Daffodil International University
Faculties and Departments => Faculty Sections => Topic started by: Samia Nawshin on September 09, 2015, 04:41:53 PM
-
বর্তমান যুগে ডায়াবেটিস একটি খুবই সাধারণ শব্দ। আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশনের হিসাব মতে ২০১৪ সালে বাংলাদেশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা প্রায় ৫.৯ মিলিয়ন। আর এই রোগে একবার আক্রান্ত হলে এ থেকে মুক্তির কোনো উপায় নেই। হয়তো আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন কিন্তু পুরোপুরি রোগমুক্ত হতে পারবেন না। আস্তে আস্তে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাবে। আর হাজারো রোগ বাসা বাঁধবে আপনার শরীরে। এজন্য খবারের ব্যপারে সবার সচেতন হওয়া উচিৎ। তবে যদি ডায়াবেটিস হয়েই যায় তাহলে আপনার খাবার তালিকা থেকে যেসব খাবার বাদ দিতে হবে সেগুলো হলো-
চর্বিযুক্ত মাংসঃ এতে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট রয়েছে যা ডায়াবেটিস রোগীদের হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াবে। তাই এটি পুষ্টিকর হলেও আপনার খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে রেড মিট বা চর্বিযুক্ত মাংস।
ক্যান্ডিঃ ক্যান্ডিতে উচ্চ মাত্রায় চিনি থাকে এবং এতে নিম্নমানের কার্বোহাইড্রেট থাকে যা ব্লাড সুগারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়া থেকে শুরু করে ওজনও বাড়াতে পারে যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব ক্ষতিকর।
ফলের রসঃ ফলের রস যদিও স্বাস্থ্যকর, কিন্তু এতে ফাইবার যুক্ত উচ্চ কার্বোহাইড্রেট থাকে যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিপদজনক।
কিসমিসঃ শুষ্ক ফল হিসাবে কিসমিসের যেমন জুড়ি নেই তেমনি বিভিন্ন খাবার রান্নাতেও এটি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এটি ব্লাড সুগার বাড়িয়ে দেয়। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার তালিকা থেকেও এটি বাদ দিতে হবে।
ফ্রেন্স ফ্রাইঃ এটি শরীরের গ্লুকোজের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া তেলে ভাজার কারণে এতে প্রচুর পরমাণে অতিরিক্ত ক্যালরি থাকে যা খুবই ক্ষতিকর। এছাড়া পটেটো চিপসও খাওয়া আস্তে আস্তে বর্জন করুন।
সাদা পাউরুটিঃ পরিশোধিত স্টার্চ- সাদা রুটি, সাদা পাস্তা, সাদা চাল এবং সাদা ময়দা থেকে তৈরি সকল খাবারই গ্লুকোজের নিয়ন্ত্রন নষ্ট করে দেয়, তাই এটিও বর্জন করুন।
কলা ও তরমুজঃ কলা এবং তরমুজ স্বাস্থ্যকর হলেও এতে অনেক পরিমাণে চিনি আছে। তাই এটি না খাওয়াই ভালো। তবে এর পরিবর্তে আপনি ব্লুবেরি কিমবা বেরি জাতীয় ফল খেতে পারেন।
কোমল পানীয়ঃ কোমল পানীয়তে প্রচুর পরিমাণে চিনি ও ফ্যাট থাকে যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই ক্ষতিকর।
-
Thanks for sharing.
-
Informative....
-
Thanks for sharing.