Daffodil International University
Religion & Belief (Alor Pothay) => Islam => Ramadan and Fasting => Topic started by: ishaquemijee on July 25, 2012, 11:47:52 AM
-
রোজাদারের দোয়া ফিরিয়ে দেয়া হয় না
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলে কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, তিন ব্যক্তির দোয়া ফিরিয়ে দেয়া হয় না : ১. রোজাদারের দোয়া ইফতার করা পর্যন্ত, ২. ন্যায়পরায়ণ বাদশাহর দোয়া, ৩. মাজলুমের দোয়া।
আল্লাহ তায়ালা তাদের দোয়া মেঘমালার ওপর উঠিয়ে নেন এবং এর জন্য আসমানের দরজাগুলো খুলে দেয়া হয়। আর আল্লাহ তায়ালা বলেন, আমার ইজ্জতের কসম! বিলম্বে হলেও আমি অবশ্যই তোমাকে সাহায্য করব। (মুসনাদে আহমাদ হাদিস : ৯৭৪৩, জামে তিরমিযি হাদিস ৩৪২৮, ইবনে মাজাহ হাদিস : ১৭৫২)
রোজাদারের জন্য মাগফিরাতের পুরস্কার
পূর্ণ এক মাস বান্দা রোজা রাখল। প্রতিদিন ঘোষণা হচ্ছিল, ‘কে আছ ক্ষমাপ্রার্থী, আমার কাছে ক্ষমা চাও। আমি ক্ষমা করে দেব।’ মাস শেষ। বান্দা তার মালিকের হুকুম পালন করেছে। এবার তাঁর পক্ষ থেকে আসছে ক্ষমার ঘোষণা।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের আশায় রমজানের রোজা রাখবে আল্লাহ, তায়ালা তার আগের সব গুনাহ ক্ষমা করে দেবেন। (সহিহ বুখারি হাদিস : ১৯০১, জামে তিরমিযি হাদিস : ৬৮৩, ইবনে মাজাহ হাদিস : ১৩২৬)
-
After a months fasting Eid- UL - Fetor is celebrated. On the Eid day Allah give the person who fasted the happy news of jannat.
-
Nice post
-
বেশি বেশি দোয়া ও ইস্তেগফার করুন
এক হাদিসে এসেছে, ‘রোজাদারের দোয়া ফিরিয়ে দেয়া হয় না।’ অন্য এক রেওয়ায়েতে আছে, রমজানে রোজাদারকে ক্ষমা করে দেয়া হয়।
বিশেষ করে শেষ রাত দোয়া ও ইস্তেগফারের সবচেয়ে উপযোগী সময়। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘যখন রাতের এক-তৃতীয়াংশ বাকি থাকে তখন আল্লাহ তায়ালা নিকটবর্তী আসমানে নেমে আসেন এবং ঘোষণা করতে থাকেন—কে আমাকে ডাকছ আমি তার ডাকে সাড়া দেব। কে প্রার্থনা করছ আমি তাকে দান করব। কে আছ ক্ষমাপ্রার্থী আমি তাকে ক্ষমা করে দেব। (সহিহ বুখারি হাদিস : ১১৪৫, সহিহ মুসলিম হাদিস : ৭৫৮)