Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Dr Alauddin Chowdhury

Pages: 1 2 3 [4]
46
Informative and useful

47
Nice post

49

সারা বিশ্বের মতো গত পহেলা ডিসেম্বর বাংলাদেশেও পালিত হয়েছে ‘বিশ্ব এইডস দিবস’। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘এইচআইভি সংক্রমণ ও এইডস মৃত্যু নয় একটিও আর, বৈষম্যহীন পৃথিবী গড়বো সবাই, এই আমাদের অঙ্গীকার’। এইড্স এর পুরো নাম হলো (A-Acquired) (অর্জিত) (I-Immune) (রোগ প্রতিরোগ ক্ষমতা)(D-Deficiency) (ঘাটতি) (S-Syndrome) (অবস্থা/রোগের লক্ষণ সমূহ) অর্থাৎ অর্জিত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঘাটতির লক্ষণ সমষ্টিকে এইড্স বলে।  এটি HIV নামক  ভাইরাসের সংক্রমনে হয়ে থাকে। এ ভাইরাসের কারণে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। ফলে রোগী ধীরে ধীরে মারা যায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৮১ সালে সর্বপ্রথম এ রোগ প্রকাশ পায়। আর বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ১৯৮৯ সালে একজন পুরুষের শরীরে এইচআইভি ভাইরাস পাওয়া যায়৷
বর্তমান বিশ্বে সমগ্র মানব জাতির জীবন ও সভ্যতার জন্য ‘এইডস’ এক ভয়ঙ্কর হুমকি । এটি একটি মারাত্মক জীবনহননকারী রোগ।প্রতিদিন বিশ্বে ১৪ হাজার লোক এইডসে আক্রান্ত হচ্ছে। এখন পর্যন্ত বিশ্ব-এ প্রায় ৪০ মিলিয়ন লোক এ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। এর কোন চিকিৎসা নেই, নেই কোন প্রতিষেধকও, পরিনতি অবধারিত মৃত্যু। তবে এইড্স প্রতিরোধের উপায় আছে। বিশ্বে বর্তমানে এইচআইভি ভাইরাস তথা এইডস্ রোগীর সংখ্যা ৮ কোটির ও বেশী। বাংলাদেশ সরকারের হিসাব অনুসারে এ পর্যন্ত এইড্স এ আক্রান্ত হয়েছে ১২৯৯ এবং মৃত্যু বরন করেছেন ৪৭২ জন আর এইচআইভি আক্রান্তের সংখ্যা ৩২৪১(২০১৩ পর্যন্ত) তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সমীক্ষা অনুযায়ী ধারণা করা হয় বাংলাদেশে প্রায় ২৫ হাজারের বেশি লোক এইচআইভিতে আক্রান্ত।
বিশ্বের উন্নত বা উন্নয়নশীল দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত এইডসের প্রকোপ কম।বাংলাদেশে তিন দিকে ভারত ও মায়ানমারের দীর্ঘ সীমান্ত এলাকা রয়েছে। উক্ত দেশ সমূহ এইড্স এর জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ এবং আক্রান্তের সংখ্যা ও অনুপাত বাংলাদেশের তুলনায় অনেক বেশি থাকায় বাংলাদেশেও এইডস যে কোনো সময় মহামারীতে রূপ নেয়ার আশঙ্কা রয়েছে। কেননা বিভিন্ন কারণে তিন দেশের মানুষই প্রতিনিয়তই সীমান্ত অতিক্রম করে যা এইড্সের ঝুঁকি আরো বৃদ্ধি করছে।
কী কারণে এইডস ছড়ায়
এইডস রোগ ছড়ানোর উপায় চারটি ঃ
১. এইডস ভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে যৌনমিলনের মাধ্যমে
২. দূষিত রক্ত পরিসঞ্চালনের মাধ্যমে
৩. এইডস ভাইরাস আক্রান্ত মায়ের থেকে শিশু জন্মের আগে, জন্মের সময় ও জন্মের পরে আক্রান্ত হয়
৪. সংক্রমিত সুচ বা সিরিঞ্জের মাধ্যমে।
এইচআইভি /এইড্স প্রতিরোধের উপায়ঃ-

১। অবৈধ যৌন সম্পর্ক থেকে বিরত থাকা । স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিশ্বস্ত সম্পর্ক বজায় রাখা।
২। ধর্মীয় বিধি-বিধান পালন করা,
৩। সমকামিতা নামক বিকৃত যৌনাচার বিরত থাকা এবং প্রতিরোধে ভূমিকা পালন করা।

৪। যৌন উত্তেজক উপকরণ সমূহ যেমন; অশ্লীল সিডি, ভিসিডি, বই, ম্যাগাজিন, পর্ণো সাইট ইত্যাদির বেপারে স্কুল-কলেজ এর অপরিনত ছাত্র-ছাত্রিদের শুধু আইন প্রনয়নই নয় কঠোরভাবে প্রয়োগ করে এদেরকে অকাল অসুস্থতা থেকে রক্ষা করতে হবে।

৫। রক্তনালীতে নেশাকারক ঔষধ গ্রহন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। সিরিজ ব্যবহারের ক্ষেত্রে ডিসপোজেবল সিরিজ সর্বাধিক নিরাপদ। এছাড়া যথোপযুক্ত পরীক্ষা বা স্কিনিং ছাড়া রক্ত গ্রহন বা দান না করা।

৬।কনডম বিহীন অরক্ষিত এবং অবৈধ যৌনাচার থেকে বিরত থাকুন।
৭। এইডস বিষয়ক জ্ঞান এর কন বিকল্প নেই। পাঠ্য পুস্তকে বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করে তরুন সমাজকে এইডস এর কারন ও প্রতিরোধের সঠিক জ্ঞান প্রদান করতে হবে।

সচেতনতাই প্রতিষেধকঃ
পরিশেষে বলতে চাই যেহেতু এ অবধি এইডসের কোনো ওষুধ আবিষ্কার হয়নি, তাই প্রতিরোধই একমাত্র সমাধান এবং ব্যাপক গণসচেতনতা হতে পারে এইডসের বিরুদ্ধে একমাত্র কার্যকর হাতিয়ার। আসুন এইচআইভি বা এইডস সম্পর্কে নিজে জানি, অন্যকেও জানাই এবং এভাবে এইডস প্রতিরোধ করি।

50
প্রতিরোধই সর্দি-কাশিমুক্ত থাকার প্রধান উপায়
     ঋতু পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায় সাধারণভাবে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত রোগটির নাম সর্দি-কাশি।  এ সময় আমাদের দেশে সর্দি-কাশি দেখা দিতে পারে।  শীতকাল আসার আগে বা শীত থেকে বসন্তকালে ঋতু পরিবর্তনের সময় সর্দি-কাশি দেখা দিতে পারে। আমাদের দেশে এমন সময়ে  এ সর্দি-কাশি সমস্যায় আক্রান্ত লোকের সংখ্যাও প্রচুর দেখা যায়। সর্দি-কাশির কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই, এজন্য প্রতিরোধই সর্দি-কাশি থেকে মুক্ত থাকার প্রধান উপায়।

সর্দি-কাশি কি ?
      সাধারণত সর্দি-কাশি একটি ভাইরাসজনিত প্রদাহ সৃষ্টিকারী রোগ, যা আমাদের শ্বসনতন্ত্রে বিশেষত গলায়, নাকে এবং সাইনাসে প্রদাহ সৃষ্টি করে। বাতাসের ড্রপলেট ইনফেকশন বা এরোসল ইনফেকশনের মাধ্যমে এ সর্দি-কাশির ভাইরাসটি ছড়িয়ে থাকে। আক্রান্ত ব্যক্তির নাক থেকে নির্গত ফ্লুইড, ব্যবহৃত রুমাল, টিস্যু পেপার, হাত, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপায় এ রোগ ছড়ানোর ক্ষেত্রে।
       সাধারণত ২০০ ধরনের ভাইরাস দিয়ে এ সর্দি-কাশি হতে পারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো রাইনো ভাইরাস (৩০-৮০ শতাংশ), করোনা ভাইরাস (১০-১৫ শতাংশ) এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্যারা ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, রেসপিরেটরি সিনসাইটিয়াল ভাইরাস, এডেনো ভাইরাস, এন্টারো ভাইরাস, মেটা নিউমোনিয়া ভাইরাস উল্লেখযোগ্য। সাধারণত একাধিক ভাইরাস দিয়ে এ সর্দি-কাশি তৈরি হয়।
সর্দি-কাশির উপসর্গ:
এর প্রধান উপসর্গগুলো হচ্ছে
    খুশখুশে কাশি
    গলাব্যথা বা ঢোঁক গিলতে কষ্ট
    নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়া
    জ্বর,
    সারা শরীর ব্যথা
    গা ম্যাজম্যাজ করা 
    অরুচি, ক্ষুধামন্দা ইত্যাদি।
প্রতিরোধের উপায়:
         একটু সতর্কতা অবলম্বন করে সাধারণ সর্দি ঠাণ্ডা কাশি থেকে খুব সহজেই মুক্ত থাকা সম্ভব। সাধারণ ঠাণ্ডা-সর্দি (Common Colds) এড়াতে পরামর্শঃ-
    হাত সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখুন। অপরিচ্ছন্ন হাত দিয়ে এর বিস্তৃতি ঘটতে পারে। সঠিকভাবে নিয়মিত সাবান ও এন্টিসেপটিক দিয়ে হাত ধোয়া প্রধান প্রতিরোধের হাতিয়ার।
    সর্দি কাশিতে আক্রান্ত ব্যক্তির বা কাশি বা হাঁচি থেকে কমপক্ষে তিন ফুট দূরে অবস্থান করুন।  সর্দি-কাশির জীবাণু খুব সহজেই আপনার চোখ অথবা নাকের ভেতর দিয়ে সংক্রমিত হতে পারে।
    পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি গ্রহণ করুন।  যথেষ্ট পরিমাণে (কমপক্ষে দৈনিক আট গস্নাস) পানি গ্রহণ শরীরের বিশুদ্ধতা দূর করে এবং দেহ থেকে জীবণু নির্গমনে সাহায্য করে।
     আঙ্গুল দিয়ে ঘন ঘন নাক অথবা চোখ খুটবেন না।
     বিছানায় পড়ে না থেকে হাঁটাহাঁটি মৃদু ব্যায়াম করুন।
    কম চর্বিযুক্ত খাদ্য খান।
    মাস্ক পরে বাইরে চলাফেরা করুন।
    ফলের রস, ভিটামিন-সি গ্রহণ/ লেবর রস, তাজা ফলমূল গ্রহণের অভ্যাস করুন। কাচামরিচ (ভিটামিন সি তে পূর্ণ), রসুন-এতে থাকা alliin সর্দিবদ্ধতা কাটাতে সহায়তা করে।
    রাত্রে যথেষ্ট পরিমাণে ঘুমান। অনিদ্রা দেহের রোগজীবণু ধ্বংসকারী কোষের সংখ্যা হ্রাস করতে পারে। অন্যদিকে পর্যাপ্ত ঘুম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
শেষকথা
               “রোগ নিরাময়ের চেয়ে প্রতিরোধ-ই উত্তম”। বন্ধুরা, আশা করি সর্দি-কাশি প্রতিরোধের উপায় জানতে পেরেছেন। একটু সচেতনতার মাধ্যমে সর্দি-কাশি থেকে নিজেকে বাঁচানো যেতে পারে। নিজে সচেতন শছে, পরিবারের সকলকে সচেতন করুন, সমাজকে সচেতন করুন, এক্তি সুস্থ জাতি গঠনে এগিয়ে আসুন। ,

52
Thanks a lot for sharing

53
Public Health / Re: গাজরের গল্প
« on: December 07, 2014, 12:49:12 PM »
Informative, thnx

54
আয়রনের অভাব বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান স্বাস্থ্য সমস্যা
Date: October 27, 2014
       
       রক্তে অক্সিজেন পরিবহনব্যবস্থায় আয়রনের উপস্থিতি থাকায় রক্ত সংবহনতন্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান আয়রন বা লৌহ। কোন ব্যক্তির বয়স এবং পুরুষ-মহিলা বিবেচনায় যে পরিমাণ হিমোগেস্নাবিন স্বাভাবিক অবস্থায় রক্তে থাকা প্রয়োজন তার চেয়ে পরিমাণে কম থাকলে সেই ব্যক্তির রক্তস্বল্পতা বা এ্যানিমিয়া আছে বলা যাবে। বাংলাদেশের মেয়েদের যে সমস্যাটি অত্যন্ত পরিচিত, সেটি হলো আয়রনের অভাব। আর আয়রনের অভাবে রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়া থেকে শুরু করে মানসিক প্রতিবন্ধকতা সহ নানা ধরনের রোগ হয়। সমগ্র বিশ্বের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষ রক্ত স্বল্পতায় ভোগে। আর বাংলাদেশের প্রধান স্বাস্থ্য সমস্যাগুলোর মধ্যে রক্তস্বল্পতা অন্যতম। অ্যানিমিয়া হলে শরীরে ক্লান্তি আসে, অনেক ক্ষেত্রে ত্বক ফ্যাকাসে হওয়া এবং এক ধরনের শারীরিক অস্থিরতাও হতে পারে। আয়রন- গর্ভবতী মায়ের জন্য আয়রন খুবই দরকার। গর্ভের শিশুর স্বাভাবিক ভাবে বেড়ে ওঠার জন্য আয়রন এর ভূমিকা অপরিসীম। এছাড়া আয়রন শরীরের রক্ত বাড়াতেও সাহায্য করে।
       সাম্প্রতিক গবেষণা থেকে দেখা গেছে, আয়রনের অভাবের জন্য শুধু এনিমিয়াই নয়, মেয়েদের বুদ্ধিও লোপ পায়; সেই সাথে লোপ পায় স্বাভাবিক কাজ করার দক্ষতা। ১৮-৩৫ বছর বয়সী ১১৩ জন মহিলার ওপর গবেষণায় দেখা গেছে, বুদ্ধি খাটানোর মতো কাজে আয়রনের ঘাটতিসম্পন্ন মহিলাদের ভুলের পরিমাণ স্বাভাবিকদের চেয়ে দ্বিগুণ।

বিভিন্ন কারণে রক্তক্ষরণ হতে পারে: যেমন দুর্ঘটনা, ডেলিভারির সময় রক্তক্ষরণ হয়, মাসিকের সময় রক্তস্রাব হয়, ম্যালেরিয়া, পেপটিক আলসার, লিভার সিরোসিস ইত্যাদি। বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে রক্তস্বল্পতার অন্যতম প্রধান কারণ পেটে হুকওয়ার্ম বা বক্রকৃমি থাকা, কিছু দীর্ঘস্থায়ী রোগের কারণে রক্তস্বল্পতা হয়। যেমন যক্ষ্মা, কালাজ্বর, ক্যান্সার ইত্যাদি। আমাদের দেশে অধিকাংশ শিশু আয়রনজনিত খাবারের অভাবে এ্যানিমিয়ায় আক্রানত্ম হয়। তার কারণ দারিদ্র্য এবং পরিবারে পুষ্টিজ্ঞানের অভাব। জন্মের ৪-৬ মাস পর আয়রনসমৃদ্ধ বাড়তি খাবার না খেয়ে শুধু বুকের দুধ খেলে রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। এ সময় শুধু মায়ের দুধে আয়রনের অভাব পূরণ হয় না।
আয়রনের উৎস:
    টক ফল: ভিটামিন সি পাকস্থলীতে অম্লত্ব বাড়ায়, যার ফলে আয়রন শোষণ বেশি হয়। শরীরে আয়রনের অভাব ধরা পড়লে আমলকী, পেয়ারা, পেঁপে, টমেটো, ক্যাপসিকাম, স্ট্রবেরি এবং ভিটামিন ‘সি’ যুক্ত যেকোনো ফল খাদ্যতালিকায় রাখুন।
    যকৃৎ বা কলিজা: গরু, মুরগি, খাসি বা ভেড়ার যকৃৎ বা কলিজায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। ১০০ গ্রাম কলিজা থেকে প্রায় ২৩ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায়।
    শেল ফিশ: অয়েস্টার, মুসেল এবং যেকোনো খোলসাবৃত প্রাণীর মাংসেও প্রচুর আয়রন থাকে। শামুক, ঝিনুক বা অয়েস্টারের প্রতি ১০০ গ্রামে থাকে প্রায় ২৮ মিলিগ্রাম আয়রন। ফলে চিংড়ি মাছ খেতে পারেন আয়রনের ঘাটতি পূরণে।
    তেলবীজ: কুমড়া, শসা, বাঙ্গি ও তরমুজের বীজ আয়রনসমৃদ্ধ। এ ধরনের বীজের ১০০ গ্রাম থেকে প্রায় ১৫ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া সম্ভব। পেস্তা বাদাম, চীনাবাদাম, অ্যালমন্ড ও অন্য কোনো প্রজাতির বাদাম আয়রনসমৃদ্ধ। প্রতি ১০০ গ্রাম বাদামে আয়রন থাকে ৬ মিলিগ্রাম।
    পাতাজাতীয় শাকসবজি: পুঁই শাক, পালং শাক, কচু, মুলা, শালগম, পাতাকপি ও ফুলকপিতে আয়রন পাওয়া যায়। এ ধরনের প্রতি ১০০ গ্রাম সবজি থেকে ৩ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায়।
অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় শরীরে আয়রনের অভাবে চুল পড়ে। আয়রনের অভাবে আমাদের দেহে লোহিত রক্ত কণিকার সংখ্যা কমে যায়, যা আমাদের চুলের গোড়ার (হেয়ার ফলিকল) জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। যদি তাই হয়, তাহলে প্রচুর পরিমাণে লাল শাক, কচুশাক খেতে হবে।
    চকোলেট ও কফি: ডার্ক চকোলেট ও কফি আয়রনসমৃদ্ধ। প্রতি ১০০ গ্রাম চকোলেট বা কফিতে প্রায় ১৭ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায়।
    বিফ ও ল্যাম্ব: প্রতি ১০০ গ্রাম বিফ বা ল্যাম্বে প্রায় ৪ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায়।


    ‡kl K_v:
             Ò‡ivM wbivg‡qi ‡P‡q ‡ivM cÖwZ‡ivaB DËgÓ| বন্ধুরা, আশা করি আয়রনের অভাব প্রতিরোধের জন্য আয়রনের উৎসসমৃহ জানতে পেরেছেন। একটু সচেতনতার মাধ্যমে আয়রনের অভাব জনিত রোগ হতে আমরা বেঁচে যেতে পারি।  শিশু, গর্ভবতী মা থেকে শুরু করে সকলেরই আয়রন সমৃদ্ধ খাবার প্রতিদিন গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি। আয়রন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহ‡ণ  wb‡R m‡PZb nDb, cwiev‡ii mKj‡K m‡PZb করুন, mgvR‡K m‡PZb করুন, GKwU my¯’¨ my›`i RvwZ MV‡b GwM‡q Avmyb|


Pages: 1 2 3 [4]