Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - sarowar.ph

Pages: [1] 2 3 ... 6
1
পুষ্টি ও স্বাস্থ্য বার্তা ডেস্ক, এগ্রিকেয়ার২৪.কম: গরমে পেঁপের শরবত বেশ উপকার দেয়। অনেকেই জানে না পেঁপের বীজের উপকারিতা। মেদ কমাতে বা ওজন কমাতে পেঁপে বীজের উপকারিতা জানলে অবাক হবেন।

পেঁপের বীজের বেশ কয়েকটি কার্যকরী দিক রয়েছে। হজম শক্তি বাড়াতে বেশ খুব কাজে দেয়, ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি করে। পেঁপের বীজ ওজন কমাতে যেভাবে কাজ করে আমাদের জানা প্রয়োজন।

ওজন কমাতে যেভাবে ব্যবহার করবেন পেঁপের বীজ:– পেঁপেতে একাধিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, মিনারেল থাকে। ক্যালরির পরিমাণও পেঁপের বীজে কম। পেঁপেতে উপস্থিত উৎসেচক ওজম কমানোর পাশাপাশি ব্যাড কোলেস্টেরল কম করতেও সাহায্য করে। পেঁপের বীজ শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন। ১০-১৫ দিন পর্যন্ত ১ চামচ করে এই গুঁড়ো খেলে ওজন কমানো সহজ হতে পারে। এক দিনে ৫-৮ গ্রাম বীজের গুঁড়ো খান। লেবুর রসের সঙ্গে পেঁপের বীজের গুঁড়ো খেতে পারেন। এমনকি স্যালাডের ওপর ছড়িয়েও এটি খাওয়া যেতে পারে।

ত্বক করবে উজ্জ্বল:- পেঁপের বীজে অ্যান্টি এজিং গুণ থাকে। ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বজায় রাখার পাশাপাশি বলিরেখা দূর করতেও সাহায্য করে এটি। পেঁপে খাওয়ার সময় এই বীজ চিবিয়ে খেয়ে নিন। এর পর জল পান করুন। এমন করলে অসময়ে বলিরেখা ও ফাইন লাইন দেখা দেবে না।

হজম শক্তি বাড়ায়:- পেঁপের বীজে অধিক পরিমাণে পাচক উৎসেচক থাকে। যা প্রোটিন ভাঙতে সাহায্য করে প্রাকৃতিক পাচন ক্রিয়ায় সাহায্য করে। পেঁপের বীজকে রোদে শুকিয়ে মিক্সারে গুঁড়ো করে নিন। সামান্য উষ্ণ জলের সঙ্গে এটি খান।

ওজন কমাতে পেঁপে বীজের উপকারিতা জানলে অবাক হবেন শিরোনামে সংবাদের তথ্য হিন্দুস্থান টাইমস থেকে নেওয়া হয়েছে।

 

এগ্রিকেয়ার/এমএইচ

2
পুষ্টি ও স্বাস্থ্য বার্তা ডেস্ক, এগ্রিকেয়ার২৪.কম: পুষ্টিগুণে ভরপুর খেজুর। এতে রয়েছে ভিটামিন, আঁশ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্কসহ বেশ কয়েকটি পুষ্টি উপাদান। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে আয়রনের চাহিদার প্রায় ১১ ভাগই পূরণ করতে পারে খেজুর।

খেজুরের পুষ্টিগুণ নিয়ে লিখছেন জাপান-বাংলাদেশ হাসপাতালের ইজি ডায়েট কনসালটেন্ট ব্যবস্থাপনা পরিচালক পুষ্টিবিদ আয়েশা সিদ্দিকা।

১। অনেক পুষ্টি উপাদানে ভরপুরঃ
কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, প্রোটিন,পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, কপার, আয়রন, ভিটামিন-বি৬ এ ভরপুর

২। রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করেঃ
খেজুরে থাকা ফাইবার হজম ধীর করে, ফলে সারাদিন না খেয়ে থাকার পরে হঠাৎ পানাহার করলে রক্তের গ্লুকোজ বেড়ে যায় না। তাই ইফতারে প্রথমেই খেজুর গ্রহন করুন।

৩। রক্তশূন্যতা দূর করেঃ
খেজুরে বিদ্যমান আয়রন, রক্তশুন্যতা দূর করে। যাদের রক্তশুন্যতা রয়েছে তাদের প্রতিদিন খেজুর খাওয়া উচিত।

৪। নিয়মিত খেলে কোষ্টকাঠিন্য দূর হয়ঃ
টানা ২১ দিন একটি করে খেজুর খেলে বাওয়েল মুভমেন্ট উন্নত হয় বলে পরীক্ষিত।

৫। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ
ফ্লাভিনয়েড, ক্যারোটিনয়েড এবং ফেনোলিক এসিড এর মত তিনটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বিদ্যমান যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় পাশাপাশি হৃদরোগ, ক্যান্সার এবং চোখের বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে।

৬। ব্রেইনের স্বাস্থ্য উন্নত করেঃ
এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ব্রেইনের প্রদাহ কমায় এবং এতে বিদ্যমান পুষ্টি উপদান ব্রেইনের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

৭। প্রসবে সাহায্য করে এবং নরমাল ডেলিভারির চান্স বাড়ায়:
৯১ জন প্রেগন্যান্ট মহিলার একটি পরিক্ষায় দেখা গেছে প্রেগন্যান্সির শেষ ৪ সপ্তাহ প্রতিদিন ৭০-৭৬ গ্রাম খেজুর খাওয়ায় তাদের প্রসব সংকোচন কমেছে এবং নরমাল ডেলিভারির চান্স অনেকাংশে বেড়েছে।

৮। চিনি বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করুন:
আর্টিফিশিয়াল চিনি ব্যবহার না করে তার পরিবর্তে খেজুর ব্যবহার করুন। তবে ডায়াবেটিস রোগীর খাবারে পরিমানমত ব্যবহার করুন।

৯। হাড়ের জন্য উপকারী:
খেজুরে থাকা পটাসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।

১০। খুব সহজে পথ্যে যোগ করা যায়: খেজুর মিল্কশেক, বেকিং, চিনির পরিবর্তে, সালাদে, ওটসে, কাস্টার্ডে ব্যবহার করে বিভিন্ন আইটেম তৈরি করা যায়।


 

এগ্রিকেয়ার/এমএইচ

3
পুষ্টি ও স্বাস্থ্য বার্তা ডেস্ক, এগ্রিকেয়ার২৪.কম: ধনসম্পত্তি, সৌভাগ্যের উন্নতিতে বাড়িতে নিম গাছ থাকা ভালো- কথাটি বেশ প্রচলন রয়েছে। তবে, ধনসম্পত্তি না হলেও কয়েকটি গাছ বেঁচে থাকার মূল উপাদান অক্সিজেন সরবরাহ করে। এখন ঘরে অক্সিজেন বাড়ায় এমন ৪ গাছ সম্পর্কে জানব:-

নিম

নিমের গুণাগুণ অপরিসীম। এটিও বাতাস শুদ্ধ করতে সাহায্য করে। নিম গাছ সাধারণত বাড়ির বাইরে থাকে। কিন্তু ভেতরেও নিম গাছ লাগানো যেতে পারে। বিশেষ করে বাড়ির মাঝখানে নিম গাছ রাখলে ফল মেলে ভালো। বাতাস শুদ্ধ করা ছাড়া পোকামাকড় দূর করতেও সাহায্য করে নিম গাছ।

অর্কিড

এর সৌন্দর্যের তুলনা নেই। বিছানার পাশে অর্কিড রাখলে ঘরের সৌন্দর্যই পালটে যায়। এই গাছ অ্যালোভেরা, স্নেক প্ল্যান্ট ও অশ্বত্থ গাছের মতো অক্সিজেনও ত্যাগ করে। ফলে ঘরের বাতাস বিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে অর্কিড।

স্নেক প্ল্যান্ট

অ্যালোভেরার মতোই গুণাগুণ রয়েছে এই গাছেরও। এটিও অক্সিজেন ছাড়ে আর কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে। তাই ঘরের মধ্যে এই গাছ লাগালে উপকার পাওয়া যাবে। তাছাড়া এই গাছ দেখতেও বেশ সুন্দর। ঘরের শোভা বাড়াতেও এর জুড়ি নেই।

অ্যালোভেরা

যেসব গাছ থেকে মানুষ সবচেয়ে বেশি উপকৃত হয়, অ্যালোভেরা তার মধ্যে শীর্ষে। বাতাস সুস্থ রাখতে নাসার ভেতরে পর্যন্ত রাখা রয়েছে এই গাছ। এর কোনো পরিচর্যা দরকার হয় না। বরং এই গাছ থেকে অনেক উপকার পাওয়া যায়। তার মধ্যে অন্যতম হল অক্সিজেন তৈরি করা এবং পরিবেশ তা ছাড়া৷

 

এগ্রিকেয়ার/এমএইচ


4

 
পুষ্টি ও স্বাস্থ্য বার্তা ডেস্ক, এগ্রিকেয়ার ২৪.কম: পুদিনা জনপ্রিয় সুগন্ধি এবং মসলাজাতীয় বিরুৎ প্রকৃতির গাছ । রান্নায় পুদিনা পাতার কদর তো আছেই, কিন্তু ঔষধি হিসেবে এই পাতার বহুল ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই। আসুন পুদিনা পাতার আশ্চর্য ১০ স্বাস্থ্যগুণ জেনে নিই:-

ব্যবহার:
১. খালি পেটে মধু ও লবণ মিশিয়ে পুদিনা বাটা খেলে কৃমি সেরে যায়।
২. কফ সর্দিজ্বর ও কুষ্ঠ রোগের জন্য পুদিনা পাতা উপকারী।
৩. পুদিনা পাতা কচলে নিয়ে শুকিয়ে দিলে মুর্চ্ছা রোগে উপকার হয়।
৪. পুদিনা পাতা সেদ্ধ করে বেটে মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে পায়ের গোদের উপকার হয়।
৫. মধুর সাথে পুদিনা পাতার রস মিশিয়ে খেলে শরীরের জমে থাকা ক্লেদ ঘা হয়ে বেরিয়ে যায়।
৬. দাদের ওপর বার বার পুদিনা পাতার রস লাগালে উপকার পাওয়া যাবে।
৭. নাকের ভেতর পুদিনা পাতার রসের ১-২টি ফোটা ফেললে সর্দি সেরে যায়।
৮. পুদিনা পাতা চিবিয়ে বিছার কামড়ের জায়গায় লাগালে কামড়ের কষ্ট বা ব্যথা দূর হবে।
৯. পুদিনা পাতা পুড়িয়ে ছাই দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁতের মাড়ি শক্ত হয়।

১০. পুদিনার তাজা পাতা পিষে মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর যদি তা ধুয়ে ফেলা যায়, তাহলে মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর হয়ে যায়। ব্রণ ওঠাও বন্ধ হয়।

আরও পড়ুন: গমের ভেষজগুণ ও উপকারিতা

উপকারিতা:
১. তাৎক্ষণিক যে কোনও ব্যথা থেকে রেহাই পেতে পুদিনা পাতার রস খুব উপকারী। চামড়ার ভেতরে গিয়ে নার্ভে পৌঁছে নার্ভে পৌঁছায় এই রস। তাই মাথা ব্যথা বা জয়েন্টে ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পুদিনা পাতা ব্যবহার করা যায়। মাথা ব্যথা হলে পুদিনা পাতার চা পান করতে পারেন। অথবা তাজা কিছু পুদিনা পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। জয়েন্টে ব্যথায় পুদিনা পাতা বেটে প্রলেপ দিতে পারেন।

২. সর্দি হলে নাক বুজে যাওয়া, শ্বাস-প্রশ্বাসের মতো মারাত্মক কষ্ট পান অনেকেই। সেই সময় যদি পুদিনা পাতার রস খান, তাহলে এই কষ্ট থেকে রেহাই পাবেন নিমেষে। যাঁরা অ্যাজমা এবং কাশির সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের তাৎক্ষণিক উপশমে পুদিনা পাতা বেশ কার্যকরী। খুব বেশি নিঃশ্বাসের এবং কাশির সমস্যায় পড়লে পুদিনা পাতা গরম জলে ফুটিয়ে সেই জলেরর ভাপ নিতে পারেন। ভাপ নিতে অসুবিধা হলে গার্গল করার অভ্যাস তৈরি করুন।

৩. গোলাপ, পুদিনা, আমলা, বাঁধাকপি ও শশার নির্যাস একসঙ্গে মিশিয়ে টোনার তৈরি করে মুখে লাগালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে। মসৃণও হয়।

৪.এই পাতার রস ত্বকের যে কোনো সংক্রমণকে ঠেকাতে অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। শুকনো পুদিনা পাতা ফুটিয়ে পুদিনার জল তৈরি করে ফ্রিজে রেখে দিন। এক বালতি জলে দশ থেকে পনেরো চামচ পুদিনার জল মিশিয়ে স্নান করুন। গরমকালে শরীর থেকে ব্যাকটেরিয়া-জনিত বিশ্রী দুর্গন্ধের হাত থেকে রেহাই পেতে এটা ট্রাই করতে পারেন। কেননা পুদিনাতে রয়েছে অ্যাস্ট্রিনজেন্ট। ঘামাচি, অ্যালার্জিও হবে না।

আরও পড়ুন: জেনে নিন ধনে পাতার পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা

৫.পুদিনা পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, যা পেটের যে কোনও সমস্যার সমাধান করতে পারে খুব দ্রুত। যাঁরা হজমের সমস্যা এবং পেটের ব্যথা কিংবা পেটের নানান সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাঁরা খাবার কাওয়ার পর ১ কাপ পুদিনা পাতার চা খাওয়ার অভ্যাস করুন। ৬/৭টি তাজা পুদিনা পাতা গরম জলে ফুটিয়ে মধু মিশিয়ে খুব সহজে পুদিনা পাতার চা তৈরি করতে পারেন ঘরের মধ্যেই।

৬. গরমকালে শরীরকে ঠাণ্ডা রাখাতে পুদিনার রস খুব ভাল। গোসলের আগে জলের মধ্যে কিছু পুদিনা পাতা ফেলে রাখুন। সেই জল দিয়ে স্নান করলে শরীর ও মন চাঙ্গা থাকে।

পুদিনা পাতার ব্যবহার ও উপকারিতা শিরোনামে লেখাটি লিখেছেন কৃষিবিদ মো. সিরাজুল ইসলাম

5
Allied Health Science / Re: Covid - 19
« on: August 06, 2021, 09:56:10 AM »
Thanks for sharing.

6
Allied Health Science / Re: Moderna COVID-19 Vaccine
« on: August 06, 2021, 09:54:32 AM »
Very good information

7
Nice information

10
Allied Health Science / Re: Summer and health
« on: June 11, 2020, 09:28:55 AM »
very important things. We must be careful about our healt

11
কোভিড-১৯ বা করোনাভাইরাস নিয়ে আমরা ইতোমধ্যেই টিভি, সংবাদ মাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে বিভিন্নরকম তথ্য ও পরামর্শ জানতে পারছি। করোনাভাইরাস নিয়ে ব্র্যাকের সচেতনতামূলক কার্যক্রমের অংশ হিসাবে বাংলাদেশের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক প্রধানরা বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর, তথ্য ও পরামর্শ দিয়েছেন। কথা বলেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ব্যাক্তিগত চিকিৎসক ও ইউ জি সি অধ্যাপক এ বি এম আব্দুল্লাহ।

তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, সবার কি করোনা পরীক্ষা করার দরকার আছে? অধ্যাপক এ বি এম আব্দুল্লাহ বলেন, "সবার ঢালাওভাবে করোনা পরীক্ষা করানোর দরকার নেই। যার লক্ষণ নেই বা বিদেশ ফেরত নন বা বিদেশ থেকে এসেছে এমন কারো সংস্পর্শে আসেননি তাদের করোনা পরীক্ষা করানোর কোন দরকার নেই।" তিনি আরো বলেন, "করোনাভাইরাস পরীক্ষা করাতে হলে আগে লক্ষণ যেমন সর্দি, কাশি, জ্বর হতে হবে। পরীক্ষার জন্য মুখের লালা স্যাম্পল হিসাবে নিতে হয়। যার কাশিই হয়নি, তার তো স্যাম্পলই নেওয়া যাবে না, পরীক্ষা করলেও কিছু পাওয়া যাবেনা।" তাহলে পরীক্ষা কারা করাবেন? এর উত্তরে তিনি বলেন, "যারা বিদেশ থেকে এসেছেন বা বিদেশ ফেরত ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছেন। এসেই জ্বর, সর্দি, কাশিতে ভুগছেন, তখন তারা পরীক্ষা করিয়ে নিতে পারেন।" তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, অন্য জ্বরের সাথে করোনার লক্ষণের পার্থক্য কোথায়? তিনি বলেন, "করোনার লক্ষণের মধ্যে পড়ে জ্বর, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট বা একটু বেশি জটিল হলে নিউমোনিয়া ইত্যাদি। কিন্তু সাধারণ জ্বর সর্দি কাশির সাথে শুধুমাত্র লক্ষণ দেখে বলা যাবে না যে এটাই করোনাভাইরাস বা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নয়। পরীক্ষা না করিয়ে কোনভাবেই সেটা বলা যাবেনা।"

করোনাভাইরাস নিয়ে ডাক্তারদের করণীয় সম্পর্কেও তিনি পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, "করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী সন্দেহ হলে আইইডিসিআর এ যোগাযোগ করতে হবে, হটলাইন নাম্বার আছে সেখানেও যোগাযোগ করতে পারবেন। আর ডাক্তারদের অবশ্যই রোগীকে চিকিৎসা দিতে হবে। ব্যাক্তিগতভাবে সুরক্ষার ব্যবস্থা নিয়ে যেমন গাউন পরা, মাস্ক, মাথার টুপি, হাতের গ্লাভস পরে নিয়ে রোগীর চিকিৎসা করতে হবে, রোগীকে অবহেলা করা যাবে না। সাথে নিজের সুরক্ষার কথাও ভাবতে হবে।"

তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয় করোনাভাইরাসে শিশুরা কি কম আক্রান্ত হয়? তিনি বলেন, "এখন পর্যন্ত দেখা গেছে বিশ্বব্যাপী শিশুদের আক্রান্তের হার কম। করোনাভাইরাসে যারা মারা গেছেন তাদের বেশিরভাগেরই বয়স ৪০ বছরের উপরে। তবে শিশুরা যে একদম আক্রান্ত হবেই না সেটা বলা যায় না।" করোনায় আক্রান্ত হওয়ার সাথে তাপমাত্রার কি কোন সম্পর্ক আছে? তিনি বলেন, "আগে ভাবা হতো শীতকালে ঠান্ডা-সর্দি বেশি লাগে। দক্ষিণ চীনে যখন করোনাভাইরাসের প্রকোপ হোল তখন সেখানে তাপমাত্রা কম ছিল। এরপর সিঙ্গাপুর, মিডল ইস্ট, সৌদি আরবেও করোনার প্রকোপ হোল যেসব দেশে তাপমাত্রা অনেক বেশি। তাই তাপমাত্রা বেশি থাকলে করোনাভাইরাস ছড়াবে না সেটা ভেবে বসে থাকলে হবে না। প্রতিরোধের জন্য নিয়ম মেনে চলতে হবে।"

করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন হোন। নিজে সতর্ক থাকুন এবং অন্যকেও জানান।

https://www.prothomalo.com/life-style/article/1648712/%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%93-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6-%E0%A7%A6%E0%A7%A7

15
Nice information.

Pages: [1] 2 3 ... 6