Daffodil International University
Health Tips => Food and Nutrition Science => Topic started by: shilpi1 on October 11, 2015, 11:58:48 AM
-
চীন ও ভারতের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় তোকমা অন্যতম একটি উপাদান। এশিয়ার বিভিন্ন মিষ্টি পানীয়, জুস ও স্মুদিতে এর ব্যবহার রয়েছে।
সাধারণত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় তোকমার বেশি ব্যবহার দেখা যায়। তবে ভারত, তাইওয়ান ও ইন্দোনেশিয়াসহ আরও কয়েকটি স্থানে এটি অনেক জনপ্রিয় ভেষজ উপাদান।
একশো গ্রাম তোকমাতে রয়েছে দুইশো ৩৩ কিলোক্যালরি পরিমাণ শক্তি, ২৩ গ্রাম প্রোটিন ও ৪৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট।
সাধারণভাবে তোকমা শরীরে উদ্দীপক, অ্যাসিডিটি নিরাময়ক ও তৃষ্ণা নিবারক হিসেবে কাজ করে। এটি ঘর্মগ্রন্থিকে সচল রাখে, জ্বর কমায়, ঠান্ডাজনিত শ্লেষ্মা দূর করে।
চীন ও ভারতের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় তোকমা অন্যতম একটি উপাদান। এশিয়ার বিভিন্ন মিষ্টি পানীয়, জুস ও স্মুদিতে এর ব্যবহার রয়েছে।
সাধারণত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় তোকমার বেশি ব্যবহার দেখা যায়। তবে ভারত, তাইওয়ান ও ইন্দোনেশিয়াসহ আরও কয়েকটি স্থানে এটি অনেক জনপ্রিয় ভেষজ উপাদান।
একশো গ্রাম তোকমাতে রয়েছে দুইশো ৩৩ কিলোক্যালরি পরিমাণ শক্তি, ২৩ গ্রাম প্রোটিন ও ৪৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট।
সাধারণভাবে তোকমা শরীরে উদ্দীপক, অ্যাসিডিটি নিরাময়ক ও তৃষ্ণা নিবারক হিসেবে কাজ করে। এটি ঘর্মগ্রন্থিকে সচল রাখে, জ্বর কমায়, ঠান্ডাজনিত শ্লেষ্মা দূর করে। উপকারিতা
লিভার ও জরায়ুর সুস্থতায় তোকমা গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। তোকমার পাতা ক্যানসার ও টিউমার প্রতিরোধক হিসেবে পরিচিত। বাতের রোগীদের জন্য এর পাতার রস বিশেষ উপযোগী।
পেটে ব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্যসহ পাকস্থলীর যে কোনো সমস্যা দূর করে। পাইলস উপশমকারী তোকমার বীজের রস প্রোস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধক। তোকমার তেলে এন্টিব্যক্টেরিয়াল উপাদান রয়েছে, যা ত্বক ভালো রাখে ও চর্মরোগ নিরাময় করে।ব্যবহার
তোকমা সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে খালি পেটে সে পানি পান করুন। ভালো ফলাফলের জন্য নিয়মিত খান। এতে গ্যাস্ট্রিক ও পেটের যেকোনো সমস্যা সহজেই দূর হয়ে যাবে। তবে তোকমা পানিতে ভেজানোর ১০ থেকে ১৫ মিনিট পরই তা খাওয়া যায়। চাইলে জুস ও প্রিয় যেকোনো পানীয়তে ব্যবহার করতে পারেন নানা গুণের এ ভেষজ উপাদানটি।
-
Thanks for sharing.