Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - saidulislam

Pages: [1]
1
চাঁদপুরে পতিত জমিতে চাষ হচ্ছে সবুজ মোলায়েম লন কার্পেট ঘাস। দেখলে মনে হবে যেন সত্যিকারের কার্পেট। এই ঘাস বাণিজ্যিকভাবে চাষ করছেন প্রবাসফেরত গোলাম রাব্বি।

বাড়ি বা অফিসের আঙিনায়, বাগানে, কবরস্থানে, পাহাড়ে সৌন্দর্য বাড়াতে ও পরিবেশ রক্ষায় কার্যকরী কার্পেট ঘাস।

সরেজমিন দেখা যায়, চাঁদপুর শহরের পুরানবাজার লোহারপুল এলাকার গোলাম রাব্বি প্রায় ২ বছর আগে চাঁদপুর সদরের বহরিয়া দোকানঘর এলাকায় প্রায় ৪০ শতাংশ পরিত্যক্ত জমি ভাড়া নিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে এই ঘাসের চাষ শুরু করেন।

বর্তমানে লাভজনক হওয়ায় ৪ স্থানে প্রায় ৫ একর জমিতে এই ঘাস চাষ করা হচ্ছে।

গোলাম রাব্বি দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'আমি দীর্ঘ প্রায় ৭ বছর বাহরাইনে ছিলাম। সেখানেই লন কার্পেট ঘাসের চাষ শিখি। সৌন্দর্য বাড়াতে সেখানে এই ঘাস ব্যাপকহারে ব্যবহার করা হয়।'

তিনি জানান, দেশে ফেরার পর তার বিদেশে যেতে ভালো লাগছিল না। বাড়ির কাছেই দোকানঘর জাফরাবাদ এলাকায় ফসলহীন উঁচু জমি খুঁজে বের করেন। ভারত থেকে এই ঘাসের চারা সংগ্রহ করে প্রথমে প্রায় ৪০ শতাংশ জমি ভাড়া নিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে এই ঘাসের চাষ শুরু করেন।

'যখন দেখলাম দেশে এটি করা যাচ্ছে, তখন আস্তে আস্তে জমির পরিমাণ বাড়াতে থাকি। পরবর্তীতে এটি বাণিজ্যিকভাবে বিক্রির জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিই। এরপর প্রকল্পটি বাড়তে থাকে,' যোগ করেন তিনি।

'বর্তমানে ৪ স্থানে এই ঘাস চাষ করছি,' উল্লেখ করে গোলাম রাব্বি আরও বলেন, 'লাভজনক ব্যবসা হওয়ায় এই ঘাস এখন অনলাইনে বসেই সারাদেশে বিক্রি করছি। চাষের নিয়ম পদ্ধতির জন্য প্রয়োজনে নিজেদের লোক দিয়েও ঘাস পৌঁছে দিচ্ছি।'

বর্তমানে তার প্রকল্পে ৪০ জন কাজ করছেন। আগ্রহী অনেকেই সরাসরি ঘাস নিতে মাঠে আসছেন।

গত শনিবার মুন্সিগঞ্জ জেলা প্রশাসক বাংলো ও মুন্সিগঞ্জ ভূমি অফিসের জন্য ৪ হাজার বর্গফুট কার্পেট ঘাস কেনা হয়েছে। প্রতি বর্গফুটের দাম পড়ে ৮০ টাকা।

চাষ পদ্ধতি

গোলাম রাব্বি বলেন, 'মূল নাম মেক্সিকান-বারমুডা গ্রাস। লন কার্পেট ঘাস হিসেবে বেশি পরিচিত। আমাদের দেশে অনেকে কার্পেট ঘাস নামে ডাকেন।'

তিনি ভারত থেকে চারা আনার পর এরপর তা ছোট ছোট টুকরো করে 'মুড়া' বানিয়ে পতিত জমিতে পলিথিন বিছিয়ে তার ওপর হালকা মাটি দিয়ে রোদে দেন। কয়েকদিন অল্প করে পানি দেন। প্রতি মাসে অন্তত একবার রাসায়নিক সার ব্যবহার করেন।

কার্পেটের মতো রাখতে ১৫ দিন পর পর কাঁচি দিয়ে আগা ছাঁটা হয়।

আয়-ব্যয়

গোলাম রাব্বি জানান, তিনি ৯০ হাজার বর্গফুট জমিতে এটি চাষ করছেন। তার ৪ প্রকল্পের পেছনে খরচ হয়েছে প্রায় ১৮ লাখ টাকা। জমি বাবদ ভাড়া দিতে হয় বছরে ৫ লাখ টাকা। রক্ষণাবেক্ষণের জন্য জনপ্রতি দৈনিক হাজিরা ৬০০ টাকা।

বর্তমানে তিনি এই ঘাস প্রতি বর্গফুট বিক্রি করছেন ৮০ টাকায়।

তার মতে, 'এতদিন লাভের মুখ দেখিনি। এখন তা হতে পারে। ইতোমধ্যে এই ঘাস চট্টগ্রাম, সিলেট, গাজীপুর, নরসিংদী, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জসহ অনেক জেলায় বিক্রি হয়েছে। এই ঘাস নিতে প্রতিদিনই কোনো না কোনো জেলা থেকে আগ্রহীরা যোগাযোগ করছেন।'

Ref: https://bangla.thedailystar.net/news/bangladesh/agriculture/news-386846?fbclid=IwAR0F_ICBbm15Q1gsek4PcIWxz8Bo-ggpDBlctsn7-spwWoLGLpWg0FH0Xp4

2
২০২২ সালে বাংলাদেশ অনেক ব্যবসা আছে তার ভিতর এখানে খুব ইন্টারনেশনাল কিছু ব্যবসা আছে যেটি চাইলে আপনি সহজেই করতে পারবেন। বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা যদি খোজেন তাহলে আপনি এই ৫ টি ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে ব্যবসা করতে পারেন। বেশি কথা বলার থেকে চলুন দেখে নিন আইডিয়াগুলি।

১। ই-কমার্স বিজনেস শুরু করতে পারেন: ই-কমার্স বিজনেস এর কথা শুনলে বিশাল ব্যবসার কথা মনে পড়ে। কিন্তু এটিকে ক্ষুদ্র পরিসরে করা সম্ভব। যে কোন নির্দিষ্ট একটা টপিক বেছে নিতে হবে এবং সেই ধরনের পণ্যেই বিক্রি করতে হবে। যেমন ঘরথেকে.কম নামে একটা ওয়েবসাইট রয়েছে যারা শুধুমাত্র বিদেশী খাবার দাবারের বিভিন্ন মসলা বা উপাদান বিক্রি করে। এছাড়া শুধুমাত্র ইলেকট্রিক গেজেট বিক্রি করার ওয়েবসাইট তৈরি করেও আয় করা যায় অথবা টি-শার্ট বিক্রির ওয়েবসাইট তৈরি করা সম্ভব।

২। সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার: সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ব্যবসায়ীকে প্রমোট করা অথবা ব্যবসার প্রসার বৃদ্ধি করা বর্তমানে নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন ব্যস্ততম মডেল ব্যবসায়ী সেলিব্রিটিদের সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজ করার জন্য ম্যানপাওয়ার এর প্রয়োজন আছে। এবং একটা প্রতিষ্ঠানের সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজ করার জন্য একজন ম্যানপাওয়ার এর প্রয়োজন হয়। আর সেই কাজটা করে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার। সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হওয়ার জন্য যতটুকু দক্ষতার প্রয়োজন কতটুকু অর্জন করে এই সেক্টরে অবদান রাখতে পারেন।

৩। ডিজিটাল মার্কেটিং: অনলাইনে যতগুলো ইনকামের মাধ্যম রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে সহজ এবং দ্রুততম সময়ে পকেটের টাকা আনার উপায় হচ্ছে দিজিতাল মারকেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়টা ক্ষুদ্র বিষয় নয় এখানে মার্কেটিং এর বিভিন্ন ধরনের কৌশল শিখতে হয়। ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে শিখে ব্যবসা করা যায় পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা সম্ভব। ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার জন্য অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে অনলাইনে থেকে কোর্স কিনে শেখা। অথবা নিজের চেষ্টা থাকলেই ফ্রিতেও বিভিন্ন রিসোর্স ব্যবহার করে শেখা সম্ভব।

৪। শেয়ার মার্কেট ব্যবসা: প্রত্যেক ব্যবসাতেই যেমন রিক্স রয়েছে ঠিক তেমনি শেয়ার মার্কেটের ব্যবসার মধ্যে রয়েছে তবে এটা অবশ্যই লাভজনক ব্যবসা যদি আপনি বুঝে শুনে ভালো কোম্পানির শেয়ার কিনতে পারেন। শেয়ার ব্যবসা সম্পর্কে ব্যক্তিগতভাবে আমার তেমন কোন ধারণা নেই তাই এটা সম্পর্কে বেশি কিছু বলতে পারছি না তবে ইন্টারনেটে প্রচুর রিসোর্স রয়েছে শেয়ার মার্কেটের ব্যবসা সম্পর্কে খুঁটিনাটি অথবা বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য। শেয়ার মার্কেটে ব্যবসা করে অনেকেই কোটিপতি হয়েছে এমনকি এমন একটা সময় এসেছে যেখানে শেয়ার কিনতে কিনতে খুদ সে কোম্পানির মালিক বনে গেছেন।

৫। ইন্টেরিয়র ডিজাইনিং ব্যবসা: এটা এমন এক ধরনের ব্যবসায় যেখানে নতুন নতুন বাড়ি ঘর নির্মাণের পর ভেতরটা কি ধরনের ডিজাইন হবে সেই বিষয়টা নিয়ে কাজ করে। শুধুমাত্র বাড়ি নয় পাশাপাশি বিভিন্ন অফিস-আদালতে অভ্যন্তরীণ ডিজাইনের কাজ করে থাকে ইন্টেরিয়র ডিজাইনিং ব্যবসায়ীরা। এই ব্যবসায় প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে আমাদের বাংলাদেশে কারণ আমরা আর্থিকভাবে স্বচ্ছল হচ্ছে পাশাপাশি সচ্ছলতার অন্যটি হওয়ার ফলে সৌখিনতা ও বৃদ্ধি পাবে এর ফলশ্রুতিতে ভবিষ্যতে এই ব্যবসার আরো বেশি সম্ভাবনা জাগ্রত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।

Source: http://www.uddoktarkhoje.com/%e0%a6%96%e0%a7%81%e0%a6%ac-%e0%a6%b8%e0%a6%b9%e0%a6%9c%e0%a7%87-%e0%a6%95%e0%a7%8b%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%aa%e0%a6%a4%e0%a6%bf-%e0%a6%b9%e0%a6%93%e0%a7%9f%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a7%87/

Pages: [1]