Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - azad.ns

Pages: 1 2 3 [4]
46
  আলু ভাল না মন্দ? আলু খেতে ভালবাসেন না এমন মানুষ বিরল। এ দিকে আবার আলু খেলে মোটা হয়, ডায়াবেটিসে আলু খাওয়া মানা এমন হাজারো বায়নাক্কার চোটে আলু প্রায় ভিলেন। তবে চিকিত্সকরা জানাচ্ছেন পৃথিবীর অন্যতম স্বাস্থ্যকর খাবার আলু। জেনে নিন আলুর খাদ্যগুণ।

১। দাঁত ও হাড়ের যত্নে- আলুর মধ্যে থাকা আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, জিঙ্ক দাঁত ও হাড় ভাল রাখতে সাহায্য করে।

২। রক্ত চাপ- সোডিয়াম খাওয়া কমালে যেমন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়, তেমনই প্রতি দিনের ডায়েটে পটাশিয়ামের পরিমাণ বাড়ালে উচ্চ রক্তচাপ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকে। আলুর মধ্যে থাকা পটাশিয়াম, সঙ্গে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

৩। সুস্থ হার্ট- আলুর ফাইবার ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি-৬ থাকার কারণে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ফলে হার্টের অসুখে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে।

৪। যন্ত্রণা উপশমে- আলুর পুষ্টিগুণে পেশি সচল থাকে, ঘুম ভাল হয়, মস্তিষ্কও সচল থাকে। আলুর মধ্যে থাকা কোলিন কোষের গঠন ঠিকঠাক রেখে নার্ভের সমস্যা দূর করে। ফলে যন্ত্রণার উপশম হয়।

৫। ক্যানসার- আলুর মধ্যে থাকা ফলেট ডিএনএ সিন্থেসিস ও পুনর্গঠনে সাহায্য করে। ফলে ক্যানসার রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আলু। ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট কোলেরেক্টাল ক্যানসার রোধে কার্যকরী।

৬। হজম ক্ষমতা- আলুর মধ্যে থাকা ফাইবার হজম ক্ষমতা বাড়ায়। কন্সটিপেশন রোধে সাহায্য করে।

৭। ওজন- আলুর ডায়েটারি ফাইবার হজম ক্ষমতা বাড়িয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।

৮। মেটাবলিজম- আলুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন-৬ থাকায় এনার্জি মেটাবলিজমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় আলু। কার্বহাইড্রেট ও প্রোটিন গ্লুকোজ ও অ্যামাইনো অ্যাসিডে ভেঙে গিয়ে মেটাবলিজম রেট বাড়ায়।

৯। ত্বক- আলুর মধ্যে থাকা ভিটামিন সি ও কোলাজেন দূষণ, সূর্যরশ্মি, ধোঁয়া ও ধুলো থেকে ত্বককে রক্ষা করে। শরীরে কোলাজেন তৈরি করে ত্বকের বলিরেখা দূর করে

47


ইত্তেফাক রিপোর্ট০৯ আগষ্ট, ২০১৫ ইং ১০:২৯ মিঃ
এইচএসসিতে পাশ ৬৯.৬০ শতাংশ
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় এই বছর ৬৯ দশমিক ৬০ শতাংশ পাশ করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪২ হাজার ৮৯৪ জন। মাদ্রাসা বোর্ডে ৯০ শতাংশ ও কারিগরি বোর্ডে পাশের হার ৮৫ দশমিক ৬৮।
 
রবিবার সকাল ১০টায় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ গণভবনে একটি ট্যাবের মাধ্যমে ফলাফলের ডিজিটাল অনুলিপি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলে দেন। বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন।
 
দুপুর ১টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এবারের ফলাফলের বিভিন্ন দিক তুলে ধরবেন শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে দুপুর ২টায় ফল জানতে পারবে। একই সঙ্গে ওয়েবসাইট ও মোবাইলে এসএমএসেও ফল জানা যাবে।
 
এ বছর মেধা ভিত্তিতে সেরা কলেজের তালিকা আর থাকছে না। সেরা কলেজের তালিকায় থাকার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো অনৈতিক পন্থা বেছে নেয়– এমন অভিযোগ তুলে এ তালিকা না তৈরির সিদ্ধান্ত নেয় মন্ত্রণালয়। এবার আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে ১০ লাখ ৭৩ হাজার ৮৮৪ পরীক্ষার্থী ১৩টি বিষয়ের ২৫টি পত্রে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষার্থীরা অংশ নেয়। এ বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয় ১ এপ্রিল। তত্ত্বীয় (লিখিত) পরীক্ষা ১১ জুন শেষ হয়। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ জুন শুরু হয়ে শেষ হয় ২২ জুন। তবে ঢাকার দুই ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের (২৮ এপ্রিল) কারণে ২৬, ২৭ ও ২৮ এপ্রিলের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা পিছিয়ে ২, ৪ ও ১৬ মে তারিখে অনুষ্ঠিত হয়।
 
ফল জানা যাবে ইন্টারনেট, মোবাইলে পরীক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডসমূহের ওয়েবসাইট www.educationboardresults.gov.bd এবং সংশ্লিষ্ট বোর্ডের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফল সংগ্রহ করতে পারবে। আটটি সাধারণ বোর্ডের ক্ষেত্রে এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে HSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর, স্পেস দিয়ে রোল নম্বর, স্পেস দিয়ে ২০১৫ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। আলিমের ক্ষেত্রে ফল জানতে Alim লিখে স্পেস দিয়ে Mad (বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর) স্পেস দিয়ে রোল নম্বর, স্পেস দিয়ে ২০১৫ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। এইচএসসি ভোকেশনালের ফল জানতে HSC লিখে স্পেস দিয়ে Tec লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০১৫ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। তিন ক্ষেত্রেই ফিরতি এসএমএসে ফল জানিয়ে দেয়া হবে।

48


    হোম
   
   
এইচএসসিতে পাশ ৬৯.৬০ শতাংশ
ইত্তেফাক রিপোর্ট০৯ আগষ্ট, ২০১৫ ইং ১০:২৯ মিঃ
এইচএসসিতে পাশ ৬৯.৬০ শতাংশ
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় এই বছর ৬৯ দশমিক ৬০ শতাংশ পাশ করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪২ হাজার ৮৯৪ জন। মাদ্রাসা বোর্ডে ৯০ শতাংশ ও কারিগরি বোর্ডে পাশের হার ৮৫ দশমিক ৬৮।
 
রবিবার সকাল ১০টায় শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ গণভবনে একটি ট্যাবের মাধ্যমে ফলাফলের ডিজিটাল অনুলিপি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলে দেন। বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন।
 
দুপুর ১টায় সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এবারের ফলাফলের বিভিন্ন দিক তুলে ধরবেন শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে দুপুর ২টায় ফল জানতে পারবে। একই সঙ্গে ওয়েবসাইট ও মোবাইলে এসএমএসেও ফল জানা যাবে।
 
এ বছর মেধা ভিত্তিতে সেরা কলেজের তালিকা আর থাকছে না। সেরা কলেজের তালিকায় থাকার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো অনৈতিক পন্থা বেছে নেয়– এমন অভিযোগ তুলে এ তালিকা না তৈরির সিদ্ধান্ত নেয় মন্ত্রণালয়। এবার আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে ১০ লাখ ৭৩ হাজার ৮৮৪ পরীক্ষার্থী ১৩টি বিষয়ের ২৫টি পত্রে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষার্থীরা অংশ নেয়। এ বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয় ১ এপ্রিল। তত্ত্বীয় (লিখিত) পরীক্ষা ১১ জুন শেষ হয়। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৩ জুন শুরু হয়ে শেষ হয় ২২ জুন। তবে ঢাকার দুই ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের (২৮ এপ্রিল) কারণে ২৬, ২৭ ও ২৮ এপ্রিলের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা পিছিয়ে ২, ৪ ও ১৬ মে তারিখে অনুষ্ঠিত হয়।
 
ফল জানা যাবে ইন্টারনেট, মোবাইলে পরীক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডসমূহের ওয়েবসাইট www.educationboardresults.gov.bd এবং সংশ্লিষ্ট বোর্ডের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ফল সংগ্রহ করতে পারবে। আটটি সাধারণ বোর্ডের ক্ষেত্রে এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে HSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর, স্পেস দিয়ে রোল নম্বর, স্পেস দিয়ে ২০১৫ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। আলিমের ক্ষেত্রে ফল জানতে Alim লিখে স্পেস দিয়ে Mad (বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর) স্পেস দিয়ে রোল নম্বর, স্পেস দিয়ে ২০১৫ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। এইচএসসি ভোকেশনালের ফল জানতে HSC লিখে স্পেস দিয়ে Tec লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০১৫ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। তিন ক্ষেত্রেই ফিরতি এসএমএসে ফল জানিয়ে দেয়া হবে।
 

49
বিডিলাইভ ডেস্ক: এবার বিশ্ববাসীকে আরো একটি চমক উপহার দিতে চলেছেন অসাধারণ প্রতিভাধর এক বাংলাদেশি বিজ্ঞানী। বাংলাদেশি বিজ্ঞানীরাও যে বিশ্বের অন্যান্য দেশের থেকে পিছিয়ে নেই তা এই জ্বালানি ছাড়াই বিদ্যুৎ আবিষ্কারের মাধ্যমে আবারও প্রমাণীত হল।
 
প্রফেসর ড. আহমেদ ফারজান কামাল বিদ্যুৎ উৎপাদনে উদ্ভাবন করেছেন এক অভিনব প্রযুক্তি যাতে প্রয়োজন হয় না তেল, গ্যাস অথবা কয়লার মতো কোন জ্বালানি শক্তির। এমনকি প্রয়োজন নেই পানি, বাতাস কিংবা সৌরশক্তির মতো প্রাকৃতিক শক্তিরও।

চৌম্বক ক্ষেত্রে সর্বব্যাপ্ত মহাজাগতিক তরঙ্গের পর্যায়ক্রমিক বিবর্তনের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদনের চমকপ্রদ এই প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন তরুণ বিজ্ঞানী ড. আহমেদ কামাল। তার উদ্ভাবিত প্রকল্পটি সীমিত ব্যয়ে অতি অল্প জায়গায় স্থাপন করা সম্ভব। ক্ষতিকারক ধোঁয়া, শব্দ, বর্জ্য বা তেজষ্ক্রিয়তা নির্গমন করে না বলে প্রকল্পটি পরিবেশবান্ধব।

নিয়মিত জ্বালানি ছাড়াই বিদ্যুৎ তৈরি করে বলে এই প্রযুক্তির একটি হাজার মেগাওয়াট প্রকল্প থেকে প্রতি বছর সর্বোচ্চ দুই হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত মুনাফা করা সম্ভব। এছাড়া সার্বিক উৎপাদন ক্ষমতা অন্য যেকোনো প্রচলিত প্রযুক্তির চেয়ে অনেক বেশি বলে সারা বছর ধরেই নিরবচ্ছিন্নভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে।

বাংলাদেশী বিজ্ঞানীর এই অভিনব আবিষ্কার দেশে অসহনীয় বিদ্যুৎ ঘাটতি মেটানোর পাশাপাশি বিদ্যুতের বহুমুখী ব্যবহারও নিশ্চিত করবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। ইতিমধ্যেই চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজসহ বেশ কয়েকটি দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান এ প্রকল্পের অর্থায়ন ও বাণিজ্যিকীকরণের ব্যাপারে আগ্রহ দেখিয়েছে বলে জানা গেছে।

শুক্রবার চট্টগ্রামে নিজের বাসায় নিভৃতচারী এই বিজ্ঞানী জানান, বর্তমানে তিনি পৃথিবীর সবচেয়ে খ্যাতনামা বৈজ্ঞানিক সাময়িকী ‘নেচার’-এর জন্য তার আবিষ্কৃত তড়িৎ-চৌম্বক তরঙ্গ প্রবাহের তত্ত্বের ওপর একটি নিবন্ধ লিখছেন। আহমেদ কামালের গর্বিত মা রিজিয়া কামাল বলেন, ছোট বেলা থেকেই আহমেদ কামালের নেশা ছিল আবিষ্কারের দিকে। নানা রকমের বড় বড় আবিষ্কার ছাড়াও মাত্র দুইদিন আগে মশা মারার এক যন্ত্রও আবিষ্কার করেছে তার ছেলে। প্রতিদিন ১৬ থেকে ১৮ ঘণ্টা লেখাপড়া ও গবেষণা নিয়ে আহমেদ কামাল ব্যস্ত থাকেন বলে জানান তিনি।

মানব কল্যাণে এতসব গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা সত্ত্বেও ড. কামাল বরাবরই পর্দার অন্তরালে থাকতেই ভালোবাসেন। তার আবিষ্কারের বিবরণ ইন্টারনেটে নাসা, বেল ল্যাবরেটরি এবং আমেরিকার অন্যান্য বিশ্বনন্দিত গবেষণাগারের সাথে সংশ্লিষ্ট হাজারো সাইটে পাওয়া যায়।

পদার্থ, রসায়ন, জীববিদ্যা, গণিত, সফটওয়্যার এবং প্রকৌশলবিদ্যার বহু শাখায় মৌলিক গবেষণা থাকা সত্ত্বেও আহমেদ কামালের পরিচিতির গণ্ডি খুবই সীমাবদ্ধ।

ড. আহমেদ কামাল বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ফেনীর গভর্নর মরহুম খাজা আহমেদের নাতি এবং মুক্তিযুদ্ধ গবেষক ও লেখক নাসিমুল কামাল ও বেগম রিজিয়া কামালের পুত্র। তিনি আমেরিকার পারডু ইউনিভার্সিটি থেকে সবচেয়ে কম সময়ে ব্যাচেলরস, ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স এবং জর্জিয়া ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে দ্বিতীয় মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।

এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার, ফলিত গণিত এবং আইসিটিতে বিশেষজ্ঞ জ্ঞান লাভ করেন। অল্প বয়সেই তিনি আমেরিকা ও বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষক, অধ্যাপক এবং বিভাগীয় প্রধান পদে কর্মরত ছিলেন। তার রচিত কয়েকটি ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রন্থ ও বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ সুধীমহলে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে।

উল্লেখ্য, চিকিৎসা জগতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনয়নকারী থ্রিডি ইমেজ প্রসেসিং এবং অত্যাধুনিক টেলিকমিউনিকেশন্স ও ইন্টারনেটের থ্রিজি, ফোরজি সংস্করণের আবিষ্কারক যে একজন বাংলাদেশি তা অনেকেরই অজানা। মাত্র ৩৫ বছর বয়সী এ বিজ্ঞানীর নাম প্রফেসর ড. আহমেদ ফারজান কামাল।

তার উদ্ভাবিত থ্রিডি ইমেজ প্রসেসিং চিকিৎসা বিজ্ঞানে জীবনরক্ষাকারী এমআরআই, সিটিস্ক্যান এবং ত্রিমাত্রিক সার্জারি জাতীয় প্রযুক্তি এবং থ্রিডি টেলিভিশনের সূচনা করেছিল। এছাড়া তিনি মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেটের সর্বশেষ থ্রিজি, ফোরজি সংস্করণ উদ্ভাবনের মাধ্যমে টেলিকমিউনিকেশন্সের ক্ষেত্রেও যুগান্তকারী পরিবর্তন ঘটিয়েছেন।


 

   

50
thank you for this post

51
বাঙালির প্রাণের মিষ্টি হচ্ছে রসগোল্লা। খুব সহজে একদম পারফেক্ট রসগোল্লা তৈরির একটা রেসিপি নিয়ে এসেছেন আজ তামান্না জামান। তাঁর এই রেসিপিতে ছানা তৈরি থেকে পরিবেশন পর্যন্ত থাকছে প্রতিটি ধাপের বিস্তারিত বর্ণনা। এই রেসিপিতে তৈরি রসগোল্লা হবে নরম, রসালো আর নিঃসন্দেহে খুবই মজাদার।

উপকরণ :

– দুধ ২লিটার/ ভিনেগার ৪-৬ টেবিল চামচ (ছানা তৈরি করতে লাগবে)
– ঘি ২ চা চামচ
– চিনি ১ টেবিল চামচ
– সুজি ২ চা চামচ
– ময়দা ২ চা চামচ
– বেকিং পাউডার ১/২ চা চামচ

সিরার জন্য যা লাগবে –

চিনি = ৫০০ গ্রাম, পানি = ৮ কাপ।

পদ্ধতি –

– দুধ প্রথমে জ্বাল দিন। বলক উঠলে ১ টেবিল চামচ ভিনেগার/ লেবুর রস দিন। এভাবে যতক্ষন না দুধ থেকে ছানা আলাদা হবে ১ টেবিল চামচ করে ভিনেগার দিতে থাকুন।

– যখন দুধ থেকে ছানা আর পানি আলাদা হয়ে যাবে তখন একটা চালনিতে পানি ঝড়িয়ে নিন।

– ছানাটাকে হাল্কা ধুয়ে নিন, তারপর ছানা থেকে পানি ভালোকরে নিংড়ে নিতে হবে চেপে চেপে।

– চিনি ও পানি জ্বাল দিয়ে পাতলা সিরা তৈরি করে নিন।

– ছানার সাথে বাকি সব উপকরণ একসঙ্গে ভালো করে মেখে নিন।

– ছোট ছোট করে গোল গোল করে রসগোল্লা বানিয়ে সিরায় দিয়ে ৩০ মিনিট মিডিয়াম আঁচে ঢাকনা দিয়ে জ্বাল দিন।

– মিষ্টি যখন ফুলে দ্বিগুণ হয়ে যাবে, তখন নামিয়ে ৭-৮ ঘণ্টা সিরায় রেখে ঠাণ্ডা করে এরপর  পরিবেশন করুন।

সূত্র: প্রিয় লাইফ

52
Teaching & Research Forum / Re: An Education in Life Skills
« on: July 06, 2015, 10:27:08 AM »
Thank you for this post..

Pages: 1 2 3 [4]