Daffodil International University
Health Tips => Protect your Health/ your Doctor => Beauty Tips => Topic started by: Kanij Nahar Deepa on December 02, 2013, 11:32:49 AM
-
দুই পায়ের ওপর ভর করেই আমাদের কর্মব্যস্ত পথচলা। অথচ কী অবহেলাটাই না করি আমরা। রোদে পুড়ে, ঘামে ভিজে কখন যে হারিয়ে যায় পায়ের লাবণ্য! এবার পায়ের জন্য করে নিন খানিকটা সময়।
বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভের রূপবিশেষজ্ঞ শারমিন কচি বলেন, ‘শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় পায়ের যত্নের দিকটা আমরা প্রায় সবাই এড়িয়ে যাই অথচ এ জন্য খুব বেশি যে সময় প্রয়োজন হয় তা কিন্তু নয়। বরং বহু দিনের অবহেলায় যখন পা জোড়া বিবর্ণ কিংবা রুক্ষ হয়ে পড়ে, কালচে দাগ পড়ে যায়—তখনই এর জন্য সময় বেশি লাগে। তাই প্রতিদিন ঘরে বসে অন্য একটি কাজের সাথেই আমরা করতে পারি পায়ের যত্নের কাজটা।’
নিত্যদিনের পায়ের যত্ন ও পায়ের দাগ এড়ানোর সহজ সমাধান নিয়ে বলেছেন শারমিন কচি।
বাইরে থেকে ফেরার পর কুসুম গরম পানিতে লেবুর রস ও এক চিমটি লবণ মিশিয়ে ১০ মিনিট পা দুটি ডুবিয়ে রাখুন। উঠিয়ে নিয়ে হালকা ভেজা অবস্থায় ময়েশ্চারাইজার দিন। এতে শারীরিক ও মানসিক অবসাদও কমে যাবে।
প্রতি সপ্তাহে অন্তত এক দিন ঘরে বসেই পেডিকিওর করুন। রাতে শোবার আগে উষ্ণ গরম পানিতে শ্যাম্পু ও লবণ মিশিয়ে মিনিট বিশেক পা ডুবিয়ে রাখুন। পায়ের গোড়ালির ত্বক নরম হলে ঝামা দিয়ে হালকা করে ঘষে নিন। নখে ব্রাশের সাহায্যে কোনার ময়লা বের করে নিন। কোমল একটি ব্রাশ দিয়ে পায়ের ত্বকে হালকাভাবে ঘষতে পারেন। এতে পা পরিষ্কার তো হবেই, রোদে পোড়া পায়ের কালচে ভাবও অনেকটাই কমে যাবে।
রোদে পোড়া পায়ের কালো দাগ দূর করতে পেডিকিওর শেষে কচি শসার রস মাখাটা খুবই কাজে দেয়। শসার মুখের অংশ খানিকটা কেটে সে অংশটা কিছুক্ষণ ঘষতে পারেন পায়ে।
পায়ের কালো ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে মুলার রস পায়ে লাগিয়ে মালিশ করতে পারেন। তার আগে পা গরম পানিতে খানিকক্ষণ ডুবিয়ে রাখুন।
পায়ের দীর্ঘদিনের কালো দাগ দূর করতে লেবু ও কাঁচা দুধের সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে তুলার সাহায্যে পায়ে ম্যাসেজ করুন। এতে দাগটা ধীরে ধীরে বাদামি বর্ণ ধারণ করবে। নিয়মিত চর্চায় দাগ দূর হবে।
পায়ের উজ্জ্বলতা বাড়াতে গোসলের আগে পায়ে উপটান লাগিয়ে খানিকক্ষণ মালিশ করতে পারেন। এর পরিবর্তে বেসনও ব্যবহার করতে পারেন।
পায়ের দাগ পড়ার সঙ্গে জুতারও একটি সম্পর্ক রয়েছে। অনেক সময় চামড়ার জুতা ব্যবহার থেকে অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে। এ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ ব্যবহার করুন।
চামড়ার জুতা পড়ার ক্ষেত্রে সব সময় খেয়াল রাখুন যাতে পানির সংস্পর্শে আসতে না হয়। যদি এড়ানো না যায় তবে অবশ্যই জুতাজোড়া বদলে নিন। এর বদলে কাপড় কিংবা প্রয়োজনে রাবারের জুতা পরুন।
হাঁটার সময় পায়ের আরাম না হলেই জুতার সঙ্গে পায়ের ঘষা খেয়ে পায়ে দাগ পড়ে। তাই সব সময় আরামদায়ক জুতা কিনুন।
-
thanks for sharing, I need the post.
-
Thanks
-
Nice information..