Daffodil International University
Faculties and Departments => Faculty Sections => Topic started by: shan_chydiu on January 18, 2015, 11:46:05 AM
-
হুট করে অনেক শীত আবার একটু আধটু গরম, এই ধরণের আবহাওয়াতে সর্দি-ঠাণ্ডা লেগে যাওয়া খুব স্বাভাবিক একটি ব্যাপার। এবং তার থেকেই শুধু হয় গলা খুসখুস করা কাশি। কিন্তু এই ধরণের সর্দি-ঠাণ্ডা অনেক বিরক্তিকরও বটে। কারণ, এই কাশি সহজে পিছু ছাড়তে চায় না। ঔষধেও কাজ হয় না একেবারেই। কিন্তু যদি ৭ টি খাবার বুঝে শুনে খেতে পারেন এবং নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন তাহলে খুব সহজেই এই সর্দি-ঠাণ্ডা ও গলা খুশখুসে ভাব পিছু ছাড়বে। জানতে চান সেই খাবারগুলো কী কী? চলুন তবে জেনে নেয়া যাক।
১) কলা
কলা একটি নন-অ্যাসিডিক খাবার যা গলা খুশখুসে ভাব কমাতে বিশেষ ভাবে কার্যকরী। এছাড়াও কলা একটি লো গ্লাইসেমিক খাবার যা ঠাণ্ডা-সর্দি ভাব কমায়।
২) আদা চা
প্রাচীনকাল থেকেই গলা খুশখুসে ভাব দূর করতে ব্যবহার করা হয় আদা চা। ২ কাপ পানিতে আদা কুচি দিয়ে ফুটিয়ে সামান্য মধু মিশিয়ে পান করলে খুশখুসে ভাব থেকে মুক্তি পাওয়া যায় বেশ সহজেই। কারণ আদা মধুর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান গলার গ্ল্যান্ড ফুলে যাওয়া কমায় এবং ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
৩) লেবু ও মধুর মিশ্রণ
সমপরিমাণ লেবুর রস এ মধুর মিশ্রন গলার ভেতরের ইনফ্লেমেশন কমায় এবং ঠাণ্ডা লেগে গলার ভেতর সরু হয়ে আসার ফলে যে সমস্যা তৈরি হয় তা দূর করতে সহায়তা করে।
৪) ডিমের সাদা অংশ
ঠাণ্ডা লেগে গলায় ব্যথা হওয়া অনেক স্বাভাবিক ঘটনা। এই সমস্যা দূর করতে নেশ সহায়তা করে ডিমের সাদা অংশ। কারণ ডিমের সাদা অংশ গলার ভেতরের গ্ল্যান্ড ফুলে যাওয়া কমায় এবং ইনফ্লেমেশন দূর করে।
৫) চিকেন স্যুপ
ঠাণ্ডা-সর্দি ও খুসখুসে কাশি কমাতে গরম পানীয় অনেক প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহার হয়ে আসছে। এই তালিকার অন্যতম একটি নাম চিকেন স্যুপ। কারণ চিকেন স্যুপে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা গলা খুসখুসের জন্য দায়ী ভাইরাস এবং মিউকাস কমায়।
৬) সেদ্ধ গাজর
গাজরকে বলা হয় সুপার ফুড। বিশেষ করে শীতকালীন এই সকল সাধারণ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার সব চাইতে ভালো সবজি হচ্ছে এই গাজর। গাজরের ভিটামিন ও মিনারেলস দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, যার ফলে সর্দি-ঠাণ্ডা ও কাশি থেকে মুক্তির জন্য আমাদের দেহই কাজ করে থাকে। তবে সর্দি-ঠাণ্ডা ও কাশির সময় কাঁচা না খেয়ে সেদ্ধ করা গাজর খাওয়া উচিত।
সূত্রঃ হেলথডাইজেস্ট
-
Thanks for sharing... :)
-
Like this post... Thank you :)