Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - sarmin sultana

Pages: 1 2 3 [4] 5 6
46
Place / Tourist Spot
« on: August 05, 2014, 04:08:07 PM »

   http://online-dhaka.com/images/files/dhaka-city/entertainment/extra/todays-picture/todays-amazing-pciture-137-from-dhaka-city-guide.jpg

যুক্তরাষ্ট্রের San Francisco শহরে অবস্থিত Russian hills। এখানে এমন একটি যে সড়ক রয়েছে যার সৌন্দর্যে সবাই মুগ্ধ হতে বাধ্য। এই সড়কে মোট আটটি বাঁক রয়েছে। যার দুপাশে ফুলের বাগান করে এর সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে স্থানীয় বাসিন্দারা। বসন্ত এবং গ্রীষ্মের শুরুতে যখন এই সড়কের দুপাশের গাছগুলোতে ফুলে ভরে উঠে তখন এই সড়কে চলাচলকারী গাড়ির আরোহীরা এর সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে উঠে। San Francisco শহরের অন্যতম আকর্ষণ এই সড়কের নাম Lombard Street।

http://online-dhaka.com/images/files/dhaka-city/entertainment/extra/todays-picture/todays-amazing-pciture-132-from-dhaka-city-guide.jpg

   

ছবিতে যে লাল রঙের হ্রদটি দেখা যাচ্ছে তার নাম Red lake। ফ্রান্সের Camargue অঞ্চলে অবস্থিত এই লবণাক্ত হ্রদের লাল রঙ হওয়ার পিছনে রয়েছে একধরনের ব্যাকটেরিয়া যারা Dunaliella salina। যারা প্রতিনিয়ত এই হ্রদের পানিতে তৈরি করছে একধরনের লাল রঙের রঞ্জকপদার্থ। এই হ্রদটি ক্যামেরুনের Retba Lake এবং জর্ডানের Dead Sea বা মৃত সাগরের মত হলেও , ঐ দুটি হ্রদের সাথে এই হ্রদের পার্থক্য এখানে অন্তত অণুজীব রয়েছে। যেখানে ঐ হ্রদ দুটিতে থাকার সম্ভাবনা একেবারেই নেই।

http://online-dhaka.com/images/files/dhaka-city/entertainment/extra/todays-picture/todays-amazing-pciture-135-from-dhaka-city-guide.jpg

পৃথিবীর কোন সৈকতের সাথেই তুলনা চলবেনা যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার Fort Bragg শহরে অবস্থিত সৈকত Glass Beach এর সাথে।  গত শতাব্দীর শুরু থেকেই Fort Bragg শহরের স্থানীয়রা বাসিন্দারা তাদের অব্যবহৃত কাঁচ জাতীয় জিনিসের ভাঙ্গা টুকরো এই সৈকতে ফেলে দিত। কালক্রমে এইসব ভাঙ্গা কাঁচের টুকরো প্রশান্ত মহাসাগরের জলের দাপটে এইসব কাঁচের উপর থেকে ময়লা পরিস্কার হয়ে গেলে এই সুন্দর সৈকতের জন্ম নেয়। ১৯৬৭ সালে North Coast Water Quality Board এই সৈকতে কাচ ফেলার উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করে, কিন্তু কয়েক দশকে প্রশান্ত মহাসাগরের উত্থাল ঢেউ এই সব কাঁচের উপর থেকে ময়লা পরিস্কার করে নিলে পুরো সৈকত জুড়ে দেখা মিলে ঝলমলে সব কাঁচের টুকরো। এরপর এই সৈকতটি পরিণত হয় পৃথিবীর অন্যতম একটি দৃষ্টিনন্দন সৈকতে।



http://online-dhaka.com/images/files/dhaka-city/entertainment/extra/todays-picture/todays-amazing-pciture-126-from-dhaka-city-guide.jpg   

উত্তর জাপানের অনন্য ও দৃষ্টিনন্দন এই সড়কের নাম Tateyama Kurobe Alpine Route। যার দুপাশে দাঁড়িয়ে আছে দৈত্যাকৃতির বরফের দেয়াল। সড়কটি সংযোগ স্থাপন করেছে জাপানের Toyama এবং Omachi। এর নির্মাণ কাজ শেষ হয় ১৯৭১ সালে। এই সড়ক দিয়ে চলার সময় চোখে পড়ে Hida পর্বতের অপার্থিব সৌন্দর্য। অতি সতর্কতার সাথে এই সড়কটি নির্মাণ করা হয়। এই সড়ক দিয়ে যে সব গাড়ি চলাচল করে এদের থেকে কোন ধুঁয়া নির্গত হতে পারবেনা। বরফের যেন কোন ক্ষতি না হয় তাই এই সতর্কতা। এর কোন কোন জায়গায় বরফের দেয়ালের উচ্চতা ২০ মিটার পর্যন্ত হয়।

Source: http://www.online-dhaka.com/29_1406_27269_0-todays-picture-27th-january-2014-from-dhaka-city-guide.html


Sarmin Sultana
Assistant Coordination Officer
BBA Program

47
Thanks for sharing...... :)


Sarmin Sultana
Assistant Officer
BBA Program

48
Career Tips / Interview
« on: April 17, 2014, 10:55:16 AM »
“ইন্টারভিউ” বিষয়টাকে কেউ দেখেন পরীক্ষা হিসেবে, কেউ দেখেন খেলা হিসেবে। আমি ২য় দলে। যে কোন ভাল ক্রিকেট ম্যাচের কথা ভেবে দেখুন, কত ধরনের প্রস্তুতি থাকে খেলা শুরুর আগে থেকে একেবারে খেলার শেষ বল পর্যন্ত। একজন ক্রিকেটারকে কঠিন অনুশীলন করতে হয় ম্যাচটিতে ভাল খেলার জন্যে। প্রয়োজন হয় মানসিক ও শারীরিক দৃঢ়তার। সেই সাথে পোশাকের বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ।

আসা যাক মূল কথায়। ফোনে, ই-মেইলে অথবা চিঠিতে যখন আপনার ডাক আসে কাংক্ষিত চাকরির জন্যে একটি মৌখিক পরীক্ষার, তখন শুরুতেই বুকে দুরু দুরু একটা অনুভূতি হয়, তাই না? একদিকে মনের ভেতর স্বপ্ন গুলো জাল বুনতে থাকে, অন্যদিকে একটু একটু নার্ভাস লাগে।

কী কী বিষয় গুরুত্ব দেবেনঃ

০১. আপনার পোশাক ও সাজঃ

যদি নারী হন, চেষ্টা করবেন ফরমাল পোশাক পরতে। শাড়ি, বা থ্রি-পিস যাই পরুন, ম্যাচিং –এর দিকে গুরুত্ব দেবেন এবং অবশ্যই খুব জমকালো কিছু পরবেন না। মেক-আপ অবশ্যই নেবেন, তবে পার্টি মেক-আপ নয়। অলংকার পরবেন এবং তা অবশ্যই মার্জিত ধরনের। পুরুষরা অবশ্যই ফরমাল শার্ট-প্যান্ট পরবেন। টাই বা স্যুট পরতে পারেন। চাকরিটি সেলস বা মার্কেটিং হলে স্যুট-টাই যতটা জরুরী; ইঞ্জিনিয়ারিং হলে ততটা নয়। লক্ষ্য রাখবেন পোশাকের রং যাই হোক, তা যেন আপনাকে মানায়। একই পোশাকে কাউকে দারুণ দেখায়, কাউকে বিশ্রী। কাজেই পোশাক নির্বাচনে রুচির ছাপ রাখুন। এমন কোন পোশাক পরবেন না, যা আপনি আগে পরেন নি। এর কারণে পরে নানাবিধ অস্বস্তি তৈরি হতে পারে।

০২. প্রস্তুতিঃ

শুরুতেই বলেছি, ইন্টারভিউ একটা পরীক্ষা। কাজেই তার পূর্ব-প্রস্তুতি অবশ্যই প্রয়োজন। কী প্রশ্ন আপনাকে করা হতে পারে, তা আগে থেকে আন্দাজ করার চেষ্টা করুন। অভিজ্ঞদের সাথে পরামর্শ করে একটা Questionnaire তৈরি করুন এবং তার উত্তরগুলো আত্মস্থ করুন। এই কাজটি আমি নিজে কখনও করিনি, কিন্তু আমার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আমার স্ত্রীকে দেখেছি, আত্মবিশ্বাসের অভাব ছিল বলে তারা বাসায় বেশি করে অনুশীলন করেছিল এবং পরীক্ষার দিন তাদের পারফর্ম্যান্স হয়েছিল দুর্দান্ত। কাজেই খেলা হোক, বা পরীক্ষা; এর একটা মানসিক ও শারীরিক প্রস্তুতি অবশ্যই প্রয়োজন।

০৩. শুরুর প্রশ্নঃ

Can you please describe yourself in brief?– অধিকাংশ ইন্টারভিউ শুরু হয় এই প্রশ্ন দিয়ে। কাজেই নিজেকে উপস্থাপন করতে ৫-৬ টি বাক্যে নিজেকে সংক্ষেপে বর্ণনা করা অনুশীলন করুন। আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্জন, চাকরির পূর্ব-অভিজ্ঞতা ও সেখানে কোন বিশেষ অর্জন, এই চাকরির বিষয়ে আপনার আগ্রহের বিশেষ কারণ, আপনার সবচেয়ে বড় গুণ – এ জাতীয় কিছু key information দিয়ে আপনার সম্পর্কে ৫-৬টি বাক্য তৈরি করুন। যা বলার, হাসিমুখে বলবেন, প্রশ্নকারীর চোখের দিকে তাকিয়ে বলবেন। আত্মবিশ্বাস দেখান প্রথম কথা থেকে।

০৪. আপনার ব্যাকগ্রাউন্ডঃ

আপনি যে বিষয়ে লেখাপড়া করেছেন, তার সাথে যদি চাকরিটি সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, তাহলে অবশ্যই বেশ কিছু থিওরিটিক্যাল প্রশ্ন করা হবে। যদি আপনি ফ্রেশ গ্রাজুয়েট হন, তাহলে ইন্টার্নশিপ বা রিসার্চ (শেষ বর্ষে যেটা করতে হয়েছে), তা নিয়ে কিছু পড়াশোনা করে রাখুন। আপনার থিসিস নিয়ে আলোচনা হতে পারে, তাই সেটা একবার পড়ে রাখবেন। আপনি যদি চাকরিরত হয়ে থাকেন, তাহলে বর্তমান চাকরিতে কী করছেন এবং কাংক্ষিত চাকরির সাথে তা কিভাবে সম্পৃক্ত – এ নিয়ে আপনাকে প্রচুর প্রশ্ন করা হবে নিশ্চিত থাকুন। যদি এমন হয় যে, আপনি সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের চাকরি চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে আপনার বহুমাত্রিক প্রতিভার কিছু উদাহরণ উপস্থাপন করুন। যেকোন কাজ আপনি দ্রুত শিখতে পারেন, সেটা প্রমাণ করার চেষ্টা করুন।

০৫. আপনার আগ্রহঃ

যে প্রশ্নটি অবশ্যই করা হবে, তা হলো আপনার কেন এই চাকরির জন্যে নিজেকে যোগ্য মনে হয়? আপনার অভিজ্ঞতা, যোগ্যতা ও আগ্রহ কিভাবে এই চাকরির সাথে সম্পর্কিত এবং আপনি কোন কোন দিক দিয়ে অন্য যেকোন প্রার্থী থেকে এখানে ভাল করবেন, তা আগে থেকে বিশ্লেষণ করে উত্তর তৈরি করুন। প্রয়োজনে, উত্তরগুলো কাগজে লিখে বাড়িতে মুখস্থ বলা প্রাকটিস করুন। এই চাকরি সম্পর্কে আপনার কতটুকু আগ্রহ আছে তা জানতে একটি প্রশ্ন করার জন্য চাকরিদাতা জানতে চাইতে পারেন, এই প্রতিষ্ঠান/ এই চাকরির ধরন সম্পর্কে আপনি কতটুকু জানেন? এর উত্তর জানার জন্যে আপনি প্রতিষ্ঠানের ওয়েব সাইট ঘেঁটে আগে থেকেই জেনে নিন তাদের পণ্য ও ব্যবসার ধরন। তাদের পার্টনার কারা, কাস্টোমার কারা ইত্যাদি জেনে রাখুন বিশদভাবে।

আপনি যদি একটু বেশি স্মার্ট হন, তাহলে খুঁজে বের করতে পারেন ঐ প্রতিষ্ঠানের এমন কাউকে, যিনি আপনাকে ধারণা দিতে পারবেন, চাকরিটা পেলে আপনাকে কী কী কাজ করতে হবে। ইন্টারভিউতে যদি আপনি প্রমাণ করতে পারেন, যে চাকরিটা পাবার আগে থেকেই কাজটি আপনি কিছুটা জানেন, তাহলে আপনি অন্য প্রতিযোগীদের তুলনায় এগিয়ে থাকবেন অনেক বেশি।

০৬. আপনার যোগ্যতাঃ

১০-২০ মিনিটের সাক্ষাৎকারে এটা বোঝা বেশ কঠিন যে আসলে কে সবচেয়ে যোগ্য। কাজেই প্রশ্নকারী আপনাকে প্রশ্নে-প্রশ্নে নাকাল করতে চাইবেন (যদি আপনাকে পছন্দ হয়)। যদি খুব কম সময়ে ইন্টারভিউ শেষ হয়, তাহলে বুঝতে হবে আপনার পেছনে তাঁরা সময় নষ্ট করতে চাইছেন না (ফলাফল নেতিবাচক)। আমি যে কৌশলটি অবলম্বন করতে পরামর্শ দেব, তা হলো, প্রশ্নকারীর মনোযোগ সেই দিকে কেন্দ্রীভূত করুন, যেখানে আপনার দক্ষতা বেশি। ধরা যাক, প্রশ্নকর্তা চাইছেন আপনি সেলস-এ কতটুকু দক্ষ, তা যাচাই করার। কিন্তু আপনার বিক্রয় বা বিপণন নিয়ে কোন অভিজ্ঞতা নেই। সেক্ষেত্রে, আপনি উদাহরণ দিতে পারেন আপনার বাকপটুতার; যেমন, বন্ধুমহলে সবাই আপনাকে যেকোন বিষয়ে গুরু মানে, বা যেকোন বিতর্কে আপনি জয়ী হন, কারণ প্রতিপক্ষকে আপনি যুক্তি-তর্ক দিয়ে পরাস্ত করতে পারেন।

০৭. যা যা করবেন নাঃ

হুট করে না ঢুকে রুমে ঢোকার আগে “May I come in” বলুন, ঢুকে সালাম দিন এবং বসতে বলার আগ পর্যন্ত বসবেন না। বিদেশী কেউ থাকলে কখনই বাংলায় কথা বলবেন না। একসাথে একাধিক প্রশ্ন করা হলে বিনয়ের সাথে বলুন যে আপনি একটা একটা করে সব জবাব দিতে চান। ইংরেজি প্রশ্নের উত্তর বাংলায় দেবেন না। একটা ঘটনা বলি – সম্প্রতি একটি ইন্টারভিউতে আমি প্রশ্নকর্তা ছিলাম এবং ৬ জন প্রার্থীর প্রত্যেককে প্রশ্ন করেছিলাম, তিনি কম্পিউটারে MS Excel জানেন কি না। প্রত্যেকেই হ্যাঁ-সূচক জবাব দিয়েছেন। দুই একটা ফর্মূলা নিয়ে প্রশ্ন করে আমি বুঝে গিয়েছিলাম কে কতটুকু জানেন। একজনের আত্মবিশ্বাস দেখে তাঁকে পরীক্ষা করার জন্যে আমি আমার ল্যাপটপটা তাঁর দিকে এগিয়ে দিয়ে একটা ছোট্ট হিসেব করতে বলেছিলাম। তিনি অপ্রস্তুত। কাজটা ছিল এক মিনিটের। তিনি ৩ মিনিট ধরে চেষ্টা করলেন। আমার যা বোঝার বুঝে গেলাম। কাজেই, এমন কোন যোগ্যতার কথা বলবেন না, যা আসলে আপনার নেই। যে প্রশ্নের উত্তর জানা নেই, তা নিয়ে বেশি সময় নষ্ট করবেন না। প্রশ্নের উত্তর মনে করতে গিয়ে নখ, আঙ্গুল বা কলম মুখে দেবেন না; মাথা চুলকাবেন না, চোখ ছোট ছোট করে কারো দিকে তাকাবেন না। হেসে বলুন, “Sorry” বা “I’m afraid, Can’t give you the right answer at this moment.” বেতন নিয়ে দর কষাকষি হতে পারে। সব সময় এটাই বোঝাবেন যে, আপনি এখন যে বেতনের চাকরি করছেন, আপনার কাংক্ষিত বেতন তার অনেক বেশি হওয়া উচিত। কারণ, আপনি আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী বেতন পাচ্ছেন না। চাকরিদাতা সবসময় প্রমাণ করতে চাইবে আপনি আপনার প্রাপ্য-র চেয়ে অনেক বেশি বেতন চাইছেন। কাজেই তার কথায় confused বা convinced হবেন না। (ইন্টারভিউতে যাবার আগে জেনে যাবার চেষ্টা করুন এই পদে বা এর কাছাকাছি যারা কাজ করেন, তারা কী রকম বেতন পান।) ইন্টারভিউ শেষ করে প্রশ্নকর্তা অনেক সময় বলেন “OK, we will let you know”. এই কথা শুনে বসে থাকবেন না। উঠে দাঁড়িয়ে বলুন, “OK, Thanks for calling me” অথবা “Ok, I will keep waiting…” বিদায় নিতে পারেন সালাম দিয়ে বা “Thanks. It was nice to be with you” বলে হাত মিলিয়ে।

কখনও কখনও কয়েক ধাপে ইন্টারভিউ হয় এবং সবসময় লক্ষ্য রাখবেন পূর্বের ধাপের চেয়ে পরের ধাপে একটু বড় কর্মকর্তা থাকেন ইন্টারভিউ বোর্ডে। আর প্রশ্নও কঠিন থেকে কঠিনতর হয়। Case Study, Analysis, Presentation, Exercise ইত্যাদির মাধ্যমে আপনাকে পরখ করা হবে। ঠান্ডা মাথায় নিজের সবটুকু মেধা ও ধৈর্য ব্যবহার করে আপনাকে একটার পর একটা লেভেল পার হতে হবে। ভাল চাকরি পাওয়া সহজ নয় কখনই। কাজেই পরিশ্রম করে সেটা অর্জন করতে হবে, সেটা সবসময় মনে রাখবেন।



Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

49
সুদীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে বিশ্ব আজকের এই পর্যায়ে এসেছে। অনেকে হয়তো তর্ক করতে পারেন কার অবদান কতো তাই নিয়ে। কিন্তু সকল তর্কের উর্ধ্বে থেকে নারী তার অবদান রেখে যাচ্ছে নিভৃতে থেকেই। এর মধ্যে আমরা অনেকেরই নাম জানি, আবার অনেককেই চিনি না।


sappho

সাপ্পোহ – (খ্রীষ্টপূর্ব ৫৭০ অব্দ)
পৃথিবীর ইতিহাসে জানামতে প্রথম নারী কবি। তার বেশিরভাগ কবিতাই হারিয়ে গেলেও তার খ্যাতি এখনো অনেক বেশি। দার্শনিক প্লেটো তাকে সাপ্পোহকে পৃথিবীর ইতিহাসে সেরা ১০ জন কবির মধ্যে স্থান দিয়েছে
২.
elizabeth

রাণী প্রথম এলিজাবেথ – (১৫৩৩-১৬০৩ খ্রীষ্টাব্দ)
বৃটেনের রাণী হিসাবে আমরা তাকে সবাই চিনি। তার শাসনামলে ইংল্যান্ডে অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিপ্লব সূচিত হয়। তার চৌকস নেতৃত্বেই বৃটেন পৃথিবীর ইতিহাসের এক পরাশক্তিতে পরিণত হয়।


florence-nightingale

ফ্লোরেন্স নাইটেঙ্গেল (১৮২০-১৯১০ খ্রীষ্টাব্দ)
ক্রিমিয়ার যুদ্ধে আহত সৈনিকদের সেবায় অসামান্য অবদানের জন্য তার খ্যাতি কাউকে আর মনে করিয়ে দিতে হবে না। তিনি নার্সিং পেশাকে অন্যরকম মর্যাদার স্থানে নিয়ে গেছেন। তার দৃষ্টন্তের কারণে যুদ্ধাহত সৈনিকদের সেবার বিষয়টিকে বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বের পর্যায়ে পৌছে গেছে।

৪.
marie-curie

মেরী কুরি (১৮৬৭-১৯৩৪ খ্রীষ্টাব্দ)
তিনি বিশ্বের প্রথম নারী নোবেল পুরস্কার বিজয়ী এবং প্রথম ব্যাক্তি যিনি দুটি ক্যাটাগরিতে জিতেছেন। তার প্রথম পুরস্কারটি ছিল পদার্থ বিজ্ঞানে (১৯০৩ সালে) তেজস্ক্রিয়তার উপর এবং দ্বিতীয়টি ছিল রসায়নে(১৯১১ সাল)। এর কয়েক বছর পর তিনি এক্স-রে যন্ত্র আবিষ্কারেও ভূমিকা রাখেন।

৫.
helen-rubinstein

হেলেনা রুবিনস্টেইন (১৮৭০-১৯৬৫ খ্রীষ্টাব্দ)
বিশ্বের প্রথম কসমেটিক্স কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা হেলেনা রুবিনস্টেইন ব্যাবসায়িক ক্ষেত্রে অসামান্য সাফল্য লাভ করেন। তিনি পরবর্তী জীবনে শিক্ষা, শিল্পকলা এবং স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের উন্নয়নে সমস্ত সম্পদ ব্যয় করেন।

৬.
Coco-Chanel

কোকো চেনাল (১৮৮৩-১৯৭১ খ্রীষ্টাব্দ)
বিংশ শতকের অন্যতম সেরা ফ্যাশন ডিজাইনার, যিনি মেয়েদের আধুনিক ফ্যাশনের সূচনা করেছেন। তার চিন্তাধারা ছিল যুগান্তকারী। ছেলেদের পোষাকের সাথে মেয়েদের পোষাকের যে ফিউশন, তা কোকো চেনালরেই সৃষ্টি।

৭.
mother-teresa

মাদার তেরেসা (১৯১০-১৯৯৭ খ্রীষ্টাব্দ)
মাদার তেরেসাকে আর নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেয়ার আর কিছু নেই। দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য তার সারাজীবনের আত্মত্যাগ তাকে পৃথিবীর ইতিহাসে মহান করেছে। চ্যারিটি সংগঠনের মাধ্যমে সারা বিশ্বে আর্ত্মমানবতার সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করে তিনি ১৯৭৯ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেন।

৮.
dorothy-hodgkin

ড্রথি হড্‌জকিন (১৯১০-১৯৯৪ খ্রীষ্টাব্দ)
পেনিসিল এবং ইনসুলিনের গঠন আবিষ্কার করে রসায়নে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেছেন। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে তার এই আবিষ্কার মানবজাতির জন্য আশীর্বাদ বয়ে নিয়ে আসে।

৯.
anne-frank

আনা ফ্রাংক (১৯২৯-১৯৪৫ খ্রীষ্টাব্দ)
“আনা ফ্রাংকের ডায়েরী” পৃথিবীর সবচেয়ে সাড়া জাগানো এবং অন্যতম পঠিত বই। মাত্র ১৩ বছর বয়সের এই কিশোরী এক গুপ্ত স্থান থেকে যেভাবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের বর্বরতার বর্ণনা করেছেন, তা সত্যিই যুগান্তকারী। তার একটি বিখ্যাত উক্তি এখনও মানুষের মন কাড়ে, “সবকিছুর পরও, আমি বিশ্বাস করি প্রত্যেকটি মানুষই মনের দিক থেকে ভালো”

১০.
j.k.rowling

জে.কে. রাউলিং (১৯৬৫-বর্তমান)
জে.কে. রাউলিং তার জগতবিখ্যাত হ্যারিপটার সিরিজের জন্য সারা বিশ্বে সমাদৃত। আপনাদের মধ্যে কি কেউ আছেন যিনি হ্যারিপটার দেখেননি? মনে হয় না। একজন নারীর জীবনে চলার পথে হাজারো প্রতিকূলতা পেরিয়ে সফল হওয়ার তার এই দৃষ্টান্ত বিশ্বে অনুকরনীয়।



Sarmin Sultana
Assistant Coordination Officer
Department of Business Administration

50
Common Forum / ফুলের নদী!
« on: August 01, 2013, 12:34:12 PM »

ফুলের আবার নদী হয়! শুনতে একটু অবাকই লাগে! তাই না? কিন্তু ছবি কিংবা নিজের চোখে দেখলে সবাই কেউকেনহফের ফুল বাগানকে ফুলের নদীই বলবেন।

পৃথিবীর অসাধারণ প্রাকৃতিক ফুলের এ নদীটি নেদারল্যান্ডের কেউকেনহফে অবস্থিত। ফুলপ্রেমীদের জন্য কেউকেনহফ স্বর্গই বলা যায়। বসন্তে অপরূপ রূপের পেখম মেলে বসে এ স্থানটি। আর্মস্টারডাম শহরের কাছে অবস্থিত কেউকেনহফের বসন্তের রূপের কোনো তুলনা নেই।
শুধু ফুল বিছানো নদীই নয়, এখানে এসে আপনি দেখতে পাবেন সত্যিকারের ছোট নদীর দু’পাড় জুড়ে গড়ে ওঠা বিচিত্র ফুলের সমারোহ। নদীতে বোটে বসে আপনি চলতে পারবেন মিষ্টি স্নিগ্ধ গন্ধ আর স্বর্গীয় বিচিত্র রঙের ফুলের বুক চিরে।

কেউকেনহফকে বলা হয় ইউরোপের বাগান, যেটা বিশ্বের সবচেয়ে বড় বসন্তের ফুলের বাগান হিসেবেও পরিচিত।

প্রায় সত্তর লাখ ফুলের বীজ ও চারা এ বাগানে প্রতিবছর লাগানো হয়। মধ্য মার্চ থেকে মধ্য মে পর্যন্ত সাধারণত দর্শনার্থীদের জন্য উন্মক্ত থাকে কেউকেনহফ গার্ডেন। পৃথিবীর সুন্দরতম ফুলগুলোর একটি টিউলিপ ফোটে কয়েক লাখ।

এপ্রিল সাধারণত নানা রঙের টিউলিপ ফোটার সময়। বাগানটি প্রায় আড়াইশ বিঘা জমির উপর অবস্থিত।

Source: http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl


Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

51
Our Parents / How to Surprise Your Mum
« on: July 25, 2013, 11:15:40 AM »
•   Bring her breakfast in bed of any of your choice. Whilst she is eating her breakfast, find some clothes for her. Fix her something you know she will love and enjoy.
•   Make her bed. If you want, you can even tidy your mum's room.

•   Go into your room and tidy it up. When you finish tidying, get changed.

•   Do the washing up. After washing up you can wipe the table. Try to clean the house up a little bit.

•   Be nice to everyone in the house!

•   When you go shopping don't ask for anything and help mum put the stuff in the trolley.

•   Start cooking dinner. Whilst the dinner is cooking, make your mum some tea.

•   Go to bed when you are told.

•   Listen to what she says and obey her.


Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

52
Common Forum/Request/Suggestions / How to Improve Self Care
« on: July 25, 2013, 11:10:34 AM »
*Sit alone in your room or anywhere do you like to go, with your diary, pen and paper.
*Be honest. On one page, mention the day, date, and time. It is very important because through this you will understand in how many days you get the results.
*Make the lists of your hobbies, your best qualities, your best achievements, your best relationships, your favourite colours, dresses, dishes and best moments. It will make you feel very relaxed and good about yourself.
*Make the list of bad things in yourself. Some people are reluctant to do this, but try to be as honest as you can. If you do not know what is bad about yourself, ask someone. Ask your mother, wife, girlfriend, sister or others. Choose people who know you well and even compare their answers to those of people who are less familiar with you - for example, a co-worker.
*Write in your diary about someone who hurt or angered you. Talk to him or her in person, and try to forgive them. You will then feel very relaxed because in this world, you and only you are most important. Being able to forgive people does not mean what they did was alright. It only means that you choose to not feel angry about it anymore, which can be very liberating.
*Exercise daily, without making lame excuses. Try to go out for a morning walk after your breakfast. As well as having many advantages to fitness and digestion, appreciating your surroundings brings peace. Walk somewhere green and full of nature if you can.
*Go to the hair parlour, change your style, cut, color, or have a massage. If you have do not a lot of money, you can do some of these things at home or find cheaper alternatives. If you have more money, go out and participate in the world around you. Shop, eat, see a film or hear some new music. Humans have evolved a need in their lives for art and culture. Dance if you have don't have health problems, or arrange a party.
*Talk in a positive way. Talk to yourself and about how you want more confidence, high self-esteem. For example:
•   I deserve to be happy and successful because I am most important in this world.
•   I have the power to change my self.
•   I have the power to forgive others.
•   I forgive myself for my past.
•   I can make my own choices and decisions.
•   I deserve love.
•   I am a very special and valuable person.
*Pay attention what you want, sit alone or listen to your inner voice, listen to what your body, mind and heart want because these are your best friends in this world.

*Always eat healthy food. Avoid junk food. Make a list of what and when you eat in your diary, and make changes where necessary. Also note if these changes give you more energy, or make you feel happier.

*Stand in front of a mirror. See yourself with love and repeat these words in your mind.
•   I am very beautiful.
•   Everyone is kind to me.
•   I have a great personality.
•   I deserve respect.
 *Avoid those people who treat you badly, sit near good people.

* Take time and do things you enjoy, like cooking, art, home decorating, etc.

 *Make a special meal for yourself. Decorate your table with candles or decorate your dishes.
 *Learn something new and improve yourself. Learn a language, a skill or a new hobby.

*Laugh loudly. Take deep breaths because your brain needs fresh air.


Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

53
Common Forum/Request/Suggestions / How to Be Best Friends
« on: July 24, 2013, 10:58:33 AM »
* Be kindhearted. Do not compete with your friend but be supportive instead.
* No one is perfect. Understand your best friend as it is rather than blaming.
* Be loyal. Keep secrets that are spoken to you in confidence and do not gossip behind your friend's back!
* Be unselfish. Listen to where your friend is coming from and share whatever you can with them.
* Be a good friend by taking the time to get to know them. Treat them how you'd like to be treated.
* Don't follow them around like a puppy dog, because that wont make you their best friend, stay with them but make sure you don't look like a follower because this will not help your best friend image.but make sure your best friend doesn't ditch you just to protect her image if she does shes not a best friend she either just wants to know your secret so she can blur it to the world or she doesn't want to be friend with you but you don't get it
* Be a good listener when your friend is hurt from some bad things, she/he needs you just to listen to her/his words, just listen! You are not forced to answer or say something. Sometimes just listening makes you the best friend. They will need someone's shoulder to cry on once in a while.

Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

54
Internet / Primary information of Internet
« on: July 18, 2013, 10:44:59 AM »
• ফেসবুকের জনক—মার্ক জুকারবার্গ।
• ইউটিউব হলো ভিডিও শেয়ারিং সাইট।
• বিশ্ব নিরাপদ ইন্টারনেট দিবস—১০ ফেব্রুয়ারি।
• ইন্টারনেটের জন্ম—১৯৬৯ সালে।
• গ্লোবাল ভিলেজ ধারনার জন্ম দেন—মার্শাল ম্যাকলুহান।
• ইন্টারনেট হলো সারা পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত পরস্পরের সাথে সংযুক্ত অনেক গুলো কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সমষ্টি।
• যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৯৮ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি প্রথম ইন্টারনেট পরিচালনার কাজে হাত দেয় আইসিএএনএন।
• মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের অভ্যন্তরীণ যোগযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে ইন্টারনেটের গোড়াপত্তন ঘটে।
• ইন্টারনেট মুক্ত চর্চাকে বহাল রাখা হয়েছে ২০১৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত।
• ইন্টারনেটের জনক—ভিন্টন গ্রে কার্ফ ।
• ইন্টারনেট শব্দটি ইন্টারন্যাশনাল নেটওয়ার্ক শব্দ থেকে গৃহীত।
• বহুল প্রচলিত ইন্টারনেট ব্রাউজার হলো—অপেরা,মজিলা ফায়ারফক্স,ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার,রকমেল্ট,গুগলক্রোম প্রভৃতি।
• সার্ভার বিভিণ্ন প্রকার..ওয়েভসার্ভার,এনএনপিটি সার্ভার,ডাটাবেজ সার্ভার,এফটিপি সার্ভার।
• ডাটাবেজ সার্ভারের মাধ্যমে অনলাইনে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করা হয়।
• বিভিন্ন ডাটাবেজ সফটওয়্যার..মাইএসকিউএল,এমএসএসকিউএল,ওরাকল,আইবিএম ইত্যাদি।
• ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব হলো ইন্টারনেট দিয়ে দর্শনযোগ্য আন্তঃসংযোগকৃত তথ্যাদির একটি ভান্ডার।
• ১৯৮৯ সালে পদার্থবিদ টিম বার্নাস লির ধারণা থেকে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব গড়ে ওঠে।
• ওয়েব হচ্ছে একটি পদ্ধতি যা সাধারণত কোন কিছু প্রকাশনার কাজে ব্যবহৃত হয়।
• ওয়েব পেজ বা সাইট হচ্ছে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের একটি ডকুমেন্টেশন।
• ওয়েব পেজ বা সাইট গুলোতে সাধারণত এইচটিএমএল,জাভা বা সিএসএস ইত্যাদি বেসিক ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করা হয়।
• ওয়েব ব্রাউজার কম্পিউটারের একটি প্র্রোগ্রাম যার মাধ্যমে ইন্টারনেটের কোন পেজ ব্রাউজ করা যায়।
• একটি ওয়েব ব্রাউজারকে শুধু মাত্র ব্রাউজারও বলা হয়।
• সকল প্রকার সার্ভারে এইচটিটিপ প্রোটোকল ব্যবহার করা হয়।
• অ্যাডরেস বার ওয়েব পেজের ওপরে থাকা একটি টেক্সট লেখার যায়গা যেখানে বর্তমান ওয়েব পেজের ইউআরএল প্রদর্শিত হয়।
• বিশ্বে আপার নেট নেটওয়ার্কের মাধ্যমে প্রথম ইমেইল পাঠানো হয়।
• ইমেইলের জনক—রে টমলিনসন।
• এনএনটিপি প্রোটোকল ব্যবহৃত হয় বিশ্ব ব্যাপী ছড়িয়ে থাকা বুলেটিন বোর্ড ম্যাসেজ আদান প্রদানের জন্য।
• স্বল্প সংখ্যক টেলিফোনের একটির সাথে আরেকটির সংযোগ থাকাকে ইন্টারকম বলে।
• ডমেইন নেম নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠানের নাম—ইন্টারনেট করপোরেশান ফর এসাইংড নেম এন্ড নাম্বারস (আইসিএএনএন)।
• আইপি বা ইন্টারনেট প্রোটোকল নামের এক প্রামাণ্য ব্যবস্থার মাধ্যমে ডাটা আদান প্রদান করা হয়।
• ইমেইল হচ্ছে কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বার্তা পাঠানোর একটি বিশেষ পদ্ধতি।
• ইমেইল এর পূর্ণ রুপ—ইলেক্ট্রনিক মেইল।
• আইসিএএনএন এর প্রতিষ্ঠা ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৯৮।
• ডমেইন নাম এবং তার পুরো নাম মিলে যে সম্পূর্ণ ঠিকানা হয় তাই হচ্ছে ইউআরএল।
• একই নেটওয়ার্কে অবস্থিত কম্পিউটার গুলোর মাঝে ফাইল আদান প্রদান এফটিপি।
• ইমেইল পাঠ ও প্রেরণের জন্য ব্যহৃত হয় ইমেইল ক্লায়েন্ট।
• আইসিএএনএন এর সদর দপ্তর ক্যালিফোর্নিয়া।
• ইন্টারনেট জগতে প্রথম ডমেইন নাম ডটকম রেজিষ্ট্রেশান করা হয় ১৫ মার্চ ১৯৮৫।
• সার্চ ইঞ্জিনের জনক—এলান এমটাজ।
• জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুলো হলো—গুগল,ইয়াহু,বিং,আস্ক ডটকম,ইয়োদো,ব্লেকো,ইয়ানডেক্স,গুজি,বাইডু,ইনফো ডটকম,গুড চার্চ প্রভৃতি।
• সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় বিষয় খুজে পাওয়া যায়।
• গুগলের জনক—ল্যারি পেইজ ও সার্জিও ব্রিন।
• ব্লগিং এর জনক—ইভান উইলিয়ামস।
• মুক্ত সফটওয়্যারের জনক—রিচার্ড ম্যাথিউ ষ্টলম্যান।
• ইয়াহু! এর জনক—ডেভিড ফিলো এবং জেরি ইয়াং।
• টুইটারের জনক—জ্যাক ডোরসে,নোয়া গ্লাস,ইভান উইলিয়ামস ও বিজ স্টোন।
• জনপ্রিয় সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইট—ফেসবুক,টুইটার,ডায়াসপোরা,মাইস্পেস,অরকূট ইত্যাদি।
• ইউটিউবের জনক—জাভেদ করিম(বাংলাদেশ),চ্যাড হারলি ওবং স্টিভ চ্যান।
• ২০০৫ সালে প্রথম মুক্ত ওয়েবসাইট হিসেবে ইউটিউবের যাত্রা শুরু হয়।
• ইউটিউবের স্লোগান—ব্রডকাষ্ট ইয়োরসেলফ।
• WAV এর পূর্ণরুপ–Waveform Audio file Formet.
• আইআরসি কে রিয়েল টাইম ইমেইল বলা হয়।
• আইএসপি এর পূর্ণরুপ—ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার।
• এনএনটিপি এর পূর্ণরুপ—নেটওয়ার্ক নিউজ ট্রান্সফার প্রোটোকল।
• ল্যান,ম্যান,ওয়ান –তিনপ্রকারের কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং।
• ল্যান এর পূর্ণরুপ—লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক।
• ম্যান এর পূর্ণরুপ—মেটরোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক।
• ওয়ান এর পূর্ণরুপ—ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক।
• এফটিপির পূর্ণরুপ—ফাইল ট্রান্সফার প্রোটোকল।
• ইউআরএল এর পূর্ণরুপ—ইউনিভার্সাল রিসোর্স লোকেটর।
• এইচটিএমএল এর পূর্ণরুপ—হাইপার টেক্সট মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ।
• এইচটিটিপি এর পূর্ণরুপ—হাইপার টেক্সট ট্রান্সফার প্রোটোকল।
• এক্সটিএমএল এর পূর্ণরুপ—এক্সটেনশান মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ।
• আইআরসি এর পূর্ণরুপ—ইন্টারনেট রিলাই চ্যাট।
• যে ব্যাক্তি হ্যাকিং প্র্যাকটিস করে তাকে বলে—হ্যাকার।
• 408 রিকোয়েস্ট টাইম আউট দিয়ে বোঝানো হয়-অনুরোধ করে সার্ভারে সাড়া পাওয়ার সময়।
• সাবমেরিন কেবল হলো এক ধরনের কেবল বা তার। যার মাধ্যমে যোগাযোগ প্রযুক্তি বাহিত হয়।
• 400 ব্যাড রিকোয়েস্ট দিয়ে বোঝানো হয় অনুরোধ যথাযথ প্রক্রিয়ায় করা হয়নি।
• 413 রিকোয়েস্ট এন্ট্রি ঠু লার্জ দিয়ে বোঝানো হয়,ধারণ ক্ষমতার চেয়ে বেশি পরিমাণ অনুরোধ সাভারে পাঠানো হয়েছে।
• 404 not found দিয়ে বোঝানো হয়,বর্তমানে পাওয়া যাচ্ছেনা,তবে পরে পাওয়া যেতে পারে।
• হ্যাকিং হলো কারো কম্পিউটারের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার গোপন কিছু ব্যাবহার করা।
• 410 gone দ্বারা বোঝানো হয় বর্তমানে পাওয়া যায়নি পরেও পাওয়া যাবেনা।
• হ্যাকারদের মধ্যে উচ্চ সম্মানে আসীন হ্যাকারদের বলা হয় এলিট হ্যাকার।
• একটি আধুনিক সাবমেরিন কেবলে সাধারণত আট স্তরের তার থাকে।
• 204 No Content দিয়ে বোঝানো হয় সাভারে কোন উপাদান(কন্টেন্ট) পাওয়া যায়নি।
• 203 Non-Authoritative Information (since HTTP/1.1) দিয়ে বোঝানো হয় সার্ভার যে তথ্য দিচ্ছে তা অন্য কোন সুত্র থেকে আসছে।
• 403 Forbidden দিয়ে বোঝানো হয় সার্ভার অনুরোধ গ্রহণ করেনি।
• 502 Bad Gateway দিয়ে বোঝানো হয় নির্দিষ্ট ঐ সার্ভার প্রক্সি বা গেটওয়ে হিসাবে চলছিল।


(Collected)


Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

55
Jokes / Half Dozon Jokes
« on: July 18, 2013, 10:31:47 AM »
০১)
স্বামী স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করল, বিয়ের আগে তুমি কি কারও সঙ্গে প্রেম করেছ?
স্ত্রী বলল, হ্যাঁ।
স্বামী রেগে বলল, তাহলে ওই হতচ্ছাড়ার নাম বলো। এক্ষুনি গিয়ে দাঁত ভেঙে দিয়ে আসি।
স্ত্রী বলল, ওগো, তুমি একা কি তাদের সবার সঙ্গে পারবে?
০২)
স্ত্রী: এতক্ষণ ধরে ওই কাগজটিতে কী দেখছ তুমি?
স্বামী: কই, কিছু না তো!
স্ত্রী: আরে, এ যে দেখি ডাহা মিথ্যে কথা বলছ। তুমি প্রায় চার ঘণ্টা ধরে আমাদের কাবিননামা এত খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছটা কী, শুনি?
স্বামী: না, তেমন কিছু নয়। অনেকক্ষণ ধরে খুঁজেও কেন জানি কাবিননামার মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখটা বের করতে পারলাম না।
০৩)
দুই বান্ধবী গল্প করছে।
প্রথমজনঃ আর পারি না। বুঝেছিস! আমার স্বামী সব সময় তাঁর আগের বউয়ের কথা বলতে থাকে।
দ্বিতীয়জনঃ তাও ভালো! আমার স্বামী তো ভবিষ্যতে তার বউ যে হবে, তাকে নিয়ে কথা বলে।
০৪)
স্ত্রী: ব্যবসা করতে করতে তুমি একদম বদলে গেছ। সারা দিন শুধু টাকার হিসাব। টাকা পয়সা বাদ দিয়ে আমার চোখে চোখ রেখে আগের মতো একটা প্রেমময় কথা বলো না প্রিয়তম।
স্বামী: তোমার হাসিটা এখনো লক্ষ টাকা দামের।
০৫)
স্ত্রীকে তুষ্ট করার জন্য রাস্তায় বেরিয়ে স্বামী বললেন, দ্যাখো দ্যাখো গিন্নি, রাস্তায় লোকজন তোমার দিকে কী রকম ঘুরে ঘুরে দেখছে ?
স্ত্রী: আমার দিকে নয়, ওরা তোমার দিকেই তাকাচ্ছে।
স্বামী: কেন কেন?
স্ত্রী: যে তার বউকে গাড়ি চড়াতে পারে না, সে হতভাগাকে না দেখে কেউ থাকতে পারে!
০৬)
নবদম্পতির মঝে ঝগড়া হয়েছে।
স্ত্রী : আমি বাপের বাড়ি চলে যাচ্ছি।
স্বামী : এই নাও ভাড়া।
স্ত্রী : কত দিচ্ছ? এতে তো ফেরার ভাড়া হবে না।
স্ত্রী: বিয়ের আগে তুমি আমাকে উপহার দিতে, এখন আর দাও না কেন?
স্বামী: মাছ ধরার পরে কি জেলেরা মাছকে আর খাওয়ায়?

(Collected)


Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

56
IT Forum / Use of Mobile Phone
« on: July 18, 2013, 10:00:04 AM »
দিনমজুর খেকে শুরু করে আমাদের দেশে মোবাইল এখন সবার হাতে হাতে। গ্রামগঞ্জ, শহর বলে কোন কথা নেই। ব্যবহারিক দিক থেকে মোবাইলের অপরিহার্যতার বিষয়টি সবার কাছে স্পষ্ট। কিন্তু অতি প্রয়োজনীয় এ ডিভাইসটি কিভাবে ব্যবহার করতে হবে, সে সম্পর্কে জনসচেতনতার এখনও অভাব রয়েছে। মোবাইল ফোন থেকে ক্ষতিকর যে রশ্মি বের হয়, তা মানুষের শরীরের ওপর বেশ নেতিবাচক প্রভাব ফেলে থাকে। সে কারণে বিশেষজ্ঞরা মোবাইল ফোন ব্যবহারে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন:
মোবাইল হ্যান্ডসেট শরীর থেকে যতটা সম্ভব দূরে রাখা যায় ততটাই শ্রেয়। ফোনে কথা বলার সময় সবচেয়ে বেশি রশ্মি বিকিরণ হয়। তাই কান থেকে খানিকটা দূরে রাখা উচিত। মোবাইলে কথা বলার জন্য তার বা ব্লুটুথসহ হেডসেট ব্যবহার করা সবচেয়ে নিরাপদ। মাথা থেকে মোবাইল সেট দূরে রাখাটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। মাথায় মোবাইল হেডসেট চেপে ধরবেন না। খুব জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মোবাইলে কখনও দীর্ঘক্ষণ কথা বলা উচিত নয়। যেসব ক্ষেত্রে টেক্সট মেসেজ লিখেই কাজ সারা যায়, সেখানে কল না করাই উত্তম। মোবাইল দূরে রেখে স্পিকার অন করেও কথা বলাটা বেশ নিরাপদ। তাই যখনই সম্ভব তখন স্পিকারে কথা বলুন। যেখানে মোবাইলের ফ্রিকোয়েন্সি দুর্বল, সেখানে শুধু দরকার ছাড়া কথা বলা উচিত নয়। ধাতু ও পানি রেডিও তরঙ্গ পরিবহনের অন্যতম মাধ্যম। তাই ধাতব ফ্রেমের কোন চশমা, সানগ্লাস পরলে বা চুল ভেজা থাকলে মোবাইলে কথা বলবেন না। কানে হেডসেট প্রবেশ করানোর আগে কল করুন বা রিসিভ করুন। কারণ, কল কানেক্ট হওয়ার সময় বহু রেডিও ফ্রিকোয়েন্সির আদান-প্রদান হয়। যদি সুযোগ থাকে তবে অবশ্যই ল্যান্ডফোন ব্যবহার করুন। মোবাইল ফোন নয়। আপনার মোবাইল হ্যান্ডসেটটি যদি চালু থাকে, তবে তা বুক বা প্যান্টের পকেটে রাখবেন না। মোবাইল ফোন শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। যাদের দেহে মেডিক্যাল ইমপ্ল্যান্ট করা হয়েছে, তাদের শরীর থেকে ১৫ সেমি দূরে মোবাইল ফোন রাখা শ্রেয়।

57
Really great........We feel proud for our university.



Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

58
Common Forum / Re: Most Beautiful Waterfalls in The World
« on: July 16, 2013, 10:11:25 AM »
I have no speech to express my feeling....I just want to say.....Thanks Allah.



Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

59
Very valuable information for us.....



Sarmin Sultana
Asst. coordination Officer
BBA Program

60
Nice post..... :)




Sarmin Sultana
Asst. Coordination Officer
BBA Program

Pages: 1 2 3 [4] 5 6