Daffodil International University
Faculties and Departments => Allied Health Science => Life Science => Topic started by: Anuz on April 03, 2016, 11:04:49 AM
-
গবেষণাগারে তৈরি ত্বকে চুল গজিয়েছে। এমনকি এতে ঘর্মগ্রন্থিও তৈরি হয়েছে। বিজ্ঞানীরা গবেষণাগারে এর আগেও ত্বক তৈরি করেছিলেন। কিন্তু সেগুলো এতটা কার্যকর হয়নি।
জাপানি বিজ্ঞানীরা তাঁদের তৈরি ত্বক ইঁদুরের দেহে প্রতিস্থাপন করে দেখতে পান, তা খুব ভালোভাবেই দেহের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেয় এবং চুল গজাতে শুরু করে।
গবেষকেরা বলছেন, কৃত্রিম এমন ত্বক মানবদেহে ব্যবহারের উপযোগী করে তুলতে ৫ থেকে ১০ বছর সময় লাগতে পারে। বিজ্ঞানী দলটির আশা, তাদের এই পদ্ধতি নিখুঁতভাবে কাজ করতে সক্ষম এমন ত্বক তৈরির চূড়ান্ত গন্তব্যে নিয়ে যাবে, যা তৈরি করা হবে আগুনে দগ্ধ ব্যক্তিদের কোষ থেকে। এরপর সেই ত্বক তাদের ক্ষতস্থানে সফলভাবে প্রতিস্থাপনও করা সম্ভব হবে।
বর্তমানে যেসব কালচার ও কলম পদ্ধতি ব্যবহার করে ত্বক তৈরি করা হয়, তার চেয়ে নতুন এই পদ্ধতি অনেক বেশি উন্নত। আগের পদ্ধতিতে তৈরি ত্বকগুলোতে এমন কিছু জৈব উপাদান ও কার্যকারিতা অনুপস্থিত, যা খুবই দরকারি।
জাপানি বিজ্ঞানীদের গবেষণার ফল প্রকাশিত হয়েছে বিজ্ঞানবিষয়ক সাময়িকী সায়েন্স অ্যাডভান্সেস-এ। একই খাতে কর্মরত অন্য বিজ্ঞানীরা এ গবেষণায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন।
গবেষণা প্রতিবেদনটির জ্যেষ্ঠ লেখক তাকাশাই সুজি বলছেন, ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্যসংবলিত অঙ্গপ্রত্যঙ্গের পুনর্জন্ম দেওয়ার স্বপ্ন সত্যি হতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, ‘এর আগ পর্যন্ত ত্বক তৈরির ক্ষেত্রে কয়েকটি অন্তরায় ছিল। এর মধ্যে রয়েছে চুলের গ্রন্থি ও ঘামের গ্রন্থির মতো গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যের অনুপস্থিতি, যেগুলো ত্বকের কর্মকাণ্ডের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নতুন এই পদ্ধতির মাধ্যমে আমরা যে ত্বক তৈরি করেছি, তা স্বাভাবিক টিস্যুর কাজকে হুবহু নকল করে থাকে।’
-
Good news for us!
Thanks for sharing the news.
-
Good news.