Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - afrin.ns

Pages: [1] 2 3 ... 19
1
Thanks for sharing

3
Thanks for sharing

7
Thanks for sharing

10
Allied Health Science / Re: How Diet Can Change Your DNA
« on: April 07, 2018, 12:13:31 PM »
Thanks

11
Thanks for sharing

12
Thanks

13
Teaching & Research Forum / Re: Teachers Teach
« on: April 07, 2018, 12:11:09 PM »
Thanks for sharing

14
যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা মাটির নমুনার ভেতরে অ্যান্টিবায়োটিকের নতুন একটি পরিবারের খোঁজ পেয়েছেন। যেসব সংক্রমণের চিকিৎসা খুবই কঠিন, সেগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করতে প্রাকৃতিক উপদানের মিশ্রণে নতুন এই অ্যান্টিবায়োটিক কাজে লাগানো সম্ভব হবে।

রকফেলার বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা গত ৩০ বছরের মধ্যে এই প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কারের নতুন আশার কথা শুনিয়েছেন।-খবর বিবিসি অনলাইন।

বিজ্ঞানীরা বলেন, মাটির মিশ্রণ পরীক্ষা করে দেখা গেছে- এর ভেতরে থাকা ম্যালাসিডিনস নামে অ্যান্টিবায়োটিক পরিবার বিভিন্ন সুপারবাগ ধ্বংস করতে পারে। এমনকি এতে এমআরএসএর মতো সুপারবাগও শেষ হয়ে যাবে।

ন্যাচার মাইক্রোবাইয়োলজি নামে একটি জার্নালে এ নিয়ে নিবন্ধ ছাপা হয়েছে।

বর্তমানে বিশ্ব স্বাস্থ্যের জন্য বড় হুমকি হিসেবে দেখা হচ্ছে ওষুধ-প্রতিরোধী রোগকে। মানুষ ক্রমাগত রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছে এবং রোগ নিরাময়ে ওষুধ কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না। সেক্ষেত্রে নতুন এই অ্যান্টিবায়োটিক আশার কথা শুনিয়েছে বিশ্বের কোটি মানুষকে।

ওষুধে কাজ না হওয়ায় বিভিন্ন রোগে প্রতি বছর সাত লাখেরও বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটছে। নতুন এ্যান্টিবায়োটিক এই সংখ্যা হয়তো অনেকটাই কমিয়ে দিতে পারবে।

সুপারবাগ এমআরএসএ ইঁদুরের ত্বক আক্রান্ত হলে নতুন এই অ্যান্টিবায়োটিক তাতে প্রয়োগ করা হয়। বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, তাতে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঘটেনি।

এর আগে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ওষুধে কাজ হয় না, এমন রোগ সন্ত্রাসবাদের চেয়েও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে, যা আধুনিক বিশ্বকে উনিশ শতকের অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে, যখন সামান্য সংক্রমণ কিংবা অস্ত্রোপচার জীবনকে হুমকির মুখে ফেলে দিত।

15
বিজ্ঞানীরা বলছেন, ভিনগ্রহীদের পাঠানো বার্তার মধ্যেই লুকিয়ে থাকতে পারে পৃথিবীর জন্য বড় বিপদের বীজ। অসতর্ক হলেই বিপন্ন হতে পারে সভ্যতা। ইন্টারস্টেলার কমিউনিকেশন নামের এক গবেষণাপত্রে তেমনটাই জানিয়েছেন গবেষকরা। জার্মানির সোনবার্গ অবজার্ভেটরির বিজ্ঞানী মাইকেল হিপকে ও হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চশক্তির পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক জন জে লিয়েনার্ড যৌথভাবে এই গবেষণাপত্রটি রচনা করেছেন।

তারা জানাচ্ছেন, বহির্বিশ্বে নানারকমের সভ্যতা থাকতে পারে। হতেই পারে তাদের অনেকেই বন্ধুভাবাপন্ন। আবার শত্রুতার মনোভাব নিয়েও অনেকে যোগাযোগের চেষ্টা করতে পারে। তাই ভিনগ্রহীদের তরফ থেকে কোনোরকম সাড়া পেলে যেন ভালো করে ভেবে দেখা হয়। এ ব্যাপারে কোনো ঝুঁকি নেয়া উচিত হবে না।

তাদের মতে, ভিনগ্রহীদের পাঠানো জটিল বার্তাকে পড়ার জন্য কম্পিউটার ছাড়া গতি নেই। সেক্ষেত্রে তেমন কোনো মেসেজকে খুলতে গেলে টেকনিক্যাল ঝুঁকি তো থাকছেই। কোনো বিপজ্জনক ভাইরাস পাঠিয়ে পৃথিবীর সব কম্পিউটারকে ধ্বংস করে টেলিযোগাযোগকে মুহূর্তে বড় ধাক্কা দিতেই পারে ভিনগ্রহীরা। বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা, তারা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন মেসেজ পাঠিয়ে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে। মিথ্যার ফাঁদ পেতে তারা মানুষকে বিরাট ঝুঁকির সামনে ফেলে দিতে পারে।

Pages: [1] 2 3 ... 19