্টির কারনে সমস্যা হচ্ছে যেতে। মনে হচ্ছিলো যদি অফিস রুমে বসে কাজটা সারেফেলা যেতো, তাহলে ভালো হতো।
একথা ভাবতেগিয়ে মনে হল আমাদের ছাত্র ছাত্রীরাও এরকম অনেক সমস্যায় পড়ে এই ভবন থেকে ঐ ভবন করতে করতে খুব সমস্যা হয়। বিশেষ করে নতুন এবং বিদেশী ছাত্র/ছাত্রীদের ক্ষেত্রে সমস্যাটা একটু প্রকোপ আকার ধারন করে, যার ফলে প্রতিষ্ঠানের সুনামে আংশিক ভাবে প্রভাব ফেলে। এই আংশিক প্রভাব একটা সময় প্রকোপ আকার ধারন করে একটা বিশাল অসন্তুষ্টির কারন হয়ে দাড়াতে পারে। কিন্তু আমরা যদি একটা "One Stop Service Center" নামক সহশাখা খুলতে পারি যেখান থেকে সকল সংবাদ পাওয়া যাবে বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি বেড়েগিয়ে জ্বলন্ত শিখার মতো কিংবা উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো আলো ছড়াবে।
The services of "One Stop Service Center of DIU" are like that..
1. Student information.
2. Teacher information.
3. Accounts information.
4. Registration information.
5. Exam information.
6. Any update information.
7. Rules and protocol information.
8. Appointment for consultancy.
9. Accreditation information.
10. Problem solving for Guardians and foreigner students.

12
ঈদ একটা আনন্দ জড়িত শব্দ, খুব খুশি খুশি একটা ভাব,
এই খুশিতে একটা গাছ প্রাকৃতিক আনন্দ দিতে পারে,
ঈদে কি একটি গাছ আমাদের সঙ্গী হতে পারে?
ঈদ মানে আনন্দ ঈদ মানে সুখে থাকা
একটি গাছ বাড়াবে আমাদের প্রানের সতেজতা,
সতেজতা বাড়ায় সুখ, নিয়ে আসে প্রানে উৎফুল্লতা।
আসুন গাছে লাগাই এই ঈদে
প্রাকৃতিক আনন্দের রশদ বাড়াই গাছে।
ভালথাকি সুখে থাকি
বাঁচি নিয়ে প্রকৃতি
এই ঈদ হোক প্রাকৃতিক
শুধু এতটুকু আমার আকুতি।


বিশেষ ধন্যবাদ (সৈয়দ মিজানুর রাহমান রাজু স্যার)
যার ঈদ শুভেচ্ছায় এই গাছ লাগানোর ভাবনা ছিল
আমার মনে এই চরন গুলি সেখান থেকেই উদয় হল।

13
Common Forum/Request/Suggestions / How to Control yourself
« on: June 21, 2017, 11:54:23 AM »
1. Just take a long breath and release it.
2. Think you are in right track.
3. Take another breath for long time and release it.
4. Think no one cane bit you and no one cane push you.
5. Take another breath again for long time and release it.

14
আশা করি কবিতাটা পড়তে ইচ্ছা হবে সবার।

15
সুখ উপলব্ধি

শরিয়তপুর জেলার কাদের, নদীতে মাছ ধরে যার জীবিকা চলে। একদিন মাছধরা শেষে নদীর ধারে একটা গাছের তলায় বসে বিশ্রাম নিচ্ছে, আর নিজেই নিজের সাথে বলছে "আজ বেদম রোইদ পরতাছে গাছটা না থাকলে চেগাইয়া যাইতাম রোইদে"। বলতে বলতেই খোদার রহমতের মৃদু হিমেল বাতাস আসতে শুরু হলো।
কাদেরের প্রানটা জুড়িয়েগেলো সে বাতাসে, কাদের দুচোখ বন্ধ করে দীর্ঘ শ্বাষ নিয়ে প্রকৃতির পরম সুখ উপভোগ করছে, এ যেনো স্বর্গ সুখ মোহিত সময়। মনের সুখে দুচোখবুজে গুন গুন করছিলো।
এমন সময় পাশ দিয়ে এক সনামধন্য ব্যাবসায়ী যাচ্ছিলো নাম তার কালু বেপারী। গায়ের রং কালো থাকায় ছোট বেলা থেকে সবাই কালু কালু ডাকতো, সে থেকে নাম পড়লো কালু। আর এখন সে চাদপুরের একজন বড় আড়দ্দার, একটা মাছের আড়দ আছে তার।
কালু বেপারী: কি কাদিরা ঘুমাও কেন? এই হইলো তোগো সমস্যা কেবল আরাম করছ।
কাদের: ও কালু ভাই! আইজকার লাইগা মোটামোটি ভালো মাছ ধরছি আর লাগবোনা।
কালু বেপারী: কেন আরোকয়ডা মাছ ধরলে হইতোনা?
কাদের: কি হইতো?
কালু বেপারী: বেশি মাছ বিক্রি কইরা বেশি টাকা পাইতি।
কাদের: এর পর কি করতাম?
কালু বেপারী: একটা নৌকা কিনে মাঝ নদীতে আরো বেশি মাছ ধইরা আরো বেশি টাকা পাইতি।
কাদের: তারপর কি করতাম?
কালু বেপারী: আরো নৌকা কিনে তোর নিজের আওতায় কতোলোক করাতে পারতি। একদিন বড় ব্যবসায়ী হয়ে অনেক টাকার মালিক হইতি।
কাদের: তারপর কি করতাম?
কালু বেপারী: তারপর সুখ উপভোগ করতি।
কাদের: তোহ আপনে আহনের আগেতো আমি তাই করতাছিলাম। ফারাক হইলো আপনে এই সুখ বানানের লাইগা বহুত কিছু করছেন, আর আমি আল্লার দনে খুশি।
কালু বেপারী চুপ করে কিছুক্ষন ভাবলেন তারপর কিছু না বলে চলেগেলো।

Pages: [1] 2