Daffodil International University
Faculty of Allied Health Sciences => Nutrition and Food Engineering => Topic started by: Narayan on May 20, 2013, 11:35:12 AM
-
দেহকে বিষমুক্ত করে: নিরামিষ খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন যথেষ্ট ফাইবার সম্পন্ন সবজি যেমন-লাউ, মিষ্টি কুমড়া, সবুজ শাক, বাধাকপি ইত্যাদি থাকার করণে দেহের ক্ষতিকর দেহকোষ গুলো নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে। এই সবজিগুলো দেহের সব বিষাক্ত উপাদান বাইরে বের করে দেয়। ডিম, মাছ এবং মাংসে এই ফাইবার কম থাকে বলে, এগুলো দেহ থেকে বিষাক্ত পদার্থ নিঃসরণে খুব বেশি সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে পারে না।
মজবুত হাড়: সবজিতে আছে প্রচুর ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়াম হাড়কে শক্ত করে। কিন্তু দেহে আমিষ ভোজনের মাধ্যমে প্রোটিনের পরিমাণ বেড়ে গেলে এবং সেই তুলনায় ক্যালসিয়াম কমে গেলে, ক্যালসিয়াম তার কাজ করতে পারে না। যার ফলে দেহের অতিরিক্ত প্রোটিন শুষে নেয় ক্যালসিয়ামকে। যা হাড়ের ক্ষতি করে।
কার্বোহাইড্রেট ঘাটতিপূরণ: মাংসভোজীর খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে কার্বোহাইড্রেটের ঘাটতি থাকে। যা আমাদের কেটসিস’এ আক্রান্ত করতে পারে। কেটসিস হলো দেহে অতিরিক্ত চর্বি বেড়ে যাওয়ার ফলে শক্তির ঘাটতি এবং ক্লান্তির সৃষ্টি হওয়া। কিন্তু, খাদ্য তালিকায় পর্যাপ্ত পরিমাণ সবজির উপস্থিতি এই কার্বোহাইড্রেটের ঘাটতি পূরণ করতে পারে।
সহজে হজম: সবজিতে এমন সব উপাদান আছে যা দেহের পরিপাক ক্রিয়াকে সহজ করে। কিন্তু মাংস এবং মাছে প্রচুর পরিমাণে চর্বি এবং তেল থাকায় তা আমাদের হজম প্রক্রিয়াকে জটিল করে তোলে।
সুন্দর ত্বক: বিট, টমেটো, মিষ্টি কুমড়া এবং করলা নিয়মিত খেলে ত্বকের বিভিন্ন দাগ দূর হয়ে যায়। অন্যদিকে, পেয়ারা, আপেল, নাশপাতি ত্বকে এনে দেয় আকর্ষনীয় উজ্জ্বলতা।
ওজন নিয়ন্ত্রণ: ওজন বাড়তে না দেয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো, মাংস না খাওয়া। আর ওজন কমানো এবং নিয়ন্ত্রণের সবচেয়ে সহজ উপায় হলো নিরামিষভোজী হয়ে যাওয়া। গমের রুটি, শিম, মটরসুঁটি, বাদাম এবং বিভিন্ন রঙিন ফল দেহের কোলেস্টেরেলের মাত্রা কমায়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং স্থূলতা থেকে মুক্তি দেয়।
স্বস্তিতে থাকে দাঁত: আমাদের পেষণ দাঁতের কাজ হলো খাবার চিবিয়ে তা হজমের জন্য সালিভায় পাঠানো। কিন্তু পেষণ দাঁত দিয়ে পেষণ বা চিবানোর কাজ না করে যখন টেনে মাংস ছেড়ার কাজে ব্যবহার করা হয়, তা দাঁতে এক ধরনের চাপের সৃষ্টি করে। অন্যদিকে সালিভাতে গিয়েও হজম প্রক্রিয়ায় সৃষ্টি করে জটিলতার। কিন্তু সবজি সেদিক থেকে দাঁত এবং সালিভা, দুটোকেই স্বস্তি দেয়।
ফিটোনিউট্রিয়েন্টস: ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, কিডনির রোগ, হৃদরোগ এবং হাড়ের ক্ষয় রোধ করা যায় পর্যাপ্ত পরিমাণের ফিটোনিউট্রিয়েন্টস গ্রহণের মাধ্যমে। এই ফিটোনিউট্রিয়েন্টস হলো এক ধরনের স্বাস্থ্যকরী উপাদান যা শুধু সবুজ শাক-সবজিতেই পাওয়া যায় এবং এটি দেহে গ্লুকোজ ও রঞ্জক পদার্থের জন্য উপকারী।
সর্বমোট কথা দেহকে সুস্থ রাখার জন্য নিরামিষ খাদ্যের বিকল্প নাই।
Source: http://www.sonatonblog.com/ (http://www.sonatonblog.com/)
-
good information. we should care about it.
-
Thanks for sharing the helpful information.
-
It’s better to incorporate vegetables with other animal sources of food because of containing less essential amino acid and some important micro nutrients.
-
Very informative post.Thanks sir for sharing.
-
whatever we eat, we should consider the health effects of food. But whenever i want to eat something, suddenly i think about those bad chemicals which are already contaminated with the foods. After thinking the facts I afraid very much about my longevity.