Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Topics - M H Parvez

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6 7
61
BBA Discussion Forum / Defination of Objection and Types of Objection
« on: April 05, 2014, 10:21:32 AM »
There comes a moment in every or almost every sales interview when the potential customer in effect says ‘no’ to the proposition being put to him by the salesman. The probably most salesmen would be millionaires.

The term in sales jargon for this ‘no’ is an objection. It is a way of objecting to the proposition of the salesman. “I don’t want to buy what you are selling because” too many salesmen just stop there. But an objection is perfectly normal part of any sales interview.

An objection is often a sign of interest on the part of the customer, or a genuine desire for further information. As long as the customer has an objection he will not buy.

We, as customers, are often an awful lot of liars, you know, and so the first thing the salesman has to find out is whether the objection is real or not. If the objection just excuse to say no without even giving the salesman’s proposition serious consideration ?
 
One useful technique for finding out whether the objection is true or false is called the ‘suppose test’ the salesman’s say I effect: suppose your objection did not exist, would you buy? If the response is positive then it is a genuine objection; if negative then it is an excuse.

False objections are best ignored and a new approach tried to get the customer interested in the product.

Genuine objections however may be real or imagery. There may be a valid reason for the customer not buying.

Never get into an argument with a potential customer. You may win the argument but you will almost certainly lose the sale.

62
Salesman:
Who is converting the resource (Product/Service) to reach the target goal is called salesman.

Selling:
Selling mean transfer of Goods/Services from one person to another.

Salesmanship
It is the power/Knowledge/Ability to influence potential buyers for mutual benefit. Salesmanship is a tool to convert the prospective buyers in genuine buyers.

63
চাকরিতে আবেদনের ক্ষেত্রে জীবণবৃত্তান্ত বা সিভি অত্যন্ত জরুরি একটি বিষয়। সিভি শুধু যে আপনার তথ্য উপস্থাপন করে, তা কিন্তু নয়। সিভি আপনাকেই উপস্থাপন করে। চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠান আপনার সিভি দেখেই আপনাকে চিনে নিতে চাইবে অনেকাংশে। অনেক সময় অসম্পূর্ণ, অথবা অপ্রাসঙ্গিক কথা থাকার কারণে চাকরিপ্রার্থীকে ডাকাই হয় না। কাজেই আপনার সিভি-টি হতে হবে এমন, যেন তা আপনারই প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠে। ১০টি কাজ আপনার সিভি-কে যেমন করে তুলবে ব্যতিক্রমী, ঠিক তেমনি আপনাকে সহজ করে দেবে কাঙ্ক্ষিত চাকরিটি ছিনিয়ে নিতে।

১. বাস্তবতাকে ধারণের চেষ্টা করুন:

অনেক সময় অপ্রাসঙ্গিক কথা অথবা ব্যক্তিত্বের সাথে মেলে না এমন তথ্য দেওয়া হয়ে থাকে কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণে। এমন ক্ষেত্রে দৃষ্টি তো আকর্ষিত হবে কিন্তু একবার ভাবুন তো, যখন কর্তৃপক্ষ বুঝতে পারবে, আপনি মূলত সিভি-তে যা বলেছেন তা আপনি নন, তাহলে কী পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে? কাজেই সিভি-টি রাখুন একদম আপনার মতো। সিভি-কে আপনার প্রতিচ্ছবি হিসেবেই উপস্থাপনের চেষ্টা করুন।

২. কাটছাঁট করুন:

সময় বাঁচাতে গিয়ে অনেক সময় অন্যের সিভি-তেই নিজের তথ্যগুলো প্রতিস্থাপণ করে আমরা বসিয়ে দেই। এতে করে দেখা যায়, প্রায় সর্বত্র একই রকম সিভি-ই উপস্থাপিত হয়। কমে যায় এর গ্রহণযোগ্যতা। কাজেই নিজের সিভিটি নিজের মতো করেই সাজান। ব্যতিক্রম থাকার চেষ্টা করুন।

৩. সিভিতে ব্যক্তিগত তথ্য যোগ করুন:

আপনার কাজের অভিজ্ঞতা উপস্থাপন যেমন জরুরি, ঠিক একইভাবে জরুরি আপনার ব্যক্তিগত তথ্য উপস্থাপন। এতে কর্তৃপক্ষ আপনার সম্পর্কে ধারণা পাবেন, সৃষ্টি হবে অন্যরকম দৃষ্টিভঙ্গী।

৪. কোনো শূন্যস্থান রাখবেন না:

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, আমরা তথ্যের অভাবে সিভি-তে কর্মজীবনের অনেক অংশই বাদ দিয়ে যাই। এঘটনা নতুনদের ক্ষেত্রেই বেশি ঘটে। কারণ তাদের কাজের অভিজ্ঞতা থাকে না। কিন্তু তাতে কী? ছাত্রজীবনে যে স্বেচ্ছাসেবকের কাজ অথবা আপনার পঠিত বিষয়ের বাইরে কোনো কোর্স করে থাকলে সেটা উল্লেখ করুন।

৫. সিভি-কে রাখুন চলমান:

যখন চাকরি প্রাপ্তির প্রয়োজনীয়তা থাকে না, তখন আমাদের সিভি-টিও পড়ে থাকে অবহেলায়। আবার যখন আবেদনের দরকার হয়, দ্রুত সেটাকে আপডেট করি। এতে সময় বাঁচে ঠিকই, কিন্তু অনেক সময় অনেক কিছু বাদও পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে মনের ভুলে। আর কে বরতে পারে, যে প্রসঙ্গটি বাদ পড়ে গেল, সেটাই হতে পারে আপনার কাঙ্ক্ষিত চাকরি ক্ষেত্রে অনেক বড় একটা বিষয়! সিভি-কে অবহেলায় ফেলে না রেখে সবসময়ই তাকে আপডেট রাখুন।

৬. ভুল সংশোধন:

অনেক সময়ই সিভিতে মনের ভুলে রয়ে যায় অনেক সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম ভুল, যা আপনার চোখে পড়ছে না ঠিকই কিন্তু চাকরিদাতা কর্তৃপক্ষের চোখে ঠিকই পড়ে যাচ্ছে। এই ব্যাপারটা এমনই ভয়ঙ্কর, ছোট্ট একটা ভুলের কারণে হয়তো আপনাকে ডাকাই হবে না ইন্টারভিউয়ের জন্য। ব্যাপারটা আপনার চোখে হয়তো অশোভন বা অন্যায় কন্তিু, একবার ভাবুন তো কর্তৃপক্ষ কী ভাবছে? তাদের একটা যুক্তিই যথেষ্ট- যে নিজের সিভি-তে এমন ভুল করে রাখতে পারে, সে নিজ কাজে যে ভুল করবে না, তার কী নিশ্চয়তা? কাজেই পারলে নিয়মিত নিজ সিভি-টি পর্যবেক্ষণ করুন, ভুলগুলো সংশোধনের চেষ্টা করুন।

৭. সত্য বলুন:

অনেকেই সিভিতে মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করেন। হয়তো এটা একটি প্রচলিত অবস্থায় দাঁড়িয়ে গেছে। এই যেমন- আপনি নেতৃত্ব দিতে পারেন না বা দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না কিন্তু সিভি-তে ঠিক এর উল্টো লিখে রেখেছেন। ইন্টারভিউ বোর্ডে আপনাকে পর্যবেক্ষণের সময় কর্তৃপক্ষ যখন এই ব্যাপারটা বুঝতে পারবেন, তখন আপনি কী আর আশা করতে পারেন, কাঙ্ক্ষিত চাকরিটি আপনার? কাজেই নিজে যা, সেটাই উপস্থাপনের চেষ্টা করুন। অপরদিকে বিভিন্ন যোগ্যতার ক্ষেত্রে এবং রেফারেন্সে অনেকে মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করে থাকতে পারেন। এই কাজটা যে কতবড় ক্ষতিকর, তা ক্ষতিগ্রস্তরাই ভালো বলতে পারবেন। অতএব, সত্যের ওপর থাকুন, ছিনিয়ে নিন কাঙ্ক্ষিত চাকরি।

৮. হিসাবে সূক্ষ্মতা:

গণিতে অনেকের মাথাই কাজ করে না। কাজ করতে হবে এমন কোনো কথাও নেই। তবে কিছু ব্যাপারে আপনাকে তো একটু সূক্ষ্ম হিসাব করতেই হবে। এই যেমন, সিভিতে আপনার বয়সের হিসাব, কাজের অভিজ্ঞতার হিসাবসহ বিভিন্ন গাণিতিক হিসাব। এগুলো অবশ্যই নির্ভুল হতে হবে।

৯. সিভিকে করে তুলুন আকর্ষণীয়:

আমরা এখন এমন এক পৃথিবীতে বাস করছি, যেখানে প্রথম দর্শণ ব্যাপারটা আসলেই বড় একটা ব্যাপার। প্রথম দর্শণে আপনার সিভি-টি ভালো লাগার মতো করে আকর্ষণীয় করে তুলুন। বাক্যগুলো ছোট ছোট করে লিখুন এবং পয়েন্ট করে করে তথ্য উপস্থাপন করুন। এতে আপনার সিভিটি হবে একদম ঝরঝরে। চাইলে লেখাগুলো এবং বিভাগগুলোর মাঝে বড়ধরণের জায়গা ফাঁকা পড়ে গেলে সেখানে গ্রাফিক ডিজাইন করে ভরে দিতে পারেন। এতে আপনার সিভিটি হয়ে উঠবে ব্যতিক্রম এবং আকর্ষণীয়।

১০. কিছু বন্ধুসুলভ কি-ওয়ার্ড দিন:

এই ব্যাপারটা ইন্টারনেটে সিভি আপলোড করার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এমন কিছু কি-ওয়ার্ড দিন, যা কুব সহজেই মানুষের মাথায় আসে এবং সার্চ ইঞ্জিনে আপনার সিভি-টি চলে আসে। জব টাইটেলেও সহজ কিছু শব্দ নির্বাচন করুন, যা সার্চ ইঞ্জিনকে বাধ্য করবে আপনার সিভি-টি ইন্টারনেটে সামনে টেনে নিয়ে আসতে।


64

চিকিৎসা সেবা সাধারণত নির্ভর করে রোগী ও চিকিৎসকের সামনা সামনি কথোপকথনের উপর। আমাদের দেশের প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী চিকিৎসক রোগীর শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে মতামত প্রদান তখনই করতে পারবেন যখন রোগী সশরীরে চিকিৎসকের সামনে উপস্থিত থাকবেন। কিন্তু ড্যাফোডিলের ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির এই প্রজেক্ট সেই ধারণাকে বদলে দেবে। কারণ তাদের এই প্রজেক্টে ডাক্তার এবং রোগীকে একই জায়গায় থাকার কোন দরকার নেই।

ধরা যাক, ডাক্তার ঢাকায় অবস্থান করছেন এবং রোগী অবস্থান করছেন সিলেটে। রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক বিধায় রোগীকে একটি অত্যাধুনিক এ্যাম্বুলেন্সে রাখা হয়েছে। এটি হচ্ছে এমন এক ধরনের এ্যাম্বুলেন্স যেখানে Data transmission এবং data receiving এর সব ধরনের ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে আরো রয়েছে ECG machine যা সরাসরি রোগীর Heart থেকে ECG Signal গ্রহণ করে ডাক্তারের নিকট transmit করবে।

এই প্রজেক্টটি হচ্ছে সম্পূর্ণভাবে রোগীর কণ্ঠস্বর (Audio) রোগীর চলমান চিত্র (Video) রোগীর স্থির চিত্র (X-ray image) এবং ECG signalএর যুগলবন্দী। সম্পূর্ণ কাজটি করা হয়েছে MATLAB software এর মাধ্যমে। এখানে ডাক্তার এবং রোগীর মাধ্যমে Data transmission এবং data receiving এর জন্য Comodo unit software ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে transmitting এবং receiving signal এর অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হয়। এই প্রজেক্টটি শুধুমাত্র Data transmission এ সীমাবদ্ধ নয়।

এটি রোগীর শারীরিক অবস্থা Virtual ডাক্তারের কাছে প্রেরণ করে থাকে। এই প্রজেক্টটি ডাক্তারকে রোগীর শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে একটি স্বচ্ছ ধারণাদেবে এবং এর উপর ভিত্তি করে ডাক্তার তার চিকিৎসা তাড়াতাড়ি শুরু করতে পারবে। ECG signal transmission ডাক্তারকে রোগীর হৃদরোগ সম্পর্কে ধারণা দেবে। Sound & video transmission প্রযুক্তি ডাক্তারকে ধারণা দেবে যে, রোগী পরবর্তী চিকিৎসা নিতে শারীরিকভাবে প্রস্তুত কি না। Image or X-ray report রোগীর শরীরের ভিতর কোন সমস্যা আছে কি না সে ব্যাপারে সিন্ধান্ত নিতে ডাক্তারকে সাহায্য করবে।

পরিশেষে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির এই সকল প্রচেষ্টার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে টেলিমেডিসিন প্রযুক্তিকে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করে তোলা। কারণ তাদের এই প্রজেক্টটি হচ্ছে টেলিমেডিসিন এর একটি অংশ। তারা আশা করছে তাদের এই প্রয়াস ২০২১ সালের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।

ড. একেএম ফজলুল হক(সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, ডিপার্টমেন্ট অব ইটিই) এর ত্বত্তাবধানে ব্যতিক্রমী এই প্রজেক্টটি সম্পন্ন করেন উক্ত বিভাগের তিনজন ছাত্রছাত্রী। তারা হলেন তাহমিনা হাসান, মুরাদ হোসেন ও মেহেদী হাসান রাজীব।

Source: ব্রেকিংনিউজ/এফআর

65
Common Forum / Need to know 13 topics before job interview
« on: December 01, 2013, 10:18:40 AM »
আপনি একটা চাকরির ইন্টারভিউ দিতে এসেছেন। রিসেপশনে বসে আছেন। এই সময় আপনার মনের কি অবস্থা হবে? মন আনচান করবে। বারবার ভাববেন যে আপনাকে কি কি প্রশ্ন করতে পারে! আবার একটু মনোযোগ দিয়ে লক্ষ্য করুন দেখবেন আপনি যে সব প্রশ্ন আসবে ভেবেছেন সেগুল আওড়াচ্ছেন। তবে যতক্ষন না ওখান থেকে আপনাকে সরে যেতে হচ্ছে ততক্ষন আপনার উচিৎ হবে কাজের জায়গাটা সম্পর্কে যতটুকু সম্ভব ধারণা নেয়ার চেষ্টা করা।

জিজ্ঞেস করতেই পারেন কেন? আপনি যদি কোম্পানি সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে পারেন তাহলে এটা আপনাকে সেই কোম্পানির জন্য উপযুক্ত প্রমাণ করতে সহায়তা করবে। ইন্টারভিউয়ে আপনাকে জিজ্ঞেস করতে পারে- কোম্পানির কি ভালো লাগে, পরিবেশ কেমন মনে হলো ইত্যাদি। তাই অপেক্ষার সেই সময়টা অযথা নষ্ট না করে পর্যবেক্ষণে ব্যয় করুন।

ইন্টারভিউ মূলত দুই পদ্ধতিতে হয়ে থাকে এমনটাই মনে করেন একটি বিজ্ঞাপনী বাজারজাতকরণ প্রতিষ্ঠান 'ট্যালেন্ট জু'র প্রেসিডেন্ট অ্যামি হুভার। শুধু আপনার নিজস্ব মূল্যায়নই নয়, আপনাকে মূল্যায়ন করতে হবে আপনি যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে যাচ্ছেন সে প্রতিষ্ঠান ও সেখানে নিয়োজিত কর্মীদের সম্পর্কেও । আপনাকে অবশ্যই সেই কোম্পানি এবং কর্মচারিদের সম্পর্কে ভালো ধারণা নিতে হবে। এটা ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করার পরামর্শই দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। প্রয়োজনে আপনাকে আগে থেকে কোম্পানিকে পর্যবেক্ষণ করতে হবে, প্রয়োজনে সেখানে নিয়োজিত কর্মীদেরও সহায়তা নিতে হবে। আপনি সেই কোম্পানিতে কাজ করার উপযুক্ত হতে হলে অথবা ইন্টারভিউ ভালো করতে হলে এটা অবশ্যই করতে হবে আপনাকে।

ওয়েক ফরেস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের পারসোনাল এন্ড ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট বিভাগের নির্বাহী পরিচালক ও Majored in What বইয়ের লেখক ড. ক্যাথরিন ব্রুকস বলেন ক্যারিয়ারের এলোমেলো চিন্তাধারাকে একটা নির্দিষ্ট রূপরেখা দিতে হবে। তিনি বলেন, ইন্টারভিউয়ের সময়টা অনেক চাপের ফলে মাথা এলোমেলো যেতে পারে আর এক্ষেত্রে সামান্য পরিকল্পনাই আপনাকে মুক্তি দিতে পারে। ত্রিশ সেকেন্ডের সময় বের করে শুধু চারদিকে নজর বুলিয়ে দেখে নিন, দেখে নিন কোম্পানির সেটিংস । কর্মচারিদের কাজের জন্য কি আলাদা ডেস্ক রয়েছে? ব্যাক্তিগত আলাপ সাময়িক আলাপনের জন্য হলরুম রয়েছে? প্রত্যেকেই কি মনে করছে তারা এখানে গুরুত্ত্বপূর্ণ কোনো মিশনে এসেছে? এই ধরনের কয়েকটি কাজই আপনাকে কোম্পানি সম্পর্কে ধারণা দেবে। যার ফলে আপনি ইন্টারভিয়ের সময়টা অনেকটা নির্ভার অনুভব করবেন। তাই আপনি যদি মনে করেন আপনাকে চাকরিটা পেতেই হবে তাহলে এটাই সুযোগ আপনার নিজেকে উপস্থাপন করার। যখন কঠিন প্রশ্ন করা হবে আপনি সাবলীলভাবে সেগুলো পেরিয়ে যেতে পারবেন। আপনি কোম্পানির কৃষ্টি, সংস্কৃতি, নেতৃত্ব তুলে ধরে আপনার চাকরির অবস্থানটা পরিপক্ব করে ফেলতে পারেন এমনটাই মনে করেন চাকরি কোচিং প্রতিষ্ঠানের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী প্রশিক্ষক মেরেডিথ হেবারফিল্ড।
কি কি বিষয় দেখবেন, তা জেনে নিন এবার।

১.পার্কিং এলাকা কেমন

পার্কিং এলাকা পর্যবেক্ষণের মাধ্যমেই আপনার কাজ শুরু করতে পারেন। সেখানে কি সংরক্ষিত কোনো জায়গা আছে? যদি থাকে তবে সেখানে গাড়ি পার্কিংয়ের জন্য বিভিন্ন শ্রেণীর জন্য নীতিমালা জেনে নিন। গাড়ি পার্কিং করতে আসা কর্তাদের জন্য অভ্যর্থনার পদ্ধতি কি, উঁচুস্তরের কর্মকর্তাদের গাড়ি রাখার নির্দিষ্ট জায়গার কর্মীদের আচরণ কেমন সর্বোপরি কর্মচারিদের গাড়ি কিংবা বাইকের নিরাপত্তা সম্পর্কে আপনাকে ওয়াকিবহাল হতে হবে।

২. কিভাবে অভ্যর্থনা জানানো হয়েছে


যদি আপনার এপয়েন্টমেন্ট ফ্রন্ট ডেস্কে হয়ে থাকে তাহলে আপনি যাওয়ার সাথে সাথে আপনাকে কিভাবে অভ্যর্থনা জানানো হয়েছে তা খেয়াল করুন। আপনাকে কি চা অথবা কফি অফার করা হয়েছিল? একটা কোম্পানির অভ্যর্থনা গুরুত্ত্বপূর্ণ ব্যাপার। হুভার বলেন, উষ্ণ অভ্যর্থনার মাধ্যমে যাতে একজন দর্শনার্থী মুগ্ধ হতে পারে কোম্পানি সে চেষ্টাই করে। কোম্পানির পরিবেশকে এটা সুখী সুখীভাবে উপস্থাপন করে।

৩. কর্মচারিদের পরস্পরের প্রতি আচরণ কেমন


কোম্পানির কর্মচারিরা পরস্পরের প্রতি কেমন শ্রদ্ধাশীল নাকি শ্রদ্ধাহীন? ক্যারিয়ার প্রশিক্ষক ফিলিস বলেন, যখন রিসেপশনিস্ট আপনাকে অভ্যর্থনা জানাবে আপনি মাথা নাড়ার পরে তার ঠোটের হাসিটুকুও আপনাকে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। এটা খুবই সমালোচনামূলক পর্যবেক্ষণ বলে মন্তব্য করেছেন হিউমার এট ওয়ার্কের প্রেসিডেন্ট মাইকেল কার। তিনি বলেন, যখন আমরা কোথাও বাণিজ্যিক ভ্রমণে যাই তখন সহকর্মীদের সহমর্মিতা আমাকে মুগ্ধ করে। কর্মীদের চেহারায় কি সুখী ভাব আছে? আপনার ইন্তারভিউয়ের আগে এটা আপনার একটা প্রাক-গবেষণার বিষয়বস্তু হতে পারে। যদি আপনি গিয়ে দেখেন সেখানে কোনো রিসেপশনিস্ট নেই, নিরাপত্তাকর্মীরা আপনার সাথে ভালো ব্যবহার করছে না তখন নেতিবাচক ধারণা গড়ে উঠবে। যে ব্যক্তি আপনাকে প্রথম অভ্যর্থনা জানাবে তার আচার-ব্যবহার আপনার কাছে অনেকটাই গুরুত্ব বহন করবে। যদি আপনি অফিসে ঢুকে দেখেন কর্মচারীদের সুখী দেখাচ্ছে তারপর আপনার আগমনে তারা কি ঠোঁটের কোনে হাসি এনেছিলো? এটাই গোটা পরিবেশের একটা চিত্র বহন করে।

৪. কিভাবে ফোনের জবাব দেয় কর্মীরা

তারা কি ফোনে মানবিক গুণ ঠিক রেখে আন্তরিকতার সাথে জবাব দিচ্ছে নাকি রোবটের মত দায়সারা উত্তর দিচ্ছে? একটা বড় প্রতিষ্ঠানের চেহারাটা এই ধরনের কিছু কার্যাবলীর মাধ্যমেই ফুটে ওঠে। কার বলেন, যদি ফোনালাপেই মানুষ কারো ব্যক্তিগত বিষয় জেনে যায় তাহলে সেটা অনেকটাই খারাপ। ক্রেতা সাধারণের জন্য যদি তারা একই রকম আচরণ করে এবং এটা করতে গিয়ে তারা যদি স্ক্রিপ্ট দেখেও ফোনে কথা বলে তাহলে সেটাও ভালো। তাদের ফোনালাপ দেখে আপনি নিজেই নির্ধারণ করতে পারবেন তারা ক্রেতা বা সেবা গ্রহীতাদের সাথে কি ব্যবহার করছে।

৫. তাদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ কি বলে

কাজের গতি কেমন হবে সেটা কর্মক্ষেত্রের কর্মীদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজই বলে দেবে। সেখানে খুঁজে দেখতে হবে আসলেই কি বলতে চায় তারা। কার বলেন, তাদের হাঁটাহাঁটিও পর্যবেক্ষণ করতে হবে কেননা সেখানে না বলা কথা থাকতে পারে। এই পরিবেশে তাদের কি কমফোর্টেবল মনে হচ্ছে? যখন তাদের বস হেঁটে যায় তখন তাদের মানসিক দুর্বলতা লক্ষ্য করা যায়?

৬. কর্মচারীদের স্বাস্থ্য রক্ষায় উদ্যোগ কি

সেখানে কি কোন ব্যায়ামাগার আছে? বাইক চালানোর মতো কোন জায়গা আছে? ক্যাফেটেরিয়ায় কি সব ধরনেরই খাবার পাওয়া যায়? স্বাস্থ্যকর সুযোগ-সুবিধা কেমন? কার বলেন, এগুলো লক্ষ্য করতে হবে।

৭. কাজের গতিশীলতা কেমন

এটা মূলত নির্ভর করে উৎপাদন বিভাগের ওপর। কিছু কিছু কোম্পানি তাদের উৎপাদন অন্যান্যদের চেয়ে দ্রুত করতে চায়। যদি দেখেন কর্মীরা চারদিক ঘোরাঘুরি করছে, টেলিফোন বেজেই যাচ্ছে তাহলে বুঝবেন এখান থেকে আপনাকে সরে যেতে হবে। এই চাপের মধ্যে কাজ করতে পারবেন কি না তা আপনাকে স্থির করতে হবে।

৮. এটা কি সাজানো-গোছানো জায়গা

 ইন্টারভিউ কি যথাসময়েই শুরু হয়েছে? দেরী হওয়ার সঙ্গত কারণ থাকতে পারে তাই বলে আপনার বসও কি দেরি করে এসেছে? এর জন্য কি তিনি ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন? মাফস বলেন, এটা আপনার জন্য লাল সঙ্কেত।  এর মাধ্যমে আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন যে এটা আসলেই গোছালো স্থান কি না! ইন্টারভিয়ের সময় আপনার প্রশ্নকর্তা কি অন্যমস্ক হয়েছিলেন? যদিও ব্যস্ত প্রতিষ্ঠান হয় তারপরেও আপনার ইন্টারভিউ যদি গোছানো হয়ে থাকে তাহলে ধরে নেবেন এটা একটা গোছালো প্রতিষ্ঠান।

৯. স্বশরীরে অফিস ঘুরে দেখার সুযোগ আছে

এটা আপনাকে অনেক তথ্য সরবারাহ করবে কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ সম্পর্কে জানতে। কার বলেন, জনসাধারণের প্রবেশাধিকার কি সীমিত? আপনার যদি সুযোগ হয় তাহলে আপনি ঘুরে দেখে নিতে পারেন আপনার সম্ভাব্য কাজের প্রতিষ্ঠানটি। সেখানে কাজের পরিবেশ কেমন আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে। মিটিং রুম আর লাঞ্চ রুম একটা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশের চিত্র অনেকটাই তুলে ধরে। মিটিং রুম ডিজাইন করা কি না, জীবানুমুক্ত কিনা এসব আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে। একই সাথে লাঞ্চ রুমে মজাদার পোস্টার আছে কি না তাও দেখে নেবেন।

১০. কর্মচারীদের পোশাক কেমন

আপনি অফিসিয়াল পোশাক পছন্দ করতে পারেন আবার সাধারণ পোশাকও আপনার ভালো লাগতে পারে কিন্তু সেটা মুখ্য নয়। ব্রুকস বলেন, আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে সেখানের কর্মচারীরা কেমন পোশাক পরিধান করে। তাহলে ইন্টারভিউ আপনার জন্য অনেকটা কমফোর্টেবল হবে।

১১. অফিসের অবস্থান কেমন

এটা অধিকাংশ মানুষের জন্যই একটা সমস্যার ব্যাপার। সময় নিয়ে দেখে নিতে পারেন অফিসে জানালা খোলা আছে কি না, দরজার অবস্থান কোনমুখী, বারান্দা আছে কি না। কার বলেন, অনেকেই খোলামেলা অফিস পছন্দ করে না। অবশ্য এটা একান্তই আপনার নিজস্ব ব্যাপার। তবে ঘনকাকৃতির অফিসই বোধহয় ভালো হয়। এই ব্যাপারগুলো ভালোভাবে খেয়াল করুন।

১২. বস ও কর্মচারীর সম্পর্ক কেমন

এই ব্যাপারটা অনেকের কাছেই সহজবোধ্য হয় না। আপনাকে এটা অনুধাবণ করতে হলে সুচিন্তিতভাবে বসদের সাথে আলাপ করতে হবে। কার বলেন, এই সম্পর্কটা কাজের গতি ও পরিবেশ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা দেয়।

১৩. প্রত্যেকেই কি ব্যস্ত

এক কথায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্তে আসা যাবে না। কারণ অফিসে ঢুকেই প্রথম দর্শনে আপনি অনুমান করতে পারবেন না কী হচ্ছে। সামগ্রিক চিত্র বিশ্লেষণ করুন। সেখানে সাধারণত কি সবাই অলস সময়ে বসে থাকে? নাকি কাজেই সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকে? তাদের কি ব্যস্ত দেখাচ্ছে? ডেস্কের ওপরে ফাইলের স্তুপ হয়ে আছে? যদি দেখেন সবাই ব্যস্ত না কিংবা কেউ কাজ করছে না তাহলে বুঝতে হবে এখন ব্যবসা মন্দ। যদি দেখা যায়, সবাই হৈ হ রৈ রৈ করে কাজ করছে তাহলে বুঝতে হবে ব্যবসা এখন চাঙা।

কার সতর্কতার সাথে পরামর্শ দিয়েছেন যে কোন কোম্পানি পর্যবেক্ষণ করতে গেলে সেখানের বিধি মেনেই করতে হবে। তবে সুযোগ তৈরি করে যাওয়াই ভালো। কোম্পানির কোনো উৎসব কিংবা এওয়ার্ড উইনিং এর দিন আপনি ঘুরে আসতে পারেন। সে সুযোগে আপনি সেখানে উর্ধতন কর্তাদের কাছে কোনো তথ্য জানতে চাইলে তারা আপনাকে সহযোগিতা করবে।


ফোর্বস ম্যাগাজিনের জ্যাকুলিন স্মিথের লেখা থেকে

66
Common Forum / leave 8 kinds of friends
« on: November 27, 2013, 02:09:46 PM »
বন্ধু ছাড়া জীবন- ভাবলেই স্পষ্ট হয় জীবনের অপূর্ণতা। একজন বিপদে পড়া বন্ধুকে হাত ধরে টেনে তুলতে পারে আরেকজন বন্ধুই। সুতরাং আপনার উচিৎ জীবনের জন্যই আপনার বন্ধুদের সঙ্গ নেওয়া, তাদের এঁটে ধরে রাখা। কিন্তু সেইসঙ্গে আপনার উচিৎ কয়েক রকম বন্ধুর সঙ্গ ত্যাগ করা। জেনে নিন যে আট রকম বন্ধুকে আপনি ত্যাগ করবেন:

১। যে আপনার প্রতিদ্বন্দ্বী:

সফলতার চূড়ায় পৌঁছাতে কে না চায়। কিন্তু সবাই কি পারে সেখানে যেতে? প্রতিযোগিতায় অন্যদের পেছনে ফেলে তবেই সেখানে পৌঁছানো যায়। আপনার কোন বন্ধুই হয়তো দিন-রাত পরিশ্রম করছে এ জন্য, হয়তো আপনিই পেছনে পড়ছেন এতে- ক্ষতি নেই। কিন্তু অসুস্থ প্রতিযোগিতা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। সুতরাং এমন প্রতিযোগী বন্ধুকে আজই বলে দিন ‘বিদায়’।

২। যে আপনার গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় অনুপস্থিত:

যে আপনার জন্ম দিনে শুভেচ্ছা জানায় না। কিংবা সহমর্মিতা প্রকাশ করে না আপনার কোন নিকটজনের মৃত্যুতেও। যে প্রায় সব সময় ব্যস্ত থাকে নিজের কাজে। আজ আপনি হয়তো তাকে কল দিলেন, উত্তরে মেসেজ আসলো সপ্তাহখানেক পরে। আপনি হয়তো তাকে নিয়ে কোনো পরিকল্পনা করলেন অথচ শেষ মুহূর্তে ‘না’ বললো সে- তাহলে আপনিই তাকে ‘না’ বলুন- কেননা সে তার জীবনে আপনার অস্তিত্বকে শ্রদ্ধা করে না।

৩। কথার ফুলঝুরিওয়ালা:

প্রকৃত বন্ধু সে-ই হয়, যাকে বিশ্বাস করা যায়। বিশ্বাসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ; কথা আর কাজের সামঞ্জস্যতা। যে আপনাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দেয়- আর অনবরত দিতে থাকে অসংখ্য প্রতিশ্রুতি- এমন বন্ধুর সঙ্গ ছাড়ুন। কেননা, খুব শিগগির এতে আপনার আত্মসম্মানের ক্ষতি হবে। এর চেয়ে ভালো হয় যদি আপনি আপনার সময় ও শক্তি দুটোই জমা রাখেন তার জন্য- যে আপনার সঙ্গেই থাকতে চায় এবং আপনার পরীক্ষিত।

৪। বিরক্তিকর চটজলদি বন্ধু:

অহেতুক উদ্বিগ্ন অথবা যে আপনার অহেতুক দোষ খোঁজে- যে আপনার কাপড়, চুল, গাড়ি কিংবা যেকোনো বিষয়ে নাক গলায়- এমন খুঁতখুঁতে বন্ধুর সঙ্গে সম্পর্ক রাখার কোন মানে হয় না। সত্যিকার বন্ধুরা এসব করে না। সুতরাং এমন বন্ধুদের প্রশ্রয় দেবেন না।

৫। গোমড়া-মুখো বন্ধু:

মানুষ মাত্রই পরিচয় তার মননে- চিন্তায়, চিন্তার গভীরতায়। পরিচয় বহন করে তার যুক্তির তীক্ষ্ণ চর্চায়। তবে এসবই তাকে প্রকাশ করতে হয়। মনের ভাব নিষিদ্ধ কোনো বস্তু নয়। তাকে প্রকাশ করতে হয়। সেই সঙ্গে মেনে নিতে হয় যুক্তির হার। এসবের ভেতর দিয়েই মানুষ একে অন্যের পরিপূরক হয়। আপনি যদি আপনার বন্ধুর মধ্যে এই অবশ্যম্ভাবি উপাদানের অনুপস্থিতি দেখেন তবে আপনার উচিৎ হবে তার সঙ্গ ত্যাগ করা।

৬। সামাজিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত বন্ধু:

সামাজিক কর্মকাণ্ড- নিঃসন্দেহে মহৎ কাজ একটি। এটা আপনার জীবনের সঙ্গে অবশ্যই থাকবে। কেননা আপনি শুধু আপনার নন, আপনি সমাজেরও। তবে এ জন্য মানুষ চিনতে হবে। আপনাকে জানতে হবে আপনার সমাজ কর্মী বন্ধু আসলেই এমন কাজের সঙ্গে যুক্ত কী-না। কেননা এ ধরনের দোহাই দিয়ে অনেকেই চায় আপনার সহানুভূতি পেতে। যদি সত্যিকার বন্ধু রেখে এমন বন্ধুদের বেশি সময় দেন, তবে বুঝবেন- আপনি হাতের মুঠোয় সমস্যাকে তুলে আনলেন।

৭। অফিসের সহকর্মী বন্ধু:

বন্ধু সব জায়গায়ই থাকতে পারে। এমন কি অফিসেও। কিন্তু সমস্যা হলো, বাইরের কোন বন্ধুকে ‘না’ বলা যতটা আপনার জন্য সহজ, অফিসের বেলায় তা প্রায়ই কঠিন হয়। এতে আপনার ক্যারিয়ারের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে। তাই ভালো হয় অফিসের সহকর্মীকে ভালো সহকর্মী হিসেবেই গ্রহণ করা। আর যদি থেকেই থাকে কোন সত্যিকারের বন্ধু, তারপরও আপনার একটি সীমানা থাকা উচিৎ অন্তত অফিসে- যদি আপনি আপনার চাকরি ও বন্ধু দুটোই হারাতে না চান।

৮। পরচর্চা বা গুজব রটানো বন্ধু:

এমন অনেক বন্ধুই আছে যারা নানা গুজবের জন্ম দিতে উৎসাহী। আর গুজব রটনাকারীরা কথাও বলে বেশি। তার একই নিয়মিত কাজ হলো আপনার কানভারী করা। এ জন্য সার্বক্ষণিক কারণে-অকারণে আপনার ডেস্কের চারপাশে ঘুরঘুর করবে। আপনি এমন গুজব কারবারীর কিছু ব্যাপার ক্ষমা করতে চান কিংবা সহ্য করতে চান কিছু অত্যাচার- ঠিক আছে। কিন্তু সে কি ছোট্ট খুকিটি নাকি যে সর্বদাই আপনার ডেস্কে অকারণ বকবকানি করতে থাকবে। তা ছাড়া আপনি চান না আপনার বস বা অন্য কেউ আড়ি পাতুক আপনার দিকে। চান কি? এটি অহেতুক আপনার ওপর সন্দেহের সৃষ্টি করবে।

সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।


67
Common Forum / Easy ways to control anger
« on: November 25, 2013, 10:58:48 AM »
১. বসে পড়ুন। কারণ, দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় মানুষ বেশি রাগ প্রকাশ করে। সম্ভব হলে শুয়ে পড়া ভালো। রেগে গেলে শুয়ে পড়লে রাগ অনেকটাই চলে যায়।

২. রেগে গেলে প্রতিটা কথা বলার আগে ৫ সেকেন্ড করে সময় নিয়ে চিন্তা করুন। কারণ রেগে গেলে অনেক সময় এমন অনেক কথা বলা হয় যা অন্যের এবং নিজের জন্য ক্ষতিকারক।

৩. হঠাৎ করে রেগে গেলে মনে মনে প্রথমে ১ থেকে ১০ গুনুন। এর পর আবার উল্টো দিক থেকে অর্থাৎ ১০ থেকে ১ গুনুন। তাহলে দেখবেন অনেকটাই চলে গেছে রাগ।

৪. রাগ করলে কারো সাথে কথা না বলে চুপচাপ নিজের রুমে বসে থাকুন। কিছুক্ষণ পরে রাগ কমে গেলে আপনার রাগ করার কারণ বুঝিয়ে বলতে পারেন।

৫. রাগে অহেতুক ভাঙচুর না করে পুরোনো খবরের কাগজ ছিঁড়ুন। কাগজ ছিঁড়লে রাগ কমে যায় একেবারেই। তাই কাঁচের জিনিস কিংবা সাধের ফোনটা না ভেঙ্গে অপ্রয়োজনীয় খবরের কাগজ ছিড়ে কুচি কুচি করুন। তাহলে রাগ ধুলোয় মিশে যাবে।


68
Common Forum / Letter by Abraham Linclon
« on: November 17, 2013, 01:37:36 PM »
মাননীয় মহাশয়,

আমার পুত্রকে জ্ঞান অর্জনের জন্য আপনার কাছে প্রেরণ করলাম। তাকে আদর্শ মানুষ হিসাবে গড়ে তুলবেন এটাই আপনার কাছে আমার বিশেষ দাবী। আমার পুত্রকে অবশ্যই শেখাবেন- সকল মানুষই ন্যায়পরায়ন নয়, সকল মানুষই সত্যনিষ্ঠ নয়। তাকে এও শেখাবেন প্রত্যেক বদমায়েশের মাঝেও একজন বীর থাকে। প্রত্যেক স্বার্থপর রাজনীতিকের মাঝেও একজন নির্মোহ নেতা থাকে। তাকে শেখাবেন প্রত্যেক শত্রুর মাঝে একজন বন্ধু থাকে। আমি জানি এটি শিখতে তার সময় লাগবে, তবুও যদি পারেন তাকে শেখাবেন, পাঁচটি ডলার কুড়িয়ে পাওয়ার চেয়ে একটি উপার্জিত ডলার অধিক মূল্যবান। এও তাকে শেখাবেন, কিভাবে পরাজয়কে মেনে নিতে হয় এবং কিভাবে বিজয়োল্লাস উপভোগ করতে হয়। হিংসা থেকে দূরে থাকার শিক্ষাও তাকে দেবেন। যদি পারেন নীরব হাসির গোপন সৌন্দর্য তাকে শেখাবেন। সে যেন আগে ভাগেই বুঝতে শেখে, যারা পীড়নকারী তাদেরকে সহজে কাবু করা যায়। বইয়ের মাঝে কি রহস্য লুকিয়ে আছে তাও তাকে বুঝতে শেখাবেন।

আমার পুত্রকে শেখাবেন, বিদ্যালয়ে নকল করার চেয়ে অকৃতকার্য হওয়া অনেক বেশী সম্মানজনক। নিজের উপর যেন তার সুমহান আস্থা থাকে। এমনকি সবাই যদি সেটাকে ভুলও মনে করে। তাকে শেখাবেন, ভদ্রলোকের প্রতি ভদ্র আচরণ করতে, কঠোরদের প্রতি কঠোর হতে। আমার পুত্র যেন সে শক্তি পায়, হুজুগে মাতাল জনতার পদাংক অনুসরণ না করার। সে যেনো সবার কথা শোনে এবং সত্যের পর্দায় ঢেকে ভালোটাই শুধু গ্রহণ করে- এ শিক্ষাও তাকে দেবেন। দুঃখের মাঝে কিভাবে হাসতে হয় এবং কান্নার মাঝে যে লজ্জা নেই একথা তাকে বুঝতে শেখাবেন। যারা নির্দয়, নির্মম তাদেরকে সে যেন ঘৃণা করতে শেখে। আর অতিরিক্ত আরাম আয়েশ থেকে সাবধান থাকে। আমার পুত্রের প্রতি সদয় আচরন করবেন কিন্তু সোহাগ করবেন না। কেননা আগুনে পুড়েই ইস্পাত খাঁটি হয়। আমার সন্তানের যেন অধৈর্য্য হওয়ার সাহস না থাকে, থাকে যেন তার সাহসী হওয়ার ধৈর্য্য। তাকে এ শিক্ষাও দেবেন- নিজের প্রতি যেন তার সুমহান আস্থা থাকে, আর তখনই তার সুমহান আস্থা থাকবে মানব জাতির প্রতি।

ইতি
আপনার বিশ্বস্ত
আব্রাহাম লিংকন

69
Common Forum / How to Be Successful
« on: November 17, 2013, 11:45:16 AM »
Many people want to achieve success in life, but it's easier said than done. There are so many distractions that it can be challenging to discipline one's self to accomplish a monumental goal. By keeping the following advice in mind, however, you can dramatically increase your chances of becoming successful in whatever you choose to pursue.

Planning for Success

1. Imagine becoming successful.
Sir Einstein said the imagination is more important than knowledge. The more vividly and accurately you imagine your success, the easier it will be for the rest of your self to follow through. The same way engineers first imagine a bridge and then build it, you can be the engineer of your success, too.

*Dedicate a few minutes every day to imagining your success. Imagine yourself in a movie in which you are successful. What are you doing in the movie? What is your success like? Savor the feeling of your success, and use it as motivation to stoke your fire.

*Cultivate a healthy motivation when imagining your success. Successful people all believe in themselves and their missions. At the same time, you do not want to alienate other people with extreme narcissism. Understand that other people want to be just as successful as you do; your goal should not be to trample over them to get what you want.

2. Find the purpose or goal of your life


Identify the things you love to do, the things that give you satisfaction. Once you identify what you love to do, use this information to find the purpose of your life or the objective of your life.

    * Finding what you love to do will give you motivation along the way. Imagine being forced to do a triathlon when your true passion is chess. Pretty difficult, huh? Now imagine the opportunity to participate in a chess tournament. It's much, much easier to persistently chip away at your goal if your goal is something you enjoy doing.

    *How do you figure out a purpose or goal in life? It's different for everyone, and for some it's difficult, but there are several ways you can try to figure it out:
       * Talk with a career coach or visit a good psychologist.
        *Try out several different careers, remembering that even a less-than-fulling job can help you learn.
        *Try making a career out of something you love. Whether it's brewing beer or advising on art, you're more likely to be successful doing something you know you love.


3. Define the meaning of success as you see it

You cannot have success if you do not know what it means for you. Everyone views success differently and using someone else's standard for success is like eating another person's lunch and expecting to love it. Set clear goals and be realistic.

    *How will you know when you have achieved your goals? Your standards should be quantifiable, or else you could spend your entire life chasing after a vague goal.
        *For example, let's say you want to be good at your job. You get a promotion, you get a raise, but you still haven't reached your goal because you could always do better, right? You could always get promoted even further, or make even more money. Whatever you have will never be enough.
        *Instead, create benchmarks: "My goal is to increase my productivity by 30% and only be late for work five times per year, at the most." These are quantifiable goals that when achieved, give you a sense of satisfaction and completion, making you feel successful and confident.


70
Common Forum / 5 ways to make bright your room
« on: November 17, 2013, 10:32:30 AM »

সারাদিন বাইরের কাজ কর্ম করে ক্লান্ত হয়ে ঘরে ফিরে নিশ্চয়ই মনটা প্রশান্তিতে ভরে যায়? আর এই প্রশান্তি আরেকটু বেড়ে যায় যদি আপনার ঘরটা হয় উজ্জ্বল ও রঙিন। কিন্তু উজ্জ্বল ও রঙিন ঘর বলতে অনেকেই মনে করেন ঘরের দেয়ালের রঙ উজ্জ্বল হতে হবে। কিন্তু এই ধারণাটি সম্পূর্ন ভুল!
দেয়ালের রঙ পরিবর্তন করা বেশ ঝামেলা। বিশেষ করে যারা ভাড়া বাসায় থাকেন তাদের জন্য নিজের ইচ্ছা মত দেয়ালের রঙ পরিবর্তন করা টা অসম্ভবই বটে। আর তাছাড়া এই পদ্ধতিটি বেশ ব্যয় সাপেক্ষ। দেয়াল রঙ না করেই উজ্জ্বল করে তোলা যায় আপনার ঘরটি। বেশ সহজে ও কম খরচেই আপনার পুরা ঘরে উজ্জ্বলতা আনা সম্ভব। আসুন জেনে নেয়া যাক ঘরকে উজ্জ্বল করার ৫টি উপায়।

রঙিন পেইন্টিং

ঘরকে উজ্জ্বল ও আকর্ষনীয় করে তুলতে পেইন্টিং এর তুলনা নেই। খুব নামি-দামী শিল্পীর আঁকা পেইন্টিং ঝুলাতে হবে এমন কোনো কথা নেই। বেশ রঙিন একটি সাধারণ পেইন্টিং ও পুরো ঘরের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দিতে পারে অনেকাংশে। চাইলে বড় ক্যানভাস কিনে নিজেও আঁকি-বুকি করে নিতে পারেন। নিজের হাতে রঙ করা একটি ক্যানভাস দেখে প্রতিবারই মনটা খুশিতে ভরে উঠবে। পেইন্টিং এর ক্ষেত্রে হলুদ, টিয়া, সবুজ, লাল ইত্যাদি রঙ গুলোকে প্রাধান্য দিন।

রঙিন কুশন

ঘরকে চট জলদি রঙিন করে তুলতে কুশন গুলোকে রঙিন করে ফেলুন। আপনার সোফার রঙ খুব সাধারণ অনুজ্জ্বল হলেও তার সঙ্গে রঙিন কুশন মানিয়ে যাবে সহজেই। যে কোনো একটি উজ্জ্বল রঙের কুশন দিয়ে সোফা ও বিছানা ভরিয়ে তুলতে পারেন। আবার ইচ্ছে হলে ৪/৫টি রঙ এর কুশন কভার ও ব্যবহার করতে পারেন।

গাছ ও ফুল

ঘরে ভেতর একটু প্রকৃতির ছোয়া থাকলে ঘর অনেক উজ্জ্বল ও প্রানবন্ত লাগে। ঘরকে রঙিন করে তুলতে ছোট টবে ঘরের ভেতরে বসার ঘরে, শোবার ঘরে কিংবা বাথরুমে গাছ রাখুন। জানালা বেয়ে উঠিয়ে দিতে পারেন লতানো গাছ। ঘরে পর্যাপ্ত আলো বাতাস না থাকলে গাছের বদলে তাজা ফুলও রাখতে পারেন। ঘরের এক কোণে কয়েকটি তাজা ফুল রেখে দিলে নিমিষেই ঘর উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। এছাড়াও দোকানে অনেক রকমের কাপড়ের ফুল ও গাছ পাওয়া যায়। চাইলে সেগুলোও রাখতে পারেন ঘরকে রঙিন করে তুলতে।

পর্দা অথবা কার্পেট

ঘরের জানালার পর্দাটি যদি হলুদ অথবা টকটকে লাল হয় তাহলে কেমন হবে? অথবা গাছের কচি পাতার সবুজ রঙের পর্দা ঝুলিয়ে দিলে কেমন লাগবে আপনার ঘরটিকে? পর্দার রঙ্গ উজ্জ্বল ও রঙিন হলে সহজেই ঘরের চেহারা পালটে ফেলা যায়। এক্ষেত্রে লাল, হলুদ, সবুজ, ফিরোজা ইত্যাদি রঙ গুলো ঘরের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দেয় বহুগুনে। পর্দা বদলাতে না চাইলে ছোট্ট একটা রঙিন কার্পেট বিছিয়ে দিন মেঝেতে। নিমিষেই ঘর উজ্জ্বল ও রঙিন হয়ে উঠবে।

ল্যাম্প

ল্যাম্প দিয়ে ঘর সাজালে ঘরের আভিজাত্য ও উজ্জ্বলতা দুটোই বেড়ে যাই। ঘরের কোণে একটি রঙিন ল্যাপ রেখে দিন। সেটা হতে পারে হলুদ, লাল, নীল, কমলা কিংবা সবুজ। অথবা বেশ কিছু রঙের মিশ্রনে তৈরী ল্যাম্প ও পাওয়া যায় বাজারে। তাছাড়া ঝুলানোর জন্য বিশেষ কিছু ল্যাম্প পাওয়া যায়। সেগুলোও বেশ রঙিন হয়। এধরণের একটি ল্যাম্প ঘরের এক কোণে কিংবা মাঝে ঝুলিয়ে দিলে ঘরের উজ্জ্বলতা বেড়ে যাবে বহুগুনে।

71
Common Forum / Holy Ashura
« on: November 14, 2013, 04:31:47 PM »
সৃষ্টির শুরু হতে আশুরা (১০ই মহররম) একটি তাৎপর্যপূর্ণ দিন। এ দিনে পৃথিবীর বহু উল্লেখযোগ্য ঘটনা সংঘটিত হয়। এর কয়েকটি উপস্থাপন করছিঃ

১. আশুরার দিনে আসমান, যমিন, লওহ ও কলম সৃষ্টি হয়।
২. এদিনে হযরত আদম (আঃ) পৃথিবীতে অবতরণ করেন।
৩.এদিনে হযরত নূহ (আঃ) মহা প্লাবনের পর নৌকা থেকে পৃথিবীতে অবতরণ করেন।
৪.এদিনে হযরত ইবরাহীম (আঃ) 'খলিলুল্লাহ' বা আল্লাহর বন্ধু উপাধি লাভ করেন।
৫.এদিনে হযরত ইবরাহীম (আঃ) নমরূদের অগ্নিকুণ্ড হতে মহান আল্লাহর অসীম কুদরতে পরিত্রাণ পান।
৬.এদিনে সূদীর্ঘ ৪০ বছর পরে হযরত ইয়াকুব (আঃ) এবং হযরত ইউসুফ (আঃ) এর পুনর্মিলন হয়।
৭. এদিনে হযরত ইউনুস (আঃ) মাছের পেট থেকে মুক্তি লাভ করেন।
৮.এদিনে হযরত মুসা (আঃ) বনী ইসরাঈলদেরকে সাথে নিয়ে নীল নদ পার হন।
৯. এদিনে ফেরআউন- তার সঙ্গী ও সৈন্য সামন্ত সহ নীল নদে ডুবে মারা যায়।
১০.এদিনে হযরত ঈসা (আঃ) আল্লাহর অসীম কুদরতে পিতা ছাড়া পৃথিবীতে জন্ম গ্রহণ
করেন।
১১.এদিনে হযরত ঈসা (আঃ) মহান আল্লাহর আদেশে আসমানে আরোহন করেন।তিনি এখন্ও আসমানে জীবিত আছেন এবং শেষ নবীর উম্মত হিসেবে পৃথিবীতে আবার আসবেন।
১২.এদিনে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর দৌহিত্র হযরত ইমাম হোসাইন (রাঃ) ৬১ হিজরীতে ইরাকের গভর্নর বাহিনীর হাতে কারবালা প্রান্তরে শাহাদাত বরণ করেন।

72
Common Forum / Confusion rising issues !
« on: November 09, 2013, 05:14:25 PM »
প্রচলিত কিছু বিষয় যা আমাদের জীবনকে বিষিয়ে তুলতে যথেষ্ট। আসুন এই বিষয় গুলো এড়িয়ে চলি এবং স্বাভাবিক সুন্দর জীবন যাপন করি।

১) কখনো নিজেকে অন্যদের সাথে তুলনা করবেন না।
২) অশরীরি যেমন, ভুত-প্রেত ইত্যাদির ভয়ে আঢ়ষ্ঠ থাকবেন না। এরা নেই।
৩) সবাইকে খুশি করার বৃথা চেষ্টা করবেন না। একজনের পক্ষে তা সম্ভব না।
৪) সারাদিন কাজের মধ্যে ডুবে না থেকে মাঝে মধ্যে বিশ্রাম নিন।
৫) জীবনের সবকিছুর হিসাব কষে রাখবেন না, সময় বলে দেবে হিসাব।
৬) অন্যের অর্থ, যৌন বা দাম্পত্য জীবন নিয়ে ঈর্ষা করবেন না।
৭) স্বাস্থ্যকর খাবার খাবেন ও আরামদায়ক পোষাক পরিধান করবেন।
৮) নিজেকে সুখী প্রমাণ করার চেষ্টা করবেন না। আপনী সুখী হলে এমনিই সবাই বুঝবে।
৯) পরনিন্দা করার অভ্যাস থাকলে এখনি ত্যাগ করুন।
১০) জীবনে তো কতকিছুর মায়া ত্যাগ করেছেন, ধূমপানের মায়াও ত্যাগ করুন।

Source: Internet

73
Common Forum / How you will escape from the fly?
« on: November 08, 2013, 03:55:31 PM »

আমরা কিছু খেতে বসলেই কোথা থেকে যেনো মাছি উড়ে এসে ভন ভন শুরু করে। বার বার এক খাবার থেকে উড়ে অন্য খাবারে বসে। আর ঘরে একটি মাছিই সবার শান্তি নষ্ট করার জন্য যথেষ্ট। মাছির যন্ত্রনা থেকে নিস্তার পাওয়ার একটি সহজ উপায় আছে। আর এর জন্য প্রয়োজন কেবল কিছু লবঙ্গের।

ঘরে মাছির উপদ্রব এড়াতে এক টুকরা সুতি কাপড়ের মাঝখানে ৫/৬টি লবঙ্গ রাখুন। এবার কাপড়টিকে সুতা কিংবা রাবার ব্যান্ড দিয়ে মুখ বন্ধ করে বাঁধুন। এবার মাছি প্রবেশ করে এমন যায়গা যেমন জানালা, দরজা ইত্যাদি স্থানে লবঙ্গের পুঁটলিটি সুতা দিয়ে ঝুলিয়ে দিন। তাহলে লবঙ্গের ঝাঁঝালো গন্ধে মাছি ঘরে ঢুকবে না সহজে। ভালো ফল পেতে কিছুদিন পর পর আগের লবঙ্গ ফেলে দিয়ে নতুন করে রাখুন।



74
Common Forum / How you will recognize stale or rotten eggs?
« on: November 08, 2013, 03:50:33 PM »


ডিম খেতে তো সবাই ভালোবাসে। আর তাই বাজার থেকে একবারেই অনেক গুলো করে ডিম কিনে আনা হয়। কিন্তু ডিম ভাজতে গিয়ে কিংবা রান্না করার জন্য ভাঙ্গার পড়ে দেখা যায় ডিমটা বাসি অথবা পচে গেছে। এতো দাম দিয়ে কেনা ডিম পচা পড়লে মন খারাপ হওয়াটাই স্বাভাবিক। বাসি কিংবা পচা ডিম না ভেঙ্গেই চেনার একটি সহজ উপায় আছে। আর এর জন্য লাগবে একটি বাটি ও পানি।

প্রথমে একটি বড় বাটিতে পানি ভরে নিন। এবার বাজার থেকে আনা ডিম গুলো একটি একটি করে পানি তে ছাড়ুন। বেশিরভাগ ডিমই পানিতে ডুবে থাকবে। এগুলো হলো ভালো ডিম। আর কোনো ডিম যদি পানির উপরে ভেসে ওঠে তাহলে বুঝবেন সেটা বাসি বা পচা ডিম। ব্যাস, সহজেই না ভেঙ্গেই চিনে ফেললেন বাসি বা পচা ডিম। এবার খারাপ ডিমটি দোকানদারের কাছ থেকে বদলে ভালো ডিম নিয়ে আসুন। তাহলে দাম দিয়ে ডিম কিনে ফেলে দেয়ার মত বিড়ম্বনায় পরতে হবে না।

75
Common Forum / Earth Day Slogans for you to use
« on: November 08, 2013, 03:41:59 PM »
Generating New Earth Day Slogans and Ideas to Create Slogans

55 earth day slogans below to help promote the main message of earth day. Earth Day is a special day all over the world, where together we try to save the earth. Some companies don't bother to celebrate earth day, while others have an interactive day with their staff.

    There are many aspects with regard to earth day, which can be used in fun and creative ways.

There are many recycling slogans and earth day slogans available on the internet to choose from. (See the list of earth day slogans below). You could create a fun and informative campaign and at the same time know that you are doing something positive for the environment.

If you make use of some earth day slogans or some environmental slogans, you could use the best ones and get them printed on shirts for your staff. You can let the world know that your company supports the environment. You also could teach your staff how to conduct business in environmentally friendly ways that will benefit the environment.

If we all work together in the world, we can really save the earth. There is no reason why you and your staff shouldn't benefit in saving the earth together as a team.

Below are loads of EARTH DAY SLOGANS for you to use:

    Save the world, save our lives

    Pollution is no solution

    We are the world

    Save our world, save our future

    Reduce reuse recycle

    Save energy to save our planet

    Earth rocks

    Play your role

    Conserve the earth, it is the only one we have

    I love the earth

    Love the earth, love life

    Earth day - earth shattering consequences

    Protect our earth for future generations

    Stats to bring you down to earth

    Think green

    Greening the environment

    Be seen to be green

    Earth day greening Go to the ends of the earth

    Recycle the present, save the future

    Be seen to go green

    Keep it green

    Green our planet - the best place on earth

    The world is in our hands

    Think green

    Save the planet

    Set the scene with green

    Earth fest

    Live earth

    Every day is earth day

    Earth day - down to earth initiatives

    Stand up for the earth

    Make your green mark

    Save our world

    Renew the earth

    Earth caretaker

    Make every day earth day

    Save our planet, save ourselves

    Green and protect the earth

    Help save the planet

    Don't panic, go organic

    Rebirth our earth

    Be earth wise

    Be earth friendly

    Eco earth

    Earth day: join the fight, do what's right

    Be environmentally conscious

    Unite and save the earth

    Earth focus for the future

    Coexist with nature this earth day

    Earth day rocks

    Love our earth, love life

    Earth saver

    Save water, save life

    Save water - every drop counts

    Water saver

Pages: 1 ... 3 4 [5] 6 7