Daffodil International University
Faculties and Departments => Faculty Sections => Faculty Forum => Topic started by: khadija kochi on November 24, 2015, 12:20:08 AM
-
বাংলাদেশে প্রায় ৭০ লাখ মানুষ ডায়াবেটিসে ভুগছেন। এ তথ্য আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশনের। এ রোগের প্রভাবে মানুষের হৃদ্যন্ত্র, কিডনি, রক্তনালি, চোখ,¯স্নায়ুসহ প্রায় সব অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ টাইপ-টু ডায়াবেটিসই কিন্তু প্রতিরোধ করা যায়।
আজ বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য ‘স্বাস্থ্যসম্মত খাবার ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণের অন্যতম উপায়’। এ বিষয়ে কয়েকটি পরামর্শ:
প্রথমেই জেনে নিই, সুষম খাদ্য ও স্বাস্থ্যকর খাবার কী। প্রতিদিনের খাবারে প্রতিটি পুষ্টি উপাদান—শর্করা, আমিষ, চর্বি, ভিটামিন ও খনিজ উপাদান সঠিক মাত্রায় উপস্থিত থাকলে তবেই তাকে সুষম খাবার বলে। তার পরিমাণ বা পরিমাপ নির্ভর করে আপনার উচ্চতা, ওজন ও কাজ বা শারীরিক পরিশ্রমের ধরনের ওপর।
অতিরিক্ত ওজন, মেদ-ভুঁড়ি ও কায়িক শ্রমের অভাব—এগুলো ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়। তাই শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য খাওয়াদাওয়ার অভ্যাস সঠিক হওয়া জরুরি। আপনার ওজন সঠিক না থাকলে তা ঠিক করার জন্য প্রতিদিনের খাবারে ক্যালরি গ্রহণের পরিমাপ নির্ধারণ করতে হবে।
চিনি ও চিনিযুক্ত খাবার, শরবত, মিষ্টি, গুড়, কোমল পানীয় ইত্যাদি বর্জন করুন। কারণ, এগুলো সহজ শর্করা এবং সহজেই শরীরে শোষিত হয়। জটিল শর্করা ও আঁশযুক্ত খাবার বেছে নিন। যেমন: সেদ্ধ চাল, আটা, ছাতু, যব বা ভুট্টার তৈরি খাবার ইত্যাদি।
সম্পৃক্ত চর্বি ও চর্বিযুক্ত খাবার, বেকারি, ফাস্টফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার ইত্যাদি খেলে ওজন বাড়ে। এগুলো শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
একসঙ্গে বেশি না খেয়ে দিনে-রাতে পাঁচ থেকে ছয়বার অল্প অল্প করে খান। সকালের নাশতা অবশ্যই নিয়মিত গ্রহণ করবেন।
প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন। বাইরে গিয়ে হাঁটাহাঁটি করতে না পারলে বাড়িতেই ব্যায়াম করুন। প্রতিদিন একই সময় হাঁটা বা শরীরচর্চা করা ভালো।
কেনা খাবার খাওয়ার সময় প্যাকেটের গায়ে ক্যালরি, শর্করা ও চর্বির পরিমাণ ইত্যাদি আপনার উপযোগী কি না দেখে নিন।
-
its helpful....thanks :)
-
Helpful tips.