-
ScienceDaily (Nov. 28, 2012) —
A combination of anti-HIV drugs has been found to also reduce the risk of recurrent malaria by nearly half among HIV-positive children, according to researchers supported by the National Institutes of Health.
-
ScienceDaily (Nov. 2012)
None of us want to experience events like the Camelford water pollution incident in Cornwall, England, in the late eighties, or more recently, the Crestwood, Illinois, water contamination episode in 2009 where accidental pollution of drinking water led to heart-wrenching consequences to consumers, including brain damage, high cancer risk, and even death. In the case of such catastrophes, it is important to have a method to identify and curtail contaminations immediately to minimize impact on the public. A paper published earlier this month in the SIAM Journal on Applied Mathematics considers the identification of contaminants in a water distribution network as an optimal control problem within a networked system.
-
(http://images.sciencedaily.com/2012/11/121120122051.jpg)
(Credit: Image courtesy of Polytechnic Institute of New York University)
ScienceDaily (Nov. 2012) — New research is illuminating the emerging field of ethorobotics -- the study of bioinspired robots interacting with animal counterparts. They studied how real-time feedback attracted or repelled live zebrafish. The fish were more attracted to robots with tail motions that mimicked the live fish. The researchers hope that robots eventually may steer live animal or marine groups from danger.
-
শিশুর নাম কি হবে? জন্মগ্রহণের পরপরই শিশুর নাম রাখা নিয়ে শুরু হয় তোড়জোড়। শিশুর নাম রাখার ক্ষেত্রে অনেকেই এখন পছন্দের প্রযুক্তি পণ্য, প্রযুক্তি শব্দকেই বেছে নিচ্ছেন। সম্প্রতি টেলিগ্রাফ অনলাইন শিশুর নাম হিসেবে ব্যবহূত সেরা দশটি প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট শব্দের তালিকা প্রকাশ করেছে।
(http://paimages.prothom-alo.com/resize/maxDim/340x1000/img/uploads/media/2012/11/29/2012-11-29-10-04-56-50b733480e001-facebook-like-baby-5174589.gif)
শিশুর নামের এ তালিকায় প্রথমে স্থান পেয়েছে ‘অ্যাপল’ শব্দটি। প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবেই অ্যাপলের পরিচিতি। তবে গায়িকা ও অভিনেত্রী গিনেথ প্যালট্রো তাঁর মেয়ের নাম রেখেছেন ‘অ্যাপল’। অ্যাপলের তৈরি প্রিয় এমপিথ্রি প্লেয়ারের নাম থেকেই প্যালট্রো তাঁর মেয়ের নাম রেখেছেন অ্যাপল।
সেরা নামের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ‘আর্চি’। আর্চি মূলত সার্চ ইঞ্জিনের নাম। কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ‘ডেল’ সুপরিচিত। তবে এ ডেল নামটিই এখন অনেক শিশুর নামের ক্ষেত্রেই ব্যবহূত হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ‘ফেসবুক’। তবে ফেসবুক এখন আর কেবল সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটই নয়; আরব বসন্তের পর মিশরের জামাল ইব্রাহিম তাঁর সন্তানের নাম রেখেছেন ‘ফেসবুক’। একই ভাবে ফেসবুক সংশ্লিষ্ট শব্দ ‘লাইক’ এখন অনেক শিশুর নাম হয়ে উঠেছে। ইসরায়েলের এক দম্পতি তাঁদের মেয়ের নাম রেখেছেন লাইক। যুক্তরাজ্যের প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট শব্দ হিসেবে শিশুর নামের তালিকায় আরও স্থান পেয়েছে ‘লিংক’, ‘লারা’, ‘পিক্সেল’, ‘মারিও’ ও ‘হাল’।
এদিকে প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট পিসি ম্যাগ জানিয়েছে, ‘পার্ল’, ‘ম্যাক’, ‘রুবি’, ‘লিনাস’, ‘আডা’, ‘এলিস’, ‘জেসন’, ‘পেজ’, ‘পাসকল’ ও ‘পিসি’ নামটিও জনপ্রিয় নাম হতে পারে। নামের ক্ষেত্রে সম্প্রতি জনপ্রিয় আরও একটি প্রযুক্তি শব্দ হচ্ছে- ‘হ্যাসট্যাগ’।
Source: http://prothom-alo.com/detail/date/2012-11-29/news/309372
-
কিছু বড় বড় ওয়েবসাইটের মালিকের নাম, না জানলে জেনে নিন...
● Google - এর প্রতিষ্ঠাতা: Sergey Brin, Larry Page
● Facebook - এর প্রতিষ্ঠাতা: Mark Zuckerberg, Dustin Moskovitz, Chris Hughes, Eduardo Saverin
● Wikipedia - এর প্রতিষ্ঠাতা: Jimmy Wales, Larry Sanger
● Youtube - এর প্রতিষ্ঠাতা: Steve Chen, Chad Hurley, Jawed Karim
● Twitter - এর প্রতিষ্ঠাতা: Evan Williams, Biz Stone, Jack Dorsey
● eBay - এর প্রতিষ্ঠাতা: Pierre Omidyar
● Orkut - এর প্রতিষ্ঠাতা: Orkut Buyukkokten
● MySpace - এর প্রতিষ্ঠাতা: Tom Anderson, Chris DeWolfe
● Friendster - এর প্রতিষ্ঠাতা: Jonathan Abrams
● Yahoo - এর প্রতিষ্ঠাতা: David Filo, Jerry Yang
● Hotmail - এর প্রতিষ্ঠাতা: Sabeer Bhatia
● Wikileaks - এর প্রতিষ্ঠাতা: Julian Assange
-
nice post. i think some posts like this one make us curious to know something new. thanks for sharing .........
-
ধূমপান বন্ধের অভিযানে আরো এক ধাপ এগোলো অস্ট্রেলিয়া। এখন থেকে দেশটির কোনো সিগারেট প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান তাদের মোড়কে প্রতিষ্ঠানের নাম, লোগো এমনকি কোনো রঙও ব্যবহার করতে পারবে না। বরং জলপাই রঙের প্যাকেটটিকে হতে হবে ভয়ংকর। ধূমপানের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যঙ্গের ছবি থাকতে হবে মোড়কে। সেই সঙ্গে থাকবে বড়দের ধূমপানের ফলে অসুস্থ্ হয়ে পড়া শিশুদের ছবি। আজ শনিবার থেকেই অস্ট্রেলিয়ায় আইনটি বলবৎ করা হয়েছে।
আইনটি জারি হওয়ার ফলে সব সিগারেটের মোড়কই হবে একই রকম। কারণ কম্পানির নাম ও সিগারেটের ব্র্যান্ডের নাম মোড়কে দিতে হবে খুবই ছোট ফন্টে। প্যাকেটের গায়ে স্বাস্থ্য সতর্কীকরণ
বিজ্ঞপ্তি তো থাকবেই। বছর দুই আগে আইনটি প্রণয়নের কাজে হাত দেয় অস্ট্রেলিয়া। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এমন নতুন আইন প্রণয়ন অনুমোদন করে। অনেকেই মনে করছেন অস্ট্রেলিয়ার এই আইন ধূমপানবিরোধী আন্দোলনে নতুন মাত্রা আনবে। এর আগে সিগারেটের প্যাকেটে ধূমপানের ক্ষতিকর দিক বর্ণনা থেকে শুরু করে ধূমপানের কারণে ক্ষতিগ্রস্তু হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস ও মানবদেহের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ছবি দেওয়া ক্ষেত্রবিশেষে বাধ্যতামূলক করা হলেও রঙ, লোগো এমনকি ব্র্যান্ড পরিচয়হীন সিগারেটের মোড়ক তৈরির আইন বিশ্বে এই প্রথম।
অস্ট্রেলিয়ার ধূমপানের কারণে মৃত্যুর হার ১০ শতাংশের নিচে নামিয়ে নিয়ে আনার পরিকল্পনা রয়েছে। দেশটিতে প্রতিবছর প্রায় ১৫ হাজার মানুষ ধূমপানের কারণে বিভিন্ন রোগে ভুগে মৃত্যুবরণ করেন। এর আগে সিগারেট ও অন্যান্য তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপনের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা অস্ট্রেলিয়া সরকার আরোপ করেছিল, তাতে ধূমপায়ীর সংখ্যা ১৯৮৮ সালের তুলনায় ২০০৭-এ নেমে এসেছিল প্রায় অর্ধেকে। যেখানে ১৯৮৮ সালে অস্ট্রেলিয়ায় ১৪ বছর বা তার বেশি বয়সী মোট ধূমপায়ীর সংখ্যা ছিল ৩০ শতাংশ, সেখানে ২০০৭ সালে তা কমে এসেছে ১৬ দশমিক ৬ শতাংশে। তবে ২০০৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার তামাকশিল্প সরকারকে ৭৬০ কোটি ডলার রাজস্ব দিয়েছে।
সূত্রঃ http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Loan&pub_no=1078&cat_id=1&menu_id=0&news_type_id=3&news_id=304019
-
University Ranking Bangladesh
University Web Rankings 2012
1. University of Dhaka Dhaka
2. American International University-Bangladesh Dhaka
3. Bangladesh University of Engineering and Technology- Dhaka
4. Jahangirnagar University Savar
5. Rajshahi University Rajshahi
6. North South University Dhaka
7. National University Gazipur
8. Daffodil International University Dhaka
9. Chittagong University Chittagong
10. East West University Dhaka
11. Ahsanullah University of Science and Technology Dhaka
12. Shahjalal University of Science and Technology Sylhet
13. Islamic University of TechnologyGazipur
14. Khulna University Khulna
15. Independent University, Bangladesh Dhaka ...
16. Khulna University of Engineering and Technology Khulna
17. Chittagong University of Engineering and Technology Chittagong
18. Bangladesh Agricultural University Mymensingh
19. International Islamic University, Chittagong Chittagong ...
20. The University of Asia Pacific Dhaka
21. Rajshahi University of Engineering and Technology Rajshahi
22. BRAC University Dhaka ...
23. International University of Business Agriculture and Dhaka
24. Noakhali Science and Technology University Noakhali
25. Presidency University Dhaka
26. Northern University of Bangladesh Dhaka ...
27. Dhaka University of Engineering & Technology Gazipur
28. Southern University Bangladesh Chittagong
29. Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University Dhaka
30. Islamic University Kushtia
31 ..Southeast University Dhaka
32. Jagannath University Dhaka
33. Comilla University Comilla
34. Begum Rokeya University Rangpur
35. Mawlana Bhashani Science and Technology University Tangail
36. Stamford University Bangladesh Dhaka
37. Bangladesh University of Professionals Mirpur
38. Jatiya Kabi Kazi Nazrul Islam University Mymensingh
39. Jessore Science and Technology University Jessore
40. Asian University of Bangladesh Dhanmondi ...
41. Eastern University Dhaka
42. Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman Agricultural University Gazipur
43. University of Liberal Arts Bangladesh Dhaka
44. Atish Dipankar University of Science and Technology Dhaka ...
45. Patuakhali Science and Technology University Patuakhali ...
46. Sylhet Agricultural University Sylhet ...
47. Primeasia University Dhaka
48. Hajee Mohammad Danesh Science and Technology University Dinajpur
49. ASA University Bangladesh Dhaka
50. University of Development Alternative Dhaka
51. Chittagong Veterinary and Animal Sciences University Chittagong
52. Pabna Science & Technology University Pabna
53. World University of Bangladesh Dhaka
54. Manarat International University Dhaka
55. State University of Bangladesh Dhaka
56. Victoria University of Bangladesh Dhaka
57. Metropolitan University Sylhet
58. Leading University Sylhet ...
59. Green University of Bangladesh Dhaka ...
60. Sher-e-Bangla Agricultural UniversityDhaka
61. City University Dhaka
62. Bangladesh University of Business and Technology Dhaka
63. Dhaka International University Dhaka
64. University of Science and Technology Chittagong Chittagong ...
65. Darul Ihsan University Dhaka
66. Shanto Mariam University of Creative Technology Dhaka
67. Premier University Chittagong
68. United International University Dhaka
69. University of Information Technology and Sciences Dhaka
70. Bangladesh Islami University Dhaka
71. Uttara University Dhaka
72. Prime University Dhaka
73. East Delta University Chittagong
74. Sylhet International University Sylhet
75. Gono Bishwabidyalay Dhaka
76. The Millenium University Dhaka
77. Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman Science and Technology University Gopalganj
78. Begum Gulchemonara Trust University Chittagong
79. Bangladesh University Dhaka
80. Royal University of Dhaka Dhaka
81. Bangladesh University of Textiles Dhaka
82. University of South Asia Dhaka
83. IBAIS UniversityDhaka
84 The People's University of Bangladesh Dhaka ...
www.studentvisa4u.com
-
(http://img.priyo.com/files/201212/ICT-Challenge-01.jpg)
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বা আইসিটি। আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে যার অবদান অনেক বেশি চোখে পড়ার মতো। ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ নেয়ামক হিসেবে কাজ করতে পারবে এর নতুন উদ্ভাবনী দিকগুলো। এই ভাবনা থেকেই "আইসিটি ইনোভেশন অ্যাপ্লিকেশন চ্যালেঞ্জ ২০১৩" প্রতিযোগিতা আয়োজন করতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন [আইটিইউ]।
শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের জন্য আহ্বানের পথে প্রতিযোগীদের সমস্যার জবাব দিতে হবে কম্পিউটারের ভাষায়। তৈরি করতে হবে অ্যাপ্লিকেশন। যেগুলো কাজে লাগিয়ে মেলবন্ধন ঘটানো যাবে মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবা। পাশাপাশি সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণের মাধ্যমে পরিবর্তন আনা যাবে সামাজিক মাধ্যমগুলোতে। স্বচ্ছতা অক্ষুণ্ণ যথাযথ রেখেই কাজের দিক থেকে আদায় করা যাবে শতভাগ সুবিধা।
চ্যালেঞ্জকে করতে হবে জয়:
প্রতিযোগিতার অংশগ্রহণ পর্ব শুরু হয়েছে ২২ নভেম্বর ২০১২ থেকে। যদিও আরব আমিরাতে দুবাইয়ে শহরে অনুষ্ঠিত হওয়া বিশ্ব টেলিযোগাযোগ মানদণ্ড সম্মেলন [ডব্লিউটিএসএ] ২০১২ থেকেই প্রচারে নামে আইটিইউ। নতুন উদ্ভাবনীমূলক মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন সার্ভিস [যেমন- মোবাইলে চিকিৎসা ব্যবস্থা, মোবাইল পেমেন্ট ইত্যাদি], ই-এডুকেশন, ই-গভর্নমেন্ট এবং চৌকস যোগাযোগ ব্যবস্থা। এই চারটি চ্যালেঞ্জিং বিভাগ থেকে প্রত্যেক প্রতিযোগীকে বেছে নিতে হবে যে কোনো একটি বিভাগ।
প্রতিযোগী হবেন যারা:
আইটিইউ সদস্যভুক্ত দেশগুলোর যেকোনো নাগরিক এতে অংশ নিতে পারবেন। দলগত কিংবা ব্যক্তিগত অথবা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে- যেকোনো ভাবেই অংশ নিতে পারবেন প্রতিযোগিতারা। ব্যক্তিগত প্রতিযোগী হতে হলে আঠারো কিংবা তদূর্ধ্ব বয়সী হতে হবে। কয়েকজন মিলে দল গঠন করেও নামা যাবে প্রতিযোগিতায়। আবার প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি আছে এরকম প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকেও প্রতিযোগিতার ময়দানে আসা যাবে।
যেভাবে হবেন প্রতিযোগী:
প্রকল্প প্রস্তাবনা জমা দেওয়ার আগেই অনলাইনে নিবন্ধন করতে হবে। আর অনলাইন নিবন্ধন চলবে ২২ জানুয়ারি ২০১৩ পর্যন্ত। অনলাইনে নিবন্ধন করার শুরুতেই বেছে নিতে হবে একক [ব্যক্তিগত], ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা অথবা কর্পোরেট [সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান] এ তিনটি ধরণের প্রতিযোগিতা পর্ব থেকে যে কোনো একটি। এককভাবে নিবন্ধনের জন্য যেতে হবে এই ঠিকানায় (http://www.itu.int/en/ITU-T/challenges/innovation/Pages/ictchallenge-ind.aspx)আবেদন পত্রের শুরুর অংশেই দিতে হবে ব্যক্তিগত যোগাযোগ তথ্য [নাম, ঠিকানা, ইমেইল আইডি এবং ফোন নাম্বার]। পরের অংশে থাকবে আপনার প্রকল্পের নাম ও ধারণা দেওয়া আলাদা দুটো বক্স। সঠিকভাবে পূরণ করার পর সাবমিট করতে হবে। আর ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা হিসেবে অংশ নিতে যেতে হবে এই ঠিকানায় (http://www.itu.int/en/ITU-T/challenges/innovation/Pages/ictchallenge-cor.aspx)এখানে আবেদন পত্রের সবকিছু একক আবেদন পত্রের সাথে মিল থাকলে বাড়তি হিসেবে চাওয়া হবে আপনার প্রতিষ্ঠানের তথ্য। কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান হিসেবে বড় সরকারি প্রতিষ্ঠান হলে নিবন্ধনে যেতে হবে এই ঠিকানায় এবং মাঝারি মানের প্রতিষ্ঠান হলে এই লিংক সঠিকভাবে নিবন্ধন সম্পন্ন হলে প্রতিযোগীর ইমেইলে ঠিকানায় চলে আসবে একটি নিবন্ধন আইডি, ওয়ার্ক আইডি। পাশাপাশি আসবে একটি এফটিপি লিংক। যেখানে পরবর্তীতে জমা করতে হবে আপনার বানানোর অ্যাপ্লিকেশনের প্রয়োজনীয় নথি।
প্রতিযোগিতার আসল পর্ব:
অ্যাপ্লিকেশনের ফিচার এবং কাজের ধরণ উল্লেখপূর্বক প্রস্তাবনা তৈরি করতে হবে পিডিএফ অথবা পাওয়ার পয়েন্ট ফরমেটে। ডব্লিউএমভি ফরমেট আকারে সর্বোচ্চ ৫মিনিটের অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কে বক্তব্য দিয়ে তৈরি করতে হবে ভিডিও। কিভাবে উন্নয়নশীল দেশের মানুষের জীবন ধারায় উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারবে সে সম্পর্কে আপনার তৈরি করা অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কে তৈরি করতে হবে ধারণা পত্র বা কনসেপ্ট পেপার। যার শব্দের সীমা হবে সর্বোচ্চ তিন হাজার।
পুরস্কারের হাতছানি:
সেরা অ্যাপস [ব্যক্তিগত ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা প্রতিযোগি], সেরা কর্পোরেট অ্যাপস এবং উভয় পর্যায়ে সম্মাননা পুরস্কার। এগুলোর মধ্যে শুধুমাত্র সেরা অ্যাপসকে ৫ হাজার ডলার পরিমাণ নগদ অর্থ পুরস্কার দেওয়া হলেও প্রত্যেক বিভাগের বিজয়ীর জন্য সবচেয়ে বড় পুরস্কার ২০১৩ সালের ১৭ মে বিশ্ব তথ্য সভা দিবসে এসব প্রকল্প সমগ্র বিশ্বকে দেখানো সুযোগটি। এবং আইটিইউর সাথে কাজ করার সুযোগ।
-
অফিসে কাজ করছেন। সবাই নিমগ্ন নিজ নিজ পিসিতে। রাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সব গোপন তথ্য আপনারাই পাহারা দেন। বছরের ৩৬৫ দিন সার্ভার চালু যাতে থাকে সে ব্যবস্থা করা আছে। তাই এক দণ্ডের জন্য পিসি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হওয়ার কোন জো নেই। কিন্তু এই অবিশ্বাস্য ঘটনাটিই আজ ঘটলো। ধাম করে আপনার কম্পিউটার বন্ধ হয়ে গেলো। আতঙ্কে আপনার চোখ তখন বিস্ফারিত। মুহূর্তেই গায়ের রক্তও হিম হয়ে যায় যখন দেখেন চারপাশের সব সহকর্মীর কম্পিউটারই কোন্ অর্দশ্য সুইচে বন্ধ হয়ে গেছে। আপনারা কেউ তখনো জানেন না অফিস ভবনের উপর দিয়ে উড়ে গেছে শত্রুদেশের চালকবিহীন বিমান বা ড্রোন। সেটির নিক্ষিপ্ত মাইক্রো্ওয়েভ মিসাইলে মুহূর্তেই ধ্বংস হয়ে গেছে আপনার রাষ্ট্রের প্রতিরক্ষাবিষয়ক সব গবেষণাতথ্য, উপাত্ত।
প্রথম পাঠে দৃশ্যটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী মনে হলেও খবর হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র এই মাইক্রো্ওয়েভ মিসাইল ইতিমধ্যেই তৈরি করে ফেলেছে।আমেরিকার বিমাননির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যেই এই ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে বলে আজ সোমবার খবর দিয়েছে স্কাইনিউজ অনলাইন। ইরান, উত্তর কোরিয়া, চীন, আল-কায়েদা, তালিবান থেকে শুরু করে বিশ্বের যে কারো জন্যই এটি এক ভয়ঙ্কর বার্তা। আশঙ্কা করা হচ্ছে, এ ধরনের অস্ত্রের ব্যবহার শুরু হলে প্রচলিত যুদ্ধের চেহারাটাই বদলে যাবে। কারণ যে কোন দেশ বা প্রতিষ্ঠানকেই এ সাইবার-অস্ত্রের সহজ লক্ষ্য করা যাবে।
স্কাইনিউজ জানায়, বোয়িং যে ক্ষেপণাস্ত্রটির পরীক্ষা চালিয়েছে সেটি বানাতে দুই কোটি ৪০ লাখ ডলার ব্যয় হয়। আর পরীক্ষাটি চালানো হয় যুক্তরাষ্ট্রের ইউটাহ অঙ্গরাজ্যের একটি মরুভূমিতে। কাউন্টার ইলেক্ট্রনিকস হাই-পাওয়ারড মাইক্রোওয়েভ অ্যাডভান্সড প্রজেক্ট (সিএইচএএমপি) নামের এক প্রকল্পের আওতায় একটি রকেট নিক্ষেপ করা হয় পূর্বনির্ধারিত পথ ধরে। সে পথের আশপাশেই ছিল একটি সেনাঘাঁটি। রকেট থেকে নিক্ষিপ্ত মাইক্রোওয়েভ সেই ঘাটিঁর গোটা কম্পিউটার ব্যবস্থাকেই বিকল করে দেয়। পরীক্ষার স্বার্থে যে ক্যামেরা সংযোজন করা হয়েছিল সেটিও এই
মাইক্রোওয়েভ মিসাইলের অদৃশ্য অস্ত্র থেকে রক্ষা পায়নি। বৈদ্যুতিক তরক্ষের ধাক্কায় মুহূর্তেই ক্যামেরাটি রেকর্ড করা বন্ধ করে দেয়।
বোয়িং ফ্যানটম ওয়ার্কসের সিএইচএএমপি প্রকল্পের সবাই এ সাফল্যে খুশি। প্রোগ্রামটির ব্যবস্থাপক কেইথ কোলম্যান বলেছেন, "এই প্রযুক্তিটি আধুনিক যুগের যুদ্ধব্যবস্থাকেই পালটে দেবে। অদূর ভবিষ্যতে এমনকি সশস্ত্রবাহিনী বা যুদ্ধবিমান পৌঁছার আগেই ব্যবহার করা হতে পারে এই মাইক্রোওয়েভ ক্ষেপণাস্ত্র।
বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং তাদের পরীক্ষার বিশদ বিবরণ প্রকাশ করলেও যথারীতি গোপন রেখেছে এই বৈদ্যুতিক ক্ষেপণাস্ত্র নিমার্ণের কৌশল। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, এই ক্ষেপণাস্ত্রে আছে শক্তিশালী ইলিক্ট্রনিক পালস কামান।
আশঙ্কা করা হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের দেখানো পথ ধরে অন্যান্য অনেক দেশ ইলেক্ট্রনিক পালস অস্ত্র তৈরি করা শুরু করবে। রয়াল ইউনাইটেড সার্ভিস ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ট্রেভর টেইলর বলেন, "অতীতে দেখা গেছে কোন একটি দেশ গুরুত্বপূর্ণ কোন একটি প্রযু্ক্তির বিকাশ ঘটালে অন্যরাও খুব স্বল্প সময়ে তা করতে সক্ষম হয়। সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের বেলায় কী হয়েছিল তা তো সবারই জানা।
Ref: http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Wallpaper&pub_no=1080&cat_id=1&menu_id=0&news_type_id=3&news_id=304676
-
হৃদরোগীরা নিয়মিত মদ্যপান করলে তাদের অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের ঝুঁকি বাড়ে বলে সম্প্রতি এক জরিপে জানা গেছে। এমনকি পরিমিত পরিমাণে পান করলেও এ সমস্যা দেখা দিতে পারে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
-
(https://fbcdn-sphotos-c-a.akamaihd.net/hphotos-ak-ash3/150222_433885636674404_943392344_n.jpg)
-
nice post. i think some posts like this one make us curious to know something new. thanks for sharing .........
And it's true that, An Idea Can Change Your Life.
-
Fringe Tech Premium WordPress Theme
Download: http://www.nowdownload.eu/dl/cc1hfpmb49mm2 (http://www.nowdownload.eu/dl/cc1hfpmb49mm2)
-
গুগল সার্চ ছাড়া ব্লগের ট্রাফিক বাড়ানোর আট উৎস
এটি নিয়ে কোন সন্দেহ নেই যে ব্লগের ট্রাফিক বাড়ানোর ক্ষেত্রে গুগল সার্চ একটি অসাধারন উপায়। কারন এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে যেগুলো হাজার হাজার ইউনিক ট্রাফিক পায় গুগল সার্চ থেকে। কিন্তু গুগল দিন দিন যে হারে কঠোর হচ্ছে তাতে গুগল থেকে ট্রাফিক আসা কমে যাচ্ছে । কিছুদিন আগেও গুগল এ পেজ রেঙ্ক পাওয়া তেমন কোন ব্যাপার ছিল না কিন্তু বর্তমানে গুগল পান্ডা এবং প্যাঙ্গুইন এর মত কিছু শক্তিশালী আপডেট এর কারনে এখন গুগল সার্চ এ ভাল অবস্থান পাওয়া বেশ কষ্টকর হয়ে পড়েছে। এক্ষেত্রে অপেশাদার ব্লগাররা সবচেয়ে বেশী ভুগছে। তবে পেশাদার সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজারদের কিন্তু তেমন কোন অসুবিধা হচ্ছে না বলা যাবে না। তারাও কম বেশী ভুগছেন। কারন একসময় তেমন মানসম্মত নয় এমন ওয়েবসাইটকেও খুব সহজে সার্চে ভাল অবস্থানে এনে দিতে পেরেছেন। কিন্তু এখন আর এটা তেমন সম্ভবপর নয়।
গুগল এর নতুন আপডেট এ “কন্টেন্ট ইজ কিং†নীতিকে প্রাধান্য দিয়েছে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় কিছু ব্লগার এই নীতিকে ঠিকভাবে ফলো করতে পারছে না। তাছাড়া কন্টেন্ট রাজা হলেও সঠিক পরিচর্যার অভাবে সেটি যত মানসম্মতই হোক না কেন, ভাল অবস্থানে যেতে পারবেনা। উদাহরন স্বরুপ বলা যায় অক্সিজেন এবং হাইড্রোজেনকে ১০০ বছর ধরে একসাথে ফেলে রাখলেও পানি তৈরি হবে না, যদি না সঠিক প্রভাবক থাকে।ঠিক এমনই অবস্থা কন্টেন্ট এর। সঠিক ভাবে অপ্টিমাইজ করতে না পারলেও সার্চ এ ভাল অবস্থান পাবে না। আমি আসলে এটি বুঝাতে চেয়েছি যে কন্টেন্ট যত ভাল মানের ই হোক না কেন যদি সঠিকভাবে এসইও না করা হয় তবে কোন লাভ ই হবে না। আর সঠিক ভাবে এসইও করা এখন আর সহজ নয়(প্রফেশনালদের ব্যাতিত), একটু নড় চড় হলেই ত গুগলের পান্ডা আর প্যাঙ্গুইন মিলে আপনাকে ব্যান করে দিবে অর্থ্যাৎ ইউ আর আউট অফ গুগল সার্চ!!!
গুগলের রিসেন্ট আপডেটে দেখা গেছে বেশ কিছু ব্লগ/ওয়েবসাইট যেগুলোর অবস্থান খুবই ভাল ছিল, তাদের পেজ রেঙ্ক হারিয়েছে। তাই এটি সহজেই বোঝা যাচ্ছে গুগল সার্চ থেকে আসা ট্রাফিক এর উপর নির্ভর করাটা মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়। আর তাই আপনার ওয়েবসাইট/ব্লগের জন্য ট্রাফিক সোর্স হিসেবে সার্চ রেজাল্ট কে শুধু গুরুত্ব না দিয়ে অন্যান্য মাধ্যমগুলোকেও প্রাধান্য দেওয়া উচিত। তাছাড়া অনেক সময় দেখা যায় গুগল সার্চ এ ওয়েবসাইট ইন্ডেক্স না হওয়ার ফলে অনেকেই হতাশ হয়ে পরেন, এক্ষেত্রে নিচে বর্নিত ট্রাফিক সোর্স গুলোকে ফলো করলে আশা করি হতাশ হবেন না।
[বিঃদ্রঃ যাদের ওয়েবসাইট গুগল এ ভাল অবস্থানে আছে এবং যাদের এডসেন্স আছে তারা এগুলো না ফলো করলেও পারেন]
I : সোসিয়াল মিডিয়া : বর্তমানে অধিকাংশ মানুষই আধুনিক যোগাযোগ ব্যাবস্থার প্রতি ঝোকছেন। মানে ফেসবুক,টুইটার,মাইস্পেস,গুগল প্লাস,পিইন্টারেস্ট সহ বহু সোসিয়াল নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইটকে তাদের যোগাযোগ এর মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছেন। আর এই সুযোগে সোসিয়াল নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইট গুলোর মাধ্যমে বাড়িয়ে নিতে পারেন আপনার ব্লগের ট্রাফিক। আপনার সাইট গুগল এ ইন্ডেক্স হোক আর না হোক এই মাধ্যম থেকে আপনি পেতে পারেন বড় ধরনের ট্রফিক। তাছাড়া সোসিয়াল বুকমার্কিং ওয়েবসাইট গুলো হতে পারে আপনার ট্রাফিকের অন্যতম সোর্স। অনেকেই আছেন যারা স্টাম্বলআপন,ডিগ,রেড্ডিট,ফেসবুক,টুটার,গুগল প্লাস থেকে এত বেশী পরিমানে ট্রাফিক পান যা চোখ কপালে উঠার মতোই। তাছাড়া আপনার সাইট গুগল ব্ল্যাক লিস্ট এ চলে গেলেও ট্রাফিক এর ক্ষেত্রে এটিই হতে পারে অন্যতম সমাধান।
কিছু সোসিয়াল নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইটের লিস্ট
http://facebook.com
http://plus.google.com
http://linkedin.com
http://vk.com
http://myspace.com
http://bebo.com
http://hi5.com
এবং কিছু বুকমার্কিং ওয়েবসাইটের লিস্ট
http://digg.com
http://diigo.com
http://reddit.com
http://stumbleupon.com
http://blinklist.com
(http://avtecmedia.com/images/blog/social-networking-logos.jpg)
II : অতিথী ব্লগিং : অতিথী ব্লগিং হতে পারে আপনার ব্লগের ট্রাফিকের অন্যতম সোর্স। অতিথী হিসেবে ব্লগিং করা শুধুমাত্র আপনাকে জনপ্রিয় ই করবেনা আপনার ব্লগের ট্রাফিক ও নিশ্চিত করবে। অতিথী ব্লগিং করতে যেয়ে আপনার ব্লগের ফ্যান ও পেয়ে যেতে পারেন যে কিনা আপনার ব্লগের রেগুলার ভিজিটর হয়ে যেতে পারে!! অতিথী ব্লগিং করতে চাইলে বেছে নিন জনপ্রিয় প্লাটফর্ম গুলো কারন এর ফলে ভিজিটর পাবেন বেশী। তবে কম জনপ্রিয় ব্লগ গুলো বেছে নিতে পারেন অতিথী ব্লগিং এর জন্য কারন যখন ব্লগ টি জনপ্রিয় হবে তখন আপনি ই হয়ে যেতে পারেন ব্লগটির অন্যতম আকর্ষন , ফলে ভিজিটর ও পাবেন বেশী । কে জানে একসময় পেয়ে যেতে পারেন পেইড ব্লগার হওয়ার অফার। তখন রথ দেখা আর কলা বেচা একসাথেই কিন্তু হয়ে যাবে!!!!!
III: কমেন্টিং : ব্লগের ট্রাফিক বাড়ানোর ক্ষেত্রে কমেন্টিং ভাল ভুমিকা রাখতে পারে। বিভিন্ন ব্লগে কমেন্ট এ আপনার ওয়েবসাইট এর লিঙ্ক ব্যবহার করতে পারেন। তবে এটি অবশ্যই লক্ষনীয় যে আপনার কমেন্টটি যেন কখনো স্প্যামিংয়ের আওতায় না পড়ে। সবসময় রিলেটেড কমেন্ট করার চেষ্টা করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। কমেন্ট করার সময় ওয়েবসাইট ফিল্ডে আপনার ওয়েবসাইটের ইউআরএল টি ব্যবহার করুন, ফলে আপনার নামটি এঙ্কর টেক্সট হিসেবে কাজ করবে। তাছাড়া কমেন্টলাভ ইউজ করে এমনসব ব্লগে কমেন্ট এর মাধ্যমেও আপনি পেতে পারেন আশানুরুপ ট্রাফিক।
IV: ইউটিউব/ভিডিও ব্লগিং: একটু কৌশলের মাধ্যমে ইউটিউবও হতে পারে আপনার ব্লগের ট্রাফিকের অন্যতম সোর্স। ইউটিউব হচ্ছে বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট। ইউটিউব এ একটি চ্যানেল খুলে কোনমতে ভিডিও ভিউ বাড়াতে পারলেই কেল্লা ফতে। কারন আপনার চ্যানেল একবার জনপ্রিয় হয়ে গেলে ভিডিওর মধ্যে আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্কটি ব্যবহার করে পেতে পারেন আশানুরুপ ফল। তবে অনেকেই এটা মেনে নিতে নারাজ যে ইউটিউব থেকে আসলেই ভাল ট্রাফিক পাওয়া যায়। কিন্তু আমি এ মনে করি যে ইউটিউব থেকে আসলেই ভাল ট্রাফিক পাওয়া যায়। ইউটিউব এ আপনি কোন বিষয়ে দিতে পারেন কমপ্লিট টিউটরিয়াল। আর টিউটরিয়াল এ আপনার ব্লগের লিঙ্ক দিয়ে লিখতে পারেন “আরও জানতে উদাহরন.কম ভিজিট করুন†অথবা ভিডিউ স্টার্টিং এবং ইন্ডিং টাইম এ ১০/১৫ সেকেন্ড ধরে আপনার ব্লগের লিঙ্কটি দেখাতে পারেন, আশা করা যায় বেশ ভাল ট্রাফিক আপনি পেতে পারেন।
কিছু ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট লিস্টঃ
http://youtube.com
http://blip.tv
http://vimeo.com
http://veob.com
http://viddler.com
(http://www.pro119marketing.com/wp-content/uploads/2011/02/119931-matte-grey-square-icon-social-media-logos-videoblog-logo.png)
V: ফোরাম মার্কেটিং : ফোরাম এ সচরাচর দেখা যায় কোন টপিক নিয়ে আলোচনা করা হয়। আর সেই আলোচনায় জয়েন করে ও পেতে পারেন ভাল মানের ট্রাফিক। ফোরাম এ আপনার সাইন এ আপনার ব্লগের লিঙ্কটি ব্যবহার করুন। ফোরাম এ আপনি যেসব ব্যাপারে ভাল জানেন সেসব টপিক গুলোতে মন্তব্য করার চেষ্টা করুন। রিলেটেড এবং ইউনিক মন্ত্যব যেমন আপনার রেপুটেশন বাড়াবে তেমনি আপনার ব্লগ ট্রাফিক ও বাড়বে।
কিছু ফোরাম ওয়েবসাইট এর লিঙ্ক
http://forums.digitalpoint.com
http://sitepoint.com/forums
http://warriorforum.com
http://forum.triphp.com
VI: লিঙ্ক আদান-প্রদান : আপনার ব্লগের সমমানের ব্লগিং ওয়েবসাইট বা ভাল কোন ব্লগিং ওয়েবসাইটের সাথে যোগাযোগ করুন লিঙ্ক আদান-প্রদান এর জন্য। কারন লিঙ্ক আদান প্রদান করার মাধ্যমেও পেতে পারেন ভাল ট্রাফিক। তবে লিঙ্ক আদান-প্রদান এর ক্ষেত্রে অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন ব্লগের ডেইলি ইউনিক ভিজিটর কেমন,পেজ রেঙ্ক আছে কিনা, আপনার লিঙ্কটি কিভাবে কোন অবস্থানে রাখবে ইত্যাদি ব্যাপারে।
(http://webcocktail.in/blog/wp-content/uploads/2010/11/visitors.jpg)
VII: আপনার ব্লগটিকে ডুফলো করে দিন : ডুফলো করার ব্যাপারটি হয়তবা অনেকেই মেনে নিতে পারবেন না । কিন্তু আপনি যদি আপনার ভিজিটরদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চান তবে আপনার উচিত আপনার ব্লগটিকে ডুফলো করে দেয়া কারন ভিজিটররা আপনার ব্লগে আসে বলেই হয়তবা আপনি দু/চারটে পয়সা কামাতে পারছেন অথবা আলেক্সাতে ভাল অবস্থানে আছেন বলে চিন্তা করছেন ফ্লিপাতে ওয়েবসাইটটি বিক্রি করার চেষ্টা করবেন। তাই আপনার লাভের পাশাপাশি ভিজিটরের লাভের চিন্তা করে আপনার ব্লগটি ডুফলো করে দিতে পারেন। এর ফলে আপনার ব্লগে আরো ভিজিটর বাড়বে। বিভিন্ন ওয়েবসাইটে হয়ত আপনার ব্লগটিকে ডুফলো ব্লগ লিস্টের তালিকায় ডুকিয়ে দিতে পারে। ফলাফল আরো বেশী ট্রাফিক। অনেকে বলতে পারেন স্প্যামিং বেড়ে যেতে পারে কিন্তু কমেন্ট মডারেশন ত আপনার হাতে, রিলেটেড কমেন্ট না হলে এপ্রোভ করছে কে!!
VIII: প্রতিযোগীতার আয়োজন : আপনি যদি ব্লগের ট্রাফিক বাড়াতে ইচ্ছুক তাহলে আপনার উচিত হবে মাঝে মাঝে ছোট-খাট প্রতিযোগীতার আয়োজন করা। যেমন অতিথী ব্লগিং প্রতিযোগীতা,কমেন্টিং প্রতিযোগীতা ইত্যাদি। প্রতিযোগীতার পুরষ্কার হিসেবে ইন্টারেস্টিং কিছু রাখতে পারেন। তাছাড়া খরচ কমাতে চাইলে একজন স্পন্সর খুজে নিতে পারেন।
Ref: http://bdrong.com/gmshovo/internet/4159
-
Published: Sunday, December 2, 2012 - 19:02 in Biology & Nature
Anthrax uses a receptor on the surface of cells to inject its lethal toxins. However, the physiological function of this receptor, named Anthrax Toxin Receptor 2a (Antxr2a), remained unknown until now. A team led by Marcos Gonzalez-Gaitan, a professor at the University of Geneva (UNIGE), Switzerland, in collaboration with Gisou van der Goot at EPFL (École Polytechnique Fédérale de Lausanne), reveals that Antxr2a actually plays a role in embryonic development, orienting cell division along a specific plane, which is a prelude to the formation of future tissues and organs. At the cellular level, this receptor exerts traction on the system that allows chromosomes to separate to opposite poles, the mitotic spindle, to position it along the plane of division. These results are presented in the journal Nature Cell Biology.
Anthrax is a particularly virulent germ once a person is infected by inhaling its spores. The severity of symptoms, which affect various organs, is mainly due to bacterial toxins which are lethal to cells. It is by attempting to understand how the bacillus' toxins enter cells that the Antxr2a receptor was discovered. Otherwise, its physiological role would not have been identified at present.
-
Are you having difficulties managing your time at work? Here are a few quick suggestions for boosting your productivity and improving time management in the workplace:
(http://www.smead.com/images/organomics/articles/TimeManagement.jpg)
QUESTION YOURSELF
It’s easy to get caught up in mundane “busy†work that distracts you from more important projects. Always ask, “Is this the best possible use of my time at this exact minute?†If not, stop what you’re doing and direct your efforts toward another activity that is more important.
MINIMIZE THE TIME WITH THE VISITORS
If you find it hard to get your work done because of drop-in visitors, don’t be shy minimize the time spend with the visitor .
CLEAR THE CLUTTER
Some people have a hard time staying focused because the piles and stacks distract them from the task at hand. Clear the clutter off of your desk and other visible surfaces, then only have out what you are currently working on. That way, your eye (and your attention) won’t be drawn away as easily.
WRITE IT DOWN
If your mind can’t seem to settle down, and you keep thinking of the million OTHER things that you have to do, keep a pad of paper on your desk and write down each of these to-do’s as they occur to you. Emptying them out of your head will allow you to stay focused on the task at hand, without fear of forgetting something important.
ORGANIZE PAPER TO-DO’S
Rather than simply piling all of your paperwork into a single “in-box†tray, consider setting up a series of action files in a rack or box on your desk with one for each type of to-do. You might have a folder for “to file,†one for “to read,†one for “to contact†or whatever makes sense for your job. When you receive a new stack of paper, take a second to sort it into the appropriate files, according to the next step you need to take with each item.
SCHEDULE IT
A lot of folks are great about creating to-do lists, but never seem to get around to marking any of the items off! If you face this sort of challenge, try actually scheduling each to-do on your calendar. Commit a chunk of time on a specific day to each item on your list and you will be amazed at how quickly you get it all done.
30 SECONDS OR LESS
Not all to-do’s are created equal nor do they all take the same amount of time. Some items can be completed very quickly (like bookmarking a website, filing a business card in your Rolodex, or entering an important number in your cell phone). When a to-do crosses your desk, ask if it can be completed in 30 seconds or less. If so, just go ahead, do it, and get it over with -- just one less thing to have to worry about later!
SOMETIMES, IT’S OKAY TO PROCRASTINATE
This one is a corollary to the previous rule. It’s not always the best use of your time for you to tackle a to-do right when it comes in. Let routine items that have no set deadline and that take a bit longer pile up (in a folder, not in a stack) for a few days, then tackle the whole batch at once.
CONSOLIDATE ROUTINE ACTIONS
Hopping back and forth from one activity to another is a big time-waster. If you file a piece of paper then make a call then send an email then file another piece of paper, your brain has to switch gears at each step. Instead try to complete all of one type of to-do before moving on to the next task. Make all of your calls, do all of your filing, and then send all of your emails. You’ll find that you move faster and get more done in a shorter amount of time when you’re in a groove!
These may seem like simple tasks but combined they add up to a great improvement in efficiency and time management in the workplace.
-
ওয়ার্ডপ্রেস মাল্টি ইউজার বা মাল্টি সাইট তৈরি করার নিয়ম :: ওয়ার্ডপ্রেস MU ইন্সটল
আজকে মাল্টি-ইউজার বা মাল্টি সাইট (নেটওয়ার্ক সাইট) ইন্সটল করা নিয়ে একটি টিউটোরিয়াল লিখতে চলেছি। আজকের এই টিউটোরিয়াল এ আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে WPMU ইন্সটল করবেন এবং আপনার একটি নেটওয়ার্ক সাইট তৈরি করবেন।
সূচি কথাঃ অনেকেই প্রথমে আমারা ফ্রি ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ তৈরি করা হিসেবে ওয়ার্ডপ্রেস.কম এ একাউন্ট করে নিজের একটি ওয়ার্ডপ্রেস সাইট তৈরি করে থাকি। তবে সেখানে ফ্রি সার্ভিস হওয়ার কারনে আমরা যেকোনো সাব-ডোমেইন এ আমাদের সাইটকে স্থাপন করি এবং ব্লগিং অথবা অনান্য কাজগুলো সেরে থাকি। সেখানে আমরা একের অধিক ওয়েব সাইট করতে পারি এবং একটি ড্যাশবোর্ড বা একই ব্যবহারকারী তথ্য দিয়ে সেই সাইট গুলো নিয়ন্ত্রণ করে থাকি। কারন ওয়ার্ডপ্রেস.কম এ যে CMS (কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) টি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে সেটি হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস মাল্টি-ইউজার (WPMU) এখন আমরা চাইলেই ওয়ার্ডপ্রেস.কম এর মত একটি নিজেরও নেটওয়ার্ক সাইট তৈরি করতে পারি যেখানে সবাই নিবন্ধন করে তাদের পছন্দ মত সাইট তৈরি করতে পারবেন
ওয়ার্ডপ্রেস মাল্টি ইউজার বা মাল্টি সাইট কি ?
ওয়ার্ডপ্রেস একটি CMS (কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) এই CMS টি দিয়ে খুব সহজেই নিজের একটি সাইট তৈরি করা যায়। আর ওয়ার্ডপ্রেস আরোও একটা ফিচার আছে যে ফিচারটির নাম ওয়ার্ডপ্রেস মাল্টি ইউজার বা মাল্টি সাইট। এই ফিচার টি ব্যবহারে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে নির্মিত যেকোনো সাইটের নেটওয়ার্ক সাইট তৈরি করা যাবে।
ওয়ার্ডপ্রেস মাল্টি ইউজার বা মাল্টি সাইট কেন?
মনে করুন আপনার ৩টা ডোমেইন আছে ১) http://tutorialfor.me ২) http://bdrong.com ৩) http://tutorialfor.us এখন আপনি চাইছেন যে এই ৩টা ডোমেইন এ ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করবেন। তাহলে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করা যেমন একটু ঝামেলার ব্যপার তেমনি প্রতিটি ডোমেইন এর জন্য হোস্টিং একাউন্ট অথবা অ্যাডমিন লগইন নিয়ে ঝামেলায় পড়তে হয়। তাই আপনি ওয়ার্ডপ্রেস মাল্টি ইউজার বা মাল্টি সাইট ফিচার এর মাধ্যমে একটি মাত্র হোস্টিং একাউন্ট ও একটি ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল এ বাকি সকল ডোমেইন এ একই ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করতে অনান্য ইন্সটল ঝামেলা ছাড়ায়।
ওয়ার্ডপ্রেস মাল্টি ইউজার বা মাল্টি সাইট ইন্সটলঃ
ওয়ার্ডপ্রেস মাল্টি ইউজার বা মাল্টি সাইট তৈরি করার জন্য প্রথমে আপনার সাইটে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করতে হবে (ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করার নিয়ম এখানে দেখেনিন) অথবা যদি আগে থেকেই ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করা থাকে তাহলেও হবে।
ওয়ার্ডপ্রেস মাল্টি সাইট ইন্সটল করার জন্য কোন প্লাগিন এর প্রয়োজন নেই, কারনঃ ওয়ার্ডপ্রেস কোর ফাইলের মধ্যেই এই সকল সুবিধা যুক্ত করে দেয়া আছে। তাই এই ফিচার টি আপনাকে আপনার সাইটের জন্য একটিভ (সক্রিয়) করে নিতে হবে। ওয়ার্ডপ্রেস মাল্টি সাইট সুবিধাটি আপনার সাইটে একটিভ (সক্রিয়) করতে সাইটের ফাইল ম্যানেজার এ প্রবেশ করুন এবার সেখান থেকে wp-config.php ফাইলটি সম্পাদনা করার জন্য খুলুন ।
এবার সেখানে লাইন নং ৮৩ খুঁজুন অথবা কোথায় /* That’s all, stop editing! Happy blogging. */ এই লেখাটি আছে খুঁজুন এবং এই লাইনের নিচে নিচের কোড গুলো বসিয়ে দিন।
define('WP_ALLOW_MULTISITE', true);
কোডগুলো দেখতে নিচের ছবির মত হবে।
(http://tutorialfor.me/wp-content/uploads/2012/09/wp-mu-code-added.png)
এবার ফাইলটি সংরক্ষন করুন এবং সাইটের ড্যাশবোর্ড এ লগইন করুন। এখন আপনি Tools মেনু এর মধ্যে নতুন একটা “Network Setup†নামের মেন্যু পাবেন যা এর আগে সেখানে ছিল না এবং সেই মেনুতে আপনাকে ওয়ার্ডপ্রেস মাল্টি সাইট ইন্সটল করার জন্য বেশ কিছু কোড দেয়া হবে।
(http://tutorialfor.me/wp-content/uploads/2012/09/new-menu-in-dashboard-under-tools.png)
ওয়ার্ডপ্রেস মাল্টি সাইট ইন্সটল করার আগে আপনার সাইটে যতগুলো প্লাগিন একটিভ (সক্রিয়) করা আছে সেগুলোকে ডিএকটিভেট (নিস্ক্রিয়) করে দিতে হবে। তারপরে “Tools >> Network Setup†খুলতে হবে, তাহলে নিচের ছবির মত আসবে সেখানে আপনার নেটওয়ার্ক নাম ও নেটওয়ার্ক যোগাযোগ ঠিকানা দিয়ে ইন্সটল (Install) বাটনে ক্লিক করতে হবে।
(http://tutorialfor.me/wp-content/uploads/2012/09/wordpress-mu-network-setup-name-and-email-of-network.png)
নিচের ছবির মত আসবে সেখানে ৩টা স্টেপ সম্পন্ন করতে বলা হবে, আর সেই ৩টা স্টেপ পূরণ করলেই আপনার সাইটি নেটওয়ার্ক সাইট হিসেবে রূপান্তর হয়ে যাবে।
(http://tutorialfor.me/wp-content/uploads/2012/09/complate-3-step-to-install-wordpress-mu-sites.png)
১) আপনাকে “wp-content†এই ফোল্ডার এর মধ্যে “blogs.dir†নাম দিয়ে নতুন একটা ফোল্ডার তৈরি করতে হবে। এই ফোল্ডার এর মধ্যে আপনার নতুন যে সাইট গুলো তৈরি করবেন সেই সকল সাইটের আপলোড করা মিডিয়া ফাইল সমুহ জমা হবে।
২) এখানে যে কোড গুলো থাকবে সেই কোডগুলোকে কপি করুন। ফাইল ম্যানেজার ওপেন করে সেখানে “wp-config.php†ওপেন করুন এবার ঠিক আগের মত করেই কপি করা কোডগুলো সেই পূর্বের স্থানেই বসিয়ে দিন। কোডগুলো বসানোর পরে নিচের ছবির মত দেখা যাবে।
৩) এই স্থানের কোড গুলো আপনার .htaccess এ আগের কোড গুলো মুছে দিয়ে নতুন কোড গুলো যুক্ত করে দিতে হবে। .htaccess ফাইলটি আপনার হোস্টিং সার্ভারে রুট (public_html অথবা htdocs) ফোল্ডার এর মধ্যে থাকে, তাই যদি খুঁজে না পান তাহলে নতুন করে তৈরি করুন। যদি এই ফাইল থাকে আর আপনি দেখতে না পান তাহলে FileZilla বা অনান্য এফটিপি সফটওয়্যার দিয়ে খোঁজার চেস্টা করুন।
ব্যাস, সব কিছু সঠিক ভাবে হয়ে কমপ্লিট করতে পারলে আবার নতুন করে আপনার সাইটে ড্যাশবোর্ড এ লগইন করুন। এবার দেখুন ওয়ার্ডপ্রেস এর ন্যাভিগেশন মেন্যুতে নতুন একটি মেন্যু যুক্ত হয়েছে “নেটওয়ার্ক অ্যাডমিন (Network Admin)â€
(http://tutorialfor.me/wp-content/uploads/2012/09/network-admin-link.png)
এখন আপনি একটি ওয়ার্ডপ্রেস চাইলেই নেটওয়ার্ক অ্যাডমিন থেকে ইচ্ছে মত সাইট তৈরি করতে পারবেন, মুছে ফেলতে পারবেন অথবা সম্পাদনাও করতে পারেন কোন ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করা ছড়াই। তবে যতগুলো সাইট তৈরি করবেন সেই সাইটগুলোর ঠিকানা আপনার ডোমেইন এর সাব ডোমেইন এ তৈরি হবে। যেমনঃ aminul.tutorialfor.me, php.tutorialfor.me, wordpress.tutorialfor.me
তবে এই সকল সাব-ডোমেইন গুলো প্রথমে সক্রিয় থাকে না, তাই আপনাকে একটা স্টার (*) নাম দিয়ে সাব-ডোমেইন তৈরি করতে হবে। তার জন্য আপনি সিপ্যানেল এ লগইন করুন এবং Domains সেকশন থেকে Subdomain নির্বাচন করুন এবং সেখানে স্টার (*) নামের সাব-ডোমেইন টি তৈরি করে ফেলুন।
(http://tutorialfor.me/wp-content/uploads/2012/09/create-sub-domain-in-cpanel.png)
সরাসরি ডোমেইন এ নেটওয়ার্ক যুক্ত করতে চান?
উপরের পদ্ধতিতে এ আমরা ওয়ার্ডপ্রেস মাল্টি সাইট বা মাল্টি ইউজার নেটওয়ার্ক সাইট তৈরি করে সকল নতুন সাইটগুলো সাব ডোমেইন তৈরি করা শিখেছি। যদি আপনি চান আপনার নেটওয়ার্ক এর কোন সাইট মূল ডোমেইন (examle.com) এ কানেক্ট করতে চান তাহলে আপনাকে ডোমেইন মাপিং করতে হবে। আর ডোমেইন মাপিং এর জন্য বেশ কিছু প্লাগিন পাওয়া যায় সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
ওয়ার্ডপ্রেস থেকেই তৈরি করা হয়েছে ডোমেইন মাপিং এর জন্য একটি প্লাগিন আপনিও সেই প্লাগিনটি ব্যবহার করতে পারেন। প্লাগিনটি দিয়ে আপনি খুব সহজেই ডোমেইন মাপিং করতে পারেন। প্লাগিনটির নামঃ WordPress MU Domain Mapping
এবার আপনার নিজেরও একটা হয়ে গেলো ওয়ার্ডপ্রেস নেটওয়ার্ক সাইট। এবার মনের আনন্দে ব্লগিং করুন না হয় ওয়ার্ডপ্রেস.কম এর মত করে ভিআইপি সুবিধা দিয়ে ব্যবসা করুন অথবা যা ইচ্ছা তাই করুন।
ref: http://tutorialfor.me/web-designing/wordpress/install-or-active-wordpress-mu-in-your-site.html?fb_ref=recommendations-bar
-
'Hartal' strike action in English is a very popular event to our political parties though its efficacy has declined a lot now a days due to excess use of it. In this subcontinent more or less everyone is familiar with Hartal but a few know about its origin in this subcontinent.
Hartal is originally a Gujarati expression signifying the closing down of shops and warehouses to make someone to understand the demand of common people. MK Gandhi (Father of the Indian Nation), who hailed from Gujarat, organized a series of anti-British general strikes which he called hartals, thereby institutionalizing it. The contemporary origins of such a form of public protest dates back to the British colonial rule in India.
This is how Hartal originated here. On those days it was very effective protest. Even in our per-liberation period Hartal was an effective weapon against the the West-Pakistan government.
Source: Wikipedia
-
All in all Off-Page SEO Package.
Thanks for sharing. :)
-
important
-
Interesting step..
-
Excellent approach..........
-
Though 'Hartal' is a democratic weapon, but it is not used in the democratic way. It is misused by all the political parties so many times that now-a-days it has lost its democratic value and became a tool for harassing mass people.
-
Right now, it became a weapon misused by the anti-party. We the mass people suffers a lot.
-
Health damage is unavoidable...
-
Nice one..
-
Informative post.
-
some may not agree with me. I am just writing from my own point of view.
what i think is that saying 5 times prayer is a must for us which is very difficult to maintain. when one can ensure this, he/she will be able to manage time effectively
-
http://www.4icu.org/bd/