Daffodil International University

Faculty of Humanities and Social Science => Law => Topic started by: safiullah on November 12, 2013, 02:33:02 PM

Title: দুদক আইন
Post by: safiullah on November 12, 2013, 02:33:02 PM
                                                              দুদক আইন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক: বদিউজ্জামান

জাতীয় সংসদে পাস হওয়া ‘দুর্নীতি দমন কমিশন সংশোধন বিল ২০১৩’ সংবিধানের সঙ্গে পুরোপুরি সাংঘর্ষিক বলে মন্তব্য করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান এম বদিউজ্জামান। তিনি বলেন, সংবিধানে রাষ্ট্রের সব নাগরিকের সমান অধিকারের কথা বলা আছে। এখানে সে অধিকার খর্ব করা হয়েছে। এ ছাড়া সংসদীয় কমিটির মত অনুসারে এই বিল পাস হয়নি বলেও মন্তব্য করেন তিনি। আজ সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের কার্যালয়ে নিজ কক্ষে বদিউজ্জামান এক সংবাদ ব্রিফিং করে এসব কথা বলেন। উল্লেখ্য, এই বিল পাসের ফলে কমিশন সরকারের অনুমোদন ছাড়া সরকারি কর্মকর্তা- কর্মচারীদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা করতে পার গতকাল সংসদকাজে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী বিলটি উত্থ করলে সাতটি সংশোধনীসহ তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। সরকারি দলের সাংসদ র আ ম উবাদুল মোকতাদির চৌধুরীর দেওয়া সংশোধনী প্রস্তাবের মাধ্যমে সরকারি কর্মকর্তাদের ছাড় দেওয়ার বিধানটি অন্তর্ভুক্ত হয়। আড়াই বছর পর পাস হওয়া এই বিলে নতুন করে ৩২/কধারা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এতে বলা হয়েছে জজ,ম্যাজিস্ট্রেট বা সরকারি কর্মচারীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯৭ ধারা আবশ্যিকভাবে পালন করতে হবে। ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯৭ ধারায় বলা আছে জজ, ম্যাজিস্ট্রেট বা সরকারি কর্মকর্তা কোনো অভিয হলে সরকারের অনুমোদন ছাড়া কোনো আদালত সেই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ আমলে নিতে পারবেন না। কোন আদালতে এই মামলার বিচার হবে, তা সরকার নির্ধারণ করে দেবে। এ-সংক্রান্ত আগের আইনে (৩২ধারা) সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ক্ষেত্রে দুর্নীতি দমন কমিশনের একক ক্ষমতা ছিল। এই ধারাটি সংশোধন করে বলা হয়েছে, কমিশনের অনুমোদন ছাড়া কোনো আদালত এই আইনের অধীন কোনো মামলা আমলে নিতে পারব সংসদকাজে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী ২০১১ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি বিলটি সংসদে উত্থাপন করেছিলেন। সংসদীয় কমিটি সূত্রে জানা গেছে, শুরু থেকেই সংসদীয় কমিটি এ বিধান না রাখার পক্ষে অবস্থান নেয়। এ বিষয়ে অভিজ্ঞতা নেওয়ার জন্য সংসদীয় কমিটি অস্ট্রেলিয়া, ইন্দোনেশিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়া সফর করে দেশগুলোর এ-সংক্রান্ত আইন পর্যালোচনা করে। এ ছাড়া কমিটি বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মতবিনিময় করে। খোদ অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতও চিঠি দিয়ে দুদকের ক্ষমতা খর্ব না করার জন্য কমিটিকে অনুরোধ জানান। সবশেষে গত বছরের ৪ সেপ্টেম্বর কমিশন এ বিষয়ে সংসদে প্রতিবেদন জমা দেয়। তাতে তারা সরকারি কর্মকর্তাদে বিরুদ্ধে মামলা করা-সংক্রান্ত কমিশনের ক্ষমতা বহাল রাখার পক্ষে মত দেয়। এরপর গত ২৮ অক্টোবর বিলটি পাসের জন্য সংসদের উত্থাপন করা হয়। কিন্তু অপ্রত্যাশিতভাবে সেদিন বিল পাস না করে প্রত্যাহার করা হয়। অবশেষে গতকাল সংশোধনীর মাধ্যমে কমিশনের ক্ষমতা খর্ব করে বিলটি পাস হয়। সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা করতে গেলে সরকা অনুমোদন প্রসঙ্গে বদিউজ্জামান  বলেন, এখানে সরকার বলতে কী বোঝানো হয়েছে, তা সুস্পষ্ট নয়। দুদক আইনের ২৪ ধারায় বলা হয়েছে কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করবে। অথচ সংশোধিত আইনে পুরো উল্টো কথা বলা হয়েছে।

Title: Re: দুদক আইন
Post by: Ferdousi Begum on November 17, 2013, 05:52:30 PM
This crisis is made by our legislature. Only they know what they are going to do. Unfortunate...
Title: Re: দুদক আইন
Post by: AbdurRahim on November 19, 2013, 12:38:00 PM
are you agree?
Title: Re: দুদক আইন
Post by: Ferdousi Begum on November 19, 2013, 01:45:44 PM
never ever I did.
Title: Re: দুদক আইন
Post by: farzanamili on December 01, 2013, 05:07:44 PM
critical thinking.
Title: Re: দুদক আইন
Post by: riaduzzaman on December 03, 2013, 10:00:09 PM
Mind the BCS Cadre and other govenment officials. Since we are not qualified.
Title: Re: দুদক আইন
Post by: Ferdousi Begum on December 08, 2013, 12:11:01 PM
What is meant by public official in this act? If this act is for them, then what is the necessity of having administrative tribunals? Does public official include the MP? If not, then we should enact some rules for ombudsman.