Daffodil International University
Health Tips => Health Tips => Diabetics => Topic started by: Anuz on June 06, 2016, 11:32:45 AM
-
ডায়াবেটিসের রোগীদের শরীর ঠিক রেখে রোজা পালনের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এ জন্য আগে থেকে প্রস্তুতি নেওয়া ভালো। রমজানে হঠাৎ যেকোনো সময় রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যেতে পারে। আর দিনের শেষে হঠাৎ অনেক বেশি পরিমাণে খাওয়ার কারণে বাড়তে পারে রক্তে শর্করার মাত্রা। শরীরে পানিশূন্যতা ও লবণস্বল্পতাও হতে পারে। এসব স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে কয়েকটি পরামর্শ:
*রমজানের আগেই ডায়াবেটিস রোগীকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়ে চিকিৎসকের কাছে জেনে নিতে হবে, তাঁর শারীরিক অবস্থা রোজা পালনের উপযুক্ত কি না। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে ধারণা নিন। এ মাসের জন্য পৃথক খাদ্যতালিকা সংগ্রহ করুন।
*রমজানে সন্ধ্যার পর থেকে ভোর পর্যন্ত খাবারগুলোকে তিন ভাগ করে নিতে হবে। চিনিযুক্ত পানীয়, জিলাপি বা মিষ্টি খাবার বর্জনীয়। দু-একটা খেজুর খাওয়া যাবে। অতিরিক্ত তৈলাক্ত ও ভাজাপোড়া খাবার বর্জন করাই ভালো। সন্ধ্যার পর প্রচুর পানি, লেবু-পানি (লবণ দিয়ে) বা ডাবের পানি পান করুন। সেহ্রি অবশ্যই খেতে হবে। দিনের বেলায় ব্যায়াম না করাই ভালো। ইফতারের দু-এক ঘণ্টা পর ৩০ মিনিট হাঁটতে পারেন।
*রমজানে কিছু ওষুধের কোনো পরিবর্তন প্রয়োজন হয় না, আবার কোনো কোনো ওষুধ ও ইনসুলিনের পরিমাণ, মাত্রা ও প্রয়োগের সময় বদলাতে হয়। এ বিষয়ে চিকিৎসকের সঙ্গে বিশদ আলোচনা করে জেনে নিন। রোজাদার ডায়াবেটিস রোগীর শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে পরিবারের অন্যান্য সদস্যকেও সচেতন থাকতে হবে।
অধ্যাপক মো. ফারুক পাঠান
বিভাগীয় প্রধান, হরমোন ও ডায়াবেটিস বিভাগ, বারডেম হাসপাতাল
-
ডায়াবেটিসের রোগীদের শরীর ঠিক রেখে রোজা পালনের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এ জন্য আগে থেকে প্রস্তুতি নেওয়া ভালো। রমজানে হঠাৎ যেকোনো সময় রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যেতে পারে। আর দিনের শেষে হঠাৎ অনেক বেশি পরিমাণে খাওয়ার কারণে বাড়তে পারে রক্তে শর্করার মাত্রা। শরীরে পানিশূন্যতা ও লবণস্বল্পতাও হতে পারে। এসব স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে কয়েকটি পরামর্শ:
*রমজানের আগেই ডায়াবেটিস রোগীকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়ে চিকিৎসকের কাছে জেনে নিতে হবে, তাঁর শারীরিক অবস্থা রোজা পালনের উপযুক্ত কি না। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে ধারণা নিন। এ মাসের জন্য পৃথক খাদ্যতালিকা সংগ্রহ করুন।
*রমজানে সন্ধ্যার পর থেকে ভোর পর্যন্ত খাবারগুলোকে তিন ভাগ করে নিতে হবে। চিনিযুক্ত পানীয়, জিলাপি বা মিষ্টি খাবার বর্জনীয়। দু-একটা খেজুর খাওয়া যাবে। অতিরিক্ত তৈলাক্ত ও ভাজাপোড়া খাবার বর্জন করাই ভালো। সন্ধ্যার পর প্রচুর পানি, লেবু-পানি (লবণ দিয়ে) বা ডাবের পানি পান করুন। সেহ্রি অবশ্যই খেতে হবে। দিনের বেলায় ব্যায়াম না করাই ভালো। ইফতারের দু-এক ঘণ্টা পর ৩০ মিনিট হাঁটতে পারেন।
*রমজানে কিছু ওষুধের কোনো পরিবর্তন প্রয়োজন হয় না, আবার কোনো কোনো ওষুধ ও ইনসুলিনের পরিমাণ, মাত্রা ও প্রয়োগের সময় বদলাতে হয়। এ বিষয়ে চিকিৎসকের সঙ্গে বিশদ আলোচনা করে জেনে নিন। রোজাদার ডায়াবেটিস রোগীর শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে পরিবারের অন্যান্য সদস্যকেও সচেতন থাকতে হবে।
অধ্যাপক মো. ফারুক পাঠান
বিভাগীয় প্রধান, হরমোন ও ডায়াবেটিস বিভাগ, বারডেম হাসপাতাল
-
Your post is same to me.......... :)