Daffodil International University
Faculties and Departments => Faculty Sections => Topic started by: Mousumi Rahaman on November 24, 2015, 11:28:46 AM
-
মশার কামড়ে জীবন ধ্বংসকারী অনেক অসুখ হতে পারে। কিন্তু কিছু মানুষের জন্য মশার কামড়ের যন্ত্রণাই অনেক ভয়ংকর হয়। হাফিংটন পোস্ট এর মতে ব্যথার প্রাথমিক স্তর হচ্ছে চুলকানি। কোন মশা যখন কামড় দেয় তখন সে আপনার ত্বকে এমন একটি উপাদান নিঃসৃত করে যা ত্বকে প্রদাহ সৃষ্টি করে যার ফলে ওই জায়গাটি লাল হয়ে ফুলে যায় ও গরম অনুভূত হয়। তারপরই চুলকানি হয়। ত্বক মশার কামড়ের বিরুদ্ধে কাজ করার জন্য হিস্টামিন নামক উপাদান নিঃসৃত করে ও অ্যালার্জিক রিঅ্যাকশনের সিগন্যাল দেয় যা চুলকানি সৃষ্টি করে। এই চুলকানি থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই এন্টি হিস্টামিন জাতীয় ঔষধ খেয়ে থাকেন। কিন্তু এই ঔষধ গুলোর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। মশার কামড়ের এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তির কিছু সহজ ও ঘরোয়া উপায় ও আছে। আসুন জেনে নেই সেই উপায় গুলো কী কী।
১। বেকিং সোডা
আধা কাপ পানিতে এক চামচ বেকিং সোডা মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। পরিস্কার আঙ্গুল বা কটন বাড দিয়ে মশার কামড়ের স্থানটিতে পেস্টটি আস্তে আস্তে লাগান। কয়েক মিনিট রাখুন, তারপর গরম পানি দিয়ে পরিস্কার করে ফেলুন। বেকিং সোডার মিস্রণ চুলকানি কমাবে।
২। বরফ
আক্রান্ত স্থানে বরফ দিয়ে আস্তে আস্তে ঘষুন বা ফ্রিজের একটি ঠাণ্ডা প্যাকেট কিছুক্ষণ দিয়ে রাখুন। এটা চুলকানি কমাবে এবং ফোলা ও কমে যাবে । বরফ স্নায়ুকে অবশ করে তাই চুলকানি ও ব্যথা অনুভূত হয় না।
৩। ভিনেগার
অনেক বেশি মশার কামড়ের চুলকানি থেকে রক্ষা পেতে বাথ টাবে বা বালতিতে গরম পানি নিয়ে তার মধ্যে ২/৩ কাপ ভিনেগার মিশিয়ে গোসল করতে পারেন।যেহেতু ভিনেগার এসিডিক তাই এটা চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। অল্প কামড়ের ক্ষেত্রে কটন বলে কয়েক ফোঁটা ভিনেগার নিয়ে ফোলা জায়গায় লাগান। আপেল সাইডার ভিনেগার ব্যবহার করা ভালো, কারণ এটা কম এসিডিক।
এছাড়াও মধু, টুথপেস্ট,নেইল পলিশ এবং সাবান ও ব্যবহার করা যায়। মজার একটি উপায় হচ্ছে আক্রান্ত স্থানে স্কচ টেপ লাগিয়ে রাখতে পারেন যা আপনার চুলকানি কমাতে সাহায্য করবে।
(প্রিয়.কম)
-
very useful post...thanks for sharing...
-
Nice post. Thanks for sharing.