Daffodil International University

Faculty of Allied Health Sciences => Pharmacy => Topic started by: Farhana Israt Jahan on June 27, 2013, 04:27:28 PM

Title: Upcoming Drug Rule (আসছে নতুন ওষুধনীতি)
Post by: Farhana Israt Jahan on June 27, 2013, 04:27:28 PM
আসছে নতুন ওষুধনীতি

নিম্ম ও ভেজাল ওষুধ প্রতিরোধ এবং ওষুধের নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জাতীয় ওষুধনীতির চূড়ান্ত খসড়া প্রণয়ন করেছে সরকার। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রণয়ন করা এ নীতিমালা অনুযায়ী একটি মূল্য-নির্ধারণী কমিটির মাধ্যমে সরকার ওষুধের দাম নির্ধারণ করে দেবে। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের তত্ত্বাবধানে গঠন করা হবে ‘হসপিটাল ফার্মেসি’ এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে হবে ‘কমিউনিটি ফার্মেসি’শক্তিশালী করা হবে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরকে। আদায়কৃত রাজস্বের ১৫ শতাংশের অংশীদার হবেন এ প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা। এ ছাড়া সব বিভাগীয় শহরে ওষুধ পরীক্ষাগার স্থাপন করা হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মজিবুর রহমান ফকির অর্থনীতি প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা ওষুধ নীতিমালার খসড়া প্রণয়ন করেছি। এ জন্য ওষুধ কোম্পানির মালিক, বিক্রেতাসহ সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা করেছি।’
ওষুধের নিম্মমান, নকল, ভেজাল ও চোরাচালান করা ওষুধ বিক্রি ও ব্যবহার প্রতিরোধে এবং নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে ওষুধ বিক্রি বন্ধ করতে নীতিমালার খসড়ায় বলা হয়েছে, দেশের সব সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের তত্ত্বাবধানে ‘হসপিটাল ফার্মেসি’ এবং নির্দিষ্ট ভৌগোলিক সীমা নির্দেশ করে শহরের ক্ষেত্রে ওয়ার্ডভিত্তিক ও গ্রামের ক্ষেত্রে প্রতি গ্রামে পর্যায়ক্রমে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের পরিচালনায় একটি করে ‘কমিউনিটি ফার্মেসি’ প্রতিষ্ঠা করা হবে। ওষুধের বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় যাতে কোনো রোগী ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে জন্য সারা দেশের হসপিটাল ফার্মেসি ও কমিউনিটি ফার্মেসিগুলোর মাধ্যমে জাতীয় ওষুধ নিয়ন্ত্রকারী কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ওষুধের বিরূপ প্রতিক্রিয়া মনিটরিং নেটওয়ার্ক এবং একটি জাতীয় ওষুধ তথ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হবে।
এতে আরো বলা হয়, ১০০ বা তার বেশি শয্যাবিশিষ্ট দেশের সব সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালের ফার্মাকোলজি বিভাগে ওষুধের বিরূপ প্রতিক্রিয়া তদারকির জন্য ‘ফোকাল পয়েন্ট’ নির্ধারণ করা হবে। কোনো একটি মেডিক্যাল কলেজকে এ বিষয়ক জাতীয় কেন্দ্র ঘোষণা করে এ কার্যক্রম শক্তিশালী করা হবে।
সব স্বীকৃত পদ্ধতির ওষুধের সর্বোত্তম তাত্ত্বিক পরিচয়কে চিকিৎসক ও ফার্মাসিস্ট উভয়ের কাছে সহজ করার লক্ষ্যে ওষুধের বাণিজ্যিক নামের পাশাপাশি স্পষ্টভাবে জিনেরিক নামে উৎপাদন ও বিপণন করতে হবে বলেও প্রস্তাবিত নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, ওষুধের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য নির্ধারণ করবে এবং প্রতি বছর এ মূল্য পর্যালোচনা করা হবে। এ মূল্য-নির্ধারণী
কমিটিতে সরকার, উৎপাদক কোম্পানি ও ভোক্তার যথাযথ প্রতিনিধিত্ব থাকবে।
কোম্পানির অজান্তে বাজারে ওষুধের দামের ওঠানামা প্রতিরোধে জাতীয় ওষুধ নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের অধিবীক্ষণ কার্যকরভাবে বাড়ানো হবে এবং এতে ভোক্তার প্রতিনিধি অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এমনকি দেশে উৎপাদিত ও আমদানি করা আয়ুর্বেদীয়, ইউনানি, হার্বাল, হোমিওপ্যাথি ও বায়োকেমিক ওষুধের মূল্য অধিদফতরের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দ্রুত ক্ষতিপূরণ ও ড্রাগ কোর্টের মাধ্যমে ব্যবস্থা
কোনো ভোক্তা নিম্মমানের নকল ভেজাল চোরাচালান করা ওষুধ ব্যবহারে ক্ষতিগ্রস্ত হলে তিনি যাতে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ পেতে পারেন তা নিশ্চিত করার জন্য বিদ্যমান আইন সংশোধন করা হবে।
কোনো ওষুধ নিম্মমানের প্রমাণিত হলে ড্রাগ কোর্টে দ্রুত অভিযোগ দাখিলের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নিম্মমানের, নকল ও ভেজাল ওষুধ এবং ফুড সাপ্লিমেন্টের নামে ওষুধজাতীয় পণ্যের অননুমোদিত উৎপাদক ও বিক্রেতা, সেই সঙ্গে এগুলো দিয়ে চিকিৎসাকারী চিকিৎসক ও চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে বিদ্যমান আইনের সংস্কার করা হবে।
এ ছাড়া উত্তম উৎপাদন কৌশল (জিএমপি) অমান্যকারী প্রতিষ্ঠান, নকল ও ভেজাল ওষুধ বিতরণ, অনুমোদনহীন বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বা সংশ্লিষ্ট আইনের ধারা লঙ্ঘন করলে ড্রাগ কোর্টের মধ্যে দ্রুত বিচারের ব্যবস্থা করা হবে।
জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, অপ্রয়োজনীয় কিংবা অত্যাধিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াবিশিষ্ট ওষুধ (অ্যালোপ্যাথিক, আয়ুর্বেদীয়, ইউনানি, হার্বাল, হোমিওপ্যাথিক) বাতিল করা হবে। যেসব ওষুধে ফলকোডিন ও কোডিন আছে সেগুলোও বাতিল হবে।
ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর হবে খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর
জনস্বাস্থ্য রক্ষায় ওষুধের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের প্রক্রিয়াজাত খাদ্যের উৎপাদন, মান নিয়ন্ত্রণ, ভেজাল প্রতিরোধ মূল্য নির্ধারণ গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরকে ‘খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন’ অধিদফতরে রূপান্তর করা হবে।
প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, ওষুধ, প্রসাধনী, গৃহস্থালিতে ব্যবহার্য সব রাসায়নিক, ফুড সাপ্লিমেন্ট, হাঁস-মুরগির খাদ্য, প্রি-বায়োটিক, মেডিক্যাল ডিভাইসেস, সার্জিক্যাল ইকুইপমেন্ট, পশুখাদ্য, প্রাণিসম্পদ চিকিৎসার ওষুধ, ভিটামিন প্রি-মিক্স ইত্যাদি এ অধিদফতরের নিয়ন্ত্রণভুক্ত হবে।
ওষুধের বিজ্ঞাপন ও প্রচার নিয়ন্ত্রণ
সব পদ্ধতির ওষুধের নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিত করতে জনসমক্ষে ও গণমাধ্যমে ওষুধের সব ধরনের বিজ্ঞাপন, প্রচার ও আলোচনা নিয়ন্ত্রণ করা হবে। সনদ প্রদানকারী কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া কোনো বিজ্ঞাপন প্রচার করা যাবে না। ওষুধের বিপণনে অসত্য, অযাচিত ও বিভ্রান্তিকর তথ্য রোধে সংশ্লিষ্ট উৎপাদন ও ভোক্তাদের সমিতি ও সংশ্লিষ্ট সরকারি প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় ‘কোড অব ফার্মাসিউটিক্যালস মার্কেটিং ইথিকস’ প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হবে।
দোকানে যথাযথ সংরক্ষণ পদ্ধতি নিশ্চিতকরণ
তাপ সংবেদনশীল ওষুধের কার্যকারিতা ও গুণগত মান বজায় রাখতে ওষুধের দোকানে রেফ্রিজারেটর রাখা এবং এর উপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে। অ্যালোপ্যাথিক ওষুধের যথাযথ সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে সব পাইকারি ও খুচরা দোকান এবং কোম্পানির সংরক্ষণাগার বাংলাদেশ ফার্মেসি কাউন্সিলের ‘এ’, ‘বি’, ‘সি’ ক্যাটাগরির ফার্মাসিস্টদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে।
তাপ সংবেদনশীল ওষুধের তালিকা করে তা সব পাইকারি ও খুচরা ওষুধের দোকানে এবং কোম্পানির সংরক্ষণাগারে প্রদর্শন করতে হবে। এ ওষুধগুলোয় নির্দিষ্ট চিহ্ন ও রং ব্যবহার করতে হবে।
শ্রেণীবিন্যাস অনুযায়ী ওষুধ উৎপাদনের অনুমতি
মানসম্মত ওষুধের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে বিভিন্ন বিষয় বিবেচনা করে ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোতে উৎপাদনের সামর্থ্য অনুযায়ী শ্রেণীবিন্যাস করা হবে। নির্ধারিত ক্যাটাগরির ওপর ভিত্তি করে কোন প্রতিষ্ঠানকে কী ধরনের ওষুধ উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া হবে তার সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা থাকবে।
দেশের প্রতিষ্ঠানগুলো উচ্চপ্রযুক্তির কোনো অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ বিদেশি কোম্পানির সনদের আওতায় উৎপাদন ও বাজারজাত করতে পারবে। তবে এ ওষুধ তালিকাভুক্ত সাতটি উন্নত দেশের (যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, জাপান ও অস্ট্রেলিয়া) যে কোনো একটিতে বাজারজাতের উদ্দেশ্যে নিবন্ধিত হতে হবে। তবে এ প্রক্রিয়ায় কোনো বিদেশি কোম্পানি অনুমতি পাবে না। বাংলাদেশে উৎপাদন কারখানা আছে এমন স্থানীয় বা বিদেশি ওষুধ কোম্পানিকে মাশুল দেওয়ার ব্যবস্থায় তাদের পছন্দমতো কোনো অ্যালোপ্যাথিক ও হোমিওপ্যাথিক উৎপাদন কারখানায় ওষুধ উৎপাদনের অনুমিত দেওয়া হবে।
শুধু রফতানির উদ্দেশ্যে কোনো বিদেশি কোম্পানি এ দেশের কোনো কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিভিত্তিতে ওষুধ উৎপাদন করতে পারবে। উৎপাদিত ওষুধ কোনোভাবেই স্থানীয়ভাবে বাজারজাত করা যাবে না। সব স্বীকৃত পদ্ধতির ওষুধের ক্ষেত্রে এ নিয়ম প্রযোজ্য হবে।
ওষুধ প্রশাসনের কর্মীরা রাজস্ব আদায়ের ১৫ শতাংশ পাবেন
ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরকে সরকারের একটি কার্যকর ওষুধ নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা হিসেবে গড়ে তোলা হবে বলে নীতিমালার খসড়ায় বলা হয়েছে। এ জন্য প্রয়োজনীয়সংখ্যক পেশাগতভাবে শিক্ষিত ও অভিজ্ঞ জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ অনুযায়ী তাদের আদায় করা রাজস্বের ১৫ শতাংশ অংশীদারিত্ব দেওয়া হবে। অধিদফতরে আইনগত সহায়তা সেল (লিগ্যাল সেল) গঠন করা হবে।
নকল ভেজাল ও নিম্মমানের ওষুধ উৎপাদন, বিতরণ, মজুদ ও বিক্রির বিরুদ্ধে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নিতে অধিদফতরে একটি কোয়াসি জুডিশিয়াল বেঞ্চ গঠন করা হবে। প্রয়োজনীয় অবকাঠামোগত সুবিধা ছাড়া কাউকে ওষুধ উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া হবে না। তবে এরই মধ্যে যাদের এমন অনুমতি দেওয়া হয়েছে সেগুলোর নবায়ন বন্ধ করা হবে। অবশ্য কারখানায় প্রয়োজনীয় সুবিধা সৃষ্টি করতে পারলে উৎপাদনের অনুমতি দেওয়া হবে। দেশের জরুরি প্রয়োজনে বা জনস্বাস্থ্য রক্ষায় যে কোনো কোম্পানিকে সরকার যে কোনো ওষুধ উৎপাদনের নির্দেশ দিতে পারে এবং প্রতিষ্ঠানগুলো তা উৎপাদনে বাধ্য থাকবে।
সব বিভাগীয় শহরে ওষুধ পরীক্ষাগার
আধুনিক সুযোগ-সুবিধা, উপযুক্ত যন্ত্রপাতি ও দক্ষ জনবল নিয়ে গঠিত দেশের জাতীয় ওষুধ নিয়ন্ত্রণ পরীক্ষাগারকে (এনসিএল) অবশ্যই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অ্যাক্রেডিটেশন অর্জন করার কথা বলা হয়েছে জাতীয় ওষুধ নীতিমালার খসড়ায়। সব বিভাগে ওষুধ পরীক্ষাগারের শাখা স্থাপন করতে হবে। অধিদফতরের বর্ধিত জনবলের মাধ্যমে কারখানা ও বাজার থেকে বেশিসংখ্যক নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হবে। ওষুধ পরীক্ষায় অর্জিত ফির ১৫ শতাংশ টেস্টিং ল্যাবরেটরিতে নিয়োজিত জনবলকে দেওয়া হবে।
বেসরকারি পর্যায়ে স্থাপিত পরীক্ষাগারকেও ওষুধ পরীক্ষার অনুমোদন দেওয়া হবে। তবে এ পরীক্ষাগারকে বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ডের অনুমোদিত ও জাতীয় ওষুধ নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের নিবিড় অধিবীক্ষণের সম্মত শর্তে লাইসেন্স প্রাপ্ত হতে হবে।
ওষুধ কারখানায় যোগ্য জনবল নিয়োগ
অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ কারখানায় বাধ্যতামূলকভাবে প্রয়োজনীয়সংখ্যক গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট, রসায়নবিদ, প্রাণ-রসায়নবিদ, অনুজীব বিজ্ঞানী, জীব-প্রযুক্তিবিদ, জীব-প্রকৌশলী ও ফার্মাকোলজিস্টদের নিয়োগ করতে হবে। ছোট ও মাঝারি আকারের কারখানার জন্য যোগ্য জনবলের সর্বনিম্ম সংখ্যা নির্ধারণ করে দেওয়া হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কৌশল অনুসরণ নিশ্চিত
জাতীয় ওষুধ নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে অধিদফতরের বাইরের জিএমপি (উত্তম উৎপাদন কৌশল) বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দিয়ে কারখানার উৎপাদন সুবিধা মূল্যায়ন করা হবে। উচ্চ মানসম্পন্ন ওষুধ উৎপাদন নিশ্চিত করতে জাতীয় ওষুধ নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের যোগ্য কর্মকর্তাদের মধ্য থেকেও জিএমপি ইন্সপেক্টর নিয়োগ দেওয়া হবে।
এ ছাড়া প্রস্তাবিত নীতিমালায় বিদ্যমান আইন ও বিধিমালা সংশোধন, অধিক হারে রফতানির জন্য উৎসাহ ও প্রণোদনা, আমদানি করা ওষুধের মান নিয়ন্ত্রণ, সব পদ্ধতির ওষুধের তালিকা প্রণয়ন, পরিবেশ দূষণ ও ইটিপির বিষয়ে ধারা রয়েছে।
Title: Re: Upcoming Drug Rule (আসছে নতুন ওষুধনীতি)
Post by: samya sayantan on July 09, 2013, 06:37:48 PM
Thank you madam for your fantastic post................It's a really great newz for us.....    :)
Title: Re: Upcoming Drug Rule (আসছে নতুন ওষুধনীতি)
Post by: sadia.ameen on July 14, 2013, 11:51:34 AM
good news for us :)
Title: Re: Upcoming Drug Rule (আসছে নতুন ওষুধনীতি)
Post by: nirjona252 on July 25, 2013, 08:46:56 PM
Thank you mam. It's realy a good news for us. :)
Title: Re: Upcoming Drug Rule (আসছে নতুন ওষুধনীতি)
Post by: sharifa on July 29, 2013, 01:38:39 PM
Its really necessary for us.
Title: Re: Upcoming Drug Rule (আসছে নতুন ওষুধনীতি)
Post by: Arif on November 06, 2013, 01:34:01 PM
Thank you ..... It's really a good news for us. :)
Title: Re: Upcoming Drug Rule (আসছে নতুন ওষুধনীতি)
Post by: shimo on November 18, 2013, 06:52:22 PM
Very good news for us.
Title: Re: Upcoming Drug Rule (আসছে নতুন ওষুধনীতি)
Post by: Saqueeb on November 19, 2013, 11:12:10 AM
good news.
Title: Re: Upcoming Drug Rule (আসছে নতুন ওষুধনীতি)
Post by: mustafiz on November 19, 2013, 03:40:58 PM
too much important for us...