Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - mominur

Pages: [1] 2 3 ... 28
1
Fruit / Re: পেঁপের উপকারিতা
« on: November 09, 2019, 11:10:51 AM »
Helpful...

2
Nice post....thanks for sharing...

3
ভারতবর্ষকে বলা হয় স্বর্ণপ্রসবা। ইতিহাসের পরম্পরায় এখানে জন্ম নিয়েছে বিদগ্ধ ও জ্ঞান-প্রজ্ঞায় ঋদ্ধ মহা-মনীষীরা। যারা কর্ম-গুণ, অবদান ও সাফল্যে বিভাময়। তাদের জীবন-কর্ম, অবদান, সাফল্য ও রচনা নিয়ে বিভিন্ন অভিসন্দর্ভ, বই-পুস্তক ও গ্রন্থাদি লেখা হয়েছে। অন্য ভাষায়ও তাদের কীর্তিময় ও প্রদীপ্ত জীবনালেখ্য তুলে ধরা হয়েছে।
ভারতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মুসলিম চিন্তানায়ক শায়খ আলি মিয়া নদভি (রহ.)-এর সম্মানিত বাবা ভারতবর্ষের মুসলিম মনীষীদের জীবনীনির্ভর বিশাল গ্রন্থ রচনা করেছেন। যার নাম ‘নুজহাতুল খাওয়াতির, ওয়া বাহজাতুল মাসামি ওয়ান-নাওয়াজির’। পরবর্তীতে এটি বৈরুত থেকে ‘আল-ইলাম বি-মান ফি তারিখিল হিন্দ মিনাল আ-লাম’ নামে ৮ খণ্ডে প্রকাশ হয়েছে।
অন্যদিকে পাকিস্তানের আলেম-ওলামাও তাদের মুসলিম-মনীষীদের জীবনী আরবিভাষায় লেখার গুরুত্ব দিয়েছেন। সিরিয়ার বিখ্যাত ‘দারুল কলম দামেস্ক’ থেকে সিরিজ আকারে কয়েকটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। দারুল উলুম করাচির শিক্ষক মাওলানা লুকমান হাকিম ও অন্যরা এক্ষেত্রে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
কিন্তু সে তুলনায় বাংলাদেশে অসংখ্য মুসলিম রত্ন-মনীষার জন্ম হলেও আরবিভাষায় তাদের ব্যাপারে তেমন গুরুত্ব দেয়া হয়নি। বাংলাভাষায় অল্প-স্বল্প যেটুকু কাজ হয়েছে, তাও অনেকটা গৌণ।
আরবিতে তাদের তুলে ধরার জন্য বাংলাদেশে অনেক যোগ্য পণ্ডিতজ্ঞরা থাকলেও তারা হয়তো বিষয়টিকে তেমন গুরুত্ব দিতে পারেননি। ব্যস্ততার বহুবিধতার কারণে তারা এদিকটিতে একটু মনোযোগ কম দিয়েছিলেন বোধহয়। হয়তো প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্তেরও কিছুটা ঘাটতি ছিল। ফলে সচরাচর আরবিতে জীবনী তৈরির কাজ আর করা হয়নি।
এছাড়াও হাল-জমানায় যেসব তরুণ বাংলাদেশি আলেম আরবিভাষা চর্চা করেন, তাদের অনেকে এ বৃহৎ ও গুরুত্বপূর্ণ কাজে মনোনিবেশ করতে চেয়েছিলেন। অনেকে স্ব স্ব উদ্যোগও নিয়েছিলেন। কিন্তু তাদের কর্ম-প্রচেষ্টাও সফলতা ও পূর্ণতার পথে তেমন এগোতে পারেনি।
অন্যদিকে বিশ্বের বিভিন্ন বড় বড় ব্যক্তিরাও বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ও ব্যক্তিত্বদের বিভিন্ন সময় সমালোচনার সুরে বলতেন, ‘তোমাদের দেশের কোনো মনীষীর জীবনী তো আরবিতে নেই।’ বাস্তবেই এ ক্ষেত্রে বিশাল শূন্যতা বিরাজ করছে দীর্ঘদিন ধরে। যথাযোগ্য প্রচেষ্টা ও শ্রমের অভাবে এই ‘শূন্যতা ও অপমান’ ঘোচানোর জন্য কোনো কাজ হয়নি।
তবে এ ‘অপমান’ ঘোচাতে দারুণ রচনাকর্ম উপহার দিয়েছেন—বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক মাওলানা মীযান হারুন। বাংলাদেশের শতাধিক মুসলিম মনীষীর জীবন, ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংগ্রাম-সাফল্য ও অবদান নিয়ে আরবিভাষায় তিনি অনবদ্য ও বৃহৎ কলেবরে কাজ করেছেন। ঢাকার প্রকাশনী ‘দারুল বায়ান’ (Darul Bayan) মধ্যপ্রাচ্যের বইগুলোর মতো দৃষ্টিনন্দন ও উন্নত কাগজে তার গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে।
এতে মধ্যপ্রাচ্যের খ্যাতিমান লেখক-গ্রন্থাকার ড. আবদুল্লাহ আস-সাহলির মূল্যবান অভিমত রয়েছে। তাছাড়াও বাংলাদেশে আরবিভাষা চর্চার পথিকৃৎ ও প্রবাদপুরুষ আল্লামা মুহাম্মদ সুলতান যওক নদভীর প্রশংসা সমৃদ্ধ ‘কিছু কথা’ রয়েছে, যা বইটির গুণ-মানে অনন্য মাত্রা যোগ করেছে।
কীর্তিমান গ্রন্থাকার মাওলানা মীযান হারুন বাংলাদেশে কওমি-মাদ্রাসায় সর্বোচ্চ শিক্ষার পাঠ চুকিয়ে সৌদি আরবের কিং সাউদ ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষারত রয়েছেন। তিনি আরবিভাষার পাশাপাশি বাংলা ও ইংরেজিতেও বিভিন্ন রকমের গঠনমূলক কাজ করছেন।
গ্রন্থটি অধ্যয়ন করলে পাঠক সহজেই বুঝতে পারবেন, তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহে লেখক কী পরিমাণ কষ্টসাধ্য পরিশ্রম করেছেন। অন্যদিকে ধারাবাহিকতা ও বর্ণনায় তিনি অনবদ্য চমৎকারিত্বে সামঞ্জস্যতা রক্ষা করেছেন।
বড় এই গ্রন্থটি তত্ত্ব, তথ্য ও উপাত্তের ভারে নুব্জ্য না করে লেখক বরং আরবি সাহিত্যের মাধুরী মিশিয়ে বেশ মনোজ্ঞ ও সুখপাঠ্য করার পাশাপাশি প্রবাদ-প্রবচন ও বাগধারার সুনিপুণ গাঁথুনী দিয়ে বেশ প্রাঞ্জল ও হৃদয়গ্রাহীও করে তুলেছেন।
মীযান হারুন উৎকৃষ্ট মানের আরবি ভাষাশৈলীর আবরণে বাংলাদেশের মুসলিম মনীষীদের দ্যুতিময় আখ্যান বর্ণনা করেছেন। দক্ষতা ও কুশলতার মোড়কে তাদের জীবনচিত্র এঁকেছেন। তার আগে এমন গুরুত্বপূর্ণ কাজ বাংলাদেশের কেউ করতে পারেননি। আমাদের বিশ্বাস, তিনি এবং তার এ রচনা সতত ইতিহাসে স্থান করে নিবে ও অন্যদের জন্য পথিকৃৎ হয়ে থাকবে। বাংলাদেশের আলেম সমাজের জন্য আকর গ্রন্থের কাজ দেবে। সচেতন আলেম-ওলামারা মনে করছেন, মাদ্রাসার প্রতিটি ছাত্র-শিক্ষকের গ্রন্থটি সংগ্রহে থাকা জরুরি।
বই: ‘রিজালুন সানাউত তারিখ, ওয়া খাদামুল ইসলাম ওয়াল ইলম ফি বাংলাদেশ’
লেখক: মীযান হারুন
প্রকাশনী: দারুল বায়ান, ইসলামী টাওয়ার, বাংলাবাজার, ঢাকা
মুদ্রিত মূল্য: ৫০০ টাকা
যোগাযোগ: ০১৯৬৮ ৮৪ ৪৩ ৪১

4
গেইমিং পিসি ব্যবসায় নাম লেখাতে যাচ্ছে ওয়ালমার্ট। শীঘ্রই নতুন গেইমিং ল্যাপটপ ও ডেস্কটপ কম্পিউটার উন্মোচন করবে মার্কিন রিটেইলার জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানটি। সোমবার ওয়ালমার্টের পক্ষ থেকে বলা হয় ইস্পোর্টস অ্যারেনা’র সঙ্গে অংশীদারিত্ব করেছে তারা। ইস্পোর্টস-এর সঙ্গে অংশীদারিত্বে তিনটি ল্যাপটপ ও তিনটি ডেস্কটপ কম্পিউটার বাজারে আনবে ওয়ালমার্ট-- খবর প্রযুক্তি সাইট সিনেটের। বিশেষভাবে গেইমারদের জন্যই বানানো হবে কম্পিউটারগুলো। নতুন এই গেইমিং পিসির নাম বলা হচ্ছে ‘ওভারপাওয়ার্ড’। উন্মোচন করা হলে ওয়ালমার্ট ডটকম থেকে নতুন এই পিসিগুলো কিনতে পারবেন গ্রাহক। সিনেটের প্রতিবেদনে বলা হয়, গেইমিং পিসিগুলোতে ইনটেল কোর আই৭ প্রসেসরের সঙ্গে ৩২ গিগাবাইট র‍্যাম ব্যবহার করা হবে। উচ্চ ক্ষমতার এইচডিডি’র সঙ্গে এসএসডি এবং ১০৮০টিআই এনভিডিয়া জিফোর্স জিটিএক্স গ্রাফিক্স কার্ড রাখা হতে পারে কম্পিউটারগুলোতে। এছাড়া ভার্চুয়াল রিয়ালিটি সমর্থন করবে এমন করেই বানানো হবে কম্পিউটারগুলো।
ইতোমধ্যেই সাইটে কম্পিউটারগুলোর প্রি-অর্ডার নিতে শুরু করেছে ওয়ালমার্ট। ল্যাপটপের দাম শুরু হচ্ছে ৯৯৯ মার্কিন ডলার থেকে। আর ডেস্কটপের মূল্য শুরু হচ্ছে ১৩৯৯ ডলার থেকে।

5
Teaching & Research Forum / Re: Ten simple rules for structuring paper
« on: October 31, 2018, 01:50:45 PM »
Thanks for sharing...

6
Teaching & Research Forum / Re: Status of DIU in SCOPUS
« on: October 31, 2018, 01:45:16 PM »
Nice information.......thanks

8
Thanks for sharing...

9
Library of DIU / Re: The Best Library User Award Program at DIU
« on: October 22, 2018, 06:23:56 PM »
Nice Initiative..........

10
Thank you......

11
Faculty Forum / Re: দরকারি ১০ দক্ষতা
« on: October 16, 2018, 05:32:10 PM »
Thanks for sharing.....

12
ঢাকা:জ্ঞান-বিজ্ঞান, চিন্তা-মনন ও সাধনা-বৈভবের শীর্ষস্থান হলো বিশ্ববিদ্যালয়। আর পৃথিবীর সর্বপ্রথম বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা হয়েছে মুসলিমদের হাতে।
আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য দলিল-দস্তাবেজও বলে, বিশাল ও অসামান্য এ কীর্তি-অবদান মুসলমানদের। গিনেজ বুকের রেকর্ড অনুসারে, মরক্কোর ফেজ নগরীর কারাওইন বিশ্ববিদ্যালয়ই হচ্ছে পৃথিবীর সর্বপ্রথম বিশ্ববিদ্যালয়।
ইউনাইটেড ন্যাশনস এডুকেশনাল, সায়েন্টিফিক অ্যান্ড কালচারাল অর্গানাইজেশন বা ইউনেস্কোও স্বীকৃতি দিয়েছে, বিশ্বের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছে মুসলিমরা। বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন একজন পুণ্যবতী মুসলিম নারী। ১৯৬০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়টির ১১০০তম বর্ষপূর্তি হয়।
ফাতেমা আল-ফিহরি নামের এক মুসলিম নারী ৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে মরক্কোর ফেজ নগরে কারাওইন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। তার জন্ম ৮০০ সালে তিউনিসিয়ার কারাওইনে। তার বাবা মুহাম্মদ আল-ফিহরি ছিলেন, ফেজ নগরীর বিত্তশালী ব্যবসায়ী।
আল-ফিহরি পরিবার ফেজে আসেন নবম শতাব্দীর প্রথম দিকে। সেই সূত্রে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম রাখা হয় কারাওইন বিশ্ববিদ্যালয়। তাদের সঙ্গে কারাওইন থেকে সমাজের বেশ কিছু লেখকও ফেজে এসে নগরীর পশ্চিমাংশে বসবাস শুরু করেন।.ফাতিমা আল ফিহরি ও তার বোন মরিয়ম আল-ফিহরি উভয়েই ছিলেন সুশিক্ষিত। তারা উত্তরাধিকার সূত্রে পিতার কাছ থেকে প্রচুর অর্থ-বিত্ত লাভ করেন।
ফাতিমা তার অংশের সব অর্থ খরচ করেন লেখকদের জন্য সুবিধাসম্পন্ন একটি মসজিদ তৈরির কাজে। ৮৫৯ সালে কারাওইন বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
কেবল ইবাদতের স্থান না হয়ে এই মসজিদ শিগগিরই হয়ে ওঠে ধর্মীয় নির্দেশনা ও রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্র। ইতালির বোলোনায় যখন প্রথম ইউরোপীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়, তারও আগে কারাওইন হয়ে ওঠে বিশ্ব বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়।
শুরুতে এটি ছিল ধর্মীয় শিক্ষাকেন্দ্র। পরে সেখানে ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করে পারিপার্শ্বিক বিষয়য়াদি পড়ানো হয়। অল্প সময়ে এর ছাত্রসংখ্যা দাঁড়ায় আট হাজারে। তারা সেখানে চিকিৎসাবিদ্যা থেকে শুরু করে ইতিহাস-ভূগোলসহ অনেক বিষয়েই উচ্চশিক্ষা লাভ করতে থাকেন।
ফেজকে তখন বলা হতো, ‘পাশ্চাত্যের বাগদাদ’—‘বাগদাদ অব দ্য ওয়েস্ট’। ১৯১২-৫৬ সময়ে মরক্কো ফ্রান্সের অধীনে ছিল। সে সময় বিশ্ববিদ্যালয়টি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়ায়। ইউরোপের ষড়যন্ত্রের শিকার হয় ঐতিহ্যবাহী এই উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ওই সময় সেখানে পরীক্ষা ও ডিগ্রি দেওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়।
এই বিশ্ববিদ্যালয় মধ্যযুগে মুসলমান ও ইউরোপীয়দের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও শিক্ষাবিষয়ক জ্ঞান বিনিময়ের ক্ষেত্রে সুবিশাল ও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।
অগ্রণায়ন পণ্ডিত ইবনে মাইমুন, আল-ইদ্রিসি, ইবনে আরাবি, ইবনে খালদুন, ইবনে খতিব, আল-বিতরুজি (অ্যালপে ট্রেজিয়াম), ইবনে হিরজিহিম ও আল ওয়্যাজ্জেন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র বা শিক্ষক ছিলেন।
অনেক অমুসলিমও এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম অমুসলিম অ্যালামনি ছিলেন- ইহুদি দার্শনিক ও ধর্মতত্ত্ববিদ মুসা বিন মাইমুন বা মাইমোনাইডস।
(Collected...)

14
Blessings of Technology......

15
Interesting........

Pages: [1] 2 3 ... 28