Daffodil International University

Faculty of Allied Health Sciences => Pharmacy => Topic started by: ariful892 on November 15, 2013, 09:48:20 AM

Title: The confusion of rheumatic fever
Post by: ariful892 on November 15, 2013, 09:48:20 AM
বাতজ্বর বা রিউমাটিক ফিভার পাঁচ থেকে ১৫ বছরের শিশুদেরই বেশি হয়ে থাকে। বাতজ্বর থেকে পরে হূদেরাগ, হূদ্যন্ত্রের ভালভ নষ্ট হওয়া ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে বলে অভিভাবকেরা রোগটি নিয়ে আতঙ্কে থাকেন। শিশুদের গিঁটে ব্যথা হলে অনেক সময় বাতজ্বর হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়। সেই সঙ্গে এ ধরনের উপসর্গে শিশুর রক্তে ইএসআর, এএসও টাইটার ইত্যাদি পরীক্ষা করা হয়। এএসও টাইটার একটু বেশি পেলেই অনেক সময় বাতজ্বরের দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা শুরু করে দেওয়া হয়। কিন্তু এ রোগ নির্ণয়ের সময় কিছু জরুরি বিষয় চিকিৎসক ও অভিভাবক—উভয়েরই মনে রাখা উচিত:
১. কেবল এএসও টাইটার বাড়লেই বাতজ্বর হয়েছে তা বলা যাবে না। আবার এ রিপোর্ট স্বাভাবিক, মানে বাতজ্বর নেই তা-ও বলা যায় না। বাতজ্বরের অনেকগুলো সুস্পষ্ট উপসর্গ ও লক্ষণ রয়েছে, যেগুলোর সমন্বয়ে রোগটি নির্ণয় করতে হয়।
২. স্ট্রেপটোকক্কাস ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে টনসিল বা গলার প্রদাহ হলে রক্তে এএসও টাইটার বাড়ে। যেকোনো নিরীহ টনসিল সংক্রমণেই এ পরীক্ষার রিপোর্ট অস্বাভাবিক আসতে পারে। তাই এটি বাতজ্বরের কোনো নিশ্চিত ও একমাত্র প্রমাণ নয়।
৩. বাতজ্বরে গলা, পিঠ, হাত ও পায়ের ছোট ছোট গিরা আক্রান্ত হয় না।
৪. ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে হূৎপিণ্ডে প্রদাহ হয় না।
বাতজ্বর নির্ণয় করা হলে একটি শিশুকে দীর্ঘদিন বছরের পর বছর পেনিসিলিন ইনজেকশন বা বড়ি সেবন করতে হয়। তাই চট করে চিকিৎসা শুরু করার আগে রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে নেওয়াই ভালো। এবার জেনে নিন বাতজ্বরের মুখ্য ও গৌণ উপসর্গগুলো, যার সমন্বয়ে রোগ নির্ণয়ে পৌঁছাতে হয়।
Title: Re: The confusion of rheumatic fever
Post by: Saqueeb on November 15, 2013, 12:45:42 PM
informaive.
Title: Re: The confusion of rheumatic fever
Post by: shimo on November 18, 2013, 06:49:05 PM
Thanks a lot for nice post.