Daffodil International University
Faculties and Departments => Faculty Sections => Topic started by: mahmud_eee on July 20, 2014, 10:17:51 AM
-
খাবার ঠিকমতো হজম না হলেই পেটের সমস্যা অবধারিত। ছোটখাটো পেটের সমস্যা হলে মোটামুটি সহজেই সারিয়ে নেয়া যায়। কিন্তু যদি অসুখের নাম ‘ফুড পয়জনিং’ হয় তাহলে এতো সহজে সারে না এমনকি বিষয়টি ৪৮ ঘণ্টার বেশি থাকে তাহলে প্রাণনাশের আশঙ্কা পর্যন্ত দেখা যায়। তাই ‘ফুড পয়জনিং’ থেকে সাবধানে থাকুন এবং জেনে নিন কয়েকটি নিয়ম ও পথ্য যাতে এড়াতে পারেন ‘ফুড পয়জনিং’।
১) এই ধরনের সমস্যা হলেই প্রথমেই ২-৩ ঘণ্টা পানি এবং কোনো ধরনের খাবার খাওয়া সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিন।
২) ২-৩ ঘণ্টা পর সোডা জাতীয় কিছু পানীয় পান করুন। তবে সাধারণত যেভাবে এ জাতীয় পানীয় খান তার থেকে একটু অন্যভাবে পান করতে হবে এ সময়। প্রথমে এ পানীয়তে ১-২টি বরফ দেবেন এবং প্রতি চুমুকে অল্প পরিমাণে এই পানীয় পান করুন।একসঙ্গে বেশি মাত্রায় পানীয় খেলে সমস্যা কমার বদলে বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
৩) অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকলে স্বাভাবিকভাবেই আপনার ক্ষিদে পাবে। এসময় ক্ষিদে পেলে হালকা এবং তরল জাতীয় খাদ্য খাবেন। অর্থাৎ স্যুপ, ওট মিল এই জাতীয় হালকা কিন্তু স্বাস্থ্যকর খাদ্য এ সময়ের জন্য আদর্শ।
৪) যতোক্ষণ পর্যন্ত সুস্থ বোধ না করছেন, দুগ্ধজাতীয় খাদ্য একদম খাবেন না। দুগ্ধজাতীয় খাদ্য এই সময় খেলে অ্যাসিডিটি হয়ে ‘ফুড পয়জনিং’ সাংঘাতিক রূপ নিতে পারে।
৫) এ সময়ে কোনো ধরনের পেইন কিলার বা ওই জাতীয় ওষুধ একেবারেই খাবেন না। পেইন কিলার জাতীয় ওষুধে যে ধরনের ড্রাগ থাকে তা খুবই ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে আপনার শরীরে।
‘ফুড পয়জনিং’ হওয়ার সম্ভাবনা আপনাদের কিছু ভুল কাজের জন্য সবচেয়ে বেশি পরিমাণে হয়। কেবল বাইরের কেনা খাদ্য থেকে এই অসুখটি হয় এই ধারণা ঠিক নয়। বাড়িতে রান্না করা খাবার থেকেও ‘ফুড পয়জনিং’ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই কিছু নিয়ম জেনে নিন যাতে বাড়ির খাবার থেকে কোনোভাবেই ‘ফুড পয়জনিং’ না হয়।
১) নিয়মিত নিজের রান্নাঘর, বাসনপত্র ভালোভাবে পরিষ্কার করুন। বাসনের ময়লা থেকে অনেক সময় এই অসুখটি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। খেতে বসার আগে অবশ্যই সাবান বা লিক্যুইড সোপ দিয়ে ভালোভাবে হাত ধুয়ে নেবেন।
২) বাজার থেকে সবজি, ফল কিনে আনার পর সেগুলো ভালোভাবে ধুয়ে ১-২ ঘণ্টার মধ্যে সযত্নে প্যাকেটে মুড়ে ফ্রিজের মধ্যে রেখে দেবেন। যত বেশি সময় কাঁচা সবজি বাইরে রাখবেন সবজি খারাপ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা ততো বেশি বেড়ে যায়।
৩) কাঁচা সবজি বা খাবারের থেকে রান্না করা খাবার নির্দিষ্ট দূরত্বে রাখুন। কারণ কাঁচা খাবার থেকে জীবাণু রান্না করা খাদ্যের সঙ্গে মিশে খাবারটি নষ্ট করে দিতে পারে
৪) রান্না করার সময় স্বাভাবিক তাপমাত্রায় খাবার তৈরি করুন। অতিরিক্ত গরম তাপে খাবার রান্না করলে খাদ্যগুন কমে যায়। অন্যদিকে খাদ্যটি নষ্ট হয়ে যেতে পারে যা থেকে ‘ফুড পয়জনিং’ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সবথেকে বেশি।
-
Thanks for sharing
-
Necessary article. Thanks for sharing.
-
very necessary post.Thanks for sharing :)
-
Good to know.
-
welcome to all
-
Thanks for sharing.
-
nice. Thank you for sharing
-
Thanks for sharing...
-
nice post
-
nice. Thank you for sharing
-
Informative post. Thanks for sharing.