Daffodil International University
Faculties and Departments => Allied Health Science => Topic started by: Md. Milton on December 17, 2014, 09:25:34 AM
-
প্রবীণদের সুস্থতায় বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। ফেসবুক, টুইটার বা স্কাইপের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো এই ভূমিকা রাখতে পারে। ব্রিটেনের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের দীর্ঘদিনের গবেষণায় এসেছে এমন তথ্য। অনেকেই বিষয়টিকে রসিকতার পর্যাযে নিতে পারেন। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে প্রবীণদের শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতায় বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো। যেমন ফেসবুক, টুইটার বা স্কাইপের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এই ভূমিকা পালন করতে পারে। দীর্ঘদিনের গবেষণায় উঠে এসেছে এমন তথ্য। ব্রিটেনের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞরা দীর্ঘদিনের গবেষণা শেষে এই মত দিযেছেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বর্তমান সময় এক বিশেষ ভূমিকা রেখে আসছে। এইসব যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বর্তমানের এই আধুনিক যুগে মানুষকে সবকিছুই খুব সহজ করে দিয়েছে। পৃথিবীর অন্য কোনো প্রান্তে বসবাসরত স্বজনের সঙ্গেও এই ফেসবুক বা স্কাইপের মাধ্যমে যেকোন সময় এবং খুব সহজেই যোগাযোগ করা সম্ভব। এই সুবিধাটিকে কাজে লাগাতে পারেন প্রবীণরাও। তারা নিজের আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে নিয়মিত সম্পৃক্ত থাকতে পারেন এই মাধ্যম ব্যবহার করে।
গবেষকরা দাবি করেছেন যে, এই যোগাযোগ স্থাপনের বিষয়টি একজন প্রবীণ মানুষকে মানসিক শান্তি দিতে পারে এবং শারীরিকভাবেও সুস্থ থাকতেও বিশেষভাবে সাহায্য করতে পারে।
ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অব এক্সেটার- প্রবীণদের ওপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের মানসিক এবং শারীরিক প্রভাব বিষয়ক এই গবেষণাটি পরিচালনা করে। বেশ কিছু বয়স্ক মানুষের ওপর ২ বছর ধরে এই গবেষণা চালানো হয়। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে রাখা হয় ৬০ হতে ৯০ বছর বয়সী ৭৬ জনকে।গবেষণা দলের প্রধান থমাস মরটন এ বিষয়ে বলেছেন, ‘মানুষ যেহেতু সামাজিক প্রাণী। অন্য মানুষের সংস্পর্শ এবং সম্পৃক্ততা মানুষকে ভালো রাখে। বিশেষ করে প্রিয়জনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারাটাও একটা প্রশান্তির বিষয়। সেটি মানসিক শান্তির উপলক্ষও হতে পারে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাহায্যে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারার চমকপ্রদ একটি বিষয় হচ্ছে, এর মাধ্যমে শারীরিকভাবেও সুস্থ থাকা সম্ভব।’
গবেষক মরটন আরও বলেন, ‘এই গবেষণায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো কিভাবে প্রবীণদের কল্যাণ করতে পারে শুধু তাই দেখানো হয়নি। সামাজিক যোগাযোগ রক্ষায় প্রযুক্তির প্রয়োজনীয়তার বিষয়টিও দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে।’
ওই গবেষণার আরেকটি অংশে দেখা গেছে যে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের প্রশিক্ষণ দিলে প্রবণীরা জ্ঞান অর্জন ও কর্মদক্ষতা বাড়াতে পারবে। মানসিক এবং শারীরিক সুস্থতায় যথেষ্ঠ গুরত্ব রয়েছে। ওই গবেষণায় প্রবীণদের প্রশিক্ষণও দেওয়া হয়। প্রবীণরা এসময় স্কাইপে এবং ইমেইলে বন্ধু ও আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে উপভোগ করেছেন। আবার কম্পিউটার ব্যবহার সম্পর্কে তাদের মনোভাবও আগের চেয়ে ইতিবাচক হয়েছে বলেই মনে করছেন গবেষকরা। সবদিক বিবেচনা করে গবেষকরা মনে করছেন, এটি প্রবীণদের মন মানসিকতা, তাদের শারীরিক ক্ষেত্রেও রাখবে বিশেষ ভূমিকা।
-
Really, I didn't think so before!
Anyway if this happens, that will be really surprising!!!
-
It should be a matter of concern , as life expectancy is increasing day by day .
-
Thanks for sharing..