Daffodil International University
Educational => You need to know => Topic started by: sharifmajumdar on September 14, 2015, 09:34:25 AM
-
যুক্তরাজ্যের শীর্ষস্থানীয় স্লিপ এক্সপার্টরা এবার বলছেন, অন্তত ৫৫ বছরের কম বয়সীদের সকাল ৯টায় কাজ করানো ‘নির্যাতন’।
অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির স্লিপ অ্যান্ড সার্কাডিয়ান নিউরোসায়েন্স ইনস্টিটিউটের অনারারি ক্লিনিক্যাল রিসার্চ ফেলো ডা. পল কেলের মতে, কর্মকর্তাদের সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কাজ করতে বাধ্য করলে তাদের ক্লান্তির পাশাপাশি স্ট্রেস দেখা দেয়। ফলে স্বাভাবিক ঘুম হয় না।
দ্য অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি অ্যাকাডেমিক বলছে, ৫৫ বছর বয়সের পরে মানুষ চাইলে কম ঘুমাতে পারে।
কেলে আরও বলেন, আমরা ২৪ ঘণ্টার ছক বদলাতে পারবো না। আমাদের পক্ষে সবসময় নির্দিষ্ট সময় ঘুম থেকে ওঠাও সম্ভব না। এমনও দেখা যায়, যেদিন সূর্যের আলো এসে গেছে, অথচ আপনি ঘুমিয়েই আছেন। কারণ এর সঙ্গে দৃষ্টির সম্পর্ক নেই, বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করে মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাস।
গবেষণাটির মধ্য দিয়ে জেলখানা ও হাসপাতালের চিত্রও পরিষ্কার ফুটে উঠেছে, দাবি এক্সপার্টদের। সেখানে ঘুম থেকে তুলে সকালে খাবার দেওয়া হয়, যদিও তাদের উঠে খেতে ইচ্ছা করে না।
গবেষকদের মতে, ‘ন্যাচারাল হিউম্যান বডি ক্লক’ অনুযায়ী আমাদের সমাজ পরিবর্তন করা উচিত। সেভাবে স্কুল ও অফিস শুরু করা দরকার। কোনো প্রতিষ্ঠান যদি তার কর্মকর্তাদের সকাল সকাল কাজ করতে বাধ্য করে, তবে একদিকে যেমন তার কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, অন্যদিকে কর্মকর্তাদের শরীরেও সে প্রভাব পড়তে পারে।
যে কারণে স্কুল ও অফিস শুরু করা উচিত সকাল ১০টা থেকে। আর ৫৫ বছর বয়স না হওয়ার পর্যন্ত কোনোভাবেই সকাল ৯টায় শুরু করা উচিত নয়।
ইতোমধ্যে আমাদের সমাজে ঘুমের সমস্যা দেখা দিয়েছে। যার প্রভাব পড়ছে স্বাস্থ্যখাতে। মানবদেহে লিভার ও হার্ট সম্পূর্ণ আলাদা বৈশিষ্ট্যের। এদের দুই-তিন ঘণ্টা এলোমেলো চালালে সমস্যা দেখা দেয়, যা বর্তমানে বিশ্বব্যাপী মহামারি আকার নিয়েছে। প্রায় প্রতিটি মানুষ ভুগছে, যদিও এটা কাম্য নয়।
মানব মস্তিষ্কে ‘মাস্টার পিসমেকার’ রয়েছে যা চোখের মাধ্যমে সারা শরীরে প্রভাব বিস্তার করে। ঘুম কম হওয়ার কারণে আমাদের দীর্ঘমেয়াদী স্মৃতিতে প্রভাব ফেলে।
পাশাপাশি মাদকের দিকেও আমাদের উৎসাহিত করে। রাগ, উদ্বিগ্নতা, হতাশা, অসংলগ্ন আচরণ, স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রেস এবং মানসিক স্বাস্থ্যজনিত সমস্যার জন্যও একে দায়ী করা যায়।
যুবকদের ক্ষেত্রে বিষয়টি বেশি কার্যকর। গবেষকদের মতে, শিশুদের এক থেকে দুই ঘণ্টা কম ঘুম হলে পড়ালেখার গতিও কমে যায়।
অন্যদিকে পর্যাপ্ত ঘুম হলে বিদ্যালয়ে একজনের সঙ্গে অন্যজনের মারামারির ঘটনাও কমে আসে। বয়ঃসন্ধিকালে ঘুমের গুরুত্ব আরও বেশি। এসময় বিকেলের ঘুমকে গবেষকরা বলেন, ‘ওয়েক মেইনটেন্যান্স জোন’ (ডব্লিউএমজেড) এর বর্ধিত করা।
ডা. কেলে তার গবেষণায় জিসিএসই পরীক্ষা করে কিছু প্রমাণ সংযুক্ত করেছেন। সেখানে দেখা গেছে, সকাল ৯টার পরিবর্তে ১০টায় কাজ শুরু করলে কর্মক্ষমতা ১০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যায়।
শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রেও বিষয়টি এক রকম। উত্তর টাইনেসাইয়ের মন্কসেটন হাইস্কুল শুরুর সময় সকাল ০৮টা ৫০ মিনিট থেকে ১০টায় নেওয়ার পরে শিক্ষার্থীদের ফলাফল ৩৪ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বেশি ভালো হতে শুরু করে।
source: banglanews24.com
-
so where will go the proverb "Early to go bed and early to rise, Makes a man healthy, wealthy and wise."
-
i agree with you. but after getting up you should not load heavy work on your mind so that it could create stress
-
i think it's one kind of challenge and it depends on how you handle it.
-
sure
-
The researcher has mentioned the time of getting up at morning, but the time to go to sleep has not been mentioned.
They (westerns) are habituated in late night sleep and we have copied it.
After copying, we have become habituated in late night sleep and getting up at early morning.
As a result, problem has been arisen.