Daffodil International University
Help & Support => Common Forum/Request/Suggestions => Topic started by: monirulenam on April 06, 2015, 01:28:27 PM
-
আসলেই কি অভিশাপ বলে কিছু আছে? বিজ্ঞান অভিশাপের বিষয়টি সমর্থন করে না। কিন্তু বিজ্ঞানের বাইরেও রয়েছে কিছু বিষয়। এমন অনেক অসংজ্ঞায়িত বিষয় রয়েছে পৃথিবীতে যা বিজ্ঞান প্রমাণ করতে পারে না। এমনই অসংজ্ঞায়িত একটি বিষয় হচ্ছে অভিশাপ এবং অভিশপ্ত হওয়ার ব্যাপারটি।
অনেক সময় এমন কিছু ঘটনা ঘটে কিছু জিনিসকে ঘিরে যার কোনো ব্যাখ্যা খুঁজে পাওয়া যায় না। তখন ইতিহাস খুঁজে দেখা যায় জিনিসটি কোনো না কোনো কারণে অভিশপ্ততা লাভ করেছে। এবং এরই ফসল এতোসব অসংজ্ঞায়িত ঘটনার। আজ পর্যন্ত এমন অনেক কিছুরই নজির পাওয়া গিয়েছে পুরো পৃথিবী জুড়ে। আজকে দেখে নিন এমনই ভয়ংকর অভিশপ্ত কিছু জিনিস এবং জেনে নিন এইসকল জিনিসের সাথে জড়িত সকল অসংজ্ঞায়িত ঘটনাগুলো।
১) লিটল বাস্টার্ড
জেমস ডিন মাত্র দুটি সিনেমাতে কাজ করেই ১৯৫৫ সালে অনেক নাম কুড়ান। তিনি আর এই খ্যাতি এবং প্রতিপত্তির কারণেই অর্ডার দিয়ে একটি ১৯৫৫ পোর্সে স্পাইডার গাড়ির ফরমায়েশ করেন যার নাম দেন ‘লিটল বাস্টার্ড’। মাত্র ১ সপ্তাহের মধ্যেই ডিন মারাত্মক গাড়ি এক্সিডেন্ট করে মৃত্যু বরণ করেন। গাড়ির গতিবেগ ছিল ৮৫ মাইল প্রতিঘন্টা। এই ঘটনা দিয়ে অভিশপ্ততা শুধুমাত্র শুরু-
– একজন গাড়ি মেকানিক গাড়িটি এক্সিডেন্টের পর ঠিক করতে গিয়ে নিজের দু’পা হারান
– এই গাড়ির পার্টস খুলে লাগানো হয় দুটি স্পোর্টস গাড়িতে যার দুটিই এক্সিডেন্ট করে এবং একজন চালক মৃত্যুবরণ করেন।
– চোর এই গাড়ির পার্টস চুরি করতে গিয়ে গুরুতর জখম হন
– গাড়িটি অন্যস্থানে নিয়ে যাওয়ার জন্য যে ট্রাক ব্যবহার করা হচ্ছিল সেই ট্রাকটি এক্সিডেন্ট করে এবং ড্রাইভার মৃত্যুবরণ করেন। এরপর গাড়িটি চুরি হয়ে যায়।
২) চেয়ার অফ ডেথ
থমাস বাসবে নামক এক ব্যক্তির এই চেয়ারটি খুব বেশি প্রিয় ছিল। তিনি এই চেয়ারটিতে কাউকে বসতে দিতেন না। তার এই অবসেশন এমন মাত্রায় পৌঁছে যায় যে তিনি চেয়ারটিকে অভিশপ্ত করেন এই বলে যে, ‘মৃত্যু ছাড়া এই চেয়ার কেউ ব্যবহার করতে পারবে না’। তার মৃত্যুর পর ঘটে সব অদ্ভুত ঘটনা। ইতিহাস বলে সেই থেকে ৬৩ জন মানুষ মৃত্যুবরণ করেছেন শুধুমাত্র এই চেয়ারে বসার কারণে। এরপর এটি মিউজিয়ামের দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে যেনো কেউ বসতে না পারে।
৩) হোপ ডায়মন্ড
বেশ বড় আকারের নীল রঙের এই বিখ্যাত পাথরটি বিশ্বের দামী পাথরগুলোর মধ্যে একটি। এই পাথরটি মূলত ভারতীয় দেবতার মূর্তি থেকে চুরি করা হয়েছিল যার কারণে এটি অভিশপ্ত হয়। এরপর বহু ধনী মানুষের কাছে এই পাথরটি গিয়েছে এবং এটিই তাদের সর্বনাশের মূল কারণ হিসেবে ধরা হয়। কারণ পাথরটি পাওয়ার পর থেকে বহু ধনী মানুষ গরীব হয়েছেন, ব্যংক দেউলিয়া ঘোষণা করেন, আত্মহত্যা করেন এবং খুন হন।
৪) দ্য আংগুইসড ম্যান
এই ‘দ্য আংগুইড ম্যান’ নামক ছবিটি পেইন্টার তার নিজের রক্ত দিয়ে এঁকেছিলেন এবং এই ছবিটি আঁকা শেষ করার পর তিনি আত্মহত্যা করেন। যখন শেন রবিনশোন পৈত্রিক সুত্রে এই ছবিটি পান তারপর থেকেই তার পরিবার নানা ধরণের আধাভৌতিক কার্যকলাপের সম্মুখীন হন। তারা একটি মানব দেহের ছাড়া ঘুরে বেড়াতে দেখতে পুরো ঘরময়। এরপর ছবিটি বেজমেন্টে বন্ধ করে রাখা হয়।
৫) অ্যানাবেল দ্য ডল
কিছুদিন আগেও এই সম্পর্কিত একটি সিনেমা মুক্তি পায়। কিন্তু বলে রাখা ভালো সত্যিকারের অ্যানাবেল ডল কিন্তু আসলেই রয়েছে। এই ঘটনাটি আসলেই বিশ্বাস হতে চায় না। ১৯৭০ সালে এই অ্যানাবেল নামক পুতুলটি কেনে একটি ছোট্ট মেয়ে এবং কিছু দিনের মধ্যেই টের পাওয়া যায় পুতুলটি আপনাআপনিই ঘরে চলাফেরা করে এবং ঘরের এখানে সেখানে নোট লিখে রাখে ‘হেল্প’ লিখে। পরবর্তীতে এটিও জানা যায় এই ব্যাপারে তদন্ত করতে আসা মানুষের উপর পুতুলটি হামলাও করেছিল। প্যারানরমাল ইনভেস্টিগেটরদের মতে এই পুতুলটি ছিল নরকের পোর্টাল ছিল যা শয়তান দ্বারা চালিত হতো। পুতুলটি এখন একটি অতিপ্রাকৃত যাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে।
-
Interesting information.
-
Very interesting! :)
-
Seems interesting....
-
I want to sit on the chair of death wearing the hope diamond and taking the Anabell doll on my lap. :P
-
Thanks
-
Supernatural information..........
-
Nice post.
-
Really interesting
-
nice
-
Wonderful.
-
Interesting Information
-
Nice sharing