Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - ashiqbest012

Pages: 1 2 3 [4] 5 6 ... 78
46
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: July 22, 2011, 08:43:15 AM »
Imports grow 35pc, pressure on BoP

Friday, July 22, 2011

Bangladesh's imports stood at nearly $32 billion in fiscal 2010-11, up 35 percent year-on-year.

Latest data showed imports grew in all major sectors from consumer items to intermediate goods, industrial raw materials, capital machinery and petroleum products.

Trade gap has widened to nearly $9 billion (for goods only) because of the much larger import base, creating a pressure on the declining balance of payments (BoP) that is now more than $500 million negative.

Bangladesh Bank (BB) data shows industrial raw materials, capital machinery and machinery for miscellaneous industries accounted for more than 54 percent of the country's imports for fiscal 2010-11.

Import of intermediate goods was nearly $2 billion or 7 percent of the total imports.

Import of petroleum and petroleum products, which is growing rapidly on additional demand to run rental power plants, constituted more than 10 percent of the total import values. Import of consumer goods was not far behind -- about $3.5 billion or 12 percent of the total imports.

Bangladesh's imports were $23.73 billion in 2009-10, up by only 5.47 percent from $22.50 billion a year ago.

Though analysts termed the trend in imports 'good' for the country's industrialisation, they said time has come to manage this high import growth, which they said 'not sustainable'.

“BoP is not in crisis, but 40 percent growth in imports is not sustainable,” said Sadiq Ahmed, vice chairman of Policy Research Institute and a former official of World Bank.

Bangladesh had record surpluses in the current account of the BoP in the past few years. The surplus was $2.4 billion in fiscal 2008-09 and $3.7 billion in fiscal 2009-10. Foreign exchange reserves increased from a low of $6.1 billion in June 2008 to $10.4 billion in June 2011.

The BoP situation changed dramatically in fiscal 2010-11. While exports of goods and services measured in nominal dollars grew even more rapidly than in the past, registering an expansion of 37 percent over the level in fiscal 2010, imports of goods and services increased at an unprecedented pace of 41 percent.

“As a result, the trade balance widened by 56 percent to $10 billion in 2010-11 from $6.4 billion a year ago,” said Ahmed, including the import of services. As compared to this, remittances grew modestly by 5.5 percent, he pointed out.

Besides managing high growth of imports, Ahmed suggested another option -- flow of foreign capital into the country -- to manage the situation prudently. “All the adjustments should not be on the exchange rate,” he added.

“There is nothing to be worried,” said Monzur Hossain, senior research fellow of Bangladesh Institute of Development Studies (BIDS).

Hossain suggested restriction on import of fancy items and facilitation of $1 billion credit to be provided by the International Monetary Fund as short term remedies to address the situation.

Dr Nazneen Ahmed, a senior research fellow of BIDS, said recovery of world economy and relatively cheaper credit provided in 2009 and 2010 have encouraged industrialists to go for expansion and accordingly, import of machinery and raw materials.

“Recovery of global financial crisis has increased the demand for our products,” said Nazneen Ahmed.

http://www.thedailystar.net/newDesign/news-details.php?nid=195167

47
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: July 22, 2011, 08:40:00 AM »
দেশে তৈরি সবচেয়ে বড় জাহাজ যাচ্ছে জার্মানিতে

শুক্রবার | ২২ জুলাই ২০১১

বাংলাদেশে তৈরি এ যাবৎকালের সর্ববৃহৎ জাহাজ যাচ্ছে জার্মানিতে। প্রায় ৯৪ কোটি টাকা সমমূল্যের বৈদেশিক মুদ্রায় জাহাজটি রফতানি করছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আনন্দ শিপইয়ার্ড।
গতকাল বৃহস্পতিবার নারায়ণগঞ্জের সোনার-গাঁওয়ের মেঘনা-ঘাটের আনন্দ শিপইয়ার্ড চত্বরে জাহাজটি রফতানির উদ্দেশ্যে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে জাহাজটির ক্রেতা প্রতিষ্ঠান জার্মানির 'কমরোস্কি মারিটিম জিএমবিএইচ'র প্রতিনিধিরা, জাহাজ তৈরিতে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান আবু নাসের মোঃ আবদুজ জাহের, ব্যস্থাপনা পরিচালক আবদুল মান্নান, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও পরিচালকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং আনন্দ শিপইয়ার্ডের চেয়ারম্যান ড. আবদুল্লাহেল বারী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফরোজা বারী, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল্লাহ নাহিদ নিগার, নির্বাহী পরিচালক তারিকুল ইসলাম ও চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার নন্দন চন্দ্র দেসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
৬ হাজার ১০০ টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন ওই জাহাজটি জিএল ই৩ আইস ক্লাস মোতাবেক জার্মান পতাকা বহনকারী জাহাজ হিসেবে তৈরি হয়েছে। এর দৈর্ঘ্য ১১০ দশমিক ৯০ মিটার, প্রস্থ ১৬ দশমিক ৫০ মিটার, গভীরতা ৮ দশমিক ২০ মিটার, ইঞ্জিনের ক্ষমতা ৪ হাজার ১০০ হর্সপাওয়ার এবং গতি ১২ দশমিক ৫০ নটিক্যাল মাইল


http://www.samakal.com.bd/details.php?news=48&action=main&menu_type=&option=single&news_id=175213&pub_no=759&type=

48
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: July 22, 2011, 08:29:47 AM »
ব্যাসেল-২ বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয়

মূলধন সংরক্ষণে ১১ ব্যাংকের পিছিয়ে পড়ার আশঙ্কা

ঢাকা,শুক্রবার, ২২ জুলাই ২০১১

ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের ৯ শতাংশ মূলধন সংরক্ষণে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলোকে গত জুন পর্যন্ত সময় বেঁধে দিলেও ১১টি ব্যাংকের তা পূরণে ব্যর্থ হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এর ফলে ২০১১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদ ব্যবস্থাপনা (ব্যাসেল-২) বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। অপরদিকে গত বছরই ব্যাসেল কমিটি বিশ্বব্যাপী ব্যাসেল-৩ চালু করে দিয়েছে। ফলে ব্যাসেল-৩ বাস্তবায়নের নির্দেশনা জারির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকও কোনো পরিকল্পনা নিতে পারছে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মার্চভিত্তিক পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন চার ব্যাংকের মধ্যে জনতা, অগ্রণী ও রূপালী ৯ শতাংশ মূলধন সংরক্ষণ করতে পারেনি। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড, কমার্স ব্যাংক লিমিমিটেড, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড ও মার্কেন্টাইল ব্যাংক লিমিটেড মূলধন ৯ শতাংশ হারে সংরক্ষণ করতে পারেনি। বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক এবং রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক মূলধন সংরক্ষণে পিছিয়ে। জুনভিত্তিক প্রতিবেদন চলতি জুলাই শেষে প্রণীত হবে। ফলে মার্চভিত্তিক প্রতিবেদনই সর্বশেষ প্রতিবেদন।
মার্চ প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ৯ শতাংশ হারে মূলধন সংরক্ষণের জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংকের ২৫৯ কোটি ৪৮ লাখ টাকা, জনতা ব্যাংকের ১৯১ কোটি ২৩ লাখ টাকা এবং রূপালী ব্যাংকের ৭৯ কোটি ৪৩ লাখ টাকা ঘাটতি রয়েছে। অপরদিকে ৯ শতাংশ মূলধন সংরক্ষণে বেসরকারি ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবিএল) ৩৭৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ১৮ কোটি ৫৯ লাখ টাকা, আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের এক হাজার ১১০ কোটি ১৯ লাখ টাকা, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ১০ কোটি ৯০ হাজার টাকা, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের ২৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা ঘাটতি রয়েছে। এ ছাড়া বিশেষায়িত বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের চার হাজার ৬২১ কোটি ১৪ লাখ এবং রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের ১৩৭ কোটি ৮০ হাজার টাকা ঘাটতি রয়েছে। তবে ইউসিবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম শাহজাহান ভূইয়া জানান, মার্চে রাইট শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ইউসিবিএল তাদের মূলধন বাড়িয়েছে। বর্তমানে তাদের সংরক্ষিত মূলধন ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের ৯ শতাংশের বেশি রয়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক এস কে সুর চৌধুরী কালের কণ্ঠকে বলেন, যে ব্যাংকগুলো ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের ৯ শতাংশ হারে মূলধন সংরক্ষণে ব্যর্থ হয়েছে, তাদের ইতিমধ্যেই মূলধন বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আগামী সেপ্টেম্বর কোয়ার্টার শেষে যে ব্যাংকগুলো ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের বিপরীতে ১০ শতাংশ হারে মূলধন সংরক্ষণে ব্যর্থ হবে, তাদের অবস্থা বিবেচনায় প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নজরুল হুদার নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল স্টিয়ারিং কমিটি ও কো-অর্ডিনেশন কমিটির সদস্যরা ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে দেশের সব ব্যাংককে ব্যাসেল-২ বাস্তবায়ন বাধ্যতামূলক করে। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোকে ২০১১ সালের জুনের মধ্যে ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের ৯ শতাংশ এবং জুলাই থেকে ১০ শতাংশ হারে মূলধন সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা আরোপ করে। কিন্তু কিছু ব্যাংক এ ক্ষেত্রে বরাবরই পিছিয়ে অনীহার পরিচয় দিচ্ছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর ও বর্তমানে কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক যদি এ ক্ষেত্রে বাধ্যবাধকতা আরোপ করে থাকে এবং কোনো ব্যাংক এ ক্ষেত্রে ব্যর্থতার পরিচয় দেয়, তাহলে তার শাস্তি হওয়ার কথা। আর যদি বাংলাদেশ ব্যাংক কোনো বাধ্যবাধকতা আরোপ না করে থাকে, তাহলে আমি বলব সেটা বাংলাদেশ ব্যাংকের দুর্বলতা। বিশেষায়িত দুটি ব্যাংকের এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, 'এ ব্যাংকগুলোর মালিক সরকার। আমরা ইতিমধ্যেই সরকারের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলেছি। তারা আমাদের মূলধন বাড়াতে বন্ড দেওয়ার কথা জানিয়েছে। এ জন্য আমরা সরকারের বরাবর আবেদনও করেছি। তবে অদ্যাবধি আমরা সরকারের কাছ থেকে কোনো বন্ড পায়নি।'
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের মহাব্যবস্থাপক আবদুল ওয়াদুদ ভূইয়া কালের কণ্ঠকে বলেন, ব্যাসেল-২ গাইড লাইনে জুনের মধ্যে ব্যাংকগুলোর নূ্যনতম সংরক্ষিত মূলধন ৯ শতাংশ হতে হবে বলে বলা হয়েছে। যদি কোনো ব্যাংক নূ্যনতম মূলধন সংরক্ষণে ব্যর্থ হয়, তাহলে তার লাইসেন্স বাতিলের বিধিবিধান পর্যন্ত ব্যাংক কম্পানি আইনে রয়েছে। আমরা জুন পর্যন্ত কতটি ব্যাংক তাদের ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের ৯ শতাংশ মূলধন সংরক্ষণ করতে পেরেছি, তা জুলাই শেষে প্রতিবেদন হাতে পেলে বলতে পারব। তবে জানতে পেরেছি, মার্চ প্রান্তিকে কিছু ব্যাংকের কম থাকলেও মার্চ পরবর্তী সময়ে এদের কেউ কেউ ৯ শতাংশের বেশি মূলধন বাড়াতে সক্ষম হয়েছে।
উল্লেখ্য, সুইজারল্যান্ডের ব্যাসেল শহরে অবস্থিত ব্যাংক ফর ইন্টারন্যাশনাল সেটেলমেন্ট (বিআইএস)-এর একটি কমিটি হলো 'ব্যাসেল কমিটি অন ব্যাংকিং সুপারভিশন (বিসিবিএস)'। বিসিবিএস-এরই একটি প্রকাশনা হলো 'ইন্টারন্যাশনাল কনভারজেন্স অব ক্যাপিট্যাল মেজারমেন্ট অ্যান্ড ক্যাপিটাল স্ট্যান্ডার্ডস' যা ব্যাসেল-২ নামে পরিচিত। বিশ্বের প্রায় সব দেশের কেন্দ ীয় ব্যাংকই বিআইএসের সদস্য হওয়ায় এই ব্যাসেল-২ অনুসরণ করে।
মূলত ব্যাসেল-২ হচ্ছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঝুঁকি মোকাবিলার জন্য একটি দিকনির্দেশনা। তবে উন্নত, উন্নয়নশীল ও অনুন্নত দেশের কেন্দ ীয় ব্যাংকগুলো তাদের দেশের আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে ব্যাসেল-২ বাস্তবায়নে নিজেদের মতো করে একটি গাইডলাইন তৈরি করে থাকে।


http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Bank&pub_no=589&cat_id=1&menu_id=24&news_type_id=1&index=1

49
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: July 21, 2011, 07:34:16 AM »
কমেছে মধ্যপ্রাচ্য থেকে অন্যান্য অঞ্চলে বেড়েছে

বৃহস্পতিবার | ২১ জুলাই ২০১১


সদ্যসমাপ্ত ২০১০-১১ অর্থবছরে সামগ্রিকভাবে প্রবাসী শ্রমিকদের পাঠানো রেমিট্যান্স কিছুটা বাড়লেও বৈদেশিক আয়ের প্রধান উৎস মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে প্রথমবারের মতো কমেছে। মূলত সৌদি আরব থেকেই কমে যাওয়ার কারণে মধ্যপ্রাচ্য থেকে রেমিট্যান্স সার্বিকভাবে কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে, ২০০৯-১০ অর্থবছরে মধ্যপ্রাচ্য থেকে ৭২২ কোটি ২৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। ২০১০-১১ অর্থবছরে ওই উৎস থেকে এসেছে ৭২১ কোটি ৫৫ লাখ ডলার। তবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ইতালিসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে কিছুটা বাড়ায় সামগ্রিকভাবে ৬ দশমিক ৩ শতাংশ রেমিট্যান্স বেড়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য মতে, আগের বেশ কয়েকটি অর্থবছরে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো থেকে ১০০ কোটি ডলারেরও বেশি করে রেমিট্যান্স বেড়েছে। তবে সদ্য বিদায়ী অর্থবছরেই প্রথমবারের মতো এসব দেশ থেকে ৭০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স কম এসেছে। যদিও এ সময়ে অন্য দেশগুলো থেকে ৬৭ কোটি ডলার বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। বিগত পাঁচ বছরের রেমিট্যান্স পর্যালোচনায় দেখা গেছে, সব চেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে সৌদি আরব থেকে। পাঁচ বছরে সৌদি আরব থেকে ১ হাজার ৩৬৩ কোটি ৫১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এর পরের অবস্থানে থাকা সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে এসেছে ৭৫৮ কোটি ৭৮ লাখ ডলার। আর তৃতীয় সর্বোচ্চ এসেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে। দেশটি থেকে বিগত পাঁচ বছরে রেমিট্যান্স এসেছে ৭১৮ কোটি ৬০ লাখ ডলার।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০০৯-১০ অর্থবছরে সৌদি আরব থেকে ৩৪২ কোটি ৭০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল। গত অর্থবছরে সেখানে এসেছে ৩২৯ কোটি ৩ লাখ ডলার। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ছিল ২৮৫ কোটি ৯০ লাখ ডলার, ২০০৭-০৮ অর্থবছরে ২৩২ কোটি ৪২ লাখ ডলার এবং ২০০৬-০৭ অর্থবছরে ১৭৩ কোটি ৪৭ লাখ ডলার। সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ২০১০-১১ অর্থবছরে এসেছে ২০০ কোটি ২৬ লাখ ডলার, ২০০৯-১০ অর্থবছরে ছিল ১৮৯ কোটি ৩ লাখ ডলার, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ১৭৫ কোটি ৪৯ লাখ ডলার, ২০০৭-০৮ অর্থবছরে ১১৩ কোটি ৫১ লাখ ডলার এবং ২০০৬-০৭ অর্থবছরে ছিল ৮০ কোটি ৪৮ লাখ ডলার। সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ১৮৪ কোটি ৮৫ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, ২০০৯-১০ অর্থবছরে ১৪৫ কোটি ১৮ লাখ ডলার, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে ১৫৭ কোটি ৫২ লাখ ডলার, ২০০৭-০৮ অর্থবছরে ১৩৮ কোটি ৮ লাখ ডলার এবং ২০০৬-০৭ অর্থবছরে এসেছিল ৯৩ কোটি ৩ লাখ ডলার।
এ ছাড়া মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কুয়েত থেকে সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছে ১০৭ কোটি ৫৭ লাখ ডলার। ২০০৯-১০ অর্থবছরে এখান থেকে ১০১ কোটি ৯১ লাখ ডলার এসেছিল। কাতার থেকে সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছে ৩১ কোটি ৯৩ লাখ ডলার, আগের অর্থবছরে এসেছিল ৩৬ কোটি ৯ লাখ ডলার। ২০১০-১১ অর্থবছরে ওমান থেকে এসেছে ৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ডলার, আগের অর্থবছরে এসেছিল ৩৪ কোটি ৯০ লাখ ডলার। বাহরাইন থেকে সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছে ১৮ কোটি ৫৯ লাখ ডলার, ২০০৯-১০ অর্থবছরে দেশটি থেকে ১৭ কোটি ১৪ লাখ ডলার এসেছিল। লিবিয়া থেকে সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছে ৫২ লাখ ডলার, আগের অর্থবছরে এসেছিল ১৪ লাখ ডলার। ২০১০-১১ অর্থবছরে ইরান থেকে এসেছে ২৩ লাখ ডলার, আগের অর্থবছরে এখান থেকে এসেছিল ৪৪ লাখ ডলার। মধ্যপ্রাচ্য থেকে রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, মূলত জনশক্তি রফতানি কমে যাওয়ার প্রভাবেই এটি ঘটেছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে কিছু দেশ থেকে বড় অঙ্কের শ্রমিক ফেরত এসেছে। মধ্যপ্রাচ্য ছাড়া অন্যান্য দেশ থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ কিছুটা বেড়েছে। ২০১০-১১ অর্থবছরে যুক্তরাজ্য থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৮৮ কোটি ৯৬ লাখ ডলার, ২০০৯-১০ অর্থবছরে এসেছিল ৮২ কোটি ৭৫ লাখ ডলার। জার্মানি থেকে ২০১০-১১ অর্থবছরে এসেছে ২ কোটি ৫৬ লাখ ডলার। আগের বছর এসেছিল ১ কোটি ৬৫ লাখ ডলার। ২০১০-১১ অর্থবছরে জাপান থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ১ কোটি ৫২ লাখ ডলার। ২০০৯-১০ অর্থবছরে এসেছিল ১ কোটি ৪৭ লাখ ডলার। মালয়েশিয়া থেকে ২০১০-১১ অর্থবছরে এসেছে ৭০ কোটি ৩৭ লাখ ডলার। আগের বছর এসেছিল ৫৮ কোটি ৭০ লাখ ডলার। সিঙ্গাপুর থেকে ২০১০-১১ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছে ২০ কোটি ২৩ লাখ ডলার, ২০০৯-১০ অর্থবছরে এসেছিল ১৯ কোটি ৩৪ লাখ ডলার।
অস্ট্রেলিয়া থেকে সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে ১ কোটি ৩০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, আগের বছর এসেছিল ৮৪ লাখ ডলার। ২০১০-১১ অর্থবছরে ইতালি থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ২১ কোটি ৫৮ লাখ ডলার, ২০০৯-১০ অর্থবছরে এসেছিল ১৮ কোটি ২১ লাখ ডলার। দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ২০১০-১১ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছে ২ কোটি ৩৯ লাখ ডলার, আগের বছর এসেছিল ২ কোটি ৭ লাখ ডলার। হংকং থেকে ২০১০-১১ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছে ১ কোটি ১১ লাখ ডলার, ২০০৯-১০ অর্থবছরে এসেছিল ৮৩ লাখ ডলার। আর সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে অন্যান্য দেশ থেকে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ৪৮ কোটি ৬১ লাখ ডলার, তার আগের বছর এসেছিল ৪৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার।

http://www.samakal.com.bd/details.php?news=48&action=main&menu_type=&option=single&news_id=174991&pub_no=758&type=

50
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: July 20, 2011, 07:56:33 AM »
NBR hikes tax rates by five times

Dhaka, Wednesday July 20 2011

The National Board of Revenue (NBR) has raised the tax rates from 200 per cent to 1000 per cent on investment of black money for the purchase of commercially-run vehicles in the current fiscal year.

People can invest their undisclosed money on commercially-run vehicles by paying a tax amount equivalent to 10 times of the existing payable presumptive tax on similar vehicles, officials said.

Taxmen will not raise any question on the invested amount in commercially-run vehicles if anybody pays such an amount of tax.

Currently, owners of commercial vehicles, including air-conditioned bus, minibus, coaster and taxicab, pay presumptive taxes ranging from Tk 20,000 to Tk 7,000.

Presumptive taxes for commercially-run vehicles above 10 years starts from Tk 3000 to Tk 10,000.

The revenue board issued a Statutory Regulatory Order (SRO) early this month by increasing the tax rates for investment of commercial vehicles without being questioned.

Officials said the opportunity for investment of black or undisclosed money on commercial vehicle businesses was enforced in 1999.

Talking to the FE, a senior tax official said the government kept the provision during the last one decade in a bid to bring the undisclosed income into formal channel.

"Taxmen found the sector is still lagging behind due to lack of adequate investment. The opportunity for investment of undisclosed money has been offered to address the grey area of our economy," the official said.

The revenue board earned an insignificant amount of tax in the last few years despite the existing opportunity, he said without disclosing the amount of received tax.

"We don't have the complete data on how much tax was collected despite the opportunity offered in the last one decade," he added.

A large number of luxury buses are now plying the roads, especially in Dhaka-Chittagong routes, like Saudia-S.Alam, Green Line, Silk Line, Shohag Poribohan etc.

In 2009, the government hiked taxes up to 100 per cent on all types of commercial vehicles as they found evasion is rampant, amid loud outcry from the transport owners.

Taxes on luxury buses doubled to Tk 10,000 a year, minibus and coaster to Tk 4,000 from Tk 2700 and five-tonne truck to Tk 5000 from Tk 4000.

All modes of commercial vehicles saw the hike, since 2000, including 52-seater buses, cargo and container carriers, taxicabs, human haulers, pick-ups, tank lorries, maxies and small lorries.

Tax officials said although the transport sector witnessed a boom in the last few years, its contribution to national exchequer was only Tk 2.0 billion until 2009.

According to the Bangladesh Road and Transport Authority (BRTA) statistics 1.1 million motor vehicles are plying the country's roads. But the owners said only a few bothers to pay taxes regularly.

Khandaker Rafiqul Hossain Kajol, president of Bangladesh Association of Bus Companies, said: "We pay the presumptive tax. But tax officials often decline to accept the amount."

He said the tax officials can explain the matter better than the owners of bus companies.


http://www.thefinancialexpress-bd.com/more.php?news_id=143408&date=2011-07-20

51
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: July 20, 2011, 07:52:45 AM »
নতুন সফটওয়্যারে পরীক্ষামূলক লেনদেন শুরু আজ

বুধবার | ২০ জুলাই ২০১১

ইন্টারনেট ভিত্তিক শেয়ার লেনদেন ব্যবস্থার সুবিধাসহ আজ বুধবার থেকে শেয়ার কেনাবেচার সফটওয়্যার এমএসএ প্লাসের মোক ট্রেডিং বা পরীক্ষামূলক শেয়ার লেনদেন শুরু করতে যাচ্ছে ডিএসই। প্রাথমিকভাবে ১২০টি ব্রোকারেজ হাউস থেকে এ সফটওয়্যারের মাধ্যমে লেনদেন ব্যবস্থা পরীক্ষা করা হবে। আগামী ২০ আগস্ট পর্যন্ত বিকেল সাড়ে চারটায় শুরু হয়ে সাতটা পর্যন্ত পরীক্ষামূলক লেনদেন চালু থাকবে।
ডিএসইর জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম সমকালকে জানান, নতুন এ সফটওয়্যারের মাধ্যমে দেশের শেয়ার লেনদেন ব্যবস্থায় নতুন যুগের সূচনা হবে।
বিনিয়োগকারীরা চাইলে ঘরে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে শেয়ার কেনাবেচা করতে পারবেন। তবে নতুন এ সফটওয়্যারে শেয়ার কেনাবেচার জন্য প্রত্যেক বিনিয়োগকারীর আলাদা বিও হিসাব থাকতে হবে। বর্তমানে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো একটি মাত্র অমনিবাস হিসাবের মাধ্যমে হাজার হাজার বিনিয়োগকারীর শেয়ার লেনদেন করে থাকেন। নতুন সফটওয়্যার চালু হলে অমনিবাস হিসাব ব্যবস্থা থাকবে না।


http://www.samakal.com.bd/details.php?news=48&action=main&menu_type=&option=single&news_id=174680&pub_no=757&type=

52
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: July 20, 2011, 07:51:38 AM »
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মূলধন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত

বুধবার | ২০ জুলাই ২০১১

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নূ্যনতম পরিশোধিত মূলধন ৫০ কোটি থেকে বাড়িয়ে ১০০ কোটি টাকায় উন্নীত করা হয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে ওই মূলধন বাড়ানোর সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ গত বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়। একই সঙ্গে ওই সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংক শিগগিরই এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করে সরকারের ওই নির্দেশ কার্যকর করতে সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী বরাবর চিঠি পাঠাবে। মূলত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ব্যয় কমাতে মূলধন বাড়ানো হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা বলেছেন, সময়ের প্রয়োজনে ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার স্বার্থে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ভিত্তি শক্তিশালী করতে মূলধন বাড়ানোর নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মূলধন ৫০ কোটি টাকা। ব্যাসেল-২-এর আওতায় এখন মূলধন আরও বাড়ানো হলো। ব্যাসেল-২ হচ্ছে মূলধন সংরক্ষণের আন্তর্জাতিক রীতি। ব্যাংকের মতো অব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানেও এ নীতি বাস্তবায়নের বাধ্যবাধকতা আরোপ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মূলধন বা পুঁজি কম থাকলে তার বিপরীতে দায় বেশি হলে ঝুঁকির আশঙ্কা থাকে। ওই ঝুঁকি এড়াতেই বাড়ানো হয়েছে মূলধন।
সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞর বলেছেন, এতে প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক ভিত্তি আরও শক্তিশালী হবে এবং শিল্প খাতে বেশি করে পুঁজির জোগান দিতে পারবে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশে বর্তমানে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৩০। একে অব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সংক্ষেপে এনবিএফআই বলা হয়। ১৯৮১ সালে ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোমোশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড (আইপিডিসি) নামে প্রথম আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু হয়। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো মূলত বিনিয়োগ ও অর্থায়ন কোম্পানি এবং লিজিং কোম্পানির সমন্বয়ে গঠিত। বাংলাদেশ ব্যাংকের তদারকিতে আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইন, ১৯৯৩-এর আওতায় এগুলো পরিচালিত।
জানা গেছে, মূলধন বাড়ানোর ফলে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঋণযোগ্য তহবিলের পরিমাণ বাড়বে, পাশাপাশি কমবে তহবিল ব্যয়। এতে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা উন্নত হবে এবং বেশি করে ঋণ দিতে পারবে। বর্তমানে আর্থিক প্রতিষ্ঠনগুলো ২০ হাজার কোটি টাকা অর্থায়ন করেছে। টেক্সটাইল, পরিবহনসহ বিভিন্ন শিল্প খাতে ওই ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানে গড়ে খেলাপি ঋণের হার ৫ থেকে ৭ শতাংশ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ফিনিক্স লিজিং কোম্পানির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাংলাদেশ লিজিং অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক চেয়ারম্যান এ কাদের চৌধুরী সমকালকে বলেন, কোম্পানির মূলধন বাড়লে ব্যবস্থাপনা ঝুঁকি কমে আসবে। এতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান আর্থিকভাবে টেকসই হবে। তিনি মনে করেন, মূলধন হচ্ছে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের 'মৌল ভিত্তি'। একে ভবনের ফাউন্ডেশনের সঙ্গে তুলনা করে তিনি বলেন, কোনো ভবনের ফাউন্ডেশন যত গভীর হবে, ততই বিল্ডিং মজবুত হবে। ঠিক তেমনি কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মূলধন বা পুঁজি যত বেশি হবে, তার আর্থিক ভিত্তি ততই দৃঢ় হবে। বর্তমানে ব্যাংকের পাশাপাশি আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন শিল্প খাতে ঋণ বিতরণ করে থাকে। বাংলাদেশ ব্যাংক তাদের লাইসেন্স দিয়ে থাকলেও তদারকির জন্য রয়েছে আলাদা নীতিমালা। তবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম ব্যাকিং খাত থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো যেমন শিল্প খাতে অর্থায়নের পাশাপাশি ঋণপত্র বা এলসি ব্যবসা করে। আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো শুধু শিল্প খাতে অর্থায়ন করে থাকে।
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সুদের হার বাজারের চেয়ে তুলনামূলক বেশি। এ প্রসঙ্গে এ কাদের চৌধুরী বলেন, আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সর্তকর্তা অবলম্বন করে, তদারকি ব্যবস্থাও নিবিড়, যে কারণে এ খাতে খেলাপি ঋণের হার ব্যাকিং খাতের চেয়ে অনেক কম। এ কারণে বেশি সুদ দিয়েও তারা ঠিকে আছে। তিনি বলেন, ব্যাংকগুলোর নানাবিধ কর্মকাণ্ডের জন্য তাদের মুনাফা বেশি হয়। আর্থিক খাতের আয়ের খাত সীমিত থাকায় মুনাফা কম হয়। অথচ দুটি প্রতিষ্ঠানকে একই হারে (৪৫%) কর দিতে হয়। বিদ্যমান নীতিকে বৈষম্যমূলক বলে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর হার কমানোর পরামর্শ দেন তিনি।


http://www.samakal.com.bd/details.php?news=48&action=main&menu_type=&option=single&news_id=174671&pub_no=757&type=

53
BBA Discussion Forum / Re: Business News
« on: July 20, 2011, 07:37:46 AM »
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিআইবি এখন অনলাইনে
পাঁচ সেকেন্ডেই পাওয়া যাবে ব্যাংক গ্রাহকের ঋণের তথ্য

ঢাকা, বুধবার, ২০ জুলাই ২০১১

বাংলাদেশ ব্যাংকের ঋণ তথ্যাগারটি (ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরো বা সিআইবি) এখন স্বয়ংক্রিয় তথ্যপ্রযুক্তির আওতায় ঢুকে পড়েছে। এর ফলে অনলাইনে মাত্র কয়েক সেকেন্ডেই ব্যাংকগুলো কোনো গ্রাহকের ঋণতথ্য পেয়ে যেতে পারবে। গ্রাহককেও এখন আর আগের মতো সিআইবি প্রতিবেদনের জন্য অপেক্ষা করে থাকতে হবে না।
অনলাইনে সিআইবি তথ্য-উপাত্ত পেতে ব্যাংকগুলো এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করেছে ও করছে। এ ব্যবস্থায় প্রতিটি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে দু-তিনটি করে পাসওয়ার্ড দেওয়া হচ্ছে। কোনো গ্রাহকের ঋণতথ্য পেতে ব্যাংকগুলো এই পাসওয়ার্ড দিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বয়ংক্রিয় ঋণ তথ্যাগারে প্রবেশ করতে পারবে এবং নিজেদের কম্পিউটার থেকেই প্রতিবেদন সংগ্রহ করে ফেলতে পারবে।
রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে গতকাল মঙ্গলবার অনলাইনে সিআইবি কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান।
অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নজরুল হুদা, ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশনের (আইএফসি) ইয়ান ক্রসবি ও ডিপার্টমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টের (ডিএফআইডি) ক্যাথরিন মার্টিন বক্তব্য দেন। এ সময় বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী ও বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গভর্নর বলেন, সিআইবি অনলাইন সেবা কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধনের পরক্ষণ থেকেই ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের নিজ নিজ সাইট থেকে ঋণের তথ্য সিআইবি তথ্যভান্ডারে সরাসরি পাঠাতে পারবে। একই সঙ্গে সিআইবি প্রতিবেদনপ্রাপ্তির জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করা এবং কাগজভিত্তিক প্রতিবেদনপ্রাপ্তির সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়ার পরিবর্তে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেরাই সিআইবি অনলাইনে প্রবেশ করে ঋণের প্রতিবেদন সংগ্রহ করতে পারবে।
গভর্নর বলেন, ‘আমি অনলাইনে সিআইবি প্রতিবেদন প্রদানের এ সেবাকে দেখছি আমাদের আর্থিক খাতের জন্য একটি সন্ধিক্ষণ হিসেবে। এর ফলে ব্যবসা ও গৃহস্থালি খাতের প্রকৃত গ্রাহকদের ঋণ আবেদন প্রক্রিয়াকরণ ও নিষ্পত্তির কাজ দ্রুততর হবে। আর এর শুভসূচনা থেকে পাওয়া কার্যকর অর্জন বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ভিশনকে একধাপ এগিয়ে নেওয়ার অন্যতম সোপান হয়ে থাকবে বলে আমি মনে করি।’
ডেপুটি গভর্নর নজরুল হুদা পরে এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘এর ফলে ঋণতথ্য প্রতিবেদন পাওয়া নিয়ে যে ভোগান্তি এত দিন ছিল, তা আর থাকছে না।’
ঋণতথ্য প্রতিবেদন অনলাইনে পাওয়া গেলেও গ্রাহকের তথ্যের নিরাপত্তায় বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা এ প্রক্রিয়ায় থাকছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সূত্রগুলো জানাচ্ছে। বলা হচ্ছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের এই সাইটটিতে যে ব্যাংক ঢুকবে, তার সব তথ্যই থাকবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সময় সময়, এমনকি সন্দেহ হলে তাৎক্ষণিকভাবে পরিদর্শন করে দেখবে, ব্যাংকটি যে গ্রাহকের ঋণতথ্য নিয়েছে, তাঁর (গ্রাহকের) আবেদন বা ঋণতথ্য নেওয়ায় সম্মতিসূচক স্বাক্ষর আছে কিনা। অনলাইনে ঋণতথ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে এমন কতগুলো শর্তও দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
প্রায় ১৯ বছর, অর্থাৎ ১৯৯২ সাল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক গ্রাহকের সিআইবি প্রতিবেদন ব্যাংকগুলোকে সরবরাহ করে আসছে। সিআইবি অনলাইন সেবা চালু হওয়ায় এখন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সফটওয়্যারে কোনো ঋণগ্রহীতার নাম লিখে সন্ধান বা সার্চ দেওয়ামাত্র পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যেই গ্রাহকের গত দুই বছরের ঋণতথ্য পেয়ে যাবে।
অন্যদিকে, এখন আর আগের মতো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের কাছে থাকা ঋণের তথ্য সিডির মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকে সরবরাহ করতে হবে না। অনলাইনেই এ তথ্য-উপাত্ত সরবরাহ করতে পারবে।
অনলাইনে যাওয়ার ফলে সিআইবি প্রতিবেদনপ্রাপ্তির জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করা এবং কাগজভিত্তিক প্রতিবেদনপ্রাপ্তির সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়ার পরিবর্তে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেরাই সিআইবি অনলাইনে প্রবেশ করে ঋণের প্রতিবেদন সংগ্রহ করতে পারবে।
জানা যায়, ১৯৯২ সালের আগে ব্যাংকগুলো গ্রাহকের ঋণসংক্রান্ত তথ্যাদি পারস্পরিক লেনদেনের মাধ্যমে ঋণ বিতরণ করত। তারপর বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে ঋণতথ্য সংগ্রহ করে তা সিআইবি প্রতিবেদন আকারে ব্যাংকগুলোকে সরবরাহ শুরু করে। প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতিদিন ৩০০ ঋণগ্রহীতার সিআইবি প্রতিবেদন সরবরাহের উপযোগী ছিল। ২০০৮ সালে এসে এই ক্ষমতা দাঁড়ায় প্রায় তিন হাজারে। কিন্তু প্রতিদিন বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে গড়ে প্রায় ছয় হাজার আবেদন আসতে থাকে।
সিআইবিকে অনলাইনে দেওয়ার এ ব্যবস্থা প্রবর্তনের কাজ শুরু হয় ২০০৯ সালের মে মাসে। ইতালিয়ান প্রতিষ্ঠান ক্রিফ কাজটি করেছে। এ প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ৫৬ লাখ মার্কিন ডলার। ডিএফআইডি এই প্রকল্পে অর্থায়ন করে। প্রকল্পটির ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে ছিল আইএফআইসি।
নতুন গ্রাহকের ঋণতথ্য পেতে ব্যাংকগুলোকে প্রথমে ১০০ টাকা এবং পরে গ্রাহকের অন্যান্য লিংকে সার্চ দিলে ১০ টাকা করে বাংলাদেশ ব্যাংককে সেবামাশুল দিতে হবে। তবে গ্রাহকের কাছ থেকে মাশুল চার্জ নেওয়ার বিষয়টি ব্যাংক নিজেই নির্ধারণ করবে।


http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-07-20/news/171404

54
Various Resource for Career Development / Re: DV Lottery 2010
« on: July 19, 2011, 08:56:42 PM »
I have been applied for 3 year bt my bad luck, I have been selected until now...

55
Students always try to create ultra modern virus. On the other hand, authority always try to prevent it by ultra modern antivirus.

As I have seen in the exam room, authority has successfully cured it...

Thank you

56
Various Resource for Career Development / Re: DV Lottery 2010
« on: July 19, 2011, 07:40:37 PM »
Good News. DV lottery 2012 result has published in 15 july 2011.

Click here for checking your result

57
English / Re: How can we improve our spoken English?
« on: July 19, 2011, 12:02:55 AM »
Effective advice. I have already started practice to talk in front of the mirror. Thank you sir....

58
Bangla Version

পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির নাম নিশ্চয়ই শুনেছেন। এদের বেশিরভাগই নবায়নযোগ্য শক্তি বিশেষ করে সৌরশক্তির ব্যবহার নিয়ে কাজ করে। কিন্তু এমন কিছু কি শুনেছেন, একটি ল্যাপ্টপ বা নোটবুক যা গাছের মত অক্সিজেন ত্যাগ করে, ব্যাটারী চার্জ হয় পানি শোষন করে?!



কনসেপ্টটির নাম রাখা হয়েছে প্লান্টবুক। এর ডিজাইনার দুজন হলেন--
Seunggi Baek & Hyerim Kim

তারা ব্যাখ্যা করেন সৌরশক্তি ব্যাবহার করে পানির হাইড্রোলাইসিস এর মাধ্যমে এবং হাইড্রোজেন কে ব্যাবহার করে ব্যাটারী চার্জ করা হয়। এই প্রক্রিয়ায় অক্সিজেন নির্গত হয়। ব্যাটারীর প্রান্তে একটি গাছের পাতা সদৃশ সবুজ লেড লাইট ইন্ডিকেটর আছে। ব্যাটারী চার্জ এর সময় পাতাটি গাঢ় সবুজ হতে থাকে!


যদিও ব্যাপারটি এখনো কনসেপ্ট পর্যায়ে আছে তবু নিঃসন্দেহে এটি একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার। আশা করি এর দামটাও নাগালের মাঝেই থাকবে।






59

The Plantbook is a notebook concept that takes a leaf out of the life of a bamboo plant. What I mean is that the battery charging system is inspired by the water-soaking abilities of the bamboo!

The designers explain, “The system uses an external water tank, hence the Plantbook continuously absorbs water when soaking it in water and generates electrolysis using power stored in a solar heat plate installed on the top. In this process, it is operated using hydrogen as energy source and discharges oxygen. If you put it into a water bottle while you don’t use the laptop, it automatically charges a battery and discharges oxygen. A leaf-shaped strap hanging on the top is made with silicon. It plays a role of a hand ring and a green LED indicates when the battery is charged. Using this LED, users can check how much spare capacity the batter has.”





This device itself looks like a bamboo stick in which the ‘screen’ can be rolled in and out, splitting into two to become a virtual keyboard and a screen. As if the whole portability factor of the Plantbook wasn’t cool enough, it charges itself using water! Much like a real plant, the Plantbook concept utilizes an external water tank and the process of electrolysis to produce electricity to charge the device.

 
Designers: Seunggi Baek & Hyerim Kim

Source: http://www.yankodesign.com/2011/07/14/oxygenated-notebook/

60
Concept of God in major religions



Pages: 1 2 3 [4] 5 6 ... 78