Daffodil International University
Faculty of Allied Health Sciences => Nutrition and Food Engineering => Topic started by: Jeta Majumder on April 20, 2014, 04:58:58 PM
-
সাধারণত পারিবারিক (জেনেটিক) কারণে হয়, এছাড়া ইমিউনোলজিকাল বা কোনো অষুধের (ক্যান্সার কেমোথেরাপি) পার্শ-প্রতিক্রিয়া হিসাবেও এ রোগ হতে পারে। তরুণ বয়সে হয়ে থাকলে সাধারণত এর উৎস মূলত পারিবারিক এবং এক্ষেত্রে চুল পরা শুরু হয় মাথার সামনের দিক থেকে এবং পরে মাথার পেছনের অংশেও হয়। যদিও পুরুষের ক্ষেত্রেই এর প্রাদুরভাব বেশি তবে মহিলারাও বৃদ্ধ বয়সে পারিবারিক কারনে টাক সমস্যায় ভূগতে পারেন। এর সাথে যদি মহিলাদের ব্রণ অথবা মাসিক এর সমস্যা থেকে থাকে তবে গাইনি (ওভারির সিস্ট - Ovarian Cyst) অথবা এন্ডক্রাইন (Endocrine) বিশেষজ্ঞ দেখাতে হবে।
চিকিৎসা: সাধারণত কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন হয়না, তবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ৫% মিনক্সিডিল লোশন অথবা ১ মিগ্রা ফিনাস্টেরাইড ট্যাবলেট সেবন করা যেতে পারে। টাক রোগকে যারা বড় সমস্যা হিসেবে দেখেন তাদের জন্য অবশ্য হেয়ার ইমপ্লান্টেশন (hair implantation) বা চুল প্রতিস্থাপন করে নেবার সুযোগ রয়েছে। এ পদ্ধতিতে মাথার যেসব জায়গায় চুল আছে সেখান থেকে চুল নিয়ে চুল না থাকা স্থানে প্রতিস্থাপন করা হয়। এটা স্থায়ী পদ্ধতি, এর কার্যকারীতাও অনেক আর খুব বেশী যে খরচ হয় তাও কিন্ত না।
Jeta Majumder
Lecturer
Department of Business Administration
Faculty of Business and Economics