Daffodil International University

Entertainment & Discussions => Sports Zone => Football => Topic started by: maruppharm on June 27, 2014, 02:11:36 PM

Title: লিও না ডিয়েগো, কারটি সেরা?
Post by: maruppharm on June 27, 2014, 02:11:36 PM
‘আবারও বার্সার দখলে মাঠ
জাভি...
মেসির হঠাৎ দিক পরিবর্তন
তিনি বল নিয়ে ছুটছেন, নাচোকে পেছনে ফেললেন
বক্সের ভেতর...আবারও দিক পরিবর্তন
বলটি মনে হয় তেড়েফুঁড়ে যাচ্ছে...
মেসির গোওওওওওল
অবিশ্বাস্য...
চারজনকে কাটিয়ে গোল। হতবিহ্বল গোলরক্ষক
কোনো সন্দেহ নেই, মৌসুমের সেরা গোল
বিস্ময়কর। গোটা বিশ্ব হতবাক। গতি, সামর্থ্য, ধোঁকা, ফিনিশিং—কী অসাধারণ প্রদর্শনী। সত্যিই মন ভরে গেল
কোনো তুলনা নেই । কিন্তু ম্যারাডোনার কথা মনে করিয়ে দিল গোলটি। ১৯৮৬ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের ছয়জন খেলোয়াড়কে কাটিয়ে এমনই একটি গোল করেছিলেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি। দুটিই ভিন্ন গোল। খেলোয়াড়ও আলাদা। আমি বলছি না, এ গোলের মাধ্যমে মেসি ম্যারাডোনা হয়ে গেছে। কিন্তু এটি আমাকে সেই গোলের কথাই মনে করিয়ে দিল।’
ডিজিটাল প্লাস টেলিভিশনের ধারাভাষ্যকারের বর্ণনা এটি। বার্সেলোনা-গেটাফের ম্যাচে মেসির সেই অবিশ্বাস্য গোলটির বর্ণনা দিতে গিয়ে যেন ভাষাই হারিয়ে ফেলেছিলেন চ্যানেলটির ভাষ্যকার।
গুরুত্বের বিবেচনায় গোল দুটি পুরোই আলাদা। একটি কোপা দেল রের সেমিফাইনাল। অন্যটি বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল। আবার ম্যারাডোনাটির মাহাত্ম্য বেশি অন্য কারণেও। ১৯৮২ সালে ফকল্যান্ড দ্বীপ নিয়ে আর্জেন্টিনা ও ইংল্যান্ডের মধ্যে যুদ্ধের পর সেবারই প্রথম দেশ দুটি ফুটবলে মুখোমুখি হলো।
আবার নায়ক দুজনও আলাদা। ম্যারাডোনা ‘ফুটবল-ঈশ্বর’, বয়স ২৫ বছর৷ মহাতারকা৷ আর মেসি? তখনো ‘মেসি’ হয়ে ওঠেননি। মাত্রই ১৯ বছরের এক তরুণ। দুই বছরও হয়নি, লা লিগা ও জাতীয় দলে অভিষেক ঘটেছে।
কিন্তু গোল দুটির ধরন প্রায় অভিন্ন। মনে হয়, একজন আরেকজনের কাছ থেকে শিখেছেন৷ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লক্ষ্য ভেদ করেছেন গোলবারে৷
২০০৭ সালের ১৮ এপ্রিল মেসির ওই গোলটির পর সারা বিশ্বেই হইচই। ইউটিউবে ছড়িয়ে পড়ল গোলটি। অনলাইনে