Daffodil International University

Faculties and Departments => Teaching & Research Forum => Topic started by: hasanmahmud on March 26, 2014, 06:28:20 PM

Title: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: hasanmahmud on March 26, 2014, 06:28:20 PM
লেখাটির মূল লেখকঃ মোঃ আব্দুল হামিদ
 
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা কর্মের সাথে যারা জড়িত আছে ন তারা প্রায়শ: যে বিষয়টি শুনেন, বলেন এবং ডেভলপ করেন সেটি হলো রিসার্চ প্রপোজাল। দেশ-বিদেশে নানা পর্যায়ে, বিবিধ উদ্দেশ্যে এই প্রপোজাল প্রস্তুত করা হয়ে থাকে। যারা দীর্ঘদিন গবেষণা কর্মের সাথে যুক্ত আছেন এবং নিয়মিত এরূপ প্রপোজাল জমা দেন তাদের জন্য এই লেখাটি নয়। বরং যারা এখনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছেন কিংবা সদ্য পড়ালেখার পাঠ চুকিয়ে বিদেশে পড়াশোনা শুরুর চেষ্টায় আছেন অথবা ছোটখাটো প্রজেক্ট পেতে চেষ্টা করেন তাদের জন্য এ লেখাটি সহায়ক হবে বলে আমার ধারণা। তাছাড়া যাদের ইন্টার্ণশীপ, থিসিস, সেমিনার পেপার কিংবা প্রজেক্ট পেপার করতে হয় তারাও উপকৃত হবেন। সম্প্রতি রিসার্চ মেথডলজি ফর ট্যুরিজম কোর্স করতে গিয়ে আমাদের এবিষয়ে ভয়াবহ পরিশ্রম করতে হয়েছে। কোর্স চলাকালে আমরা সবাই টিচারের অত্যাচারে (উপর্যুপরি রিডিং, অ্যাসাইনমেন্ট, ক্লাসটেস্ট, গ্রুপওয়ার্ক, প্রেজেন্টেশনের দায়িত্ব দেবার ফলে) বিরক্ত ছিলাম! কিন্তু কোর্স শেষে টিউটরকে মূল্যায়ন করার ক্ষেত্রে সহপাঠীরা একমত হয়েছি যে রিসার্চ শেখার জন্য তার মতো প্রফেসর পাওয়া সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার। তখন ‘অ্যারো এন্ড দ্য সং’ কবিতাটির কথা মনে পড়লো; ভাল কাজ করলে দীর্ঘমেয়াদে হলেও প্রতিদান ঠিকই পাওয়া যায়। বিবিএ এবং এমবিএতে রিসার্চ বিষয়ক তিনটি কোর্স করেছিলাম। তাছাড়া ডিপার্টমেন্টে কয়েক বছর মার্কেটিং রিসার্চ কোর্সটিও পড়িয়েছি কিন্তু এখন আমার উপলব্ধি হলো আমাদের দেশে রিসার্চ নামক বস্তুটি এতটাই অ্যাবস্ট্রাক্ট (তাত্ত্বিক অর্থে) যে বছরের পর বছর এর সাথে বসবাস করেও বুঝে উঠা কঠিন হয়…আসলে জিনিসটা কী! ফলে যারা শেখান তাদের অধিকাংশই (ব্যতিক্রম ছাড়া) একজন ব্যাখ্যাদাতা কিংবা ক্ষেত্রবিশেষে অনুবাদকের ভূমিকা পালন করেন। বাস্তবে রিসার্চ টিমের অংশ হয়ে কাজ করার পরে সেটা লিখলে বা বোঝালে সে বর্ণনায় যে আত্মিকতার ছোঁয়া থাকে তা এখানে প্রতিটি ক্লাসে অনুভব করেছি। পরীক্ষা শেষে তাই ভাবলাম যতটুকু বুঝলাম তার অংশ বিশেষ সোনার বাংলাদেশের পাঠকদের সাথে শেয়ার করি; কিছু মানুষের কাজে লাগলেও লাগতে পারে।রিসার্স প্রপোজালের গুরুত্ব সংশ্লিষ্টদের কাছে আলাদাভাবে বর্ণনা করার তেমন প্রয়োজন নেই। তবে একটু বলে নেওয়া ভালো…মাঝে মধ্যেই ছাত্রদের কাছ থেকে এবিষয়ে মেইল পাই; যেখানে প্রধান জিজ্ঞাসা থাকে বিদেশে ভালো মানের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে কিংবা বিখ্যাত স্কলারশীপ পেতে কোন বিষয়টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ? কখনো নিজেরাই বিকল্প কয়েকটি উত্তর বলে…যেমন ভাল সিজিপিএ, ভাষা/অন্যান্য দক্ষতার টেস্টে (আয়েল্টস্, টোফেল, জিম্যাট, জিআরই) উচ্চ স্কোর…তারপরে জানতে চায় কোনটাতে বেশি জোর দিবে? কিন্তু তাদের অনেকেই জানে না যে এর বাইরেও দুটি ডকুমেন্ট খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে সেল্ফ ফাইন্যান্সে যেতে চাইলে এসব কোন ব্যাপার না। কিন্তু ভালমানের বিশ্ববিদ্যালয়ে (তদুপরি স্কলারশীপের আবেদন করলে) সিলেকশন পেতে অনেক সময় মোটিভেশন লেটার/রিসার্চ প্রপোজাল ও রেফারীর সুপারিশ মূখ্য ভূমিকা পালন করে। কারণ বিদেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সিজিপিএ বা অন্যান্য স্কোরকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয় না। সেখানে মিনিমাম যোগ্যতা থাকলেই তারা কাউকে অবহেলা করে না। প্রত্যেকের আবেদনকে তারা বিচার বিবেচনা করে তারপরে সিলেকশন দেয়। যারা খোঁজ খবর রাখেন তারা জানেন অনেক সময় খুব ভাল রেজাল্ট হোল্ডার, অন্যান্য টেস্টে ভাল স্কোর নিয়েও স্কলারশীপ পায় না; কিন্তু তুলনামূলক দূর্বল ক্যান্ডিডেট বলে পরিচিত ব্যক্তি অনেক সম্মানজনক বৃত্তি পায় আমি নিজেও এক সময় এই বিষয়টির কারণ খুঁজে পেতাম না। কিন্তু এদের সাথে কাজ করার পরে এখন আমার ধারণা হচ্ছে… তারা প্রার্থীর নিজস্বতা চায়। আবেদনকারী যে সত্যিই ভালো একটা কিছু করার আকাংখা ও যোগ্যতা রাখে সেটি তারা দেখতে চায়। আর তা পেয়ে গেলে প্রার্থীর অতীত-বর্তমান নিয়ে তেমন একটা মাথা ঘামায় না, কিন্তু ভবিষ্যতটা তারা সুষ্পষ্টভাবে দেখতে চায়। প্রশ্ন হলো কীভাবে তারা তা দেখতে এবং জানতে পারে?আপনার পক্ষ থেকে প্রথম দূত হলো এই রিসার্চ প্রপোজাল। তবে হ্যাঁ, সব প্রোগ্রামেই প্রপোজাল পাঠাতে হয় না; কিন্তু অন্য কিছু পাঠাতে হয়। সেটা হতে পারে মোটিভেশন লেটার কিংবা ভিশন স্টেটমেন্ট, ক্যারিয়ার প্লান বিষয়ে প্রবন্ধ, অথবা কয়েকটি বড় বড় প্রশ্নের উত্তর। আসলে এর প্রতিটিই রিসার্চ প্রপোজালের মূল বৈশিষ্ট্যকে ধারণ করে। ক্ষেত্রবিশেষে লেআউট বা কন্টেন্ট ভিন্ন হলেও মূল বিষয় অনেকটা একই। আপনি যদি পিএইচডি, এমফিল কিংবা মাস্টার্স বাই রিসার্চ প্রোগ্রামে আবেদন করতে আগ্রহী হন তবে রিসার্চ প্রপোজাল অবশ্যই জমা দিতে হবে। প্রশ্ন জাগতে পারে, তাহলে দেশের মধ্যে উচ্চতর পড়ালেখা/গবেষণায় কী প্রপোজাল জমা দিতে হয় না? অবশ্যই হয়, তবে সেখানে প্রাথমিক প্রপোজালটি বড় নির্ণায়ক থাকে না বরং অন্যান্য বিষয়.. আবেদনকারীর অতীত রেজাল্ট, গবেষণা/চাকুরীর অভিজ্ঞতা, স্বীকৃত জার্ণালে প্রকাশিত আর্টিকেল অথবা টেক্সটবুক সংখ্যা, কখনো ভর্তি পরীক্ষার (লিখিত/মৌখিক) ফলাফল এমন কি সুপারভাইজারকে ম্যানেজ করার মতো ব্যক্তিগত সম্পর্ক…বেশি গুরুত্ব পায়। তবে দেশের মধ্যেও এমফিল বা পিএইচডিতে যারা ভর্তি হন তাদের বিস্তর পড়াশোনা করে, সময় নিয়ে রিসার্চ প্রপোজাল প্রস্তুত করতে হয়; এক্ষেত্রে সাধারণত তিন থেকে ছয়মাস সময় দেওয়া হয়। তাই যেখানেই উচ্চতর পড়াশোনা ও গবেষণা করতে চান আপনার এবিষয়ে সুস্পষ্ট ও গভীর জ্ঞান থাকা দরকার। আমার সীমাবদ্ধতা বলে নেওয়া ভালো। পিওর/অ্যাপ্লাইড সাইন্সের রিসার্চের ক্ষেত্রে কোন বিষয়গুলোকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয় সে বিষয়ে আমার বাস্তব ধারণা নেই। তবে বিজনেস এবং সোস্যাল সাইন্সের বিষয়গুলো সম্পর্কে প্রতিনিয়ত জানতে চেষ্টা করছি; আশাকরি এই সেক্টরের আগ্রহী ব্যক্তিদের প্রয়োজনীয় ধারণা ও তথ্য দিতে পারব। চলুন তাহলে শুরু করা যাক………প্রায় প্রত্যেক আবেদনকারী/গবেষক প্রথম যে সমস্যার সম্মুখীন হন সেটি হলো কোন বিষয়ে কাজ করবেন তার আইডিয়া। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার প্রধান সীমাবদ্ধতা হলো আমরা শিক্ষার্থীদের মুখস্ত করতে উদ্বুদ্ধ করি। যে যতো মুখস্ত করে পরীক্ষার হলে রিপ্রডিউস করতে পারে তাদের আমরা মেধাবী হিসাবে স্বীকৃতি দিই। ফলে (ব্যতিক্রম ছাড়া) যারা চিন্তা করতে পারে (ধারণা সৃষ্টি করার মতো ক্রিয়েটিভ) তারা ভাল রেজাল্ট করতে পারে না; আর যারা ভাল রেজাল্ট করতে পারে তাদের চিন্তা করার অভ্যাসটি কার্যকর থাকে না। অনেকেই এই ধারণার সাথে একমত নাও হতে পারেন। তবে আমার ব্যক্তিগত পর্যবেক্ষণ হলো বাংলাদেশে যারা সফল ব্যবসায়ী/ বড় কর্মকর্তা/ বিজ্ঞানী/ গবেষক/ আইনজীবী তারা সাধারণত ছাত্রজীবনে ফার্স্ট হতে পারতেন না। আর যারা ফার্স্ট হতেন তাদের খুব কমই সফল উদ্যোক্তা হয়েছেন বা সৃষ্টিশীল কাজ করতে পেরেছেন। আমার ব্যাখ্যা হলো স্বাধীন ও সৃষ্টিশীল চিন্তা দিয়ে পরীক্ষার খাতায় লিখে পাস করা গেলেও আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় ফার্স্ট হওয়া যায় না! ফার্স্ট হতে গেলে বই/নোট আর টিচারের লেকচারে যা থাকে তা গলধ:করণ করতে হয় আর সময় মতো উদগীরণ করার মতো দক্ষ(?) হতে হয়। দু:খের বিষয় হলো রিসার্চ প্রপোজালতো লিখতে হয় দ্বিতীয় গ্রুপের শিক্ষার্থীদের যারা ভাল রেজাল্ট করার পরে এখন ঐ লাইনে একটা চাকরীর জন্য ডিগ্রীর প্রয়োজনটা তীব্রভাবে অনুভব করছেন। ফলে তাদের অধিকাংশ (অবশ্যই ব্যতিক্রম আছে) যখন ভাবেন যে তাকে নিজ থেকে একটি আইডিয়া জেনারেট করতে হবে তখন মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ে। অনেক আবেদনকারীকে দেখেছি পাগলের মতো এর ওর পেছনে ঘুরছে সে কোন বিষয়ে রিসার্চ করবে তার তথাকথিত টপিক পাবার জন্য!! অথচ রিসার্চের বিষয় সিলেকশনের প্রথম শর্ত হলো বিষয়টি আপনার খুব প্রিয়/ভালোলাগার হতে হবে। তাই মুখস্ত করার যোগ্যতাটাকে পাশে রেখে নিজেকে স্থির করে ভাবতে চেষ্টা করুন…কোন বিষয়টি সত্যিই আপনাকে আকর্ষণ করে? আগামী কিছু মাস বা বছর বিষয়টি নিয়ে ভাবতে পারলে আপনার ভালো বৈ মন্দ লাগবে না।স্বভাবতই বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর রিসার্চ অ্যাপ্রোচে ভিন্নতা রয়েছে; তবে মৌলিক বিষয়ে তেমন পার্থক্য থাকে না। তারপরেও যে বিশ্ববিদ্যালয়/অর্গানাইজেশনে প্রপোজাল পাঠাতে যাচ্ছেন তাদের অগ্রাধিকার বা বিশেষ নির্দেশনা আছে কি না সেটা জানতে চেষ্টা করুন। যদি থাকে তবে সে বিষয়গুলোকে মাথায় রেখে ভাবনা শুরু করতে হবে। আপনার পছন্দের কোর্সটি পড়ার সময় টিচারের ব্যাখ্যা শুনে বা বই পড়ে কখনো কী আপনার কোন একটা জায়গায় মনে হয়েছিল….আচ্ছা বিষয়টি তেমন না হয়ে এমনওতো হতে পারত! অথবা আমাদের সমাজে এই থিওরী আসলেই কী কাজ করে? এই মতামতটির সাথে ঐ বিষয়টি যোগ না করলে ধারণাটি পূর্ণাঙ্গ হয় কী করে?…রাস্তায় একাকী পথ চলতে কিংবা টিভি দেখতে দেখতে কখনো কী এরকম ধারণা আপনাকে স্ট্রাইক করেছে? যদি করে থাকে তবে সেটিই হতে পারে আপনার রিসার্চ আইডিয়ার কেন্দ্রবিন্দু। কারণ এরদ্বারা বোঝা যায়-সত্যিই ঐ বিষয়টিতে আপনার আগ্রহ আছে। ভবিষ্যতে ঐ সত্যটি খুঁজে বের করতে কঠোর পরিশ্রম করলেও আপনি ক্লান্ত হবেন না; রিসার্চকে বুকের ওপর চেপে বসা জগদ্দল পাথর মনে হবে না। তবে এর সাথে কিছু বিষয় গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করবেন। অধিকাংশ প্রশ্নের উত্তর ইতিবাচক হলে তবেই অগ্রসর হবেন নইলে বিকল্প আইডিয়া নিয়ে ভাবাটাই যুক্তিসঙ্গত হবে।
 
- বিষয়টিতে আপনার জেনুইন ইন্টারেস্ট আছে কি?
- আপনার ভাবনাটি ফ্রেশ (ইতিপূর্বে ঠিক এই বিষয়ে কোন রিসার্চ হয় নি) কি?
- প্রয়োজনীয় লিটারেচার এবং রেফারেন্স পাওয়া যাচ্ছে কি?
- ধারণাটি থেকে সুস্পষ্টভাবে রিসার্চ কোশ্চেন এবং অবজেকটিভস ফরমুলেট করা যাচ্ছে কি?- যে বিষয়ে কাজ করতে চান সে বিষয়ে পর্যাপ্ত/প্রয়োজনীয় তথ্য পাবার সুযোগ আছে তো?
- প্রচলিত থিওরীর সাথে আপনার বিষয়টির (প্রত্যক্ষ না হলেও পরোক্ষ) লিংক আছে তো?
- কাজটি সুষ্ঠুভাবে শেষ করার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থনৈতিক সাপোর্ট ও সময় পাওয়া যাবে কি?
- রিসার্চ করতে গিয়ে প্রান্তিক পর্যায় পর্যন্ত পৌঁছা দরকার হলে সে লোকবল ও অন্যান্য সাপোর্ট আছে কি?
- বিশেষ কোন দক্ষতার (টেকনিক্যাল নলেজ) দরকার হলে সেটি আছে তো?
- আপনার ক্যারিয়ার গোলের সাথে এই কাজটি সহায়ক/সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে তো?
- যারা (স্পন্সর, সংশ্লিষ্ট কোম্পানী) আপনাকে সহযোগিতা করবে তাদের যোগ্য প্রতিদান (রিসার্চ আউটকাম) দিতে পারবেন তো?কোথায় পাওয়া যাবে আইডিয়া?
এটি নি:সন্দেহে মিলিয়ন ডলার মূল্যের প্রশ্ন! আপনার রিসার্চের বিষয়ে ধারণা কোথায় পাবেন তা আপনিই সবচেয়ে ভালো জানার কথা। নিউটন পেয়েছিলেন আপেল গাছের নীচে, আপনি পেতে পারেন বাথরুমে! অবাক হচ্ছেন, মানুষের মন যে কয়টি সময়ে সবচেয়ে ক্রিয়েটিভ হয় বলে জানা গেছে তার একটি হলো টয়লেট সারার সময় আরেকটি হলো গোসল করার সময়!! ফলে কখন যে আপনার মাথায় ধারণাটি ক্লিক করবে তা কেউ জানে না। সেদিন আমাদের এক সহপাঠী বলছিল, ভোরে হালকা ঘুমের মাঝে তার কেন যেন মনে হলো-এই বিষয়টা নিয়ে কাজ করা যেতে পারে! তখনি উঠে সে মূল ধারণাটি লিখে ফেলে এবং পরে টিউটরের সাথে আলোচনা করলে তিনি বিষয়টিকে দারুণ বলে প্রশংসা করেন এবং ঐবিষয়ে কাজ করার অনুমোদন দেন। আপনার মনে হতে পারে আমি স্বপ্নে টপিক পাবার কথা বলছি! আসল ব্যাপারটি হলো… সে কয়েকদিন থেকে তার রিসার্চ টপিক নিয়ে খুব ভাবছিল। অনেকগুলো আর্টিকেল পড়েছে, ক্লাসমেটদের সাথে আলোচনা করেছে, টিউটরের সাহায্য নিয়েছে তারপরেও মনপুত: হচ্ছিল না। ফলেই তন্দ্রাভাবের মধ্যে সে ক্লু টি পায়, এটি অলৌকিক বা স্বপ্নে পাওয়ার বিষয় নয়; বিষয়টি হলো নিবিড়ভাবে লেগে থাকার। টিভি দেখা, ইন্টারনেট ব্যবহার, বিশ্রাম নেয়া এমন কি রাস্তায় হাঁটার সময়ও আপনার মাথায় বিষয়টি ঘুরপাক খেতে হবে…তবেই না যে কোন সময় একটি দারুণ আইডিয়া মাথায় আসতে পারে। রুটিন করে কাগজ-কলম নিয়ে পড়ার টেবিলে বসে সাধারণত রিসার্চের আইডিয়া পাওয়া যায় না। বিজ্ঞানসম্মত কিছু অনুশীলন আছে যেগুলো আপনাকে সাহায্য করতে পারে; সেগুলো, রিসার্চ কোশ্চেন ও লিটারেচার রিভিউ নিয়ে আগামী পর্বে বিস্তারিত আলোচনা করতে চেষ্টা করবো।
 
সহায়ক গ্রন্থ:
Saunders, M, Lewis, P. and Thornhill, A. (2009). Research Methods for Business Students (5th edn), Pearson Education Limited, England.Cooper, D. R. and Schindler, P. S. (2006). Business Research Methods (9th edn), McGraw-Hill Int. edition
 
 Source : Internet(HSA)
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: shimul.ns on March 30, 2014, 06:36:19 PM
Very useful. Thank you.
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: Mosammat Arifa Akter on March 31, 2014, 01:09:33 AM
Thank you Sir for sharing such document...
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: Shabnam Sakia on April 06, 2014, 11:08:59 PM
very effective and essential post......thanks for sharing.
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: drkamruzzaman on May 05, 2014, 02:05:10 PM
Very informative post on research proposal. Thanks for sharing........
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: Debangshu Paul on July 14, 2014, 11:28:31 PM
Thanks for sharing.
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: Iqbal Bhuyan on July 14, 2014, 11:52:08 PM
very effective post for the prospective researchers :)
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: kwnafi on July 16, 2014, 08:49:07 PM
informative
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: mahmud_eee on July 17, 2014, 02:08:13 PM
Thanks for sharing such information ...

Regards
Mahmud, EEE
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: fatema nusrat chowdhury on July 22, 2014, 10:22:03 AM
Very useful. Thank you.
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: anis_huq on July 23, 2014, 02:31:31 PM
Good to know.
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: 710001983 on August 01, 2018, 09:19:26 AM
Informative
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: tasmiaT on August 15, 2018, 01:42:58 PM
thanks for sharing
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: refath on September 16, 2018, 05:14:43 PM
Very informative. Thank you for sharing.
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: zerintumpa on September 17, 2018, 08:09:06 PM
Good one  :) :) :)
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: shan_chydiu on September 18, 2018, 02:32:29 PM
very helpful post..
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: mominur on September 18, 2018, 04:42:33 PM
Helpful post....Thanks.
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: enamul17 on September 20, 2018, 06:57:24 PM
Good post!  :)
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: Afsara Tasneem Misha on September 22, 2018, 12:30:15 PM
Very informative and helpful
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: Al Mahmud Rumman on October 01, 2018, 02:06:31 PM
Helpful post.
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: Mashud on October 03, 2018, 01:52:05 PM
Thanks for shearing
Title: Re: রিসার্চ প্রপোজালের দরকারী তথ্য
Post by: Farzana Akter on October 31, 2018, 11:20:01 AM
Thanks a lot....