Daffodil International University
IT Help Desk => News and Product Information => Topic started by: rumman on April 19, 2014, 08:27:19 PM
-
(http://www.kalerkantho.com/assets/images/news_images/print/2014/04/19/untitled-16_74367.jpg)
ক্রমাগত বাড়ছে মানুষ। কিন্তু বাড়ছে না পৃথিবীতে বিদ্যমান সম্পদের পরিমাণ। তবে কি আমাদের নতুন পৃথিবী খুঁজতে হবে? প্রশ্নটি সামনে রেখে মহাকাশবিজ্ঞানীরা অনেক আগেই শুরু করেছেন বাসযোগ্য গ্রহের অনুসন্ধান। পৃথিবীর মাসতুতো বা পিসতুতো ভাইয়ের দেখাও পেয়েছেন তাঁরা। ৫০০ আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে পৃথিবীর সেই আত্মীয়। বিজ্ঞানীদের তেমনটাই দাবি।
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা গত বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ আলোকবর্ষ দূরের এক নক্ষত্র ঘিরে আবর্তনকারী এমন একটি গ্রহের সন্ধান পাওয়া গেছে, যেটি অনেক দিক থেকেই পৃথিবীর মতো। কেপলার ১৮৬এফ নামের ওই গ্রহটির ব্যাস আট হাজার ৭০০ মাইল। পৃথিবীর চেয়ে সেটি প্রায় ১০ শতাংশ প্রশস্ত। গ্রহটি খুব বেশি উষ্ণ নয়। আবার খুব বেশি শীতলও নয়। গ্রহটির সূর্য অবশ্য আমাদের সূর্যের চেয়ে ছোট, কম উষ্ণ এবং তুলনামূলক নিস্তেজ। ওই সূর্য থেকে নির্গত রশ্মি দীর্ঘতর অবলোহিত রশ্মির তরঙ্গদৈর্ঘ্যরে মতো। এমন রশ্মি খুব সহজেই জলীয় বাষ্প, বরফ ও কার্বন ডাই-অক্সাইড দ্বারা শোষণযোগ্য। তা ছাড়া এই রশ্মি উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার জন্যও সহায়ক। এদিকে কেপলার ১৮৬এফ ও এর সূর্যের মধ্যকার যে দূরত্ব, তাতে সূর্য থেকে প্রাণ ধারণের উপযোগী উষ্ণতা পেতে পারে গ্রহটি। সব মিলিয়ে সেখানে বসবাসের উপযোগী পরিবেশ থাকার ধারণা বিজ্ঞানীদের মধ্যে প্রবল।
তবে এখনো বিজ্ঞানীরা জানেন না, পানি ধরে রাখার মতো কিংবা প্রাণীকূলের চলাফেরার মতো যথেষ্ট ভর গ্রহটির আছে কি না। গ্রহটি কী ধরনের উপাদান দিয়ে গঠিত, সে সম্পর্কেও এখন পর্যন্ত নেই কোনো ধারণা। তবে এটুকু জানা গেছে, গ্রহটিতে ১৩০ দিনে বছর হয়। সূত্র : নিউ ইয়র্ক টাইমস।
-
very interesting information