Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Mrittika Biswas

Pages: [1]
1
বছরজুড়েই আপনার সাজের সঙ্গী হতে পারে মাটির গয়না

https://images.prothomalo.com/prothomalo-bangla%2F2022-12%2F109470eb-a811-4c07-a81c-81254248a554%2FIMG_1751.JPG?auto=format%2Ccompress&format=webp&w=640&dpr=1.0

শুধু বিজয় দিবস বা পয়লা বৈশাখেই না, বছরজুড়েই আপনার সাজের সঙ্গী হতে পারে মাটির গয়না। মাটির গয়না দেখতে দারুণ, চলতি ধারার সাজের সঙ্গেও দারুণ মানানসই। মাটির সঙ্গে নানা পরিবেশবান্ধব উপকরণের সমন্বয়ে তৈরি এসব গয়নার নানা দিক নিয়ে বললেন অনলাইনভিত্তিক দোকান মৃৎ-এর স্বত্বাধিকারী মাধুরী দেবী

কোন পোশাকে কেমন মাটির গয়না

মালা, লকেট, কানের দুল ও আংটি তো বটেই, মাটি দিয়ে খোঁপার কাঁটাও গড়া যায়। পোশাকের ‍সঙ্গে মানানসই নকশার মাটির গয়না বেছে নিতে পারেন। ফতুয়া কিংবা টপের সঙ্গে পরতে পারেন সাদামাটা নকশার কোনো মাটির লকেট। আবার সুতি শাড়ির সঙ্গে পরতে পারেন সুন্দর নকশার মাটির লকেটসহ বেলের পুঁতির (বেলের বাইরের দিককার অংশ দিয়ে তৈরি পুঁতি) মালা। ‘ফিউশন’ পছন্দ করলে সাদামাটা টপসের সঙ্গে মাটির লকেটসহ রুদ্রাক্ষের মালা পরতে পারেন। চাইলে নিজের পছন্দমতো নকশার গয়না গড়িয়েও নিতে পারেন। মেয়েরা তো বটেই, ছেলেদের মধ্যে যাঁরা গয়না পরতে ভালোবাসেন, তাঁরাও মাটির লকেট পছন্দ করছেন আজকাল।

মাটির রং, মাটিতেই রং

মেটে রঙের মাটির গয়না তো পাবেনই। সবুজ, কালো, মেরুন ও চাঁপা সাদার মতো রঙের সমন্বয়ও পাওয়া যায়। এমন রঙের মাটির গয়না চোখে আনে প্রশান্তির আবেশ। মাটি ছাড়াও এসব গয়নায় কাঠ, পিতল, তামার তার ও রুদ্রাক্ষের মতো উপকরণ ব্যবহৃত হয় বলে জানালেন মাধুরী দেবী।

রাফিয়া আলম
প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২২, ০৮: ৩০

https://www.prothomalo.com/lifestyle/style/ehu8fz2r6s

2
                                                                              ফুসফুস ক্যানসারে সচেতন হোন

দেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ ফুসফুস। অযত্ন, অবহেলা ও অত্যাচারের ফল ফুসফুস ক্যানসার। এর উৎপত্তি ফুসফুসে হলেও ধীরে ধীরে মস্তিষ্কসহ শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে। বিশ্বজুড়ে ৮০ শতাংশ ফুসফুসের ক্যানসারের অন্যতম কারণ ধূমপান বা তামাকজাত দ্রব্য সেবন। এ ছাড়া যাঁরা দূষিত ও ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশে বা ধুলাবালুতে কাজ করেন, তাঁদের ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।

ফুসফুসের ক্যানসারের উপসর্গগুলো প্রাথমিক অবস্থায় বোঝা যায় না। সাধারণত শেষ পর্যায়ে এসে রোগ ধরা পড়ে। কখনো কখনো লক্ষণ প্রকাশের পরও অনেকে না বুঝে অবহেলা করেন। ফলে অবস্থা জটিল হয়ে যায়। তাই অবহেলা না করে উপসর্গ প্রকাশ পাওয়ামাত্র দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

কারা ঝুঁকিতে

● যাঁরা নিয়মিত ধূমপান করেন বা অন্য কোনো উপায়ে তামাক সেবন করেন, তাঁদের আক্রান্তের হার অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি। এমনকি পরোক্ষ ধূমপানের কারণেও ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। তাই পরিবারে একজন ধূমপায়ী থাকলে বাকিরা পরোক্ষ ধূমপানের মাধ্যমে ফুসফুসের রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।

● পেশাগত কারণে যাঁরা অ্যাসবেস্টস কারখানায় বা ধুলাবালুতে কাজ করেন, তাঁদের ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি।

● গ্রামের চেয়ে শহরাঞ্চলে বায়ুদূষণের মাত্রা অনেক বেশি থাকে। যানবাহন, কলকারখানার ধোঁয়া প্রভৃতি কারণে শহরের বাতাস দূষিত হয়। ফলে শহরে বসবাসকারীদের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

● যাঁদের রেডিয়েশনের মাধ্যমে চিকিৎসা নিতে হয়, তাঁরাও ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হতে পারেন।

● এ ছাড়া যক্ষ্মা, ফুসফুসে পানি আসা, ফুসফুসের প্রদাহজনিত রোগ সিওপিডি (ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ), শ্বাসনালির প্রদাহজনিত রোগ ও ফুসফুসের অন্যান্য রোগে আক্রান্ত থাকলে বা পরিবারে কারও ক্যানসারের ইতিহাস থাকলে ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

উপসর্গ
 
দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসকষ্ট। হঠাৎ ওজন কমে যাওয়া। শরীর অতিরিক্ত দুর্বল হয়ে যাওয়া। একটানা খুসখুসে কাশি। শ্বাস নিতে বা কাশি দিতে বুকে ব্যথা হওয়া। অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ বা অবসাদ। জ্বর ও শরীরব্যথা। ক্ষুধামান্দ্য। গলাভাঙা বা স্বর পরিবর্তন। বারবার বুকে সংক্রমণ। কাশি বা কফের সঙ্গে রক্তপাত।

চিকিৎসা 

ফুসফুসের ক্যানসারের চিকিৎসায় সার্জারি, কেমোথেরাপি ও রেডিওথেরাপির ব্যবহার রয়েছে। এ ছাড়া টার্গেটেড থেরাপি বা ইমিউনো থেরাপির ব্যবহারও বেড়েছে।

প্রতিরোধ

● ফুসফুসের ক্যানসারের টিকা বা প্রতিষেধক এখনো আবিষ্কৃত হয়নি। তাই এই ক্যানসার প্রতিরোধে সচেতন হতে হবে।

● ধূমপান বর্জন করা, পরোক্ষ ধূমপান এড়িয়ে চলা এবং ফুসফুসের যেকোনো সমস্যায় অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

লেখা:ডা. এ এফ এম কামাল উদ্দীন, ক্যানসার বিশেষজ্ঞ, ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতাল
প্রকাশ: ০৬ ডিসেম্বর ২০২২, ১২: ৩১

https://www.prothomalo.com/lifestyle/health/0dfr6o6yg9

3
                                                                                    অতি দুরন্ত শিশুও শান্ত হয়

শিশুরা কিছুটা দুরন্ত হবেই। হাসিখুশি থাকা, দুষ্টুমি করা সুস্থ শিশুর সাধারণ বৈশিষ্ট্য। তবে কোনো শিশু অতি দুরন্ত বা ডানপিটে হলে এডিএইচডি (অ্যাটেনশন ডেফিসিট হাইপার অ্যাকটিভিটি ডিজঅর্ডার) নামক রোগে ভুগছে কি না, খতিয়ে দেখতে হবে। সাধারণত ১২ বছর বয়সের আগে যদি কোনো শিশু কমপক্ষে ৬ মাস ধরে অমনোযোগী থাকে, দুরন্তপনা ও অতিরিক্ত চঞ্চলতা দেখায়; তবে সে এডিএইচডি রোগে ভুগছে বলে সন্দেহ করা হয়।

মস্তিষ্কের ফ্রনটেল অংশে ডোপামিন নামের রাসায়নিক পদার্থের অস্বাভাবিক মাত্রার কারণে রোগটি হয় বলে ধারণা করা হয়। এ রোগের সঙ্গে ঘুমের ব্যাঘাত হওয়া, মৃগীরোগ ও পড়াশোনার নানা সমস্যা যুক্ত থাকতে পারে।

অতি দুরন্ত শিশু যেমন হয়

1. এ ধরনের শিশু ঘরে-বাইরে সব সময় অতিরিক্ত চঞ্চল থাকে। প্রায়ই দেয়ালের ওপর থেকে লাফ দেওয়া, ঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করা, গাড়ি চলাচলের রাস্তায় হঠাৎ দৌড় দেওয়ার মতো বিপজ্জনক কাজ করে থাকে।
2. বিদ্যালয়ে এ ধরনের শিশুর আচরণের কারণে শিক্ষকদের কাছ থেকে নানা অভিযোগ আসে। অনেক সময় অন্য অভিভাবকেরাও অভিযোগ করে থাকেন।
3. অতি দুরন্ত শিশুরা সাধারণত কম সময় বিশ্রাম নেয়।

চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা

1. অতি দুরন্ত শিশুর শ্রবণশক্তি, দৃষ্টিশক্তি ও পড়াশোনার সমস্যা যাচাই করে দেখতে হয়। এ ছাড়া থাইরয়েড হরমোন, ফিনাইলকিটোনুরিয়া, অতিরিক্ত সিসাজনিত পয়জনিং বা বিষক্রিয়া—এসব কারণ প্রয়োজনে ল্যাব পরীক্ষার মাধ্যমে খতিয়ে দেখা হয়।

2. এডিএইচডি শিশুর চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা মা-বাবা, অভিভাবক, শিক্ষক, মনোবিদ, শিশুবিশেষজ্ঞ ও সমাজকর্মী মিলে যৌথ অংশীদারত্বের মাধ্যমে করা হয়।
এসব শিশুর চিকিৎসায় ‘বিহেইভিয়ারাল থেরাপি’ ও ‘ড্রাগস থেরাপি’, দুটির সমন্বয়ে কার্যকর ফল মেলে।

3. এসব শিশুকে নিয়ে বাবা-মায়েরা বিব্রত ও অস্থির থাকেন। কিন্তু এর সুচিকিৎসা আছে এবং ধীরে ধীরে পরিবর্তন আসে, শিশু শান্ত হয়ে আসে। তাই হতাশ না হয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

অধ্যাপক ডা. প্রণব কুমার চৌধুরী, সাবেক বিভাগীয় প্রধান, শিশুস্বাস্থ্য বিভাগ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

https://www.prothomalo.com/lifestyle/health/jr8dcx7emt



4
                                                                            শীতে নাক বন্ধের সমস্যায় করণীয়                                                                   
আমাদের নাকের চারপাশের অস্থিগুলোর ফাঁকে বাতাসপূর্ণ কুঠুরি থাকে। এগুলোকে বলে সাইনাস। এর কাজ হলো মাথাকে হালকা রাখা, আঘাত থেকে মাথাকে রক্ষা করা, কণ্ঠস্বরকে সুরেলা রাখা, দাঁত ও চোয়াল গঠনে সহায়তা করা।

সাইনাসের ভেতরের মিউকাস (তরল) স্বাভাবিক নিয়মে প্রতিদিন নাসিকাগহ্বর দিয়ে বেরিয়ে যায়। নাকের মধ্য দিয়ে সাইনাসে বাতাস চলাচল করে। এ প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটলে বাতাসের পরিবর্তে সেখানে পানি বা তরল পদার্থ জমা হয়ে প্রদাহ হয়। একে বলা হয় সাইনুসাইটিস।

কেন হয়

নাকে এলার্জির সমস্যা, ভাইরাস সংক্রমণ, মৌসুম পরিবর্তনজনিত সাধারণ ঠান্ডা-সর্দি, নাকের মাঝখানের হাড় বাঁকা হওয়া, নাকের ভেতরে মাংস (টারবিনেট) বৃদ্ধি, পলিপ, টিউমার ইত্যাদি কারণে সাইনুসাইটিস হয়। শীত বা এর শুরুতে অ্যালার্জি, ঠান্ডা ও ইনফ্লুয়েঞ্জা বেশি হয় বলে যাঁদের উল্লিখিত সমস্যাগুলো আছে, তাঁদের রোগটির প্রকোপ বেশি দেখা দেয় এ সময়।

লক্ষণ ও উপসর্গ

1.কানের ভেতরে চাপ অথবা বন্ধ বন্ধ ভাব অনুভব হতে পারে।
2.মাথাব্যথা, এমনকি দাঁতে ব্যথাও হতে পারে।
3.ঘ্রাণশক্তি বা গন্ধের অনুভূতি কমে যেতে পারে।

শীতের আগেই সতর্কতা

1. রাতে বা ভোরে বের হলে কান-মাথা-গলা ঢেকে বের হওয়া উচিত। শীত কমাতে পায়ে মোজা পরা ভালো।
2. শীতে ধুলা থেকে অ্যালার্জি বাড়ে। তাই রাস্তায় বের হলে মাস্ক পরা ভালো।
3. অ্যালার্জি থাকলে এর নির্দিষ্ট কারণ জেনে নিতে হবে; যাতে সতর্ক হয়ে সেই উপাদান এড়িয়ে চলা যায়।
4. ধূমায়িত ও দূষিত পরিবেশ এড়িয়ে চলতে হবে।
5. ঘুমানোর সময় মাথা উঁচু রাখতে হবে; যাতে সাইনাস নিজে থেকেই পরিষ্কার হতে পারে।
6. দীর্ঘক্ষণ ঠান্ডা পানি না ঘাঁটা উচিত।
7. মশার কয়েলের ধোঁয়াসহ যেকোনো ধরনের ধোঁয়া ও স্প্রে থেকে দূরে থাকুন।

লক্ষণ ও উপসর্গ

1.নাক থেকে ঘন, হলুদ বা সবুজাভ শ্লেষ্মা (সর্দি) বের হয়। সঙ্গে জ্বর হতে পারে।
2.নাক বন্ধ ও নাক দিয়ে শ্বাস নিতে অসুবিধা হতে পারে।
3.নাকের চারপাশে ব্যথা, চোখের নিচে অথবা কপালে ফোলাভাব থাকতে পারে। চোখ, গাল, নাক বা কপালের চারপাশে ব্যথাও হতে পারে।

করণীয়

1. ভাপ নিয়ে নাক পরিষ্কার করতে পারেন। দিনে অন্তত দুবার গরম পানির ভেপার (বাষ্প) নিতে হবে। গরম পানিতে মেনথলের দানা মিশিয়ে চোখ বন্ধ করে ভেপার বা ইনহেলেশন নাক দিয়ে টেনে নিন। এতে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস নাক থেকে সহজেই দূর হবে।

2. এ অসুখে সাধারণত অ্যান্টিহিস্টামিন–জাতীয় ওষুধ খুব কার্যকর ও এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তবে বাজারে চলতি নাকের ড্রপে সাময়িক আরাম মিললেও দীর্ঘদিন ব্যবহারে ঘ্রাণশক্তি কমে যেতে পারে।

3. সমস্যা বাড়লে নাক-কান-গলা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

ডা. মো. আব্দুল হাফিজ শাফী, নাক-কান-গলা রোগ বিশেষজ্ঞ, রেজিস্ট্রার, সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

http://www.allbanglanewspapersbd.com/prothom-alo/

5
Pain / শীতে হাঁটুব্যথা বাড়লে
« on: December 01, 2022, 12:12:57 PM »
শীতে বয়স্কদের ব্যথা–বেদনা বাড়ে। এর কারণ, এ সময়ে পরিবেশের আর্দ্রতা কমে যায়। কমে যায় বায়োমেট্রিক চাপ। ফলে শরীরের কোষ বা টিস্যুগুলো আমাদের স্নায়ুর ওপর চাপ দেয়। এ ছাড়া ঠান্ডা আবহাওয়ার প্রভাব পড়ে সন্ধি ও পেশিতে। পেশির নমনীয়তা কমে। হাড়ের সংযোগস্থলগুলোও শক্ত হয়ে যায়। ফলে সেখানে ব্যথা বাড়তে পারে।

বয়স্কদের মধ্যে যাঁরা আগে থেকে বিভিন্ন রকম আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত (যেমন রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অস্টিওআর্থ্রাইটিস, গাউটি আর্থ্রাইটিস ইত্যাদি), শীতে তাঁদের হাঁটুর ব্যথা বেড়ে যায়।

এ ছাড়া শীত মৌসুমে তরুণদের ব্যাডমিন্টন, ভলিবল, ফুটবল ইত্যাদি খেলাধুলায় হাঁটুর লিগামেন্ট ও মিনিসকাস ইনজুরিতে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। শীতকালে শরীরে ভিটামিন ডি–ও কমে যায়। ফলে শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।

করণীয়
হঠাৎ হাঁটুতে আঘাত পেলে পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও বরফের সেঁক দিতে হবে। প্রয়োজনে ব্যান্ডেজ বেঁধে বালিশের ওপর হাঁটু উঁচু করে রাখতে হবে।

খেলাধুলার শুরুতেই ভালোভাবে ওয়ার্মআপ (প্রস্তুতিমূলক ব্যায়াম) করতে হবে। তাহলে অনেকাংশে লিগামেন্ট বা মিনিসকাস ইনজুরি প্রতিরোধ করা যাবে।

শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। কারণ, ওজন বেশি থাকলে হাঁটুর ব্যথা বাড়ে। অতিরিক্ত ওজনের চাপ হাঁটু নিতে পারে না। ফলে ব্যথা হয়। এ জন্য শীতেও রোজ কিছুটা ব্যায়াম করতে হবে।

গরম সেঁক দিলে আরাম পাওয়া যাবে। দীর্ঘদিনের ব্যথায় গরম সেঁক দিন। গরম সেঁক হাঁটুর আশপাশের পেশির নমনীয়তা বাড়ায়, রক্তনালি প্রসারিত করে বলে রক্ত চলাচল বাড়ায়। তাতে হাঁটু সচল হবে।

হাঁটুব্যথার কারণ অনুযায়ী ফিজিওথেরাপি নিতে হবে।

নিয়মিত শরীরচর্চা করুন (প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট)। শরীরচর্চা আপনার রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে; যা হাঁটুব্যথা কমায়। নিয়মিত ব্যায়াম হাড়ের ঘনত্ব বাড়িয়ে সন্ধিসংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধ করে।

প্রতিদিন ৩০ মিনিট শরীরে রোদ লাগান।

ধূমপান বর্জন করুন।

খাদ্যতালিকায় ভিটামিন সি ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডসমৃদ্ধ খাবার; যেমন সামুদ্রিক মাছ, টুনা মাছ, বাদাম, তিসি যোগ করুন।

ব্যথা বাড়লে ফিজিওথেরাপিস্ট ও রিউমাটোলজিস্টের পরামর্শ নিন।

https://www.prothomalo.com/lifestyle/health/spwhn99o4b

6
Skin / Top 5 Winter Skin Care Tips
« on: November 30, 2022, 09:10:51 AM »
Winter is quite possibly the harshest season when it comes to our skin. Because of the lower humidity and colder temperature, our body loses out on a lot of moisture, causing loads of damage to the skin. To prevent that outcome, here are the top 5 things you can do to take care of your skin this winter.

Choose gentle, fragrance-free cleansers
Bar soap can make dry skin worse by robbing it of its natural oils and messing with the microbiome of the skin. Skin experts advise against using body wash for people with dry skin. They encourage people to look instead for soaps meant for 'for sensitive skin,' that is also 'dye free,' and 'fragrance free.'

Moisturise hands often
The CDC says that hand washing is important, particularly when the common cold, flu, and COVID-19 are risks. But according to board-certified dermatologists, "continuous washing will cause the hands to take a hammering." And that is why the experts suggests that after every wash, we lather our skin with dedicated cream – a bit thicker in consistency meant for the hands and feet.

An additional suggestion, to keep the hands and feet continuously soft and smooth, is to wear waterproof gloves while doing dishes or doing any sort of household chores.

Purchase a humidifier to increase moisture around the house
The outdoor air is often drier, colder, and holds onto less water during the chilly winter months. This causes chapped skin. Using a humidifier throughout the house and trying to maintain a humidity level of between 30 and 50 per cent will help to prevent extremely dry skin and any other irritations associated with the undesirable weather conditions.

Use sun protection even when inside the house
UV radiation have been connected to premature skin ageing. That is a major reason to use sunscreen on a daily basis – which will ultimately help maintain a smooth exterior to our ageing skin.

Eat healthy and drink plenty of water
You shouldn't anticipate immediate changes, but it might be feasible to gradually moisturise your skin from the inside out. A major study in the skincare fraternity suggests that people with poor water intake could improve the moisture of their skin by drinking more water. Skin experts have reminded us time and again that in addition to adequate intake of water – a meal complete in important vitamins, minerals, and fatty acids are equally important and helpful in keeping skin soft and supple for a long time to come.

https://www.thedailystar.net/life-living/health-fitness/news/top-5-winter-skin-care-tips-3181936

Pages: [1]